Tag: India Cricket

India Cricket

  • Abhishek Sharma: আক্রমণাত্মক ক্রিকেটই লক্ষ্য গম্ভীরের, অভিষেকের আগ্রাসনেই হারিয়ে গেল ইংল্যান্ড

    Abhishek Sharma: আক্রমণাত্মক ক্রিকেটই লক্ষ্য গম্ভীরের, অভিষেকের আগ্রাসনেই হারিয়ে গেল ইংল্যান্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিরল সুদিন। টেস্টে মানিয়ে নিতে একটু সময় লাগলেও টি২০ ক্রিকেটে তাঁর চিন্তাভাবনা বরাবরই সফল। আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক। মেন্টর হিসেবেও তাঁর জাদু স্পর্শেই গতবার আইপিএল খেতাব ঘরে তুলেছে কলকাতা। তিনি গৌতম গম্ভীর। টি২০-তে তাঁর লক্ষ্য পরিষ্কার। ভারতীয় দলের কোচ হিসেবেও ক্রিকেটের এই ফরম্যাটে ১০০ শতাংশ সফল গম্ভীর। তাঁর মাস্টার-মাইন্ডেই ইংল্যান্ডকে ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ হারাল ভারত। শুধু হারাল নয়, শেষ ম্যাচে ভারতের কাছে ১৫০ রানে হেরে লজ্জার মুখে ইংল্যান্ড। ইংরেজদের তৈরি বাজবলেই তাঁদের ঘায়েল করেছেন গম্ভীর। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও এই টি-টোয়েন্টির মেজাজ নিয়ে খেলতে নামবে ভারত, জানিয়ে দিয়েছেন গুরু গম্ভীর।

    আগ্রাসী ক্রিকেট গম্ভীরের

    উইকেট পড়লেও কমবে না রান তোলার গতি। লক্ষ্য ২৫০ রান। সেটা করতে গিয়ে যদি ১২০ রানে দল অলআউট হয়ে যায়, তা-ও কোনও সমস্যা নেই। আপাতত এই মেজাজ নিয়ে টি-টোয়েন্টি খেলছে ভারত। শুধু টি২০ নয়, এক দিনের ক্রিকেটেও একই ধরনের মানসিকতা চান কোচ গম্ভীর। গম্ভীর জানিয়েছেন, হারের ভয় নিয়ে খেলতে নামেন না তাঁরা। তিনি বলেন, “টি২০-তে এই ক্রিকেটটাই খেলতে চাই। আমাদের হারের ভয় নেই। ঝুঁকি না নিলে পুরস্কার পাওয়া যাবে না। দলের সকলে এই মানসিকতা নিয়েই খেলে। গত ছ’মাস ধরে সকলে ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলছে। নিঃস্বার্থ ক্রিকেট খেলছে।” গম্ভীরের কথায়, “আমরা প্রতি ম্যাচে ২৫০-২৬০ রান করতে চাই। সেটা করতে গিয়ে যদি কোনও ম্যাচে ১২০-১৩০ রানে অলআউট হয়ে যাই তাতে কোনও সমস্যা নেই। ঝুঁকি না নিলে হবে না। আমার মতে, আমরা ঠিক দিকে এগোচ্ছি। বড় প্রতিযোগিতাতেও এই একই ভাবে খেলব।” গুরু গম্ভীরের আশু লক্ষ্য যে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, তা বুঝিয়ে দিলেন।

    অভিষেকের আভিজাত্য

    গুরু গম্ভীরের কথামতোই আগ্রাসী ক্রিকেট উপহার দিয়েছেন অভিষেক শর্মা। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পঞ্চম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে শতরান করেছেন তিনি। ৫৪ বলে ১৩৫ রানের ইনিংস খেলেছেন। এই ইনিংসে ৪’টি নজির গড়েছেন অভিষেক। ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ রান করেছেন অভিষেক। ওয়াংখেড়েতে ১৩টি ছক্কা মেরেছেন অভিষেক। আন্তর্জাতিক টি২০-তে এক ইনিংসে ভারতীয়দের মধ্যে যা সর্বাধিক। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাওয়ার প্লে-র মধ্যেই ৫৮ রান করেছেন অভিষেক। ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে এই রান সর্বাধিক। ১০.১ ওভারের মাথায় নিজের শতরান পূর্ণ করেছেন অভিষেক। এক ইনিংসে ওভারের নিরিখে এটি দ্রুততম শতরান।

    যুবরাজকে ধন্যবাদ

    আক্রমণাত্মক ক্রিকেটের জন্য নিজের মেন্টর যুবরাজ সিংকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অভিষেক। তাণর কথায়, “যুবি ভাই তিন-চার বছর আগে থেকে আমাকে নিয়ে পরিশ্রম করছে। ওই একমাত্র যে আমার উপর ভরসা রেখেছিল। আমাকে বলেছিল, এক দিন আমি ভারতের হয়ে খেলব। দলকে জেতাব। সেটা এখন সত্যি। এই ইনিংসের পর তাই আমি যুবি ভাই ছাড়া আর কারও কথা মনে করতে পারছি না।”

  • BCCI: অজি-ভূমে বিরক্তিকর পারফরম্যান্স! রোহিত, কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে কী ভাবছে বিসিসিআই?

    BCCI: অজি-ভূমে বিরক্তিকর পারফরম্যান্স! রোহিত, কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে কী ভাবছে বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে লজ্জাজনক হারের পর ভারতীয় দলের (India Cricket) প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir), অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) এবং দলের প্রধান ক্রিকেটার বিরাট কোহলি (Virat Kohli) সমালোচনার মুখে পড়েছেন। দলের খারাপ পারফরম্যান্সের ময়নাতদন্তে ব্যস্ত ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)। অস্ট্রেলিয়ায় হারের দায় কার? কেন এত খারাপ খেলল দল? এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে বিসিসিআই। তবে বোর্ড সূত্রে খবর, একটি সিরিজের খেলা বিচার করে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে চাইছে না বিসিসিআই। তারা দলকে সময় দিতে চাইছে।

    দলের খারাপ পারফরম্যান্স

    টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের সবচেয়ে খারাপ সিজন নিয়ে ভারতীয় দল বছর শেষ করেছে। ভারতীয় দল ১২ বছর পর নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে লজ্জাজনক হারের সম্মুখীন হয়েছিল। প্রথমবার ভারতীয় দল তার ঘরের মাঠে তিন বা তার বেশি ম্যাচের টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশের শিকার হয়। এর পরই ভারত ১০ বছর পর বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি হাতছাড়া করে। এই প্রথম বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলতে পারবে না ভারত। কাঠগড়ায় বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা ও গৌতম গম্ভীর। তাঁদের ভবিষ্যৎ কী? বোর্ডের সিদ্ধান্তের উপরেই সব কিছু নির্ভর করছে।

    ব্যর্থ কোহলি-রোহিত

     অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ব্যাট হাতে ব্যর্থ বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। ন’টি ইনিংসে ১৯০ রান করেছেন কোহলি। তার মধ্যে পার্‌থে দ্বিতীয় ইনিংসে ১০০ রান রয়েছে। অর্থাৎ, বাকি আটটি ইনিংসে মাত্র ৯০ রান করেছেন তিনি। রোহিতের অবস্থা আরও খারাপ। পাঁচটি ইনিংসে মাত্র ৩১ রান করেছেন তিনি। সিডনিতে শেষ টেস্টে দলের বাইরে থাকতে হয়েছে অধিনায়ককে। 

    গম্ভীরকে নিয়েও জল্পনা

    দলের (BCCI) খারাপ পারফরম্যান্সের দায় এড়াতে পারছেন না কোচ গৌতম গম্ভীরও। নিশানায় তাঁর বেছে নেওয়া সাপোর্ট স্টাফেরাও। দ্রাবিড়ের হাত থেকে দায়িত্ব নেওয়ার পর গম্ভীর জমানাতে শুধুই ব্যর্থতা। গম্ভীর দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনটে লজ্জাজনক সিরিজ হার। ২৬ বছর পর শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজ হারে ভারত। ঘরের মাঠে প্রথমবার ০-৩ এ নিউজিল্যান্ডের কাছে হোয়াইটওয়াশের পর এবার বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে হার। 

    বোর্ডের অন্দরে গুঞ্জন

    বোর্ডের (BCCI) এক সূত্র জানান, ‘অস্ট্রেলিয়ায় ব্যর্থতা নিয়ে একটা রিভিউ মিটিং হবে। তবে কারোর ওপর কোপ পড়বে না। আলোচনা চলছে। কিন্তু একটা সিরিজে ব্যাটারদের ব্যর্থতার জন্য কোচকে ছাঁটাই করা যায় না। গৌতম গম্ভীর কোচ থাকছে। ইংল্যান্ড সিরিজে খেলবে বিরাট, রোহিত। রোহিত, কোহলি দীর্ঘ দিন ভারতীয় ক্রিকেটকে টেনেছে। তাই ওদের কারও শাস্তি হবে না। আমাদের ফোকাস চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বোর্ডের কর্তার কথায় বোঝা যাচ্ছে, গম্ভীর, বিরাট, রোহিতকে আরও কিছুটা সময় দিতে চাইছে বিসিসিআই।

    আরও পড়ুন: শহরে পারদ পতন, পৌষ সংক্রান্তির আগে হাওয়া বদল বঙ্গে, কী পূর্বাভাস আলিপুরের?

    ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলুক বিরাট- রোহিত

    ব্যাটে রান নেই। রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলির ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে চূড়ান্ত ব্যর্থ দুই তারকা ক্রিকেটার (India Cricket)। যার ফলে লাল বলের ক্রিকেট তো বটেই, এমনকী সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁদের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পরিস্থিতি যা তাতে একদিনের ক্রিকেটেও খুব বেশি দিন দেখা নাও যেতে পারে আধুনিক ক্রিকেটের দুই সেরাকে। এমন পরিস্থিতিতে কোনও রাখঢাক না করেই দুই সুপারস্টারকে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার পরামর্শ দিলেন তাঁদের প্রাক্তন কোচ রবি শাস্ত্রী। রবি শাস্ত্রী জানালেন, অবসর তাঁদের হাতে থাকলেও, নিজেদের কেরিয়ার এবং সুনাম ফেরাতে অবিলম্বে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফেরা উচিত রোহিত এবং বিরাটের। রবি শাস্ত্রী বলেন, ‘সুযোগ পেলে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফেরা উচিত। দীর্ঘ বছর ধরে টেস্ট ক্রিকেট খেললে, ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা গুরুত্বপূর্ণ। তার দুটো কারণ আছে। বর্তমান প্রজন্মের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাওয়া যায়। পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে খেললে নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে সাহায্য করা যায়। আত্মবিশ্বাস বাড়ে।’ ২০১৬ সালে শেষবার ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন রোহিত। ২০১২ সালের পর আর খেলেননি কোহলি। স্পিনের সামনে দুর্বিষহ দেখাচ্ছে বিরাট এবং রোহিতকে। গোটা বছরই হিমশিম খায় তাঁরা। টিম ইন্ডিয়ার প্রাক্তন হেড কোচ মনে করেন, স্পিনের বিরুদ্ধে টাচ ফেরত পেতে অবশ্যই ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা উচিত দুই তারকার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jasprit Bumrah: নতুন বছরে নয়া নজির! আইসিসির ক্রমতালিকায় রেকর্ড পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বুমরা

    Jasprit Bumrah: নতুন বছরে নয়া নজির! আইসিসির ক্রমতালিকায় রেকর্ড পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বুমরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে শুরু করে টেস্ট ক্রিকেটেও দাপট দেখাচ্ছেন যশপ্রীত বুমরা (Jasprit Bumrah)। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে চারটি টেস্টে ৩০টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। দুই দল মিলিয়ে সর্বাধিক উইকেটের মালিক তিনি। আইসিসির (ICC) ক্রমতালিকায় আগেই এক নম্বরে উঠেছেন বুমরা। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক রেটিং পয়েন্ট পেয়েছেন তিনি। এতদিন বুমরার রেটিং পয়েন্ট ছিল ৯০৪। রবিচন্দ্রন অশ্বিনেরও সমান। নতুন বছরের শুরুতে বুধবার প্রকাশিত আইসিসির নয়া তালিকায় বুমরার পয়েন্ট হয়েছে ৯০৭। তার ফলে অশ্বিনকে টপকে গিয়েছেন তিনি। এখনও পর্যন্ত কোনও ভারতীয় বোলার টেস্টে এত রেটিং পয়েন্ট পাননি।

    মেলবোর্নের ‘অনার বোর্ডে’ বুমরা

    ক্রিকেট ইতিহাসে বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক রেটিং পয়েন্টের মালিক সিডনি বার্নস। ৯৩২ রোটিং পয়েন্ট ছিল তাঁর। ৯৩১ রেটিং পয়েন্ট পেয়েছিলেন জর্জ লোম্যান। তবে প্রায় ১০০ বছর আগে তাঁরা এই কীর্তি করেছিলেন। পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক ইমরান খান ৯২২ ও শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন স্পিনার মুথাইয়া মুরলিধরণ ৯২০ পয়েন্ট পেয়েছিলেন। বুমরার উপরে রয়েছেন তাঁরা। সাম্প্রতিক কালে বুমরার ধারে-কাছে খুব কম ক্রিকেটারই রয়েছেন। টেস্টে ইতিমধ্যেই ২০০ উইকেট নেওয়ার মাইলফলক পার করেছেন বুমরা। ২০২৪ সালে ১৩ টেস্টে ৭১টি উইকেট নিয়েছেন বুমরা (Jasprit Bumrah)। তাঁর নাম লেখা হয়েছে মেলবোর্নের ‘অনার বোর্ডে’।

    চারে যশস্বী

    ব্যাটারদের মধ্যে ভারতের ওপেনার যশস্বী জসওয়াল রয়েছেন টেস্টের চার নম্বর স্থানে, তাঁর প্রাপ্ত পয়েন্ট ৮৫৪। এক নম্বরে রয়েছেন ইংল্যান্ডের জো রুট, দুই নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন রুটের সতীর্থ হ্যারি ব্রুক। তিন নম্বরে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। প্রথম দশে যশস্বী ছাড়া আর কোনও ভারতীয় জায়গা পাননি, ঋষভ পন্থ রয়েছেন ১২ নম্বরে। বিরাট কোহলি রয়েছেন ২৪ নম্বরে, ৪০ নম্বরে রোহিত শর্মা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India vs New Zealand: লজ্জা! দেশের মাঠে সর্বনিম্ন স্কোর ভারতের, ম্যাচে দাপট নিউজিল্যান্ডের

    India vs New Zealand: লজ্জা! দেশের মাঠে সর্বনিম্ন স্কোর ভারতের, ম্যাচে দাপট নিউজিল্যান্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসই কাল হল ভারতের। ভেজা মাঠে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের ভুল সিদ্ধান্ত নিলেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। প্রথমে ব্যাটিং করতে নেমে মাত্র ৪৬ রানে অলআউট হয়ে গেল ভারতীয় দল। দেশের মাটিতে টেস্ট ম্যাচে এটাই ভারতের সবচেয়ে কম স্কোর। ভারতের (India vs New Zealand) ইনিংসে যশস্বী ও পন্থ ছাড়া কোনও ব্যাটার দুই অঙ্কের রান করতে পারেননি। দিনের শেষে প্রথম ইনিংসে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৩ উইকেটে ১৮০। ভারতের চেয়ে ১৩৪ রানে এগিয়ে কিউইরা। 

    লজ্জার রেকর্ড

    একটা সময় দেখে মনে হয়েছিল ৩৬ রানের লজ্জার রেকর্ড ভেঙে দেবে ভারত (India vs New Zealand)। কোনও রকমে তা বাঁচাল তারা। টেস্টে ভারতের সর্বনিম্ন রানে অল আউট হওয়ার রেকর্ড ৩৬। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে অ্যাডিলেডে দিন-রাতের টেস্টে এই ঘটনা ঘটে। সেই ইনিংসে অবশ্য ভারতের ১০ উইকেট পড়েনি। ৯ উইকেট পড়েছিল। মহম্মদ শামি হাতে চোট পেয়ে উঠে যান। ভারতের টেস্ট ইতিহাসে দ্বিতীয় সবচেয়ে কম রানে অল আউট হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল ১৯৭৪ সালে। লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৪২ রানে অল আউট হয়েছিল তারা। তার পরেই বেঙ্গালুরু। নিউ জিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তৃতীয় সবচেয়ে কম রানে আউট হলেন রোহিতেরা।  ১৯৮৭ সালে দিল্লিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ৭৫ রানে অল আউট হয়েছিল ভারত। সেটিই ছিল দেশের মাটিতে ভারতের এক ইনিংসে সবচেয়ে কম রান। সেই লজ্জার রেকর্ড এ দিন ভেঙে দিলেন রোহিত, কোহলিরা।

    রোহিতের ভুল সিদ্ধান্ত

    বৃষ্টির কারণে তিন দিন পিচ ঢাকা। স্বাভাবিক কারণেই পিচে স্যাঁতসেঁতে ভাব থাকবে। তার পর আকাশও মেঘলা। ক্রিকেট সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান থাকা যে কেউ বলে দেবেন, এমন পরিস্থিতিতে টসে জিতলে চোখ বুজে আগে বোলিং নেওয়া উচিত। ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা ঠিক তার উল্টো কাজটাই করলেন। টসে জিতে ব্যাট নিলেন। বিপক্ষের সামনে আত্মসমর্পণ করে দেশের মাটিতে লজ্জার সাক্ষী হল ভারত। ইনিংস শেষ হয়ে গেল ৪৬ রানে। টসে জিতে বল করলে যে সুবিধা নিতে পারতেন যশপ্রীত বুমরা, মহম্মদ সিরাজেরা, সেই সুবিধা নিয়ে গেলেন সাউদি, হেনরিরা। রোহিতদের বোঝা উচিত ছিল তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে খেলতে নামেননি। বিপক্ষ দলে বিশ্বসেরা কিছু বোলার রয়েছেন।

    ব্যর্থ বোলাররাও 

    যে পিচে ভারতের (India vs New Zealand) ব্যাটাররা দাঁড়াতেই পারলেন না, সেই পিচেই অসাধারণ ব্যাটিং করলেন নিউজিল্যান্ডের ওপেনার ডেভন কনওয়ে। ১০৫ বলে ৯১ রান করে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে বোল্ড হয়ে যান কনওয়ে। তাঁর ইনিংসে ছিল ১১টি বাউন্ডারি ও ৩টি ওভার-বাউন্ডারি। অপর ওপেনার তথা অধিনায়ক টম ল্যাথাম করেন ১৫ রান। ৩ নম্বরে ব্যাটিং করতে নেমে উইল ইয়াং করেন ৩৩ রান। রাচিন রবীন্দ্র ২২ এবং ড্যারিল মিচেল ১৪ রান করে অপরাজিত। এই ম্যাচে এখনও ৩ দিন বাকি। কিন্তু ভারতীয় দলের পক্ষে ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন। ম্যাচ বাঁচাতে হলে দ্বিতীয় ইনিংসে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখাতে হবে। না হলে টানা তৃতীয়বার আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে চাপে পড়ে যাবে ভারতীয় দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jay Shah: বিশ্ব ক্রিকেটের শীর্ষস্থানে জয় শাহ, কীভাবে উপকৃত হবে ভারতের বাইশ গজ?

    Jay Shah: বিশ্ব ক্রিকেটের শীর্ষস্থানে জয় শাহ, কীভাবে উপকৃত হবে ভারতের বাইশ গজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিসির মসনদে পা রেখেছেন জয় শাহ (Jay Shah)। তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সর্বকনিষ্ঠ চেয়ারম্যান। বোর্ড সচিব হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটে বড় ভূমিকা রেখেছেন জয়। এ বার আইসিসির (ICC) দায়িত্বে এসে ক্রিকেটের আরও উন্নতি করার দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। ক্রিকেট প্রশাসনের শীর্ষস্থানে এর আগেও চার ভারতীয় নিজেদের স্বাক্ষর রেখেছেন। এবার পালা জয়ের। তিনি বিশ্ব ক্রিকেটের মসনদ লাভ করায় ভারত আরও সুবিধা পাবে বলে মনে করছে ক্রিকেট মহল। তবে এখন কিন্তু শুধু ভারতীয় ক্রিকেট নয় বিশ্ব ক্রিকেটের উন্নতির কথা ভাবতে হবে তাঁকে এমনই দাবি আইসিসির অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির।

    ক্রিকেটে জয়-যাত্রা

    ১৯৮৮ সালের ২২ সেপ্টেম্বর গুজরাটে জয়ের জন্ম। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং সোনাল শাহের পুত্র তিনি। জয়ের ছোটবেলা কেটেছে গুজরাটেই। সেখানেই পড়াশোনা করেছেন। আমেদাবাদের নিরমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিটেক করেন জয়। ২০০৯ সালে জিসিএ-র এক্সিকিউটিভ বোর্ডের সদস্য হয়েছিলেন তিনি। তারপর ২০১৩ সালে সহ-সচিব। বিসিসিআই-এর অন্দরে প্রথম পা রাখেন ২০১৫ সালে। হন ফিনান্স কমিটির সদস্য। এরপর ২০১৯-এ পান সচিবের দায়িত্ব। বর্তমানে দ্বিতীয় দফায় এই আসন সামলাচ্ছেন তিনি। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন জয়। এবার সেসব পিছনে ফেলে আইসিসি’র মসনদে বসছেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের গ্রেগ বার্কলে জানিয়ে দিয়েছিলেন যে ৩০ নভেম্বরের পর আসন আর ধরে রাখতে চান না তিনি। তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময়সীমা ছিল ২৭ অগাস্ট অবধি। জয় শাহের (Jay Shah) বিরুদ্ধে কোনও প্রার্থী না দাঁড়ানোয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরবর্তী সচিব হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।

    ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ

    আইসিসির দায়িত্ব নেওয়ার পরই জয় শাহর প্রথম চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নির্বিঘ্নে আয়োজন করা। পাকিস্তান আগামী বছরের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক। ২০০৮ সালের এশিয়া কাপের পর ভারতীয় ক্রিকেট টিম পাক সফরে যায়নি। জয় শাহ আইসিসি-র দায়িত্বে থাকায় ভারত কি পাকিস্তানে খেলতে যাবে? এখন এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে ক্রীড়া বিশ্বে। তবে এক্ষেত্রে ভারতের প্রতিরক্ষা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বা কেন্দ্র সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে তাই চূড়ান্ত বলে জানিয়েছে বিসিসিআই। এখন জয় শাহ মধ্যস্থতা করে ভারতেকে পাকভূমে খেলাতে নিয়ে যেতে পারেন। আবার ভারত না চাইলে নিরপেক্ষ কোনও জায়গাতেও হতে পারে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। 

    ভারতে মহিলা ক্রিকেটের উন্নতি

    জয় শাহের নেতৃত্বে বিসিসিআই মহিলাদের ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য উইমেন্স প্রিমিয়ার লিগ (ডব্লিউপিএল) শুরু করেছিল, যা অত্যন্ত সফল। এই লিগ মহিলাদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চুক্তির পরিমাণ বাড়ায়, যা মেয়েদের ক্রিকেটে আসতে উৎসাহ দিয়েছে। শাহ ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের জন্য অভিন্ন ম্যাচ ফি প্রয়োগ করে খেলোয়াড়দের উৎসাহিত করেছেন। এবার বিশ্ব ক্রিকেটের দায়িত্ব নিয়ে তিনি যে মহিলা ক্রিকেটের আরও উন্নতির চেষ্টা করবেন তা বলাই বাহুল্য।

    ঘরোয়া ক্রিকেটে গুরুত্ব

    জয় শাহ খেলোয়াড়দের ঘরোয়া ক্রিকেটকে অগ্রাধিকার দিতে উৎসাহিত করেন। ভারতের জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমি (এনসিএ) কে নতুনভাবে সাজিয়েছেন জয়। বর্তমানে অ্যাকাডেমিটি শ্রেষ্ঠত্বের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। আমদাবাদে প্রধানমন্ত্রীর নামাঙ্কিত নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। জয় আইসিসি-র দায়িত্ব নিলেও তাঁর নজর যে সবসময় দেশের ক্রিকেটকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়ার দিকে থাকবে তা মনে করছে ক্রীড়ামহল।

    টেস্ট ক্রিকেটের উন্নতি

    আইসিসির চেয়ারম্যান হওয়ার পরে দিন-রাতের টেস্ট নিয়ে ইতিবাচক কথা বলেছেন শাহ। টেস্ট ক্রিকেটের উন্নতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “হতে পারে এখন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের রমরমা। কিন্তু আমাদের ভুললে চলবে না যে ক্রিকেটের ভিত হল টেস্ট। তাই সকলে যাতে ক্রিকেটের বড় ফরম্যাট খেলতে চায় সে দিকে নজর দিতে হবে। টেস্টকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। এখন টি-টোয়েন্টির মতো টেস্টেও দর্শকেরা মাঠ ভরাচ্ছেন। এটা ভাল ছবি। দিন-রাতের টেস্ট শুরু হয়েছে। সেটাও আকর্ষণীয়।” চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পরই জয়ের হাতে থাকবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দায়িত্ব। গত দুবার বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠলেও জিততে পারেনি ভারত। এবার জয়ের অপেক্ষায় রোহিতরা।

    কবে দায়িত্বগ্রহণ

    আইসিসির কনিষ্ঠতম চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন ৩৫ বছরের জয় শাহ। এখন আইসিসির সদস্য সংখ্যা ১৬। মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর্বে জয়কে সমর্থন করেছিলেন ১৫ জন সদস্য। শুধু পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সমর্থন পাননি বিসিসিআই সচিব। জয় শুরুতেই অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ডকে পাশে পেয়েছিলেন। পরে অন্য সদস্য দেশগুলির সমর্থন পেতেও সমস্যা হয়নি তাঁর। সব দেখেশুনে পিসিবি জয়ের বিরোধিতার রাস্তায় হাঁটেনি। আনুষ্ঠানিক ভাবে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করবেন জয়। বোর্ড সচিব হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটে বড় ভূমিকা রেখেছেন জয়। ২০২২ সালে তাঁর আমলেই আইপিএলের মিডিয়া স্বত্ব রেকর্ড ৪৮,৩৯০ কোটি টাকায় বিক্রি হয়। এই চুক্তির পরেই আইপিএল বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে মূল্যবান ক্রীড়া লিগে পরিণত হয়। এবার বিশ্ব ক্রিকেটে সফল প্রশাসক হিসেবে একজন ভারতীয়ের ‘জয়’যাত্রার অপেক্ষায় ক্রিকেট অনুরাগীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Cricket: এবার দলীপ ট্রফিতে খেলতে নামবেন কোহলি-রোহিত! গুরু গম্ভীরের পরামর্শে?

    India Cricket: এবার দলীপ ট্রফিতে খেলতে নামবেন কোহলি-রোহিত! গুরু গম্ভীরের পরামর্শে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের আগে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে দেখা যাবে বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মাকে। ৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু দলীপ ট্রফি (Duleep Trophy)। দলীপের জন্য ইন্ডিয়া-এ, ইন্ডিয়া-বি, ইন্ডিয়া-সি ও ইন্ডিয়া-ডি— এই চারটি দল নির্বাচন করা হবে। সূত্র অনুযায়ী, সেই দলে থাকবেন রোহিত ও বিরাট। এর আগেই ভারতীয় ক্রিকেট (India Cricket) বোর্ড স্পষ্ট করে দিয়েছিল, জাতীয় দলে জায়গা পেতে হলে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে হবে। সেই ছবিই এবার দেখা যাবে। 

    কোন কোন ক্রিকেটারেরা দলীপে খেলবেন? (India Cricket) 

    রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি ছাড়াও দলীপে খেলতে দেখা যাবে ভারতের দুই ‘অবাধ্য’ ক্রিকেটার শ্রেয়স আয়ার ও ঈশান কিসানকেও। এছাড়াও থাকবেন শুভমন গিল, লোকেশ রাহুল, রবীন্দ্র জাডেজা, যশস্বী জয়সওয়াল, সূর্যকুমার যাদব, কুলদীপ যাদব, অক্ষর পটেলের মতো জাতীয় দলে খেলা ক্রিকেটারেরা। তবে রোহিত, কোহলিরা দলীপের (Duleep Trophy) শুরু থেকেই খেলবেন, নাকি ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দ্বিতীয় পর্বের ম্যাচে অংশ নেবেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। বাংলাদেশের বিপক্ষে নামার আগে বোর্ডের তরফে জাতীয় দলের জন্য ছোটখাটো এক ক্যাম্পের আয়োজন করা হচ্ছে। সেই শিবির চূড়ান্ত হলে কোহলি-রোহিতদের প্ৰথম রাউন্ডেই খেলতে দেখা যাবে। 

    তালিকা থেকে বাদ বুমরা

    তবে জানা গিয়েছে, বাকি ক্রিকেটারেরা (India Cricket) খেলায় অংশ নিলেও এই তালিকা থেকে বাদ রাখা হয়েছে জসপ্রীত বুমরাকে। তিন ফরম্যাটেই তিনি দলের প্রধান বোলার। সেই কারণে বুমরাকে বেশি ধকল দিতে চাইছেন না নির্বাচকরা। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজেও হয়ত বিশ্রাম দেওয়া হবে ভারতীয় পেসারকে। কারণ, আগামী চার মাসে পর পর ১০টি টেস্ট খেলবে ভারত। ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দুটি ও নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিনটি টেস্টের পরে অস্ট্রেলিয়ায় পাঁচ টেস্টের সিরিজ রয়েছে রোহিত, কোহলিদের। 

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দু ছাত্রদের সঙ্গে আজ বৈঠক ইউনূসের

    উল্লেখ্য, এবারের দলীপ ট্রফি (Duleep Trophy) হওয়ার কথা ছিল অন্ধ্রপ্রদেশের অনন্তপুরে। তবে যেহেতু জাতীয় দলের সমস্ত তারকারা অংশ নেবেন এবং এই ভেন্যুতে আকাশপথে পৌঁছনো সম্ভব নয়, তাই বোর্ডের তরফে নতুন ভেন্যু বাছা হয়েছে বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামকে। তবে এখনও সেই বিষয়ে সরকারিভাবে ঘোষণা করেনি বোর্ড। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gautam Gambhir: রোহিতদের গুরু গম্ভীরই, ঘোষণা জয় শাহের! কোন অঙ্কে দায়িত্বে গৌতি?

    Gautam Gambhir: রোহিতদের গুরু গম্ভীরই, ঘোষণা জয় শাহের! কোন অঙ্কে দায়িত্বে গৌতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৌতম গম্ভীরকেই (Gautam Gambhir) ভারতীয় দলের প্রধান কোচ হিসাবে নিয়োগ করল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)। অবশেষে মঙ্গলবার সরকারি ভাবে গম্ভীরকে কোচ করার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিলেন বোর্ড সচিব জয় শাহ। আইপিএলে মেন্টর হিসাবে সাফল্য, ভারতীয় ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক এবং ভারতের ক্রিকেট পরিকাঠামো সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকায় গম্ভীর এগিয়ে ছিলেন। এবার সিল মোহর পড়ল।

    আবেগ ভরা পোস্ট গম্ভীরের (Gautam Gambhir) 

    সব ঠিকঠাকই ছিল। অপেক্ষা ছিল শুধু ঘোষণার। মঙ্গলবার রাতে বিসিসিআই (BCCI) সচিব জয় শাহ টিম ইন্ডিয়ার পরবর্তী কোচ হিসেবে গৌতম গম্ভীরের নাম ঘোষণা করে দিলেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জয় শাহ ভারতীয় দলের কোচ হিসেবে স্বাগত জানান গম্ভীরকে (Gautam Gambhir) ।

    নতুন দায়িত্ব পেয়ে আবেগ ভরা পোস্ট করেন গৌতম গম্ভীর। নতুন দায়িত্বে ভারতীয় দলে ফিরতে পেরে খুশি বলে জানান গৌতি। দেশকে সাফল্য এনে দেওয়ার জন্য নিজের সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে চেষ্টা করবেন বলে জানান গম্ভীর।

    শাহরুখ ফ্যাক্টর

    সূত্রের খবর, আইপিএল ফাইনালের পর গম্ভীরের (Gautam Gambhir) সঙ্গে একান্তে বৈঠক হয় কলকাতা নাইট রাইডার্সের অন্যতম কর্ণধার শাহরুখের। দীর্ঘ বৈঠকের পর দেশের স্বার্থে গম্ভীরকে ছাড়তে রাজি হন শাহরুখ। তাঁর সম্মতি পাওয়ার পর বোর্ড কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন গম্ভীর। তাঁকে পেতে আগ্রহী বিসিসিআই কর্তারাও নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলেছিলেন। বিরাট কোহলিও নাকি গম্ভীরের নাম সুপারিশ করেছিলেন বোর্ড কর্তাদের কাছে। কেকেআর কর্ণধার রাজি হতেই প্রয়োজনীয় কাজ সেরে ফেলা হয়। নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে গম্ভীর বোর্ডের ক্রিকেট অ্যাডভাইজরি কমিটি কাছে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। সূত্রের খবর, কমিটির সদস্যদের পাঁচটি শর্তের কথা জানিয়েছিলেন তিনি। গম্ভীরের শর্তগুলি মেনে নেন বিসিসিআই কর্তারা। 

    কেন গম্ভীর (Gautam Gambhir) 

    গম্ভীরের (Gautam Gambhir) নির্বাচন নিয়ে নির্বাচক (BCCI) কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য যতীন পরাঞ্জপে বলছেন, ‘ দলের মধ্যে কোচের প্রতি গ্রহণযোগ্যতা আর সম্মান আসে তখনই যখন তাঁর অতীতের ট্র্যাক রেকর্ড ভালো হয়। আর গৌতম গম্ভীরের ট্র্যাক রেকর্ড অসাধারণ। যুব ক্রিকেটারদের সব সময়ই গৌতম গম্ভীর খুব সাহায্য করে। আর ক্রিকেটারদের মধ্যে ওর জন্য আলাদা একটা সম্মানের জায়গা রয়েছে কারণ গম্ভীর সব সময় বড় ম্যাচের ক্রিকেটার। এখনকার ক্রিকেটারদের মনে আছে ওর ২০০৭ আর ২০১১ সালের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসের কথা। ‘উল্লেখ্য, ২০০৭ এবং ২০১১ বিশ্বকাপজয়ী দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন গম্ভীর।

    যতীন পরাঞ্জপে আরও বলেন, ‘ উঠতি প্রতিভাদের জন্য ক্যালেন্ডার প্ল্যান করার চিন্তাভাবনা রয়েছে গৌতম গম্ভীরের। এছাড়া ঘরোয়া ক্রিকেটেও জোর দিতে বলা হয়েছে, আর দলের স্বার্থকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে গম্ভীর। আমরা আগেই ওর নাম ঘোষণা করলে ভুল বার্তা যেত, তাই বিশ্বকাপ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছিলাম। বিশ্বকাপের সময় কোচের নাম ঘোষণা করলে দলের ফোকাস নষ্ট হতে পারত। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতাই এখন ভারতীয় দলের লক্ষ্য, বলে জানান গম্ভীর। রয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিও। ’

  • T20 World Cup 2024: চোখে জল রোহিতের! কোহলির ওপর আস্থা, দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী অধিনায়ক

    T20 World Cup 2024: চোখে জল রোহিতের! কোহলির ওপর আস্থা, দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী অধিনায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র সাত মাস আগে দেশের মাটিতে স্বপ্নপূরণ হয়নি। এবার আবার কাপ থেকে এক কদম দূরে দল। ইংল্যান্ডকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2024) ফাইনালে ভারত উঠতেই সাজঘরে আবেগ চাপতে পারলেন না অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। 

    চোখে জল

    মাঠ থেকে সাজঘরে ফেরার সময় হঠাতই চেয়ারে বসে পড়লেন রোহিত। তাঁর চোখে তখন জল। বাঁ হাত তুলে চোখ ঢাকলেন। চেষ্টা করলেন নিজেকে সামলে নেওয়ার। তিনি অধিনায়ক তো। কয়েক সেকেন্ড পরে হাত নামালেন। দেখে বোঝা যাচ্ছিল, ফাইনালে উঠে, আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন তিনি। এই ইংল্যান্ডের কাছেই দু বছর আগে হেরে বিদায় নিয়েছিল ভারত। এবার তার বদলা নেওয়া গেল। তাঁর অধিনায়কত্বে ২২৬ দিন পরে ভারত আরও একটি ফাইনালে। সেই সব কথাই হয়তো ভাবছিলেন তিনি। কিছু ক্ষণ পরে বিরাট কোহলি সাজঘর থেকে বেরিয়ে রোহিতের সামনে দাঁড়ালেন। তাঁর গায়ে হাত রেখে কথা বললেন। হাসানোর চেষ্টা করলেন। কিছু ক্ষণ পরে হাসি দেখা গেল রোহিতের মুখেও। 

    দলের উপর আস্থা

    ম্যাচ শেষে দলের উপর পূর্ণ আস্থা রেখে অধিনায়ক (Rohit Sharma) বলেন,  “আমরা দল হিসাবে খুব পরিশ্রম করেছি। এই জয়ে সবার যোগদান রয়েছে। আমাদের কাছে এটা একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। সেটা আমরা জিতেছি। পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলেছি আমরা। সেটাই তফাত গড়ে দিয়েছে।” স্পিনারদের প্রশংসা শোনা গিয়েছে রোহিতের মুখে। তিনি বলেন, “অক্ষর ও কুলদীপ খুব অভিজ্ঞ স্পিনার। ওরা বুদ্ধি করে বল করে। পরিকল্পনা কাজে লাগায়। আমি জানতাম, ওদের বিরুদ্ধে খেলা সহজ হবে না। সেটাই হল। এই জয় আমাকে খুব স্বস্তি দিয়েছে।” কোহলির ফর্ম নিয়েও চিন্তায় নেই মুম্বইয়ের রাজা। তাঁর কথায়, “বিরাট কেমন ক্রিকেটার তা আমরা সবাই জানি। সবার কেরিয়ারেই খারাপ সময় আসে। ও জাত ক্রিকেটার। সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। খারাপ সময় কেটে যায়। ওর রান করার কতটা তাগিদ রয়েছে সেটা দেখা যাচ্ছে। ফাইনালেও ওই ওপেন করবে।”

    ফাইনালের হ্যাটট্রিক

    টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2024) সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে পর্যুদস্ত করেছে ভারত। ম্যাচ জিতেছে ৬৮ রানে। আর এই জয়ের ফলে অনন্য নজির গড়ে ফেলেছেন রোহিতরা। ১০ বছরের খরা কেটে গেছে ভারতের জন্য। ২০১৪ সালের পর এই প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল উঠেছে ভারত। পরপর তিনটি আইসিসি টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওঠার নজিরও গড়ে ফেললেন রোহিতরা। ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ এবং টি-২০ বিশ্বকাপ, পরপর এই তিনটি টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠেছে ভারত। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shubman Gill: ভারতের নয়া অধিনায়ক শুভমন,  জিম্বাবোয়ে সফরে দল ঘোষণা

    Shubman Gill: ভারতের নয়া অধিনায়ক শুভমন,  জিম্বাবোয়ে সফরে দল ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মধ্যেই জিম্বাবোয়ে সফরের জন্য ভারতীয় দল (Team India) ঘোষণা করা হল সোমবার। জিম্বাবোয়ে সফরে ভারতীয় দলের অধিনায়ক নির্বাচিত হলেন শুভমন গিল (Shubman Gill)। দলের কোচ হয়েছেন ভিভিএস লক্ষ্মণ। দলে রয়েছেন কেকেআর তারকা রিঙ্কু সিং। বাংলার পেসার মুকেশ কুমারকেও দলে রাখা হয়েছে।  টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর এটাই ভারতীয় দলের প্রথম সিরিজ।

    বিশ্রাম রোহিত-বিরাটদের

    ভারতীয় দলে রাখা হয়নি রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, ঋষভ পন্থ, যশপ্রীত বুমরা, কুলদীপ যাদবদের। তাঁদের বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। দলে নেই শ্রেয়স আইয়ার ও ঈশান্ত শর্মাও। তাঁরা যে এখনও বোর্ডের গুডবুকে আসতে পারেননি, এই দল নির্বাচনই তার প্রমাণ। দলে প্রথম বার ডাক পেলেন অভিষেক শর্মা, রিয়ান পরাগ, নীতীশ রেড্ডি, ধ্রুব জুরেল এবং তুষার দেশপাণ্ডে। এঁদের মধ্যে ধ্রুব টেস্ট ক্রিকেট খেললেও টি-টোয়েন্টি দলে সুযোগ পেলেন প্রথম বার। টি ২০ বিশ্বকাপের দলে রিজার্ভ ক্রিকেটার হিসেবে ছিলেন আবেশ খান ও খলিল। তাঁরা জিম্বাবোয়ে সফরে যাবেন নিয়মিত সদস্য হিসেবে। 

    কবে কবে ম্যাচ

    জিম্বাবোয়ে সফরে ভারতীয় দল (Team India) খেলবে পাঁচ ম্যাচের টি ২০ সিরিজ। ৬ জুলাই থেকে, সিরিজের শেষ ম্যাচ শুভমনরা (Shubman Gill) খেলবেন ১৪ জুলাই। গিলকে চলতি টি ২০ বিশ্বকাপের দলে রাখা হয়নি। তিনি দেশের নতুন অধিনায়ক হিসেবে বড় দায়িত্ব পেলেন। ৬ জুলাই প্রথম ম্যাচ খেলার পর দিনই দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে ভারত। বাকি তিনটি ম্যাচ ১০, ১৩ ও ১৪ জুলাই। ১০ জুলাইয়ের ম্যাচ বাদ দিয়ে বাকি সব ম্যাচই ভারতীয় সময় দুপুর ১টা থেকে শুরু। ১০ তারিখের ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা ৬টায়।

    নির্বাচিত দল: শুভমন গিল (অধিনায়ক), যশস্বী জয়সোয়াল, সঞ্জু স্যামসন, ঋতুরাজ গায়কোয়াড, অভিষেক শর্মা, রিঙ্কু সিং, ধ্রুব জুরেল, নীতীশ রেড্ডি, রিয়ান পরাগ, ওয়াশিংটন সুন্দর, রবি বিষ্ণোই, আবেশ খান, খলিল আমেদ, মুকেশ কুমার ও তুষার দেশপাণ্ডে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Champions Trophy: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকিস্তানে  যাবে ভারত! কী শর্ত দিল বিসিসিআই?

    Champions Trophy: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকিস্তানে যাবে ভারত! কী শর্ত দিল বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) খেলতে পাকিস্তানে যেতে পারে ভারত। কেন্দ্র সরকারের অনুমতি মিললে লাহোরে ম্যাচ খেলতে যাবেন রোহিতরা বিসিসিআই -এর তরফে এমনই জানানো হয়েছে। 

    কী বলল বিসিসিআই

    ২০০৮ সালে এশিয়া কাপ খেলতে পাকিস্তানে গিয়েছিল ভারতীয় দল। ভারত-পাকিস্তান শেষ দ্বিপাক্ষিক সিরিজ হয়েছে ২০১২-২০১৩ মরসুমে। ভারতের মাটিতে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে এসেছিল পাকিস্তান। কয়েক মাস আগেই আইসিসি ওয়ান ডে বিশ্বকাপ হয়েছে ভারতে। সেখানে অনেক শর্ত আরোপের পর খেলতে এসেছিল বাবররা। তার আগে এশিয়া কাপ খেলতে পাকিস্তানে যায়নি ভারত। ভারতীয় দল না যাওয়ায় হাইব্রিড মডেলে হয় টুর্নামেন্ট। ফাইনাল সহ ভারতের সব ম্যাচই শ্রীলঙ্কায় হয়েছিল। এবার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আসর বসার কথা পাকভূমে। 

    ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সহ সভাপতি রাজীব শুক্ল বলেছেন, একটা শর্তেই পাকিস্তানে খেলতে যাবে ভারত। বোর্ডের সহ সভাপতি পরিষ্কার বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে যাওয়া প্রসঙ্গে আমরা একটা কথাই বলতে পারি, সরকার যা বলবে আমরা তাই করব। সরকার অনুমতি দিলে অবশ্যই টিম পাঠানো হবে। সিদ্ধান্ত নির্ভর করছে সরকারের অনুমতির উপরই।’

    আরও পড়ুন: জাতীয় দলে মোহনবাগানের ৮ ফুটবলার! স্টিমাচের শিবিরে ৪১ জন

    ভারত যদি না যায়

    ২০১৭ সালের পর আর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) হয়নি। আগামী বছর পাকিস্তানকে এই টুর্নামেন্ট আয়োজনের দায়িত্ব দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা। কিন্তু পাকিস্তানে আদৌ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে কিনা, এ নিয়ে ধোঁয়াশা থাকছেই। ভারতীয় দল যদি খেলতে না যায়, সেক্ষেত্রে টুর্নামেন্ট হতে পারে হাইব্রিড মডেলেই। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড চাইছে, ভারতীয় দল খেলতে যাক। আইসিসির কাছে খসরা সূচিও দিয়েছে পাকিস্তান। মোট তিনটি ভেনু বাছাই করা হয়েছে। এর মধ্যে ভারতের ম্যাচ রাখা হয়েছে লাহোরের গদ্দাফি স্টেডিয়ামে। এই ভেনুতে ফাইনালও হওয়ার কথা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share