Tag: India economy

India economy

  • India Economy: পরের অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৮ শতাংশ, বলছে ‘এস অ্যান্ড পি’

    India Economy: পরের অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৮ শতাংশ, বলছে ‘এস অ্যান্ড পি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী অর্থবর্ষে ভারতের (India Economy) আর্থিক বৃদ্ধি হতে পারে ৬.৮ শতাংশ। অন্তত এমনই ইঙ্গিত দিল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স। এর আগে এই সংস্থাই জানিয়েছিল ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৬ শতাংশ। এখন তারাই জানাল, বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৮ শতাংশ।

    অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার (India Economy)

    এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স জানিয়েছে, এই সময় বিশ্বব্যাপী আর্থিক বৃদ্ধির গড় হার হতে পারে ২.৩ শতাংশ থেকে ২.৬ শতাংশ। সংস্থার (India Economy) তরফে বলা হয়েছে, ‘‘২০২৪ অর্থবর্ষের পূর্বাভাস আমরা পুনর্মূল্যায়ন করছি। বৃদ্ধির ক্ষেত্রে যা আশা করা হয়েছিল, ভারতের বৃদ্ধি তার চেয়েও বেশি হবে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পরিবেশের উন্নতি এবং গৃহস্থের অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে চলবে অর্থনৈতিক কাজকর্ম।’’

    ‘মুডি’জ-এর ইঙ্গিত

    ঠিক একদিন আগেই ভারতের বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিয়েছিল মুডি’জ নামে আরও একটি সংস্থা। ভারতের বৃদ্ধির পূর্বাভাস করতে গিয়ে তারা জানিয়েছিল, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতে বৃদ্ধির পরিমাণ ৬.৬ শতাংশ থেকে বেড়ে হবে ৮ শতাংশ। মুডি’জ বলেছিল, জি২০-র প্রধান দেশগুলির মধ্যে দ্রুততম বৃদ্ধি হবে ভারতের। এ দেশের প্রকৃত জিডিপি বৃদ্ধি হতে পারে প্রায় ৮ শতাংশ। মার্চে যে অর্থবর্ষ শেষ হবে, সেখানেই বৃদ্ধির পরিমাণ হবে ৮ শতাংশ। গত অর্থবর্ষে এর পরিমাণ ছিল ৭ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে মহিলাদের তাড়া খেয়ে ছুটে ঘরে ঢুকে প্রাণ বাঁচালেন দুই তৃণমূল নেতা

    সরকারি মূলধন ব্যয় ও উচ্চ অভ্যন্তরীণ চাহিদা ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিকে জোরালো করবে। অধিকন্তু, বৈশ্বিক বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের সুযোগ বৃদ্ধির কারণেই পোক্ত হয়েছে ভারতীয় অর্থনীতির ভিত। অক্টোবর-ডিসেম্বরে দেশ রেজিস্টার্ড করেছিল ৮.৪ শতাংশ জিডিপি। ম্যানুফ্যাকচারিং, ইলেকট্রিসিটি এবং নির্মাণ শিল্পে জিডিপির বৃদ্ধি এক লাফে বেড়ে গিয়েছে অনেকখানি। এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স জানিয়েছে, বৈশ্বিক বৃদ্ধি ২.৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ২.৬ শতাংশ হবে। আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ভারতের জিডিপির হার বাড়বে বলেই জানিয়েছে এই সংস্থা (India Economy)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Economy: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ, বলছে সমীক্ষা

    India Economy: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ। এই সুখবর শোনাল বিশ্বের আর্থিক রেটিং সংস্থা ক্রিসিল (India Economy)। সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০৩১ সালের মধ্যেই উচ্চ মধ্যবিত্তের দেশে পরিণত হবে ভারত। এ দেশের মাথাপিছু আয় হবে ৪৫০০ মার্কিন ডলার।

    ক্রিসিলের রিপোর্ট (CRISIL Survey)

    সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ক্রিসিল। তারা জানিয়েছে, ভারতীয় অর্থনীতি (India Economy) বর্তমান স্তর থেকে দ্বিগুণ হয়ে ৭ ট্রিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে। তার পরেই এটি উচ্চ মধ্যবিত্তের বন্ধনীভুক্ত হবে। ভারতের এই অগ্রগতির কারণও জানিয়েছে ক্রিসিল। তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ কাঠামোগত সংস্কার ও অন্যান্য পদক্ষেপগুলির কারণে অর্থনৈতিক অগ্রগতি দেখা যাবে ভারতে। বিশ্ব রেটিং এই সংস্থার অনুমান, ২০৩১ সালের মধ্যে ভারত ঠাঁই করে নেবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকাতেও।

    ভারতের জিডিপি (India Economy)

    ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হারও যে ভালো হতে পারে, তারও ইঙ্গিত মিলেছে ক্রিসিলের ওই রিপোর্টে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের মধ্যে এই বৃদ্ধির হার হতে পারে ৭.৬ শতাংশের চেয়ে ভালো। আগামী অর্থবর্ষে এটি কিছুটা কমে হতে পারে ৬.৮ শতাংশ।

    ক্রিসিলের রিপোর্ট (India Economy) অনুযায়ী, ২০৩১ সালের মধ্যে ভারতের জিডিপি গড়ে ৬.৭ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাবে। এর ফলেই ভারত পরিণত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে। আর এই সময়সীমার মধ্যে এ দেশের মাথাপিছু আয় দেশটিকে নিয়ে যাবে উচ্চ মধ্যবিত্ত আয়ের শ্রেণিতে। ২০২৫-২০৩১ এই সময়সীমায় সাতটি অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতি প্রথমে পেরোবে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের চৌকাঠ। তার পর পৌঁছবে ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনীতির কাছাকাছি।

    আরও পড়ুুন: ‘বাঘের’ চোখে জল! কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের প্রশ্নবাণে কি কেঁদে ফেললেন শাহজাহান?

    বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় বর্তমানে ভারত (India Economy) রয়েছে পঞ্চম স্থানে। দেশটির অর্থনীতির বহর ৩.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। তাই ওই তালিকায় ভারতের আগে রয়েছে আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। বিশ্বব্যাঙ্কের মতে, হাজার থেকে ৪ হাজার ডলারের মাথাপিছু আয়ের দেশগুলি নিম্ন মধ্যবিত্ত আয়ের বিভাগে পড়ে। ৪ হাজার থেকে ১২ হাজার ডলারের মাথাপিছু আয়ের দেশগুলি পড়ে উচ্চ মধ্যবিত্ত আয়ের শ্রেণিতে। ২০৩১ সালের মধ্যে এই বন্ধনীতেই চলে আসবে ভারত। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও জানিয়েছিলেন, অচিরেই ভারত চলে আসবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার তিন নম্বরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Indian Economy: চিনা অর্থনীতির গতি শ্লথ, লাভের ফসল ঘরে তুলছে ভারত

    Indian Economy: চিনা অর্থনীতির গতি শ্লথ, লাভের ফসল ঘরে তুলছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা অর্থনীতির গতি শ্লথ। এরই ফসল কুড়োচ্ছে সাউথ এশিয়ান জায়ান্টস স্টক মার্কেট। লগ্নিকারীরা বিলিয়ন, বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছেন ভারতের স্টক মার্কেটে (Indian Economy)। অদূর ভবিষ্যতে চিনা অর্থনীতির গতি হবে আরও শ্লথ। জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং আর্থিক নীতির সংস্কারের মাশুল গুণতে হতে পারে ভারতের এই প্রতিবেশী দেশটিকে। সেই কারণেই ভারতের স্টক মার্কেটের ওপর ভরসা করছেন বিনিয়োগকারীরা।

    অর্থনৈতিক সঙ্কট

    সম্প্রতি নয়া অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছে বেজিং। মুদ্রাস্ফীতির পরিবর্তে সেখানে শুরু হয়েছে মুদ্রাসঙ্কোচন। তাই সে দেশের মুদ্রা ইউয়ানের দাম ক্রমশ চড়ছে। প্রত্যাশিতভাবেই দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে জিনিসপত্রের দাম। বাজারে জোগান রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। তবে সে দেশের বাসিন্দারা সঞ্চয়ী হওয়ায় কমছে চাহিদা। স্বাভাবিকভাবেই জিনিসপত্র বিকোচ্ছে জলের দরে। এতেই অশনি সঙ্কেত দেখছেন বিশ্বের অর্থনীতিবিদরা। তাঁদের মতে, এখনই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে ভেঙে পড়তে পারে দেশের (Indian Economy) অর্থনীতি। যার প্রভাব পড়বে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ওপরও।

    রফতানিতে জোর

    ইতিমধ্যেই চিনে শি জিনপিং সরকারের ওপর ঋণের বোঝা চেপেছে বিপুল পরিমাণে। তাদের সম্মিলিত মোট ঋণের পরিমাণ ১৩ লক্ষ কোটি ডলার। যেহেতু দেশে কমেছে জিনিসপত্রের চাহিদা, তাই এখন রফতানিতে জোর দিচ্ছে ড্রাগনের দেশ। ভারতেও পাঠাচ্ছে আরও বেশি করে জিনিসপত্র। তবে ভারত এখন আর আগের মতো কিনছে না চিনা পণ্য।।

    আরও পড়ুুন: “গুন্ডারা জেলে যাবে, মমতার দিন শেষ”, সন্দেশখালিতে গিয়ে আক্রমণ শুভেন্দুর

    বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের আর্থিক সংস্কার নীতির জেরে দেশের অর্থনীতি হয়েছে আগের চেয়ে ঢের বেশি মজবুত। তাই চিন নয়, বিনিয়োগকারীরা ভরসা করছেন ভারতের স্টক মার্কেটের ওপর। মোদি জমানায় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছে ভারত। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে যখন মোদি সরকার আসে, তখন ওই তালিকায় দেশ ছিল ১০ নম্বরে। অচিরেই ভারতের জায়গা হবে ওই তালিকার আরও একটু ওপরে। সেই কারণেই চিন নয়, বিনিয়োগকারীরা ভরসা করছেন ভারতের স্টক মার্কেটের ওপরও। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের বেঞ্চমার্ক সেনসেক্স এবং নিফটিও ইঙ্গিত দিচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতির (Indian Economy) বৃদ্ধি সম্পর্কে।

    ভারতের পৌষমাস আর চিনের সর্বনাশ, তাই কি?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় (India’s Per Capita Income) বেড়েছে। ন্যাশনাল স্ট্যাটিটিকস অফিসের তথ্য অনুযায়ী, নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রায় নয় বছর সময়ে দেশের জনগণের মাথা পিছু আয়ের পরিমান জাতীয় আয়ের হিসেবে দ্বিগুন হয়েছে। মাথা পিছু জাতীয় আয় ১৫.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে এখন দাড়িয়েছে ১,৭২০০০ টাকায়। ২০১৪-২০১৫ সালে যা ছিল ৮৬,৬৪৭ টাকা।

    পর্যায়ক্রমে আয় বৃদ্ধি

    জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের (NSO) তথ্যানুসারে, মোট জাতীয় আয়ের পরিপ্রেক্ষিতে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income), ২০২২-২৩ সালে ছিল ১,৭২,০০০ টাকা। এটি তার আগের বছরের তুলনায় ১৫.৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪-১৫ সাল থেকে দ্রুত গতিতে বেড়েছে আয়। বর্তমানে গড়ে একজন ভারতীয়ের বার্ষিক আয় ১.৭২ লক্ষ টাকা। অর্থনীতিবিদদের বিশ্বাস, উপযুক্ত পুনর্বন্টন নীতির মাধ্যমে বছরে ৫%-৬%-এর মধ্যে এই মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) বৃদ্ধিকে ধরে রাখা যাবে। তবে এখনও দেশে সম্পদের অসম বন্টনের সমস্যা রয়ে গিয়েছে। আর সেটা দূর করাই মোদি সরকারের চ্যালেঞ্জ। 

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    আন্তর্জাতিক তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ভারতের মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) গড় বৃদ্ধি ছিল বার্ষিক ৫.৬% করে। এটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে উন্নতির ফল এটা। কোভিডের সময় মন্দা গেলেও দ্রুত কোভিডের পরে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার করেছে সরকার। বর্তমান মূল্যে ২০২০-২১ এবং ২০২১-২২ সালে মাথাপিছু আয় ছিল যথাক্রমে ১,২৭,০৬৫ এবং ১,৪৮,৫২৪ টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট যে, দেশে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income) ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাথা পিছু আয়বৃদ্ধির বিষয়টি সমৃদ্ধির বৃদ্ধিতে প্রতিফলিত হয়। তাঁরা বলছেন, মোদি সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে, যা গরিবদের সাহায্য করেছে। সরাসরি সরকারি প্রকল্পের সাহায্য পেয়েছেন অনেক মানুষ। এর মধ্যে রয়েছে জনধন অ্যাকাউন্ট, মুদ্রা লোন, খাদ্যের অধিকার কর্মসূচিতে বিনামূল্যে রেশনের মতো বিষয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IMF on India economy: কোভিডের মতোই ইউক্রেন সমস্যা সামাল দিতে সুবিধাজনক জায়গায় ভারত, জানাল IMF

    IMF on India economy: কোভিডের মতোই ইউক্রেন সমস্যা সামাল দিতে সুবিধাজনক জায়গায় ভারত, জানাল IMF

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russia Ukraine war) প্রভাবে বিশ্ব যখন অর্থনৈতিক পতনের (Global economic fallout) মুখোমুখি দাঁড়িয়ে, সেই সময় এই সমস্যার মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে অন্যদের চেয়ে তুলনামূলকভাবে সুবিধাজনক জায়গায় রয়েছে ভারত। এমনটাই জানাল আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (IMF)। 

    ২০২২ সালে ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির (Economic growth) হার ৮.২ শতাংশের অনুমান করেছে আইএমএফ। তাদের মতে, বিশ্বের সার্বিক এবং বিশ্বের শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলির তুলনায় ভাল জায়গায় থাকবে ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির অবস্থান।

    আইএমএফ-এর এক শীর্ষ কর্তা স্বীকার করেন, কোভিড-১৯ অতিমারীর সময়ও ভারত তার অর্থনীতিকে বিশ্বের তুলনায় অনেকটা ভালভাবে সামাল দিতে সক্ষম হয়েছে। ওই কর্তার কথায়, ভারত ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক স্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তিনি জানান, ভারত ভ্যাকসিন রফতানি করে মহামারী চলাকালীন বিশ্বের বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করার উদাহরণ তৈরি করেছে। এর ফলে, বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল প্রধান অর্থনীতি হিসেবে ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছে।

    সংগঠনের দাবি, বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসেবে থাকবে ভারত। সেখানে, চিনের আনুমানিক বৃদ্ধির হার ৪.৪ শতাংশ। অর্থাৎ, ভারতের বৃদ্ধির হার চিনের দ্বিগুণেরও বেশি বলে অনুমান করেছে আইএমএফ। পাশাপাশি, বিশ্বের সার্বিক অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ৩.৬ শতাংশ  বলে অনুমান করেছে আইএমএফ। 

    আইএমএফ-এর মতে, ভারতের উচ্চ বৃদ্ধির হার শুধু ভারতের জন্যই নয়, গোটা বিশ্বের জন্যই সুখবর। সংগঠন জানিয়েছে, ভারত এমন কয়েকটি অর্থনীতির মধ্যে একটি, যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সামান্য নিম্নগতি সত্ত্বেও, এই বছর প্রবৃদ্ধি ৮.২ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি ভারতের পাশাপাশি সমগ্র বিশ্বের জন্য ইতিবাচক, যেখানে প্রবৃদ্ধির মন্থরতা একটি বড় ফ্যাক্টর।

    ক্রয় ক্ষমতা সমতার (PPP) নিরিখে মোট বিশ্ব অর্থনীতির প্রায় ৭% প্রতিনিধিত্ব করে ভারত। বিশ্বের মধ্যে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি। এর ফলে, বিশ্ব অর্থনীতির (World economy) সার্বিক মান বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ।

     

     

LinkedIn
Share