Tag: India vs South Africa 2025

  • Virat Rohit Relation With Gambhir: বিরাট-ব্যাটে মুগ্ধ সতীর্থরা, ‘রো-কো’র সঙ্গে দূরত্ব মেটাতে গম্ভীর-আগরকরদের বার্তা বোর্ডের?

    Virat Rohit Relation With Gambhir: বিরাট-ব্যাটে মুগ্ধ সতীর্থরা, ‘রো-কো’র সঙ্গে দূরত্ব মেটাতে গম্ভীর-আগরকরদের বার্তা বোর্ডের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও তাঁদের মধ্যে কতটা ক্রিকেট বাকি রাঁচিতে তা বুঝিয়ে দিয়েছেন বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মা। এখনও দলকে জেতাচ্ছেন রো-কো জুটিই। মাঠে দেখে মনে হচ্ছে, সবচেয়ে তরুণ তাঁরাই। রোহিত, কোহলির হাত ধরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে জিতেছে ভারত। একই সঙ্গে টেস্টে ডাহা ফেলের পর একদিনের ক্রিকেটের পরীক্ষায় উতরে গিয়েছেন গুরু গম্ভীর। রবিবার রাঁচিতে বিরাট কোহলির শতরান ও রোহিত শর্মার অর্ধ শতরান শুধু সমর্থকদের নয়, মুগ্ধ করেছে তাঁর সতীর্থদেরও।

    কুলদীপের কোহলি-বন্দনা

    বোর্ডের পোস্ট করা ভিডিয়োয় কুলদীপ বলেন, “বিরাট ভাই যখন অধিনায়ক তখন আমার ক্রিকেটজীবন শুরু হয়। যে ভাবে ও ব্যাট করল, দেখে মনে হল আট-ন’বছর আগের দিনে ফিরে গিয়েছে। ঠিক যে ভাবে ২০১৭, ২০১৮ বা ২০১৯-এ ব্যাট করত। অসাধারণ একটা ইনিংস খেলল। ওকে দেখে খুব আত্মবিশ্বাসী মনে হয়েছে। অসাধারণ সব শট বেরোল ওর ব্যাট থেকে।” কুলদীপ জানিয়েছেন, কোহলি পাশে থাকলে তিনি আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। কারণ, বোলিংয়ের সময় অনেক পরামর্শ দেন কোহলি। কুলদীপের কথায়, “কোহলি দলে থাকলে খুব ভালো লাগে। সব সময় কোনও না কোনও পরামর্শ পাওয়া যায়। বোলিংয়ের সময়ও ও এসে বলে যায় কী করতে হবে। ওর মতো সিনিয়রেরা পাশে থাকলে সব সময়েই ভালো। দলের মধ্যেও আলাদা শক্তি এবং স্ফূর্তি আসে। সেদিন মাঠেই সেটা দেখেছেন। ওকে পেয়ে আমরা ভাগ্যবান।”

    সামনে থেকে ওর খেলা দেখা ভাগ্যের ব্যাপার

    প্রথমবার কোহলির শতরান চোখের সামনে দেখেছেন তিলক। তাঁর বিশ্বাসই হচ্ছে না এই ইনিংস। বলেছেন, “আমরা কোহলির অন্যতম সেরা ইনিংস দেখতে পেলাম। প্রথম বার সামনে থেকে বিরাট ভাইয়ের শতরান দেখতে পেয়ে খুব খুশি। গত ১৭ বছর ধরে দুর্দান্ত খেলে যাচ্ছে ও। ব্যাটিং, ফিল্ডিং, সবেতে সেরা। সব সময়ে নিজেকে সকলের আগে রাখতে ভালবাসে। অনেক কিছু শিখেছি ওর থেকে। সামনে থেকে ওর খেলা দেখা ভাগ্যের ব্যাপার। আমি চেষ্টা করি যতটা সম্ভব ওর সঙ্গে কথা বলে কিছু না কিছু শিখতে।”

    রোহিত-বিরাটে মুগ্ধ রাহুল

    ম্যাচের আগে রাহুল বলেছিলেন, “রোহিত ও কোহলির গুরুত্ব আমাদের দলে খুব বেশি। ওদের মতো সিনিয়র ক্রিকেটার সাজঘরে থাকলে সকলের আত্মবিশ্বাস অনেকটা বেড়ে যায়। ওদের অভিজ্ঞতা দলের সকলকে অনেক সাহায্য করে। তাই ওদের পেয়ে আমি খুব খুশি।” রবিবার ম্যাচ হওয়ার পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসে তিনি বলেন, “রোহিত আর কোহলিকে এ ভাবে খেলতে দেখলে খুব মজা লাগে। ওরা যে স্বাধীনতা নিয়ে খেলে সেটা গোটা কেরিয়ার জুড়েই করেছে। নতুন কিছু নয় ওদের কাছে। অনেক দিন ধরে ওদের চোখের সামনে দেখছি। সাজঘরে ওদের দেখতে পাওয়া আমার কাছে সব সময়েই খুব মজার।”

    গম্ভীর-আগরকে তলব

    এদিকে, গম্ভীর এবং আগরকরকে জরুরি তলব করা হয় বিসিসিআই-এর তরফে। তাঁদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, কোহলি-রোহিতের সঙ্গে তাঁদের দূরত্ব বা বিরোধ তৈরি হয়েছে কিনা। কারণ শোনা যাচ্ছে, গত অক্টোবরে অস্ট্রেলিয়া সফরের সময় থেকে কোচের সঙ্গে বিশেষ কথা বলছেন না কোহলি। আবার এক দিনের দলের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর আগরকরের সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করেছেন রোহিত। মাঠে এবং সাজঘরের তাঁদের বিভিন্ন আচরণ দেখে সব কিছু স্বাভাবিক রয়েছে বলে মনে করছেন না বিসিসিআই কর্তারা। দুই সিনিয়র ক্রিকেটারের সঙ্গে এই ধরনের দূরত্ব ভালো ভাবে নিচ্ছেন না বোর্ড কর্তারা। গম্ভীর এবং আগরকরের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন কর্তারা।

    রোহিত-কোহলিকে নিয়ে বৈঠক

    ওডিআই ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ২ ব্যাটসম্যান রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে চর্চা চলছে সমাজ মাধ্যমে। টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণার পর ওডিআই সিরিজ থেকেও অধিনায়কত্ব হারান রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। তাঁর বদলে দলের অধিনায়ক বানানো হয় শুভমন গিলকে (Shubman Gill)। ভাইস ক্যাপ্টেনের পদ দেওয়া হয়েছে শ্রেয়স আইয়ারকে (Shreyas Iyer)। আর এই সিদ্ধান্তের পরেই, ২০২৭ সালের বিশ্বকাপে রোহিত ও কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা চলছে। হেড কোচ গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে সম্পর্ক নাকি তলানিতে ঠেকেছে দুই তারকা ক্রিকেটারের। বোর্ডের এক কর্তা জানিয়েছেন, “গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মার সম্পর্ক যে জায়গায় থাকা উচিত ছিল সে জায়গাতে নেই খুব শীঘ্রই দুই তারকার সঙ্গে তাদের ক্রিকেট ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করতে চলেছে বিসিসিআই। সম্ভাবত দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় ওডিআই ম্যাচের মাঝেই মিটিংটি অনুষ্ঠিত হবে।”

    রোহিত-কোহলির গুরুত্ব

    বুধবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচের আগে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ভারতের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর, নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান অজিত আগরকর এবং আরও কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে জরুরি বৈঠক ডেকেছে বলে জানা গিয়েছে। সেখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে নেওয়া হল যখন টিম ইন্ডিয়ার তারকা খেলোয়াড় বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। সাম্প্রতিক ম্যাচগুলিতে দুর্দান্ত পারফর্ম করে উভয় খেলোয়াড়ই নিজেদের স্কিল ফের একবার চিনিয়ে দিয়েছেন৷ বিসিসিআই সচিব দেবজিৎ সাইকিয়া, যুগ্ম সচিব প্রভাতেজ সিং ভাটিয়া, প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর এবং জাতীয় নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান অজিত আগরকর এই বৈঠকে যোগ দিতে পারেন। এই বৈঠকের আগে দলের ভিতরে রোহিত-কোহলির গুরুত্ব নিয়ে আলোচনায় মেতেছেন ক্রিকেটাররা। বিরাট-ব্যাটে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে রাহুল-কুলদীপ-তিলকদের মধ্যে।

  • India Vs South Africa: ‘‘ইডেনের পিচ বিপজ্জনক ছিল না, আমরা পারিনি’’ দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারের পর মানলেন গম্ভীর

    India Vs South Africa: ‘‘ইডেনের পিচ বিপজ্জনক ছিল না, আমরা পারিনি’’ দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারের পর মানলেন গম্ভীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেস্টে অপরাজিত রইল বাভুমার নেতৃত্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা (India Vs South Africa)। ভারতের মাটিতে ১৫ বছর পর টেস্ট ম্যাচে জয় পেল প্রোটিয়ারা। দ্বিতীয় ইনিংসে ১২৪ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে গেল ভারতীয় দল। ইডেন গার্ডেন্সে ৩০ রানে জয়ী দক্ষিণ আফ্রিকা। ম্যাচ শেষে দলের ব্যর্থতা মেনে নিলেন কোচ গৌতম গম্ভীর। জানালেন, পিচ নিয়ে কোনও ক্ষোভ নেই তাঁর। ভারতীয় দলের হেড কোচের কথায়, ‘আমরা এই পিচই চেয়েছিলাম। আমরা যে পিচ চেয়েছি সেই পিচই পেয়েছি। এখানকার কিউরেটর আমাদের অনেক সাহায্য করেছেন। আমার মনে হয় না এই উইকেটে ব্যাটিং করা কঠিন ছিল। এই উইকেট মানসিক কাঠিন্যের পরীক্ষা নেয়। যারা ভালোভাবে রক্ষণাত্মক ব্যাটিং করতে পেরেছে, তারা রান করেছে।’

    পিচ নয়, দল পারেনি মানলেন গম্ভীর

    শনিবার খেলার শেষে পুজারা বলেছিলেন, ইডেন গার্ডেন্সের এই পিচে চতুর্থ ইনিংসে ১২০ রান তাড়া করাও কঠিন হতে পারে। তাঁর কথা অক্ষরে অক্ষরে মিলিয়ে দিলেন ঋষভ পন্থেরা। দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় ইনিংস ১৫৩ রানে শেষ হওয়ায় ভারতের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৪ রান। সেই রান তুলতেই কেঁপে গেল শুভমন গিলহীন ভারতীয় ব্যাটিং লাইন আপ। ৯৩ রানে শেষ হয়ে গেল ভারতের দ্বিতীয় ইনিংস। নিজেদের পছন্দের পিচে ৩০ রানে হেরে গেল গৌতম গম্ভীরের দল। পিচ নিয়ে তিন দিন ধরে নানা কথা হলেও গম্ভীর ম্যাচ হেরে কোনও অভিযোগ করলেন না। বরং নিজেদের ব্যর্থতা মেনে নিলেন। গম্ভীর মানতে চাননি ইডেনের ২২ গজ স্পিন সহায়ক ছিল। জোরে বোলারদের বেশি উইকেট পাওয়ার তথ্যকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করেছেন। রবিবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে গম্ভীর বলেছেন, ‘‘ইডেনের পিচ বিপজ্জনক ছিল না। খেলার উপযোগী ছিল। টেম্বা বাভুমা তো রান করল। ওয়াশিংটন সুন্দরও ভাল ব্যাট করল। অক্ষরও তো খেলল। খেলা যাবে না, এমন উইকেট তো ছিল না। জানি না কেন বার বার স্পিন সহায়ক পিচ বলা হচ্ছে! জোরে বোলারেরাই বেশি উইকেট পেয়েছে এই টেস্টে। ব্যাটারদের টেকনিক, মানসিক শক্তি এবং ধৈর্য্যের পরীক্ষা দিতে হয় এ রকম পিচে। আমরা পারিনি।’’

    ভারতের কাঁটা বাভুমা

    ভারতের (India Vs South Africa) লক্ষ্য ‘কঠিন’ করে দিলেন টেম্বা বাভুমা। দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ককে আউট করতেই পারলেন না জসপ্রীত বুমরা, মহম্মদ সিরাজ, রবীন্দ্র জাদেজারা। ৫৫ রানের অপরাজিত ইনিংস খেললেন চোট সারিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরা ব্যাটার। ম্যাচের প্রথম দিনই ইডেনের ২২ ব্যাটারদের বধ্যভূমি হিসাবে চিহ্নিত হয়ে গিয়েছিল। সেই পিচেই অপ্রতিরোধ্য দেখাল বাভুমাকে। ১৩৬ বলের ইনিংসে নিজের দলকে লড়াই করার জায়গায় পৌঁছে দিলেন বাভুমা। একমাত্র ব্যাটার হিসাবে ইডেন টেস্টে অর্ধশতরান করলেন। ৫০ রান করতেই ইডেনের দর্শকেরা দাঁড়িয়ে অভিনন্দন জানালেন তাঁকে। বাভুমার লড়াই ছাড়া রবিবার দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ভাল ব্যাট করলেন করবিন বসও (২৫)। তিনি আউট হওয়ার পর অবশ্য ভারতকে বেশি বেগ পেতে হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকাকে অল আউট করতে। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সফলতম জাদেজা ৫০ রানে ৪ উইকেট নেন। ২ রানে ২ উইকেট সিরাজের। ৩০ রানে ২ উইকেট কুলদীপ যাদবের। ১টি করে উইকেট নেন অক্ষর এবং বুমরা।

    কেমন খেলল ভারত

    ওয়াশিংটন সুন্দর (৩১) ছাড়া ভারতের আর কারও মধ্যে বাভুমাসুলভ লড়াই দেখা গেল না। প্রথম ওভারেই মার্কো জানসেনের বলে আউট হয়ে যান যশস্বী জয়সওয়াল (০)। তৃতীয় ওভারে জানসেন তুলে নেন লোকেশ রাহুলের (১) উইকেট। ১ রানে ২ উইকেট হারানো দলের ইনিংস মেরামত করার চেষ্টা করেন ওয়াশিংটন এবং ধ্রুব জুরেল। উইকেটে থিতু হয়ে যাওয়ার পর সাইমন হারমারকে অযথা ছক্কা মারতে গিয়ে উইকেট ছুড়ে দিলেন জুরেল (১৩)। এর পর হারমারের বলে তাঁর হাতেই ক্যাচ দিয়ে দলকে খাদের কিনারায় পৌঁছে দেন পন্থ (২)। লাভ হয়নি জাদেজার (১৮) আগ্রাসী ব্যাটিংয়েও। ২২ গজের এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে চেষ্টা করে গেলেন ওয়াশিংটন। তাঁকে প্রয়োজনীয় সাহায্য করতে পারলেন না কেউ। অক্ষর শেষবেলায় আগ্রাসী ব্যাটিং করে চেষ্টা করেছিলেন একটা। কিন্তু হারমারের বলে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হয়ে গেলেন ২৬ রান করে। বাউন্ডারির দিকে মুখ করে দৌড়ে দুরন্ত ক্যাচ নিলেন বাভুমা। তাঁর ওই ক্যাচই ১৫ বছর পর ভারতের মাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট জয় নিশ্চিত করে দেয়। স্পিন সহায়ক উইকেটে সাইমন হারমারের বল খেলতে সমস্যা পড়লেন ভারতীয়েরা। প্রথম ইনিংসের পর দ্বিতীয় ইনিংসেও ৪ উইকেট নিলেন। খরচ করলেন ২১ রান। ১৫ রানে ২ উইকেট মার্কো জানসেনের। ৩৭ রানে ২ উইকেট কেশব মহারাজের।

    লজ্জার রেকর্ড

    দেশের মাটিতে টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে এটি ভারতের (India Vs South Africa) সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে ২০০৬ সালে মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চতুর্থ ইনিংসে ১০০ রানে অল আউট হয়েছিল ভারত। সেই রেকর্ড এ দিন ভেঙে গেল। সব মিলিয়ে টেস্টে এটি ভারতের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন রান তাড়া করতে গিয়ে হার। ১৯৯৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে বার্বাডোজে ১২০ রান তাড়া করতে পারেনি ভারত। দেশের মাটিতে এটিই ভারতের সর্বনিম্ন রান তাড়া করতে গিয়ে হার। গত বছর স্পিন সহায়ক উইকেটে খেলতে গিয়ে নিউ জ়িল্যান্ডের কাছে ০-৩ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ় হেরেছিল গম্ভীরের ভারত। এ বার হার দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। একই ভাবে। দু’টেস্টের সিরিজ় জেতার আর সুযোগ নেই ভারতের সামনে। গুয়াহাটিতে জিতে খুব বেশি হলে ড্র করতে পারেন শুভমনেরা।

LinkedIn
Share