Tag: India

India

  • India Bangladesh Relationship: বাংলাদেশে চড়ছে ‘ভারত বয়কট’ সুর, পেঁয়াজ পাঠিয়ে মোক্ষম চাল মোদির

    India Bangladesh Relationship: বাংলাদেশে চড়ছে ‘ভারত বয়কট’ সুর, পেঁয়াজ পাঠিয়ে মোক্ষম চাল মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-বিরোধী প্রচার শুরু হয়েছিল দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপে। এবার তার আঁচ লাগল ভারতের নিকটতম প্রতিবেশী বাংলাদেশেও (India Bangladesh Relationship)। জানুয়ারি মাসে সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশের কুর্সিতে ফেরে আওয়ামি লিগ সরকার। ফের প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। তার পরেই শুরু হয়েছে ভারত বয়কট প্রচার। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, জানুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে যারা আওয়ামি লিগের বিরোধিতা করেছিল, ভারত বয়কট প্রচারে সুর চড়িয়েছে তারাই। সূত্রের খবর, ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক সমর্থন করেছে বিএনপি এবং সমমনস্ক ১২টি দল।

    কমেছে ভারতীয় পণ্যের বিক্রি (India Bangladesh Relationship)

    এক সময় (India Bangladesh Relationship) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার পান্থপথ এলাকায় ঢালাও মিলত ভারতীয় পণ্য। গত মাসে এই এলাকার কিছু দোকান মালিক ভারতীয় পণ্য তুলতে চায়নি। ঢাকা-চট্টগ্রামের দোকানদারদের একটা বড় অংশই জানিয়েছে, সম্প্রতি কমে গিয়েছে ভারতীয় পণ্যের বিক্রিবাটা। বাংলাদেশের ক্ষমতায় রয়েছে ভারতের পছন্দের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার। তাই ভারতীয় পণ্য বয়কটের আওয়াজ তুলেছে সরকার বিরোধীদের একাংশ। নয়াদিল্লির মতে, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের পাকিস্তানপন্থীরা রয়েছে এই প্রচারের নেপথ্যে। সংগঠিত কোনও শক্তির হাতও থাকতে পারে বলে ধারণা নয়াদিল্লির।

    নেপথ্যে পাকিস্তানের হাত!

    অতীতে বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করে ভারতে সন্ত্রাসবাদী কাজকর্ম চালিয়ে গিয়েছে আইএসআই। হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরে সেসব অবশ্য বন্ধ হয়েছে। তবে সম্প্রতি মলদ্বীপকাণ্ডের পর বাংলাদেশে ফের মাথাচাড়া দিয়েছে সেই অশুভ শক্তি। যার জেরে উঠেছে ভারত বিরোধী আওয়াজ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মলদ্বীপের চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচারও বাড়তি অক্সিজেন জুগিয়েছে বাংলাদেশের ভারত-বিরোধী শক্তিকে। তবে বাংলাদেশে পণ্য বয়কটের প্রভাব অর্থনৈতিকভাবে খুব বেশি হবে না বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। কারণ ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে বাংলাদেশে মোট রফতানির পরিমাণ ছিল ২.৬ শতাংশ। তবে ভারত বিরোধী প্রচারের জেরে ছাপ পড়তে পারে দুই দেশের সম্পর্কে।

    আরও পড়ুুন: ত্রিপুরায় কিস্তিমাত! বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকারে যোগ তিপ্রা মথার

    সেই ছাপ যাতে না পড়ে তাই রমজান ও ইদের আগেই বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ পাঠিয়েছে ভারত। অথচ দেশের বাজারে পেঁয়াজের জোগানে সঙ্কট ও তার জেরে মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কায় গত বছরই পেঁয়াজ রফতানিতে রাশ টেনেছিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। বাংলাদেশের পাশাপাশি আর এক বন্ধু দেশ সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতেও পেঁয়াজ পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছিল ভারত। তবে বাংলাদেশে ভারত-বিরোধী সুর চড়তেই পেঁয়াজ পাঠিয়ে ইদের তোফা দিয়ে নয়াদিল্লি মোক্ষম চাল দিলেন বলেই ধারণা (India Bangladesh Relationship) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Economy: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ, বলছে সমীক্ষা

    India Economy: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ। এই সুখবর শোনাল বিশ্বের আর্থিক রেটিং সংস্থা ক্রিসিল (India Economy)। সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০৩১ সালের মধ্যেই উচ্চ মধ্যবিত্তের দেশে পরিণত হবে ভারত। এ দেশের মাথাপিছু আয় হবে ৪৫০০ মার্কিন ডলার।

    ক্রিসিলের রিপোর্ট (CRISIL Survey)

    সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ক্রিসিল। তারা জানিয়েছে, ভারতীয় অর্থনীতি (India Economy) বর্তমান স্তর থেকে দ্বিগুণ হয়ে ৭ ট্রিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে। তার পরেই এটি উচ্চ মধ্যবিত্তের বন্ধনীভুক্ত হবে। ভারতের এই অগ্রগতির কারণও জানিয়েছে ক্রিসিল। তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ কাঠামোগত সংস্কার ও অন্যান্য পদক্ষেপগুলির কারণে অর্থনৈতিক অগ্রগতি দেখা যাবে ভারতে। বিশ্ব রেটিং এই সংস্থার অনুমান, ২০৩১ সালের মধ্যে ভারত ঠাঁই করে নেবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকাতেও।

    ভারতের জিডিপি (India Economy)

    ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হারও যে ভালো হতে পারে, তারও ইঙ্গিত মিলেছে ক্রিসিলের ওই রিপোর্টে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের মধ্যে এই বৃদ্ধির হার হতে পারে ৭.৬ শতাংশের চেয়ে ভালো। আগামী অর্থবর্ষে এটি কিছুটা কমে হতে পারে ৬.৮ শতাংশ।

    ক্রিসিলের রিপোর্ট (India Economy) অনুযায়ী, ২০৩১ সালের মধ্যে ভারতের জিডিপি গড়ে ৬.৭ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাবে। এর ফলেই ভারত পরিণত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে। আর এই সময়সীমার মধ্যে এ দেশের মাথাপিছু আয় দেশটিকে নিয়ে যাবে উচ্চ মধ্যবিত্ত আয়ের শ্রেণিতে। ২০২৫-২০৩১ এই সময়সীমায় সাতটি অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতি প্রথমে পেরোবে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের চৌকাঠ। তার পর পৌঁছবে ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনীতির কাছাকাছি।

    আরও পড়ুুন: ‘বাঘের’ চোখে জল! কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের প্রশ্নবাণে কি কেঁদে ফেললেন শাহজাহান?

    বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় বর্তমানে ভারত (India Economy) রয়েছে পঞ্চম স্থানে। দেশটির অর্থনীতির বহর ৩.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। তাই ওই তালিকায় ভারতের আগে রয়েছে আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। বিশ্বব্যাঙ্কের মতে, হাজার থেকে ৪ হাজার ডলারের মাথাপিছু আয়ের দেশগুলি নিম্ন মধ্যবিত্ত আয়ের বিভাগে পড়ে। ৪ হাজার থেকে ১২ হাজার ডলারের মাথাপিছু আয়ের দেশগুলি পড়ে উচ্চ মধ্যবিত্ত আয়ের শ্রেণিতে। ২০৩১ সালের মধ্যে এই বন্ধনীতেই চলে আসবে ভারত। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও জানিয়েছিলেন, অচিরেই ভারত চলে আসবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার তিন নম্বরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা রামের শত্রু। ভারত কোনও জাতি নয়।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন ডিএমকে নেতা এ রাজা। যার জেরে ফের একবার বিতর্কে জড়িয়েছে ডিএমকে। ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে ডিএমকে (DMK)। তাই ‘ইন্ডি’ ব্লককে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    কী বললেন ডিএমকে নেতা?

    সম্প্রতি একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ রাজা জানান, তামিলনাড়ুবাসী কখনওই ‘জয় শ্রীরাম’ এবং ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান গ্রহণ করবেন না। তিনি বলেন, “এই যদি হয় জয় শ্রীরাম, যদি তোমরা ভারত মাতা কী জয় বলো, তাহলে জেনে রেখো, আমরা কখনওই জয় শ্রীরাম ও ভারত মাতা কি জয় স্লোগান গ্রহণ করব না। তামিলনাড়ু এগুলো নেবে না। তোমরা বলে দাও, আমরা রামের শত্রু।” মার্চ মাসের ৩ তারিখে কোয়েম্বাটরের এক জনসভায় ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজা (DMK)। সমালোচনা করেছিলেন হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণেরও। ডিএমকের এই নেতা বলেছিলেন, “রামায়ণ এবং ভগবান রামে আমার বিশ্বাস নেই।” রাজা যেদিন মন্তব্যটি করেছিলেন, ঘটনাচক্রে সেদিন ছিল তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ডিএমকের এমকে স্ট্যালিনের জন্মদিন। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও নিশানা করেছিলেন। ভারতকে জাতি বলার সমালোচনাও করেছিলেন। তাঁর দাবি, ভারত কোনও জাতি নয়, উপমহাদেশ।

    কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    ডিএমকে নেতার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে রাজাকে উদ্ধৃত করে বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, “ভারত জাতি নয়। এটা ভালো করে বুঝুন। ভারত কখনওই জাতি নয়। একটা জাতি মানে এক ভাষা, এক ঐতিহ্য এবং এক সংস্কৃতি। তখনই এটা হবে একটা জাতি। ভারত জাতি নয়, উপমহাদেশ।” ডিএমকের ঘৃণাভাষণের সমালোচনাও করেছেন অমিত। বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ ডিএমকের এই নেতাকে ‘মাওবাদী আদর্শে’ উদ্বুদ্ধ বলেছেন। রাজার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কংগ্রেসের অবস্থান কী, তাও জানাতে বলেছেন তিনি।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “এঁরা হচ্ছেন সেই মানুষ যাঁরা ভারতের শেষ দেখতে চায়। টুকরে টুকরে গ্যাংকে সমর্থন করেন। রাজ্যসভায় দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হতেই এঁরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছিলেন।” অযোধ্যার হনুমান গড়ি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত রমেশ দাস বলেন, “ডিএমকে নেতা যা বলেছেন, তা ত্রুটিপূর্ণ। গোটা বিশ্বই রামময়। আমরা বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিকে জানাব (DMK)।”

    আরও পড়ুুন: হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখল শীর্ষ আদালত, আজই সিবিআই-এর হাতে শেখ শাহজাহান?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dubai Tourist Multiple Visa: ভারতীয়দের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দিচ্ছে দুবাই, কেন জানেন?

    Dubai Tourist Multiple Visa: ভারতীয়দের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দিচ্ছে দুবাই, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়দের পাঁচ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা (Dubai Tourist Multiple Visa) দিচ্ছে দুবাই। এই ভিসায় ভারত ও গলফ দেশগুলিতে যাতায়াত করতে পারবেন তাঁরা। এ কথা জানিয়েছে দুবাই ডিপার্টমেন্ট অফ ইকনোমি অ্যান্ড ট্যুরিজম।

    প্রাক-করোনা পর্বের হিসেব

    জানা গিয়েছে, গত বছর ২.৪৬ মিলিয়ন ভারতীয় দুবাই গিয়েছিলেন। প্রাক-করোনা পর্বের পর এবার এটা বেড়েছে ২৫ শতাংশ। প্রতি বছরই দুবাই যাওয়ার মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এই সংখ্যাটাই ভারতের নম্বর ওয়ান সোর্স মার্কেট। ফি বছর যা বাড়ছে ৩৪ শতাংশ করে। এক বছর আগেও (Dubai Tourist Multiple Visa) ভারত থেকে দুবাই বেড়াতে গিয়েছিলেন ১.৮৪ মিলিয়ন পর্যটক। অথচ উনিশ সালে করোনা অতিমারি পর্বের আগে এ শহরে পা রেখেছেন ১.৯৭ মিলিয়ন ভারতীয় পর্যটক। করোনা-পর্বে নানা নিষেধাজ্ঞার জেরে দুবাই ঘুরতে যাওয়া পর্যটকের সংখ্যা কমলেও, ফের তা বাড়তে শুরু করেছে।

    মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা

    জানা গিয়েছে, এখন প্রাপ্ত বয়স্ক ভারতীয়রা মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা নিয়ে পাঁচ বছরের জন্য দুবাই চলে যেতে পারবেন। প্রতিবার তাঁরা সেখানে থাকতে পারবেন টানা তিন মাস করে। এই ভিসার মেয়াদ আবারও তিন মাসের জন্য এক্সটেন্ড করা হবে। তবে সারা বছরে সব মিলিয়ে ১৮০ দিনের বেশি করা হবে না। মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা পেতে গেলে আবেদনকারীকে কয়েকটি যোগ্যতামান পার হতে হবে। এরই একটি হল, ব্যাঙ্কে আবেদনকারীর অন্তত ৪ হাজার মার্কিন ডলার ব্যালেন্স থাকতে হবে। বিদেশি মুদ্রায় সম পরিমাণ অর্থ থাকলেও মিলবে ওই ভিসা।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে শর্তসাপেক্ষে সুকান্তকে ধর্নায় অনুমতি কলকাতা হাইকোর্টের

    এর পাশাপাশি আবেদনকারীর থাকতে হবে স্বাস্থ্য বিমাও। যে বিমা কার্যকরী হবে সংযুক্ত আরব আমির শাহিতে। এই ভিসার সাহায্যে আবেদনকারীরা ব্যবসা সংক্রান্ত নানা কাজে দুবাই যেতে-আসতে পারবেন। অবসর বিনোদনের জন্যও যেতে পারবেন ওই দেশে। দুবাই ডিপার্টমেন্ট অফ ইকনমি অ্যান্ড ট্যুরিজমের রিজিয়নাল হেড অফ প্রক্সিমিটি বাদের আলি হাবিব বলেন, “দুবাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার। ভারত আমাদের এই বাজারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ডি৩৩ এজেন্ডার লক্ষ্যে পৌঁছতেই ভারত এটা করবে। ক্রমেই দুবাই হবে উঠবে একটি বিজনেস হাব, লগ্নি ও ট্যুরিজম কেন্দ্র (Dubai Tourist Multiple Visa)।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • S Jaishankar: “আমেরিকা করলেও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেনি কানাডা”, ক্ষোভ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “আমেরিকা করলেও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেনি কানাডা”, ক্ষোভ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করছে আমেরিকা। করছে তদন্তও। তবে এ ব্যাপারে কোনও পদক্ষপ করছে না কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর সরকার।” সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। গত কয়েক মাসে কানাডা ও আমেরিকায় ভারতীয় হাইকমিশনে হামলা চালিয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। হামলা চালানো হয়েছে হিন্দু মন্দিরেও। তার পরেই বাইডেন সরকার পদক্ষেপ করলেও, করেনি ট্রুডো সরকার। সোমবার এ নিয়ে মুখ খুলেছেন জয়শঙ্কর। ভারত-কানাডা সম্পর্ক এবং খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী সমস্যা নিয়েও সোচ্চার হয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “আমাদের রাষ্ট্রদূতদের হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। তাঁদের প্রাণহানির ঝুঁকি ছিল। তাই আমরা কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেওয়া বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলাম। এখন অবশ্য ভিসা দেওয়া ব্যবস্থা প্রায় স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। আসলে বাক স্বাধীনতার নামে কূটনীতিকদের ভয় দেখানো যায় না।” তিনি বলেন, “এটা বাক স্বাধীনতার অপব্যবহার বলে আমি মনে করি।  হাইকমিশনারদের ওপর হামলা করা হচ্ছে। তাঁদের কোনও নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে না। ভারতের পতাকা নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমার প্রশ্ন হল, এটাকে কী বাক স্বাধীনতা বলা যায়?”

    বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে

    তিনি বলেন, “আমেরিকায়ও একই ধরনের হামলা হয়েছিল। সেই দেশে এই ঘটনার তদন্ত চলছে। যদি কানাডা কোনও পদক্ষেপ না করে, তবে সেটাকে একটা বার্তা হিসেবেই পড়তে হবে। যারা আমাদের কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছে, যারা তাঁদের বিরুদ্ধে পোস্টার সাঁটিয়েছে, সেই সব বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: কেষ্ট গড়ে ধাক্কা খেল শাসক দল, তৃণমূলের যুব নেতা যোগ দিলেন বিজেপিতে

    জয়শঙ্কর বলেন, “আমরা আশা করি, সানফ্রান্সিসকোয় যেসব কালপ্রিট আমাদের কনস্যুলেটে হামলা চালিয়েছিল, তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে। আমরা আশা করি লন্ডনে আমাদের হাইকমিশনে যারা হামলা চালিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধেও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা এও আশা করি, কানাডায় যারা আমাদের কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    প্রসঙ্গত, গত বছর ১৯ মার্চ লন্ডনের ভারতীয় হাইকমিশনে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থী দুষ্কৃতীরা। ওই বছরেরই জুলাই মাসে সান সানফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় দূতাবাসে হামলা হয়েছিল। আর সেপ্টেম্বরে কানাডায় ভারতীয় কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছিল (S Jaishankar) বিচ্ছিন্নতাবাদীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: কামাল তিন স্পিনারের, জয়ের দোরগোড়ায় ভারত

    India vs England: কামাল তিন স্পিনারের, জয়ের দোরগোড়ায় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কি বলবেন একে, মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়া? আজ্ঞে হ্যাঁ। ভারত-ইংল্যান্ড (India vs England) তৃতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ড শুরুটা ভালো করলেও, ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে এগিয়ে থাকলেও, ভারতের কামব্যাক ছিল দুর্দান্ত। যশস্বী জয়সওয়াল শুরুটা দাপিয়ে করেন। শেষ করেন ধ্রুব জুরেল। ৯০ রান করেছেন তিনি। এদিন কার্যত জয়ের দোরগোড়ায় রয়েছে ভারত।

    ম্যাচের তৃতীয় দিন

    রবিবার ম্যাচের তৃতীয় দিন। দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারতের রান ছিল ৭ উইকেটে ২১৯। ধ্রুব ৩০ ও কুলদীব যাদব ১৭ রানে শেষ করেন দ্বিতীয় দিন। তৃতীয় দিনে ভারত (India vs England) নিজেদের ইনিংস শেষ করে ৩০৭ রানে। কুলদীপ ১৩১ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে দেন। ধ্রুব করেন ৯০ রান।

    কামাল স্পিনারদের

    রবিবার ওপেন করতে নামেন রোহিত শর্মা ও যশস্বী। এদিন দ্বিতীয় ইনিংসে আট ওভার খেলে ভারত করে ৪০ রান। রোহিত ও যশস্বী করেন যথাক্রমে ২৪ ও ১৬ রান। জয় পেতে ভারতের প্রয়োজন ১৫২ রান। ইংল্যান্ডের দরকার ১০ উইকেট। এদিন মাঠ দাপিয়ে বেড়ান তিন বোলার। ব্রিটিশদের পাঁচটি উইকেট নেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। চারটি উইকেট নেন কুলদীপ। একটি উইকেট নেন রবীন্দ্র জাদেজা।

    এদিন ইনিংসের (India vs England) পঞ্চম ওভারে জোড়া উইকেট নিয়ে শুরু করেন অশ্বিন। দুই ইনিংসেই শূন্য ওলি পোপ। জ্যাক ক্রলি ধরে খেলায় চাপে পড়ে গিয়েছিল ভারত। তবে চা পানের বিরতির পর দ্রুত চার উইকেট নেয় টিম ইন্ডিয়া। খেলা যায় ঘুরে।

    আরও পড়ুুন: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    ইংল্যান্ডের রান যখন ১৩৩, তখনই তারা খুইয়েছে আট উইকেট। এর মধ্যে কুলদীপ একাই নিয়েছে চার উইকেট। ফিল্ডিংয়ে দুর্দান্ত একটি ফরওয়ার্ড ডাইভিং ক্যাচ নেন সরফরাজ খান। ইংল্যান্ডের নবম উইকেট জুটি ভারতকে কিছুটা চাপে রেখেছিল। শেষমেশ অশ্বিন কট অ্যান্ড বোলে ফেরান বেন ফোকসকে। এর পর বাইশ গজে আসেন জেমস অ্যান্ডারসন। উল্টো দিকে ছিলেন শোয়েব বশির। দু বলের ব্যবধানে জিমিকে ফেরান অশ্বিন। ১৪৫ রানেই অল আউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড। ম্যাচের এখনও দু দিন রয়েছে। জিততে হলে ভারতের প্রয়োজন আরও ১৫২ রান (India vs England)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • India: বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে ৩ লাখ কোটি টাকার, জানালেন রাজনাথ

    India: বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে ৩ লাখ কোটি টাকার, জানালেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারতের (India) স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশ যে ক্রমেই আত্মনির্ভর হচ্ছে, তার প্রমাণও মিলেছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নতি করছে ভারত। আগামী চার বছরে দেশের বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা। মিলিটারি হার্ডওয়্যার রফতানি করা হবে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার।

    চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত

    শনিবার কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। প্রতিরক্ষামূলক এক সম্মেলনে তিনি বলেন, “সিলোসে তিনটি সার্ভিস কাজ করছিল আগে। এখন সেগুলির কো-অর্ডিনেশন আরও বেড়েছে। এখন সেগুলি যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।” তিনি বলেন, “সিলোসে কাজ করতে ব্যবহার করা হত তিনটি সার্ভিস। আমরা সেগুলির ইন্টিগ্রেশানের ওপর ফোকাস করেছি। এগুলি আউট অফ দ্য বক্স স্টেপ এবং সময়ের দাবি ছিল। শুরুর দিকে একটু ছোট্ট সমস্যা ছিল। কিন্ত আজ আমাদের সেনারা যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।”

    কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী?

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেন, “আগে ভারতকে বিশ্ব চিনত অস্ত্র আমদানিকারী দেশ হিসেবে। কিন্তু, আজ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমরা আমাদের কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে এসেছি। এবং বিশ্বের টপ যে ২৫টি দেশ অস্ত্র রফতানি করে, তাদের মধ্যে একটি হল ভারত (India)।” রাজনাথ বলেন, “সাত-আট বছর আগে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করে হাজার কোটি টাকাও আয় হত না। আর আজ, এ বাবদ দেশের আয় হয় ১৬ হাজার কোটি টাকা।”

    আরও পড়ুুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    তিনি বলেন, “২০২৮-২৯ অর্থবর্ষে আশা করি বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুত হবে তিন লাখ কোটি টাকার। এবং প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করা হবে ৫০ হাজার কোটি টাকার।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “অস্ত্র আমদানির ক্ষেত্রে এতদিন বিভিন্ন রকম রেস্ট্রিকশন ছিল। তাতে সমস্যাও ছিল। কিন্তু সেটা থেকেই আমাদের সামনে খুলে যাচ্ছে সুযোগের দ্বার। বর্তমানে ভারত বিশ্বে ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল ল্যান্ডস্কেপের ক্ষেত্রে ক্রমেই উন্নতি করে চলেছে।” তিনি বলেন, “আজ, আমাদের সেনারা অস্ত্র ব্যবহার করছে, অস্ত্র তৈরির প্লাটফর্ম ব্যবহার করছে। এসব অস্ত্রই তৈরি হচ্ছে ভারত (India) ভূখণ্ডে, আমাদের নিজেদের দেশের মাটিতে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: দ্বিতীয় দিনের শেষে চাপে ভারত, এখনও ১৩৪ রানে পিছিয়ে রোহিতরা

    India vs England: দ্বিতীয় দিনের শেষে চাপে ভারত, এখনও ১৩৪ রানে পিছিয়ে রোহিতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দিনটা ভারতের হলে, দ্বিতীয় দিন ইংল্যান্ডের। তৃতীয় দিনের শুরুই বলে দেবে ম্যাচের ভবিষ্যত। আপাতত ম্যাচে এগিয় ইংল্যান্ড।  ৩৫৩ রান তাড়া করতে নেমে রীতিমতো চাপে রোহিত ব্রিগেড। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে প্রথম ইনিংসে ভারতের স্কোর ২১৯/৭। এখনও ১৩৪ রানে পিছিয়ে রোহিত বাহিনী। ক্রিজে কুলদীপ যাদব ও ধ্রুব জুড়েল। হাতে রয়েছে মাত্র তিন উইকেট। 

    ব্যাটিংয়ে ভরাডুবি!

    ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ টেস্টে ভারতকে ভরাডুবির হাত থেকে বাঁচাতে ফের জ্বলে উঠলেন যশস্বী জয়সওয়াল। অর্ধশতরানও করলেন তরুণ ওপেনার। তাঁর ব্যাটে ভর করেই ইংল্যান্ডের রানের কাছাকাছি পৌঁছল রোহিতরা। প্রথম ইনিংসে এখনও ১৩৪ রানে পিছিয়ে ভারত। ব্যাট করতে নেমে চতুর্থ টেস্টের প্রথম ইনিংসে চাপে পড়ে যায় ভারত। এদিন প্রথম সেশনেই রোহিতের উইকেট হারায় ভারত। মাত্র ২ রানে ফেরেন অধিনায়ক। দ্বিতীয় উইকেটে ৮২ রান যোগ করে যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমন গিল জুটি। ভালই খেলছিলেন দু”জন। কিন্তু পার্টনারশিপ ভাঙেন শোয়েব বশির। এদিন তাঁর শিকার ৪ উইকেট।  ৬৫ বলে ৩৮ রান করে আউট হন গিল। আরও একবার সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ রজত পাটিদার। ৪২ বলে ১৭ রান করে ফেরেন। রাজকোটে এরকম জায়গা থেকে দলকে ম্যাচে ফিরিয়েছিলেন রোহিত-জাদেজা জুটি। কিন্তু রাঁচিতে ব্যর্থ ভারতীয় অলরাউন্ডার। দুটো ছক্কা হাঁকিয়ে শুরু করলেও ১২ রানে আবার সেই বশিরের বলে আউট হন। 

    স্পিনের ফাঁদ

    রাঁচীতে স্পিনের ফাঁদেই আটকে গেল ভারত। ইংল্যান্ডের শোয়েব বশির একাই ৪ উইকেট তুলে নেন। তাঁর বলেই বোল্ড হয়ে যান যশস্বী। তিনিই পাটীদার, জাডেজা এবং শুভমনের উইকেট তুলে নেন। শনিবারের সকালে ইংল্যান্ডের সব উইকেটই তুলে নেন জাদেজা। ম্যাচে তিনিও নেন ৪ উইকেট। আপাতত যা অবস্থা, তাতে ইংল্যান্ডের ৩৫৩ রান টপকে লিড নেওয়া কঠিন হবে ভারতের পক্ষে। রবিবার থেকে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এমন অবস্থায় ভারতকে ম্যাচে ফেরাতে পারেন বোলারেরা। ধ্রুব জুরেল এবং কুলদীপ যাদব মিলে ৪২ রানের জুটি গড়েছেন। তাঁরাই ক্রিজে রয়েছেন। রবিবার শুরু করবেন তাঁরা। এই জুটিতে ইংল্যান্ডের রান টপকানোর চেষ্টা করবে ভারত। না হলে আরও বিপদ বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অধরা, রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদান অর্ধেক করল ভারত

    India: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অধরা, রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদান অর্ধেক করল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘকে পাঠানো অনুদান কাটছাঁট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত (India)। কেবল রাষ্ট্রসংঘ নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়ও অনুদান কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে নয়াদিল্লি। ন্যাশনাল সিকিউরিটি এস্টাবলিশমেন্টের এক প্রবীণ সদস্য একথা জানিয়েছেন। তাঁর মতে, রাষ্ট্রসংঘের শান্তি রক্ষা মিশন থেকেও নিজেদের সরিয়ে রাখা উচিত ভারতের।

    নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদের জন্য দীর্ঘদিন ধরে দরবার করে আসছে নয়াদিল্লি। গ্লোবাল স্যাস জায়ান্ট জোহো কো-অপারেশনের এক্সিকিউটিভ অফিসার শ্রীধর ভেম্বু ট্যুইট-বার্তায় বলেন, “রাষ্ট্রসংঘে ফান্ডিং কমাতে পদক্ষেপ করছে ভারত। শান্তি রক্ষা মিশন অংশগ্রহণ করা থেকেও সরে যাওয়া উচিত ভারতের।” তিনি জানান, ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তারা অর্থ এবং সময় নষ্ট করতে চায় না। কারণ বিশ্বের সব চেয়ে জনবহুল দেশ হওয়া সত্ত্বেও রাষ্ট্রসংঘ ভারতকে (India) স্থায়ী সদস্য পদ দেয়নি।

    ভারতের প্রধান অন্তরায় চিন

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দেশ পাঁচটি। এগুলি হল— আমেরিকা, চিন, ব্রিটেন, রাশিয়া এবং ফ্রান্স। এই পাঁচ দেশের হাতেই রয়েছে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা। অস্থায়ী সদস্য দেশ ১০টি। প্রতিটি দেশ নির্বাচিত হয় দু’বছরের জন্য। ভারতকে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য করতে আগ্রহী চিন বাদে বাকি চারটি দেশই। এই দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্কও বেশ ভালো। তবে নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পেতে ভারতের প্রধান অন্তরায় চিন। প্রতিবারই ভেটো প্রয়োগ করায় নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে পারছে না নয়াদিল্লি।

    ৫৪ শতাংশ হ্রাস রাষ্ট্রসংঘের অনুদানে

    চলতি মাসের ১ ফেব্রুয়ারি ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করে ভারত। সেখানে কমিয়ে দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের জন্য অনুদান। গত বারেরতুলনায় এবার তা কমানো হয়েছে ৩৫.১৬ শতাংশ (India)। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে, আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলিকে দেওয়া ভারতের মোট অনুদান ছিল ৮৬৬.৭০ কোটি টাকা। অর্তর্বর্তীকালীন বাজেটে সেই টাকা কমে করা হয়েছে ৫৫৮.১২ কোটি টাকা। সবচেয়ে বড় কোপ পড়েছে রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদানে। একেবারে, ৫৪ শতাংশের বেশি কমানো হয়েছে পরিমাণ। গত বার যেখান দেওয়া হয়েছিল ৩৮২.৫ কোটি টাকা, এবার সেখানে বরাদ্দ করা হয়েছে ১৭৫ কোটি।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহান বিরোধী আন্দোলন দমাতে গ্রামে গ্রামে পুলিশ ক্যাম্প, সিসি ক্যামেরায় নজরদারি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • AI Powered Campaign: এআই কাজে লাগিয়ে ভারত-আমেরিকার ভোটে প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে চিন?

    AI Powered Campaign: এআই কাজে লাগিয়ে ভারত-আমেরিকার ভোটে প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে চিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরই রয়েছে বিশ্বের দু’ দুটি গণতন্ত্রের নির্বাচন। একটি উন্নত দেশের তালিকার এক নম্বরে। অন্যটি অচিরেই হয়ে উঠতে চলেছে উন্নত দেশ। এই দুই দেশের বন্ধুত্বও মাথাব্যথার কারণ অনেক দেশেরই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (AI Powered Campaign) কাজে লাগিয়ে এই দুই দেশের নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে কমিউনিস্ট শাসিত শি জিনপিংয়ের দেশ চিন।

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

    লন্ডনের সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক ডায়ালগের সাম্প্রতিক রিপোর্টেই উঠে এসেছে এই তথ্য। জানা গিয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করে এই দুই দেশের নির্বাচনে প্রভাব ফেলার চেষ্টা করছে চিন। এ কাজে তারা ব্যবহার করছে সোশ্যাল মিডিয়াকে। যে সব অ্যাকাউন্ট থেকে এসব করা হচ্ছে, সেগুলি চিনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে সম্পর্কিত বলে আইএসডির গবেষকদের অভিমত। তাঁদের মতে এগুলি (AI Powered Campaign) স্প্যামোফ্লেজ।

    অনলাইনে ক্যাম্পেন

    আইএসডির রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে অনলাইনে ক্যাম্পেন চালানো হচ্ছে। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উদ্দেশ্যমূলক প্রচার চালানো হচ্ছে। এ বছরেরই শেষের দিকে নির্বাচন রয়েছে মার্কিন মুলুকে। সেক্ষেত্রে চিন তুলে ধরছে আমেরিকার অভ্যন্তরীন বিভিন্ন সমস্যা। সেসবে ইন্ধনও জোগানো হচ্ছে। মাদকের ব্যবহার, গৃহহীনতা, বন্দুকবাজের হামলার মতো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নেগেটিভ প্রচারও চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাবমূর্তি এবং ব্যক্তিগত বিষয় নিয়েও কালিমালিপ্ত করা হচ্ছে।

    এপ্রিলের প্রথম দিকেই ভারতে শুরু হয়ে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচন। ওই সব অ্যাকাউন্ট থেকে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলি নিয়েও উদ্দেশ্যমূলক প্রচার করা হচ্ছে। ভারতীয় সমাজের বিভিন্ন বিষয়, জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, অগ্নিবীর সংক্রান্ত বিক্ষোভ এসবের নঞর্থক দিকগুলি তুলে ধরে চালানো হচ্ছে প্রচার।

    আরও পড়ুুন: আকবর-সীতা বিতর্ক এড়াতে সিংহের নাম বদলের পরামর্শ হাইকোর্টের

    রাজনৈতিক মহলের মতে, চিনের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী আমেরিকা। আর এশিয়া মহাদেশে তাদের মাথাব্যথার কারণ ভারত। বাকি প্রতিবেশী দেশগুলিকে হয় ঋণের ফাঁদে ফেলে নয়ত অন্য কোনও কৌশলে হাতে রেখে দিয়েছে চিন। তাই ভারত যদি মাথা তুলে দাঁড়ায়, তাহলে সব চেয়ে বেশি বিপদে পড়বে ড্রাগনের দেশ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই ভারত ও আমেরিকার সাধারণ নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে চিন (AI Powered Campaign)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share