Tag: India

India

  • NDA: এনডিএ শিবিরে তৎপরতা, সরকার গড়ার প্রস্তুতি সারা, শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি পেশ?

    NDA: এনডিএ শিবিরে তৎপরতা, সরকার গড়ার প্রস্তুতি সারা, শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি পেশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA) জিতেছে ২৯৩টি আসনে। এরপর বুধবার বৈঠকে বসে নরেন্দ্র মোদিকেই সর্বসম্মতভাবে নেতা নির্বাচিত করেছেন এনডিএ-র নেতারা। তার পরেই শুরু হয়েছে সরকার গড়ার প্রস্তুতি। সূত্রের খবর, শুক্রবার সরকার গড়ার দাবি জানাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন এনডিএ নেতারা। বুধবারই প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন মোদি। তার পরেই সপ্তদশ লোকসভা ভেঙে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। সূত্রের খবর, ৮ জুন, শনিবার শপথ নেবে নয়া সরকার।

    ফের বৈঠকে এনডিএ

    রাষ্ট্রপতি ভবনে যাওয়ার আগে শুক্রবার সকালে বৈঠকে বসবেন এনডিএ-র নবনির্বাচিত সাংসদরা। সে জন্য বৃহস্পতিবারই তাঁদের চলে আসতে বলা হয়েছে দিল্লিতে। শনিবার মোদি সরকার শপথ নেওয়ার পর রবিবার (NDA) অন্ধ্রপ্রদেশে হবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। চন্দ্রবাবু নাইডুর নেতৃত্বে সরকার গড়বে টিডিপি। 

    শাহ-সিং-নাড্ডাকে ‘গুরু’ দায়িত্ব

    বিজেপি সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সরকার গঠন নিয়ে এনডিএর জোট শরিকদের সঙ্গে কথা বলতে। চন্দ্রবাবুর দল টিডিপি এবং নীতীশ কুমারের দল জেডিইউয়ের কাছ থেকে বিজেপি নেতৃত্ব ‘পাকা কথা’ করে নিতে চাইছেন বলে সূত্রের খবর। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই দুই দলের নেতাদেরই ঘনঘন শিবির বদলানোর বদনাম রয়েছে। তাই এই ব্যবস্থা।

    আর পড়ুন: ৮ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, কারা কারা উপস্থিত থাকবেন জানেন?

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ২০১৪ ও তার পরের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় এনডিএর শরিকদলগুলিকে নিয়ে বিশেষ মাথা ঘামাতে হয়নি গেরুয়া নেতৃত্বকে। তবে এবার শরিকদের নিয়ে বিশেষ করে ভাবতে হচ্ছে পদ্ম-পার্টিকে। তার কারণ, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০টি আসন। সম্মিলিতভাবে এনডিএ-র শক্তি ২৯৩। এর মধ্যে আবার বেশি করে সাংসদ রয়েছে নীতীশ এবং চন্দ্রবাবুর দলের। তাই এনডিএ-র এই দুই শরিককে গেরুয়া শিবির বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে বলে খবর। তবে ‘হর্সট্রেডিং’ করে ‘ইন্ডি’ জোট যাতে সরকার গড়তে না পারে, তাই আটঘাট বেঁধেই শুক্রবার সরকার গড়ার দাবি জানাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন এনডিএ নেতারা।

    জানা গিয়েছে, এবার এনডিএতে একজনকে আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হবে। এঁর কাজ হবে ঘনঘন শরিকদলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক আহ্বান করা। তবে তৃতীয় মোদি সরকার যে ‘বিকশিত ভারতে’র লক্ষ্যেই কাজ করবে, তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে বুধবারের বৈঠকে। ইস্তাহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে সরকার যে দায়বদ্ধ, তা-ও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে এদিনের বৈঠকে (NDA)।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sunita Williams: এই নিয়ে তৃতীয় বার! ফের মহাকাশে পাড়ি দিয়ে নজির সুনীতা উইলিয়ামসের

    Sunita Williams: এই নিয়ে তৃতীয় বার! ফের মহাকাশে পাড়ি দিয়ে নজির সুনীতা উইলিয়ামসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে যাবতীয় বাধা-বিপত্তি কাটিয়ে মহাকাশে রওনা দিয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams)। এই নিয়ে তৃতীয় বারের জন্য মহাকাশে রওনা দিলেন, নাসায় কর্মরত সুনীতা। সুনীতার সঙ্গেই নাসার আর এক মহাকাশচারী ব্যারি উইলমোর মহাকাশে রওনা (Indian-Origin Astronaut) দিয়েছেন। জানা গিয়েছে আগামী এক সপ্তাহ আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনেই থাকবেন তাঁরা।

    শীঘ্রই স্পেস স্টেশনে হবে রকেট লঞ্চ 

    বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টা বেজে ৫২ মিনিটে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন সুনীতা এবং তাঁর সহযাত্রী। অ্যাটলাস ৫ রকেটে করে স্টারলাইনার স্পেস ক্যাপসুলে মহাকাশে পাড়ি (Indian-Origin Astronaut) দিয়েছেন সুনীতারা। স্টারলাইনারের রকেটটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি। মহাকাশচারীরাই সেটির নকশা তৈরি করেছেন বলে জানিয়েছে নাসা। এছাড়াও আমেরিকার মহাকাশ সংস্থা জানিয়েছে, স্টারলাইনার সঠিক কক্ষপথের সন্ধান পেয়ে গিয়েছে। এরপর আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে রকেট লঞ্চ করবে সুনীতা (Sunita Williams) এবং উইলমোর। তবে এদিন উৎক্ষেপণের পরেই গন্তব্যের পথে যেতে যেতে রকেটে হিলায়াম লিক হয়। যদিও তাতে বড় কোনও সমস্যা হয়নি। সব ঠিক থাকলে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের অগ্রভাগে, হারমোনি মডিউলে নোঙর করবেন সুনীতা এবং উইলমোর। সেখানে পরীক্ষানিরীক্ষা চালাবেন। এরপর আগামী ১০ জুন পৃথিবীতে ফিরে আসবেন তাঁরা। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার পর, প্যারাশ্যুট এবং এয়ারব্যাগ ল্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে মাটি ছোঁবেন দুই মহাকাশচারী। 

    আরও পড়ুন: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    মহিলাদের অনুপ্রেরণা সুনীতা (Sunita Williams) 

    মহাকাশ অভিযানে মহিলাদের জন্য অনুপ্রেরণা সুনীতা। এর আগে, ৩২২ দিন মহাকাশে কাটিয়েছেন সুনীতা। একসময় সর্বোচ্চ স্পেসওয়াকের রেকর্ডও তাঁর দখলে ছিল। পরে তাঁকে ছাপিয়ে যান পেগি হুইটসন। তবে এবার নিজেদের তত্ত্বাবধানে তৈরি নয়া রকেটে চেপে মহাকাশ অভিযানে (Indian-Origin Astronaut)  বেরিয়ে আবারও ইতিহাস রচনা করলেন সুনীতা। যদিও অনেক আগেই এই অভিযান সম্পূর্ণ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে বার বার অভিযান বাতিল হয়। রকেটের আসনে বসে পড়ার পরও নেমে আসতে হয় সুনীতা (Sunita Williams) এবং উইলমোরকে। তবে এবার সবকিছু ভালোয় ভালোয় সম্পন্ন হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৮ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, কারা কারা উপস্থিত থাকবেন জানেন?

    PM Modi: ৮ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, কারা কারা উপস্থিত থাকবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮ তারিখে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশকে। সরকারি সূত্রেই এ খবর মিলেছে। বুধবারই বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের নেতারা। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে নির্বাচন হয়েছে। তার মধ্যে এনডিএ জিতেছে ২৯২টি আসনে। সূত্রটি জানিয়েছে, মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, নেপাল এবং মরিশাসের নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।

    কী বলছে শ্রীলঙ্কা? (PM Modi)

    শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহের অফিসের তরফে জানানো (PM Modi) হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বিক্রমসিংহে আমন্ত্রণ গ্রহণও করেছেন। মোদির জয়ে তাঁকে ফোনে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট। এই সময়ই বিক্রমসিংহকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট সেই আমন্ত্রণ গ্রহণও করেছেন।

    আসছেন কারা?

    বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও ফোনে কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। সেই সময়ই হাসিনাকেও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানান তিনি। জানা গিয়েছে, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দহল প্রচণ্ড, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জুগানাউথকেও। প্রচণ্ডের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আলাদা করেও কথা হয়েছে। ফোনে আমন্ত্রণ জানানো হলেও, বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতাদের অফিসিয়ালি নিমন্ত্রণ জানানো হবে আজ, বৃহস্পতিবার থেকে। ২০১৪ সালে যখন প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন নরেন্দ্র মোদি, সেই সময় উপস্থিত ছিলেন সার্কের (SAARC) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানরা। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর যখন দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন মোদি, তখন উপস্থিত ছিলেন বিমস্টেক (BIMSTEC) দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানরা।

    আর পড়ুন: সরকার গড়ার সংখ্যা নেই, ‘ইন্ডি’ জোট বসবে বিরোধী আসনেই

    প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। এনডিএ পেয়েছে ২৯২টি কেন্দ্রের রাশ। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। এই সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকার জন্যই রাষ্ট্রপতির কাছে সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছে এনডিএ (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election Result: সরকার গড়ার সংখ্যা নেই, ‘ইন্ডি’ জোট বসবে বিরোধী আসনেই

    Lok Sabha Election Result: সরকার গড়ার সংখ্যা নেই, ‘ইন্ডি’ জোট বসবে বিরোধী আসনেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “‘ইন্ডিয়া’ ব্লক আপাতত সরকার গড়ার চেষ্টা করবে না।” বুধবার ‘ইন্ডি’ জোটের (Indi Alliance) তরফে কথাগুলি বললেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। এদিকে, এদিনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ নেতারা। সেখানে ঠিক হয় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করে সরকার গঠনের দাবি জানাবেন তাঁরা (Lok Sabha Election Result)।

    বৈঠকে ‘ইন্ডি’ ব্লক

    এদিন খাড়্গের বাড়িতে বৈঠকে বসেছিলেন ‘ইন্ডি’ জোটের নেতারা। উপস্থিত ছিলেন ‘ইন্ডি’-র প্রায় সব দলের নেতাই। সেখানেই ঠিক হয়, ‘ইন্ডি’ জোট বসবে বিরোধী আসনে। তবে লড়াই চালিয়ে যাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপির ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে। ‘ইন্ডি’ জোটের (Lok Sabha Election Result) সব শরিকের মধ্যে সব চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে কংগ্রেস। তারা পেয়েছে ৯৯টি আসন। বৈঠক শেষে খাড়্গে বলেন, “আমাদের বিপুলভাবে সমর্থনের জন্য জোট শরিকদের তরফে দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানাই। মানুষ তাঁদের রায়ে বিজেপি এবং তাদের ঘৃণা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে উপযুক্ত জবাব দিয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব এবং ধুর্ত পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে ভারতের সংবিধান রক্ষা ও গণতন্ত্র বাঁচানোর জন্য এই রায় দেওয়া হয়েছে।” তিনি বলেন, “মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপির ফ্যাসিবাদ শাসনের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই জারি থাখবে।”

    কী বললেন খাড়্গে?

    কংগ্রেস সভাপতি বলেন, “মানুষ চান না যে বিজেপি আর দেশ শাসন করুক। এই বিষয়টি মাথায় রেখে জনগণের ইচ্ছে পূরণে আমরা ঠিক সময় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করব। এটি আমাদের সিদ্ধান্ত এবং আমরা এই বিষয়গুলিতে সম্পূর্ণ এক মত। জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করব আমরা।” এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস সংসদীয় দলের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, কেসি বেণুগোপাল, সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব, ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের স্ত্রী এবং জেএমএম বিধায়ক কল্পনা সোরেন, এনকে প্রেমচন্দ্রন।

    আর পড়ুন: প্রেমের ফাঁদ পাতা বাংলাদেশে! হিন্দুদের নিয়ে গিয়ে চলছে ইসলামে দীক্ষিতকরণ

    ছিলেন এএপি সাংসদ রাঘব চাড্ডা, আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব, এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার, সুপ্রিয়া সুলে, সীতারাম ইয়েচুরি, দীপঙ্কর ভট্টাচার্য এবং তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন। প্রসঙ্গত, এনডিএ যেখানে ২৯২টি আসন পেয়েছে, সেখানে ‘ইন্ডি’ জোটের সাংসদ সংখ্যা মাত্র ২৩৪ (Lok Sabha Election Result)। এনডিএ থেকে নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নাইডুকে ভাঙানোর চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর ম্যাজিক ফিগারে (২৭২) পৌঁছানো সম্ভব নয় জেনেই ‘ইন্ডি’ জোট-বিরোধী আসনে বসার সিদ্ধান্ত নেয় বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • China: “ভারতের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে প্রস্তুত”, মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলল চিন

    China: “ভারতের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে প্রস্তুত”, মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলল চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা।” বুধবার কথাগুলি বললেন চিনের (China) বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র মাও নিং। তিনি বলেন, “ভারতের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে প্রস্তুত চিন। দুদেশের সম্পর্ক স্থিতিশীল থাকুক। উন্নতি হোক, আমরাও এটা চাই। আগামিদিনে দুদেশের স্বার্থ ও নাগরিকদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের লক্ষ্য পূরণে আমাদের নজর থাকবে।”

    বেজিংয়ের শুভেচ্ছা বার্তা (China)

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়েছে ৪ জুন। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেয়েছে ২৯২টি আসন। নির্বাচন হয়েছে লোকসভার ৫৪৩টি আসনে। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। তাই সরকার গড়ার দাবিদার মোদির নেতৃ্ত্বাধীন এনডিএ। বুধবারই সরকার গড়তে এনডিএর শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পরেই এল বেজিংয়ের শুভেচ্ছা বার্তা।

    ২০২০ সালের ৫ মে লাদাখ সীমান্তে ভারতীয় সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে লালফৌজ। তারপর থেকে দুদেশের বাণিজ্যক সম্পর্ক কার্যত তলানিতে। অরুণাচল প্রদেশের একাংশকে সে দেশের মানচিত্রে নিজেদের ভূখণ্ড বলে দেখানোয় চিনের ওপর রুষ্ট নয়াদিল্লি। লাদাখে সংঘর্ষের পর একুশ বার বৈঠকে বসেছেন দুই দেশের সেনাকর্তারা। তার পরেও কাটেনি অচলাবস্থা। এহেন আবহে চিনের (China) শুভেচ্ছা বার্তাকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে কূটনৈতিক মহল।

    শুভেচ্ছা-বার্তার জোয়ার

    মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএর জয়ের পর প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পড়শি দেশ নেপাল, ভুটান, মলদ্বীপ ও মরিশাসের রাষ্ট্রপ্রধানরা। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁও।

    আর পড়ুন: সর্বসম্মত নেতা মোদি-ই, “তাড়াতাড়ি সরকার গড়ুন”, এনডিএ বৈঠকে বললেন নীতীশ

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, “ভারত-ইজরায়েলের সম্পর্ক নয়া উচ্চতায় উঠবে। বধাই হো।” প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিও। তিনি বলেন, “ভারতের নাগরিকদের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করি। আমাদের দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার সম্পর্ক বজায় থাকবে। ভারত ও ইউক্রেনের মূল্যবোধ প্রায় এক, দুই দেশেরই সমৃদ্ধশালী ইতিহাস রয়েছে। আমাদের অংশীদারিত্ব উন্নতি লাভ করুক, বয়ে আনুক সমৃদ্ধি। দুই দেশের মধ্যে বজায় থাকুক স্বাভাবিক বোঝাপড়া (China)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Love Jihad: প্রেমের ফাঁদ পাতা বাংলাদেশে! হিন্দুদের নিয়ে গিয়ে চলছে ইসলামে দীক্ষিতকরণ

    Love Jihad: প্রেমের ফাঁদ পাতা বাংলাদেশে! হিন্দুদের নিয়ে গিয়ে চলছে ইসলামে দীক্ষিতকরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক বছর ধরে পশ্চিমবঙ্গ থেকে অপহরণ করে বাংলাদেশে নিয়ে চলে যাওয়া হচ্ছে হিন্দু নারী-পুরুষ-শিশুদের। পরে জোর করে তাঁদের করা হচ্ছে মুসলমান ধর্মে ধর্মান্তকরণ (Love Jihad)। জানা গিয়েছে, পাচারকারীরা নানা অছিলায় হিন্দু তরুণীদের নিয়ে চলে যাচ্ছে বাংলাদেশে। সেখানেই চলছে জোর করে ধর্মান্তকরণ। সম্প্রতি এমনই ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় তাজ্জব প্রশাসন।

    অপহৃত হিন্দু কিশোরী (Love Jihad)

    কিছু দিন আগেই বাংলাদেশের সিপাহিজেলা থেকে অপহৃত হয় বছর পনেরোর এক হিন্দু কিশোরী। জনৈক সাব্বির আহমেদ ও তার বাবা তাকে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। এর পরেই বাংলাদেশ প্রশাসন বর্ডার গার্ডকে (বিবিজি) এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেয়। ভারত থেকে অপহৃত মহিলা কিংবা তরুণীকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার সময় পাকড়াও করার নির্দেশও দেওয়া হয়। বিবিজিকে এই নির্দেশ দেওয়া হলেও, স্থানীয় ম্যারেজ রেজিস্ট্রার এবং আদালতকে এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়নি। তার জেরেই বন্ধ হয়নি তরুণী অপহরণ কিংবা জোর করে ধর্মান্তকরণ (Love Jihad)। ফলশ্রুতি হিসেবে বাংলাদেশে বিপজ্জনকভাবে বাড়ছে লভ জিহাদ ও হিন্দু মহিলাদের ধর্মান্তকরণ।

    অপহৃত ১১ জন গ্রেফতার

    এ ধরনের ঘটনা প্রায়ই ঘটছে বলে ২০২০ সালে বাংলাদেশের কিছু মিডিয়া খবর করে। সেই সংবাদ প্রতিবেদনের লিঙ্ক শেয়ার করা নিষিদ্ধ করে দেয় ফেসবুক, কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড লঙ্ঘনের অজুহাতে। বাংলাদের নামী দৈনিক ‘যুগান্তর’ ও নিউজ পোর্টাল ‘জাগো নিউজ’ একটি প্রতিবেদনে জানায়, রামগঞ্জ উপজিলার লক্ষ্মীপুর জেলা থেকে স্থানীয় পুলিশ গ্রেফতার করেছে ১১ জন ভারতীয় নাগরিককে। এদের পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে অপহরণ করে নিয়ে আসা হয়েছিল, করা হয়েছিল ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তকরণও। মৌলবাদী ঘৃণা প্রচারক মিজানুর রহমান আজহারি স্বয়ং ধর্মান্তকরণের অনুষ্ঠান করেছিল। এই প্রতিবেদন থেকেই জানা গিয়েছিল, ২০০৬ সালে মাত্র চোদ্দ বছর বয়সে নিখোঁজ হয়ে যায় স্থানীয় কাউন্সিল সদস্য ফতেমা বেগম ও মোজিবল হকের ছেলে মনির হোসেন।

    ওপার বাংলার মনির এপারে এসে শঙ্কর!

    পশ্চিমবঙ্গে এসে সে যোগ দিয়েছিল তবলিঘি জামাতে। শঙ্কর অধিকারী নাম নিয়ে দিব্যি সে বাস করছিল এপার বাংলায়। এখানেই সে এক হিন্দু তরুণীকে বিয়ে করে। এক দশকেরও বেশি সময় এ দেশে বসবাস করার পর মনির ও তাঁর স্ত্রী ফাঁদে পড়ে তবলিঘি জামাতের। ইসলামে দীক্ষিত হওয়ার প্রলোভন দেখানো হয়। জামাতের তরফে মনির ওরফে শঙ্করের সঙ্গে বাংলাদেশের এক ব্যক্তির পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। বাংলাদেশি এই নাগরিক মনিরকে হিন্দু তরুণী ও মহিলাদের বাংলাদেশের পাচারের অফার দেয়। তাঁদের ইসলামে দীক্ষিত করাতে হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়। তার বিনিময়ে মনিরকে ওই বাংলাদেশি মোটা টাকা মিলবে বলেও টোপ দেয়। টোপ গেলে মনির। জানা গিয়েছে, এ রাজ্যের ছ’জন মহিলা, যাঁদের অধিকাংশই তার স্ত্রীর (যিনি আদতে হিন্দু) আত্মীয়, তাঁদের ভিসা দিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয় বাংলাদেশে। মনিরের স্ত্রী ও দুই সন্তানকেও পাঠানো হয় তাঁদের সঙ্গে। সেখানে তাঁদের প্রত্যেককেই জোর করে মুসলমান ধর্মে দীক্ষিত করা হয়।

    লভ জিহাদের ফাঁদ

    ‘যুগান্তরে’র অন্য এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচাং উপজিলার হিন্দু মহিলা করফুল সরকারকে লভ জিহাদের ফাঁদে ফেলে জোর করে ধর্মান্তকরণ করা হয়। সে পড়েছিল কাজল মিঞার খপ্পরে। প্রেমের জালে (Love Jihad) জড়িয়ে তাঁকে মুসলমান করার পর ফের হিন্দু ধর্মে ফিরে আসেন করফুল। এতেই খেপে যান স্থানীয় মুসলমান নেতারা। তাঁকে তাঁর বাবার বাড়ির বাইরে বসবাস করতে বাধ্য করেন। শর্ত দেওয়া হয়, তাঁর বাবা-সহ পরিবারের অন্য সদস্যদের হিন্দু ধর্ম ছেড়ে মুসলমান ধর্মে দীক্ষিত হলে, তবেই মিলবে এক সঙ্গে বসবাসের অনুমতি।

    হিন্দু পরিবারকে মুসলমান হতে চিঠি!

    বাংলাদেশের এক প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক শামিম আহমেদ। সে-ও এক হিন্দু তরুণীকে অপহরণ করে বিয়ে করে জোর করে দীক্ষিত করে মুসলমান ধর্মে। পরিবারের তরফে অভিযোগ দায়ের করায় গ্রেফতার করা হয় শামিমকে। ২০২৩ সালের অগাস্টে কয়েকজন মুসলমান ঐশী বণিক নামে এক হিন্দু তরুণীকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে বাধ্য করে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার নামকরা বাংলা দৈনিক ‘ইত্তেফাকে’র একটি প্রতিবেদনে প্রকাশ, সে দেশের কয়েকজন মুসলমান মাগুরা জেলার ৫০টি হিন্দু পরিবারকে মুসলিম ধর্মে দীক্ষিত হতে হবে বলে চিঠি দেয়। ওই ঘটনায় চারজন মুসলমানকে গ্রেফতার করেছিল বাংলাদেশের প্রশাসন। যদিও তারা প্রত্যেকেই জামিন পেয়ে যায়।

    অন্য একটি সংবাদ প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, সৌদি আরবে ৩ লাখ ৪৭ হাজার হিন্দুকে ইসলামি গ্রুপের তরফে মুসলমান ধর্মে দীক্ষিত হওয়ার টোপ দেওয়া হয়। ৩ লাখ ৪৭ হাজার হিন্দু ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন বলে ভুয়ো খবরও ছড়িয়ে দেওয়া হয়। পাকিস্তান এবং আরও কয়েকটি দেশেও রমরমিয়ে চলছে জোর করে ধর্মান্তকরণের ব্যবসা।

    আর পড়ুন: রেকর্ড গড়ল বিজেপি, বিরোধীশূন্য মধ্যপ্রদেশ পদ্মময়

    বাংলাদেশেরই আর একটি সংবাদ প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, ক্রমাগত চাপের কাছে নতি স্বীকার করে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশের মাদারিপুরের হিন্দু দম্পতি অশোক মিত্র ও তাঁর স্ত্রী পার্বতী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। এই মাসেই জনৈক সাগরিকা দাস লভ জিহাদের খপ্পরে পড়ে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে বাধ্য হন। চেন্নাই পুলিশ কীভাবে আন্তর্জাতিক লভ জিহাদের একটি ঘটনা ধামাচাপা দিয়ে দিয়েছিল, সে খবর ফাঁস করে বাংলাদেশের নিউজ পোর্টাল ‘বাংলা ট্রিবিউন’।

    ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ হিসেবে, তখন জীবন ও জীবিকা বাঁচাতে মুসলমান ধর্মে দীক্ষিত হয়েছিল অনেক হিন্দু পরিবার। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৪ বছর আগে। যদিও আজও সেই ট্র্যাডিশন সমানে (Love Jihad) চলছে…

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দিলেন পদত্যাগপত্র, ৮ জুন প্রধানমন্ত্রী পদে তৃতীয়বার শপথ মোদির

    PM Modi: রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দিলেন পদত্যাগপত্র, ৮ জুন প্রধানমন্ত্রী পদে তৃতীয়বার শপথ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয় বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জানা গিয়েছে আগামী শনিবার, ৮ জুন রাত ৮টা নাগাদ শপথ নিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ (Lok Sabha Election Results) হয়েছে। কেন্দ্রে এবারও ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। তাই এবার সরকার গঠনের পালা। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেস নেতা জওহরলাল নেহরুর পর মোদি তৃতীয় মেয়াদে সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন। 

    বর্তমান পদ থেকে ইস্তফা মোদির (PM Modi)

    সরকার গঠন নিয়ে আলোচনার উদ্দেশ্যে বুধবার দুপুরে নরেন্দ্র মোদি ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করতে রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছন। রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন নরেন্দ্র মোদি। রাষ্ট্রপতির হাতে পদত্যাগপত্র তুলে দেন তিনি। রাষ্ট্রপতি তাঁর ইস্তফা গ্রহণ করেছেন। একই সঙ্গে নতুন সরকার গঠন না হওয়া পর্যন্ত এই পদের দায়িত্ব সামলাতে মোদিকে (PM Modi) অনুরোধ করেছেন মুর্মু। 
    প্রসঙ্গত, এবারের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election Results) বিজেপি ২৪০টি আসনে জয়ী হয়েছে, যা ৫৪৩ আসনের লোকসভায় সরকার গড়ার পক্ষে যথেষ্ট নয়। লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২৭২টি আসন। কিন্তু সবমিলিয়ে এনডিএ জোট পেয়েছে ২৯২টি আসন। ফলে সরকার গঠনে ৩২টি আসনের জন্য শরিক দলগুলির উপর নির্ভর করতে হচ্ছে বিজেপি-কে। এই প্রথম বার সহযোগীদের সমর্থনের উপর নির্ভর করে সরকার গড়তে হবে বিজেপিকে (BJP)। যেখানে শরিকদলগুলির বড় ভূমিকা থাকবে। 

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে ৯০ শতাংশের বেশি প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

    বুধেই বৈঠক এনডিএ দলগুলির   

    বুধবার বিজেপির শরিকদলগুলির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটা বৈঠক রয়েছে। যেখানে চন্দ্রবাবু নাইডু, নীতীশ কুমার সহ একাধিক এনডিএ শরিক উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে এই বৈঠক হবে বলে জানা গিয়েছে। মঙ্গলবার ফলাফল প্রকাশের (Lok Sabha Election Results) পরেই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার বাড়িতে যান শাহ। সেখানে দীর্ঘক্ষণ বৈঠক হয়। আর সেই বৈঠকের পরেই আজ বুধবার বৈঠক হতে চলেছে এনডিএ (NDA) দলগুলির মধ্যে। যেখানে আগামী কৌশল এবং মন্ত্রিসভা গঠন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Lok sabha election: দিল্লিতে ৯০ শতাংশের বেশি প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত!

    Delhi Lok sabha election: দিল্লিতে ৯০ শতাংশের বেশি প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে লোকসভা (Delhi Lok sabha election) আসনের সংখ্যা মাত্র সাতটি। কিন্তু দেশের ক্ষমতায় থাকার জন্য রাজধানীতে নিজেদের অবস্থান ভালো রাখতে চায় যে কোনও রাজনৈতিক দলই। সে ধারাবাহিকতায় কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টির (আপ) জোটকে পেছনে ফেলে এবারের লোকসভা ভোটে দিল্লির ৭ আসনেই জয়ী হল বিজেপি। দেশের বেশির ভাগ রাজ্যে ইন্ডি জোট ভালো ফল করলেও দিল্লিতে (Delhi) কিন্তু দাঁত ফোটাতে পারেনি তারা। ফলাফল এতটাই হতাশা জনক হয় যে ৯১ শতাংশ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। অর্থাৎ রাজধানীতে অবস্থান ধরে রাখার লড়াইয়ে এবার এগিয়ে গেল বিজেপি।  
    নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনে দিল্লির সাতটি আসনের ১৬২ জনের মধ্যে ১৪৮ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত (security deposits) হয়েছে। এর মধ্যে চাঁদনি চক থেকে ২৩ জন, নিউ দিল্লি থেকে ১৫ জন, দক্ষিণ দিল্লি থেকে ২০ জন, পূর্ব দিল্লি থেকে ১৮ জন, পশ্চিম দিল্লি থেকে ২২ জন, উত্তর পূর্ব দিল্লি থেকে ২৬ জন এবং উত্তর পশ্চিম দিল্লি থেকে ২৪ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।    

    কী কারনে এই সিদ্ধান্ত? (Delhi Lok sabha election)  

    নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুসারে, একজন প্রার্থীকে তাঁর জামানত রক্ষার জন্য নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটের কমপক্ষে এক-ষষ্ঠাংশ অর্থাৎ ১৬.৬৭ শতাংশ ভোট অর্জন করতে হবে। তা না হলে সাধারণের জন্য ২৫,০০০টাকা এবং তফসিলি জাতি প্রার্থীদের জন্য ১২,৫০০ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হবে। আসলে নির্বাচনী আইনে প্রার্থী হওয়াতে কোনও সংখ্যা বেঁধে দেওয়া নেই। তবে ইচ্ছামতো বা সখে প্রার্থী হওয়া আটকানোর একমাত্র উপায় হল, জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়া। অর্থাৎ নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা অর্থ ফেরত না পাওয়া। এবার নির্বাচন কমিশনের সেই আইনেই দিল্লির ৯১ শতাংশ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: উত্তরে ভারী বৃষ্টি আর দক্ষিণে চরম অস্বস্তি! আবারও ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রার পারদ

    সাত আসনেই জয়ের ধারা অব্যাহত বিজেপির

    প্রসঙ্গত, এ বার দিল্লিতে (Delhi) ৪-৩ সমীকরণে আসন সমঝোতা হয়েছিল আপ এবং কংগ্রেসের মধ্যে। তা-ও আবার একেবারে শেষ মুহূর্তে। ছাড়বে না, ছাড়বে না করেও আপ শেষমেশ কংগ্রেসকে ৩টি আসন দিয়েছিল। আপ লড়েছিল ৪টি আসনে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল আপ এবং কংগ্রেস কেউই খাতা খুলতে পারল না। সবকটি আসনে (Delhi Lok sabha election) জয়ের ধারা অব্যাহত রাখল বিজেপিই।
    উল্লেখ্য, সাতটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারীদের (Delhi Lok sabha election) মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে বিজেপি, দ্বিতীয় স্থানে ইন্ডি জোট আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন বিএসপির প্রার্থীরা। ১৪ জন বিজয়ী এবং দ্বিতীয় স্থানাধিকারী ছাড়া অন্য প্রার্থীদের কেউই ২০,০০০ ভোটের সংখ্যা অতিক্রম করতে পারেনি। চাঁদনি চক থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী অশোক কুমার গুপ্ত মাত্র ১৪০ ভোট পান, যা সাতটি আসনে ভোটের সংখ্যার মধ্যে সর্বনিম্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T-20 World Cup 2024: স্টেডিয়ামে থাকছে স্নাইপার, জঙ্গি হুমকির জেরে ভারত-পাক ম্যাচে অভূতপূর্ব নিরাপত্তা

    T-20 World Cup 2024: স্টেডিয়ামে থাকছে স্নাইপার, জঙ্গি হুমকির জেরে ভারত-পাক ম্যাচে অভূতপূর্ব নিরাপত্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে বাইশ গজে ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি হওয়া মানেই উত্তেজনা তুঙ্গে। একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার পালা। সঙ্গে সাট্টা বাজার আর সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা। বাদ পড়েনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর। ৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T-20 World Cup 2024) মুখোমুখি চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan)। সেই ম্যাচে নাশকতার হুমকি দিয়েছে আইএসআইএস। ঘনিয়েছে দুশ্চিন্তার কালো ছায়া। যদিও কড়া নিরাপত্তার মধ্যেই ম্যাচের আশ্বাস দিলেন নাসাউ কাউন্টির এক্সিকিউটিভ ব্রুস ব্লেকম্যান।

    কড়া নিরাপত্তার আশ্বাস

    সোমবার নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম শ্রীলঙ্কা ম্যাচে দেখা গেল নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই প্রথম কোনও আন্তর্জাতিক ম্যাচ হল নাসাউ কাউন্টিতে। জানা গিয়েছে, স্টেডিয়ামকে ঘিরে বিভিন্ন জায়গায় স্নাইপার বসানো হয়েছে। যেখানে টেলস্কোপিক রাইফেল নিয়ে পাহারায় থাকবে পুলিশ। এ ছাড়া কাজে লাগানো হবে সোয়াট (এসডব্লিউএটি)-ইউনিটকেও। যে ইউনিটকে জঙ্গিহানা থামানোর ক্ষেত্রে খুবই পারদর্শী মনে করা হয়। চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T-20 World Cup 2024) নাসাউ কাউন্টিতে আটটা ম্যাচ হবে। যার মধ্যে রয়েছে ভারত বনাম পাকিস্তান দ্বৈরথও। যে ম্যাচ ঘিরে এর আগে হুমকি দিয়েছিল আইএসআইএস-খোরাসান। যার পরে নিউ ইয়র্ক পুলিশ নিরাপত্তা আরও জোরদার করে। যার প্রভাব ম্যাচ শুরু হওয়ার আগেই দেখা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: “কোচ হিসেবে প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করেছি, তবে আর নয়”, স্পষ্ট বার্তা দ্রাবিড়ের

    ভারত-পাক ম্যাচ নিয়ে বার্তা

    টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T-20 World Cup 2024) ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan) ম্যাচে হতে পারে বড়সড় হামলা। লোন উলফ হামলায় প্রাণ হারাতে পারে বহু মানুষ। এ বিষয়ে মুখ খুললেন নাসাউ কাউন্টির এক্সিকিউটিভ ব্রুস ব্লেকম্যান। তিনি বলেন, “আমরা বহুদিন ধরেই এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। নিউ ইয়র্ক পুলিশ বিভাগ থেকে এফবিআই সকলের সঙ্গেই আমরা যোগাযোগ রাখছি। নিরাপত্তার সব দিকেই কড়াকড়ি থাকবে। অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কিংবা ডাক্তার-নার্স সবই সবসময় উপস্থিত থাকছে। এটুকু নিশ্চিত করতে পারি, ওদিনের ম্যাচ নিরাপদ আর দারুণ উপভোগ্য হবে।” শুধু মাঠ ঘিরেই নয়, নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে চারটে ড্রপ-ইন পিচ ঘিরেও। নিউ ইয়র্কে বিশ্বকাপের ম্যাচ হচ্ছে ড্রপ-ইন পিচে। অর্থাৎ, অন্য জায়গায় তৈরি করা পিচ নিয়ে আসা হচ্ছে মাঠে। এ রকম চারটে পিচ বানানো হয়েছে বিশ্বকাপের জন্য। সেই চারটে পিচ ঘিরেই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। যাতে পিচের ক্ষতি কেউ করতে না পারে। নিউ ইয়র্ক পুলিশের নার্কোটিক্স ডিভিশনের বেশ কয়েক জন অফিসারকে পিচ পাহারার কাজে লাগানো হয়েছে বলে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীর বিদেশি ভূখণ্ড, আদালতে কবুল পাক সরকারের

    POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীর বিদেশি ভূখণ্ড, আদালতে কবুল পাক সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কাশ্মীরের (POK) যে অংশ থেকে কাশ্মীরি কবি ও সাংবাদিক আহমেদ ফারহাদ শাহকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ, তা কাশ্মীরের অংশ নয়, বিদেশি ভূখণ্ড।” শুক্রবার ইসলামাবাদ আদালতে জমা দেওয়া হলফনামায় এ কথা কবুল করে নিলেন পাক সরকারের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল।

    ভারতের দাবি (POK)

    পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন শাহবাজ শরিফ। তাঁর সরকারের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের এহেন স্বীকারোক্তিতে যারপরনাই উল্লসিত ভারত। কারণ ভারত বরাবরই দাবি করে আসছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। জোর করে দখল করে রেখেছে পাকিস্তান। এদিন শরিফ সরকারের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের এহেন স্বীকারোক্তিতে আদতে ভারতের দাবিই মান্যতা পেল বলে ধারণা কূটনৈতিক মহলের।

    পাক আদালতের প্রশ্ন

    ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীন হয় ভারত (POK)। তখনও রাজন্যশাসিত রাজ্য ছিল জম্মু-কাশ্মীর। রাজা হরি সিংহ। স্বাধীনতা লাভের পর জম্মু-কাশ্মীরের একাংশ জোর করে দখল করে নিয়েছিল পাকিস্তান। পরে কাশ্মীরের ভারতভুক্তিতে সায় দেন হরি সিংহ। এর পরেই পাক সেনার দখল করা ভূখণ্ডের একটা অংশ দখলমুক্ত করে ভারতীয় সেনা। পাকিস্তানের দখলে থেকে যায় বাকি অংশটা। এই অংশই ভারতে পাক অধিকৃত কাশ্মীর নামে পরিচিত। এই অংশেই বাস করেন স্বাধীনতাপন্থী সাংবাদিক তথা কবি ফারহাদ।

    গ্রেফতারির পর ফারহাদকে আদালতে হাজির করানোর নির্দেশ দেয় ইসালামাবাদ হাইকোর্ট। সেখানেই সরকারের তরফে যুক্তি দেওয়া হয়, পাক অধিকৃত কাশ্মীর যেহেতু বিদেশি ভূখণ্ড, তাই ফারহাদকে হাজির করানো যাবে না ইসালামাবাদ হাইকোর্টে। এর পরেই মোক্ষম প্রশ্নটি ছুড়ে দেয় আদালত, “যদি সেটি বিদেশি ভূখণ্ডই হবে তবে কোন অধিকারে সেখানে প্রবেশ করে শিবির তৈরি করে পাক সেনা ও রেঞ্জার্স বাহিনী? কোন অধিকারে গ্রেফতার করে বিদেশি নাগরিককে?”

    আর পড়ুন: সন্দেশখালিতে ভোট লুট করল তৃণমূল! ভাঙচুর করা হল বাইক, রক্ত ঝরল বিজেপি নেতা-কর্মীর

    গত ১৪ মে রাওয়ালপিণ্ডি থেকে নিখোঁজ হয়ে যান ফারহাদ। তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। পরের দিন ইসলামাবাদ হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন ফারহাদের স্ত্রী উরুজ জাইনাব। বুধবার অ্যাটর্নি জেনারেল মনসুর উসমা আওয়া ফারহাদের গ্রেফতারির খবর জানান। তিনি এও জানান, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের পুলিশের হেফজতেই রয়েছেন ওই সাংবাদিক (POK)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share