Tag: India

India

  • Hafiz Saeed: পাক জেলে বন্দি মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সঈদ, জানাল রাষ্ট্রসংঘ

    Hafiz Saeed: পাক জেলে বন্দি মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সঈদ, জানাল রাষ্ট্রসংঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের জেলে বন্দি মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজ সঈদ (Hafiz Saeed)। সন্ত্রাসে আর্থিক মদত দেওয়ার সাতটি আলাদা আলাদা মামলায় তাকে ৭৮ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে পাকিস্তানের আদালত। এমনই জানাল রাষ্ট্রসংঘ।

    গ্লোবাল টেররিস্ট

    মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজ। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে তাকে গ্লোবাল টেররিস্ট বলে দেগে দেয় রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকায়ও রয়েছে লস্কর-ই-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজের নাম। তার মাথার দাম এক কোটি ডলার ঘোষণা করেছিল আমেরিকা। মোস্ট ওয়ান্টেড এই জঙ্গি পাকিস্তানে বহাল তবিয়তে রয়েছে বলে জল্পনা ছড়িয়েছিল। পাকিস্তানের আসন্ন সাধারণ নির্বাচনেও সে অংশ নিতে পারে বলে গুঞ্জন ছড়িয়েছিল। এহেন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রসংঘ জানিয়ে দিল, ২০২০ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে পাকিস্তানে জেল খাটছে হাফিজ (Hafiz Saeed)।

    হাফিজকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ

    গত সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানকে হাফিজকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ জানিয়েছিল ভারত। তবে যেহেতু ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই, তাই হাফিজকে যে ভারত তার জিম্মায় পাবে না, তা এক প্রকার জানাই ছিল। সম্প্রতি সে কথা জানিয়ে দিয়েছে পাক বিদেশমন্ত্রকও। মুখপাত্র মুমতাজ জাহরা বালোচ বলেন, “ভারত সরকারের অনুরোধ গ্রহণ করেছে পাকিস্তান। তারা তথাকথিত আর্থিক তছরুপ মামলায় জড়িত হাফিজ সঈদের প্রত্যর্পণ চাইছে। কিন্তু এটাও মনে রাখা প্রয়োজন যে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কোনও প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই।”

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    মুম্বই হামলার মূল চক্রী হাফিজ। ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গেও যোগ ছিল হাফিজের। হাফিজের বিরুদ্ধে নাশকতার ৭টি অভিযোগ রয়েছে। মুম্বই হামলার প্রধান ষড়যন্ত্রী যে হাফিজ, ভারত একাধিকবার তার স্বপক্ষে প্রমাণও দিয়েছে পাকিস্তানকে। তার পরেও হাফিজকে ভারতের হাতে তুলে দেয়নি পাক সরকার। মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি হাফিজকে নিরাপদ আশ্রয়ে রেখে পাকিস্তান তাকে নাশকতায় মদত দিচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছিল। হাফিজের বিষয়ে রাষ্ট্রসংঘে নালিশও জানিয়েছিল ভারত। সেসবে অবশ্য বিশেষ কাজ হয়নি। পাকিস্তানের নিরাপদ আশ্রয়েই রয়েছে হাফিজ। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, হাফিজ বাইরে থাকলে প্রাণহানির সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাকে ‘আশ্রয়’ দেওয়া হয়েছে জেলে। যেখানে কারাদণ্ড ভোগ করার নামে বহাল তবিয়তে রয়েছে কুখ্যাত এই জঙ্গি (Hafiz Saeed)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • India Maldives row: “ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি”, মলদ্বীপকাণ্ডে জানাল চিন

    India Maldives row: “ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি”, মলদ্বীপকাণ্ডে জানাল চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি।” মলদ্বীপকাণ্ডে (India Maldives row) এবার জানিয়ে দিল কমিউনিস্ট পার্টি শাসিত চিন। ভারত বিরোধিতা করার জন্য মলদ্বীপকে চিনের তরফে কোনও উসকানিও দেওয়া হয়নি বলে সাফ জানিয়ে দিল বেজিং।

    ঘটনার নেপথ্যে চিনা উসকানি?

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করায় ব্যাপক হইচই হয় দেশজুড়ে। যেহেতু মলদ্বীপের নয়া প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু চিনপন্থী হিসেবেই পরিচিত, তাই অনেকের ধারণা চিনের তরফে উসকানি পেয়েই ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। এই ঘটনায় (India Maldives row) সোমবার দায় ঝেড়ে ফেলল ড্রাগনের দেশ। কিছুদিন আগেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিল একদলীয় চিনের সরকারি দৈনিক ‘গ্লোবাল টাইমস’। সেই গ্লোবাল টাইমসেই এদিন বলা হয়েছে, আমরা মলদ্বীপকে সমান স্তরের সহযোগী ভাবি এবং তাদের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করি।

    চিন সফরে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

    বর্তমানে চিন সফরে গিয়েছেন মুইজ্জু। ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের সম্পর্কের যাতে আর অবনতি না হয়, সেই কারণেই বেজিং ভারতকে বার্তা দিল বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা। কারণ, মলদ্বীপে শিক্ষা-সহ নানা ধরনের উন্নতিতে দ্বীপরাষ্ট্রকে সহযোগিতা করছে ভারত। গত সেপ্টেম্বরে মলদ্বীপে ক্ষমতায় আসেন মুইজ্জু। তার পর থেকে ভারত-বিরোধী নানা পদক্ষেপ করেছেন মলদ্বীপের চিনপন্থী এই শাসক। এহেন আবহে সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের কয়েকটি ছবি এবং ভিডিও তিনি পোস্ট করেছিলেন সমাজমাধ্যমে। সেই ছবি এবং ভিডিও ভাইরালও হয়।

    আরও পড়ুুন: বালু ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে হবে! সিদ্ধান্ত কোর কমিটির বৈঠকে

    অভিযোগ, মলদ্বীপের তিন মন্ত্রী মরিয়ম শিউনা, মালশা শরিফ এবং মাহজুম মাজিদ কিছু ছবিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। আপত্তিকর মন্তব্য করা হয় ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও। ঘটনার জেরে সাসপেন্ড করা হয় ওই তিন জুনিয়র মন্ত্রীকে। মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করতে থাকেন ভারতীয় পর্যটকরা। চাপে পড়ে যায় দ্বীপরাষ্ট্র। কারণ মলদ্বীপে ফি বছর যত পর্যটক আসেন, তার সিংহভাগই ভারতীয়। মুইজ্জুর বিরোধীরা তড়িঘড়ি জানিয়ে দেন, মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রীর মন্তব্য তাঁদেরই, মলদ্বীপের সাধারণ মানুষের নয়। এমতাবস্থায় মলদ্বীপকাণ্ড নিয়ে হাত ধুয়ে ফেলল চিনের শি জিনপিং সরকার। জানিয়ে দিল, “ভারত-মলদ্বীপের বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে আমরা শ্রদ্ধা করি। ভারতের সঙ্গ ছাড়তে চিন কখনওই বলেনি মলদ্বীপকে (India Maldives row)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Row: মোদির প্রতি বিরূপ মন্তব্য, মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা

    India Maldives Row: মোদির প্রতি বিরূপ মন্তব্য, মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীর। তার জেরে উত্তাল ভারত। ফি বছর দলে দলে পর্যটক ভারত থেকে বেড়াতে যান মলদ্বীপে। এবার সেই মলদ্বীপ ভ্রমণই বাতিল করছেন সিংহভাগ ভারতীয় (India Maldives Row) পর্যটক। যার জেরে মার খাবে মলদ্বীপের পর্যটন ব্যবসা।

    মলদ্বীপের বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    অনলাইন ফোরামস এবং ট্রাভেল বুকিং প্ল্যাটফর্মেও ক্ষোভ ওগরানো হচ্ছে মলদ্বীপের বিরুদ্ধে। মলদ্বীপের তরফে যতক্ষণ না পর্যন্ত অফিসিয়ালি ক্ষমা চাওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত মলদ্বীপকে বয়কট করতে অনলাইনে অনুরোধও করছেন অনেকেই। লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়ে সেখানকার কিছু ছবি এবং ভিডিও আপলোড করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার প্রেক্ষিতে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন মলদ্বীপের মন্ত্রী আবদুল্লা মাহজুম মাজিদ। তাঁর দাবি, মলদ্বীপ থেকে ভারতীয়দের নজর ঘোরাতেই ভারতের (India Maldives Row) প্রধানমন্ত্রী লাক্ষাদ্বীপের ছবি দিয়েছেন। তিনি এও বলেন, “লাক্ষাদ্বীপকে ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন হিসেবে তুলে ধরতে চাইছে ভারত। বিচ ট্যুরিজমের সাম্রাজ্যে মলদ্বীপকে চ্যালেঞ্জ জানাতে চাইছে ভারত।” 

    ‘আমি আত্মনির্ভর’

    এর পরেই দলে দলে ভারতীয় পর্যটক মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করেছেন। বিমানের টিকিট বাতিল এবং হোটেল-রেস্তরাঁর বুকিং বাতিলের স্ক্রিনশটও ঘোরাফেরা করছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (India Maldives Row)। অক্ষিত সিংহ নামে এক নেট নাগরিক লিখেছেন, “দুঃখিত মলদ্বীপ। আমার নিজস্ব লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে। আমি আত্মনির্ভর।” প্রসঙ্গত, ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই মোদির প্রতিই অবমাননাকর মন্তব্য করায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহানকেই ধরতে পারল না পুলিশ, ডিজি নাকি কড়া ব্যবস্থা নেবেন!

    স্পোর্টস ফিজিওথেরাপিস্ট ফলক জোশীপুরা ২ ফেব্রুয়ারি তাঁর জন্মদিনটি কাটাতে চেয়েছিলেন মলদ্বীপে। কথা ছিল জন্মদিনের অনুষ্ঠানটি হবে অমেয় কুদা রাহ রিসর্টে। মলদ্বীপের মন্ত্রীর মন্তব্যের জেরে মলদ্বীপ ট্রিপ বাতিল করে দিয়েছেন ওই ফিজিওথেরাপিস্ট। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমার জন্মদিন ২ ফেব্রুয়ারি। মলদ্বীপ যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। ট্রাভেল এজেন্টের সঙ্গে ফাইনাল কথাবার্তাও হয়ে গিয়েছিল।

    মলদ্বীপের এক ডেপুটি মন্ত্রীর মন্তব্যের কথা জানতে পেরে আমি মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করেছি।” চলচ্চিত্র নির্মাতা রুশিক রাওলও বাতিল করেছেন মলদ্বীপ ভ্রমণ। তিন সপ্তাহ ধরে ৫ লাখ টাকা দিয়ে ১লা ফেব্রুয়ারি থেকে মলদ্বীপের পালম রিট্রিটে থাকার কথা ভাবছিলেন রাওল। মন্ত্রীর মন্তব্যকে জাতিবাদ বলে দেগে দিয়েছেন রাওল। তিনিও জানিয়েছেন, মলদ্বীপের মন্ত্রীদের কুরুচিকর মন্তব্য মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিলের প্রাথমিক কারণ (India Maldives Row)।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Elections 2024: হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের, কী বললেন জানেন?

    Bangladesh Elections 2024: হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডবল সেঞ্চুরি পার আওয়ামি লিগ। বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দুশোর বেশি আসনে জয়ী (Bangladesh Elections 2024) হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল। হাসিনার জয়ে উচ্ছ্বসিত ভারত। সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। সেখানে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাধারণ নির্বাচনে জয়ের জন্য তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বলে হাসিনাকে জানান ভার্মা।

    হাসিনা-ভার্মা বৈঠক

    বস্তুত ভার্মাই প্রথম দূত, যিনি হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন এবং সাধারণ নির্বাচনে জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আওয়ামি লীগ সরকারের নয়া ইনিংসে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও মজবুত হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন ভার্মা। দুই দেশই তাদের জাতীয় উন্নয়নে সাহায্য করবে বলেও আলোচনা হয়েছে হাসিনা-ভার্মা বৈঠকে। ভারত যে সব সময় বাংলাদেশের পাশে রয়েছে, বৈঠকে তাও জানান ভার্মা। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে তিনি জানান, বাংলাদেশ যাতে স্থায়ী, উন্নত ও সমৃদ্ধশালী একটি দেশ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে, সেজন্য সাহায্যের হাত (Bangladesh Elections 2024) বাড়াবে ভারত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যেভাবে ভারত পাশে ছিল, দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের যে বন্ধুত্ব, তাও অটুট থাকবে বলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়ে দেন ভার্মা।

    বিপুল ভোটে জয়ী হাসিনা 

    রবিবারই হয়েছে বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন। ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছিল খালেদা জিয়ার বিএনপি। যদিও তাতে সাড়া দেয়নি বাংলাদেশের নাগরিকরা। নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল বিএনপি বাদে সে দেশের সব রাজনৈতিক দলই। বহু নির্দল প্রার্থীও ছিলেন নির্বাচনী ময়দানে। গোপালগঞ্জ-৩ কেন্দ্রে বিপুল ভোটে জয়ী হন আওয়ামি লীগ সুপ্রিমো হাসিনা। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ঊনপঞ্চাশ হাজার ৯৬২টি ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মহম্মদ আতিকুর রহমান পেয়েছেন মাত্র ৬ হাজার ৯৯৯টি ভোট। প্রধানমন্ত্রীর আর এক প্রতিদ্বন্দ্বী মাহবুর মোল্লার ঝুলিতে পড়েছে মোটে ৪২৫টি ভোট।  

    আরও পড়ুুন: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    এনিয়ে হাসিনা সংসদে গেলেন পাঁচ বার। হাসিনার দল জয়ী হয়েছে ২২৩টি আসনে। রবিবার ভোটগ্রহণ শেষেই শুরু হয় গণনা। প্রথম থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রে এগিয়ে ছিলেন হাসিনার দলের প্রার্থীরা। গণনা শেষে দেখা যায় ২২৩টি কেন্দ্রে জয় পেয়েছে আওয়ামি লীগ। ফল বের হওয়ার ঢের আগেই হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের কোনওরকম প্ররোচনার ফাঁদে পা দিতে নিষেধ করেন। কোনও দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যাতে তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা মারপিটে জড়িয়ে না পড়েন, সে ব্যাপারেও সর্তক করে দিয়েছিলেন (Bangladesh Elections 2024) হাসিনা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল সাসপেন্ড করলেই হবে না, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে। সোমবার ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের (India Maldives Row) রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়ে সাফ জানিয়ে দিল ভারত।

    কী বলল বিদেশমন্ত্রক?

    এদিন বিদেশ মন্ত্রকের তরফে তলব করা হয় ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের হাইকমিশনারকে। তাঁকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে মলদ্বীপের মন্ত্রীদের করা মন্তব্যের প্রভাব পড়েছে ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। এর জন্য দায়ী মলদ্বীপই। এই সম্পর্ক মেরামত করার দায় মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মুইজুর। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে এও বলা হয়, জুনিয়র ওই তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করলেই হবে না, তাঁদের বরখাস্ত করতে হবে।

    এঁরা মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধি!

    সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কয়েকটি ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এরই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে। যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে দুজনই মহিলা। এঁরা মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধিত্ব করছেন বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের।

    আরও পড়ুুন: ‘হিন্দুদের ১৩৯ একর জমি কেড়ে রোহিঙ্গা কলোনি’! বিস্ফোরক অর্চনা মজুমদার

    মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি ভারতপন্থী। আর বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুইজু চিনপন্থী। গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এই ইব্রাহিমকে হারিয়েই ক্ষমতায় আসেন চিনপন্থী শাসক হিসেবে পরিচিত মুইজু। তাই মুইজু ক্ষমতায় আসার পর যে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনতি ঘটবে, তার একটা ইঙ্গিত ছিলই। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে মুইজু সরকারের তিন মন্ত্রীর মন্তব্যে তারই প্রতিফলন ঘটেছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। কিছু দিনের মধ্যেই চিন সফরে যাচ্ছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। সেখানে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের কাছে ফান্ড নিয়ে দরবার করবেন। তার আগে মন্ত্রীদের দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি এহেন কুরুচিকর মন্তব্য করানো হতে পারে বলেও আশঙ্কা ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের।

    ঘটনার প্রেক্ষিতে রবিবার মলদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদেশের নেতা এবং পদস্থ ব্যক্তিদের নিয়ে যেসব অবমাননাকর মন্তব্য করা হয়, সে সম্পর্কে মলদ্বীপ সরকার সচেতন। এই জাতীয় মন্তব্য ব্যক্তিগত এবং তা মলদ্বীপ সরকারের (India Maldives Row) দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচায়ক নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীকে। তারপরেও থিতু হয়নি বিতর্ক। পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নামলেন সেদেশের সাংসদ তথা প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার এলভা আবদুল্লা।

    কী বললেন মলদ্বীপের সাংসদ?

    দেশের (India Maldives Row) মন্ত্রীদের কড়া সমালোচনা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, “মন্ত্রীদের ওই মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক।” আবদুল্লা বলেন, “ভারত ঠিকই বলছে। তাদের রেগে যাওয়াই স্বাভাবিক। যে মন্তব্য করা হয়েছে, তা আপত্তিকর। তবে ওই মন্তব্য মলদ্বীপের সধারণ মানুষের মতামত নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে ওই লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক মন্তব্যের জন্য ভারতের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইছি।”

    মোদির প্রতি কুরুচিকর মন্তব্য

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কিছু ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবি তোলেন মলদ্বীপের দুই প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি এবং মহম্মদ নাসিদ। তাঁরা জানান, মলদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এহেন মন্তব্য প্রভাব ফেলতে পারে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। মহম্মদ নাশিদও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মরিয়ম শিউনারও অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেছেন ও একে ‘ভয়াবহ ভাষা’ বলে অভিহিত করেছেন। মলদ্বীপের প্রাক্তন মন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ বলেন, “ভারতীয়রা যদি মলদ্বীপকে পর্যটনস্থল হিসাবে বয়কট করে তবে তা মলদ্বীপের অর্থনীতিতে বড় প্রভাব ফেলবে।” তিনি বলেন, “মুইজু সরকারের উচিত ভারতীয়দের কাছে ক্ষমা চাওয়া।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    মলদ্বীপের সাংসদ বলেন, “এটি গুরুত্বপূর্ণ যে মলদ্বীপ সরকার মন্ত্রীর মন্তব্য থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে। আমি জানি সরকার মন্ত্রীদের বরখাস্ত করেছে, কিন্তু আমি মনে করি যে মলদ্বীপের সরকারের আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি বলেন, “আমরা ভারতের ওপর কতটা নির্ভরশীল, তা তারাও ভালো করে জানে। যখনই আমাদের প্রয়োজন, ভারত সর্বদাই প্রথম সাড়া দিয়েছে।” আবদুল্লা বলেন, “আমরা অর্থনৈতিক সম্পর্ক, সামাজিক সম্পর্ক, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বাণিজ্য ও পর্যটন ইত্যাদি বিষয়ে (India Maldives Row) ভারতের ওপর নির্ভরশীল ও মলদ্বীপের জনগণ এর জন্য অন্ত্যন্ত কৃতজ্ঞ…।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • India Maldives Relations: মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে ৩ মন্ত্রীকে সাসপেন্ড মলদ্বীপের

    India Maldives Relations: মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে ৩ মন্ত্রীকে সাসপেন্ড মলদ্বীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করল মলদ্বীপ (India Maldives Relations) সরকার। প্রধানমন্ত্রী লাক্ষদ্বীপ সফরের ছবি আপলোড করার পর ওই তিন মন্ত্রী এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর বিরুদ্ধে অবমাননারকর মন্তব্য করেন।

    প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের তীব্র প্রতিবাদ ভারতের

    বিদেশমন্ত্রকের নির্দেশে সেখানকার ভারতীয় হাইকমিশন, প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের বিষয়টি মালে প্রশাসনের কাছে তুলে ধরে এবং এর তীব্র নিন্দা করে৷ ভারত যে মালে সরকারের মন্ত্রী এবং তাদের আধিকারিকদের আচরণে ক্ষুব্ধ তা বুঝিয়ে দেওয়া হয় ৷ এমনকী, মালদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাশিদ মালদ্বীপের রাজনীতিকদের অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেন৷ এর পরেই নড়েচড়ে বসে সে দেশের প্রশাসন৷ যুব ক্ষমতায়ন-তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের উপমন্ত্রী মালশা শরিফ, যুব ক্ষমতায়ন, তথ্য ও সংস্কৃতি উপমন্ত্রী মারিয়ম সিউনা এবং পরিবহণ ও অসামরিকর বিমান চলাচল উপমন্ত্রী হাসান জিহানকে মন্ত্রিসভা থেকে সাসপেন্ড করে মলদ্বীপের মহম্মদ মুইজুর সরকার।

    ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে পড়ে মলদ্বীপ সরকার

    দ্বীপরাষ্ট্রের তরফে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে ‘মন্ত্রী মারিয়ম সিউনা বা অন্যান্যরা মোদির বিরুদ্ধে যে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তা তাঁদের ব্যক্তিগত। এতে প্রশাসনের কোনও যোগ নেই। মলদ্বীপ সরকারে মোটেও তাতে মদত নেই।’ মলদ্বীপের (India Maldives Relations) বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভারতের প্রতি বিদ্বেষমূলক মন্তব্যে কখনওই প্রশাসনের মদত নেই। যেসব মন্ত্রীরা এই অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তাঁদের নিজ নিজ পদ থেকে সাসপেন্ড করা হল।’ 

    মলদ্বীপের বর্তমান প্রশাসকের চিন ঘনিষ্ঠতা

    সাম্প্রতিককালে চোখে পড়ছে মলদ্বীপের সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। মলদ্বীপের আগের সরকার ছিল ভারত ঘেঁষা। সোলি-সরকারকে হারিয়েই মহম্মদ মুইজু সরকার গঠন করে। এরপরই মলদ্বীপ এবং ভারতের সম্পর্কে বদলের ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। ক্ষমতায় আসার পরে ভারতের সেনাকে মলদ্বীপ থেকে সরে যেতে বলেন প্রেসিডেন্ট মুইজু। বিষয়টি নিয়ে কূটনৈতিক স্তরে উত্থাপন করে ভারত। ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের সম্পর্কে তিক্ততা প্রকাশ্যে আসে তখনই৷ এখন মোদিকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্যের মধ্যেই ফের একবার প্রকাশ পেল মলদ্বীপ প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ মনোভাব।

    আরও পড়ুন: “আমরা ভাগ্যবান যে ভারতের মতো বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি”, ভোটের দিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাসিনার

    মলদ্বীপের পর্যটন ভারতের ওপর নির্ভরশীল

    উল্লেখ্য মলদ্বীপের (India Maldives Relations) পর্যটন শিল্প অনেকটাই নির্ভরশীল ভারতের উপর। সাম্প্রতিককালে চোখে পড়ছে মলদ্বীপের সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেছিলেন। তারপর নেটিজেনদের অনেকেই লাক্ষাদ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁদের মতে, বিদেশের সমুদ্রসৈকতে না গিয়ে লাক্ষাদ্বীপেই ছুটি কাটাতে পারেন দেশবাসী। এর পরই বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন মলদ্বীপের মন্ত্রীরা। বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা শুরু হতেই তড়িঘড়ি সেই ট্যুইট মুছেও দেন তাঁরা। কিন্তু, ক্ষতি যা হওয়ার হয়েই গিয়েছিল।

    মলদ্বীপ ট্যুর বাতিল ভারতীয় ভ্রমণ সংস্থার

    মলদ্বীপের সরকারি কর্তাদের মোদি-বিরোধী মন্তব্যের জেরে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মলদ্বীপ বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছেন। মলদ্বীপকে বয়কটের ডাক ট্রেন্ডিং করতে শুরু করে সোশ্যাল সাইটে। ইতিমধ্যেই ভারতের জনপ্রিয় একটি ভ্রমণ সংস্থা মলদ্বীপ যাওয়ার সমস্ত বিমানের বুকিংও বাতিল করে দিয়েছে। ওই সংস্থার মালিক জানিয়েছেন, দেশের প্রতি আনুগত্য এবং সহানুভূতি থেকে এই সিদ্ধান্ত তাঁরা নিয়েছেন। ওই ট্যুর সংস্থার তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে মলদ্বীপ যাওয়ার সমস্ত বিমানের বুকিং স্থগিত দেওয়া হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India China Relation: সীমান্তে উত্তেজনা নিরসনে সমাধান সূত্র খুঁজছে ভারত-চিন, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    India China Relation: সীমান্তে উত্তেজনা নিরসনে সমাধান সূত্র খুঁজছে ভারত-চিন, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভারত যে বরাবরই সুসম্পর্ক চায়, তা নানা সময় বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে চিনের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনাও চালিয়ে যাচ্ছে ভারত (India China Relation)।

    কী বলল বিদেশমন্ত্রক?

    বৃহস্পতিবার ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রাজিন্দর জয়সওয়াল বলেন, “পড়শি দেশ চিনের ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান সুবিদিত। এটা এমন একটা সম্পর্ক, যেটা স্বাভাবিক নয়। কিন্তু আমরা দুই দেশই আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। মিলিটারির পাশাপাশি কূটনৈতিক আলোচনাও হয়েছে গত অক্টোবর ও নভেম্বরে। আমরা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে কোনও সমাধান সূত্রে পৌঁছানো যায়।” জয়সওয়াল বলেন (India China Relation), “অক্টোবর মাসে দুই দেশের কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। আলাপ-আলোচনা এবং নেগোসিয়েশন নিয়ে মিলিটারি ও কূনৈতিক মেকানিজম নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে তারা যাবতীয় যা করার, তা করবে বলে প্রতিশ্রুত হয়েছে।”

    শান্তি বজায় রাখতে চায় দুই দেশই

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, “ভারত ও চিনের মধ্যে ২০তম ওয়ার্কিং মেকানিজম ফর কনসাল্টেশন অ্যান্ড কোঅর্ডিনেশন অন ইন্ডিয়া-চায়না বর্ডার অ্যাফেয়ার্স বৈঠকটি হয়েছে। এটা কূটনৈতিক স্তরের বৈঠক। আমাদের ইস্ট এশিয়ার জয়েন্ট সেক্রেটারিও অংশ নিয়েছিলেন ওই বৈঠকে। তাঁদের মধ্যে ভালো আলোচনা হয়েছে। আলোচনা হয়েছে গঠনমূলক, মুক্তভাবে। সীমান্তে যা সমস্যা আছে, তা মেটাতে দু পক্ষই যে প্রস্তাব দিয়েছে, সেগুলির বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দুই দেশই যে সীমান্তে উত্তেজনা কমিয়ে শান্তি বজায় রাখতে চায়, সে বিষয়ে সহমত পোষণ করেছে। সীমান্তে একটা স্থিতাবস্থা বজায় রাখতেও সম্মত হয়েছে দুই দেশ। কোনও অবাঞ্ছিত ঘটনাও যাতে না ঘটে, সেই বিষয়েও একমত হয়েছে ভারত এবং চিন।”

    আরও পড়ুুন: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    তিনি বলেন, “সেই কারণেই দুই দেশই কথাবার্তা চালিয়ে যেতে রাজি হয়েছে। মিলিটারি এবং কূটনৈতিক দুই চ্যানেলেই আলোচনা চলবে। কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সিনিয়র কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকও হবে।” ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-চিন সীমান্তের পশ্চিমাঞ্চলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছে দুই দেশই (India China Relation)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ঘোরতর দক্ষিণপন্থী। আর তাঁর প্রশস্তি গাওয়া হয়েছে যে দেশে, সেই দেশটি কট্টর বামপন্থী। আসলে উন্নয়নের বোধহয় কোনও পন্থা নেই! কেবল তাই নয়, ভারতের প্রতিবেশী এই দেশটি সদা সর্বদা ব্যস্ত ভারতেরই ক্ষতি করতে। ফেরা যাক আসল কথায়।

    চিনের প্রতিবেদনে মোদি-স্তুতি

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা করে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে চিনের পত্রিকা ‘গ্লোবাল টাইমসে’ (Global Times)। প্রতিবেদনটিতে মোদির অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জমানায় অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারত কৌশলগতভাবে আরও আত্মবিশ্বাসী ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ভারত তাদের নিজস্ব একটি ব্যাখ্যাও তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

    মোদির সাফল্য

    লাল পার্টির দেশ চিনে সংবাদপত্রও রয়েছে রাষ্ট্রের অধীনে। প্রতিবেদনটি যিনি লিখেছেন, তিনি সাংহাইয়ের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের ডিরেক্টর ঝাং জিয়াডং। প্রতিবেদনটিতে (Global Times) গত চার বছরে ভারতের উল্লেযোগ্য সাফল্যগুলি তুলে ধরা হয়েছে। ভারতের শক্তপোক্ত অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, শাসন ব্যবস্থার উন্নতি এবং চিন-সহ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রতি মনোভাবের পরিবর্তনেরও ভূসয়ী প্রশংসা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনটিতে। প্রতিবেদক লিখেছেন (PM Modi), “চিন ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা নিয়ে আলোচনা করার সময় ভারতীয় প্রতিনিধিরা আগে প্রাথমিকভাবে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা কমাতে চিনের পদক্ষেপের ওপর দৃষ্টি দিতেন। কিন্তু এখন তারা ভারতের রফতানি সম্ভাবনার ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন।”

    আরও পড়ুুন: “ক’জন ভিআইপি রয়েছেন? কী কী সুবিধা পাচ্ছেন?’’ এসএসকেএমের জবাব তলব হাইকোর্টের

    ঝাং জিয়াডং লিখেছেন, “রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় বৈশিষ্ট্য তুলে ধরার জন্য পশ্চিমের সঙ্গে তার গণতান্ত্রিক ঐক্যমত্যের ওপর জোর দেওয়া থেকে সরে এসেছে ভারত। বর্তমানে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় উৎসের ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।” প্রতিবেদক লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় বসার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ এবং আঞ্চলিক সংস্থাগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে উন্নীত করে বহু সংখ্যাবদ্ধ কৌশলের পক্ষে সওয়াল করছেন তিনি (PM Modi)। ভারতের বহু ভারসাম্য থেকে বহু সারিবদ্ধতায় স্থানান্তরিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে মাত্র ১০ বছরেরও কম সময়ে। (এই সময়টাই মোদির আমল।) আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে এমন পরিবর্তনের গতি খুব কমই দেখা যায়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs South Africa: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্ট জিততে মরিয়া ভারত

    India vs South Africa: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্ট জিততে মরিয়া ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোয়াইট ওয়াশ এড়াতে জিততেই হবে দ্বিতীয় টেস্ট। দক্ষিণ আফ্রিকার (India vs South Africa) বিরুদ্ধে বুধবার থেকে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামবে ভারত। বক্সিং ডে টেস্টে লজ্জাজনক হরের পর এবার জিততে মরিয়া রোহিতরা।  দলে হতে পারে একাধিক বদল। দ্বিতীয় ম্যাচে নামার আগে ভারতের চিন্তায় আবহাওয়াও। এই ম্যাচে রয়েছে বৃষ্টির ভ্রূকুটি। 

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট

    ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম টেস্ট (India vs South Africa) হয়েছিল সেঞ্চুরিয়নে। প্রথম দিন বাদ সেধেছিল বৃষ্টি। বুধবার কেপটাউনে দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামবে ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম টেস্ট জিতে নিয়েছে। সিরিজ জয়ের সুযোগ তাঁদের সামনে। প্রথম ম্যাচেই পরাজিত হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাতে টেস্ট জয়ের স্বপ্ন ভেস্তে গিয়েছে টিম ইন্ডিয়ার। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ভারতকে টিকে থাকতে শেষ ম্যাচটি জয় করতে হবে। প্রথম টেস্টে ভারতীয় দলের পারফর্ম্যান্স ছিল খুবই খারাপ , ব্যাটিং বোলিং ও ফিল্ডিং ছিল খুবই নিম্নমানের। এই টেস্টে জিতে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তালিকায় নিজেদের জায়গা পোক্ত করতে চায় ভারত। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে হারের ফলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবিলে অনেক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারত। ষষ্ঠ স্থানে নেমে এসেছে দল। অন্যদিকে ভারতকে ক্লিন সুইপ করে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে নিজেদের অবস্থান আরও মজবুত করার চেষ্টা করতে চাইবে দক্ষিণ আফ্রিকা। 

    কোথায়-কখন ম্যাচ

    কেপটাউনটেস্ট ম্যাচটি শুরু হবে দুপুর ২টায়। আগে দুপুর দেড়টা থেকে এই ম্যাচ (India vs South Africa) হওয়ার কথা থাকলেও এখন ম্যাচের সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন ম্যাচটি আধ ঘণ্টা দেরিতে অর্থাৎ দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে এবং টস হবে দুপুর দেড়টায়। যদি এই ম্যাচটি লাইভ উপভোগ করতে চান তবে স্টার স্পোর্টসে ম্যাচটি দেখতে পারবেন। এ ছাড়া যদি বিনামূল্যে ম্যাচটি দেখতে চান তবে ফোনে ডিজনি প্লাস হটস্টারে বিনামূল্যে ম্যাচটি দেখতে পারেন। 

    সম্ভাব্য ভারতীয় একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমন গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, কেএল রাহুল, রবীন্দ্র জাদেজা, যশপ্রীত বুমরা, মহম্মদ সিরাজ, মুকেশ কুমার, আবেশ খান 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

LinkedIn
Share