Tag: India

India

  • Mckinsey: ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত হবে বৃহত্তম ‘কাজের লোকে’র জনসংখ্যার দেশ, বলছে রিপোর্ট

    Mckinsey: ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত হবে বৃহত্তম ‘কাজের লোকে’র জনসংখ্যার দেশ, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বার্ধক্যের ভারে ন্যুব্জ বিশ্বের বহু দেশ। তাই শিল্প স্থাপন হলেও কাজ করার লোক নেই। অগত্যা কর্মী আনতে হচ্ছে ভিন দেশ থেকে। তাতে দেশের টাকা চলে যাচ্ছে অন্য দেশে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং সন্তান ধারণে অনিচ্ছুক মহিলার সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় এমনটা ঘটছে। ভারতে অবশ্য এমন সমস্যা নেই। বরং এখানে কাজের লোকই বেশি। ২০৩০ সালের মধ্যে তারুণ্যে ভরপুর হবে গোটা দেশ। কেবল ভারত নয়, এই তালিকায় রয়েছে চিন এবং ইন্দোনেশিয়াও। সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ম্যাকিনসে (Mckinsey)। সেখানেই বলা হয়ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে জি ২০-র সদস্য দেশগুলির মধ্যে বৃহত্তম কাজের লোকের দেশ হবে ভারত, চিন এবং ইন্দোনেশিয়া।

    ম্যাকিনসের রিপোর্ট

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্ব গভীরভাবে একে অপরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। আগের থেকে এখন আরও বেশি করে হচ্ছে। ডিজিটাল এবং ডেটা ফ্লো বিনিময় হচ্ছে কমিউনিকেশন ও জ্ঞানের সাহায্যে। রিপোর্টে ম্যাকিনসে বলেছেন, যেহেতু বিশ্ব অর্থনীতির চিত্র এখন এটা দেখাচ্ছে, বর্তমানে বিশ্ব একটি নতুন যুগের শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। অর্থনৈতিক ভূগোল বর্তমানে পূর্ব দিকে সরে এসেছে…।

    জি ২০

    রিপোর্টে (Mckinsey) উল্লেখ করা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এই প্রথম ঋণ পৌঁছে গিয়েছে সর্বোচ্চ স্তরে। জি ২০-র সদস্য দেশগুলির ডেট-টু-গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্টের হার ৩০০ শতাংশেরও বেশি। জি ২০-র দেশগুলির মধ্যে ভারত এবং চিন হয়ে উঠবে সমৃদ্ধির চালিকা শক্তি। অন্য দেশগুলিও অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে আগের চেয়ে আরও ভাল অবস্থায় চলে আসবে।

    আরও পড়ুুন: দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নেই তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক মিতালী রায়, ধূপগুড়িতে কোন্দল প্রকাশ্যে

    জি ২০-র সদস্য দেশগুলির অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা ইকনোমিক এমপাওয়ারমেন্টের লাইনের নীচে বাস করে। এর মধ্যে ১০০ মিলিয়ন মানুষ রয়েছেন, যাঁরা চরম দারিদ্রের মধ্যে বাস করছেন। তামাম বিশ্বের নিরিখে এর পরিমাণ ৪.৭ বিলিয়ন। ম্যাকিনসের মতে, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার তিনের চার ভাগেরও বেশি মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে বাস করেন। ২০২১ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে অতিরিক্ত (Mckinsey) ৫.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করলেই ভারতে দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী মানুষ থাকবে না বললেই চলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: “ভারতে আজ যাঁরা গরিব, আগামিকাল তাঁরাই হবেন মধ্যবিত্ত”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “ভারতে আজ যাঁরা গরিব, আগামিকাল তাঁরাই হবেন মধ্যবিত্ত”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজ যাঁরা গরিব রয়েছেন, আগামিকাল তাঁরাই হবেন মধ্যবিত্ত।” রবিবার দিল্লিতে বি-২০ সম্মেলনে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “কেন্দ্রের দরিদ্র-মুখী নীতি দেশে একটা বিরাট সংখ্যক মধ্যবিত্ত তৈরি করবে কয়েক বছরের মধ্যেই। এঁরাই হবেন ভারতের অর্থনৈতিক শ্রীবৃদ্ধির চালিকা শক্তি।”

    ‘এঁরাই বৃহত্তম ক্রেতা’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নিত্য বহু মানুষ দারিদ্রের গণ্ডি ছেড়ে বের হচ্ছেন। তাঁরা ঢুকে পড়ছেন নয়া মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে। এর অর্থ হল, দারিদ্র দূরীকরণে সরকার যে নীতি নিয়েছে, তা ঠিকঠাকভাবেই কাজ করছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “যাঁরা নয়া মধ্যবিত্ত শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন, এঁরাই বৃহত্তম ক্রেতা। তাঁরা নয়া উচ্চাকাঙ্খা নিয়ে আসছেন। তাঁরাই ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাচ্ছেন। দরিদ্রদের তুলে ধরতে সরকার যেসব কাজ করছে, তার সুবিধা আসলে ভোগ করছে মধ্যবিত্ত শ্রেণি, এমএসএমইএস। দরিদ্রমুখী নীতির জন্য আপনারা দেখতে পাবেন আগামী পাঁচ-সাত বছরের মধ্যেই দেশে বেড়ে গিয়েছে মধ্যবিত্ত জনসংখ্যা।”

    ‘সকলকেই সমান অংশ নিতে হবে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রয় ক্ষমতা ব্যবসায়ীদের সাহায্য করে। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য যদি আত্মকেন্দ্রিক হয়, আমি মনে করি না যে, আমরা আমাদের কিংবা বিশ্বের কোনও ভাল করতে পারব।” তিনি (PM Modi) বলেন, “লাভজনক ব্যবসা টিকে থাকবে তখনই, যখন ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ভারসাম্য বজায় থাকবে। এটা একটা দেশের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা যদি বাজারে কেবল অন্য দেশকেই দেখি, তাহলে আমাদের উৎপাদন আজ হোক কিংবা কাল মার খাবেই। সামনের দিকে এগনোর মন্ত্রই হল, অগ্রগামিতায় সকলকেই সমান অংশ নিতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে”, বারাসতকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা শুভেন্দুর

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৪.০ শিল্প বিপ্লবের মুখ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভারত। বিশ্ব সমৃদ্ধি নির্ভর করবে বাণিজ্যের ভবিষ্যতের ওপর।” তিনি বলেন, “কোভিড অতিমারি পর্বে বিশ্বের নানা সমস্যার সমাধান ছিল ভারত। কোভিড অতিমারি-উত্তর পর্বেও ভারত বিশ্ব গ্লোবাল সাপ্লাই চেনকে উন্নত করছে।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “গ্লোবাল সাপ্লাই চেনকে বিশ্ব কখনও একভাবে দেখে না। প্রয়োজনের সময় যদি কাজ না করতে পারে, তাহলে কী সেই সাপ্লাই চেনকে দক্ষ বলা যেতে পারে? ভারত হচ্ছে এর সমাধান। দক্ষ এবং বিশ্বাসযোগ্য গ্লোবাল সাপ্লাই চেন ঠিক রাখতে ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

     

  • AADHAAR: “ভারতের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির প্রধান কারণ আধার”, বললেন ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট  

    AADHAAR: “ভারতের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির প্রধান কারণ আধার”, বললেন ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আধারের (AADHAAR) জয়গান গাইলেন ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট। তাঁর মতে, ভারত যে দ্রুত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠছে, তার প্রধান কারণ হল ডিজিটাল আইডি বা আধার কার্ড। এই আধার কার্ড প্রায় ১.৪ বিলিয়ন মানুষকে ইস্যু করা হয়েছে। 

    মোদি সরকারের কৃতিত্ব

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। সেই সময় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত ছিল দশম স্থানে। সম্প্রতি এই তালিকার পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডকে সরিয়ে পঞ্চম স্থান দখল করেছে ভারত। ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট বোর্জে ব্রেন্ডে জানান, তিনি যখন ‘দ্য ভয়েস অফ দ্য গ্লোবাল সাউথের’ প্যানেলে, তখন সেখানে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি অসমের এক ঠাকুমাকে দেখেছেন, যিনি তাঁর সেলফোন থেকে নাতি-নাতনিকে টাকা পাঠাচ্ছেন। বর্জ ব্রেন্ডে বলেন, “যদি ভারতের ১.৪ বিলিয়ন মানুষ ডিজিটালি যুক্ত হন, আর বিশ্বের ৭ বিলিয়ন মানুষের মধ্যে যদি ৪ বিলিয়নই যদি ডিজিটালি যুক্ত না হন, তাহলে কী হবে? আপনাদের একটা বিরাট বড় সুযোগ আছে। এটি (আধার) অর্থনৈতিক উন্নতির একটি মানদণ্ড। দারিদ্র দূরীকরণের একটি ধাপও।” 

    আধারের লাভ

    একই কথার প্রতিধ্বনি শোনা গিয়েছে প্যানেলে থাকা আরও অনেকের মুখেও। তাঁরাও বলেন, “আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ (AADHAAR) একটি মাইক্রো এবং ম্যাক্রো বিষয়। আপনি যদি আর্থিক অন্তভুক্তিকরণে যুক্ত না হন, যাঁরা এর বাইরে রয়েছেন, যাঁদের অর্থনৈতিক লেনদেনের টুলগুলি সম্পর্কে কোনও ধারণাই নেই, তাহলে সেটি মারাত্মক বিষয়। দারিদ্রও একটি মারাত্মক বিষয়। আধার প্রোগ্রামের সাহায্যে ভারত যা করছে, তা হল তারা লোকজনকে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের অন্তর্ভুক্ত করছে।” তাঁরা এও জানান, এই মুহূর্তে আপনাদের (ভারতের) কাছে পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে। মানুষ ফর্মাল অর্থনীতির অংশীদার হচ্ছে। এর মধ্যে আমরা ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি। আমরা সেগুলির দ্রুত শ্রীবৃদ্ধি করতে পারি। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে কর্মসংস্থান হবে। সেই কারণেই ভারত দ্রুততমগামী উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশ। কারণ এ দেশের আধার (AADHAAR) অর্থনীতি এখন প্রতিদান দিচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: “‘লাল ডায়েরি’ ইস্যুতে ইস্তফা দেওয়া উচিত”, রাজস্থানে গেহলটকে নিশানা শাহের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India China: মোদি-শি পার্শ্ববৈঠক, আর্জি জানিয়েছিল চিন-ই, দাবি ভারতের

    India China: মোদি-শি পার্শ্ববৈঠক, আর্জি জানিয়েছিল চিন-ই, দাবি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ অফ্রিকার জোহানেসবার্গে হয়ে গেল ব্রিকস (BRICS) সম্মেলন। এই সম্মেলনের ফাঁকে পার্শ্ববৈঠক হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের (India China)। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের এহেন বৈঠক নিয়ে শুরু হয়েছে চাপানউতোর। চিনের দাবি, ভারতের সঙ্গে বৈঠক করতে অনুরোধ করেছে নয়াদিল্লি। যদিও চিনের দাবি নস্যাৎ করে দিয়ে ভারতের পাল্টা দাবি, পার্শ্ববৈঠক করতে তদ্বির করেছিল চিন-ই।

    ব্যতিক্রম চিন

    ব্রিকসে যে দেশগুলি রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে চিন এবং ভারতও (India China)। গত কয়েক বছরে প্রতিবেশী এই দুই দেশের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। বুধবার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ড করে ভারতের চন্দ্রযান-৩। ভারতের এই সাফল্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান। ব্যতিক্রম চিন। ব্রিকস সম্মলনের প্রথম দিন মঞ্চে চিনা প্রেসিডেন্ট ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের দু পাশে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছিল।

    করমর্দন দুই রাষ্ট্রপ্রধানের 

    পরের দিন মুখোমুখি হতেই করমর্দন করেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। বৃহস্পতিবার ভারতের বিদেশ সচিব বলেছিলেন, ব্রিকস সম্মেলনের মাঝে কথা হয়েছে মোদি ও শিয়ের মধ্যে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ব্রিকসভুক্ত দেশগুলির বাকি রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গেও কথা বলেন। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় যে পরিস্থিতি বিদ্যমান, শিয়ের সঙ্গে কথোপকথনে সেই প্রসঙ্গও উঠেছিল। এদিকে, চিনের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা (India China) হয়েছে, শি বলেছেন চিন-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি দু দেশের নাগরিকদের স্বার্থকেই চরিতার্থ করবে। এবং তা শান্তি, স্থিতিশীলতা, উন্নয়নের জন্যও সহায়ক হবে।

    আরও পড়ুুন: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    চিনের দাবি উড়িয়ে দিয়েছে ভারত। বেজিংয়ের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের অভিযোগ করেছে নয়াদিল্লি। নয়াদিল্লির পাল্টা দাবি, চিনের তরফে দুই রাষ্ট্রনেতার বৈঠকের আবেদন আগেই করা হয়েছিল। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, চিনের সেই আবেদন মেনেই বৈঠক হয়েছে মোদি-শি-য়ের। প্রসঙ্গত, ব্রিকসের (India China) সদস্য দেশগুলি হল, ভারত, চিন, রাশিয়া, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার সম্মেলন হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে। সম্মেলন শুরু হয়েছিল ২২ অগাস্ট, শেষ হয় ২৪ তারিখে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। তবে বুধবার ফটোশেসনের সময় দেখা গেল দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসের দু পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দুজন। বুধ-সন্ধ্যায় চাঁদের মাটি ছোঁয় ভারতের চন্দ্রযান-৩।

    মোদি-জিনপিংয়ের করমর্দন

    ভারতই প্রথম দেশ যে পা রেখেছে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। সম্ভবত, তার পরেই বদলে গেল ছবিটা। বৃহস্পতিবার করমর্দন করতে দেখা গেল মোদি এবং জিনপিংকে। এএনআইয়ের প্রকাশ করা একটি ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, মোদি ও জিনপিং একে অপরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন, হাত মেলাচ্ছেন এবং কথা বলছেন। তবে এই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে ঠিক কী কথা হল, তা জানা যায়নি। গত বছর জি-২০ সম্মেলন হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি ও জিনপিং। সেই সময় করমর্দন (BRICS Summit) করতে দেখা গিয়েছিল তাঁদের।

    ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির প্রস্তাব

    এদিকে, ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির পক্ষেও এদিন সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ব্রিকস বর্ধনকে সব সময় সমর্থন করে এসেছে ভারত। আমরা বিশ্বাস করি ব্রিকসের সদস্য সংখ্যা বাড়লে তা আরও শক্ত হবে।” উন্নয়নশীল দেশগুলি যেভাবে ব্রিকসে যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাতে তিনি খুশি বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ইজিপ্ট, আর্জেন্টিনা, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং ইউনাইটেড আরব আমিরশাহিকে ব্রিকসে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

    এদিকে, বুধ-সন্ধ্যায় ভারতের চন্দ্রাভিযান সফল হওয়ায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এই তালিকায় যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের মতো বৃহত্তর অর্থনীতির দেশ, তেমনি রয়েছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোতায় শেরিং, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো উন্নয়নশীল দেশের নেতারাও। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও।

    আরও পড়ুুন: “আমরা তো চাঁদেই বাস করছি”! ভারতের ‘চাঁদমারি’তে শ্লেষ পাক নাগরিকের

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম পা রেখে ইতিহাস গড়েছে ভারত। এহেন আবহে বিশ্ব নেতারা ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানালেও, অদ্ভুতভাবে নীরব জিনপিং। এ ব্যাপারে (BRICS Summit) একটি বাক্যও ব্যয় করেননি কমিউনিস্ট শাসিত দেশটির প্রেসিডেন্ট।

    ভারতের চাঁদ জয়ে কি তবে গোঁসা হল কমরেডের!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Chandrayaan 3: “মোদির নেতৃত্বে সাফল্যের শিখরে ভারত”, ‘চন্দ্রযান ৩’-এর চন্দ্র-জয়ে উচ্ছ্বসিত বিজেপি

    Chandrayaan 3: “মোদির নেতৃত্বে সাফল্যের শিখরে ভারত”, ‘চন্দ্রযান ৩’-এর চন্দ্র-জয়ে উচ্ছ্বসিত বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে সাফল্যের শিখরে পৌঁছচ্ছে ভারত।” চাঁদের মাটিতে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) সফল অবতরণের পর এমনই দাবি করছে বিজেপি (BJP)। বুধ-সন্ধ্যায় চাঁদের মাটি ছোঁয় ইসরোর চন্দ্রযান-৩। তার পরেই দেশ তো বটেই প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যেও দেখা যায় উন্মাদনা। ‘চন্দ্রযান ৩’-এর সফল অবতরণের আগে আগেই রাশিয়ার চন্দ্রযান ‘লুনা ২৫’ মুখ থুবড়ে পড়েছিল চাঁদের মাটিতে। সেই কারণেও বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে চন্দ্রযান-৩-র সফল অবতরণ।

    প্রশংসা জেপি নাড্ডার 

    বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীদের। প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বেই সফল হয়েছে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) অবতরণ। মহাকাশ প্রযুক্তিতে ভারত যে একটা শক্তি, এবার তাও জানল বিশ্ব।” ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র মন্ত্রে দীক্ষিত ভারত যে একটা নিজস্ব পরিচয় তৈরি করতে পেরেছে, এজন্যও প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেন নাড্ডা। তিনি বলেন, “মোদির নিরলস প্রচেষ্টা এবং আমাদের বিজ্ঞানীদের দক্ষতা না হলে এই সাফল্য (‘চন্দ্রযান ৩’-এর অবতরণ) আসত না। এটি একটি ঐতিহাসিক ও অভূতপূর্ব সাফল্য।”

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় সিবিআইয়ের তলব তৃণমূল নেতা সুজিত বসুকে, ফাঁসতে পারেন মন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “ইসরো সব মিলিয়ে ৮৯টি স্যাটেলাইট লঞ্চ মিশন করেছে। এর মধ্যে ৪৭টিই হয়েছে মোদির আমলে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছে মহাকাশেও ভারতের কর্তৃত্ব করছে। ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) অবতরণে ঐতিহাসিক সাফল্যের জন্য আমি ইসরো এবং আমাদের বিজ্ঞানীদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও বলেন, “চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর সফল অবতরণ মহাকাশ অভিযানের ইতিহাসে একটি সোনালি অধ্যায় রচনা করল।”

    প্রশংসা শুভেন্দুরও 

    ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) সফল অবতরণে গর্বিত বঙ্গ বিজেপিও। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীও (Suvendu Adhikari) বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর। তিনি বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছেন, আমরাই প্রথম দেশ, যেটা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে গিয়ে সফল ল্যান্ডিং করেছি। আপনারা দেখেছেন, নিজেদের উন্নত দেশ বলে দাবি করা, অন্য দেশগুলি পারেনি। নিশ্চিতভাবে ভবিষ্যতে তাঁরা পারবেন, আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন। ভারতের বিজ্ঞানীদের মেধা, ভারত সরকারের কর্ম তৎপরতা ও উদ্যোগ দুটোই মৌলিক।” শুভেন্দু বলেন, “আমরা দেশবাসী হিসেবে ভীষণ গর্বিত এবং উৎসাহিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মানুষ পাঠানোর জন্য কাজ করছে ইসরো। সূর্য, শুক্র সহ একাধিক গ্রহ নক্ষত্রকে নিয়ে গবেষণা চলছে। ব্রহ্মাণ্ডকে একদিন করায়ত্ব করে নেবে ভারতবর্ষ, তার জ্ঞান, প্রতিভা এবং আগামিদিনের লক্ষ্যকে সামনে রেখে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Joe Biden: সেপ্টেম্বরেই ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, কেন জানেন?

    Joe Biden: সেপ্টেম্বরেই ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি যে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে মুগ্ধ, তা প্রকাশ পেয়েছে বিভিন্ন সময়। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সফরে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তিনি। এহেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) আসছেন ভারত সফরে, জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে। গত এক বছর ধরে এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। নভেম্বরেই শেষ হচ্ছে সেই মেয়াদ। তার আগে সেপ্টেম্বরেই হবে জি-২০ লিডার্স সামিট। এই সম্মেলনে যোগ দিতেই নয়াদিল্লিতে আসছেন বাইডেন।

    জি-২০ সম্মেলন

    এই সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন, ক্লিন এনার্জি ট্রানজিশন, বহুপাক্ষিক উন্নয়নমূলক ব্যাঙ্ক গঠন সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, জি-২০-র আয়োজক দেশের দায়িত্ব নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাইডেন (Joe Biden)। জি-২০ লিডার্স সামিটে যোগ দিতে ৭ সেপ্টেম্বর ভারতে আসছেন বাইডেন। থাকবেন ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। মোদি জমানায় ভারত-মার্কিন সম্পর্ক যেভাবে মজবুত হয়েছে, তাতে বাইডেনের এই সফর যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলে ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ মহলের।

    নয়াদিল্লির নেতৃত্বের প্রশংসা

    জুন মাসে বাইডেনের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে আমেরিকা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, “সেপ্টেম্বরে নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছি।” ভারত ও আমেরিকার এক যৌথ বিবৃতিতে বাইডেনের তরফে জি-২০-তে নয়াদিল্লির নেতৃত্বের প্রশংসাও করা হয়। এহেন প্রেক্ষাপটে ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Joe Biden)।

    দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত আমেরিকার অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অফ স্টেট লু-ও বাইডেনের ভারত সফরের কথা জানান। তিনি বলেন, “ভারত-আমেরিকা সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটা একটা বড় বছর হতে চলেছে। জি-২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত, আমেরিকা আয়োজন করছে এপিইসি, অন্যদিকে জাপান জি-৭। আমাদের অনেক কোয়াড (QUAD) সদস্যই রয়েছে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে। এর ফলে দেশগুলি সব এক জায়গায় আসবে।”

    আরও পড়ুুন: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান বলেন, “জি-২০ সামিটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাঙ্কের কাছে আর্থিক সাহায্য ও বেশ কিছু পরিবর্তনের আর্জি জানাবেন, যা জি-২০ ভুক্ত উন্নয়নশীল দেশগুলির চাহিদাকে আরও ভালভাবে পূরণ করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার শপথ নিয়েছে ভারত।” মঙ্গলবার ‘ব্রিকস’ সম্মলনের মঞ্চে কথাগুলি বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারত যে অচিরেই বিশ্বে উন্নয়নের  চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে, এদিন প্রত্যয়ের সঙ্গে সেকথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি। উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ করতে ভারত যেসব পদক্ষেপ করেছে, এদিন সেকথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    ব্রিকস সম্মেলন

    দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে শুরু হয়েছে ব্রিকস সম্মেলন। ২২ অগাস্ট শুরু হওয়া এই সম্মেলন চলবে চলতি মাসেরই ২৪ তারিখ পর্যন্ত। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশও। এই সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই দক্ষিণ আফ্রিকায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিলের দশম বর্ষপূর্তিতে অনেক অনেক অভিনন্দন।

    ব্রিকসের গুরুত্ব 

    গত দশ বছরে আমাদের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিল। ২০০৯ সালে যখন প্রথম ব্রিকস সম্মেলন হয়েছিল, তখন বিশ্ব সবে মাত্র এক বিশাল আর্থিক সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসছিল। সেই সময় বিশ্ব অর্থনীতিতে আশার আলো হয়ে উঠেছিল ব্রিকস। বর্তমান সময়েও করোনা অতিমারি ও বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে উদ্বেগের মাঝেও বিশ্ব ই-অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের সঙ্গে লড়ছে। তাই এই সময়ও ব্রিকস সদস্য দেশগুলির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিশ্ব অর্থনীতির অস্থির সময়েও ভারত বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি। শীঘ্রই ভারত ৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে। বিশ্বের উন্নয়নের চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে ভারত। এর কারণ হল, ভারত সঙ্কট ও প্রতিবন্ধকতাকে আর্থিক উন্নয়নের সুযোগে পরিণত করেছে। ভারতের মানুষ শপথ নিয়েছে, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করবে।”

    আরও পড়ুুন: আজ চাঁদের মাটি ছোঁবে ‘চন্দ্রযান ৩’, সাফল্য কামনায় দেশ-বিদেশে পুজো-যজ্ঞ-নমাজ পাঠ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিগত কয়েক বছরে আমরা মিশন মোডে বিভিন্ন পরিবর্তন করেছি এবং এগুলি ভারতে বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ক্রমাগত উন্নত করেছে। আমরা সম্মতির বোঝা কমিয়েছি এবং রেড টেপ সারিয়েছি। জিএসটির সূচনাও বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে। আমরা জনসেবা প্রদান ও সুশাসনকে গুরুত্ব দিয়েছি।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতে আছে বিশ্বের তৃতীয় স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম। ইউনিকর্ন রয়েছে শতাধিক। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ সফল করতে রয়েছে টেলিকম, এআই, ফিনটেক এবং আইটি সেক্টরের মতো ক্ষেত্র।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election: দুরমুশ ‘ইন্ডিয়া’, ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই, বলছে সমীক্ষা  

    Lok Sabha Election: দুরমুশ ‘ইন্ডিয়া’, ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই, বলছে সমীক্ষা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election)। কে আসবে ক্ষমতায় নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ নাকি ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’? আপাতত এই প্রশ্নেরই চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে অহরহ। এহেন আবহে পূর্বাভাস দিতে মাঠে নেমে পড়েছে বিভিন্ন সমীক্ষক দলও। তাদের সমীক্ষায় উঠে এসেছে পূর্বাভাস।

    ক্ষমতায় ফিরবে এনডিএ

    সমীক্ষা চালিয়েছিল ‘দ্য টাইমস নাও ইটিজি’। এদের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, এখনই নির্বাচন হলে ক্ষমতায় ফিরবে এনডিএ। সেক্ষেত্রে বিজেপি পেতে পারে ৩০০টিরও বেশি আসন। ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ১৬০ থেকে ১৯০টি আসন। রিপোর্ট অনুযায়ী, এনডিএ পেতে পারে ২৯৬-৩২৬টি আসন। প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ পেয়েছিল ৩৫৩টি আসন। সমীক্ষায় (Lok Sabha Election) জানা গিয়েছে, হিন্দি বলয়ে অব্যাহত থাকবে এনডিএর জয়যাত্রা। গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থান এই তিন রাজ্য থেকে ৭০-৮০টি আসন পেতে পারে এনডিএ। এই তিন রাজ্যে শতাংশের হিসেবে সাফল্যের হার ৮০।

    জোর টক্কর এনডিএ বনাম ‘ইন্ডিয়া’ 

    দক্ষিণের তিন রাজ্য কর্নাটক, কেরালা এবং তামিলনাড়ুতে ‘ইন্ডিয়া’ ভাল ফল করতে পারে বলে প্রকাশ সমীক্ষায়। এখনই নির্বাচন হলে তামিলনাড়ুতে ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ৩০-৩৪টি আসন। এ রাজ্যে এনডিএ পেতে পারে ৪-৮টি আসন। কর্নাটকে ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ৮-১০টি আসন। এ রাজ্যে এনডিএ পেতে পারে ১৮-২০টি আসন। এই সমীক্ষা থেকেই জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্র ও বিহারে এনডিএকে ভালই টক্কর দেবে ‘ইন্ডিয়া’। পশ্চিমবঙ্গে ভাল ফল করবে তৃণমূল, তবে কমবে জয়ের ব্যবধান।

    আরও পড়ুুন: “২০১৪ সালের পর দেশে দুর্নীতি বন্ধ হয়েছে”, মধ্যপ্রদেশে বললেন মোদি

    গত ১৮ জুলাই থেকে ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল এবিপি নিউজ-সি ভোটার-ও। সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ৭ হাজার ৬৭৯ জন। এই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের (Lok Sabha Election) মধ্যে ৬২ শতাংশই প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন নরেন্দ্র মোদিকে। রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন মাত্র ২০ শতাংশ মানুষ। এর পরেই রয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর পক্ষে ভোট পড়েছে ৬ শতাংশ। যোগী আদিত্যনাথকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন তিন শতাংশ মানুষ। ৯ শতাংশ মানুষ চেয়েছেন অন্যদের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে। এই অন্যদের তালিকায় রয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • INDIA: ছত্তিশগড়ের সভায় কংগ্রেসকে নিশানা আপ সুপ্রিমোর, ভাঙনের পথে ‘ইন্ডিয়া’?

    INDIA: ছত্তিশগড়ের সভায় কংগ্রেসকে নিশানা আপ সুপ্রিমোর, ভাঙনের পথে ‘ইন্ডিয়া’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনির দশা চলছে ‘ইন্ডিয়া’য় (INDIA)? ‘ইন্ডিয়া’র সদস্যদের নিষেধ না শুনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার। তা নিয়ে সংগঠনের অন্দরেই হয়েছিল গুঞ্জন। এবার ফের কাদা ছোড়াছুড়ি হল কংগ্রেস এবং আপের। ‘ইন্ডিয়া’য় রয়েছে এই দুই রাজনৈতিক দলই। তার জেরেই উঠছে প্রশ্ন, ‘ইন্ডিয়া’র আয়ু আর কতদিন?

    ‘ইন্ডিয়া’

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। পূর্বতন ‘ইউপিএ’ নাম বদলে নয়া নাম হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’। এই ‘ইন্ডিয়া’য় যেমন আপ রয়েছে, তেমনি রয়েছে কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলের পাশাপাশি রয়েছে শারদ পাওয়ারের এনসিপি। এই ‘ইন্ডিয়া’র অন্দরেই এবার ফের অশান্তির আগুন। দোরগোড়ায় ছত্তিশগড় বিধানসভার নির্বাচন। নির্বাচনী প্রচারে সে রাজ্যে গিয়েছিলেন আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ছত্তিশগড়ের রাশ রয়েছে কংগ্রেসের হাতে।

    কেজরির নিশানায় কংগ্রেস

    সেখানে রায়পুরের ভরা জনসভায় কেজরিওয়াল বলেন, “আমি (INDIA) একটা রিপোর্ট পড়েছিলাম যেখানে ছত্তিশগড়ের সরকারি স্কুলগুলির বেহাল দশার উল্লেখ করা হয়েছে। সরকার একাধিক স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে। এমনও অনেক স্কুল রয়েছে, যেখানে ১০টি ক্লাস রয়েছে, কিন্তু শিক্ষক একজন। অনেক শিক্ষকই ভাল বেতন পান না। তিনি বলেন, দিল্লির সরকারি স্কুলগুলি দেখুন বা দিল্লিতে থাকা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা করুন। স্বাধীনতার পর এই প্রথম এমন সরকার ক্ষমতায় এসেছে যে শিক্ষা ক্ষেত্রে এত কিছু করেছে। আপ ক্ষমতায় এলে ৩০০ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিনা পয়সায় দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেন কেজরিওয়াল। এদিনের সভায় তাঁর সঙ্গে ছিলেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ নেতা ভগবন্ত মান।

    আরও পড়ুুন: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    কেজরিওয়ালের এহেন মন্তব্যে বেজায় চটেছে কংগ্রেস (INDIA)। হাত শিবিরের নেতা পবন খেরা বলেন, “দিল্লির সরকারের সঙ্গে ছত্তিশগড় সরকারের তুলনা টানার কী প্রয়োজন? যদি তুলনা করতেই হয়, তবে পূর্ববর্তী রমন সিং সরকারের সঙ্গে তুলনা করুন। আপনি নিজের পছন্দ মতো কোনও একটি ক্ষেত্র বেছে নিন। তারপর দিল্লিতে কংগ্রেস সরকার আর আপনার সরকারের কাজের মধ্যে তুলনা করা হোক। বিতর্ক করতে আপনি প্রস্তুত?” প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়, নানা বিষয়ে একাধিকবার অশান্তি হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’র অন্দরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share