Tag: India

India

  • India Vs Ireland: দলে ফিরে চমক বুমরার! ডিএলএসে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ২ রানে জয়ী ভারত

    India Vs Ireland: দলে ফিরে চমক বুমরার! ডিএলএসে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ২ রানে জয়ী ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কামব্যাক ম্যাচে লেটার মার্কস নিয়ে পাশ করলেন যশপ্রীত বুমরা। ১১ মাস পরে চোট সারিয়ে ভারতীয় দলে ফিরেছেন। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে চার ওভার হাত ঘুরিয়ে নিলেন ২ উইকেট। ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মে ভারতও জিতল ২ রানে। ম্যাচের সেরা বুমরা। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল ভারতীয় দল।

    বুমরার সফল প্রত্যাবর্তন

    মেঘলা পরিবেশে টস জিতে প্রথমে বল করার সিদ্ধান্ত নেন বুমরা। এই ম্যাচে ভারতের হয়ে অভিষেক হল রিঙ্কু সিং ও প্রসিদ্ধ কৃষ্ণর। প্রথমে ওভারে বল হাতে নেন বুমরা। তাঁর প্রথম বলে চার মারেন অ্যান্ড্রু বালবির্নি। দ্বিতীয় বলেই অবশ্য বদলা নেন বুমরা। বালবির্নিকে বোল্ড করেন তিনি। সেই ওভারেই লোরকান টাকারকে ফেরান বুমরা। প্রথম ওভারে বুমরার বোলিং দেখে মনে হল এখনও পুরো গতিবেগে বল করতে পারছেন না তিনি। কিন্তু বলের লাইন ও লেংথ ঠিক রয়েছে। ব্যাটারদের শরীর লক্ষ্য করে বল করছিলেন তিনি। হাত খুলে খেলার সুযোগ দিচ্ছিলেন না।

    ব্যাট হাতে নামা হল না রিঙ্কুর

    আইপিএল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। এই সফর অনেকেই পাড়ি দিয়েছেন। এর মধ্যে আরও একটা নাম যোগ হয়েছে, রিঙ্কু সিং। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে নজর কেড়েছেন। সারাক্ষণ নানা ভাবে নিজেকে ম্যাচের মধ্যে যুক্ত রাখেন রিঙ্কু। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও তার অন্যথা হয়নি। হলপ করে বলা যায়, ভারতীয় দল আরও একজন অনবদ্য ফিল্ডার পেল। পাওয়ার প্লে-তে তার ফিল্ডিং আয়ারল্যান্ডের কাজ আরও কঠিন করে। তবে এদিন কিছুটা হলেও হতাশ রিঙ্কু। অভিষেক ম্যাচে ব্যাট হাতে নামার সুযোগই পেলেন না আইপিএলে তারকা হয়ে ওঠা এই প্রতিভাবান ‘ফিনিশার’।

    আরও পড়ুন: ডোপ পরীক্ষায় ব্যর্থ দ্যুতি চাঁদ! চার বছর নির্বাসিত দ্রুততমা

    বৃষ্টি-বিঘ্নিত ম্যাচ

    বুমরার পাশাপাশি নজর কাড়লেন প্রসিদ্ধ। তিনিও চোট সারিয়ে ফিরছেন। টি-টোয়েন্টি অভিষেকে প্রথম ওভারে উইকেট নিলেন প্রসিদ্ধ। সাত ওভারের মধ্যেই আয়ারল্যান্ডের অর্ধেক দল সাজঘরে ফিরে যায়। অধিনায়ক হিসাবেও নজর কাড়লেন বুমরা। খুব দ্রুত বোলিং পরিবর্তন করলেন তিনি। কোনও ব্যাটারকে থিতু হওয়ার সময় দিলেন না। ফলে সমস্যায় পড়ল আয়ারল্যান্ড। একটা সময় দেখে মনে হচ্ছিল ১০০ রান করতে সমস্যায় পড়বে আয়ারল্যান্ড। কিন্তু কার্টিস ক্যাম্ফার ও ব্যারি ম্যাকার্থির ব্যাটে ১৩৯ রান করল আয়ারল্যান্ড। ৩৯ রান করলেন ক্যাম্ফার। ম্যাকার্থি ৫১ রান করে অপরাজিত থাকলেন।

    ভারতের শুরুটা ভালো হয়নি। বোর্ডে ১৪০ রানের লক্ষ্য। পাওয়ার প্লে-তে সতর্ক শুরু করেন যশস্বী ও ঋতুরাজ। নজরে ছিল ডাকওয়ার্থ লুইস স্কোরও। বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিলই। ম্যাচ সম্পূর্ণ করার জন্য অন্তত পাঁচ ওভার হওয়া প্রয়োজন ছিল। পাওয়ার প্লে-র পরের ওভারেই পরপর দু-বলে যশস্বী জয়সওয়াল ও তিলক ভার্মাকে ফিরিয়ে জোড়া ধাক্কা দেন ক্রেগ ইয়ং। ভারতীয় ইনিংসের ৬.৫ ওভারে বৃষ্টির জন্য খেলা বন্ধ হয়। এরপর আর খেলা শুরু করা যায়নি। সে সময় ভারতের স্কোর ছিল ৪৭-২। ডাকওয়ার্থ লুইসে মাত্র ২ রানে জয়ী হয় ভারত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Traditional Medicine: “ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে ভারতের একটি সমৃদ্ধশালী ইতিহাস রয়েছে”, বললেন হু প্রধান

    Traditional Medicine: “ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে ভারতের একটি সমৃদ্ধশালী ইতিহাস রয়েছে”, বললেন হু প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে (Traditional Medicine) ভারতের একটি সমৃদ্ধশালী ইতিহাস রয়েছে। এই ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের মধ্যে আয়ুর্বেদের পাশাপাশি রয়েছে যোগাও। আজ, বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেডর্স আধানম ঘেব্রেইসাস। এদিন গুজরাটের গান্ধীনগরে ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন গ্লোবাল সামিটে যোগ দিয়েছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তা। সেখানেই তিনি ভারতের ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

    হু প্রধানের বক্তব্য

    বুধবারই ভারতে এসেছেন হু প্রধান। এদিনের সম্মেলনে তিনি বলেন, “দুরারোগ্য ব্যাধি, মানসিক স্বাস্থ্য এবং অন্য আরও অনেক রোগের চিকিৎসায় ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের (Traditional Medicine) খোঁজ চালাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। মানুষকে সুস্বাস্থ্য দিতে ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের অবদান কম নয়।” এদিন সম্মেলনের উদ্বোধন করেন টেডর্স। তিনি বলেন, “গতকাল (বুধবার) গুজরাটের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র দেখার সুযোগ আমার হয়েছিল। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি হাজার পরিবারের পাঁচ হাজার সদস্যের স্বাস্থ্যের দেখভাল করে। তাঁরা যেভাবে ওষুধ ব্যবহার করছেন, তা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম। আমি এও দেখেছি, প্রাথমিক পর্যায়ে কীভাবে তাঁরা ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন ব্যবহার করছেন। ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের ক্ষেত্রে একটা বড় ব্যাপার হল মানব স্বাস্থ্যের সঙ্গে পরিবেশের যোগ। জামনগরে খোলা হয়েছে গ্লোবাল ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন সেন্টার। গত বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে এর উদ্বোধন করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল।”

    ‘ভারতের কাছে বড় সুযোগ’

    এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্যও। তিনি বলেন, “এই বিশ্ব সম্মেলন (Traditional Medicine) ভারতের কাছে একটা বড় সুযোগ। এখানে বার্তা বিনিময় হচ্ছে, আইডিয়া দেওয়া নেওয়া হচ্ছে, গাঁটছড়া বাঁধা হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বও হচ্ছে। সর্বোপরি, এক সঙ্গে কাজের সুযোগের দুয়ার খুলে যাচ্ছে।” তিনি বলেন, “আজও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের সাহায্যেই চিকিৎসা হচ্ছে বহু মানুষের। ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের ওপর এই যে বিশ্ব সম্মেলন হচ্ছে, এটাকে একটা প্লাটফর্ম হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। এই প্লাটফর্মে রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা, ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের ওপর এভিডেন্স ভিত্তিক অ্যাকশনও করা যেতে পারে। যার দ্বারা বিশ্বব্যাপী উপকৃত হতে পারে লাখ লাখ মানুষ।

    আরও পড়ুুন: প্রয়োগ করা যাবে না ‘ইভটিজিং’, ‘প্রস্টিটিউট’, পরিবর্তে কী লিখতে হবে জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Per Capita Income: স্বাধীনতার শতবর্ষে ভারতের মাথাপিছু গড় আয় দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকা, বলছে রিপোর্ট

    Per Capita Income: স্বাধীনতার শতবর্ষে ভারতের মাথাপিছু গড় আয় দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকা, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির জমানায় যে শ্রীবৃদ্ধি হচ্ছে দেশের অর্থনীতির, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছে দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন অর্থনৈতিক সংস্থা। এবার প্রায় একই কথা জানাল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বা এসবিআই-ও। তারাও জানাল, দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। সমীক্ষা করার পর এসবিআই জানিয়ে দিয়েছে, ২০৪৭ সালে দেশ যখন স্বাধীনতার শতবর্ষ পালন করবে, ভারতের পার ক্যাপিটা ইনকাম (Per Capita Income) বৃদ্ধি পাবে সাত গুণ।

    এসবিআইয়ের রিপোর্ট

    ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসের পরের দিনই একটি রিপোর্ট পেশ করে এসবিআই। তাতেই তারা রীতি মতো হিসেব কষে দেখিয়ে দিয়েছে ভারতবাসীর পার ক্যাপিটা ইনকাম ২ লক্ষ টাকা থেকে বেড়ে হবে ১৪.৯ লক্ষ টাকা। এসবিআইয়ের ওই রিসার্চ রিপোর্টে নমিনাল ইনকামের কথা বলা হয়েছে। ২০২৩ সাল থেকে ২০৪৭ পর্যন্ত মুদ্রাস্ফীতির হিসেব অবশ্য দেখানো হয়নি। আজ ১৪.৯ লক্ষ টাকার যে মূল্য, ২৪ বছর পরে অবশ্য একই থাকবে না। মুদ্রাস্ফীতির কারণে পার ক্যাপিটা ইনকামের (Per Capita Income) একটি হিসেব তুলে ধরে দেখানো হয়েছে ওই রিপোর্টে। অনুমান করা হয়েছে, বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার ৫ শতাংশ।

    মুদ্রাস্ফীতির হার

    গত ১০ বছরে অন্তত এভাবেই বেড়েছে মুদ্রাস্ফীতির হার। সেই হিসেবে ২০৪৭ সালে ১৪.৯ লক্ষ টাকার প্রকৃত মূল্য আজকের টাকার অঙ্কে দাঁড়াবে ৪ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। এই মুহূর্তে ভারতের পার ক্যাপিটা ইনকামের পরিমাণ খুবই কম। পার ক্যাপিটা ইনকামে ভারত রয়েছে বাংলাদেশেরও নীচে। স্বাধীনতার শতবর্ষের মধ্যে দেশে ওয়ার্কফোর্সের পাশাপাশি বাড়বে ট্যাক্সদাতাদের সংখ্যাও। করদাতাদের দিতে হবে এখনের চেয়ে সাতগুণ বেশি ট্যাক্স। ২০৪৭ সালে সব মিলিয়ে করের পরিমাণ দাঁড়াবে ৪৮.২ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: ১০০ কেজিরও বেশি মাদক বাজেয়াপ্ত, এমবিএ পাশ যুবক সহ গ্রেফতার ৭ পাচারকারী

    রিপোর্টে বলা হয়েছে স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির সময় ট্যাক্সদাতাদের সংখ্যা একলপ্তে বেড়ে যাবে অনেকখানি। যাঁদের আয় কম এমনতর ২৫ শতাংশ মানুষের নাম বাদ যাবে ট্যাক্সদাতাদের তালিকা থেকে। যাঁরা আয়কর দেবেন, তাঁদের মধ্যে ১৭.৫ শতাংশ করদাতার আয় হবে পাঁচ থেকে ১০ লাখ টাকার মধ্যে। পাঁচ শতাংশ মানুষের আয় হবে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকার মধ্যে (Per Capita Income)। আর ২০ থেকে ৫০ লাখ টাকার মধ্যে আয় করবেন করদাতাদের মধ্যে তিন শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Burj Khalifa: ফুটে উঠল ভারতের জাতীয় পতাকা! স্বাধীনতা দিবসে বুর্জ খলিফায় জ্বলল তেরঙা

    Burj Khalifa: ফুটে উঠল ভারতের জাতীয় পতাকা! স্বাধীনতা দিবসে বুর্জ খলিফায় জ্বলল তেরঙা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের স্বাধীনতা দিবস (Indian Independence Day) উপলক্ষ্যে বিশ্বের উচ্চতম এই বিল্ডিং সাজল তেরঙায়। ১৫ অগাস্ট মধ্যরাতে (স্থানীয় সময়) দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা (Burj Khalifa) জুড়ে জ্বলে উঠল দেশের তেরঙা পতাকা। সেই সঙ্গেই বাজল ‘জনগণমন’, ছুটল ফোয়ারা। গায়ে কাঁটা দেওয়া মুহূর্তের সাক্ষী হলেন হাজার হাজার ভারতীয়।

    বুর্জ খলিফায় জ্বলল তেরঙা

    উল্লেখ্য, ১৪ অগাস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে এমনটা হয়নি। তাই নিয়ে ক্ষুব্ধ পাকিস্তানিরা। পাক স্বাধীনতা দিবস (Pakistan Independence Day) উপলক্ষে প্রতি বছরই বুর্জ খলিফা (Burj Khalifa) জ্বলজ্বল করে ওঠে পাকিস্তানের পতাকার রঙে। হাজার আলোয় সেজে ওঠে সবুজের উপর সাদা চাঁদ-তারার ছবি। এবছরও সেই ছবি দেখার আশায় বুর্জ খলিফার সামনে জমা হয়েছিলেন কয়েকশো পাকিস্তানি। কিন্তু এ বছর বুর্জ খলিফায় জ্বলেনি পাকিস্তানের পতাকা। সারা রাত অপেক্ষা করেও দেখা গেল না কোনও বদল। এর পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন পাকিস্তানিরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় উগরে দেন রাগ। বলেন, এটা চূড়ান্ত অপমান!

    আরও পড়ুুন: “আমি ভারতীয়, এই দেশ আমারও”, তিরঙ্গা উড়িয়ে বললেন জঙ্গির দাদা বশির

    ক্ষুব্ধ পাক নাগরিকেরা

    ১৯৪৭ সালে ভারত এবং পাকিস্তান দুই দেশই একসঙ্গে ব্রিটিশ শাসনমুক্ত হয়। পরপর দু’দিন দুই দেশের স্বাধীনতা সূচিত হয় তখন থেকেই। উদযাপনও হয় সেভাবেই। তবে এবছর দুবাইয়ের এই ঘটনায় বেশ চটেছে ইসলামাবাদ। কিন্তু কেন এমন হল, তা এখনও জানা যায়নি। বুর্জ খলিফার তরফেও কিছু বলা হয়নি। ভারতের পতাকা অবশ্য প্রতি বছরই ১৫ অগাস্ট ঠিকমতোই জ্বলে ওঠে বুর্জ খলিফা জুড়ে। এবারও তার অন্যথা হয়নি। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই এই দেখে খুশি ভারতীয়রা। সোশ্যাল মিডিয়া X (অতীতে নাম ছিল টুইটার) ব্যবহারকারী এক নেটিজেন বলেন, “বুর্জ খলিফাতে জাতীয় পতাকার সঙ্গে জাতীয় সংগীত, গায়ে কাঁটা দিচ্ছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ান সংর্ঘষের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ্যে এল। সেনাবাহিনী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত-চিন (India-China Border) সেনা সংঘর্ষের পর যুদ্ধ প্রায় বেঁধে গিয়েছিল। ২০২০-র ১৫ জুন। গালওয়ান (Galwan) উপত্যকায় ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ভারত-চিন সেনা। জানা গেছে, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে তার সামাল দেওয়ার জন্য ওই ঘটনার পর রাতারাতি নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর। ৬৮ হাজারের বেশি সেনা জওয়ান, প্রায় ৯০টি ট্যাঙ্ক এবং অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র রাতারাতি আকাশপথে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ভারতীয় বায়ুসেনার মাধ্যমে। তাঁদের পূর্ব লাদাখে মোতায়েন করা হয়। 

    ভারত-চিন বৈঠক

    ওই সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ‘বিতর্কিত’ অংশে যুদ্ধাস্ত্র মজুত রাখা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থাকেও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। চিনের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে এখনও স্থির ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি নয়াদিল্লি। এই আবহে সেনার এই পদক্ষেপ ঘিরে জল্পনা তৈরি হয়েছে। প্রসঙ্গত, পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সোমবার বৈঠকে বসতে চলেছেন ভারত এবং চিনের শীর্ষ সেনা আধিকারিকেরা। সীমান্ত নিয়ে ১৯তম এই বৈঠকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে বলে সেনা সূত্রের খবর। ভারতের তরফে এই বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রশিম বালি।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    বায়ুসেনার নজরদারি 

    রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে সূত্রের খবর, নজরদারি হিসেবে বায়ুসেনার সু-৩০ এমকেআই এবং জাগুয়ার যুদ্ধবিমানকে ব্যবহার করা হয়েছিল। নজরদারি চালানোর পাশাপাশি গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহের কাজ ছিল তাদের। রিপোর্ট অনুযায়ী, খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাহিনী সহ অস্ত্রশস্ত্র পূর্ব লাদাখের নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর মজুত করা হয়েছিল। প্রতিবেশী দেশ আক্রমণ করলে যাতে উপযুক্ত জবাব দেওয়া যায়, তারজন্য সমস্ত ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। সংঘর্ষের পরেও নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর উত্তেজনা থাকায়, ভারতীয় বায়ুসেনা চিনা কার্যকলাপের উপর বাজপাখি নজরদারি রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে দূরবর্তী পাইলট বিমান (আরপিএ) মোতায়েন করে। প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে আরও জানা গেছে গেছে যে খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোট ৯ হাজার টন ওজন বহন করেছিল বায়ুসেনার বিমানগুলি। নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে লালফৌজের গতিবিধির উপর নজরদারি চালাতে মোতায়েন করা হয় মিগ এবং রাফাল যুদ্ধবিমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • India China Talks: ভারত-চিন মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠক, কী নিয়ে আলোচনা জানেন?

    India China Talks: ভারত-চিন মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠক, কী নিয়ে আলোচনা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে মুখোমুখি হতে চলেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সপ্তাহখানেক পরে দক্ষিণ আফ্রিকায় হবে ব্রিকস নেতাদের সম্মেলন। এই সম্মেলনেই সামনাসামনি দেখা হবে দুই রাষ্ট্রনেতার (India China Talks)। ঠিক তার আগেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনা কমাতে উদ্যোগী হল দুই দেশ।

    বৈঠকে দুই দেশ

    সোমবার হতে চলেছে ভারত এবং চিন দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ের ১৯তম বৈঠক। সরকারি সূত্রেই এ খবর জানা গিয়েছে। ভারতের তরফে যে প্রতিনিধি দল এই বৈঠকে অংশ নেবে, তাতে থাকবেন ১৪ জন। এর মধ্যে রয়েছেন কর্পস কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাশিম বালি। এর আগে দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠকটি হয়েছিল চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ২৩ তারিখে, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের আগে। দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ে যে অবিশ্বাসের (India China Talks) বাতাবরণ তৈরি হয়েছে, তা দূর করতেই হয়েছিল ওই বৈঠক।

    বৈঠকের আলোচ্য সূচি

    সরকারি সূত্রে খবর, সোমবারের বৈঠকে দুই দেশের সেনাদের মধ্যে কীভাবে আস্থা ফেরানো যায়, কীভাবে সীমান্ত প্রোটোকল মেনে চলা যায়, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এবং বাফার জোনে সংঘর্ষ এড়াতে দুই দেশের কী করণীয়, এসব নিয়েই আলোচনা হবে এদিনের বৈঠকে। মাস চারেক আগেই বৈঠক হয়েছিল ভারত ও চিনের বিদেশমন্ত্রীদের মধ্যে। তারও আগে বৈঠক হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শদাতাদের মধ্যে। তার পর হতে চলেছে সোমবারের বৈঠক।

    আরও পড়ুুন: যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২, ধৃতদের মধ্যে স্বপ্নদীপের রুমমেটও

    চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের ৯ ও ১০ তারিখে ভারতে আসার কথা চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। জি-২০ বৈঠকে যোগ দিতেই তিনি আসবেন ভারতে। তার আগে সীমান্তের অচলাবস্থা কাটাতে চাইছে নয়াদিল্লি ও বেজিং (India China Talks)। জুলাই মাসে দিল্লিতে মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শদাতা অজিত ডোভাল এবং চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই। সেই বৈঠকে ডোভাল বলেছিলেন, নষ্ট হয়েছে দুই দেশের কৌশলগত বিশ্বাস, রাজনৈতিক সম্পর্ক। গত বছর ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হয়েছিল জি-২০-র বৈঠক। সেই বৈঠকে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি এবং জিনপিং। সীমান্তে অচলাবস্থা কাটাতে সেখানেও আলাদা করে বৈঠক করেছিলেন মোদি ও জিনপিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • Asian Champions Trophy Hockey: ৫ গোল খেয়ে ধরাশায়ী জাপান! এশীয় হকির ফাইনালে ভারত

    Asian Champions Trophy Hockey: ৫ গোল খেয়ে ধরাশায়ী জাপান! এশীয় হকির ফাইনালে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিগের ম্যাচে এক মাত্র জাপানের কাছে আটকে গিয়েছিল ভারত। সেই জাপানকেই ৫-০ গোলে হারিয়ে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হকির (India Hockey) ফাইনালে উঠল ভারত। ফাইনালে ভারতের সামনে মালয়েশিয়া। যে মালয়েশিয়া সেমিফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়াকে ৬-২ গোলে হারিয়ে খেতাবি লড়াইয়ে উঠেছে। গ্রুপে ২০টি ও সেমিফাইনালে পাঁচটি মোট ২৫টি গোল করে ফাইনালে উঠলেন হরমনপ্রীতরা। ভারতের দুরন্ত ফর্মে ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

    দুরন্ত ছন্দে ভারত

    অবিশ্বাস্য ফর্মে ভারতীয় হকি দল। চেন্নাইয়ে আয়োজিত চলতি এশিয়ান হকি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে (Asian Champions Trophy Hockey) গ্রুপ লিগে ভারত মোট পাঁচটি ম্যাচ খেলে। চারটিতে জেতে, ড্র করে শুধু জাপানের বিরুদ্ধে।  চলতি টুর্নামেন্টে ভারত চিনকে সাত গোল, মালয়েশিয়াকে পাঁচ গোল, পাকিস্তানকে চার গোল, দক্ষিণ কোরিয়াকে ৩ গোলে ও জাপানকে সেমিফাইনালে পাঁচ গোলে হারাল। এদিন ভারতের হয়ে গোলগুলি করেন আকাশদীপ (১৯ মিনিট), হরমনপ্রীত সিং (২৩ মিনিট), মনদীপ সিং (৩০ মিনিট), সুমিত ও সেলাম কার্তি (৫১ মিনিট)।

    লিগের শেষ ম্যাচ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে মেজাজে শেষ করেছিলেন হরমনপ্রীতেরা, শুক্রবার জাপানের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে সেই মেজাজে শুরু করলেন তাঁরা।  সেমিফাইনালের প্রথম ১৫ মিনিট জাপানের রক্ষণ ভাঙতে পারেনি ভারতীয় দল। আগ্রাসী মেজাজে শুরু করে ভারতীয় দল। জাপানের ‘ডি’-তে একের পর এক আক্রমণ তুলে নিয়ে গেলেও গোলের মুখ খুলতে পারেনি ভারত। প্রথম কোয়ার্টার গোল শূন্য অবস্থায় শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয় কোয়ার্টারে ভারতীয় দল আক্রমণের তীব্রতা আরও  আরও বাড়ায়। তাতেই গোলের পর গোল।

    আরও পড়ুন: এশিয়ান গেমসের পর বিশ্ব যুব ব্রিজ প্রতিযোগিতায় ভারতের বড়সড় সাফল্য

    আর মাত্র একটা ধাপ

    প্রসঙ্গত, ২০১১ সাল থেকে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হচ্ছে কিন্তু এর আগে ৬ বার হওয়া এই টুর্নামেন্টে ভারত কখনও ফাইনালে উঠতে পারেনি। আনলাকি টুর্নামেন্টে এবার ফাইনালে উঠল ভারত। এশিয়ান গেমসের আগে দুরন্ত ফর্মে ভারতীয় হকি দল। গতবার এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হকির সেমিফাইনালে জাপানের কাছে ৩-৫ গোলে হেরে খেতাবি লড়াই থেকে ছিটকে গিয়েছিল ভারত। পাঁচ গোলে হারের জ্বালা পাঁচ গোল দিয়ে মিটিয়ে নিলেন হরমনপ্রীতরা। এ দিন খেলা শুরুর আগে ভারতীয় দলের গোলরক্ষক পিআর শ্রীজেশকে সংবর্ধনা জানায় হকি ইন্ডিয়া। শুক্রবার ভারতের হয়ে ৩০০তম ম্যাচ খেললেন তিনি। শনিবার তৃতীয়-চতুর্থ স্থানের ম্যাচে মুখোমুখি হবে জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়া। আর ফাইনালেন ইতিহাস গড়ার অপেক্ষায় টিম ইন্ডিয়া।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সংসদের বক্তৃতায় মোদির মুখে শিলিগুড়ির ‘চিকেন্স নেক’ প্রসঙ্গ, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    PM Modi: সংসদের বক্তৃতায় মোদির মুখে শিলিগুড়ির ‘চিকেন্স নেক’ প্রসঙ্গ, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে শিলিগুড়ির প্রসঙ্গ। বৃহস্পতিবার অনাস্থা বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। বক্তব্যের প্রথমাংশে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিশানা করেন বিরোধীদের। পরের অংশে তাঁর মুখে শোনা যায় দেশের নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের কথা।

    ‘ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কিছু লোক (পড়ুন বিরোধীরা) রয়েছে যারা সব সময় দেশের সংবিধান-গণতন্ত্রকে হত্যার কথা বলে। ‘ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে’ স্লোগান দেয়, যারা তাদের সমর্থন করে। ভারতের আত্মায় আঘাত লেগেছে। ভারতকে তিন টুকরো করা হয়েছে। এমনকি বন্দে মাতরম সঙ্গীতকেও টুকরো করা হয়েছে।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে শোনা যায় শিলিগুড়ির প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “শিলিগুড়ির কাছে ‘চিকেন্স নেক’ করিডর ভারত থেকে আলাদা করতে চায় এরা। কচ্ছ তিবু কী? জিজ্ঞাসা করুন এদের। তামিলনাড়ুর কাছে ছোট অংশ কারা আলাদা করেছে? ইন্দিরা গান্ধীর সময় এটা হয়েছে।”

    ‘চিকেনস নেক’

    প্রসঙ্গত, শিলিগুড়ি করিডর (PM Modi) দেখতে অনেকটা মুরগির গলার মতো। তাই একে বলা হয় ‘চিকেন্স নেক’। লম্বায় এই করিডর ৬০ কিলোমিটার, চওড়ায় ২০ কিলোমিটার। এর এক দিকে রয়েছে নেপাল, অন্যদিকে ভুটান। আর এক দিকে রয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের সাতটি রাজ্যও রয়েছে। এই রাজ্যগুলির সঙ্গে গোটা দেশের যোগাযোগ হয় এই ‘চিকেন্স নেক’ করিডরের মাধ্যমে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রবেশদ্বার হিসেবেও পরিচিত এই এলাকা। পশ্চিমবঙ্গেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এটি। এলাকাটি খুবই সংবেদনশীল। নিরাপত্তার দিক থেকেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। চিন সীমান্ত ঘেঁষে থাকা এই এলাকায় কড়া নজর রয়েছে সেনার।

    আরও পড়ুুন: প্রকাশ্যে গুলিতে ঝাঁঝরা বিজেপি নেতা, আততায়ীদের খোঁজে জোরদার তল্লাশি উত্তরপ্রদেশে

    ছোট্ট দেশ ভুটানে ক্রমেই শেকড় চারাচ্ছে চিন। স্বাভাবিকভাবেই তা ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে ক্রমশই হয়ে উঠছে বিপজ্জনক। সেই কারণেই ‘চিকেন্স নেকে’ বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। জানা গিয়েছে, ‘চিকেন্স নেক’-এর নিরাপত্তায় অচিরেই মোতায়েন করা হবে সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্স। নিরাপত্তা (PM Modi) আরও আঁটোসাঁটো করতে মোতায়েন করা হবে বিএসএফ, ইন্দো টিবেটান বর্ডার পুলিশ এবং সশস্ত্র সীমা বল। সূত্রের খবর, শিলিগুড়ি করিডরে কেন্দ্র নিরাপত্তা আরও আঁটোসাঁটো করতে চাইছে কারণ ভুটান সীমান্তে চিন ক্রমেই সক্রিয় হচ্ছে। ভারত-চিন সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় এই অঞ্চলে কেন্দ্র চাইছে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • S Jaishankar: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর   

    S Jaishankar: লক্ষ্য চিন! নেপাল-ভুটানের সঙ্গে রেলপথে জুড়তে চাইছে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ন’ বছরে সীমান্ত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুই-ই মজবুত করেছে ভারত। সম্প্রতি সাংবাদিক বৈঠকে একথাই জানালেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি জানান, জাতীয় সুরক্ষার স্বার্থেই দেশের উত্তরে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও মজবুত করা হচ্ছে। দেশের নিরাপত্তা আরও সুরক্ষিত করতেই এসব করছে মোদি সরকার। তিনি জানান, খুব শীঘ্রই ভারত-কাঠমান্ডু রেলপথে সংযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে। জয়শঙ্কর বলেন, শেষ পর্যায়ে রয়েছে রক্সৌল-কাঠমান্ডু ক্রস বর্ডার রেলওয়ে প্রজেক্ট। প্রজেক্টটি সম্পূর্ণ হলে ভারতের সঙ্গে কাঠমাণ্ডুর যোগাযোগ হবে সুগম। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “অসম থেকে ভুটান পর্যন্ত রেলপথে যোগাযোগ স্থাপন করার কথাও ভাবছে মোদি সরকার।”

    ভারত-নেপাল যোগ

    জানা গিয়েছে, বিহারের চম্পারণের রক্সৌল থেকে বীরগঞ্জ, নিজগড়, সিন্সেনারি এবং খোকনা হয়ে পৌঁছবে রেলপথ পৌঁছবে কাঠমান্ডুর কাছের জেলা ললিতপুরে। নেপালে চিনের প্রভাব ঠেকাতেই এই রেললাইন গড়ায় তড়িঘড়ি করছে নয়াদিল্লি। এই পথে কার্গো এবং টু-টায়ার দু ধরণের ট্রেনই চালানো হবে। এতে যেমন কাঠমান্ডু যাওয়া অনায়াস হবে, তেমনি অন্য দেশে জিনিসপত্র পাঠানোও সহজ হবে। মোট রাস্তার ৪২ কিমি হবে টানেলের মধ্যে। পথে পড়বে ৪০টি বাঁক। তৈরি করতে হবে ১২৪টি ব্রিজ।

    ভারত-ভুটান সেতুবন্ধন

    কেবল নেপাল নয়, ভুটানের সঙ্গেও রেলপথে যোগাযোগ গড়ে তুলতে চাইছে ভারত। এজন্য অসমের কোকরাঝাড় থেকে ভুটানের জিলেপেউ পর্যন্ত ব্রডগেজ লাইন পাতা হবে। খরচ ধরা হয়েছে হাজার কোটি টাকা। দুই দেশের এই সেতুবন্ধনে তৈরি করতে হবে ৫৭.৫ কিলোমিটার রেলপথ। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “ভারত-ভুটান রেলপথ চালু হয়ে গেলে ভুটানে আরও বেশি করে পর্যটক যেতে পারবেন।”

    আরও পড়ুুন: বাঁকুড়ার ৭ শিক্ষককে তলব করে চার-ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের

    জানা গিয়েছে, নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশের সঙ্গে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা ভারতের পক্ষে যতটা সহজ, ততটাই কঠিন হয়েছে মায়ানমার সীমান্তে ত্রিস্তরীয় হাইওয়ে তৈরির কাজ শেষ করা। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “হাইওয়ের কাজ অর্ধেক হয়ে পড়ে রয়েছে। বাকি থাকা কাজ শেষ করতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে।” তিনি জানান, এই হাইওয়ের দৈর্ঘ দাঁড়াবে ১৪০০ কিলোমিটার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Greenhouse Gas Emissions: গত ১৪ বছরে ভারতে দ্রুত হারে কমেছে কার্বন নিঃসরণ, নেপথ্যে কোন কারণ?

    Greenhouse Gas Emissions: গত ১৪ বছরে ভারতে দ্রুত হারে কমেছে কার্বন নিঃসরণ, নেপথ্যে কোন কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে দ্রুত হারে কমেছে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের (Greenhouse Gas Emissions) পরিমাণ। গত ১৪ বছরে নিঃসরণের পরিমাণ কমেছে ৩৩ শতাংশ। দেশে জঙ্গলের আয়তন বৃদ্ধি ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়ায় এটা সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘের কনভেনশন অফ ক্লাইমেট চেঞ্জে একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে নয়াদিল্লি। সেই রিপোর্টেই জানানো হয়েছে এ কথা। রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, ২০০৫ সাল থেকে ২০১৯ এই চোদ্দ বছরে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ কমেছে ৩৩ শতাংশ। যদিও ২০১৬ থেকে ২০১৯ এই তিন বছরে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছিল তিন শতাংশ। ২০১৪ থেকে ২০১৬ সালে এর পরিমাণ ছিল ১.৫ শতাংশ।

    কার্বন নিঃসরণের শীর্ষে ছিল চিন

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা ও পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান রোডিয়াম গ্রুপের এক গবেষণায় জানা গিয়েছিল, ২০১৯ সালে বিশ্বে নিঃসৃত গ্রিনহাউস গ্যাসের (Greenhouse Gas Emissions) ২৭ শতাংশ নিঃসরণ ঘটেছে চিনে। ওই তালিকায় চিনের পরেই ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ ছিল ১১ শতাংশ। ওই তালিকায় তৃতীয় দেশ ছিল ভারত। সেখানে নিঃসরণের পরিমাণ ৬.৬ শতাংশ।

    ভারতের হার 

    রাষ্ট্রসংঘের কনভেনশন অফ ক্লাইমেট চেঞ্জে রিপোর্ট জমা দেয় বিভিন্ন দেশ। সম্প্রতি রিপোর্ট জমা দিয়েছে ভারতও। তখনই জানা গিয়েছে, গত ১৪ বছরে ভারতে কমেছে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ। আশা করা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ কমবে ৪৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নয়া প্রজাতি ইজি-৫, মৃত্যুর ঝুঁকি সবথেকে বেশি বলছে ‘হু’

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের (Greenhouse Gas Emissions) হার কমার নেপথ্যে রয়েছে সরকারি নীতি। সরকার পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তির ওপর জোর দিয়েছে। সূত্রের খবর, ভারত অর্থনৈতিক উন্নয়নের থেকে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের বিষয়টিকে আলাদা করে দেখিয়েছে। ভারত বুঝিয়ে দিয়েছে, উন্নত দেশ মানেই প্রচুর গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ নয়। নিঃসরণের হার কমার অন্যতম প্রধান কারণ বনভূমির আয়তন বৃদ্ধি। ২০১৯ সালে ভারতের প্রায় ৮.০৭৩ কোটি হেক্টর জমি জঙ্গলাকীর্ণ ছিল। অর্থাৎ দেশের মোট আয়তনের ২৪.৫৬ শতাংশ এলাকা সবুজে ঢাকা। তাছাড়া গ্রিন হাইড্রোজেনের ওপরও জোর দিয়েছে সরকার। জলের অণু বিয়োজন করে এই শক্তি উৎপাদন করা হচ্ছে। এসব কারণেও কমছে গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণের হার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share