Tag: India

India

  • India China: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    India China: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) সেনা মোতায়েন করলেও, যে কোনও পরিস্থিতিতে ভারত (India) জবাব দিতে প্রস্তুত। আজ, বৃহস্পতিবার এ কথা বলেন সেনা প্রধান মনোজ পাণ্ডে (Manoj Pande)। তবে তিনি এও জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেনা প্রধান বলেন, সীমান্ত সমস্যার ৭টির মধ্যে ৫টি আমরা আলোচনার (India China) টেবিলে মিটিয়ে নিতে পেরেছি। বাকি সমস্যাগুলি মেটাতে সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত রয়েছে ভারতীয় সেনা।

    লালফৌজ…

    গত ডিসেম্বরেই অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াঙে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢোকার চেষ্টা করে লালফৌজ। সীমান্তেই তাদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় ভারতীয় সেনার। দু পক্ষের কয়েকজন জখম হন। পরে ভারতীয় সেনার হাতে মার খেয়ে নিজেদের বাঙ্কারের দিকে পিঠটান দেয় চিনা সেনা। এই আবহে সেনা প্রধানের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

    এদিন সেনা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন সেনা প্রধান। সেখানে চিন (India China) সীমান্তের প্রসঙ্গ ওঠে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, চিন অরুণাচল সীমান্তে বিপুল সেনা মোতায়েন করেছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার চিনকে জবাব দেওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না ভারতীয় সেনাদের। সেনা প্রধান বলেন, চিন সেনা মোতায়েন করেছে, তবে বিপুল সংখ্যায় নয়। তিনি বলেন, সীমান্তের দিকে নজর রয়েছে ভারতীয় সেনার।

    আরও পড়ুুন: মোহন ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করলেন জামাতের জাতীয় সভাপতি, কী বললেন তিনি?

    পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়েও এদিন মন্তব্য করেন সেনা প্রধান। তিনি বলেন, গত কয়েক মাসে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণ রেখায় অস্ত্র বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেনি। তবে জম্মু-কাশ্মীরে সীমান্তপার সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র। তিনি বলেন, উপত্যকায় শান্তিভঙ্গের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠনগুলি। মনোজ পাণ্ডে জানান, উত্তর-পূর্ব ভারতে শান্তি ফিরেছে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়নমূলক কাজের সুফল মিলেছে। পদাতিক বাহিনীতে মহিলাদের নিয়োগের প্রস্তাব কেন্দ্রের কাছে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান সেনা প্রধান। প্রসঙ্গত, এর আগে ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যুদ্ধ বিমানের পাইলট পদে নিয়োগ করা হয়েছে মহিলাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Mohan Bhagwat: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: আমরা একবার এই দেশ   শাসন করেছি, আবার শাসন করব। মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে। মঙ্গলবার এ কথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, ভারতে (India) মুসলমানরা নির্ভয়ে থাকতে পারেন। তবে তাঁদের অবশ্যই আধিপত্যের ভাবনা ছাড়তে হবে।

    ভাগবত উবাচ…

    আরএসএস প্রধান বলেন, আমরা একটি  উচ্চ জাতি। এক সময় আমরা এই দেশ শাসন করেছিলাম। আবারও শাসন করব। কেবল আমাদের অনুসৃত পথই ঠিক। বাকি সবারটা ভুল। আমরা আলাদা। তাই আমরা তা চালিয়ে যাব। আমরা এক সঙ্গে থাকতে পারি না। মুসলমানদের এই ধারণা ছেড়ে বেরতে হবে। তিনি বলেন, এই ভূমিতে যাঁরা বাস করেন সে তিনি হিন্দুই হোন বা কমিউনিস্ট, তাঁদের অবশ্যই এই যুক্তি ত্যাগ করতে হবে।

    সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ইতিহাস লেখার আগে থেকেই ভারত অখণ্ড। এই ভারতই ভাগ হয়েছিল তখন, যখন কোটি কোটি হিন্দু ভুলে গিয়েছিলেন তিনি হিন্দু। এর পরেই মোহন ভাগবত বলেন, হিন্দু আমাদের পরিচয়। আমাদের জাতীয়তাবাদ। আমাদের সভ্যতার বৈশিষ্ট্য। এমন একটি বৈশিষ্ট্য, যার কারণে আমরা প্রত্যেককেই আমাদের বলে ভাবতে পারি। তিনি বলেন, আমরা কখনওই বলি না, আমাদেরটাই (অনুসৃত পথ) সত্য, আর তোমাদেরটা মিথ্যে।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    ভাগবত বলেন, তোমরা তোমাদের পথে ঠিক আছ। আমি আমার পথে ঠিক আছি। চলো, এক সঙ্গে এগনো যাক। এটাই হল হিন্দুত্ব। এর পরেই মোহন ভাগবত বলেন, সহজ সরল সত্যটা হল কী জানেন, এই হিন্দুস্তান হিন্দুস্তানই থাকবে। তবে ভারতে যে মুসলমানরা বসবাস করছেন, তাঁদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তিনি বলেন, ইসলামের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) বলেন, হিন্দু সমাজ গত হাজার বছর ধরে যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে। আগে বিদেশি হানাদারদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে। আর এখন বিদেশি প্রভাব এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই চলছে। তিনি বলেন, এসবের কারণেই হিন্দু সমাজ জেগে উঠেছে। ভাগবত বলেন, সংঘ প্রথাগত রাজনীতি থেকে দূরে থাকবে। তবে, জনগণের এই উদ্বেগ স্বয়ংসেবকদের কাছে পৌঁছে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Dawood Ibrahim: যে হাতে গর্জে উঠত বন্দুক, সেই হাতেই লাঠি দাউদের, ডনের দশা করুণ!

    Dawood Ibrahim: যে হাতে গর্জে উঠত বন্দুক, সেই হাতেই লাঠি দাউদের, ডনের দশা করুণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গতির সীমা নেই গ্যাস্টার দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim)! এক সময় যে হাতে গর্জে উঠত একে সাতচল্লিশ, এখন সেই হাতেই উঠেছে লাঠি। না, লাঠি চালানো শিখছেন না তিনি। আসলে লাঠির সাহায্য ছাড়া চলতেই পারছেন না গ্যাংস্টার। তার কারণ, পায়ে গ্যাংগ্রিন হওয়ায় বাদ দিতে হয়েছে পায়ের দুটি আঙুল। তার জেরে আপাতত লাঠিই ভরসা এই ডনের।

    মুম্বইয়ে সিরিজ বোমা বিস্ফোরণ…

    এক সময় মুম্বইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ডের ওপর একছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন দাউদ। ১৯৯৩ সালে মুম্বইয়ে সিরিজ বোমা বিস্ফোরণের পরিকল্পনাও তাঁর। ওই বিস্ফোরণে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়। পরে গ্যাংগ্রিনে আক্রান্ত হন তিনি। কড়া প্রহরায় করাচির একটি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করে বাদ দেওয়া হয় তাঁর পায়ের দুটি আঙুল। বছর দুই আগে দাউদের প্রাক্তন সহযোগী এজাজ লাকদাওয়ালাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তিনিই পুলিশকে জানিয়েছিলেন, গ্যাংগ্রিন হয়েছে দাউদের পায়ে। যদিও দাউদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছোটা শাকিল ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছিলেন এই দাবি। ছোটা শাকিলের দাবি অবশ্য পরে মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছে। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের তত্ত্বাবধানে করাচির একটি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করা হয় দাউদের (Dawood Ibrahim)। তখনই গ্যাংগ্রিন আটকাতে বাদ দেওয়া হয় পায়ের আঙুল। তার পরেই দাউদ কার্যত হয়ে পড়েন অথর্ব। যদিও মানসিকভাবে তিনি এখনও সক্রিয় রয়েছেন বলেই সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুুন: দলের লোক ভুল করলেও সেটা ভুল! আবাস দুর্নীতি প্রসঙ্গে সরব দেব

    ডন যে বিষম বেকায়দায়, তা জানা গিয়েছে আরও একটি খবরে। ফি বার ঘটা করে ডনের জন্মদিন পালন করা হলেও, এবার তা হয়েছে নিতান্তই নিয়মরক্ষার। ২৬ ডিসেম্বর ডনের জন্মদিন। এক সময় তাঁর জন্মদিনে উপস্থিত থাকতেন পাকিস্তানের পদস্থ কর্তারা। উপস্থিত থাকতেন বলিউডের অনেক তারকাও। করাচির পশ ক্লিফটন এলাকায় ডিফেন্স কলোনিতে তাঁর প্রাসাদোপম বাড়িতে হত এই অনুষ্ঠানের আয়োজন। অনুষ্ঠানে ডাক পাওয়ার আশায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতেন করাচি, লাহোর এবং পাকিস্তানের অন্যান্য শহরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। অথচ এবার? জানা গিয়েছে, এবার তেমন অনুষ্ঠান হয়নি। পাকিস্তানে থাকা তাঁর কয়েকজন ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে ব্যক্তিগতভাবে তাঁকে শুভেচ্ছা জানানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। চলচ্ছক্তিহীন হয়ে পড়ায় দাউদ (Dawood Ibrahim) তাঁর অনেক ক্ষমতা তুলে দিয়েছেন ভাই আনিস ইব্রাহিম ও ছোটা শাকিলের হাতে। শাকিল রয়েছেন অপারেশনাল বিষয়গুলির দায়িত্বে। আর আনিস দেখাশোনা করেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা তাঁর বিশাল সাম্রাজ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • LeK: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    LeK: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) ছাড়ুন। না হলে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে খুন করব। সম্প্রতি এই মর্মে বিজেপি এবং আরএসএস (RSS) নেতাদের হুমকি দিয়েছে পাকিস্তান ভিত্তিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী লস্কর-ই-খালসা (LEK)। পাঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ এবং মহারাষ্ট্রের বেশ কয়কজনকে এই হুমকি দিয়েছে ওই সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী। জানা গিয়েছে, রামপুরের সাংসদ বিজেপির ঘনশ্যাম লোধি ওই খুনের হুমকি পেয়েছেন। তাঁকে খুনের হুমকি দিয়েছে লস্কর-ই-খালসার খালিস্থানি সন্দীপ সিং। নতুন বছরের পাঁচ তারিখে তাঁকে ওই হুমকি দেওয়া হয়েছে।

    বিজেপির ওই সাংসদ…

    বিজেপির ওই সাংসদ জানান, তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে মেসেজ করে বলা হয়েছে, বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে খুন করা হবে। শুধু তাঁকেই নয়, এই মেসেজের মাধ্যমেই বিজেপি, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ এবং সেনাদেরও হুমকি দেওয়া হয়েছে। হুমকি মেসেজ পাওয়ার পরে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন বিজেপির ওই সাংসদ। অভিযোগ পেয়েই তৎপর হয়েছে পুলিশ। চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে বার্তা-প্রেরককে। যে মোবাইল নম্বর থেকে তাঁর ফোনে মেসেজ এসেছে, তাও পুলিশকে জানিয়েছেন রামপুরের সাংসদ। নম্বরটি হল, +৯১ ৭৬০৯৮৭৫৩০৬। তিনি এও জানান, খালিস্থানি ওই জঙ্গিটি তাঁকে পাঁচবার মেসেজ পাঠানোর পাশাপাশি পাঁচবার কলও করেছিল।

    আরও পড়ুুন: কুলগামে শিক্ষিকা খুনে অভিযুক্ত আরবাজ মীর! ‘বিশেষ সন্ত্রাসবাদী’ ঘোষণা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

    ওই একই জঙ্গি গোষ্ঠীর (LEK) কাছ থেকে হুমকি-বার্তা পেয়েছেন তাজিন্দর সিং তিওয়ানা। তিনি মুম্বইয়ে বিজেপির যুব মোর্চার নেতা। তিনিও মেসেজ পেয়েছেন হোয়াটসঅ্যাপে। যে তাজিন্দরের ফোনে মেসেজ পাঠিয়েছে, সে নিজেকে খালিস্তানি সন্দীপ সিং বলে পরিচয় দিয়েছে। সে যে লস্কর-ই-খালসার মুখপাত্র, তাও জানিয়েছে। মেসেজে সন্দীপ লিখেছে, তাজিন্দর বিজেপি না ছাড়লে তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে খুন করার শপথ নিয়েছে সন্দীপ। ওই জঙ্গি তাঁকে হিন্দুস্তান মুর্দাবাদ এবং খালিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে। সে আরও জানিয়েছে, তারা গোটা দেশের বিজেপি, আরএসএস এবং ভারতীয় সেনাকে টার্গেট করেছে।

    একই মেসেজ পেয়েছেন উত্তর প্রদেশে বিজেপি সমর্থক বীর সিং সাইনিও। বুধবার তাঁকে পাঠানো হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজেও বলা হয়েছে, শীঘ্রই বিজেপি ছাড়ুন। নাহলে আপনাকে ও আপনার পরিবারকে নৃশংসভাবে খুন করা হবে। আমরা বিজেপি, আরএসএস এবং ভারতীয় সেনাকেও টার্গেট করেছি। এই মেসেজর নীচেও লেখা, খালিস্তান (LEK) জিন্দাবাদ। ভারত বিরোধী স্লোগানও দেওয়া হয়েছে ওই মেসেজে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • IMF Forecast: বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত আজ একটা উজ্জ্বল চিহ্নের মতো, বলছে আইএমএফ

    IMF Forecast: বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত আজ একটা উজ্জ্বল চিহ্নের মতো, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে করোনার ধাক্কা লেগেছে অর্থনীতিতেও। পৃথিবীর নানা দেশ ভুগছে অর্থনৈতিক সংকটে। এর মধ্যেই আশার আলো দেখা গিয়েছে ভারতীয় অর্থনীতিতে। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে মোদির (PM Modi) ভারত। দীর্ঘ দিন এই জায়গাটা দখল করে রেখেছিল ইংল্যান্ড। ভারতের (India) অর্থনীতি যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, বিভিন্ন সময় তা জানিয়েছে ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কও। এবার প্রায় একই কথা জানাল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও (IMF Forecast)।

    আইএমএফ…

    শুক্রবার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের এক পদস্থ আধিকারিক জানান, বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত একটা উজ্জ্বল চিহ্নের মতো। ভারত যে সংস্কার শুরু করেছে, তা সাহায্য করবে গ্রোথ পোটেনসিয়ালিটির ক্ষেত্রে। এদিন একটি বই প্রকাশের অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্টোয়েনেট্টি শেহ বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত আজ উজ্জ্বল চিহ্নের মতো। তিনি বলেন, ভারতের প্রয়োজন রফতানি বাড়ানো। জব-রিচ ম্যানুফ্যাকচারিং এক্সপোর্ট করা প্রয়োজন। উৎপাদন বাড়াতে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো উন্নয়নেরও প্রয়োজন। তিনি বলেন, এটা করতে পারলেই ভারত প্রোডাক্টিভিটি বৃদ্ধি এবং এক্সপোর্ট পারফরমেন্স আরও শক্তপোক্ত করতে পারবে।

    প্রসঙ্গত, আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার (IMF Forecast) আগাম জানিয়েছিল ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধি হবে ৬.৮ শতাংশ। আগামী অর্থবর্ষে যা কমে হবে ৬.১ শতাংশ। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ওই পদস্থ আধিকারিক জানান, ভারতের বিশ্বমানের ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামো সে দেশের অর্থনীতি উন্নয়নে নানাভাবে সুবিধা করে দিচ্ছে। তার সুবিধা নিচ্ছেন সে দেশের সাধারণ মানুষও। তিনি বলেন, স্ট্রাকচারাল রিফর্ম এজেন্ডার ক্ষেত্রে ভারত গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি করছে। এবং এর উন্নতিকরণ ভারতকে সাহায্য করবে তার গ্রোথ পোটেনশিয়ালিটি খুলতে। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, দেশটির (ভারত) আরও উচ্চাকাঙ্খী হওয়া প্রয়োজন। অন্তত রাজস্ব ক্ষেত্রে। নজর দিতে হবে জিএসটি এবং আয়কর ক্ষেত্রে।

    তিনি জানান, গত দু দশকে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, মালদ্বীপ, নেপাল এবং শ্রীলঙ্কায় দ্রারিদ্র কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। এই সময়সীমার মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন থেকে তা কমে হয়েছে ২৫০ মিলিয়ন। এবং এখন আর দ্রারিদ্র দূরীকরণকে মেনে নেওয়া হয় না ওই দেশগুলিতে। সেই কারণেই নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন নীতি।

     

  • Pakistan Crisis: ছয় সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে আনতে গিয়েছিলেন ময়দা, ফিরলেন লাশ হয়ে

    Pakistan Crisis: ছয় সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে আনতে গিয়েছিলেন ময়দা, ফিরলেন লাশ হয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা (China) ঋণের ফাঁসে পড়ে হাঁসফাঁস দশা ভারতের (India) প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান (Pakistan Crisis)। দেশে মূল্যবৃদ্ধি লাগামছাড়া। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম আকাশ ছোঁয়া। আকাশ ছোঁয়া গ্যাসের দামও। এর পাশাপাশি খাদ্যশস্য কিনতে গিয়ে হাতে ছ্যাঁকা লাগার জোগাড় আমজনতার। সে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বর্তমানে ১৫ কেজি ময়দার প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে দু হাজার টাকারও বেশি দামে। জানা গিয়েছে, লাহোর শহরে খোলা বাজারে ১৫ কেজি ময়দার প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০ টাকায়।

    লাগাম ছাড়া মূল্যবৃদ্ধি…

    ইসলামাবাদ, রাওয়ালপিণ্ডি সহ বিভিন্ন শহরেও ময়দা বিকোচ্ছে প্রায় একই দামে। ময়দার পাশাপাশি দাম বেড়েছে মাংসেরও। পাকিস্তানের সিংহভাগ বাসিন্দার প্রধান খাদ্য গম। রুটি বা চাপাটি খেতেই ভালবাসেন তাঁরা। তাই আটা-ময়দার দামও লাগাম ছাড়া। এহেন পরিস্থিতিতে ভর্তুকিযুক্ত ময়দা বিলি করছিল একটি সরকারি দোকান। সেখানেই ময়দা আনতে গিয়ে ভিড়ের চাপে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির।

    আরও পড়ুুন: চার দিনে দুই গোষ্ঠী এবং ৪ জঙ্গিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র

    সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, বছর পঁয়তাল্লিশের ওই ব্যক্তির বাড়ি সিন্ধ প্রদেশে। ছয় সন্তান তাঁর। মাগ্গিগন্ডার বাজারে (Pakistan Crisis) সন্তানদের মুখে খাবার তুলে দিতে ময়দার খোঁজে বেরিয়েছিলেন তিনি। তখনই শোনেন, সিন্ধ প্রদেশের মিরপুরখাসের একটি সরকারি দোকানে বিলি করা হচ্ছে ভর্তুকি যুক্ত ময়দা। সঙ্গে সঙ্গে সেখানে ছোটেন তিনি। গিয়ে দেখেন দোকানের সামনে লম্বা লাইন। লাইনে দাঁড়ান তিনিও। হঠাৎই শোনা যায়, ময়দা রয়েছে সীমিত পরিমাণ। দাবানলের মতো সে খবর ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় হুড়োহুড়ি। ভিড়ের চাপে মাটিতে পড়ে যান হরসিং কোলহি নামের ওই ব্যক্তি। তাঁর ওপর দিয়েই চলে যায় জনতার ঢল।

    ঘটনার পরে পরে মিরপুরখাস এলাকার প্রেস ক্লাবের সামনে ধর্নায় বসেন হরসিংয়ের পরিবার। তাঁরা ঘটনার সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট খাদ্য দফতরের কর্তাদের শাস্তি দাবি করতে থাকেন। ঘটনায় যাঁরা দোষী, তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশ উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে ধর্না উঠে যায়। এদিকে, শাহিদে একটি ময়দা মিলের কাছে এক নাবালিকা সহ তিন মহিলা পদপিষ্ট হয়েছেন। তবে তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন। এই মিলেও ভর্তুকি দিয়ে বিক্রি হচ্ছিল ময়দা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Sudan UN Mission: রাষ্ট্রসংঘের সুদান মিশনে ভারত থেকে যাচ্ছে এক প্লাটুন মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী

    Sudan UN Mission: রাষ্ট্রসংঘের সুদান মিশনে ভারত থেকে যাচ্ছে এক প্লাটুন মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনাইটেড নেসশনস ইন্টারিম সিকিউরিটি ফোর্সে রয়েছে ভারতীয় ব্যাটেলিয়ন। এই ব্যাটেলিয়নেই রয়েছে মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীও। এই মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীর থেকে এক প্লাটুনকে পাঠানো হবে সুদানের (Sudan UN Mission) অ্যাবিই অঞ্চলে। এই মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীকে সুদানে পাঠাচ্ছে রাষ্ট্রসংঘ। রাষ্ট্রসংঘের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত (India) থেকে এ পর্যন্ত যত মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের (UN) তরফে, তার মধ্যে সুদানেরটাই হবে সব চেয়ে বড়। রাষ্ট্রসংঘের তরফে প্রথম ভারতীয় মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীকে পাঠানো হয় লাইবেরিয়ায়, ২০০৭ সালে।

    মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী…

    রাষ্ট্রসংঘে ভারত প্রথম মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠায় ২০০৭ সালেই। সেবারই ওই বাহিনীর একাংশকে মোতায়েন করা হয় লাইবেরিয়ায়। ফর্মড পুলিশ ইউনিট লাইবেরিয়ায় ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য মোতায়েন করা হয়েছিল। এই ইউনিটে ছিল ভারতীয় মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীও। সে দেশের রাজধানী মনরোভিয়া সহ বিভিন্ন অঞ্চলে তারা টহলও দেয় দিনরাত। ভারতীয় মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীর সমর্থনে আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে লাইবেরিয়ার পুলিশ বাহিনী। রাষ্ট্রসংঘের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতের যে মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী সুদানে (Sudan UN Mission) পাঠানো হবে, সেই বাহিনীর মাথায় থাকবেন দুজন আধিকারিক। অন্যান্য পদাধিকারি আধিকারিক থাকবেন ২৫ জন। এটা দিয়েই তৈরি হবে এনগেজমেন্ট প্লেটুন। তারা যাতে নিরাপত্তার দিকটি নিবিড়ভাবে দেখাশোনা করতে পারে তাই এই ব্যবস্থা।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর দাবিতেই শিলমোহর তৃণমূল বিধায়কের! দল ‘কোম্পানি’, মমতা ‘ব্র্যান্ড’, বললেন গৌতমও

    জানা গিয়েছে, ভারতীয় মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীকে অ্যাবেইতে স্বাগত জানানো হবে। কিছু দিন আগে এখানেই ঘটেছিল হিংসার ঘটনা। লঙ্ঘিত হয়েছিল মানবাধিকার। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল নারী ও শিশু। মূলত তাঁদের সুরক্ষা দিতেই পাঠানো হচ্ছে মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী। এবং যে বাহিনী পাঠানো হচ্ছে ভারতীয় বাহিনী থেকে। অ্যাবেইয়ের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। তার পরেই সিদ্ধান্ত হয় শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর। অ্যাবেইবাসীর নিরাপত্তা দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের মানবিক সাহায্যও করবে এই বাহিনী। প্রসঙ্গত, ১৯৪৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত শান্তি রক্ষার কাজে বিভিন্ন দেশে ৭১ বার বাহিনী পাঠিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ (Sudan UN Mission)। তার মধ্যে ৪৯ বারই যোগ দিয়েছে ভারতীয় বাহিনী। সব মিলিয়ে দু লক্ষেরও বেশি ভারতীয় যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রসংঘের পাঠানো ওই বাহিনীতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S Jaishankar: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের (Pakistan) নাম উচ্চারণ না করেই আমি আবারও এই কথা বলতে পারি। সন্ত্রাসের এপিসেন্টারের (Epicentre) চেয়েও কর্কশ কথা আমি বলতে পারি। এক অস্ট্রিয়ান সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে একথা বললেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘে বক্তৃতা দিতে গিয়ে পাকিস্তানকে এক হাত নিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের এপিসেন্টার।

    জয়শঙ্কর বলেন…

    এদিন সেই প্রসঙ্গেই প্রশ্ন করেন এক অস্ট্রিয়ান সাংবাদিক। তিনি জয়শঙ্করকে বলেন, আপনি একজন কূটনীতিক। কিন্তু কয়েক সপ্তাহ আগে আপনি পাকিস্তানকে, আপনার প্রতিবেশী দেশকে সন্ত্রাসবাদের এপিসেন্টার বলেছিলেন। এটা কূটনীতিসুলভ শব্দ নয়। তাই না? অস্ট্রিয়ান ওই সাংবাদিকের এহেন প্রশ্নের উত্তরে ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, পাকিস্তানের নাম না করেই আমি আবার এই শব্দটি ব্যবহার করতে পারি। তিনি বলেন, একজন কূটনীতিক হওয়ার মানে এই নয় যে আপনি অসত্য বলবেন। এর পরেই জয়শঙ্কর যোগ করেন, আমি এপিসেন্টারের চেয়েও কর্কশ শব্দ প্রয়োগ করতে পারি। তিনি বলেন, আমাদের প্রতি যা ঘটছে, তাতে আমার মনে হয় এপিসেন্টার কূটনৈতিক শব্দই।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) মনে করিয়ে দেন, কীভাবে পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদীরা ২০০১ সালে ভারতের পার্লামেন্টে হামলা চালিয়েছিল। ২০০৮ সালে হামলা চালিয়েছিল মুম্বইয়ে। তিনি বলেন, ভারতীয় ভূখণ্ডে নিত্য অনুপ্রবেশের চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে তারা। জয়শঙ্কর বলেন, পাকিস্তান হল সেই দেশ যারা মুম্বই শহরে হামলা চালিয়েছে। মুম্বইয়ের হোটেলে বিদেশি পর্যটকদের ওপর হামলা করেছে। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, যদি দিনের আলোয় কোনও দেশে সন্ত্রাসবাদীদের শিবির চলতে থাকে, তাতে অর্থায়ন করা হয়, তার পরেও কি বলা যায়, পাকিস্তান এর বিন্দুবিসর্গও জানে না। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, ওই দেশে যে সন্ত্রাসবাদ চলছে, তা নিয়ে গোটা বিশ্ব রয়েছে উদ্বেগে। তারা এটা দেখছেও। বিশ্ব এটাও ভাবে, যে এটা আমাদের সমস্যা নয়, কারণ এটা ঘটছে অন্য একটি দেশে।

    আরও পড়ুুন: ‘মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর, উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর ভারত’, বললেন জয়শঙ্কর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • S Jaishankar: ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার অভিযোগ ঠিক নয়, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার অভিযোগ ঠিক নয়, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার যে অভিযোগ উঠছে, তা ঠিক নয়। পশ্চিম বিশ্বকে একথা সাফ জানিয়ে দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি বলেন, ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার যে অভিযোগ উঠছে, তা রাজনৈতিক ও গাণিতিক দু দিক থেকেই আমি জোরালভাবে অগ্রাহ্য করছি। জয়শঙ্কর বলেন, ইউক্রেনের (Ukraine) যুদ্ধে তেলের দাম দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। এমতাবস্থায় কেউ যদি অন্য দেশের থেকে কম দামেও তেল কেনে, তাতেও আগের থেকে অনেক বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে।

    জয়শঙ্কর বলেন…

    তিনি বলেন, ইরানে তেলের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে বা ভেনেজুয়েলায় যা চলছে, তাতেও তেলের দাম চড়া। ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, এই পরিস্থিতিতে বাজার ঘুরে সব থেকে ভাল দর খোঁজাটাই কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে সব চেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। জয়শঙ্কর বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা করেছিল ভারত। ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং মস্কোর পরিস্থিত শান্ত করার চেষ্টাও করেছিল নয়াদিল্লি।

    আরও পড়ুুন: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত সাইপ্রাস থেকে অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তখনই তিনি জানিয়েছিলেন, গত ফেব্রুয়ারি মাসে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে রাশিয়া থেকে ইউরোপের দেশগুলি কিনেছে ১০ হাজার ২০০ কোটি ডলারের জ্বালানি। জয়শঙ্করের কথায়, এটি আমরা যা কিনেছি, তার ছ গুণ। তিনি বলেন, রাষ্ট্রসংঘের সনদে যে নীতির কথা বলা হয়েছে, সব দেশই বলবে যে তারা সেগুলি সমর্থন করে। কিন্তু গত ৭৫ বছরে গোটা বিশ্বে কী ঘটেছে দেখুন। রাষ্ট্রসংঘের সমস্ত সদস্য কী সেই সনদ মেনে চলে? অন্য দেশে সেনা পাঠায় না? জয়শঙ্করের দাবি, যেহেতু ইউরোপ এখন ভারতের সাবেকি জায়গাগুলি থেকে জ্বালানি কিনছে, তাই নয়াদিল্লিকে বাধ্য হয়ে রাশিয়ার ওপর বেশি ভরসা করতে হচ্ছে।

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, গত ষাট বছরেরও বেশি সময় ধরে আমরা জ্বালানি কিনছি রাশিয়া থেকে। এটি নতুন কিছু নয়…এই ষাট বছরে ইউরোপ সহ পশ্চিমের বহু দেশ পাকিস্তানের সেনা শাসককে অস্ত্র বিক্রি করেছে। সেই সময় একমাত্র দেশ যে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল, তা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন। তিনি বলেন, তাই আজ যদি রাশিয়ার সঙ্গে আমাদের কোনও বোঝাপড়া হয়ে থাকে তার কারণ আমাদের অঞ্চলে সেনা শাসনকেই গুরুত্ব দিয়েছে পশ্চিমি দুনিয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Taliban: আফগানিস্তানে হামলা করলে ’৭১-এর পুনরাবৃত্তি হবে! পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি তালিবানের

    Taliban: আফগানিস্তানে হামলা করলে ’৭১-এর পুনরাবৃত্তি হবে! পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি তালিবানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে থাকা পাক তালিবানকে (Taliban) নিকেশ করতে সামরিক পদক্ষেপ করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লা। তার পরেই পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছেন আফগানিস্তানের তালিবান নেতৃত্ব। তালিবান নেতা আহমেদ ইয়াসির পাকিস্তানকে মনে করিয়ে দেন, বাংলাদেশ যুদ্ধে কেমন বেহাল দশা হয়েছিল পাক সেনার। সেই সঙ্গে শাহবাজ শরিফের দেশকে তালিবানের হুঁশিয়ারি, তাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালে ফের লজ্জার মুখে পড়তে হবে পাক সেনাকে।

    পাক তালিবান…

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লা বলেছিলেন, সীমান্তে সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাক তালিবান। আফগানিস্তান আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাই এই বিষয়টি নিয়ে প্রথমে তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। কিন্তু তাতে কাজ না হলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক আইন বলে কোনও শক্তি যদি আক্রমণের পরিকল্পনা করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার অধিকার রয়েছে।

    এর পরেই পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দেন তালিবান (Taliban) নেতা আহমেদ ইয়াসির। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, এটা আফগানিস্তান। বহু শক্তিশালী রাজবংশ এখানে রাজত্ব করে গিয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান করার কথা ভাবতে যাবেন না। কারণ আমাদের আক্রমণ করলে লজ্জার মুখে পড়তে হবে আপনাদের। ভারতের সঙ্গে যেভাবে লজ্জাজনক চুক্তি সই করতে হয়েছিল, সেই একই দশা হবে আবার।

    আরও পড়ুুন: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালে যুদ্ধ হয় ভারত-পাকিস্তানের। ওই যুদ্ধে ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্তান। ভারতের (India) সেনা প্রধান জগজিৎ সিং অরোরার সঙ্গে চুক্তি সই করে আত্মসমর্পণের কথা ঘোষণা করেন পাক সেনা প্রধান আমির আবদুল্লা নিয়াজি। চুক্তি সইয়ের সেই ঐতিহাসিক ছবিটিও ট্যুইট করেছেন তালিবান (Taliban) নেতা।  

    এদিকে, সন্ত্রাসবাদ ও কট্টরপন্থীদের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে সামরিক অভিযানের সবুজ সংকেত দিল পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি। ওই কমিটির মাথায় রয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। সোমবার বৈঠকে বসে ওই কমিটি। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয় সামরিক অভিযান হবে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
LinkedIn
Share