Tag: India

India

  • Shehbaz Sharif: বিলম্বিত বোধোদয় পাকিস্তানের! কাশ্মীর নিয়ে কী বললেন শাহবাজ শরিফ জানেন?  

    Shehbaz Sharif: বিলম্বিত বোধোদয় পাকিস্তানের! কাশ্মীর নিয়ে কী বললেন শাহবাজ শরিফ জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিলম্বিত বোধোদয় পাকিস্তানের (Pakistan)! একমাত্র আলোচনার মাধ্যমেই হতে পারে কাশ্মীর (Kashmir) সমস্যার সমাধান, যুদ্ধের মাধ্যমে নয়। ভারতের (India) সঙ্গে স্থায়ী শান্তির সম্পর্ক চায় ইসলামাবাদ (Islamabad)। একটি সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, অন্তত এমনটাই জানিয়েছেন পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif)। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের এক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে কথা বলার সময় শাহবাজ ওই মন্তব্য করেন।  

    কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাক লড়াই সর্বজনবিদিত। ভারতকে অপদস্থ করতে নানা সময়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে কাশ্মীরকে ইস্যু করতে পিছপা হয়নি পাকিস্তান। তবে প্রতিবারই মুখ পুড়েছে চিন-ঘনিষ্ঠ এই দেশের। জম্মু-কাশ্মীর যে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ, তা বারংবার জানিয়ে দিয়েছে ভারত। ভূস্বর্গ নিয়ে ভারত-পাক বিবাদ দীর্ঘদিনের পুরনো হলেও, নতুন করে পরিস্থিতি ঘোরালো হয়ে ওঠে ২০১৯ সালে। ওই বছর ৫ অগাস্ট উপত্যকা থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। নয়াদিল্লির এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সমস্ত কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে ইসলামাবাদ। পাকিস্তানে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় তৎকালীন ইমরান খানের সরকার। পাল্টা জবাব দেয় ভারতও। ইমরান খান সরকারের পতনের পর ক্ষমতায় আসেন শেহবাজ। আর তারপরই তিনি জোর দেন ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে। পাক অর্থনীতি সংকটের মধ্যে থাকায় জোর দিতে চান দু দেশের বাণিজ্যে, অর্থনীতির উন্নয়নে।

    আরও পড়ুন : পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    কূটনৈতিক মহলের মতে, চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে ঘোর আর্থিক সংকটে শাহবাজের দেশ। মুদ্রাস্ফীতির জেরে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম লাগাম ছাড়া। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো দেশজুড়ে তৈরি হয়েছে তীব্র জ্বালানি সংকট। পরিস্থিতি এতটাই করুণ, যে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারও ঋণ দিতে অস্বীকার করেছে পাকিস্তানকে। এমতাবস্থায় ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক  গড়ে তুলতে না পারলে, ঘোর বিপদ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই একশো আশি ডিগ্রি ভোলবদল ইসলামাবাদের!

    আরও পড়ুন : একদা কাশ্মীর ছিল শারদা দেশ! জানেন কি এই শক্তি পীঠের মাহাত্ম্য?

  • Lok Sabha Polls: লোকসভায় ৩৫টি আসন! জানুন কী ঠিক হল বিহার বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকে

    Lok Sabha Polls: লোকসভায় ৩৫টি আসন! জানুন কী ঠিক হল বিহার বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেডিইউ-এর (JDU) সঙ্গে জোট ভেঙেছে। পতন হয়েছে সরকারের। যদিও তা নিয়ে খুব একটা বিচলিত নয় বিহার বিজেপি (Bihar BJP)। পাখির চোখ ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন (2024 Lok Sabha Polls)। গতবার জে ডি ইউর সঙ্গে জোট বেঁধে ৩৩টি সিট জিতেছিল এন ডি এ। এবার একক ভাবে লড়াই করে ৩৫টি লোকসভা সিট জেতার টার্গেট ঠিক করলেন বিহার বিজেপির নেতারা।

    মঙ্গলবার রাজধানীতে বিজেপির সদর দফতরে বিহার বিজেপির কোর কমিটির বৈঠক হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। ছিলেন, বিহার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সঞ্জয় জয়সওয়াল, বি এল সন্তোষ, রবিশঙ্কর প্রসাদ, শাহনাওয়াজ হোসেন, মঙ্গল পান্ডে, জনক রাম, নন্দ কিশোর যাদব ও অনেকে। বৈঠক শেষে জয়সওয়াল বলেন, “জনমতের বিপক্ষে গিয়ে বিহারে মহা গঠবন্ধন হয়েছে। আমরা বিধানসভার পাশাপাশি রাস্তায় নেমে এই অসাধু জোটের বিরুদ্ধে লড়াই করবো। একই সঙ্গে ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি চলবে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ৩৫টি আসন জেতার টার্গেট দিয়েছে। আমরা সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লক্ষ্য পূরণের জন্য ঝাঁপাবো।”

    আরও পড়ুন: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ! সেনার উপর গ্রেনেড হামলা

    বৈঠকে বিহারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বিহার বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “আমরা জোট করে বিধানসভায় লড়াই করেছিলাম। বেশি সিট জেতার পরেও মুখ্যমন্ত্রী পদে নীতিশ কুমারকে সমর্থন করেছিলাম। কিন্তু জেডিইউ গাদ্দারি করলো। এর জবাব বিহারের মানুষ দেবে। কারণ কেউ চায় না রাজ্যে ফের লালু রাজ ফিরে আসুক।” বিহারের ৪০টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে বিজেপির দখলে ১৭, জেডিইউ পেয়েছে ১৬, লোক জনশক্তি পার্টি ৬টি ও কংগ্রেস জিতেছিল একটি আসনে। তবে আরজেডি এবং জেডিইউ যদি একসঙ্গে লোকসভায় লড়ে, তাহলে চিত্রটা অন্য রকম হতে পারে। তাই আগে থেকেই কোমর বেঁধে ভোট ময়দানে নেমে পড়লেন বিহার বিজেপির কর্তারা।

  • Samar ‘Badru’ Banerjee: আর বাড়ি ফেরা হল না! প্রয়াত কিংবদন্তি ফুটবলার বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়

    Samar ‘Badru’ Banerjee: আর বাড়ি ফেরা হল না! প্রয়াত কিংবদন্তি ফুটবলার বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় একমাস অসুস্থ ছিলেন। এসএসকেএম-এ চিকিৎসা চলছিল। তবে সুস্থ হয়ে আর ফেরা হল না কিংবদন্তি বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়ের। প্রয়াত হলেন প্রাক্তন অলিম্পিয়ান সমর বন্দ্যোপাধ্যায়। ময়দানে যিনি বদ্রু নামেই পরিচিত ছিলেন। শুক্রবার রাত ২টো ১০ মিনিটে এসএসকেএম হাসপাতালে প্রয়াত হন তিনি। ফুটবলারের বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। 

    স্বাস্থ্যের ক্রমশ অবনতি হওয়ার জন্য গত ২৭ জুলাই বাঙ্গুর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন বদ্রু। অ্যালঝাইমার্স, উচ্চ রক্তচাপ এবং অ্যাজোটেমিয়া নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। গত কয়েক দিনে অবস্থার আরও অবনতি হয়েছিল। ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছিল তাঁকে।

    হাওড়ার বালিতে জন্ম। সেখানেই ফুটবলের প্রাথমিক পাঠ। ফুটবলে হাতেখড়ি বালি হিন্দু স্পোর্টিং ক্লাব এবং বালি ওয়েলিংটন ক্লাবে। ১৯৪৮-এ বালি প্রতিভা স্পোর্টিং ক্লাব কলকাতা ফুটবল লিগের তৃতীয় ডিভিশনে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। এরপর বিএনআর হয়ে মোহনবাগানের জার্সি গায়ে তোলেন কিংবদন্তী এই ফুটবলার। ১৯৫২ থেকে ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত সাত বছর মোহনবাগান ক্লাবের হয়ে খেলেছিলেন বদ্রু। মোহনবাগানের হয়ে ট্রফির বন্যা বইয়ে দিয়েছেন। ডুরান্ড কাপ জিতেছেন ১৯৫৩-এ। কলকাতা ফুটবল লিগ জিতেছেন চারবার (১৯৫৪, ১৯৫৫, ১৯৫৬, ১৯৫৯)। তার নামের পাশে আইএফএ শিল্ড তিনবার (১৯৫২, ১৯৫৪, ১৯৫৬)। রোভার্স কাপ জিতেছেন ১৯৫৬-এ।

    আরও পড়ুন: বাইশ গজকে বাই বাই! লর্ডসেই কি শেষ ম্যাচ ঝুলনের?

    ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন অলিম্পিক্সে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি। ১৯৫৬ মেলবোর্ন অলিম্পিকে ভারতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ঘোষিত হন তিনি। দেশের হয়ে জিতেছেন কলম্বো কাপ-ও। বদ্রুর প্রয়াণে ক্রীড়ামহলে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তাঁর প্রয়াণে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোক জ্ঞাপন করা হয়েছে মোহনবাগান ক্লাবের তরফেও।

  • Wargames: ভারত, চিন, রাশিয়া সামরিক মহড়া! কী ভাবছে আন্তর্জাতিক মহল

    Wargames: ভারত, চিন, রাশিয়া সামরিক মহড়া! কী ভাবছে আন্তর্জাতিক মহল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-চিন (China) সীমান্তে সংঘাত লেগেই রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে  চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে একসঙ্গে যৌথ মহড়ায় (Military Exercise) অংশ নিতে চলেছে ভারত (India) এবং চিনের সেনাবাহিনী। রাশিয়ার মাটিতে আরও তিনটি দেশের সঙ্গে এই মহড়া চালানো হবে বলে জানিয়েছে চিনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে রাশিয়ায় এই সামরিক মহড়ার আয়োজনও আন্তর্জাতিক মহলে গুরুত্ব বাড়িয়েছে।

    চিনা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই মহড়ার সঙ্গে সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কোনও সম্পর্ক নেই। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি করতেই এহেন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভারত এবং চিন ছাড়াও রাশিয়া (Russia), বেলারুশ এবং তাজিকিস্তান এই মহড়ায় অংশ নেবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “অংশগ্রহণকারী দেশগুলির সেনাবাহিনীর মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এই মহড়ার আয়োজন করা হচ্ছে। কৌশলগত ক্ষেত্রেও অংশগ্রহণকারী দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে সাহায্য করবে এই মহড়া। তাছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তাজনিত সমস্যা সমাধানে দক্ষতা বাড়াবে এই মহড়া।” 

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই আসছে রাশিয়ার প্রতিনিধি দল! সুখোই নিয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় জোড়

    রাশিয়ার তরফে জুলাই মাসে একটি বিবৃতিতে সামরিক মহড়ার কথা ঘোষণা করেছিল। সেখানে ১৩টি দেশ অংশ নেবে বলে জানানো হয়েছিল। তবে এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনও তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। তবে জানা গিয়েছে, পূর্ব রাশিয়ার সাইবেরিয়ার বেশ কিছু অঞ্চলকে এই সামরিক মহড়ার জন্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অঞ্চলটি চিনের সীমান্ত থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জানা গিয়েছে, এই ড্রিলে বায়ু সেনা, দূরপাল্লার সামরিক যুদ্ধ সামগ্রীর অনুশীলন হবে। এর সঙ্গে সাম্প্রতিক পরুস্থিতির কোনও সম্পর্ক নেই।

    ভারত এই সামরিক মহড়ায় অংশগ্রহণের বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু ঘোষণা করেনি। তবে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আগেও চিন ও ভারত নিজেদের দেশের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একাধিক সামরিক মহড়ায় অংশগ্রহণ করেছে। ২০২০ সালের মে মাসে গালওয়ান উপত্যকায় সংঘর্ষের পরেই ভারত-চীন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতি ঘটে। তারপর থেকেই দুই দেশের যৌথ সামরিক মহড়া বন্ধ রাখা হয়েছে। 

  • VHP on Rohingya: রোহিঙ্গাদের ভারত থেকে বের করে দেওয়া উচিত, মত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP on Rohingya: রোহিঙ্গাদের ভারত থেকে বের করে দেওয়া উচিত, মত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রোহিঙ্গাদের (Rohingya) ভারত (India) থেকে বের করে দেওয়া উচিত। অন্তত এমনই মন্তব্য করলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সভাপতি অলোক কুমার (Alok Kumar)। রোহিঙ্গাদের দিল্লিতে পুনর্বাসন দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। তার প্রেক্ষিতেই একথা বলেছেন অলোক কুমার। সরকারি সিদ্ধান্তকে দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আন্তর্জাতিক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্র জৈনও (Surendra Jain)।

    মায়ানমার ছেড়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছেন রোহিঙ্গারা। দিল্লিতেও ঘাঁটি গেড়েছেন তাঁরা। এই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ফ্ল্যাট দিচ্ছে কেন্দ্র। তাঁদের প্রহরায় মোতায়েন থাকবে দিল্লি পুলিশও। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান কেন্দ্রীয় হাউজিং অ্যান্ড আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রী হরদীপ সিংহ পুরী।

    ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, ভারত বরাবরই এ দেশে আশ্রয়প্রার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দিল্লির বক্করওয়ালা এলাকার অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য তৈরি করা ফ্ল্যাটে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তাদের সাধারণ সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে এবং দিল্লি পুলিশ ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তার জন্য থাকবে। বিরোধীদের কটাক্ষ করে তিনি লেখেন, যাঁরা ভারতের শরণার্থী নীতিকে সিএএ-র সঙ্গে জুড়ে বিরোধিতা করে নিজেদের কেরিয়ার তৈরি করতে অভ্যস্ত, তাঁদের জন্য দুঃসংবাদ।

    আরও পড়ুন : পরপর জেহাদি হামলার জের! হিন্দুদের জন্য হেল্পলাইন নম্বর চালু ভিএইচপির

    সরকারের এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আবেদন জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। অলোক কুমার বলেন, রোহিঙ্গাদের থাকার ব্যবস্থা করার চেয়ে তাদের ভারতের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থাই করা উচিত। তিনি বলেন, পাকিস্তান থেকে এদেশে আসা হিন্দু শরণার্থীরা মঞ্জু কা তিলা এলাকায় অতিকষ্টে দিন গুজরান করছেন। তাঁদের টপকে যেভাবে রোহিঙ্গাদের সুযোগ সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। রোহিঙ্গাদের ফ্ল্যাট এবং পুলিশ প্রহরা সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দেওয়ার বিষয়টিকে দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আন্তর্জাতিক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্র জৈনও।

    আরও পড়ুন : ম্যাঙ্গালুরুর মসজিদের অন্দরে হিন্দু মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ! পুজোর উদ্যোগ ভিএইচপি-র

  • Chinese Spy Ship: ভারত আমেরিকার উদ্বেগ সত্ত্বেও শ্রীলঙ্কার বন্দরে চিনা ‘গুপ্তচর জাহাজ’

    Chinese Spy Ship: ভারত আমেরিকার উদ্বেগ সত্ত্বেও শ্রীলঙ্কার বন্দরে চিনা ‘গুপ্তচর জাহাজ’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) ও আমেরিকার (America) উদ্বেগ সত্ত্বেও শেষমেশ মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) হামবানটোটা (Hambantota) বন্দরে এসে ভিড়ল চিনা গুপ্তচর জাহাজ (Chinese Spy Ship)। ইয়ান ওয়াং-৫ নামের ওই জাহাজ না পাঠাতে চিনকে (China) অনুরোধ করেছিল কলম্বোও। সেসব আপত্তি-উদ্বেগ অগ্রাহ্য করেই হামবানটোটা বন্দরে নোঙর করেছে ওই চিনা গুপ্তচর জাহাজ।

    দিন কয়েক আগে চিনের ওই জাহাজটি যাত্রা করে শ্রীলঙ্কা অভিমুখে। তখনই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। জাহাজটি যাতে হামবানটোটা বন্দরে না নোঙর করে, সেজন্য ড্রাগনের দেশকে আবেদন করেছিল শ্রীলঙ্কাও। সেসব কান না তুলেই শ্রীলঙ্কা অভিমুখে যাত্রা করতে শুরু করে ইউয়ান ওয়াং-৫ নামের ওই জাহাজটি। ১৪ নটিক্যাল গতিতে সেটি ধেয়ে আসতে থাকে হাম্বানটোটা বন্দর অভিমুখে।  জানা গিয়েছে, এই গুপ্তচর জাহাজটি চিনের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু জাহাজটি শি জিন পিংয়ের দেশের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়, তাই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। নয়াদিল্লির আশঙ্কা, অত্যাধুনিক এই জাহাজের মাধ্যমে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার ওপর নজরদারি চালাতে পারে বেজিং। ভারতের এই আপত্তির পরে পরেই শ্রীলঙ্কার তরফেও চিনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাদের বন্দরে ওই জাহাজ যেন নোঙর না করে। তার পরেও জাহাজ আসে হামবানটোটায়। করে নোঙরও।

    আরও পড়ুন : বন্দরে ভেড়েনি চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, দাবি শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষের

    জানা গিয়েছে, চিনা এই গুপ্তচর জাহাজ যে কোনও উপগ্রহের ওপরও নজরদারি চালাতে পারে। আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের হদিশও দিতে পারে এই জাহাজ। ওড়িশা উপকূলের কাছে ভারতের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার যাবতীয় তথ্য এই জাহাজ হস্তগত করে চিনে নিয়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা ভারতের। যদিও চিনের দাবি, গবেষণা ও সমীক্ষার কাজেই ব্যবহার করা হয় জাহাজটি। তবে পেন্টাগন জানিয়েছে, চিনের ওই জাহাজটি নিয়ন্ত্রিত হয় চিনা পিপলস আর্মির স্ট্র্যাটেজিক সাপোর্ট ফোর্সের দ্বারা।

    এদিকে, এই গুপ্তচর জাহাজ শ্রীলঙ্কা এসে পৌঁছানোর আগেই মঙ্গলবার ভারতের তরফে কলম্বোকে উপহার হিসেবে পাঠানো হয় একটি ডর্নিয়ার বিমান। মূলত মাদক পাচার ও জলসীমান্তে নজরদারি চালাতেই কলম্বোকে এই উপহার দিয়েছে নয়াদিল্লি। শ্রীলঙ্কার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে হস্তান্তরিত করা হয় বিমান। দ্বীপরাষ্ট্রের নয়া প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, সামুদ্রিক নজরদারিতে আমাদের বিমানবাহিনী, নৌবাহিনীর সঙ্গে ভারতীয় নৌবাহিনীর পারস্পরিক সহযোগিতার যাত্রা শুরু হল। প্রসঙ্গত, শ্রীলঙ্কা বায়ুসেনার মাত্র ১৫ জন এই বিশেষ নজরদারি বিমানটি চালাতে পারবেন। মাস চারেক ধরে তাঁদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে ভারতে।

    আরও পড়ুন : চিনা ঋণের ফাঁদ থেকে সাবধান! সতর্কবার্তা বাংলাদেশি মন্ত্রীর

  • Bangladesh: চিনা ঋণের ফাঁদ থেকে সাবধান! সতর্কবার্তা বাংলাদেশি মন্ত্রীর

    Bangladesh: চিনা ঋণের ফাঁদ থেকে সাবধান! সতর্কবার্তা বাংলাদেশি মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্বালানির দাম (Fuel Price) লাগামছাড়া। তার জেরে প্রতিবাদে মুখর হয়েছে ভারতের (India) প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ (Bangladesh)। দেশের বিভিন্ন পেট্রল পাম্পে চলছে বিক্ষোভ প্রদর্শন। উঠেছে দাম কমানোর দাবিও। আর্থিক সঙ্কট থেকে মুক্তি পেতে শেখ হাসিনার দেশ দ্বারস্থ হয়েছে আইএমএফের (IMF)। বাংলাদেশকে ঋণ দিতেও রাজি হয়েছে আইএমএফ। করোনা (Covid 19) সঙ্কট মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ২ হাজার ৮৪৫ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা ঋণ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এমতাবস্থায় চিনের মাধ্যমে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলিকে সতর্ক করলেন বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী এএইচএম মুস্তাফা কামাল। কিছুদিন আগেই ঢাকা সফরে এসে হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই। তার পরেই কামালের এই ‘সতর্কতা’ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

    আরও পড়ুন :দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    কামাল বলেন, বিশ্বজুড়েই বাড়ছে মুদ্রাস্ফীতি। তাই এই সময় ঋণ নিলে উন্নয়নের গতি কমে গিয়ে চাপ পড়বে বাজারে। এর পরেই শ্রীলঙ্কার প্রসঙ্গ টানেন তিনি। চিনের কাছেও পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ঋণ নিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। চিনা ঋণের ফাঁদে পা দিয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে গিয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র। বাধ্য হয়েছিল নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে। কামাল বলেন, অন্য গরিব দেশগুলিকে ঋণ দিয়ে আরও চাপে ফেলার আগেই আগামী দিনের অবস্থা কী হবে, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে হবে চিনকে। তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির এই হালের জন্য সবাই দায়ী করছে চিনকে। আর এই দায় অস্বীকারও করতে পারে না চিন। কামাল বলেন, শ্রীলঙ্কার এই সঙ্কট দেখার পরে আমাদেরও বেশি এবং ভালো করে চিন্তাভাবনা করতে হচ্ছে। কারণ কোনও দেশকে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও প্রকল্প ভালো করে খুঁটিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে চিনকে আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। কারণ এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    আরও পড়ুন : চরম বিদ্যুৎ সংকটে বাংলাদেশ! নিয়মিত লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়েছে বাংলাদেশ। এই জন্যই জ্বালানি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভর্তুকি তুলে নেওয়ার জন্য শর্ত দিয়েছে আন্তর্জাতিক ওই সংস্থা। তার পরেই জ্বালানির দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ সরকার। যার প্রতিবাদে শুরু হয়েছে দেশজুড়ে বিক্ষোভ।

     

  • Indian Economy: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    Indian Economy: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরেও দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির (Fastest Growing Economy) দেশ হতে চলেছে ভারত (India)। মুদ্রাস্ফীতির হার বেশি হওয়া সত্ত্বেও ভারত দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হবে। সরকারি একটি  সূত্রেই এ খবর মিলেছে।

    দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ স্বয়ং জানিয়েছিলেন, ভারতীয় অর্থনীতি (Indian Economy) বিশ্বের বাকি দেশগুলোর তুলনায় যথেষ্ট ভালো অবস্থায় রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন এজেন্সি ভারতীয় অর্থনীতিকে যথেষ্ট উচ্চস্থানে রেখেছে। তিনিও জানিয়েছিলেন, এই মুহূর্তে ভারত সারা বিশ্বের মধ্যে দ্রুততম বৃদ্ধির অর্থনীতির দেশ।

    আরও পড়ুন : ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    ভারতীয় মুদ্রার দাম ক্রমশ পড়ছে। ক্রমেই নিম্নগামী টাকার দর। জানা গিয়েছে, এক মার্কিন ডলারের তুলনায় তা পৌঁছে গিয়েছে ৮০ টাকায়। চড়া মুদ্রাস্ফীতি (Inflation)। শতাংশের হিসেবে ৮। তার পরেও ভারতীয় অর্থনীতি নিয়ে দেশবাসীকে উদ্বেগে থাকতে নিষেধ করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেছিলেন, টাকার দর পড়ছে ঠিকই, তবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই। ভারতীয় অর্থনীতি বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় বেশ ভাল অবস্থায় রয়েছে।

    আরও পড়ুন :বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    সরকারি ওই সূত্রের খবর, মুদ্রাস্ফীতির হার বাড়লেও, ভারতীয় অর্থনীতি চলছে সংস্কারের পথে। মুদ্রাস্ফীতির হার কমাতে নিরন্তর পদক্ষেপ করা হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাংককেও। মুদ্রাস্ফীতি টানা ছ মাস ধরে টলারেন্স লেভেল ছয় শতাংশের ওপরে রয়েছে।  

    সরকারি ওই সূত্রই জানাচ্ছে, ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির এই হার এখনই কমে যাওয়ার কোনও সুযোগ নেই। অন্ততঃ এ বছর এবং তার পরের বছর। বাণিজ্য ঘাটতি স্ফীত হওয়া সত্ত্বেও কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট (CAD) ক্রমেই এগিয়ে চলেছে। সরকারের নিজস্ব যে ধার রয়েছে, সেই বাবদ খরচের ওপর প্রতিনিয়ত নজরদারি চালানো হচ্ছে। স্ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যাপারেও সতর্ক থাকা প্রয়োজন বলে দাবি ওই সূত্রের।

     

  • Chinese Spy Ship: বন্দরে ভেড়েনি চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, দাবি শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষের

    Chinese Spy Ship: বন্দরে ভেড়েনি চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, দাবি শ্রীলঙ্কা বন্দর কর্তৃপক্ষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) হাম্বানটোটা বন্দরে নোঙর করার কথা ছিল চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ (Chinese Spy Ship)  ইউয়ান ওয়াং-৫। বৃহস্পতিবার ওই বন্দরে নোঙর করার কথা ছিল ওই গুপ্তচর জাহাজের। যদিও ওই বন্দরের মাস্টারের (Harbour Master) দাবি, তাঁর অনুমতি ছাড়া কোনও জাহাজ নোঙর করতে পারবে না ওই বন্দরে।

    দিন কয়েক আগে চিনের ওই জাহাজটি যাত্রা করে শ্রীলঙ্কা অভিমুখে। তখনই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত (India)। জাহাজটি যাতে ওই বন্দরে না ভেড়ে, সেজন্য আবেদন জানিয়েছিল শ্রীলঙ্কাও। সেসব আবেদন-আপত্তি গ্রাহ্য না করেই শ্রীলঙ্কা অভিমুখে যাত্রা করতে শুরু করে ইউয়ান ওয়াং-৫ নামের ওই জাহাজটি। ১৪ নটিক্যাল গতিতে সেটি ধেয়ে আসতে থাকে হাম্বানটোটা বন্দর অভিমুখে। এই গুপ্তচর জাহাজটি চিনের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়।

    আরও পড়ুন :পাক রণতরীকে নোঙর করতে দিতে অস্বীকার বাংলাদেশের, কেন জানেন?

    যেহেতু জাহাজটি শি জিন পিংয়ের দেশের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়, তাই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। নয়াদিল্লির ধারণা, অত্যাধুনিক এই জাহাজের মাধ্যমে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার ওপর নজরদারি চালাতে পারে চিন। ভারতের এই আপত্তির পরে পরেই শ্রীলঙ্কার তরফেও চিনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাদের বন্দরে যেন ওই জাহাজ নোঙর না করে।

    জানা গিয়েছে, ২৩ হাজার টনের জাহাজটি ইন্দোনেশিয়ার উপকূল থেকে পশ্চিম দিকে যাত্রা করেছে। ১১ অগাস্ট সকালে ভারতীয় সময় সকাল সাড়ে ন’ টা নাগাদ জাহাজটির শ্রীলঙ্কা উপকূলের হাম্বানটোটা বন্দরে নোঙর করার কথা ছিল। ১৭ অগাস্ট পর্যন্ত সেখানেই থাকার কথাও ছিল জাহাজটির। শ্রীলঙ্কার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে কলম্বোর চিনা দূতাবাসকে জানিয়ে দেওয়া হয় জাহাজের নোঙর করাটা যাতে পিছিয়ে দেওয়া হয়। এই প্রেক্ষিতে দ্বীপরাষ্ট্রর তরফে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন আছে। এদিন হাম্বানটোটার বন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, তাঁর অনুমতি ছাড়া ওই বন্দরে কোনও জাহাজ নোঙর করতে পারবে না।

    আরও পড়ুন : ভারতের আপত্তি সত্ত্বেও শ্রীলঙ্কা অভিমুখে চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ

     

  • Rakesh Jhunjhunwala: ৬০০ টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করানো জামাও কুঁচকে গিয়েছে…আক্ষেপ ভারতের বিগ বুল রাকেশের

    Rakesh Jhunjhunwala: ৬০০ টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করানো জামাও কুঁচকে গিয়েছে…আক্ষেপ ভারতের বিগ বুল রাকেশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছশো টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করিয়েছেন জামা। তাও কুঁচকে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে ভারতের (India) ওয়ারেন বাফেট (Warren Buffett) রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার (Rakesh Jhunjhunwala) যে ছবি সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে, তা নিয়েই এক সময় প্রশ্ন করা হয়েছিল ভারতীয় শেয়ার মার্কেটের (Share Market) এই বিগ বুলকে (Big Bull)। তখনই তিনি জানিয়েছিলেন, ছশো টাকা দিয়ে জামা ইস্ত্রি করালেও জামার এই হাল।

    সম্প্রতি প্রয়াত হয়েছে রাকেশ। ১৯৮৫ সালে মাত্র ৫ হাজার টাকা নিয়ে শেয়ার মার্কেটে এসেছিলেন। তার পর ক্রমেই পরিণত হয়েছিলেন ভারতীয় শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুলে’। কিছু দিন আগেই আকাশে ডানা মেলে তাঁরই পৃষ্ঠপোষকতায় আকাশা এয়ারলাইন্সের বিমান। শেয়ার বাজারের লভ্যাংশ রাকেশ বিনিয়োগ করেছিলেন একাধিক শিল্প ও বাণিজ্যে। ফোবর্স ম্যাগাজিনের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে রাকেশের সম্পত্তির পরিমাণ আনুমানিক সাড়ে ৫০০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৪২ হাজার কোটি টাকারও বেশি। অ্যাপটেক লিমিটেড ও হাঙ্গামা ডিজিটাল মিডিয়া এন্টারটেইনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ছিলেন রাকেশ। ছিলেন একাধিক সংস্থার ডিরেক্টরও।

    আরও পড়ুন : প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা

    এহেন রাকেশ যাপন করতেন অতি সাধারণ জীবন। ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি। তখনই তাঁর কুঁচকানো জমার ছবি ভাইরাল হয়। তাঁকে প্রশ্ন করতেই জানা যায়, অতি সাধারণ জীবন যাপন করতেন রাকেশ। রাকেশ জানিয়েছিলেন, অফিসে কোনও খদ্দের কিংবা ক্লায়েন্ট না থাকলে  তিনি শর্টস পরেও অফিস যেতেন। নিতান্তই সাদামাটা জীবন যাপন করতেন তাঁর স্ত্রী রেখা ঝুনঝুনওয়ালাও। তিনিও যে প্রচুর সম্পত্তির মালিক, তা নিয়ে ভাবতেন না রেখা। রাকেশ বলেন, আগে যে হুইস্কি আমরা খেতাম, এখনও তাই খাই। আগের মতোই একই গাড়ি চালাই। একই খাবার খাই। ভারতের ‘ওয়ারেন বাফেট’ বলেন, আমরা মধ্যবিত্ত মানুষ। আমি যদি তাজ মনসিং হোটেলেও থাকি, তাহলেও জিজ্ঞেস করি সস্তার ব্রেকফাস্টটা কী আছে?

    রাকেশের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা অদম্য। জীবনীশক্তিতে ভরপুর। রসিক, দূরদৃষ্টি সম্পন্ন। অর্থনৈতিক বিশ্বে তিনি তাঁর বিপুল অবদান রেখে গেলেন। ভারতের অগ্রগতি নিয়ে তিনি সব সময় ভাবতেন। তাঁর প্রয়াণ দুঃখের। রাকেশের শোকস্তব্ধ পরিবারকে সমবেদনাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ দেশ, কী হবে ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার স্টকের?

     

LinkedIn
Share