Tag: India

India

  • Predator Drones: শঙ্কিত চিন-পাকিস্তান! চুক্তি সম্পন্ন, ৩১টি মার্কিন ‘প্রিডেটর ড্রোন’ পাচ্ছে ভারত

    Predator Drones: শঙ্কিত চিন-পাকিস্তান! চুক্তি সম্পন্ন, ৩১টি মার্কিন ‘প্রিডেটর ড্রোন’ পাচ্ছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে পাকিস্তান ও চিনের আগ্রাসনের মোকাবিলা করতে বেশ কয়েকদিন ধরেই মার্কিন ড্রোন কেনার লক্ষ্য ছিল ভারতের। মঙ্গলবার তা চূড়ান্ত রূপ পেল। আমেরিকার অন্যতম ঘাতক অস্ত্র ‘প্রিডেটর ড্রোন’ নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করল ভারত। এখন শুধু হাতে পাওয়ার অপেক্ষা। সূত্রের খবর, ৩২ হাজার কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে দু’দেশের মধ্যে। তার বিনিময়ে ভারতের হাতে ৩১টি ‘প্রিডেটর ড্রোন’ তুলে দেবে আমেরিকা। 

    মোদি-বাইডেন আলোচনার ফল

    লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় চিনের সঙ্গে বিবাদের আবহে ভারতের হাতে প্রিডেটর ড্রোন আসার খবর চিন্তায় রাখবে বেজিংকে। চিনের লালফৌজের চোখরাঙানির মাঝেই ভারতীয় সেনার হাতে আসবে এই ‘এমকিউ-৯বি’ ড্রোন। ফলে ভারতের প্রতিরক্ষা বিভাগ আরও মজবুত হবে। সম্প্রতি আমেরিকার ডেলওয়ারে ‘কোয়াড’ শীর্ষ সম্মেলন হয়। সেখানে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে তাঁর আলোচনাও হয়। তার এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এই ড্রোন নিয়ে দু’দেশের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনার ফল বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে এই ড্রোন কবে ভারতে আসবে তা এখনও জানা যায়নি। ৩১টি ড্রোনের মধ্যে ১৫টি পাবে নৌসেনা। অন্যদিকে, ৮টি করে পাবে স্থলসেনা এবং বায়ুসেনা।

    আরও পড়ুন: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    প্রিডেটর ড্রোনের ক্ষমতা

    তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা মহম্মদ ওমর থেকে আল কায়দা প্রধান আয়মান আর জাওয়াহিরি— গত দু’দশকে আমেরিকার প্রিডেটর ড্রোনের ‘শিকারের’ তালিকায় এমন অনেকেই রয়েছেন। জেনারেল অ্যাটোমিক্স-এর তৈরি এই ড্রোনের পোশাকি নাম এমকিউ-৯বি। আবহাওয়া যেমনই হোক, নিঃশব্দে শত্রু শিবিরে আঘাত হানতে পারে প্রিডেটর ড্রোন। এর সর্বোচ্চ গতি ৪৪২ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। আকাশ থেকে ভূমি, আকাশ থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র বহনেও এই প্রিডেটর ড্রোন বেশ কার্যকরি। মূলত, ১৭ হাজার কেজি কার্গো বহন করতে পারে এই ড্রোন। ৪৫০ কেজির বোমাও বহন করতে পারে এই প্রিডেটর ড্রোন। জানা যাচ্ছে, ভারতে ৪টি বিশেষ সামরিক ঘাঁটিতে এই ড্রোন মোতায়েন হতে পারে। তার মধ্যে একটি আইএনএস রাজালি, এটি চেন্নাইয়ের কাছে। গুজরাটের পোরবন্দর, সারসাওয়া, ও উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুরে এটি মোতায়েন থাকতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs New Zealand: বৃষ্টিতে পণ্ড অনুশীলন, বেঙ্গালুরুতে ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচেও বিঘ্ন ঘটাবে আবহাওয়া?

    India vs New Zealand: বৃষ্টিতে পণ্ড অনুশীলন, বেঙ্গালুরুতে ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচেও বিঘ্ন ঘটাবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের লক্ষ্যে বাংলাদেশের পর এবার নিউজিল্যান্ডকেও (India vs New Zealand) নাস্তানাবুদ করতে চায় রোহিত ব্রিগেড। বুধবার শুরু ভারত-নিউজিল্যান্ড তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। প্রথম ম্যাচ বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে। প্রতিপক্ষ বদল হলেও ভারতের আগ্রাসী খেলার ধরন যে পাল্টাবে না তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন কোচ গৌতম গম্ভীর। কিন্তু কানপুরের মতোই বেঙ্গালুরুতেও বৃষ্টির জন্য মাঝে মধ্যেই খেলা থমকে যেতে পারে। অন্তত ম্যাচের আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস তেমনই বলছে। বৃষ্টির জন্যই মঙ্গলবার অনুশীলন বাতিলও হয়ে যায় ভারতের।

    প্রতিপক্ষকে ক্লিনসুইপ করাই লক্ষ্য

    ঘরের মাঠে সদ্য বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্টে ২-০ জিতেছে ভারত (India vs New Zealand)। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধেও ফুল পয়েন্টেই লক্ষ্য। এই সিরিজেও প্রতিপক্ষকে ক্লিনসুইপ করতে পারলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের দিকে অনেকটা এগিয়ে থাকবে ভারত। প্রথম টেস্টে বড় প্রভাব ফেলতে পারে বৃষ্টি। মঙ্গলবার, সকালে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে নামার কথা ছিল বিরাটদের। প্রাথমিক ভাবে এক ঘণ্টা পিছিয়ে দেওয়া হয় প্র্যাক্টিস। এরপর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের মিডিয়া ম্যানেজার জানিয়ে দেন, প্র্যাক্টিস বাতিল করা হয়েছে বৃষ্টির কারণে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আগামী কয়েকদিনও বৃষ্টি রয়েছে। 

    কোন দিন কত বৃষ্টি

    আবহাওয়ার পূর্বাভাস (India vs New Zealand) অনুযায়ী, টেস্টের প্রথম দু-দিন ৭০-৯০ শতাংশ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ মেঘলা থাকবে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয়েছে বেঙ্গালুরুতে।  বুধবার, টেস্ট ম্যাচের প্রথম দিনে ৪১ শতাংশ বৃষ্টিপাতের আভাস দেওয়া হয়েছে। এমনকি বিকেলে বজ্রপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে৷ বৃহস্পতিবার ম্যাচের দ্বিতীয় দিনেও বৃষ্টির খেলার গতি রোধ করতে পারে, দ্বিতীয় দিনেও ৪০ শতাংশ বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস আছে। তবে সব থেকে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে শুক্রবার। ম্যাচের তৃতীয় দিনে পূর্বাভাস অনুসারে ৬৭% বৃষ্টিপাত হতে পারে। শেষ দুই দিনও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে।

    স্কোয়াড-রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জসপ্রীত বুমরা (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমন গিল, বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, সরফরাজ খান, ঋষভ পন্থ, ধ্রুব জুরেল, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাডেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, মহম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপ।

    রিজার্ভ-মায়াঙ্ক যাদব, নীতীশ রেড্ডি, হর্ষিত রানা, প্রসিধ কৃষ্ণ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trudeaus Preposterous Imputations: কানাডার কূটনীতিককে তলব ভারতের, কেন জানেন?

    Trudeaus Preposterous Imputations: কানাডার কূটনীতিককে তলব ভারতের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রুডোর অযৌক্তিক অভিযোগের কারণে কানাডার কূটনীতিককে তলব করল ভারত (Trudeaus Preposterous Imputations)। সোমবার কানাডিয়ান কূটনীতিক স্টিউয়ার্ট হুইলারকে তলব করেছিল নয়াদিল্লি (India)। ঘটনায় এদিন ফের একবার তলানিতে ঠেকল ভারত-কানাডা সম্পর্ক।

    নয়াদিল্লির প্রতিক্রিয়া (Trudeaus Preposterous Imputations)

    মাস কয়েক আগে কানাডায় খুন হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় কানাডা সরকার সে দেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনারের দিকে ইঙ্গিত করায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে নয়াদিল্লি। বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরকারের এই পদক্ষেপ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও অযৌক্তিক। এই ঘটনায় স্টিউয়ার্টকে তলব করে ভারত। বৈঠক শেষে কানাডিয়ান এই কূটনীতিক বলেন, “ভারত সরকারের এজেন্ট ও কানাডার মাটিতে একজন কানাডিয়ান নাগরিককে হত্যার মধ্যে সম্পর্কের বিশ্বাসযোগ্য ও অকাট্য প্রমাণ দিয়েছে কানাডা।” তিনি বলেন, “তারা যা বলেছিল, তা মেনে চলা ও খতিয়ে দেখার সময় এসেছে ভারতের। আমাদের দেশ ও দেশবাসী উভয়েরই স্বার্থে কানাডা ভারতকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।”

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    প্রসঙ্গত, ট্রুডোর অভিযোগকে রাজনৈতিক লাভের জন্য ভারতকে অপমান করার একটা ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার বলেও জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। প্রসঙ্গত, রবিবার কানাডা সরকারের তরফে জারি করা একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে যাঁদের স্বার্থ জড়িত, সেই তালিকায় ভারতীয় হাই কমিশনারও রয়েছেন। কানাডার আসন্ন পার্লামেন্ট নির্বাচনে কট্টরপন্থী খালিস্তানি গোষ্ঠীগুলির সমর্থন পাওয়ার জন্য ট্রুডো সরকার নতুন করে নিজ্জর বিতর্ক সামনে নিয়ে আসছে বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের অভিমত।

    আরও পড়ুন: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    খালিস্তানপন্থী নেতা নিজ্জরকে ২০২০ সালে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করে ভারত। এর প্রায় তিন বছর পরে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার সারের একটি গুরুদ্বারের সামনে তাঁকে হত্যা করা হয়। নিজ্জর খুনে ভারতের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেন ট্রুডো। তার পর থেকেই চিড় ধরে দুই দেশের সম্পর্কে। ঘটনার পর খালিস্তানপন্থীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য কানাডাকে দোষারোপ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী (India) নরেন্দ্র মোদি (Trudeaus Preposterous Imputations)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India-Bangladesh Relation: “ভারত-বাংলাদেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের বিকল্প হতে পারে না”, বললেন ইউনূস

    India-Bangladesh Relation: “ভারত-বাংলাদেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের বিকল্প হতে পারে না”, বললেন ইউনূস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-বাংলাদেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের বিকল্প হতে পারে না। দুই দেশের স্বার্থে উভয়ের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় থাকা খুবই জরুরি। সম্প্রতি এমনই অভিমত  প্রকাশ করলেন বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। গত অগাস্ট মাসেই বাংলাদেশে পতন হয়েছে শেখ হাসিনার সরকারের। তারপর থেকে পদ্মা পাড়ে ভারত বিরোধী মনোভাব মাথা চাড়া দিয়েছে। এই আবহে ইউনূস ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার কথা বললেন। তাঁর দাবি, এই সম্পর্ক হতে হবে স্বচ্ছতা এবং সমতার ভিত্তিতে। এই সম্পর্ক দুই দেশের কাছেই প্রয়োজনীয়।

    ইউনূসের মত

    বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস বললেন, “ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নত করতেই হবে। কারণ বাংলাশের চাহিদা এবং ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ সম্পর্ক এবং আমাদের মধ্যে অনেক কিছুর মিল রয়েছে। আমাদের একটি পারস্পরিক ইতিহাস আছে। তাই আমাদের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সমস্যার সমাধানের ওপরও জোর দেন ইউনূস।” তিনি বলেন, “সীমান্তের ওপারে জল বণ্টন ও মানুষের চলাচলের সমস্যার সমাধান করতে হবে।  আমাদের প্রশাসন এই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য ভারতের সঙ্গে একসাথে কাজ করবে। আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে এবং এসব সমস্যা সমাধানের আন্তর্জাতিক উপায় রয়েছে তা খুঁজে বার করতে হবে।” সার্ক গোষ্ঠীকে পুনরায় শক্তিশালী করার কথাও বলেন ইউনূস।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে ভোটভাগের হিসেবে এগিয়ে বিজেপি, বেড়েছে আসনও

    দিল্লির দাবি

    বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস সুসম্পর্কের কথা বললেও ভারত মনে করে, ঢাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের চলতি পদক্ষেপগুলি শুধুমাত্র বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর প্রাণই বিপন্ন করছে না, বৃহত্তর আঞ্চলিক নিরাপত্তাকেও বিপদের মুখে ফেলছে। দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রশ্নে এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত সমাজের সব রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় সম্প্রদায়কে সরকার ও প্রশাসনের অংশ করা। বাংলাদেশ সংখ্যালঘুদের উপর নিপীড়ণ বন্ধ হলে, সন্ত্রাস থামলে, তবেই দুই দেশের একসাথে গিয়ে চলা সম্ভব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Women’s T20 WC 2024: রেকর্ড সংখ্যক দর্শক, বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারিয়েও সেমির পথ সহজ নয় ভারতের

    Women’s T20 WC 2024: রেকর্ড সংখ্যক দর্শক, বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারিয়েও সেমির পথ সহজ নয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়েদের টি২০ বিশ্বকাপে (Women’s T20 WC 2024) পাকিস্তানকে হারিয়েও শেষ চারের লড়াই সহজ নয় ভারতের (India vs Pakistan)। পরবর্তী দুটো ম্যাচে ভারতকে বড় ব্যবধানে জিতলে তবেই সেমির টিকিট পাকা করতে পারবেন হরমনপ্রীতরা। ভারতের বাকি দুটো ম্যাচ রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে। শ্রীলঙ্কা ছন্দে না থাকলেও অস্ট্রেলিয়া কিন্তু কঠিন প্রতিপক্ষ।

    কঠিন অঙ্কের সামনে টিম ইন্ডিয়া

    মেয়েদের টি২০ বিশ্বকাপে (Women’s T20 WC 2024) পরবর্তী দুটো ম্যাচে জিতলে ভারতের পয়েন্ট হবে ৬। অন্যদিকে, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড তাদের বাকি ম্যাচগুলো জিতলে মোট ৬ পয়েন্টের মালিক হবে। তাই, বাকি ম্যাচগুলোতে ভারতকে জিততে হবে এবং বড় ব্যবধানে জিততে হবে। তাহলে নেট রান রেটের দিক থেকে পজিটিভ হবে। গ্রুপ এ-তে ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। শ্রীলঙ্কা একটিও ম্যাচে জেতেনি। বাকি প্রতিটা দল একটি করে ম্যাচ জিতেছে। ভারতের নেট রান রেট -১.২১৭। নেগেটিভ নেট রান রেট একমাত্র রয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কার। ৯ তারিখ পরের ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে বড় ব্যবধানে হারানোই এখন ভারতের পরবর্তী লক্ষ্য।

    জয়ের রেকর্ড অব্যাহত

    মেয়েদের টি২০ বিশ্বকাপে (Women’s T20 WC 2024) পাকিস্তানকে হারিয়ে জয়ের রেকর্ড ধরে রেখেছে টিম ইন্ডিয়া। নিউজিল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারের পর পাকিস্তানকে হারিয়ে জয়ে ফিরেছে ভারত। রবিবার দুবাইয়ে চলতি টি২০ বিশ্বকাপের এ-গ্রুপের ম্যাচে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১০৫ রান সংগ্রহ করে। নিদা দার দলের হয়ে সব থেকে বেশি ২৮ রান করেন। এছাড়া মুনিবা আলি ১৭, ফতিমা সানা ১৩ ও সায়েদা আরুব শাহ ১৪ রানের যোগদান রাখেন। ভারতের হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নেন অরুন্ধতী রেড্ডি। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান খরচ করে ২টি উইকেট নেন শ্রেয়াঙ্কা পাতিল। এছাড়া ১টি করে উইকেট সংগ্রহ করেন রেনুকা সিং, দীপ্তি শর্মা ও আশা শোভনা। পালটা ব্যাট করতে নেমে ভারত ১৮.৫ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১০৮ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। অর্থাৎ ৭ বল বাকি থাকতে ৬ উইকেটে ম্যাচ জেতে ভারতীয় দল। শেফালি বর্মা ৩২, জেমিমা রডরিগেজ ২৩ ও হরমনপ্রীত কৌর ২৯ রান করেন।

    রেকর্ড দর্শক

    ক্রিকেটের ময়দানে ভারত-পাকিস্তানের (India vs Pakistan) সম্মুখসমর সর্বদাই হটকেক। ক্রিকেটপ্রেমীরা কার্যত হামলে পড়েন ভারত-পাক ম্য়াচের উত্তেজনায় গা ভাসাতে। ব্যতিক্রমী ছিল না রবিবারের দুবাইয়ের ম্যাচও। মাঠে ভিড় জমান প্রচুর সংখ্যক দর্শক। তাতেই তৈরি হয় মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপের ইতিহাসে নতুন এক রেকর্ড। এর আগে মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপের কোনও গ্রুপ লিগের ম্যাচে এত দর্শক হয়নি। এদিন ভারত-পাক ম্যাচের সময় গ্যালারিতে উপস্থিত ছিলেন ১৫৯৩৫ জন দর্শক, যা গ্রুপ পর্যায়ে সর্বকালীন রেকর্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohamed Muizzu: পাঁকে পড়েছে অর্থনীতি, ভারত সফরে উল্টো সুর ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচার চালানো মুইজ্জুর

    Mohamed Muizzu: পাঁকে পড়েছে অর্থনীতি, ভারত সফরে উল্টো সুর ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচার চালানো মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে এসেই উল্টো সুর মুইজ্জুর (Mohamed Muizzu)। ভারতকে মলদ্বীপের (Maldives) বন্ধু বলেই আখ্যা দিলেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু। একইসঙ্গে আরও দাবি করলেন, মলদ্বীপ সরকার ভারতের নিরাপত্তা কোনওভাবে বিঘ্নিত হতে দেবে না। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মলদ্বীপ-লাক্ষাদ্বীপ বিতর্ক, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কটাক্ষের পরই যেভাবে ভারতে ‘বয়কট মলদ্বীপ’-র ডাক উঠেছিল এবং পর্যটকরা মুখ ফিরিয়েছিলেন, তাতে ব্যাপক প্রভাব পড়েছিল মলদ্বীপের অর্থনীতিতে। বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন, পাঁকে পড়েই সুর নরম করল চিন ঘনিষ্ঠ মলদ্বীপ। এদিন কার্যত সুর নরম করে প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু (Mohamed Muizzu) বলেন, ‘‘প্রতিবেশী ও বন্ধুদের প্রতি সম্মান জানানো আমাদের ডিএনএ-তে মিশে আছে। ভারতীয়রা আমাদের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখে। ভারতীয় পর্যটকদের আমাদের দেশে স্বাগত জানাচ্ছি।’’

    আজ বৈঠক ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে

    চারদিনের ভারত সফরে এসেছেন মলদ্বীপের (Maldives) প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু। রবিবার তিনি বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দেখা করেন। আজ, সোমবার সকালে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে রাজঘাটেও যান গান্ধীজির সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ অর্পণ করতে। আজই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও তাঁর একান্ত বৈঠকের কথা রয়েছে। তার আগে বিপাকে পড়ে বন্ধুত্ব ও সুসম্পর্ক নিয়ে বার্তা দিলেন মুইজ্জু। রবিবারই একটি সাক্ষাৎকারে মহম্মদ মুইজ্জু বলেন, ‘‘মলদ্বীপ এমন কিছু কখনও করবে না যাতে ভারতের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। মলদ্বীপ-ভারতের সম্পর্ক পারস্পরিক সম্মান ও আগ্রহের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে। মলদ্বীপের বাণিজ্য ও উন্নয়নের অন্যতম অংশীদার ভারত। প্রতিরক্ষা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক রয়েছে।’’

    ভারত বিরোধী মুইজ্জু (Mohamed Muizzu)

    প্রসঙ্গত, মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট (Mohamed Muizzu) নির্বাচনের সময় মহম্মদ মুইজ্জুর প্রধান ইস্যু ছিল ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচার। ভারত বিরোধী সুর চড়িয়ে ভোটে জিতেছিলেন তিনি। প্রেসিডেন্ট পদে বসেই তিনি ভারতের উপরে চাপ সৃষ্টি করেন মলদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের জন্য। প্রধানমন্ত্রী মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফর নিয়েও তীব্র কটাক্ষ করেছিলেন মলদ্বীপের নেতা-মন্ত্রীরা, যার জেরে ভারতে মলদ্বীপ বয়কটের ডাক ওঠে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohamed Muizzu: “অর্থসঙ্কটে ভুগছে দ্বীপরাষ্ট্র, পাশে দাঁড়াবে ভারত”, আশায় মুইজ্জু

    Mohamed Muizzu: “অর্থসঙ্কটে ভুগছে দ্বীপরাষ্ট্র, পাশে দাঁড়াবে ভারত”, আশায় মুইজ্জু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অর্থসঙ্কটে ভুগছে দ্বীপরাষ্ট্র। পাশে দাঁড়াবে ভারত (India Maldives Relation)।” রবিবার এমনই আশা প্রকাশ করলেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু (Mohamed Muizzu)। এদিনই চারদিনের সফরে সস্ত্রীক ভারতে এসেছেন মুইজ্জু। ১০ অক্টোবর পর্যন্ত এ দেশে থাকবেন তিনি।

    ভারত সফরে মুইজ্জু (Mohamed Muizzu)

    গত চার মাসে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ভারতে এলেন তিনি। চলতি সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে তাঁর। সরকারি কয়েকজন শীর্ষ আমলার সঙ্গেও আলোচনায় বসতে পারেন তিনি। মুইজ্জু কয়েক মিলিয়ন ডলার মূল্যের বেলআউট চাইতে পারেন বলে আশা করা হচ্ছে। মলদ্বীপের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় ৪৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে গিয়েছে। যা দিয়ে মাত্র দেড় মাস আমদানি করা যাবে। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, “ভারত আমাদের আর্থিক পরিস্থিতি সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন।” তিনি (Mohamed Muizzu) বলেন, “আমাদের সব চেয়ে বড় উন্নয়ন অংশীদারদের মধ্যে একটি হিসেবে ভারত আমাদের বোঝা কমাতে আমাদের মুখোমুখি হওয়া চ্যালেঞ্জগুলির আরও ভালো বিকল্প ও সমাধান খুঁজতে সর্বদা প্রস্তুত থাকবে।”

    আরও পড়ুন: হিজবুল্লার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত ইজরায়েলের, গভীর রাতে ব্যাপক বোমাবর্ষণ

    মুইজ্জুর ভোলবদল

    ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট পদে বসেন মুইজ্জু। চিনপন্থী হিসেবে পরিচিত মুইজ্জু। মলদ্বীপে নির্বাচনের আগে ভারতের বিরুদ্ধে দেদার প্রচার করেছিলেন তিনি। কুর্সিতে বসেই প্রথমে ভারত সফর করেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টরা। দীর্ঘদিনের সেই রীতি লঙ্ঘন করে মুইজ্জু প্রথমে যান বেজিংয়ে। ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগানও দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অপমান করেন মুইজ্জু সরকারের জুনিয়র তিন মন্ত্রী। তার পরেই মলদ্বীপ বয়কটের ডাক দেন পর্যটকরা। বিপদে পড়ে যান দ্বীপরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ। কারণ পর্যটন শিল্প নির্ভর দেশ মলদ্বীপে যত পর্যটক প্রতি বছর বেড়াতে যান তার ৮০ শতাংশই ভারতীয়। পেটে টান পড়তেই ভোল বদলান মুইজ্জু। চলে আসেন ভারত সফরে।

    তবে তার আগে সলতে পাকানোর কাজ করেছিলেন মুইজ্জু সরকারের পর্যটনমন্ত্রী ইব্রাহিম ফয়জল। ভারতীয় পর্যটকদের ফের মলদ্বীপ ভ্রমণের আহ্বান জানাতে ভারতের কয়েকটি শহরে রোড-শো-ও করেন তিনি (India Maldives Relation)। তার পর এলেন মুইজ্জু (Mohamed Muizzu) স্বয়ং।

    ঠেলায় পড়লে বেড়ালও গাছে ওঠে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Zakir Naik: ‘কন্যা বলা যাবে না’! অনাথ মেয়েদের মঞ্চ থেকে নেমে পড়লেন ঘৃণাভাষণকারী জাকির

    Zakir Naik: ‘কন্যা বলা যাবে না’! অনাথ মেয়েদের মঞ্চ থেকে নেমে পড়লেন ঘৃণাভাষণকারী জাকির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুষ্ঠান চলাকালীন মঞ্চ থেকে নেমে পড়লেন পলাতক ঘৃণাভাষণকারী ইসলামি প্রচারক জাকির নায়েক (Zakir Naik)। ভারতের জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র ওয়ান্টেড তালিকায় রয়েছেন তিনি। বর্তমানে জাকির রয়েছেন পাকিস্তানে (Pakistan)। সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে অনাথ মেয়েদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান তিনি।

    মঞ্চ থেকে নেমে পালালেন (Zakir Naik)

    সেখানে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সেই সময় আচমকাই মঞ্চ থেকে নেমে পড়েন তিনি। তাঁর এই মঞ্চ-ত্যাগের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পাকিস্তানের গবেষক উসমান চৌধুরির শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, মঞ্চে অনাথ মেয়েরা জাকিরকে অভ্যর্থনা জানাচ্ছিল। সেই সময় তাঁকে একটি স্মারক দিতে যান উদ্যোক্তারা। সেই স্মারক না নিয়েই ত্রস্ত্র পায়ে মঞ্চ ছেড়ে চলে যান তিনি (Zakir Naik)।

    জাকিরের মঞ্চ ত্যাগের কারণ

    কী কারণে স্মারক না নিয়েই মঞ্চ ত্যাগ করলেন জাকির? জানা গিয়েছে, উদ্যোক্তারা ওই অনাথ আশ্রমের মেয়েদের ‘কন্যা’ হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন। এতেই আপত্তি করেন জাকির। তাঁর বক্তব্য, “আপনি তাদের স্পর্শ করতে পারবেন না বা তাদের আপনার কন্যা বলতে পারবেন না।” এই মেয়েদের জাকির ‘নন-মাহরাম’ বলে উল্লেখ করেন। জাকিরের যুক্তি, এই ছোট মেয়েরাই বিবাহযোগ্যা হয়ে গিয়েছে। তাই তাদের আর কন্যা হিসেবে পরিচয় দেওয়া যায় না। ইসলামে ‘মাহরাম’ শব্দটি এসেছে ‘হারাম’ শব্দ থেকে। এর অর্থ, এমন একজনকে বোঝায় যাকে বিয়ে করা যায় না, যেমন পিতা-পুত্রী। ‘নন-মাহরাম’ বলতে বোঝায় এমন একজনকে যাকে কেউ বিয়ে করতে পারে অথবা সেই ব্যক্তিকে বিয়ে করা হারাম নয়।

    আরও পড়ুন: সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    সোমবারই মাসখানেকের জন্য ইসালামাবাদ সফরে গিয়েছেন জাকির। ভারতের এই শত্রুকে রেড কার্পেটে বরণ করে পাকিস্তানের সরকার। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রকের শীর্ষ আধিকারিকরা।

    এদিকে, জাকিরের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিল ভারত। বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, পাকিস্তান যেভাবে জাকিরকে সম্মানিত করেছে, তার নিন্দা করার কয়েক ঘণ্টা পরেই জাকিরের এক্স অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমরা রিপোর্টে দেখেছি, জাকিরকে নিয়ে পাকিস্তানে কীভাবে মাতামাতি হচ্ছে। কীভাবে তাঁকে সেখানে (Pakistan) স্বাগত জানানো হচ্ছে (Zakir Naik)।”

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

     

  • Electricity Trade Deal: ভারত-নেপাল-বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যুৎ বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হল

    Electricity Trade Deal: ভারত-নেপাল-বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যুৎ বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঠমান্ডুতে গত ৩ অক্টোবর ভারত, নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি ত্রিদেশীয় চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এর ফলে তিন দেশের আন্তঃসীমান্ত বিদ্যুৎ বাণিজ্যে (Electricity Trade Deal) আরও গতি আসবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। প্রসঙ্গত, এই চুক্তির মাধ্যমে ভারতবর্ষে ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বাংলাদেশে তার অতিরিক্ত জলবিদ্যুৎকে রফতানি করতে পারবে নেপাল। দক্ষিণ এশিয়ার জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    এর ফলে নেপাল প্রতি বছর ৯২ লাখ মার্কিন ডলার আয় করতে পারবে

    এই চুক্তির মাধ্যমে প্রতি বছর বর্ষাকালে, বিশেষত ১৫ জুন থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত নেপাল, বাংলাদেশে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ (Electricity Trade Deal)  করতে পারবে। ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্য দিয়ে যাওয়া ধলকেবর-মুজাফফরপুর ৪০০ কেভি ট্রান্সমিশন লাইন ব্যবহার করে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রফতানি করবে নেপাল। প্রসঙ্গত, এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার ফলে নেপাল প্রতিবছর ৯২ লাখ মার্কিন ডলার আয় করতে পারবে। চুক্তি স্বাক্ষরের সময় হাজির ছিলেন নেপাল ইলেকট্রিসিটি অথরিটির (এনইএ) আধিকারিক কুলমান ঘিসিং, ভারতের এনটিপিসি-র সিইও ডিনো নারান এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান মহম্মদ রিজওয়ান করিম। এছাড়াও হাজির ছিলেন নেপালের জ্বালানিমন্ত্রী দীপক খাডকা এবং বাংলাদেশের জ্বালানিমন্ত্রী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

    আগেই স্বাক্ষরিত হত, তবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে পিছিয়ে যায়

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নেপাল (Nepal), ভারত ও বাংলাদেশের জন্য এই চুক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার কারণ এর মাধ্যমে শুধু অর্থনৈতিক সম্পর্কই নয়, তার সঙ্গে এই তিন দেশের জ্বালানি নিরাপত্তাও (Electricity Trade Deal)  শক্তিশালী হবে। নেপাল তার অতিরিক্ত জলবিদ্যুৎ বিক্রি করতে পারবে। প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসের ২৮ তারিখে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে তখনকার মতো তা স্থগিত করে দেওয়া হয়। এর পরবর্তীকালে তিন দেশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা কাঠমান্ডুতে বিস্তারিত আলোচনা করেন এই নিয়ে। তারপরেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ নিয়ে পরবর্তীকালে তিন দেশের আধিকারিকদের মধ্যেই মউ সাক্ষরিত হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    S Jaishankar: সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরফ গলছে ভারত-পাক সম্পর্কের! ন’বছর আগে সে দেশে গিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। আর এবার যাচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। শুক্রবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, অক্টোবরে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠকে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন তিনি।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “১৫ ও ১৬ অক্টোবর পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে এসসিও-র বৈঠক রয়েছে। সেখানে আমাদের প্রতিনিধিদের নেতৃত্ব দেবেন বিদেশমন্ত্রী।” ওই বৈঠকে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। যদিও তিনি যাচ্ছেন না, যাচ্ছেন জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, পাকিস্তানে শুধু সম্মেলনেই যোগ দেবে প্রতিনিধি দল। প্রতিবেশী দেশের সরকারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক কোনও বৈঠকে বসার সম্ভাবনাই নেই ভারতের।

    সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর

    আফগানিস্তান নিয়ে একটি সম্মেলনে যোগ দিতে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন সুষমা। তার পর ভারতের আর কোনও বিদেশমন্ত্রী পাকিস্তানমুখো হননি। কূটনীতিকদের মতে, এই সম্মেলনে বিদেশমন্ত্রীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে বড় বার্তা দিল নয়াদিল্লি। এসসিও আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতায় বড় ভূমিকা নেয়। সম্মেলনে বিদেশমন্ত্রীকে পাঠিয়ে নয়াদিল্লি বুঝিয়ে দিল, এই সম্মেলনকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয় ভারত।

    ভারত (S Jaishankar) ছাড়াও এসসিও-র সদস্য হল চিন, রাশিয়া, পাকিস্তান, কিরঘিজস্তান, কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান এবং তাজিকিস্তান। সংগঠনের জন্ম ২০০১ সালে, সাংহাইতে এক সম্মেলনের মাধ্যমে। এই সম্মেলনে ভারত যোগ দেয়নি। ২০০৫ সালে প্রথমবার ভারত যোগ দেয় এসসিও সম্মেলনে। ২০১৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান একই সঙ্গে এই সংগঠনের স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে। ২০২৩ সালে সম্মেলনের আয়োজন করে ভারত। সেবার অবশ্য ভার্চুয়াল মাধ্যমে হয়েছিল বৈঠক।

    আরও পড়ুন: বড় সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে গুলির লড়াইয়ে খতম ৩০ মাওবাদী

    ভারতের পর এবার সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে পাকিস্তান। সেই সম্মেলনেই যোগ দিতে ইসলামাবাদ যাচ্ছেন জয়শঙ্কর। সীমান্ত সন্ত্রাস ছড়ানোয় গত সপ্তাহেই রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। ওই মঞ্চেই পাকিস্তানকে তুলোধনা করেছিলেন ভারতের তরফে ফার্স্ট সেক্রেটারি ভাবিকা মঙ্গলানন্দন। তিনি বলেছিলেন, “যে দেশ তার জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য, মাদকদ্রব্য পাচার এবং আন্তর্জাতিক অপরাধের জন্য বিখ্যাত, সেই দেশই পৃথিবীর সব চেয়ে বড় গণতন্ত্রকে আক্রমণের ঔদ্ধত্য দেখায়।” এহেন আবহেই পাকিস্তানে যাচ্ছেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share