Tag: India

India

  • Paris Olympics 2024: অলিম্পিক্সে দ্বিতীয় পদক ভারতের, ইতিহাস গড়লেন মনু ভাকের, সঙ্গী সরবজ্যোৎ

    Paris Olympics 2024: অলিম্পিক্সে দ্বিতীয় পদক ভারতের, ইতিহাস গড়লেন মনু ভাকের, সঙ্গী সরবজ্যোৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একই অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) দ্বিতীয় ব্রোঞ্জ পদক জয় মনু ভাকেরের। এবারে তাঁর সঙ্গী সরবজ্যোৎ সিং। ব্যক্তিগত বিভাগের পর ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের মিক্সড ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতল ভারত। দক্ষিণ কোরিয়াকে ১৬-১০ স্কোরে হারিয়ে দিলেন মনু ও সরবজ্যোৎ। উল্লেখ্য, চলতি অলিম্পিক্সেই ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন মনু ভাকের। আবার সেই মনু ভাকেরের (Manu Bhaker) হাত ধরেই পদক পেল ভারত। 

    রেকর্ড গড়লেন মনু ভাকের (Manu Bhaker) 

    স্বাধীনতার আগে ভারতের হয়ে নরমান প্রিচার্ড একই অলিম্পিক্সে দুটি পদক জিতেছিলেন। ১৯০০ সালের অলিম্পিক্সে সেই নজির গড়েছিলেন তিনি। উল্লেখ্য, সেটিও ছিল প্যারিস অলিম্পিক্স। অ্যাথলেটিক্সে রুপো জিতেছিলেন তিনি। প্রিচার্ড ভারতের হয়ে পদক জিতলেও তিনি ছিলেন ব্রিটিশ। তার ১২৪ বছর পর স্বাধীন ভারতে প্রথমবার অলিম্পিক্সে দুটি পদক জিতলেন এক ভারতীয়। সেই অনন্য নজির গড়লেন মনু ভাকের। গত রবিবার প্রথম ভারতীয় মহিলা হিসেবে শুটিং থেকে ব্রোঞ্জ জিতে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন মনু ভাকের। এরপর মঙ্গলবার মিক্সড ইভেন্টে (Paris Olympics 2024) সরবজ্যোতের সঙ্গে জুটি বেঁধে ব্রোঞ্জ জিতলেন তাঁরা। 

    আরও পড়ুন: প্যারিসে ইতিহাস মনিকা বাত্রার, এমন কী কীর্তি করলেন এই ভারতীয় প্যাডলার?

    মনু ভাকেরকে শুভেচ্ছা বার্তা প্রধানমন্ত্রীর   

    ভারত দ্বিতীয় পদক জেতার সঙ্গে সঙ্গেই শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরআগে মনু ব্যক্তিগত বিভাগে ব্রোঞ্জ পাওয়ার পরেও তাঁকে ফোন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024)  দ্বিতীয় পদক জয়ের পর সমাজমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আমাদের শুটাররা আবার দেশকে গর্বিত করলেন। ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের মিক্সড ইভেন্টে ব্রোঞ্জ পাওয়ার জন্য শুভেচ্ছা মনু ভাকের এবং সরবজ্যোৎ সিংকে। দুজনেই দুর্দান্ত প্রতিভা দেখিয়েছেন। ভারত আপনাদের নিয়ে উল্লসিত। মনু পর পর দুটি পদক জিতলেন। খুব ভাল ধারাবাহিকতা দেখালেন তিনি।” 

    প্রসঙ্গত, অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) এখনও মহিলাদের ২৫ মিটার এয়ার পিস্তল ইভেন্ট বাকি আছে। সেখানেও লড়বেন মনু। এর আগে টোকিও অলিম্পিক্সে আশা জাগিয়েও পিস্তলের যান্ত্রিক ত্রুটির জন্য তেমন কিছু করতে পারেননি তিনি। তবে এবারের অলিম্পিক্সে মনুর একের পর এক সাফল্যে আশায় বুক বাঁধছেন প্রতিটি ভারতীয়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ওপার বাংলায় ভারত-বিরোধী স্লোগান! বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে নালিশ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ওপার বাংলায় ভারত-বিরোধী স্লোগান! বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে নালিশ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের অফিসে যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বাংলাদেশের (Bangladesh) ডেপুটি হাইকমিশনারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির বিধায়করা। কেন বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের অফিসে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী? এ প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে যে অশান্তি চলছিল সেখানে ভারত বিরোধী স্লোগান দেওয়া হয়েছে শুধু তাই নয়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্বন্ধেও কুরুচিকর স্লোগান দেওয়া হয়েছে৷ 

    এক্স হ্যান্ডেলে কী জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ, বাংলাদেশ আন্দোলনের সময় এমন অনেক ভিডিও সামনে এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারত-বিরোধী স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। তাঁর আরও অভিযোগ, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তো বটেই, হিন্দু ধর্মের ভাবাবেগকে আঘাত করেও স্লোগান দেওয়া হয়েছে। সেই কারণেই প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বক্তব্য রাখতে আমরা চাইছি না। বিশেষ করে গত কয়েকদিনের ঘটনা নিয়ে। কিন্তু এই ধরনের ভারতবিরোধী, হিন্দু ভাবাবেগ বিরোধী স্লোগানের তীব্র প্রতিবাদ আমরা জানাচ্ছি। আমরা আমাদের মাতৃভূমির এমন অপমান বরদাস্ত করব না। সম্প্রতি বাংলাদেশে অশান্তির কিছু ভিডিও ক্লিপিংসে স্লোগানের ভাষা শুনে উদ্বিগ্ন বিজেপি। তেমনই চারটি ভিডিও ক্লিপিংস জমা দেওয়া হয়েছে ডেপুটি হাইকমিশনারের কাছে।’’

    আরও পড়ুন: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    শুভেন্দুর দাবি  

    বিষয়টি নিয়ে তিনি গত শনিবার বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনারকে ই-মেইল করেন। ডেপুটি হাই কমিশনের পক্ষ থেকে শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) আমন্ত্রণ জানানো হয়। এরপর সেই মতো সোমবার বিকেলে শুভেন্দু ডেপুটি হাইকমিশনের দফতরে প্রবেশ করতে গেলে পুলিশ তাঁকে বাধা দেয় বলে অভিযোগ৷ পুলিশের সঙ্গে বচসাতেও জড়িয়ে পড়েন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। অবশেষে তিনি ২০ জন বিজেপি বিধায়ককে সঙ্গে নিয়েই বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের অফিসে প্রবেশ করেন। এরপর ডেপুটি হাইকমিশনারের কাছে তিনি দাবি করেন, যারা এই ধরনের স্লোগান দিয়েছে তাদেরকে চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে। বিরোধী দলনেতা জানিয়েছেন, হিন্দুদের সঞ্জীবনী মন্ত্র- ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’-কে বিকৃত করা হয়েছে। সেই ভিডিও ফুটেজও তুলে দেওয়া হয়েছে ডেপুটি হাইকমিশনারের কাছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manu Bhaker: মোদি সরকারের ‘টপস’ এবং ‘খেলো ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের প্রশংসা ব্রোঞ্জ জয়ী মনু ভাকেরের

    Manu Bhaker: মোদি সরকারের ‘টপস’ এবং ‘খেলো ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের প্রশংসা ব্রোঞ্জ জয়ী মনু ভাকেরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ভারতের হয়ে প্রথম পদক জিতে নাম উজ্জ্বল করেছেন হরিয়ানার মনু ভাকের (Manu Bhaker)। এবার তাঁর মুখেই প্রশংসিত হল মোদি সরকারের টার্গেট অলিম্পিক্স পডিয়াম স্কিম (টপস) এবং খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প। সম্প্রতি মনু ভাকেরের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তাতে খেলো ইন্ডিয়া এবং টপস উদ্যোগের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে দেখা যায় তাঁকে। এই প্রোগ্রামগুলি কীভাবে তাঁর এবং অন্যান্য অনেক ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের সাফল্যে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রেখেছে তা উল্লেখ করেন তিনি।  

    কী জানিয়েছেন মনু ভাকের? (Manu Bhaker)

    ভাইরাল ওই ভিডিওতে মনু ভাকের বলেছেন, “আমি ২০১৮ সালে খেলো ইন্ডিয়া স্কুল গেমসে সোনা জিতেছি। তখন থেকেই আমি দেশের জন্য প্রতিনিধিত্ব করতে চেয়েছিলাম। তবে শুধু আমিই নই, আমার সঙ্গে অন্যান্য অনেক ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের সাফল্যে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রেখেছে এবং সবাইকে পথ দেখিয়েছে টপস এবং খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প। টপস ২০১৮ সাল থেকে আমাকে সহায়তা করছে, এটি আমার জীবনের একটি বড় অগ্রগতি। আমি আন্তরিকভাবে সরকারের এই প্রকল্পগুলির প্রশংসা করি। টপস এবং খেলো ইন্ডিয়া আমার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাদের সহযোগিতায় আজ আমি এখানে পৌঁছেছি।” 

    অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ জয়ী মনু

    প্রথম মহিলা শুটারও মনু (Manu Bhaker), যিনি অলিম্পিক্সে পদক পেলেন। তাই ভারতীয় শুটিংয়ের ‘পোস্টার গার্ল’ বলা হচ্ছে তাঁকে। রবিবার প্যারিস অলিম্পিক্সে মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল শুটিংয়ে একটুর জন্য রুপোর পদক পাননি মনু। ০.০১ পয়েন্টের জন্য রুপো হাতছাড়া হয়েছে। শেষমেশ ২২১.৭ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে ব্রোঞ্জ পেয়ে অন্তত টোকিও অলিম্পিক্সের পদক হাতছাড়া হওয়ার দুঃখটা কিছুটা মিটেছে।

    আরও পড়ুন: গুরু গম্ভীরের প্রথম সিরিজ জয়, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি২০-তেও জয়ী ভারত

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মনুকে নিয়ে লিখেছেন, “একটি ঐতিহাসিক পদক! অনেক শুভেচ্ছা মনু ভাকেরকে প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ভারতের প্রথম পদক জেতার জন্য! ব্রোঞ্জের জন্য অভিনন্দন। এই সাফল্য আরও বেশি বিশেষ কারণ তিনি ভারতের হয়ে শ্যুটিংয়ে পদক জয়ী প্রথম মহিলা হয়েছেন। একটি অবিশ্বাস্য অর্জন!”
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Drone Technology: দেশে বিপুল চাহিদা কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমের, ৫ বছরে বৃদ্ধি কত হবে জানেন?

    India Drone Technology: দেশে বিপুল চাহিদা কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমের, ৫ বছরে বৃদ্ধি কত হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই ভারত হচ্ছে আত্মনির্ভর। যে ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর আওয়াজ তুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সে যে নিছক ফাঁকা বুলি নয়, তার প্রমাণ মিলল সাম্প্রতিক প্রকাশ্যে আসা একটি রিপোর্টে। তাতে বলা হয়েছে, ভারতের কাউন্টার-ড্রোনের (India Drone Technology) বাজার আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বেড়ে যাবে ২৮ শতাংশের বেশি।

    কী বলছে রিপোর্ট? (India Drone Technology)

    রিপোর্টটি করেছে মতিলাল ওসওয়াল নামে একটি ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস কোম্পানি। বিমান হামলার মোকাবিলায় ক্রমেই বাড়ছে ড্রোনের (Counter-Drones Market) চাহিদা। প্রত্যাশিতভাবেই চাঙা হচ্ছে বাজারও। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে প্রয়োজন হবে ১২০০-র কাছাকাছি কাউন্টার ড্রোন সিস্টেমের। প্রতিটি নির্মাণে ব্যয় হবে ৮ থেকে ১৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে আগামী পাঁচ বছরে খরচ ১২ হাজার কোটি টাকার। এই চাহিদার কারণে আগামী পাঁচ বছরে ২৪০০ কোটি টাকার বার্ষিক বাজারের সুযোগ তৈরি হবে বলেও আশা করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।

    বাড়ছে ড্রোনের চাহিদা

    জানা গিয়েছে, ড্রোন (India Drone Technology) বাজারে পাঁচ কিমির বেশি পাল্লার কাউন্টার-সিস্টেমের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। যেসব ড্রোনের পাল্লা পাঁচ কিমির নীচে, তাদের বাজার পড়তির দিকে। এই ক্ষেত্রে নিত্যদিন উন্নত হচ্ছে প্রযুক্তি। তাই অচল হয়ে যাচ্ছে পুরানো প্রযুক্তিতে তৈরি ড্রোন। একটি ড্রোনের আয়ু ১০ বছরের কাছাকাছি। এই সময়সীমার মধ্যে নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট করা প্রয়োজন।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, কিউমুলেটিভ ডিফেন্স ইলেকট্রনিক্সের বাজার ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল ৮.১ শতাংশ। সেটাই বর্তমানে ফি বছর বাড়ছে ৪.৫ শতাংশ হারে। ২০২১ সালের এই বাজার দাঁড়িয়েছিল ১.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০৩০ সালের মধ্যে এটাই বেড়ে ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২০ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে বার্ষিক বৃদ্ধির হার হবে ১৫.৭ শতাংশ।

    বর্তমানে ৬০ শতাংশ ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্টস সরবরাহ করে বিদেশি উৎপাদকরা। তবে ভারতে লোকাল প্রোডাকশানও বাড়ছে। অদূর ভবিষ্যতে ডিফেন্স ইলেকট্রনিক্স সরবরাহ করবে দেশিয় বিভিন্ন সংস্থাই (Counter-Drones Market)। তখন বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থান দুই হবে বেশি। ভারতও হবে আত্মনির্ভর (India Drone Technology)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    Maldives: মলদ্বীপের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য ভারতকে ধন্যবাদ মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ছিল মলদ্বীপের (Maldives) ৫৯তম স্বাধীনতা দিবস। এদিনই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তাঁর ভাষণে দ্বীপ রাষ্ট্রের ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য ভারতের (Modi government) প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। মলদ্বীপের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করার জন্য তিনি ভারত ও চিনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং এই দ্বীপের ক্রমবর্ধমান ঋণ সংকট মোকাবিলায় এবং এর ভবিষ্যৎ উন্নয়নে দুই দেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি পররাষ্ট্র নীতির প্রশংসা করে ঋণ পরিশোধ সহজ করার জন্য উভয় দেশকেই ধন্যবাদ জানান এবং বলেন যে অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

    মহম্মদ মুইজ্জুর মন্তব্য (Maldives) 

    এ প্রসঙ্গে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, “মলদ্বীপের জনগণের স্বার্থে, অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য এবং আমাদের অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার এই প্রচেষ্টায় সহযোগিতার জন্য আমি মলদ্বীপের জনগণের পক্ষ থেকে চিন সরকার এবং ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।” প্রসঙ্গত, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ার পর গত মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় বারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত হয়েছিলেন মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট। 

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক   

    উল্লেখ্য, গত নভেম্বরে মলদ্বীপে (Maldives) ক্ষমতায় এসেছেন মুইজ্জু। মলদ্বীপে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মুইজ্জুর গলায় শোনা গিয়েছিল ‘ভারত-বিরোধী’ সুর। সে দেশ থেকে সেনা সরানোর জন্য ভারতকে সরকারি ভাবে জানিয়েও ছিলেন তিনি। এরপর গত ফেব্রুয়ারি মাসে নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেন দুই দেশের প্রতিনিধিরা। যদিও এরপর বরফ গলেছিল। ‘চিন-ঘনিষ্ঠ’ মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর গলাতেই শোনা গিয়েছিল নরম সুর। সে সময় নয়াদিল্লির কাছে (Modi government) ঋণ মকুবের আর্জি জানিয়ে তিনি বলেছিলেন ভারত মলদ্বীপের ‘ঘনিষ্ঠ সহযোগী’-ই থাকবে। প্রসঙ্গত, গত বছরের শেষে ভারত থেকে প্রায় ৪০০.৯ মিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়েছিল মলদ্বীপ। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এবার সেই ঋণ পরিশোধই সহজ করল ভারত। 
    আসলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফরের পরেই মলদ্বীপ-ভারত সংঘাত তুঙ্গে ওঠে। মোদিকে নিয়ে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর দলের একাধিক নেতা। তার পরই নিন্দার ঝড় ওঠে। গোটা ভারত জুড়ে শুরু হয় ‘বয়কট মালদ্বীপ’ (Maldives)। সেই থেকেই পর্যটক কমতে শুরু করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে। বলে রাখা ভালো, ভারতের সঙ্গে সংঘাতের জেরে বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মুখে পড়েছেন মুইজ্জু। এরপরেই দেশকে ঋণ মুক্ত করতে ঋণ মকুবের আর্জি জানান প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩ জুলাই সংসদে বাজেট পেশ (Union budget 2024) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার পরে পরেই পেশ হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। তাতে বলা হয়েছে, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তিকে দেশ ছেড়ে যেতে হলে জমা দিতে হবে আয়কর সংক্রান্ত ছাড়পত্রের (Income Tax Clearance) শংসাপত্র। বিলের ৭১ নম্বর ক্লজ আয়কর অ্যাক্ট সংক্রান্ত আইনের ২৩০ নম্বর ধারা সংশোধন করতে চায় সরকার। এই আয়কর অ্যাক্ট ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংক্রান্ত। এই সংশোধনী কার্যকর হবে চলতি বছরের পয়লা অক্টোবর থেকে।

    সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উক্ত ধারার উপধারা (১এ), অনুযায়ী, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তি ভারত ছেড়ে যেতে পারবেন না, যদি না তিনি আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি শংসাপত্র না পান। এই শংসাপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে যে, তাঁর কোনও দায় নেই। আয়কর আইন বা সম্পদকর আইন, ১৯৫৭ বা উপহারকর আইন ১৯৫৮ বা ব্যয়কর আইন ১৯৮৭ অনুযায়ী তাঁর কোনও দায় নেই।

    আয়কর আইনের ২৩০ ধারা

    আয়কর আইনের ২৩০ সেকশন অনুযায়ী, যাঁরা ভারতে বসবাস করছেন, দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে তাঁদের অবশ্যই আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে। এই সার্টিফিকেটেই বলা থাকে, ওই ব্যক্তির কোনও কর বকেয়া নেই কিংবা তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা জমা দিতে হবে। সদ্যই যে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, সেখানে ৪২ ও ৪৩ নম্বর ধারায় ব্ল্যাক মানি অ্যাক্ট, ২০১৫-এর তালিকায় যোগ করার প্রস্তাব (Union budget 2024) দেওয়া হয়েছে। যার অধীনে যে কোনও ব্যক্তির ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স শংসাপত্র পাওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর দায়গুলি ক্লিয়ার করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ১৯৬১-র ধারা ২৩০ অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তিকে ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হবে না। কেবলমাত্র নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে (Income Tax Clearance), যাঁদের ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian students died in abroad: গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়ার প্রাণহানির সংখ্যা ৬৩৩! শীর্ষে কানাডা

    Indian students died in abroad: গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়ার প্রাণহানির সংখ্যা ৬৩৩! শীর্ষে কানাডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কত স্বপ্ন নিয়ে বিদেশে পড়তে যায় ছাত্র-ছাত্রীরা। বছরে হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিদেশে পাড়ি দেয় স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে। অনেক সময় স্বপ্নপূরণ হয়, আবার বহু সময় অধরা থেকে যায় স্বপ্ন। কিন্তু সেই স্বপ্নকে ছাপিয়ে সরকারি তথ্যে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়াদের যে মৃত্যুর খবর (Indian students died in abroad) তুলে ধরা হয়েছে, তা উদ্বেগ বাড়িয়েছে কেন্দ্র সরকারের। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিগত পাঁচ বছরে বিদেশে পড়তে যাওয়া ৬৩৩ জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে কানাডা (Canada)। সেখানে মৃত্যু সংখ্যা ১৭২। শুক্রবার লোকসভায় মোদি সরকারের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং এই তথ্য তুলে ধরেছেন।  

    রিপোর্টে কী বলা হয়েছে? 

    প্রকাশিত রিপোর্টের তথ্য অনুযায়ী, প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা ছাড়াও এই মৃত্যুর (Indian students died in abroad) পিছনে অনেকগুলি কারণ আছে। জানা গিয়েছে, ৬৩৩টি মৃত্যুর ঘটনার মধ্যে ১০৮টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, ৫৮টি ব্রিটেনে, ৫৭টি অস্ট্রেলিয়ায়, ২৪টি জার্মানিতে  এবং ৩৭টি রাশিয়ায় ঘটেছে। এছাড়াও হামলার কারণে ১৯জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে কানাডা থেকে ৯টি ও মার্কিন মুলুক থেকে ৬টি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। 

    বিদেশ প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্য 

    এ ঘটনা প্রসঙ্গে বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং জানিয়েছেন, “মন্ত্রকের কাছে উপলব্ধ তথ্য অনুসারে, প্রাকৃতিক কারণ, দুর্ঘটনা এবং চিকিৎসা পরিস্থিতি সহ বিভিন্ন কারণে গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় ছাত্রদের মৃত্যুর (Indian students died in abroad) ৬৩৩টি ঘটনা ঘটেছে। বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়াদের নিরাপত্তা প্রদান করা ভারত সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলির মধ্যে একটি। বিদেশে ভারতীয় মিশন/পোস্টগুলি বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে নথিভুক্ত ভারতীয় পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখে।” এছাড়াও কীর্তি বর্ধন সিং জানিয়েছেন, গত তিন বছরে মোট ৪৮ জন ভারতীয় পড়ুয়াকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরানো হয়েছে। তবে কেন এই কঠিন পদক্ষেপ তা সেদেশের প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তবে অ-অনুমোদিত কর্মসংস্থান, বহিষ্কার এবং স্থগিতাদেশ, ঐচ্ছিক ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কর্মসংস্থানের রিপোর্ট তৈরির ব্যর্থতা ছাত্রদের দেশে ফেরত পাঠানোর সম্ভাব্য কারণ। অনেক সময় ভিসা জটিলতার ফলেও একজন পড়ুয়ার ভিসা বাতিল হতে পারে, এবং শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাসিত হতে পারেন।

    আরও পড়ুন: মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে প্রতিদিন দুঃস্থ মানুষের মুখে অন্ন তুলে দিচ্ছেন নয়ডার এই যুবক!

    উল্লেখ্য, প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী বর্তমানে কমপক্ষে ৮৫৮০ জন ভারতীয় শিক্ষার্থী চীনে, ৭৩০০ জন নিউজিল্যান্ডে, ২১৩৪ জন নেপালে, ২০০০ জন সিঙ্গাপুরে, ১৫৩২ জন জাপানে এবং ১০২০ জন ইরানে অধ্যয়নরত রয়েছে। অন্তত ১৪ জন ভারতীয় ছাত্র প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে পড়াশোনা করছে। আর যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনে রয়েছে ২৫১০ জন ভারতীয় পড়ুয়া। ফলে এসকল পড়ুয়াদের নিয়েও আশঙ্কার মেঘ জমছে সরকারের মনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে প্রতিদিন দুঃস্থ মানুষের মুখে অন্ন তুলে দিচ্ছেন নয়ডার এই যুবক!

    Uttar Pradesh: মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে প্রতিদিন দুঃস্থ মানুষের মুখে অন্ন তুলে দিচ্ছেন নয়ডার এই যুবক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে প্রতিদিন ৭০০ জনেরও বেশি লোকের মুখে অন্ন তুলে দিয়ে নজির গড়লেন বিদিত শর্মা। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) নয়ডা জেলার ৩৩ বছর বয়সী এই যুবক, নয়ডার সরকারি হাসপাতালের (Noida Hospital) বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা রোগীর পরিবার ও দুঃস্থ মানুষদের মুখে অন্ন তুলে দেন প্রতিদিন।  

    মাত্র ৫ টাকার বিনিময়ে মিলছে অন্ন (Uttar Pradesh) 

    জানা গিয়েছে, মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে বাড়িতে তৈরি রান্না করা রাজমা চাওয়াল, ছোলে চাওয়াল এবং ডাল-ভাত সরবরাহ করেন বিদিত। যেসব দুঃস্থ মানুষেরা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসেন, তাঁদের জন্যই মূলত এই ব্যবস্থা করেছেন তিনি। এবার হয়তো কেউ ভাবতেই পারেন যে, মাত্র ৫ টাকাই বা নেওয়ার দরকার কি, বিনামূল্যে এই পরিষেবা দিতে পারতেন তিনি। এ প্রসঙ্গে ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করে বিদিত জানিয়েছেন, ”আমি কখণও চাইনি যে কোনও মানুষ মনে করুক যে সে বিনামূল্যে খাবার পাচ্ছে, তাই খুব সামান্য পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে হলেও তাঁরা যেন এটা বুঝতে পারেন যে, বিনামূল্যে নয় বরং অর্থের বিনিময়ে তাঁরা এই খাবার পাচ্ছেন।” 

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by The Better India (@thebetterindia)

    কী জানিয়েছেন বিদিত শর্মা? 

    বর্তমানে দশজনের একটি দল নিয়ে প্রতিদিন প্রায় তিন হাজার প্লেট পরিবেশন করা চিন্তাভাবনা করছেন বিদিত। তবে শুধু নয়ডার (Uttar Pradesh)  এই হাসপাতালই নয়, গোটা নয়ডা জুড়ে বিভিন্ন হাসপাতালে এই পরিষেবা দেওয়ার কথা ভাবছেন তিনি। তাঁর লক্ষ্য একটাই, যাঁরা প্রতিদিন কঠোর পরিশ্রম করেন এবং দুবেলা দুমুঠো অন্নর জোগান করতে পারেন না, তাঁদের জন্য স্বাস্থ্যকর, বাড়িতে রান্না করা খাবার প্রদান করা। এ প্রসঙ্গে বিদিত বলেন, ” আমি যখন হাসপাতালের (Noida Hospital) বাইরে এই খাবার পরিবেশন করি, তখন সেই দুঃস্থ মানুষের মুখে হাসি এবং কৃতজ্ঞতা দেখে আনন্দে মন ভরে ওঠে। আমি সবসময় চাই আসলেই যারা দুঃস্থ তাদের মুখে যেন আমি অন্ন তুলে দিতে পারি।”

    আরও পড়ুন: আয়োজক শহর থেকে ১৬ হাজার কিলোমিটার দূরে হবে অলিম্পিক্সের এই ইভেন্ট! জানেন কারণ?

    জানা গিয়েছে, বিদিত একটি অটোমোবাইল কোম্পানিতে কাজ করেন। এই পরিষেবার পাশাপাশি তিনি একটি স্ট্রে ফাউন্ডেশনও চালান। যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় তিন হাজারেরও বেশি প্রাণীকে তিনি খাওয়ান এবং তাদের চিকিৎসা ভার বহন করেন। আসলে আমাদের সমাজে বিদিতের মতো মানুষেরই প্রয়োজন। এমন মনের মানুষই তো সমাজকে আরও সুন্দর করে গড়ে তোলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: হরিয়ানার গ্রাম থেকে প্যারিস অলিম্পিক্সে যাত্রা মহিলা কুস্তিগীরদের

    Paris Olympics 2024: হরিয়ানার গ্রাম থেকে প্যারিস অলিম্পিক্সে যাত্রা মহিলা কুস্তিগীরদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০০ সালে সিডনি অলিম্পিকে ভারোত্তলক কর্ণম মালেশ্বরীকে পুরস্কার নিতে দেখেছিলেন তিনি। তখনই ভেবেছিলেন, মেয়েদের আর ঘরবন্দি করে রাখবেন না। মল্লযোদ্ধা (Indian Wrestling Team) বানাবেন। পরিচয় করিয়ে দেবেন কুস্তির জগতের সঙ্গে। কেবল পরিচয় করানোই নয়, মেয়েরা যাতে অলিম্পিকের (Paris Olympics 2024) পোডিয়ামে উঠতে পারে, সেজন্যও নিরন্তর চেষ্টা করে যাবেন বলে শপথ করেছিলেন। যাঁর সম্পর্কে এসব ভালো ভালো কথা বলা হচ্ছে, তিনি হলেন মহাবীর ফোগাট। যাঁকে তামাম ভারত চেনে মহিলা কুস্তিগিরদের কোচ হিসেবে। ফোগাট নিজে কোনওদিন ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেননি। তা সত্ত্বেও দেশ-বিদেশের কুস্তিগীররা নতজানু হন আজও।

    কুস্তিগীরের স্বপ্ন (Paris Olympics 2024)

    এহেন কুস্তিগীর তাঁর স্বপ্ন সফল করতে নিজের মেয়েকেই দিয়েছিলেন কুস্তির প্রশিক্ষণ। হরিয়ানার মতো একটি রাজ্যে সেই সময় যেটা ছিল অকল্পনীয়। কল্পনার সেই জগৎটাকেই বাস্তবের মাটিতে টেনে নামালেন ফোগাট। ভারতীয় কুস্তির জগতে দাপট ফোগাট পরিবারেরই। তাঁর মেয়ে গীতা, ববিতা, ঋতু, সঙ্গীতাকে কুস্তিগীর বানিয়েছেন তিনিই। কুস্তি লড়তে শিখিয়েছেন ভাইঝি বীণেশ এবং প্রিয়াঙ্কাকেও। ঘরের মেয়েদের কুস্তির ময়দানে টেনে নামাতে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল মহাবীরকে। পড়শির সমালোচনা, গ্রামবাসীদের গঞ্জনা, মায় নিজের পরিবারেও ব্যাপক বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন মহাবীর। তবুও হাল ছাড়েননি। তার জেরেই আজও ভারতীয় কুস্তি জগতে দাপট ফোগাটদের। তাঁর জীবন-দর্শনে প্রাণিত হয়েই আমির খান বানিয়েছিলেন বক্স অফিস হিট করা ছবি ‘দঙ্গল’।

    দ্রোণাচার্য

    ভারতে মহিলা কুস্তিগীরদের প্রথম লড়াইয়ের ময়দানে দেখা যায় নয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে। তবে এটা মূলত সীমাবদ্ধ ছিল দিল্লিতেই। প্রত্যন্ত গ্রামের কোনও মেয়ে কুস্তি লড়ছেন, তা কেউ ভাবতেই পারতেন না। সেই সময়ই নিজের মেয়েদের কুস্তির মাঠে নামিয়ে দিয়েছিলেন মহাবীর। তার পর থেকেই তিনি পরিচিত হতে থাকেন ‘ভারতীয় মহিলা কুস্তির জনক’ হিসেবে। ফোগাটকে ২০১৬ সালে দ্রোণাচার্য পুরস্কারে ভূষিত (Indian Wrestling Team) করে ভারত সরকার। গেমস অ্যান্ড স্পোর্টসে অসামান্য অবদানের জন্য কোচদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ‘২৪ কোটি জনগণের দেশ থেকে মাত্র ৭ জন অ্যাথলিট?’ লাইভ টিভিতে লজ্জার মুখে পাকিস্তান

    মহাবীরের ‘বীরত্ব’

    মহাবীরের ‘বীরত্ব’ প্রমাণিত হয় সে-ই ২০১০ সালেই, যখন কমনওয়েল্থ গেমসে তাঁর মেয়ে গীতা কুস্তিতে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে স্বর্ণপদক জয় করেন। তিনিই প্রথম মহিলা কুস্তিগীর, যিনি এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। মহাবীরের আরও এক মেয়ে ববিতা ২০১২ সালে বিশ্ব কুস্তি চ্যাম্পিয়ানশিপে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেন। মহাবীরের ভাইঝি বীণেশও কমনওয়েল্থ গেমসে জিতেছেন সোনার পদক। মহাবীর এক সময় বলেছিলেন, “আমি সব ঝুঁকি নিয়েও আমার মেয়েদের পদকের যোগ্য করে তুলেছি।”

    বীণেশের লড়াই

    মহাবীরের ভাইঝি বীণেশ একাধিক আন্তর্জাতিক পদক জিতেছেন। ২০১৯ ও ২০২২ সালে হয়েছিলেন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান। তিনবার কমনওয়েল্থ গেমস জিতে রেকর্ডও গড়েছিলেন মহাবীরের এই ভাইঝি। ২০১৮ সালে জাকার্তা এশিয়ান গেমসেও তাঁর মাথায় উঠেছে বিজয়ীর তাজ (Paris Olympics 2024)। ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে পদক জিতেছেন ঋতু এবং প্রিয়াঙ্কাও। হরিয়ানার ভিওয়ানি জেলার বালালি গ্রামে জন্ম মহাবীরের। তাঁর বাবা মান সিং ছিলেন একজন কৃষক। মা গৃহবধূ। মহাবীররা পাঁচ ভাই। বীণেশ ও প্রিয়ঙ্কা তাঁর ছোট ভাই রাজপালের মেয়ে।

    রক্তে কুস্তি

    মহাবীরের বাবা ছিলেন স্বনামধন্য কুস্তিগীরও। তাই কুস্তিটা তাঁর রক্তে। তিনি কুস্তি লড়তে জানলেও, কখনও প্রতিনিধিত্ব করেননি ভারতের। তবে তাতে কী? পরিবারের সোনা-ব্রোঞ্জের মেয়েদের কল্যাণে পদকে উপচে পড়ার জোগাড় মহাবীরের ঘর। প্যারিস অলিম্পিক্সে এ বছর ভারতের প্রতিনিধিত্ব করছেন ৬ জন কুস্তিগীর। এর মধ্যে পাঁচজনই এসেছেন হরিয়ানার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে। যেখানে তাঁরা প্রতিনিয়ত বাধার সম্মুখীন হতেন ‘পুরুষদের খেলা’ খেলতে গিয়ে।

    কী বলছেন মহাবীর?

    মহাবীর বলেন, “আমি যখন আমার বাড়ির মেয়েদের কুস্তির জগতে নিয়ে আসি, তখন আমার লক্ষ্যই ছিল অলিম্পিক পদক জয়। আমার মেয়েরা সব ধরনের মেডেল জিতেছে। অধরা রয়েছে অলিম্পিক মেডেল। আমি আশা করি, প্যারিস অলিম্পিকে বীণেশ সেই পদক জিতে নেবে।” প্যারিস অলিম্পিক্সে ভারতীয় দলে রয়েছেন বীণেশ ফোগাট (৫০ কেজি), অন্তিম পাঙ্গাল (৫৩ কেজি), অংশু মালিক (৫৭ কেজি), নিশা দাহিয়া (৬৮ কেজি), ঋতিকা হুদা (৭৬ কেজি)। এই দলে রয়েছেন একমাত্র পুরুষ কুস্তিগীর আমন শেরওয়াত(৫৭ কেজি) (Paris Olympics 2024)।

    ঋতিকা বলেন, “অলিম্পিক জেতাটা যে কোনও ক্রীড়াবিদেরই স্বপ্ন। বিশ্বের সব চেয়ে বড় স্পোর্টিং ইভেন্টের অংশ হতে পেরে আমি খুব খুশি।” তিনি বলেন, “ভারতীয় মহিলা কুস্তিগীররা প্যারিসে খেলছেন, এটা ভবিষ্যৎ (Indian Wrestling Team) প্রজন্মকে মোটিভেট করবে (Paris Olympics 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Lallas Idol: বন্ধুত্বের নয়া নজির, অযোধ্যার রামলালার ছবি দিয়ে স্ট্যাম্প প্রকাশ লাওসের

    Ram Lallas Idol: বন্ধুত্বের নয়া নজির, অযোধ্যার রামলালার ছবি দিয়ে স্ট্যাম্প প্রকাশ লাওসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন রামলালা। এবার সেই বিগ্রহের ছবি (Ram Lallas Idol) সম্বলিত একটি স্ট্যাপ প্রকাশ করল লাওস। শনিবার এই স্ট্যাম্প প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের (India Laos Relation) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বিশ্বে প্রথম এই জাতীয় স্ট্যাম্প তৈরি হল।

    রামলালার ছবি সম্বলিত স্ট্যাপ প্রকাশ (Ram Lallas Idol)

    এশিয়ান মেকানিজম মিটিংয়ে যোগ দিতে তিনদিনের লাওস সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। শনিবার এক্স হ্যান্ডেলে এ সংক্রান্ত ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন সে দেশের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী এবং বিদেশমন্ত্রী। বিশেষ স্ট্যাম্পের উদ্বোধন করেন তাঁরা। এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার এবং বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ভালো বৈঠক হয়েছে। উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য তাঁকে ধন্যবাদ। ১০টি ক্যুইক ইমপ্যাক্ট প্রজেক্টস স্বাক্ষরিত হয়েছে। মেকং গঙ্গা কো-অপারেশন এবং সাকশেসফুল ডিজিটাল কো-অপারেশন শেয়ারিংয়ের অধীনে এই চুক্তি হয়েছে। একটি বিশেষ স্ট্যাম্পও (Ram Lallas Idol) লঞ্চ করা হয়েছে। রামায়ণ ও বৌদ্ধধর্মের যে সাংস্কৃতিক সম্পদ আমাদের রয়েছে, তা শেয়ার সেলিব্রেট করতেই এই স্ট্যাম্প প্রকাশ করা হয়েছে।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    এক্স হ্যান্ডেলে গুচ্ছ পোস্ট করেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, “লাওসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও সাক্ষাৎ হয়েছে। বৈঠকে সাইবার স্ক্যাম সেন্টারগুলো থেকে ভারতীয় নাগরিকদের পাচার করার বিষয়টিও ওঠে। লাও পিডিআর-এর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় ট্রাফিকিংয়ের বিষয়টি তুলেছিলাম। লাও পিডিআর সরকার যেভাবে আমদের নাগরিকদের উদ্ধার করছে এবং ত্রাণসামগ্রী বিলি করছে, তাকে সাধুবাদ জানাই। তাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিদেশমন্ত্রীদের সঙ্গেও আলোচনা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: জার্মানির প্রাচীনতম মসজিদে হানা পুলিশের, কারণ জানলে ভিরমি খাবেন

    শনিবার জয়শঙ্কর বৈঠক করেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী স্যালুউম্যাক্সে কোম্মাসিথের সঙ্গে। সেখানেই (Ram Lallas Idol) স্বাক্ষরিত হয় মউ। জানা গিয়েছে, এমজিসি-র অধীনে যে চারটি মৌলিক সহযোগিতার বিষয়ে মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে পর্যটন, সংস্কৃতি, শিক্ষা, পরিবহণ ও যোগাযোগ। স্বাস্থ্য এবং ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন নিয়েও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। কৃষি এবং সহযোগী ক্ষেত্র, ছোটো এবং মাঝারি উদ্যোগ, ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (India Laos Relation), বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি, স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং ক্যাপাসিটি বিল্ডিং নিয়েও চুক্তি হয়েছে (Ram Lallas Idol)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share