Tag: India

India

  • Bangladeshi Infiltrators: সাঁওতাল মেয়েদের ধর্মান্তরণ! অবৈধ বাংলাদেশিদের তাড়ানোর নির্দেশ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের

    Bangladeshi Infiltrators: সাঁওতাল মেয়েদের ধর্মান্তরণ! অবৈধ বাংলাদেশিদের তাড়ানোর নির্দেশ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিল ঝাড়খণ্ড আদালত। সম্প্রতি ঝাড়খণ্ড হাইকোর্ট (Jharkhand Highcourt) রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে, যে বাংলাদেশিরা (Bangladeshi Infiltrators) অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছে, যত দ্রুত সম্ভব তাদের চিহ্নিত করে ফেরত পাঠাতে হবে। এ প্রসঙ্গে বিচারপতি সুজিত নারায়ণ প্রসাদ ও বিচারপতি এ কে রাইয়ের বেঞ্চ ড্যানিয়েল ড্যানিশের আবেদনের শুনানির পর ৩ জুলাই এই রায় দেন, যেখানে আদালতকে বলা হয়েছিল যে, বাংলাদেশ সংলগ্ন সাঁওতাল পরগনা সহ বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিবেশী দেশের নিষিদ্ধ সংগঠনগুলো এসটি (তফসিলি উপজাতি)-দের ধর্মান্তরিত করছে। রাজ্যের মেয়েদের ইসলামের নামে বিয়ে করে নিজেদের ধর্মে রূপান্তরিত করছে। এরম ঘটনা একটা নয় একাধিক। ঘটনাগুলো পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হচ্ছে তাই যত দ্রুত সম্ভব এগুলির অবসান ঘটানো জরুরি।    

    ঠিক কী জানিয়েছে আদালত? (Bangladeshi Infiltrators)

    আদালত তরফে জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনার জেলাগুলিতে হঠাৎ করেই উল্লেখযোগ্যভাবে মাদ্রাসার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। নতুন করে সেখানে ৪৬টি মাদ্রাসা গড়ে উঠেছে। আর নবনির্মিত সেই মাদ্রাসাগুলিকে ব্যবহার করা হচ্ছে দেশবিরোধী কার্যকলাপের জন্য। এছাড়াও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা স্থানীয় নারীদের শোষণের পাশাপাশি জমিও দখল করছে। তাই এবার পরিস্থিতি এর থেকে খারাপ হওয়ার আগে আদালত (Jharkhand Highcourt) সরকারকে দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে একটি চার্জশিট জমা দিতে বলেছে, যেখানে বাংলাদেশের কতজন অনুপ্রবেশকারীকে চিহ্নিত করা গিয়েছে, তাদের কতজনকে আটকানো হয়েছে এবং কতজনকে ফেরত পাঠানো হয়েছে তা উল্লেখ করার নির্দেশ দিয়েছে।  

    একইসঙ্গে এর পাশাপাশি আরও জানা গিয়েছে, বাংলাদেশি (Bangladeshi Infiltrators) নিষিদ্ধ সংগঠনটি সাঁওতাল পরগনার অনেক অংশে স্থানীয় আদিবাসী মেয়েদের ফাঁদে ফেলে ‘লাভ-জিহাদ’-এর অধীনে বিয়ে করছে। বিয়ের পরে, তারা মেয়েদের পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে দাঁড় করিয়ে তাদের মাধ্যমে সরকারী তহবিল বন্ধ করে দেশবিরোধী কার্যকলাপ প্রচার করে।

    আরও পড়ুন: গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য! ভারতের বড় শহরগুলিতে ৭ শতাংশ মৃত্যুর কারণ বায়ু দূষণ

    ভারতীয়দের ধর্মান্তরণ অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত

    যদিও এর আগে এলাহাবাদ হাইকোর্ট ধর্মান্তরের বিষয়ে মতামত প্রকাশ করে সতর্ক করেছিল যে, এইভাবে ধর্মান্তরিত হলে জাতির সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যা শেষ পর্যন্ত সংখ্যালঘুতে পরিণত হবে। এ প্রসঙ্গে বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়ালের বেঞ্চ তাৎপর্যপূর্ণ বিবৃতি দিতে জানিয়েছিল যে, ‘ভারতীয়দের ধর্মান্তরণ অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত।’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Air Pollution: ভারতের বড় শহরগুলিতে ৭ শতাংশ মৃত্যুর কারণ বায়ুদূষণ! গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য

    Air Pollution: ভারতের বড় শহরগুলিতে ৭ শতাংশ মৃত্যুর কারণ বায়ুদূষণ! গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য। দূষণের (Air Pollution) কারণে প্রতি বছর ভারতে মৃত্যু হচ্ছে ৩৩ হাজার মানুষের। সম্প্রতি ‘দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নাল’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দূষণ সংক্রান্ত সমীক্ষার রিপোর্টে এমনই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, কলকাতা সহ ভারতের বড় বড় ১০টি শহরে (Indian Cities) প্রতি বছর বায়ুদূষণের বলি হচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। তাই দূষিত বায়ুর (Air Pollution) বিপদ থেকে নাগরিকদের বাঁচানোর জন্য অবশ্যই হু-র দেওয়া নির্দেশিকা মেনে চলা উচিত ভারতের, এমনটাই জানানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। গবেষণাটি সাসটেইনেবল ফিউচার কোলাবোরেটিভ, অশোকা ইউনিভার্সিটি, সেন্টার ফর ক্রনিক ডিজিজ কন্ট্রোল, সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট, হার্ভার্ড এবং বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য গবেষকদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল।

    ঠিক কী জানানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে? 

    সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, ভারতের বড় বড় ১০টি শহরে বায়ুদূষণের (Air Pollution) কারণে প্রতিবছর ৩৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। ওই ১০টি গুরুত্বপূর্ণ শহরে বায়ুদূষণের কারণে দৈনিক মৃত্যুর হার ৭ শতাংশেরও বেশি। এই শহরগুলির (Indian Cities) তালিকায় রয়েছে কলকাতা, আমেদাবাদ, ব্যাঙ্গালুরু, চেন্নাই, দিল্লি, হায়দরাবাদ, মুম্বই, পুণে, সিমলা, এবং বারাণসী। সমীক্ষায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের কারণে মৃত্যুর নিরিখে শীর্ষে রয়েছে ভারতের রাজধানী শহর দিল্লি, যেখানে প্রতি বছর ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে। এরপর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মুম্বই। এখানে মৃত্যু সংখ্যা ৫ হাজার ১০০। আর কলকাতায় সেই সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০। অন্যদিকে,  চেন্নাইয়ে বায়ুদূষণের কারণে বছরে ২ হাজার ৯০০ জন মানুষ মারা যান। বেঙ্গালুরুতে সেই সংখ্যা ২ হাজার ১০০ এবং বারাণসীতে ৮৩০। মৃত্যুর নিরিখে তালিকায় সবচেয়ে নিচে রয়েছে সিমলা, যেখানে বছরে বায়ুদূষণের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে কম, মাত্র ৫৯।  

    আরও পড়ুন: শিবের মাথায় জল দেবেন ভক্তরা, কানওয়ার যাত্রার রাস্তায় মাংস বিক্রি বন্ধ করলেন যোগী

    এর থেকে বাঁচার উপায় কী? (Air Pollution) 

    এ প্রসঙ্গে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সহ-লেখক জোয়েল শোয়ার্টজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ”এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে ভারতের যা পরিস্থিতি সেখানে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণই একমাত্র পথ। একমাত্র বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমেই প্রতি বছর কয়েক হাজার জীবন বাঁচাতে পারে। অন্যান্য দেশে যেভাবে দূষণ নিয়ন্ত্রণ হয়, সে সব পদ্ধতিগুলি ভারতে জরুরীভাবে প্রয়োগ করা প্রয়োজন।” বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‘হু’ জানিয়েছে যে, পৃথিবীতে প্রায় সকলেই বায়ুদূষণের (Air Pollution) প্রস্তাবিত পরিমাণের চেয়ে বেশি পরিমাণে দূষিত বায়ু গ্রহণ করে, যা স্ট্রোক, হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এর ফলেই উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে মৃত্যুর হার। 
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-China Relation: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়ে কড়া বার্তা ভারতের, সীমান্ত সমস্যা মেটাতে উদ্যোগী চিন

    India-China Relation: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়ে কড়া বার্তা ভারতের, সীমান্ত সমস্যা মেটাতে উদ্যোগী চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-চিন (India-China Relation) সুস্থ সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা দু’দেশকেই মেনে চলতে হবে।  চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই কে একথা স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন বিদশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৃহস্পতিবার কাজাখস্তানের রাজধানী অস্তানায় আয়োজিত সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এর এক সম্মেলনে পার্শ্ববৈঠক করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) এবং চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই (Wang Yi)। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, দু’দেশের বিদেশমন্ত্রীর এই আলোচনায় সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়েছে।

    সীমান্ত সমস্যার দ্রুত সমাধান (India-China Relation)

    বৈঠকের পরে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, ‘‘তিনটি নীতি ভারত এবং চিনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। এই তিন নীতি হল পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সংবেদনশীলতা এবং স্বার্থ বজায় রাখা।’’ চিনা (India-China Relation) প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সরকারের বিদেশমন্ত্রী তথা একদলীয় চিনের শাসকদল কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য ওয়াংয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে সীমান্তের বকেয়া সমস্যাগুলির দ্রুত সমাধান নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন জয়শঙ্কর। গালওয়ান পরবর্তী পর্বে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মস্কোয় এসসিও বৈঠকের সময়েই এলএসি-তে উত্তেজনা কমাতে আলোচনায় বসেছিলেন দুই বিদেশমন্ত্রী। সেই সময়ে পাঁচ দফা পরিকল্পনা নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছিলেন তাঁরা। বৃহস্পতিবারের বৈঠকে সেই পদক্ষেপগুলি সম্পর্কে পর্যালোচনাও করেন জয়শঙ্কর-ওয়াং।

    জয়শঙ্কর যা বললেন (India-China Relation)

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) এক্সে লিখেছেন, “আস্তানায় সিপিসি পলিটব্যুরো সদস্য এবং বিদেশমন্ত্রী ওয়াংয়ের সঙ্গে দেখা হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় অবশিষ্ট সমস্যাগুলির দ্রুত সমাধান নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনাও হয়েছে। সেই লক্ষ্যে কূটনৈতিক এবং সামরিক চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করতেও দুই পক্ষ সম্মত হয়েছে৷” ভারত বরাবরই বলে আসছে, সীমান্ত এলাকায় শান্তি না-থাকলে চিনের (India-China Relation) সঙ্গে তাদের সম্পর্ক কোনওভাবেই স্বাভাবিক হতে পারে না। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, “দুই মন্ত্রী উভয় পক্ষের কূটনৈতিক এবং সামরিক আধিকারিকদের বৈঠক চালিয়ে যেতে এবং দ্রুত সমস্যাগুলির সমাধানের জন্য তাদের আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যেতে সম্মত হয়েছেন। ভারত-চিন সীমান্ত বিষয়ক পরামর্শ ও সমন্বয়ের জন্য ওয়ার্কিং মেকানিজমের (ডব্লিউএমসিসি) একটি প্রাথমিক বৈঠক করা উচিত বলেও তারা সম্মত হয়েছে ৷”বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, দুই মন্ত্রী একমত হয়েছেন যে, সীমান্ত এলাকায় বর্তমান পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত করা দুই দেশের জন্যই ভালো নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalki 2898 AD: ৭ দিনে ৭০০ কোটি পার! বিশ্ব বক্স অফিসে নয়া নজির গড়ল ‘কল্কি’

    Kalki 2898 AD: ৭ দিনে ৭০০ কোটি পার! বিশ্ব বক্স অফিসে নয়া নজির গড়ল ‘কল্কি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বক্স অফিসে রেকর্ড গড়ল বলিউডের ‘কল্কি’  (Kalki 2898 AD)। গত ২৭ জুন রিলিজ করেছে কল্কি ২৮৯৮ এডি। ভারতীয় বক্স অফিসে ছবি রিলিজের প্রথম পাঁচ দিনেই প্রায় সাড়ে তিনশো কোটির দোরগোড়ায় পৌঁছে গিয়েছিল এই সিনেমার আয়। আর এবার সিনেমা রিলিজের ৭ দিনের মধ্যেই বিশ্ব বক্স অফিসে (Box Office Collection) ৭০০ কোটির ও বেশি আয় করল প্রভাস ও দীপিকা পাডুকোন অভিনীত কল্কি ২৮৯৮ এডি। জানা গিয়েছে সারা বিশ্ব জুড়ে সমস্ত ভাষা মিলিয়ে এখনও অব্দি ৭২৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে এই সিনেমা। সফল সপ্তাহান্তের পর কাজের দিনগুলিতেও আয়ের একটি স্থির গতি বজায় রেখেছে কল্কি।

    আরও পড়ুন: আরও বিপাকে অর্পিতা! নিয়োগ মামলায় ‘পার্থ ঘনিষ্ঠ’-কে জেরা করবে আয়কর দফতর

    কী জানাল সিনেমার প্রযোজক সংস্থা? (Kalki 2898 AD)

    এ প্রসঙ্গে এই সিনেমার প্রযোজক বৈজয়ন্তী মুভিজ জানিয়েছে যে, ছবিটি বিশ্বব্যাপী ৭০০ কোটির বেশি আয় (Box Office Collection) করেছে। আগুনের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাওয়া দীপিকার চরিত্রের একটি পোস্টার শেয়ার করে, তারা লিখেছেন, “স্বপ্নের দৌড় অব্যাহত রয়েছে। এর জাদুটির সাক্ষী থাকুন।” একইসঙ্গে তারা একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিও শেয়ার করেছে। এই ছবির নির্মাতারা আশা করছেন কল্কি ১০০০ কোটি টাকার ব্যবসা ছাড়িয়ে যাবে।

    প্রশংসা কুড়িয়েছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ও

    উল্লেখ্য, নাগ অশ্বিন পরিচালিত কল্কি (Kalki 2898 AD) একটি সায়েন্স ফিকশন থ্রিলার। এই ছবিটি তেলুগু এবং হিন্দি ভাষা ছাড়াও তামিল, কন্নড় এবং মালায়লাম ভাষাতেও মুক্তি পেয়েছে। ভৈরবের চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রভাস। এছাড়াও অমিতাভ বচ্চন, দীপিকা পাডুকোন ও কমল হাসান যথাক্রমে অশ্বত্থামা, সুমতী এবং সুপ্রিম ইয়াসকিনের চরিত্রে অসাধারণ অভিনয় করেছেন । নেগেটিভ রোলে সবার প্রশংসা কুড়িয়েছেন বাংলার অভিনেতা শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ও৷ ভারতে এখনও পর্যন্ত এই ছবির মোট আয় ৩৪৩ কোটি ৬০ লাখ। জানা গিয়েছে, বাহুবলী এবং সালারের পরে কল্কি প্রভাসের চতুর্থ ফিল্ম, যা বিশ্বব্যাপী ৭০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যবসা করল৷

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir Replica: নিউইয়র্কে ইন্ডিয়া ডে প্যারেড আলোকিত করতে অংশ নেবে রাম মন্দিরের প্রতিরূপ

    Ram Mandir Replica: নিউইয়র্কে ইন্ডিয়া ডে প্যারেড আলোকিত করতে অংশ নেবে রাম মন্দিরের প্রতিরূপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের জন্য গর্বের দিন। এবার নিউইয়র্কে (New York) ভারত দিবসের প্যারেড আলোকিত করতে অংশ নেবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের প্রতিরূপ (Ram Mandir Replica)। জানা গিয়েছে, আগামী ১৮ আগস্ট নিউইয়র্কে ভারত দিবসের প্যারেডের সময় রাম মন্দিরের একটি প্রতিরূপ প্রদর্শন করা হবে, যা নিউ ইয়র্ক এবং এর আশেপাশের হাজার হাজার ভারতীয় আমেরিকানদের আকর্ষণ করবে।  

    নিউইয়র্কে ভারত দিবস পালন 

    এ প্রসঙ্গে আমেরিকার বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHPA) সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ মিত্তল জানিয়েছেন, মন্দিরের প্রতিরূপটি ১৮ ফুট লম্বা, ৯ ফুট চওড়া এবং ৮ ফুট উচ্চতার হবে। এই প্রথম রাম মন্দিরের প্রতিরূপ (Ram Mandir Replica) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রদর্শিত হবে। নিউইয়র্কের (New York) এই বার্ষিক ইন্ডিয়া ডে প্যারেড ভারতের বাইরে ভারতের স্বাধীনতা দিবসের সবচেয়ে বড় উদযাপন। জানা গিয়েছে, ১ লক্ষ ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ এই বার্ষিক প্যারেড দেখার জন্য সামিল হন। এই প্যারেড মিডটাউন নিউইয়র্কের পূর্ব ৩৮তম স্ট্রিট থেকে পূর্ব ২৭তম স্ট্রিট পর্যন্ত চলে। ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন (এফআইএ) দ্বারা সংগঠিত এই প্যারেডের কুচকাওয়াজে ভারতীয় আমেরিকান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকারী অসংখ্য ফ্লোট রয়েছে। 
    উল্লেখ্য, সম্প্রতি ভিএইচপিএ একটি রাম মন্দির রথযাত্রার আয়োজন করেছে, যা ৬০ দিনের মধ্যে ৪৮টি রাজ্যে ৮৫১টি মন্দির পরিদর্শন করেছে। এই রথযাত্রার সফরটি হিন্দু-আমেরিকান সম্প্রদায়ের মধ্যে রাম মন্দির প্রকল্পের জন্য শ্রদ্ধাকে গভীরভাবে প্রশস্ত করেছে। 

    আরও পড়ুন: সময়সীমা বেঁধে দিল হাইকোর্ট, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিপাকে রাজ্যের মুখ্যসচিব

    রামমন্দির প্রতিরূপের তাৎপর্য  

    প্যারেডে রাম মন্দিরের প্রতিরূপের (Ram Mandir Replica) উপস্থিতি শুধুমাত্র ভারতের রামমন্দির প্রকল্পকে স্মরণ করে না বরং এর লক্ষ্য হল হিন্দু ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় তাৎপর্য সম্পর্কে বিভিন্ন দর্শকদের শ্রদ্ধা অর্জন করা। এছাড়াও এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে হিন্দু-আমেরিকান সম্পর্ক এবং সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেবে। এই বছরের ইন্ডিয়া ডে প্যারেড সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় প্রতীকের মিশ্রণের সঙ্গে একটি সম্মিলিত অভিজ্ঞতা অর্জনের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।   

    রাম মন্দির

    বহু প্রতীক্ষার পর অবশেষে এবছর ২২ জানুয়ারী, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) রাম মন্দিরের ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’ অনুষ্ঠান করেছিলেন। বর্তমানে মন্দিরটি ভারতের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এবার ভারতের সেই গর্বের প্রতীকই প্রদর্শিত হবে বিদেশের মাটিতে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Coal Production: এক লপ্তে বাড়ল প্রায় ১৪.৫ শতাংশ! জুন মাসে কয়লা উৎপাদনে রেকর্ড ভারতের

    Coal Production: এক লপ্তে বাড়ল প্রায় ১৪.৫ শতাংশ! জুন মাসে কয়লা উৎপাদনে রেকর্ড ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত জুন মাসে ভারতে কয়লার উৎপাদন (Coal Production) বেড়েছে রেকর্ড (India Makes Record) পরিমাণ। জানা গিয়েছে, চলতি বছরের জুন মাসে এ দেশে কয়লা উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে ১৪.৪৯ শতাংশ। সংখ্যাতত্ত্বের বিচারে ৮৪.৬৩ মেট্রিক টন। গত বছরের এই সময় উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৭৩.৯২ মেট্রিক টন।

    কী বলছে কয়লা মন্ত্রক? (Coal Production)

    কয়লা মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, জুন মাসে কেবল কোল ইন্ডিয়া লিমিটেডের উৎপাদন ৬৩.১০ মেট্রিক টন। বৃদ্ধির হার গত বছরের তুলনায় ৮.৮৭ শতাংশ। গত বছরের জুনে উৎপাদন হয়েছিল ৫৭.৯৬ মেট্রিক টন কয়লা। তাছাড়া, বন্ধ মুখের খনি (খোলা মুখ খনি নয়) এবং অন্যান্য উৎস থেকেও বেড়েছে কয়লার উৎপাদন। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে এর পরিমাণ ১৬.০৩ মেট্রিক টন। গত বছর উৎপাদন হয়েছিল ১০.৩১ মেট্রিক টন। শতাংশের হিসেবে গত বছরের চেয়ে এবার বৃদ্ধির হার ৫৫.৪৯ শতাংশ।

    কয়লা পাঠানোও বেড়েছে

    উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে কয়লা পাঠানোও (Coal Production)। এটাও জানান দিচ্ছে, কোল ইন্ডিয়ার স্ট্রং পারফর্মেন্সের কথা। ওই মাসে সব মিলিয়ে কয়লা পাঠানো হয়েছিল ৮৫.৭৬ মেট্রিক টন। গত বছর এই সময় এর পরিমাণ ছিল ৭৭.৮৬ মেট্রিক টন। শতাংশের বিচারে কয়লা পাঠানো বৃদ্ধি পেয়েছে ১০.১৫। কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড কয়লা পাঠিয়েছে ৬৪.১০ মেট্রিক টন। গত বছর জুনে এর পরিমাণ ছিল ৬০.৮১ মেট্রিক টন। বৃদ্ধির হার ৫.৪১ শতাংশ।

    আর পড়ুন: ঝাড়খণ্ডে পালাবদল, চম্পইকে সরিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন হেমন্ত

    বন্ধ মুখের খনি এবং অন্যান্য সোর্স থেকে কয়লা পাঠানো হয়েছে ১৬.২৬ মেট্রিক টন। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ১১.৩০ মেট্রিক টন। শতাংশের বিচারে বৃদ্ধির হার ৪৩.৮৪। উৎপাদন বাড়ায় বেড়ছে কয়লা মজুতের পরিমাণও। ৩০ জুন পর্যন্ত কয়লা কোম্পানিগুলির মজুতের পরিমাণ ৯৫.০২ মেট্রিক টন। বার্ষিক বৃদ্ধির হার ৪১.৬৮ শতাংশ। একইভাবে, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে মজুত কয়লার পরিমাণ ৪৬.৭০ মেট্রিক টন। গত বছরের চেয়ে (India Makes Record) এর হার এবার বেশি ৩০.১৫ শতাংশ (Coal Production)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Death for Heatwave: ভেঙেছে গত ১৪ বছরের রেকর্ড! চলতি বছর দেশে তাপপ্রবাহে মৃত্যু শতাধিক

    Death for Heatwave: ভেঙেছে গত ১৪ বছরের রেকর্ড! চলতি বছর দেশে তাপপ্রবাহে মৃত্যু শতাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে প্রবেশ করেছে বর্ষা। তীব্র গরম কেটে সবে নিস্তার মিলতে শুরু করেছে। তবে বর্তমানে স্বস্তি মিললেও কিছুদিন আগেও গরমে নাজেহাল অবস্থা ছিল দেশবাসীর। একনাগাড়ে তাপপ্রবাহের জেরে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু (Death for Heatwave) হয়েছে বহু মানুষের। কোথাও আবার জল-বিদ্যুতের জন্য হাহাকার। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার তাপপ্রবাহ গত ১৪ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। পরিসংখ্যান বলছে চলতি বছরে গোটা দেশজুড়ে (India) প্রায় ৪০ হাজার মানুষ হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন। অতিরিক্ত গরম সহ্য করতে না পেরে একশোরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। 

    কী জানালেন ডিরেক্টর জেনারেল?

    আবহাওয়া দফতরের পরিভাষা অনুযায়ী ‘হিটওয়েভ ডেজ’-এর একটি তুলনায় দেখা গেছে যে এবছর তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি দিন স্থায়ী হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ডিরেক্টর জেনারেল মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানিয়েছেন, ‘গ্রীষ্মকালে মোট ৫৩৬ দিন তাপপ্রবাহের শিকার (Death for Heatwave) হয়েছেন দেশবাসী। ১৯০১ সালের পর থেকে দেশের উত্তর পশ্চিম অঞ্চলে সবথেকে উষ্ণতম মাস ছিল জুন। ২০১০ সালে মোট ৫৭৮ দিন তাপপ্রবাহের শিকার হতে হয়েছিল দেশবাসীকে। ২০২৪ সালের সেই সংখ্যা ৫৩৬ দিন। ২০১০ সালে জুন মাস থেকে একনাগারে ১৭৭ দিন তাপপ্রবাহ চলেছিল। আর ২০২৪ সালের জুন মাস থেকে সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮১ দিনে। 

    মাসজুড়ে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার তালিকা (Death for Heatwave)  

    উত্তর পশ্চিম ভারতে (India) মাসজুড়ে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮.০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের থেকে ১.৯৬ ডিগ্রি বেশি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫.৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের থেকে ১.৩৫ ডিগ্রি বেশি। উত্তর-পশ্চিম ভারতে জুন মাসে গড় তাপমাত্রা ৩১.৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে, যা স্বাভাবিকের থেকে ১.৬৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ও ১৯০১ সালের পর সর্বাধিক।

    তাপপ্রবাহের কারণ

    আবহাওয়াবিদদের মতে, ১০ জুন থেকে ১৯ জুন সময়কালে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার অনুপস্থিতিও উত্তর পূর্ব ভারত ও মধ্য ভারতে তাপপ্রবাহ ও শুষ্ক আবহওয়ার অন্যতম কারণ। অন্যসময় যেখানে ৫ থেকে ১০ জুন-১৯ থেকে ২৫ জুন ও ২৬ থেকে ২৮ জুনের মধ্যে চার পাঁচটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা তৈরি হয় সেখানে এবার মাত্র তিনটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা তৈরি হয়েছিল। 

    আরও পড়ুন: রথ উপলক্ষে বাংলা থেকে পুরী ৪টি স্পেশাল ট্রেন রেলের, কবে, কখন ছাড়বে?

    উল্লেখ্য, এ বছর রাজস্থানের তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। অন্যদিকে রাজধানীতে (Delhi) একটানা ৪০ দিন ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। আবহাবিদদের মতে পরিবেশের উপর অবাঞ্ছিত হস্তক্ষেপ, নির্বিচারে গাছ কাটা, জলবায়ু দূষণই এই তাপপ্রবাহের মূল কারণ। ফলে বিশ্ব উষ্ণায়নের জেরে উত্তরোত্তর আরও তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে বলেই জানাচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। তাই এখন থেকেই সংযত না হলে ভবিষ্যতে এর চেয়েও খারাপ দিন দেখতে হবে দেশবাসীকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ashwini Vaishnaw: বিনিয়োগ ১০ হাজার কোটি! শীঘ্রই চালু কেন্দ্রের ‘ইন্ডিয়া এআই মিশন’, এর লক্ষ্য কী?

    Ashwini Vaishnaw: বিনিয়োগ ১০ হাজার কোটি! শীঘ্রই চালু কেন্দ্রের ‘ইন্ডিয়া এআই মিশন’, এর লক্ষ্য কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী দু’তিন মাসের মধ্যে ১০ হাজার কোটি টাকার ইন্ডিয়া এআই মিশন (AI Mission) চালু করতে চলেছে কেন্দ্র। দেশীয় শিল্পের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিস্টেমকে সমর্থন করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” বুধবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)।

    কী বললেন অশ্বিনী বৈষ্ণব? (Ashwini Vaishnaw)

    তিনি বলেন, “পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপে আমরা ১০ হাজার কিংবা তারও বেশি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কেনা হবে। যাতে করে বৃহত্তর লক্ষ্যে শিল্পক্ষেত্রের দক্ষতাকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া যায়।” তিনি বলেন, “আমরা একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইননোভেশন সেন্টারও খুলব। সেখানে হাই কোয়ালিটি ডেটা সেট করা থাকবে। এটা স্টার্টআপদের প্রচেষ্টার গুরুত্ব বাড়িয়ে দেবে।” মন্ত্রী (Ashwini Vaishnaw) বলেন, “একটা অ্যাপ তৈরি করার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। আর্থ-সমাজিক সমস্যাগুলির ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক হবে এই অ্যাপ। স্কিল ডেভেলপমেন্টকেও আমরা গুরুত্ব দেব।” শুরু হয়েছে ‘গ্লোবাল ইন্ডিয়া এআই সামিট ২০২৪’। এই সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী।

    জিপিইউ-এর গুরুত্ব

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে একটি হাই-পারফর্মেন্স জিপিইউ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কারণ এআই সিস্টেম জটিল ডিপ লার্নিং মডেল এবং বৃহদাকার ডেটাসেট হ্যান্ডেল করে। যখনই এর সঙ্গে হাই-পারফর্মেন্স জিপিইউ ব্যবস্থা যোগ করা হবে, তখনই প্রশিক্ষণ ও ওয়ার্কলোডের ক্ষেত্রে এর পারফর্মেন্স হবে অনন্য সাধারণ। প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে আগেই দ্বিতীয় মোদি সরকারের মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছিল ইন্ডিয়া এআই মিশনে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই মিশনের (AI Mission) নকশা তৈরি পর্বে যে অনুমোদন মিলেছে, তা এই সেক্টরে বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করবে।

    আর পড়ুন: “আলোচনার কোনও সীমাবদ্ধতা নেই”, মোদির রাশিয়া সফর নিয়ে বলল মস্কো

    প্রাইভেট কোম্পানিগুলি দেশের বিভিন্ন এলাকায় ডেটা সেন্টার খুলতে পারবে। কেবল তা-ই নয়, স্টার্টআপ অ্যাক্সেসকে অনুমোদন দেবে, যাতে করে তারা তাদের এআই মডেল পরীক্ষা এবং ডেভেলপ করতে পারে। কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, “আধুনিক প্রযুক্তি অত্যন্ত ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। অনেক ভৌগোলিক অঞ্চলে এটি কয়েকজনের হাতেই সীমাবদ্ধ রয়েছে – বড় প্রযুক্তি সরকার নিয়ন্ত্রিত।” প্রযুক্তির সুফল সবাই যাতে কুড়োতে পারে, সেই ব্যবস্থার ওপর জোর দেন মন্ত্রী। পাবলিক ইনফ্রাকস্ট্রাকচারে ভারত যে ক্রমেই ডিজিটাল মোডের দিকে ঝুঁকছে, সেই উদাহরণও এদিন দেন মন্ত্রী (Ashwini Vaishnaw)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Russia Relation: “আলোচনার কোনও সীমাবদ্ধতা নেই”, মোদির রাশিয়া সফর নিয়ে বলল মস্কো

    India Russia Relation: “আলোচনার কোনও সীমাবদ্ধতা নেই”, মোদির রাশিয়া সফর নিয়ে বলল মস্কো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আলোচনার কোনও সীমাবদ্ধতা নেই।” ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (India Russia Relation) বৈঠকের আগে এমনই বললেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।

    রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী (India Russia Relation)

    ৮ জুলাই রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের (Modi Putin Meet) এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকেই আলোচনার সীমাবদ্ধতা নেই বলেই জানিয়ে দিল মস্কো। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথমেই রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে তিনি মস্কোভা নদীর পাড়ের শহরে গিয়েছিলেন পাঁচ বছর আগে, ২০১৯ সালে। ২০২১ সালে ভারতে এসেছিলেন পুতিন (India Russia Relation)। এবার ফের রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

    আলোচ্যসূচি কী জানেন?

    আধিকারিকদের মতে, মোদি এবং পুতিন বিভিন্ন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সুরক্ষা, বাণিজ্য এবং আরও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। পেসকভ বলেন, “আমরা (রাশিয়া ও ভারত) যৌথভাবে একীকরণ প্রক্রিয়ায় অংশ নিই। তাই আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয়, আঞ্চলিক সুরক্ষা এবং বৈশ্বিক নিরাপত্তা সর্বদাই আলোচ্যসূচির ওপরের দিকে থাকে। এছাড়াও, আমাদের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক ইন্টারঅ্যাকশনও থাকবে আলোচ্যসূচিতে।”

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। রাশিয়া থেকে জীবাশ্ম জ্বালানি কেনা বন্ধ করে দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের কিছু দেশ। এহেন আবহে রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাই বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে ক্রেমলিন। পুতিন সরকারের ওই আধিকারিক বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মস্কো ও নয়াদিল্লির মধ্যে রয়েছে মিউচুয়াল পলিটিক্যাল উইল। সেই কারণেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাড়বে দুই দেশের সহযোগিতা।”

    আর পড়ুন: “রাষ্ট্রপতি-রাজ্যপালকে অমান্য করা বাংলার ট্র্যাডিশন হয়ে দাঁড়িয়েছে”, তোপ সৌমিত্রর

    পেসকভ বলেন, “রাষ্ট্রপতি পুতিন ও প্রধানমন্ত্রী মোদির মধ্যে সম্পর্কের খুব বিশ্বাসযোগ্য জায়গা রয়েছে। আমরা আশা করতে পারি, আলোচ্যসূচিতে থাকা সমস্ত বিষয়েই মত বিনিময় হবে।” তিনি বলেন, “এই সফর (মোদির) সম্পর্কে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করব পরে। আমাদের ভারতীয় বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনার পরেই এ বিষয়ে জানাব। তবে একটা কথা বলতে পারি, মোদির রাশিয়া সফরের চূড়ান্ত প্রস্তুতি সারা।”

    প্রসঙ্গত, ২০০০ সালে ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে একটি চুক্তি মোতাবেক দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা (Modi Putin Meet) বছরে একবার করে বৈঠক করার কথা। ২০১৯ সাল পর্যন্ত একবারের জন্যও অন্যথা হয়নি এই চুক্তির (India Russia Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Manufacturing PMI: জুনে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেশের উৎপাদন ক্ষেত্রে, কর্মী-নিয়োগ ১৯ বছরে সর্বাধিক

    India Manufacturing PMI: জুনে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেশের উৎপাদন ক্ষেত্রে, কর্মী-নিয়োগ ১৯ বছরে সর্বাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের জুনে তাৎপর্যপূর্ণভাবে স্ফীতকায় হয়েছে ভারতের উৎপাদন সেক্টর। ফেভারেবল ডিমান্ড কন্ডিশনসের মধ্যে নয়া ব্যবসার ফ্লো বজায় রয়েছে। সোমবার এইচএসবিসি ইন্ডিয়ার তরফে যে রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেই এমনই দাবি করা হয়েছে।

    ম্যানুফ্যাকচারিং পারচেজিং ম্যানেজার্স সূচক বেড়েছে (India Manufacturing PMI)

    মে থেকে জুন মাসে এইচএসবিসি ইন্ডিয়া ম্যানুফ্যাকচারিং পারচেজিং ম্যানেজার্স সূচক (India Manufacturing PMI) বেড়ে গিয়েছে বেশ খানিকটা। মে মাসে এই সূচক ছিল ৫৭.৫। জুনে সেটাই বেড়ে হয়েছে ৫৮.৩ শতাংশ। পারচেজিং ম্যানেজার্স সূচকের ভাষায় ৫০-এর ওপরে প্রিন্ট হলেই ধরে নেওয়া হবে সেটি প্রসারিত হয়েছে। আর যদি কোনও সেক্টর ৫০-এর নীচে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে সেটি সঙ্কুচিত হয়েছে (India Manufacturing PMI)। জুন মাসের তথ্য জানাচ্ছে, সেলসের ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রসারণ ঘটেছে। বাজারে চাহিদা ভালো থাকায় উপকৃত হয়েছিলেন দেশের উৎপাদনকারীরা। প্রত্যাশিতভাবেই বেড়েছে রফতানির পরিমাণও।

    বেড়েছে কর্মসংস্থান

    বিজ্ঞাপনী প্রচারের প্রভাবও পড়েছে কর্মসংস্থানের (Job Hiring) ক্ষেত্রে। রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, এই সময়সীমায় ব্যাপক কর্মসংস্থান হয়েছে। এইচএসবিসির গ্লোবাল ইকনমিস্ট মৈত্রেয়ী দাস বলেন, “গত ১৯ বছরেরও বেশি সময়ে মধ্যে এই সময় ফার্মগুলো দ্রুততমভাবে কর্মী নিয়োগ করেছে। ইনপুট বাইয়িং অ্যাক্টিভিটিও বেড়েছে এই মাসে।” রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, গত জুন মাসে স্টাফ এক্সপেন্সও বৃদ্ধি পেয়েছে। এর সঙ্গেই বেড়েছে মেটিরিয়াল এবং পরিবহণ খরচ – যার জেরে সামগ্রিকভাবে বেড়েছে অপারেটিং এক্সপেন্স। অপারেটিং এক্সপেন্স বেড়ে যাওয়ায় বেড়েছে বিক্রয়মূল্যও।

    আর পড়ুন: “রাষ্ট্রপতি-রাজ্যপালকে অমান্য করা বাংলার ট্র্যাডিশন হয়ে দাঁড়িয়েছে”, তোপ সৌমিত্রর

    এই মাসে বিক্রয়মূল্য বেড়েছে গত দু’বছরে সর্বোচ্চ। তিনি বলেন, “প্রাইস ফ্রন্টের দিক থেকে দেখতে গেলে জুন মাসে ইনপুট কস্ট সামান্য বেড়েছে। ম্যানুফ্যাকচারাররা কাস্টমারদের কাছে বেশি দাম পেয়েছেন। চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এটা সম্ভব হয়েছে।” স্বাভাবিকভাবেই বেড়ছে লাভের মার্জিনও। জুন মাসে নয়া রফতানি অর্ডারও বেড়েছে। এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় এটা সম্ভব হয়েছে। সার্ভে রিপোর্টের জেরে (Job Hiring) আশার আলো দেখছেন ম্যানুফ্যাকচারাররা। আগামী বছরে এই হার আরও বাড়বে বলেই ধারণা তাঁদের (India Manufacturing PMI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share