Tag: India

India

  • India Highway Network: ২২ লক্ষ কোটি টাকার পরিকল্পনা! আরও ৩০ হাজার কিমি বাড়বে দেশের হাইওয়ে

    India Highway Network: ২২ লক্ষ কোটি টাকার পরিকল্পনা! আরও ৩০ হাজার কিমি বাড়বে দেশের হাইওয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও প্রসারিত হবে ভারতের হাইওয়ে (India Highway Network)। দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য সম্প্রতি সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রক প্রায় ৩০,৬০০ কিলোমিটার জুড়ে একটি বিস্তৃত মহাসড়ক উন্নয়ন (Expand Highways) পরিকল্পনায় ২২ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগের জন্য মন্ত্রিসভার অনুমোদন চেয়েছে। তবে এই বিনিয়োগের প্রায় ৩৫ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে অনুমতি মিললে ২০৩১-৩২ সালের মধ্যে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের রুপ নেবে। ভারতের সড়ক নেটওয়ার্ককে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করার লক্ষ্যেই এই চিন্তা ভাবনা করেছে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রক। 

    কী কী রয়েছে এই প্রস্তাবনায়? (India Highway Network)

    সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রকের এই প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে ১৮,০০০ কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়ে এবং উচ্চ-গতির করিডোর নির্মাণ। এছাড়াও শহরগুলির চারপাশে ৪,০০০ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়কের যানজট দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক রাস্তার উন্নয়ন। 
    মহাসড়ক উন্নয়নের এই মহাপরিকল্পনা মূলত দুই ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। এ প্রসঙ্গে রোড ট্রান্সপোর্ট সেক্রেটারি অনুরাগ জৈনের সভাপতিত্বে একটি বৈঠক চলাকালীন, আধিকারিকরা ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে ফেজ-১ এর অধীনে সমস্ত প্রকল্পের টেন্ডার এবং ২০৩১-৩২ সালের মধ্যে বাকি প্রকল্প সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে চূড়ান্ত রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এই প্রকল্প (Expand Highways) বাস্তবায়নের জন্য বরাদ্দ বাজেট বার্ষিক ১০ শতাংশ বৃদ্ধির অনুরোধ করেছে মহাসড়ক মন্ত্রক। তবে অন্তর্বর্তী বাজেটে, সরকার মন্ত্রণালয়ে ২৭৮,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে, যা আগের আর্থিক বছরের তুলনায় ২.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।  

    ধাপে ধাপে এগোবে প্রকল্পের কাজ 

    প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হলে তবেই দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য আর্থিক প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করা হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে অতিরিক্ত ২৮,৪০০ কিলোমিটার বিকাশ করার পরিকল্পনা (India Highway Network)রয়েছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী আশা করা হচ্ছে যে, ফেজ ২-এর অধীনের প্রকল্প গুলি ২০৩৩-৩৪ সালের মধ্যে শুরু হয়ে, ২০৩৬-৩৭ সালের মধ্যে নির্মাণ শেষ হবে৷ এই পরিকল্পনাটি (Expand Highways) ভারতের যেকোনো অংশ থেকে ১০০-১৫০ কিলোমিটারের মধ্যে উচ্চ-গতির করিডোর নির্মাণে প্রাধান্য দেবে। 

    আরও পড়ুন: পরনে লাল বেনারসী, সিঁথিতে সিঁদুর, হাতে লাল আলতা! রিসেপশনে সাবেক সাজে সোনাক্ষী

    উচ্চ-গতির করিডোর চালুর পরিকল্পনা 

    বর্তমানে, দেশে মাত্র ৩,৯০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর (India Highway Network) চালু রয়েছে। তবে সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের পরামর্শ অনুযায়ী দেশের পরিবহণের চাহিদাগুলি কার্যকরভাবে মোকাবেলা করার জন্য এখনও প্রায় ৫০,০০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর প্রয়োজন। যদিও অনুমান করা হচ্ছে ২০২৬-২৭ সালের মধ্যে প্রায় ১১,০০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর বৃদ্ধি পাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
  • S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থন করা উচিত নয়।” যাত্রিবাহী বিমান ‘কনিষ্কে’র ওপর হামলার ৩৯তম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দিনটিকে ইতিহাসে জঘন্যতম দিন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    কনিষ্কে বিস্ফোরণ (S Jaishankar)

    ১৯৮৫ সালের ২৩ জুন লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে অবতরণের মিনিট পঁয়তাল্লিশ আগে বিস্ফোরণ ঘটে কনিষ্কে। বিমানে থাকা ৩২৯ জনেরই মৃত্যু হয়। এঁদের সিংহভাগই ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান। অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রিবাহী ওই বিমানে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। ‘অপারেশন ব্লুস্টারে’র প্রতিবাদেই তারা এই হামলা চালিয়েছিল (S Jaishankar)। রবিবার এই ঘটনাকেই জয়শঙ্কর সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিন বলে উল্লেখ করেন।

    জঘন্যতম দিন

    কানাডার মাটিতে ধীরে ধীরে ঘাঁটি গাড়ছে খালিস্তানপন্থীরা। তা নিয়ে নানা সময় প্রতিবাদও জানিয়েছে ভারত। তার পরেও খালিস্তানপন্থীদের আনাগোনা বন্ধ হয়নি কানাডায়। সম্প্রতি কানাডার সংসদে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের স্মৃতিতে নীরবতা পালন করা হয়। তারও প্রতিবাদ করেছে ভারত। এহেন আবহে জয়শঙ্করের মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “কেন সন্ত্রাসবাদ সহ্য করা যায় না, এই বিস্ফোরণের ঘটনাই (কনিষ্কে বিস্ফোরণ) তা মনে করিয়ে দেয়।” তিনি লিখেছেন, “ইতিহাসে সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিনের ৩৯তম বর্ষপূর্তি আজ। এআই ১৮২ কনিষ্কর ৩২৯ জন মৃতের প্রতিই শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৮৫ সালে এঁদের হত্যা করা হয়েছিল। মননে আমি সর্বদাই তাঁদের পরিবারের পাশে রয়েছি।”

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    প্রসঙ্গত, গত বছরের জুন মাসে কানাডায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হয় জঙ্গি নিজ্জর। তার পরে পরেই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাবি করেছিলেন খুনের নেপথ্যে রয়েছে ভারতের হাত। অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। ট্রুডোর দাবির স্বপক্ষে প্রমাণও চায় নয়াদিল্লি। এখনও সে প্রমাণ দিতে পারেনি কানাডা সরকার। নিজ্জর খুনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কানাডার সংসদে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সংসদে সংখ্যালঘু ট্রুডো সরকার চলছে খালিস্তানপন্থী কয়েকজন শিখ সাংসদের সমর্থনে। তাই নিজের গদি বাঁচাতে ট্রুডোর সামনে এছাড়া আর অন্য কোনও পথ ছিল না। তবে ঘটনাটিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছে না ভারত। সন্ত্রাসবাদে লাগাম না টেনে কানাডা সরকার যেভাবে বিষবৃক্ষের গোড়ায় জল দিচ্ছে, তাতে বিস্মিত ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশও (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Railways: যাত্রীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা! রিজার্ভেশন সিট দখল করলে টিটিই এসে খালি করে দেবে, জানুন নিয়ম

    Indian Railways: যাত্রীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা! রিজার্ভেশন সিট দখল করলে টিটিই এসে খালি করে দেবে, জানুন নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাত্রী সুবিধার্থে এবার এক দারুন উদ্যোগ নিল ভারতীয় রেল (Indian Railways)। এবার থেকে আর ট্রেনে নিজের সংরক্ষিত সিটে (Reservation Seat) বসা নিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হবেনা। সম্প্রতি রেলের তরফে জানানো হয়েছে, যদি কারও কনফার্ম রিজার্ভেশন টিকিটে অন্য কেউ এসে বসে, তাহলে একেবারে টিটিই(TTE) এসে ওই সিট খালি করে দেবেন। কেবল আপনাকে একটি মেসেজ করতে হবে। মেসেজে কীভাবে করতে হবে, তাও স্পষ্ট করে দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।

    কী জানিয়েছে রেল? (Indian Railways)

    রেলের তরফে জানানো হয়েছে, যদি কারও কনফার্ম রিজার্ভেশন টিকিটে (Reservation Seat) অন্য কেউ এসে বসে, তাহলে মেসেজে ইংরেজি বড় অক্ষরে কেবল SEAT লিখুন। কিছুটা স্পেস দিয়ে PNR নম্বর, স্পেস কোচ নম্বর, সিট নম্বর এবং তারপর OCCUPIED BY UNKNPWN PASSENGER লিখে পাঠিয়ে দিন ১৩৯ নম্বরে। ১৩৯ নম্বরে মেসেজ পাঠানোর পরই টিই নিজে আসবেন এবং আপনার সিট খালি করে দেবেন। এরপর আপনি আপনার সিটে বসে স্বচ্ছন্দে যেতে পারবেন। এছাড়া ট্রেনে অন্য কোনও সমস্যা বা সাহায্যের প্রয়োজন হলেও এই নম্বরে মেসেজ করে জানাতে পারেন বলে রেলের তরফে জানানো হয়েছে। 
    তবে কেবল মেসেজ নয়, ১৩৯ নম্বরে ফোনও করেও ট্রেন সম্পর্কিত যে কোনও তথ্য, পিএনআর স্টেটাস এবং টিকিট মিলছে কি না, তাও জানা যাবে। এছাড়া ট্রেন কোন স্টেশনে রয়েছে, কখন কোন স্টেশনে ঢুকবে, পিএনআর নম্বর দিয়ে সেটাও জানা যাবে। এমনকি রিজার্ভেশন সম্পর্কিত তথ্যও পাওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: রেশন দুর্নীতিতে ১০ হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি! আদালতে নয়া তথ্য ফাঁস ইডির

    কেন এই সিদ্ধান্ত? 

    মাঝেমধ্যেই রেলের (Indian Railways) যাত্রীদের একাংশ অভিযোগ করেন যে তাঁদের রিজার্ভ করা সিটে অন্য কোনও ব্যক্তি জবরদখল করে বসে রয়েছেন। সেই যাত্রীকে সেখান থেকে তুলতে গিয়ে গন্ডগোল, হাতাহাতি-মারামারিতে পর্যন্ত জড়িয়ে পড়ার খবর মেলে। কনফার্ম টিকিট (Reservation Seat) থাকা সত্বেও প্রায়শই এই প্রকট সমস্যার সম্মুখীন হন একটি বড় অংশের যাত্রী। তাই এবার যাত্রী সুবিধার্থে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় রেল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Govt Employees: ১৫ মিনিটের বেশি দেরি হলেই অর্ধদিবস ছুটি কাটা! সরকারি কর্মীদের জন্য কড়া নিয়ম কেন্দ্রের

    Central Govt Employees: ১৫ মিনিটের বেশি দেরি হলেই অর্ধদিবস ছুটি কাটা! সরকারি কর্মীদের জন্য কড়া নিয়ম কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি কর্মীদের (Central Govt Employees) আরামে থাকার দিন শেষ। এবার থেকে অফিসে ১৫ মিনিট দেরিতে ঢুকলেই আধা দিনের জন্য ‘অনুপস্থিত’ ঘোষণা করা হবে সরকারি কর্মীদের। এই মর্মে নয়া নির্দেশিকা ( New Rule) জারি করল কেন্দ্রীয় সরকার। সেই ক্ষেত্রে সরকারি কর্মীদের হাফ ডে-র ক্যাজুয়াল লিভ কাটা যাবে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়। সম্প্রতি এক অর্ডার জারি করে কেন্দ্রীয় সরকার সাফ জানিয়ে দিয়েছে, যে সমস্ত কর্মীরা (Central Govt Employees) দেরি করে অফিসে ঢুকছেন এবং যাঁরা নির্ধারিত সময়ের আগেই অফিস থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে এবার কড়া হাতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অর্থাৎ এবার থেকে নিজের সময় মতো অফিসের ঢোকার দিন শেষ। সম্প্রতি এক নির্দেশিকা জারি করে একাধিক বিষয়ে কর্মচারীদের রীতিমতো হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। 

    কী কী বিষয়ে নির্দেশিকা দিয়েছে কেন্দ্র? ( New Rule) 

    কেন্দ্রীয় সরকারি অফিসগুলি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত খোলা থাকে। রিপোর্ট বলছে, এবার থেকে প্রতিদিন সকাল ৯টার মধ্যে সরকারি কর্মচারী (Central Govt Employees) এবং আধিকারিকদের সংশ্লিষ্ট দফতরে ঢুকতে বলা হয়েছে। ১৫ মিনিট দেওয়া হয়েছে ‘গ্রেস টাইম’ হিসাবে। অর্থাৎ, দফতরে প্রবেশের সরকারি সময় সকাল ৯টা। সব চেয়ে দেরি হলে ৯টা ১৫ মিনিটের মধ্যে তাঁরা দফতরে ঢুকতে পারবেন। এর চেয়ে বেশি দেরি করা যাবে না। কর্মীদের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে উপস্থিতি নথিভুক্ত করাতে হবে নির্দিষ্ট দফতরে। অর্থাৎ, নিজ নিজ পরিচয়পত্র দফতরে ঢোকার সময়ে যন্ত্রের মাধ্যমে ‘পাঞ্চ’ করাতে হবে। তাতেই উপস্থিতি নথিভুক্ত হবে। ৯টা ১৫ মিনিটের পর কেউ নিজের কার্ড ‘পাঞ্চ’ করালে তাঁর পৌঁছতে দেরি হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে।
    এছাড়াও জারি করা নির্দেশিকায় ( New Rule) বলা হয়েছে, নিয়মিত হাজিরা পোর্টাল থেকে সব তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এবার থেকে সরকারি কর্মীরা (Central Govt Employees) অফিসে আসতে দেরি করলে তাদের আর্ধেক দিনের ক্যাজুয়াল লিভ কেটে নেওয়া হবে। মাসে দুবার দেরি করে আসার পরে ফের যদি দেরি হয়, তাহলে তখন থেকে এই সিএল কাটা শুরু হবে। তবে বৈধ কারণ দেখালে এক ঘণ্টা পর্যন্ত বিলম্বকে ছুট দেওয়া হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অবশেষে অপেক্ষার অবসান! দক্ষিণবঙ্গে আগমন বর্ষার, ভারী বৃষ্টি কবে থেকে?

    কেন এই সিদ্ধান্ত? 

    আসলে সরকারি কর্মীদের (Central Govt Employees) অফিসে দেরি করে ঢোকা কিছুতেই আটকানো যাচ্ছে না। ম্যানেজাররা একাধিকবার কর্মীদের সতর্ক করলেও কে কার কথা শোনে! কোনও না কোনও অজুহাত লেগেই রয়েছে। আর এরফলে সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। কর্মীদের দেরিতে আসা ও তাড়াতাড়ি বেরিয়ে যাওয়া অভ্যাসে সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। অনেক কাজও বাকি রয়ে যাচ্ছে। তাই এবার অফিসে দেরি করে ঢোকা বন্ধ করতে এই কড়া পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relation: “সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি”, যৌথ বিবৃতিতে বললেন মোদি-হাসিনা

    India Bangladesh Relation: “সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি”, যৌথ বিবৃতিতে বললেন মোদি-হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নতুন নতুন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি।” শনিবার যৌথ বিবৃতিতে (Modi Hasina Joint Statement) একথা বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (India Bangladesh Relation)।

    যৌথ বিবৃতি মোদি-হাসিনার

    তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই ইটালি সফর করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জি৭ সম্মেলন শেষে ফিরেছেন দেশে। তাঁরই আমন্ত্রণে দুদিনের সফরে ভারতে এসেছেন হাসিনা। শুক্রবার বিকেলেই দিল্লিতে পৌঁছে গিয়েছিলেন তিনি। শনিবার পড়শি দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে বসেন দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে (India Bangladesh Relation)। তার আগে এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ভবনে হাসিনাকে সংবর্ধনা দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। দুপুর দুটো নাগাদ শেষ হয় সেই বৈঠক। তার পরেই যৌথ বিবৃতি দেন ভারত ও বাংলাদেশের দুই প্রধানমন্ত্রী।

    কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে?

    প্রসঙ্গত, তৃতীয়বার সরকার গঠনের পর এই প্রথমবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কূটনৈতিক মহলের মতে, চিন ও পাকিস্তানের সাঁড়াশি আক্রমণ প্রতিহত করতেই ভারত, শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাইছে ভারত। সেই কারণেই প্রথমে আমন্ত্রণ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে। জানা গিয়েছে, এদিনের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রতিরক্ষা, নির্মাণ, যোগাযোগ ব্যবস্থা, উন্নয়ন ও নদীর জল বণ্টন সংক্রান্ত একাধিক বিষয়ে কথা হয়েছে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর। এই বৈঠকে আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয় ও পারস্পরিক বৃদ্ধির ওপরও নজর করা হয়েছে। দুই রাষ্ট্রনেতাই গুচ্ছ যৌথ উদ্যোগ এবং চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন বৈঠকে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমাদের নেবারহুড ফার্স্ট পলিসি, অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি, ভিসান সাগর এবং ইন্দো প্যাসিফিক ভিশনের সঙ্গমস্থলে রয়েছে বাংলাদেশ। গত এক বছরে জনকল্যাণে আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কাজ শেষ করেছি। দুই দেশের মধ্যে চালু হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় বাণিজ্য। গঙ্গায় বিশ্বের দীর্ঘতম ক্রুজ সফরও সম্পূর্ণ সফল হয়েছে।”

    আর পড়ুন: হিন্দুজা পরিবারের চারজনকে কারাবাসের সাজা সুইৎজারল্যান্ডের আদালতের

    এদিনের বৈঠক শেষে ভারতকে ‘বিশ্বস্ত বন্ধু’ বলেও সম্বোধন করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশের যাওয়ার আমন্ত্রণও জানান তিনি। হাসিনা বলেন, “গোটা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যখন যুদ্ধের আবহ, তখন নজির গড়েছে ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম ক্রস বর্ডাল পাইপলাইনের কাজ শুরু হয়েছে। ভারত-বাংলাদেশ (Modi Hasina Joint Statement) ফ্রেন্ডশিপ স্যাটেলাইট দুই দেশের সম্পর্ককে নয়া উচ্চতা দেবে।” তিনি জানান, ভারত ও বাংলাদেশকে যুক্ত করেছে ৫৪টি অভিন্ন নদী (India Bangladesh Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asha Bhosle: দীর্ঘ দিন পর বাংলা গান রেকর্ড করলেন আশা ভোঁসলে! সঙ্গে সোনু নিগম

    Asha Bhosle: দীর্ঘ দিন পর বাংলা গান রেকর্ড করলেন আশা ভোঁসলে! সঙ্গে সোনু নিগম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আশা ভোঁসলের (Asha Bhosle) অনুরাগীদের জন্য সুখবর। দীর্ঘদিন পর আবারও বাংলা গান (Bengali songs) রেকর্ড করলেন ৯০ বছর বয়সী এই গায়িকা। এই অসাধ্যসাধনের নেপথ্যে রয়েছেন সঙ্গীত পরিচালক মনোজিৎ গোস্বামী। এতদিন পর ফিরে তিনি কণ্ঠ দিয়েছেন সিনেমার গানে। একটি নয়, জানা গিয়েছে তিনটি গান গেয়েছেন আশা। তিনটি গানেরই গীতিকার মনোজিৎ। এর মধ্যে একটি একক গানে কণ্ঠ দিয়েছে তিনি। আর অন্য দুটি গানে তাঁর সঙ্গে ডুয়েট গেয়েছেন বলিউডের আরেক জনপ্রিয় গায়ক সোনু নিগম।  

    কী জানালেন গীতিকার? (Asha Bhosle) 

    চলতি মাসেই মুম্বইয়ে পঞ্চম স্টুডিয়োয় গানগুলি রেকর্ড করেছেন আশা। সময় নিয়েছেন দুদিন। সঙ্গীত পরিচালক অজয় দাসের সহকারী হিসাবে দীর্ঘ দিন কাজ করেছেন মনোজিৎ। সেই সূত্রেই আশার সঙ্গে তাঁর আলাপ। কিন্তু মনোজিৎ জানিয়েছেন, বর্ষীয়ান শিল্পীকে রাজি করাতেই নাকি তাঁর ছমাস সময় লেগেছে। বর্ষীয়ান শিল্পীকে কী ভাবে রাজি করালেন? এই প্রশ্নে মনোজিৎ হেসে বলেন, ‘‘২০১৩ সালে ওঁর সঙ্গে প্রথম কাজ। আট-দশটা কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে। দিদির শরীর ভাল নেই, কিন্তু উনি তার পরেও যে রাজি হয়েছেন, সেটা আমার পরম প্রাপ্তি।’’ 

    আরও পড়ুন: জমিতে ফল-সবজি চাষ করে ২৬ কোটি টাকা আয়! প্রসন্নর জবাব মানছে না ইডি

    কোন ছবিতে গানগুলি ব্যবহার করা হবে? 

    বেশ কয়েক বছর আগে বাংলায় পুজোর গান রেকর্ড করেছিলেন আশা (Asha Bhosle)। তার পর আবার তিনি বাংলা গান (Bengali songs) গাইলেন। তবে কোন ছবিতে গানগুলি ব্যবহার করা হবে, সে প্রসঙ্গে এখনই কোনও তথ্য দিতে নারাজ মনোজিৎ। তবে জানালেন, ছবিতে গানের সঙ্গেই একটি বিশেষ মুহূর্তে আশাকে পর্দায় দেখবেন দর্শক। তিনি জানিয়েছেন, ‘নন্দিতা ফিল্ম অ্যান্ড এন্টারটেনমেন্ট’ প্রযোজিত এই গানগুলো বছরের শেষের দিকে প্রকাশ হতে পারে। তবে সিনেমাটির মুক্তি হবে আগামী বছর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bhartruhari Mahtab: লোকসভার প্রোটেম স্পিকার পদে নিযুক্ত ভর্তৃহরি মহতাব, জানুন তাঁর পরিচয়

    Bhartruhari Mahtab: লোকসভার প্রোটেম স্পিকার পদে নিযুক্ত ভর্তৃহরি মহতাব, জানুন তাঁর পরিচয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার সাত বারের সাংসদ ভর্তৃহরি মহতাবকে (Bhartruhari Mahtab) লোকসভার প্রোটেম স্পিকার (Pro Tem Speaker) হিসাবে নিয়োগ করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। সংসদের স্থায়ী স্পিকার নির্বাচিত হওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি ওই পদের দায়িত্ব সামলাবেন। চলতি মাসের ২৪ তারিখ থেকে লোকসভার বিশেষ অধিবেশন বসতে চলেছে। যা চলবে ৩ জুলাই পর্যন্ত। আর তার আগেই প্রোটেম স্পিকার নির্বাচন করা হল ওড়িশার বর্ষীয়ান নেতা ভর্তৃহরি মহতাবকে। এদিন বিজেপি সাংসদ ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু এক্স হ্যান্ডলে একথা জানিয়েছেন।

    কে এই ভর্তৃহরি মহতাব? (Bhartruhari Mahtab)  

    ভর্তৃহরি মহতাব ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে সংসদ সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ডঃ হরেকৃষ্ণ মহতাবের পুত্র। যিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য ছিলেন এবং ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এছাড়াও ডঃ হরেকৃষ্ণ মহতাব ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দুই দফা দায়িত্ব পালন করেন। চলতি বছর বিজেপিতে যোগদান করেন ভর্তৃহরি। এর আগে, বিজেপি নেতা বিজু জনতা দল (বিজেডি)-এর সদস্য ছিলেন এবং এই দলের হয়ে ছয়বার সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করেন। তবে এবারের ভোটে কটক থেকে তাঁকে প্রার্থী করে গেরুয়া শিবির। ৫৭ হাজারের বেশি ভোটে জিতেছেন তিনি। এ বারে লোকসভার স্পিকার হওয়ার দৌড়েও নাম ছিল বর্ষীয়ান এই নেতার। তবে তার আগে প্রোটেম স্পিকার (Pro Tem Speaker) হিসাবে তাঁকে নিয়োগ করা হল।   

    আরও পড়ুন: পরীক্ষা বিতর্কে গর্জে উঠলেন শিক্ষামন্ত্রী! ‘কেউ রেহাই পাবে না’, আশ্বাস ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    কী কারনে এই সিদ্ধান্ত? 

    প্রোটেম স্পিকারের (Pro Tem Speaker) পদ সাময়িক। সাধারনত, কোনও কারণে স্পিকারের পদ খালি থাকলে কিছু সময়ের জন্য প্রোটেম স্পিকার নিয়োগ করা হয়ে থাকে। গত ৪ জুন লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হয়েছে। ৯ জুন প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথগ্রহণ করেছেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সঙ্গে আরও ৭১ জন মন্ত্রী শপথ নিয়েছেন। কিন্তু লোকসভার স্পিকার হিসাবে এখনও কেউ নির্বাচিত হননি। তাই স্পিকার নির্বাচনের আগে পর্যন্ত তাঁর কাজ চালাবেন ভর্তৃহরি (Bhartruhari Mahtab)। ১৮তম লোকসভায় নতুন নির্বাচিত সদস্যদের সাংসদ হিসাবে তাঁদের শপথগ্রহণের অনুষ্ঠান এখনও বাকি। প্রোটেম স্পিকার (Bhartruhari Mahtab) তাঁদের শপথ নেওয়াবেন। তাঁকে সহায়তা করবেন চেয়ারপার্সনদের একটি প্যানেল, যার মধ্যে কংগ্রেস নেতা কে সুরেশ, ডিএমকে নেতা টি আর বালু, বিজেপি সদস্য রাধা মোহন সিং এবং ফাগগান সিং কুলাস্তে এবং তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় অন্তর্ভুক্ত আছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UGC NET Controversy: পরীক্ষা বিতর্কে গর্জে উঠলেন শিক্ষামন্ত্রী! ‘কেউ রেহাই পাবে না’, আশ্বাস ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    UGC NET Controversy: পরীক্ষা বিতর্কে গর্জে উঠলেন শিক্ষামন্ত্রী! ‘কেউ রেহাই পাবে না’, আশ্বাস ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি নিটে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। সেই দুর্নীতির অভিযোগ এবং ইউজিসি নেট (UGC NET Controversy) বাতিল করার প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। সেখানেই জাতীয় টেস্টিং এজেন্সি বা এনটিএ-তে যে গলদ রয়েছে, তা মেনে নিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan)। জানালেন, ‘ভুল’ সংশোধন এবং উন্নত পরিষেবার জন্য উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হবে। 

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য (Dharmendra Pradhan) 

    এ প্রসঙ্গে ধর্মেন্দ্র বলেন, ‘‘নিটে দুর্নীতি (UGC NET Controversy) প্রমাণিত হলে দোষীরা অবশ্যই শাস্তি পাবে। নেটের ক্ষেত্রেও বিষয়টি তাই। কাউকে কোনও অবস্থাতেই রেয়াত করা হবে না। আমি তার গ্যারান্টি দিচ্ছি। পরীক্ষা পদ্ধতির উপর বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব আমার।’’ এরপর নেট পরীক্ষার এক দিন পর তা বাতিল করে দেওয়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘‘পরীক্ষার পরের দিন বিকেল ৩টে নাগাদ আমরা জানতে পারি, ডার্ক নেটে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে গিয়েছিল পরীক্ষার আগেই। মূল প্রশ্নপত্রের সঙ্গে তা মিলিয়ে দেখা হয় এবং ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে তা মিলে যায়। এর পরেই আমরা পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলির উপর নজরদারি চালানো কঠিন। প্রশ্নফাঁসে সেই ধরনের অ্যাপই ব্যবহৃত হয়েছে। তবে স্বচ্ছতার সঙ্গে আমরা আপস করব না। একথা বলতে পারি, জোরালো প্রমাণ পেলে কোনও অপরাধীই নিষ্কৃতি পাবে না। পড়ুয়াদেরই ভবিষ্যতে আমাদের অগ্রাধিকার।’’ 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (UGC NET Controversy) 

    গত বুধবার নেট পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ সম্প্রতি নিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ প্রকাশ্যে এসেছে বিহার থেকে। সেখানে এক জনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। জেরায় যিনি স্বীকার করেছেন, পরীক্ষার আগের দিন তিনি প্রশ্ন পেয়ে গিয়েছিলেন। তা মুখস্থ করে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলেন। এই ঘটনায় সিবিআই এর তদন্ত করবে বলে আগেই জানিয়েছিল কেন্দ্র। তবে এরপর বৃহস্পতিবার এই ঘটনায় এফআইআর করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুন: কালিম্পঙে রাস্তায় ধস, ফুঁসছে তিস্তা

    ইউজিসি-নেট পরীক্ষা বাতিল

    উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি ইউজিসি-নেট (UGC-NET) পরীক্ষা নেয়। প্রায় ৯ লক্ষের উপর পরীক্ষার্থী তাতে অংশ নেয়। কিন্তু নিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে পরীক্ষার মাত্র একদিন পরই বুধবার কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি জারি করে পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup 2024: সূর্যের ব্যাটিং ও বুমরার বিষাক্ত স্পেলে বিধ্বস্ত আফগানিস্তান, সহজে জিতল ভারত

    T20 World Cup 2024: সূর্যের ব্যাটিং ও বুমরার বিষাক্ত স্পেলে বিধ্বস্ত আফগানিস্তান, সহজে জিতল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুমরার বিষাক্ত স্পেল ও সূর্যের ব্যাটিং তেজে সুপার এইটের প্রথম ম্যাচে (T20 World Cup 2024) আফগানিস্তানের বিপক্ষে সহজেই জয় পেল ভারত। রোহিতদের ১৮১ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে আফগানিস্তান স্লো পিচের কবলে পড়ে। স্লোয়ার দিয়েই বাজিমাত করেন ভারতীয় বোলাররা। দুই ওপেনার রহমানুল্লা গুরবাজ ও হজরতুল্লা জাজাইকে ফেরান জশসপ্রীত বুমরা।  এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি আফগানিস্তান (India vs Afghanistan)। ১৩৪ রান অলআউট হয় আফগানরা। বিশ্বকাপের আসরে সুপার এইটের প্রথম ম্যাচে ৪৭ রানে জিতে নেট রান রেটে অনেকটা এগিয়ে গেল ভারত।

    সূর্যের তেজ

    বৃহস্পতিবার বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স বজায় রাখল ভারত। এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রোহিত শর্মা। টস জেতার পর তিনি জানান, পিচটা তাঁর কাছে অচেনা, পিচ কীরকম আচরণ করে সেটা তিনি দেখতে চান। যদিও শুরু থেকে টু পেসড উইকেটে খুব একটা বেশি সুবিধা করতে পারেননি ভারতের ব্যাটাররা। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি ফের ব্যর্থ হলেন। রোহিত করলেন ৮ রান ও বিরাট ২৪ রান। পন্থ ঝোড়ো ইনিংস শুরু করতে গিয়ে ২০ রানে আটকে যান। দুবেও ১০ রান করে ফেরেন। এক সময় ১১ ওভারে ভারতের রান দাঁড়ায় চার উইকেটের বিনিময়ে ৯০। এরপর সূর্যকুমার যাদব দলের হাল ধরেন। তাঁকে সঙ্গ দেন হার্দিক পান্ডিয়া। ৯০ রান থেকে সূর্যকুমার যাদব ও হার্দিক পান্ডিয়া ১৫০-এ নিয়ে যায় দলকে। সূর্য ৫৩ রান করে আউট হন। হার্দিক ২৪ বলে ৩২ রানের একটা ঝোড়ো ইনিংস খেলেন। শেষে অক্ষর প্যাটেলের ৬ বলে ১২ রান দলকে ১৮১ রানে নিয়ে যায়। আফগানিস্তানের হয়ে বল হাতে দাপট দেখান রশিদ খান। রশিদ ও ফজলহক ফারুকি তিনটে করে উইকেট নেন। 

    বুমরার স্বপ্নের স্পেল

    ভারতের ১৮১ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই চাপে পড়ে যায় আফগানিস্তান। বুমরার প্রথম ওভারের প্রথম বলেই হার মানেন গুরবাজ। বুমরার স্বপ্নের স্পেল ভারতকে খেলায় চালকের আসনে বসিয়ে দেয়। মাত্র সাত রানে তিন উইকেট তুলে নিয়ে ভারতের জয় নিশ্চিত করেন বুমরা। চলতি বিশ্বকাপে হার্দিককে টপকে ভারতের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হলেন ভারতীয় পেসার। বুমরার পাশে অর্শদীপ সিং ও কুলদীপ যাদব ম্যাচ জেতানো বোলিং করেছেন। বার্বাডোজের মন্থর পিচে মহম্মদ সিরাজের জায়গায় এদিন কুলদীপ যাদবকে খেলানো হয়। প্রথম ম্যাচেই জোড়া উইকেট শিকার করেন ভারতীয় স্পিনার। তিন উইকেট নেন অর্শদীপ।

    আফগানদের বিরুদ্ধে অনায়াসে জিতলেও এদিনের পর ব্যাটিং চিন্তায় রাখবে রোহিতকে। নিউ ইয়র্কের পিচে বড় রান পায়নি ব্যাটাররা।‌ কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং সহায়ক উইকেটেও ব্যর্থ ভারতীয় ব্যাটিং। একমাত্র সূর্যকুমার যাদব এবং হার্দিক পাণ্ডিয়া ছাড়া কেউ রান পায়নি। টপ অর্ডারের ব্যর্থতা ভাবাবে কোচ দ্রাবিড়কে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian ports: দেশের সাফল্য! বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বন্দরের তালিকায় জায়গা পেল ভারতের ৯টি

    Indian ports: দেশের সাফল্য! বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বন্দরের তালিকায় জায়গা পেল ভারতের ৯টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের জন্য আরও এক গৌরবময় অধ্যায়। বুধবার এক সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কনটেইনার পোর্ট পারফরম্যান্স ইনডেক্সের সর্বশেষ সংস্করণে বিশ্বব্যাঙ্কের তালিকায় শীর্ষ ১০০টির মধ্যে ভারতীয় বন্দরের (Indian ports) সংখ্যা ৯টি। বন্দরগুলির দক্ষতা এবং সামগ্রিক কর্মক্ষমতা পরিমাপ করে এই বিশ্বব্যাপী কনটেইনার পোর্ট পারফরম্যান্স ইনডেক্স তৈরি করেছে বিশ্বব্যাঙ্ক এবং এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স। এই তালিকায় বিশ্বের সেরা ১০০ বন্দরের তালিকা দেওয়া হয়েছে।

    শীর্ষ তালিকায় ভারতের কোন কোন বন্দর? (Indian ports) 

    জানা গিয়েছে, ভারতের এই ৯টি বন্দরের মধ্যে বিশাখাপত্তনম বন্দর বিশ্বের শীর্ষ ২০টি বন্দরের মধ্যে ১৯তম স্থান দখল নিয়েছে। মুন্দ্রা বন্দর বর্তমান র‍্যাঙ্কিয়ে ২৭ নম্বরে উঠে এসেছে। এই দুটি বন্দর ছাড়াও আরও সাতটি ভারতীয় বন্দর, যারা শীর্ষ ১০০-র মধ্যে স্থান অর্জন করেছে। সেগুলি হল— পিপাভাভ (৪১ তম স্থান), কামারাজার (৪৭ তম স্থান), কোচিন (৬৩ তম স্থান), হাজিরা (৬৮ তম স্থান), কৃষ্ণপত্তনম (৭১ তম স্থান), চেন্নাই (৮০ তম স্থান) এবং জওহরলাল নেহরু বন্দর (৯৬ তম স্থান)। 

    আরও পড়ুন: প্রত্যেক হিন্দুর উচিৎ ২০ জুন ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন করা! জানুন এই দিনের ঐতিহাসিক তাৎপর্য

    সর্বানন্দ সোনোয়ালের মন্তব্য   

    এই উপলক্ষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় জাহাজ পরিবহণ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল বলেন, ভারতীয় বন্দরগুলির (Indian ports) জন্য এটি একটি গৌরবের বিষয়।” তাঁর মতে, জাহাজের দক্ষ পরিচালনায় ও পণ্যের সরবরাহের মাধ্যমে ভারতীয় বন্দরগুলির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। তিনি বলেন, “এটি ভারতীয় বন্দরগুলির জন্য একটি অসাধারণ অর্জন। এটি নরেন্দ্র মোদি সরকারের আধুনিকীকরণ, যান্ত্রিকীকরণের উল্লেখ্যযোগ্য উদাহরণ। ভারতীয় বন্দরগুলির এই সাফল্য পরবর্তীতে তাদের কর্মক্ষমতা উন্নত করতে এবং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য প্রযুক্তিগতভাবে সচেতন করতে যথেষ্ট সহায়তা করবে। জাহাজ ও পণ্যসম্ভারের দক্ষ পরিচালনায় বিভিন্ন অপারেশনাল দক্ষতা এবং পরিষেবা সরবরাহের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির দূরদর্শী নেতৃত্বের জন্য ধন্যবাদ, আমরা সাগরমালার মতো উচ্চাভিলাষী উদ্যোগের মাধ্যমে আমাদের বন্দরগুলির দক্ষতা উন্নত করার কাজ করতে সক্ষম হয়েছি। এটি আমাদের বিশ্ব-বাজারের স্থিতিশীলতা এবং ভারতের সামুদ্রিক শিল্পের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে। অন্যদিকে, নতুন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করতে এবং সবুজ পরিকাঠামো তৈরি করতে সাহায্য করেবে। এই বিষয়ে নিরন্তর প্রচেষ্টার মাধ্যমে, আমরা নিশ্চিত যে ভবিষ্যতে ভারতীয় সামুদ্রিক রুট তথা মেরিটাইম গেটওয়েগুলির স্থিতিস্থাপকতা এবং দক্ষতাকে আরও উন্নত করবে এবং বন্দরের নেতৃত্বাধীন অর্থনৈতিক উন্নয়নকে বাড়িয়ে তুলবে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share