Tag: Indian Economy

Indian Economy

  • Indian Economy: ২০২৫ সালেই জাপানকে টপকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় চারে আসবে ভারত!

    Indian Economy: ২০২৫ সালেই জাপানকে টপকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় চারে আসবে ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমানা মাত্র দশ বছরের। তাতেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) দেশের তালিকার ১০ নম্বর থেকে পাঁচে উঠে এসেছে নরেন্দ্র মোদির ভারত। দীর্ঘদিন পাঁচ নম্বরে ছিল ব্রিটেন। রাজার দেশকে টপকেই ওপরে উঠে এসেছে ভারত। অচিরেই যে দেশ ওই তালিকার তিন নম্বরে উঠে আসবে, নানা সময় তা বলতে শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।

    জাপানকে টপকাবে ভারত (Indian Economy)

    তবে ২০২৫ সালের মধ্যে জাপানকে টপকে মোদির ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে উঠে আসবে বলে জানিয়েছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অমিতাভ কান্ত। অমিতাভ জি২০-র শেরপা এবং নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও। তিনি জানান, বর্তমানে ভারতের (Indian Economy) স্থান রয়েছে পাঁচে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, জার্মানি এবং জাপানের পরেই রয়েছে ভারত। ২০২২ সালেই ব্রিটেনকে টপকে গিয়েছে ভারত। তাঁর দাবি, আগামী বছরের মধ্যেই ভারতের ঠাঁই হবে তালিকার চার নম্বরে। তিনি জানান, গত দশ বছরের তুলনায় ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য। ভারতের জিডিপি ছিল বিশ্বের একাদশতম স্থানে।

    ভারতের জিডিপি

    বর্তমানে দেশের জিডিপি প্রায় ৩.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কান্ত জানিয়েছেন, ২০১৩ সালে ভারত ছিল ‘ভঙ্গুর ৫’-এ, ২০২৪ সালেই সেই দেশ উঠে এসেছে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার ৫ নম্বরে। যে কারণে ভারতের এই আর্থিক উন্নতি, কান্তের মতে, তার মধ্যে রয়েছে গত তিন ত্রৈমাসিকে জিডিপি গ্রোথ ৮ শতাংশের বেশি থাকা, বিশ্বের ২৭টি দেশের সঙ্গে ইন্ডিয়ার রুপিতে বাণিজ্য এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ।

    আরও পড়ুুন: ‘‘আসুন, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করি’’, চতুর্থ দফায় ভোট দানের আর্জি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    কান্তের মতে, স্টিল, সিমেন্ট এবং অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরের পাশাপাশি ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাকস্ট্রাকচারে ভারত রয়েছে বিশ্ব নেতৃত্বের পর্যায়ে। বর্তমানে ই-ট্রানজেকশনস বেড়ে হয়েছে ১৩৪ বিলিয়ন, বৈশ্বিক ডিজিটাল পেমেন্টের ক্ষেত্রে শতাংশের বিচারে যার পরিমাণ ৪৬। ২০১৩-১৪ এবং ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে মুদ্রাস্ফীতির হার কমেছে ৮.২ শতাংশ। কান্তের মতে, এসব কারণেই ভারতের অর্থনৈতিক (Indian Economy) ভিত্তি সুদৃঢ়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Economy: বেজিংয়ের অর্থনীতিকে টেক্কা! ভারতীয় অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেট ছাড়াল চিনকে

    Indian Economy: বেজিংয়ের অর্থনীতিকে টেক্কা! ভারতীয় অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেট ছাড়াল চিনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শি জিনপিংয়ের দেশের অর্থনীতিকে মাত দিল নরেন্দ্র মোদির ভারত (Indian Economy)! আজ নয়, গত তিন বছর ধরে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে চিনকে টেক্কা দিয়ে চলেছে ভারত। ডিএসপির মিউচ্যুয়াল ফান্ডের রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, চিনের ইক্যুইটি মার্কেট ভারতের ইক্যুইটি মার্কেটের চেয়ে ঢের এগিয়ে। চিনের বর্তমান ইক্যুইটি মার্কেট ভারতের চেয়ে দ্বিগুণ। এটা এমন একটা সময়, যখন চিনের জিডিপি ভারতের জিডিপির চেয়ে পাঁচগুণ বেশি।

    চড়ছে ভারতীয় অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেটের পারদ (Indian Economy)

    ২০০৪ সাল থেকে ২০২১ এই সতেরো বছরে চিনের অর্থনীতি ভারতের জিডিপিকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তার পর থেকে গতি হারায়। এর পরেই চড়চড়িয়ে উঠতে থাকে ভারতীয় অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেটের পারদ। গত তিন বছরে তা ছাপিয়ে গিয়েছে চিনের অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেটকে। জানা গিয়েছে, গত তিন বছর ধরে লোকসানে চলছে চিনা শেয়ার বাজারও। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, বিশ্বের চোখে ধুলো দিতে এতদিন সঠিক পরিসংখ্যান প্রকাশ্যে আনত না চিন। ফলতে শুরু করেছে (Indian Economy) তারই বিষময় ফল।

    স্টক ইনডেক্স 

    ভারতের ফ্রন্টলাইন স্টক ইনডেক্স, নিফটি ৫০ ইনডেক্স ব্যবসা করেছে ২৩ গুণ ট্রেইলিং। সেখানে সাংহাইয়ের সূচক করেছে মাত্র ১১ গুণ ট্রেইলিং। জানা গিয়েছে, কোয়ালিটির দিক থেকে ভারতীয় মার্কেট উচ্চ শ্রেণির এবং ব্যয়বহুল বলে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে, তুলনায় সস্তা চিন ও দক্ষিণ কোরিয়ার মার্কেট। ভারতীয় স্টক মার্কেটগুলি একের পর এক রেকর্ড করে চলেছে। স্বল্প মেয়াদ থেকে দীর্ঘ মেয়াদের রিটার্নের ক্ষেত্রে দেওয়া হচ্ছে রেকর্ড ব্রেকিং। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের স্টক মার্কেট দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকারীদের জন্য ভালো বলে প্রমাণিত হতে চলেছে। ভারতের বুক রেসিওর দরও চড়া, প্রায় আমেরিকার সমান। এর রিটার্নও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রিটার্নের সমান। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারত যদি তাৎপর্যপূর্ণভাবে সস্তা হত, তাহলে এটি দীর্ঘমেয়াদি লগ্নিকারীদের জন্য এক্সেলেন্ট এন্ট্রি পয়েন্ট হত।

    আরও পড়ুুন: ভোটের মধ্যেই ‘ভাইপো’কে দলীয় উত্তরসূরীর পদ থেকে সরালেন ‘পিসি’!

    বর্তমানে বিশ্ববাজার উল্লেখযোগ্যভাবে আশাবাদ-পর্বের মধ্যে দিয়ে চলছে। কর্পোরেট পারফরমেন্সও ভালো। আর্নিংস গ্রোথও চলছে সমানতালে। এহেন দৃশ্যপটে ব্রাজিল উঠে এসেছে ব্যতিক্রমী হিসেবে। এই দেশের আর্নিংস গ্রোথই যে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে তা নয়, ভ্যালুয়েশন ট্রেন্ডের ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলেছে। ইন্ডিয়ান ইক্যুইটিতে সেফটির মার্জিনের অভাব রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে (Indian Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “মোদি সরকারের আমলে আকাশ ছুঁয়েছে শেয়ার মার্কেট”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “মোদি সরকারের আমলে আকাশ ছুঁয়েছে শেয়ার মার্কেট”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আমলে ভারতের অর্থনীতিতে এক আমুল পরিবর্তণ এসেছে। শেয়ার বাজার আকাশ ছুঁয়েছে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনি জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য (Amit Shah)

    এদিন অমিত শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন তখন ভারতের অর্থনীতি প্রায় ভেঙ্গে পড়েছিল। কর্মক্ষেত্রে উৎপাদন কমে গেছিল, ফলে রপ্তানীর পরিমাণও কমে গেছিল। সে সময় মুদ্রাস্ফীতি ছিল আকাশ ছোঁয়া। তবে প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় আসার পর থেকে ধীরে ধীরে উন্নতির পথে এগিয়েছে ভারতের অর্থনীতি। 

    আরও পড়ুন: চিনের তৈরি হাম্বানটোটা বিমানবন্দরের রাশ ভারত-রুশ সংস্থার হাতে, বোধোদয় শ্রীলঙ্কার!

    মোদিজির আমলের দশ বছর স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে

    এদিন সাক্ষাৎকারে তিনি  আরও বলেন, ১৩০ কোটির দেশ ভারতবর্ষ (India) বর্তমানে ধীরে ধীরে উন্নতির পথে এগিয়ে চলেছে। উচ্চশিক্ষা হোক কিংবা অর্থনৈতিক দিক। ৩৭০ ধারার অবসান হোক কিংবা তিন তালাক। রামের জন্মভূমি থেকে দেশের ফৌজদারি আইনে মৌলিক পরিবর্তন। মোদিজির আমলের এই দশ বছর প্রতিটি ক্ষেত্রেই স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। একই সঙ্গে অমিত শাহ (Amit Shah) এদিন জানিয়েছেন যদি এবার তৃতীয়বারের মতো মোদিজি ক্ষমতায় আসেন তাহলে এক থেকে দুই বছরের মধ্যেই ভারত থেকে নকশালবাদ বিলুপ্ত হবে।

    ভোট প্রসঙ্গেও মত প্রকাশ শাহের 

    পাশাপাশি এদিন ভোট প্রসঙ্গেও মত প্রকাশ করেন তিনি। ৩৭০-এর লক্ষ্যে বিজেপি কি সঠিক পথে হাঁটছে? এই প্রশ্নের জবাবে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “একদম সঠিক ট্র্যাকে রয়েছে। গণনার দিন দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে এনডিএ ৪০০ পেরিয়ে যাবে। মোদিজি আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন”। সঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমার দলের একটা টিম এবং আমি বিশদ বিশ্লেষণ করেছি। প্রথম দুই দফার ভোটে ১০০ আসন নিয়ে আমরা তৃতীয় দফার দিকে এগোচ্ছি। ৪০০-র লক্ষ্য অতিক্রম করতে কোনও সমস্যা হবে বলে মনে হচ্ছে না”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    Indian Economy: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন অচিরেই ভারতের জায়গা হবে বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) দেশের তালিকার তিন নম্বরে। প্রধানমন্ত্রীর কথা যে নিছক গালগল্প নয়, তার ইঙ্গিত মিলল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কথায়ও। তারা জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৫ সালের মধ্যেই জাপানকে হঠিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে চলে আসবে ভারত। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপি জাপানের জিডিপির চেয়ে একলপ্তে অনেকটাই বেড়ে যাবে।

    জাপানকে টপকাবে ভারত! (Indian Economy)

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, আগামী বছরের মধ্যে ভারতের জিডিপি ৪.৩৩৯৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে গিয়ে দাঁড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সময় জাপানের জিডিপি দাঁড়াবে ৪.৩১০৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে। মনে রাখতে হবে, গত বছর জাপানের জিডিপিকে দমিয়ে দিয়েছিল জার্মানি। এবার মোদির ভারত যদি টপকে যায় জাপানকে, তাহলে বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে চলে আসবে (Indian Economy) জাপান। এখন এই জায়গায় রয়েছে নয়াদিল্লি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, ২০২৭ সালের মধ্যে জার্মানিকেও টপকে যাবে ভারত। সেক্ষেত্রে বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ভারতের স্থান হবে তৃতীয়, বৃহৎ শক্তিধর দুই দেশ আমেরিকা ও চিনের ঠিক পরেই। 

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ভবিষ্যদ্বাণী

    ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কও চলতি অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছে। তাদের ভবিষ্যদ্বাণী যে নিছক অমূলক নয়, তার প্রমাণ মেলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কথায়ও। তারাও জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াতে পারে। দেশের মধ্যে ক্রমাগত চাহিদা বাড়তে থাকায় এবং দেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা বৃদ্ধির দরুন জিডিপি বাড়বে বলেই আশা আইএমএফের।

    আরও পড়ুুন: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ ছিল”, তোপ মোদির

    সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে আইএমএফ জানিয়েছে, ভারত বিশ্বে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ। এশিয়া অ্যান্ড পেসিফিক ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন দিন কয়েক আগে বলেছিলেন, “ভারত এমন একটি দেশ যার স্ট্রং গ্রোথ রেট ৬.৮ শতাংশ। এই ভবিষ্যদ্বাণী আমরা ভারতের ’২৪, ’২৫ অর্থবর্ষের জন্য করেছিলাম। বর্তমানে ভারত বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলির একটি (Indian Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indias Retail Inflation: গত ১০ মাসের মধ্যে মার্চে মুদ্রাস্ফীতির হার সব চেয়ে কম, বলছে রিপোর্ট

    Indias Retail Inflation: গত ১০ মাসের মধ্যে মার্চে মুদ্রাস্ফীতির হার সব চেয়ে কম, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ মাসে খুচরো বাজারে সব চেয়ে কম মুদ্রাস্ফীতি ভারতে (Indias Retail Inflation)। সম্প্রতি এ ব্যাপারে ডেটা প্রকাশ করেছে সরকার। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার যেখানে ছিল ৫.০৯ শতাংশ, সেখানে মার্চ মাসে তা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪.৮৫ শতাংশে। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষার পরে অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছিলেন, মার্চ মাসে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি কমে হতে পারে ৪.৯১ শতাংশ।

    ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন (Indias Retail Inflation)

    ভারতের ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন গত চার মাসের মধ্যে মার্চ মাসে ৫.৭ শতাংশে উঠে গিয়েছিল। গত মাসে সেটাই কমে হয়েছে ৪.২ শতাংশ। খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি মার্চ মাসে (Indias Retail Inflation) ৮.৫২ শতাংশে উঠে গিয়েছিল। পরে ফেব্রুয়ারি মাসে তা সামান্য কমে হয় ৮.৬৬ শতাংশ। মার্চ মাসে জ্বালানির দামও হ্রাস পেয়েছে ৩.২ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় তা কমেছে .৭৭ শতাংশ। মুদ্রাস্ফীতির হার গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলে ছিল যথাক্রমে ৫.৪৫ শতাংশ ও ৪.১৪ শতাংশ। গত বছর এটাই ছিল ৫.৫১ শতাংশ ও ৫.৮৯ শতাংশ।

    খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি

    ওই তথ্য থেকেই জানা গিয়েছে, খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে ৮.৩৭ শতাংশ। তার আগের মাসে এটাই ছিল ৭.৬০ শতাংশ। মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে মাছ-মাংসের। মাছ-মাংসের দাম ৫.২১ শতাংশ থেকে মার্চে বেড়ে হয়েছে ৫.২১ শতাংশ। খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি হলেও, সামান্য দাম কমেছে সবজি ও ডালের। খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যমান ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৭.৭৬ শতাংশ। মার্চ মাসে সেটাই কমে হয়েছে ৭.৬৮ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি মাসেও যেখানে খাবার, জ্বালানির মূল্য ছিল ৩.২৪ শতাংশ। মার্চে সেটাই কমেছে ০.৭৭ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর”, বিস্ফোরক দিলীপ

    হাউজিং ইনফ্লেমেশন ২.৭৭ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ২.৮৮ শতাংশ। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মানিটরি পলিশি কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতি এপ্রিলে হয়েছে ৫ শতাংশ। তারা রেপো রেট ৬.৫ শতাংশ রাখার কথা ঘোষণা করেছিল। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিক ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, চলতি আর্থিক বর্ষে কনজিউমার প্রাইস ইনডেস্ক হতে পারে ৪.৫ শতাংশ (Indias Retail Inflation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Economy: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতের, প্রকাশ রিপোর্টে

    Indian Economy: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতের, প্রকাশ রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি (Indian Economy) হতে যাচ্ছে ভারতের। এমনটাই প্রকাশ পেয়েছে অর্থ মন্ত্রকের এক রিপোর্টে। গত ২৩ অক্টোবর এই রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সম্প্রতি সেপ্টেম্বরের অর্থনীতির বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে যে পৃথিবীব্যাপী এক অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে অর্থনীতিতে এবং এই মুহূর্তে তেলের দামও বাড়তে চলেছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৪ আর্থিক বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটের ব্যাপক পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। যদি এমনটা হয় তবে সে ক্ষেত্রে তার প্রভাব বিশ্বব্যাপী পড়বে।  

    দ্রুত বর্ধনশীল ভারতের অর্থনীতি

    এর পাশাপাশি ওই রিপোর্টের জোর দেওয়া হয়েছে যে ভারতের ম্যাক্রো-অর্থনীতি ২০২৩-২০২৪ ফিসক্যাল বছরে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেতে চলেছে।  এর পাশাপাশি ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে ভারতবর্ষে এরকম অবস্থায় বিনিয়োগের চাহিদাও যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ আর্থিক বছরে (Indian Economy) শিল্পের বিকাশ এবং আগামী রবিশস্যের সময় ভালো ফলনেরও কথা বলা হয়েছে।

    অর্থমন্ত্রকের বিবৃতি

    ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে যে ভারত পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি (Indian Economy) হতে চলেছে ২০২৪ সালে। আইএমএফ-এর এই রিপোর্টও উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড এর ২০টি বিন্দু মাপকাঠি থাকে যার দ্বারা অর্থনীতির বিকাশকে পরিমাপ করা হয়। দেখা যাচ্ছে ২০২৪ এই অর্থনৈতিক বছরে পৃথিবীব্যাপী অর্থনীতির বৃদ্ধি ৩ শতাংশেই অপরিবর্তিত থাকছে। সেখানে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি হচ্ছে চলতি অক্টোবরে ৬.৩ শতাংশ। অর্থমন্ত্রকের তরফ থেকে ইতিমধ্যে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে,‘‘ এই রিপোর্টের দ্বারাই বোঝা যাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি কীভাবে শক্তিশালী হচ্ছে পৃথিবীর নিরিখে। ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করতেও সক্ষম হচ্ছে ভারতের অর্থনীতি।’’

    মোদি জমানায় বাড়ছে অর্থনীতি

    দেখা যাচ্ছে করোনাকালীন সময়ে এবং তার পরবর্তীকালে ভারতের অর্থনীতি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২১-২২ সাল নাগাদ এই বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। ২০২৩ সালেও এই ধারা বজায় রয়েছে। চলতি আর্থিক বছর শেষ হবে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপির পরিমাণ অনেকটাই বাড়তে চলেছে বলে খবর। সেই পরিমাণ হতে চলেছে ৬.২ থেকে ৬.৩ শতাংশ পর্যন্ত। ২০২২ সালে ভারতের (Indian Economy) জিডিপির পরিমাণ ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের থেকে অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Indian Economy: ২০২৭ সালে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, ৫০ বছরে ছাপিয়ে যাবে আমেরিকাকেও!

    Indian Economy: ২০২৭ সালে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, ৫০ বছরে ছাপিয়ে যাবে আমেরিকাকেও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বিশ্বের পঞ্চম শক্তিশালী অর্থনীতি হিসেবে উঠে এসেছে ভারতীয় অর্থনীতি। সম্প্রতি বিশ্ববন্দিত মূল্যায়ন সংস্থা এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেটের দাবি, অর্থনীতির দিক থেকে ভারত, জাপান এবং জার্মানিকেও ছাড়িয়ে যাবে। ২০২৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম (Indian Economy) অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত। আবার আরেকটি আন্তর্জাতিক মূল্যায়ন সংস্থা গোল্ডম্যান স্যাক্স-এর সাম্প্রতিক একটি রিপোর্টে বলা হচ্ছে, আজ থেকে অর্ধশতক পর অর্থাৎ ৫০ বছর পরে ২০৭৫ সালের মধ্যে ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনীতিতে পরিণত হবে। তখন ভারত হবে ৫২.২ লাখ কোটি ডলারের দেশ। অর্থাৎ বর্তমান জিডিপির তুলনায় ৫০ বছর পরে ভারতের জিডিপি হতে চলেছে ১৫ গুণ বেশি। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই সংসদে একটি আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। এখানে বলা হয় যে মার্চের মধ্যেই ভারতের অর্থনীতি হবে ৩.৫ লাখ কোটি ডলার। সংসদের সেই আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট ইতিমধ্যে সঠিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।

    ২০২৭ সালেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম (Indian Economy) অর্থনীতি

    ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড-এর রিপোর্ট বলছে, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারত জাপান এবং জার্মানিকে পিছনে ফেলে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, ২০২৭ সালে জাপানের অর্থনীতি হবে ৫.২ লাখ কোটি ডলার। জার্মানির অর্থনীতি (Indian Economy) হবে ৪.৯ লাখ কোটি ডলার। ভারতের অর্থনীতি ততদিনে দাঁড়াবে ৫.৪ লাখ কোটি ডলারে।  অর্থাৎ আজ থেকে চার বছর পরে ভারতের থেকে অর্থনীতিতে এগিয়ে থাকবে শুধুমাত্র দুটি দেশ আমেরিকা এবং চিন। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড-এর ওই রিপোর্ট বলছে, ২০২৭ সালে চিনের অর্থনীতি দাঁড়াবে ২৬.৪৪ লাখ কোটি ডলার, আমেরিকার অর্থনীতির পরিমাণ হবে ৩০.২ লাখ কোটি ডলার।

    মোদি জমানায় বাড়ছে অর্থনীতি

    দেখা যাচ্ছে করোনাকালীন সময়ে এবং তার পরবর্তীকালে ভারতের অর্থনীতি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২১-২২ সাল নাগাদ এই বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। ২০২৩ সালেও এই ধারা বজায় রয়েছে। চলতি আর্থিক বছর শেষ হবে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপির পরিমাণ অনেকটাই বাড়তে চলেছে বলে খবর। সেই পরিমাণ হতে চলেছে ৬.২ থেকে ৬.৩ শতাংশ পর্যন্ত। ২০২২ সালে ভারতের (Indian Economy) জিডিপির পরিমাণ ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের থেকে অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • PM Modi: তৃতীয় ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার সর্বকালের সেরা ৮.৪ শতাংশ,  উচ্ছ্বসিত পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: তৃতীয় ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার সর্বকালের সেরা ৮.৪ শতাংশ, উচ্ছ্বসিত পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তড়তড়িয়ে এগিয়ে চলেছে ভারতের অর্থনীতি। আর্থিক বৃদ্ধির হারে ক্রমশ উন্নতি করছে ভারত। জাতীয় পরিসংখ্যান দফতরের (এনএসও) তরফে বৃহস্পতিবার যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে, ২০২৩-’২৪ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিক অর্থাৎ অক্টোবর-ডিসেম্বর মাসে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৮.৪ শতাংশ। এই পরিসংখ্যান সামনে আসতেই এক্স হ্যান্ডেলে উচ্ছ্বসিত পোস্ট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পোস্টের মধ্য দিয়েই জিডিপির শ্রীবৃদ্ধির জন্য দেশবাসীকে শুভেচ্ছাবার্তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার দেখে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সমাজ মাধ্যমে তিনি দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখেন, ‘‘২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি ৮.৪ শতাংশ বৃদ্ধি আদপে ভারতের অর্থনীতির শক্তি ও ক্ষমতারই প্রতিফলন। আরও অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য আমাদের সর্বক্ষণের চেষ্টা চলছে। আমাদের চেষ্টা চলছে বিকশিত ভারতের হাত ধরে ১৪০ কোটি ভারতবাসীকে আরও উন্নত জীবন উপহার দেওযার। সেই লক্ষ্যে আমরা আরও দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নতির চেষ্টা করব।’’ কিছুদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন, ভারত শীঘ্রই বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হতে চলেছে। ২০২৭ সালের মধ্যে দেশকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি করার লক্ষ্যমাত্রাও নিয়ে ফেলেছে ভারত সরকার। দেশে জিডিপি বৃদ্ধির হার তারই প্রমাণ বলে মনে করছে অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

    ভারতীয় অর্থনীতির বিজয়রথ অব্যাহত

    অতিমারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অনিশ্চিত হয়ে পড়া বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত যে ব্যতিক্রমী, দু’বছর আগেই সে কথা জানিয়েছিল, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আইএমএফ, ব্লুমবার্গ ইকনমিক্স-সহ বিভিন্ন আর্থিক ও পরামর্শদাতা সংস্থা। এই পরিস্থিতিতে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ ছুঁতে পারবে কি না, তা নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়েছিল। কিন্তু গত বছরের মে মাসে প্রকাশিত সরকারি রিপোর্ট জানায়, জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭.২ শতাংশ। এ বার তা আরও বাড়তে চলেছে। ভরতীয় অর্থনীতির বিজয়রথ যে শীঘ্রই নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে চলেছে সেই পূর্বাভাস দিচ্ছে আর্থিক উপদেষ্টা মরগান স্ট্যানলির একটি রিপোর্টও। মরগান স্ট্যানলি তাদের ‘দ্য ইন্ডিয়া অপর্চুনিটি’ রিপোর্টে বলেছে, ২০২২ সালে ভারতের মাথাপিছু জিডিপি ছিল ২৪০০ ডলার। যা আগামী ১০ বছরে ৩৬০০ ডলারে পরিণত হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: চিনা অর্থনীতির গতি শ্লথ, লাভের ফসল ঘরে তুলছে ভারত

    Indian Economy: চিনা অর্থনীতির গতি শ্লথ, লাভের ফসল ঘরে তুলছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা অর্থনীতির গতি শ্লথ। এরই ফসল কুড়োচ্ছে সাউথ এশিয়ান জায়ান্টস স্টক মার্কেট। লগ্নিকারীরা বিলিয়ন, বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছেন ভারতের স্টক মার্কেটে (Indian Economy)। অদূর ভবিষ্যতে চিনা অর্থনীতির গতি হবে আরও শ্লথ। জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং আর্থিক নীতির সংস্কারের মাশুল গুণতে হতে পারে ভারতের এই প্রতিবেশী দেশটিকে। সেই কারণেই ভারতের স্টক মার্কেটের ওপর ভরসা করছেন বিনিয়োগকারীরা।

    অর্থনৈতিক সঙ্কট

    সম্প্রতি নয়া অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছে বেজিং। মুদ্রাস্ফীতির পরিবর্তে সেখানে শুরু হয়েছে মুদ্রাসঙ্কোচন। তাই সে দেশের মুদ্রা ইউয়ানের দাম ক্রমশ চড়ছে। প্রত্যাশিতভাবেই দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে জিনিসপত্রের দাম। বাজারে জোগান রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। তবে সে দেশের বাসিন্দারা সঞ্চয়ী হওয়ায় কমছে চাহিদা। স্বাভাবিকভাবেই জিনিসপত্র বিকোচ্ছে জলের দরে। এতেই অশনি সঙ্কেত দেখছেন বিশ্বের অর্থনীতিবিদরা। তাঁদের মতে, এখনই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে ভেঙে পড়তে পারে দেশের (Indian Economy) অর্থনীতি। যার প্রভাব পড়বে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ওপরও।

    রফতানিতে জোর

    ইতিমধ্যেই চিনে শি জিনপিং সরকারের ওপর ঋণের বোঝা চেপেছে বিপুল পরিমাণে। তাদের সম্মিলিত মোট ঋণের পরিমাণ ১৩ লক্ষ কোটি ডলার। যেহেতু দেশে কমেছে জিনিসপত্রের চাহিদা, তাই এখন রফতানিতে জোর দিচ্ছে ড্রাগনের দেশ। ভারতেও পাঠাচ্ছে আরও বেশি করে জিনিসপত্র। তবে ভারত এখন আর আগের মতো কিনছে না চিনা পণ্য।।

    আরও পড়ুুন: “গুন্ডারা জেলে যাবে, মমতার দিন শেষ”, সন্দেশখালিতে গিয়ে আক্রমণ শুভেন্দুর

    বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের আর্থিক সংস্কার নীতির জেরে দেশের অর্থনীতি হয়েছে আগের চেয়ে ঢের বেশি মজবুত। তাই চিন নয়, বিনিয়োগকারীরা ভরসা করছেন ভারতের স্টক মার্কেটের ওপর। মোদি জমানায় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছে ভারত। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে যখন মোদি সরকার আসে, তখন ওই তালিকায় দেশ ছিল ১০ নম্বরে। অচিরেই ভারতের জায়গা হবে ওই তালিকার আরও একটু ওপরে। সেই কারণেই চিন নয়, বিনিয়োগকারীরা ভরসা করছেন ভারতের স্টক মার্কেটের ওপরও। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের বেঞ্চমার্ক সেনসেক্স এবং নিফটিও ইঙ্গিত দিচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতির (Indian Economy) বৃদ্ধি সম্পর্কে।

    ভারতের পৌষমাস আর চিনের সর্বনাশ, তাই কি?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Indian Economy: বাজেটের আগে প্রকাশ করা হচ্ছে না অর্থনৈতিক সমীক্ষা, কারণ কী জানেন?

    Indian Economy: বাজেটের আগে প্রকাশ করা হচ্ছে না অর্থনৈতিক সমীক্ষা, কারণ কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৩১ জানুয়ারি, বুধবার। শুরু হয়েছে বাজেট অধিবেশন। চলবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এবার ষষ্ঠবারের জন্য বাজেট পেশ (Indian Economy) করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। লোকসভায় তিনি বাজেট পেশ করবেন ১ ফেব্রুয়ারি। তবে যেহেতু মাঝ-এপ্রিলে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন, তাই এবার পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করবে না সরকার, পেশ করা হবে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট। পোশাকি নাম ‘ভোট অন অ্যাকাউন্ট’। প্রতিবার কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের আগে প্রকাশ করা হয় অর্থনৈতিক সমীক্ষা। এবার অবশ্য তা করা হবে না। নির্বাচনের পর সরকার বদলে যেতে পারে। তাই প্রকাশ করা হবে না ওই সমীক্ষা।

    ‘ইন্ডিয়ান ইকনমি-আ রিভিউ’

    অর্থমন্ত্রকের তরফে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। নাম দেওয়া (Indian Economy) হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান ইকনমি-আ রিভিউ’। রিপোর্টটি তৈরি করেছেন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অনন্ত নাগেশ্বরন। রিপোর্টটি অফিসিয়াল ইকনোমিক সার্ভের পরিবর্তে প্রকাশ করা হচ্ছে না। এই রিপোর্ট থেকেই জানা যাবে ভারতীয় অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি। অতীতে কী ছিল, ভবিষ্যতেই বা দেশের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য কেমন হবে, সে সবই জানা যাবে এই রিপোর্ট থেকে। রিভিউয়ে দুটি অধ্যায় রয়েছে। তার একটিতে রয়েছে গত দশ বছরে ভারতীয় অর্থনীতির স্বাস্থ্য কেমন হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে ভারতীয় অর্থনীতির চেহারাটাই বা কেমন হবে, তাও জানা যাবে এই রিপোর্ট থেকে।

    প্রজেক্টেড গ্রোথ

    রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, আগামী তিন বছরের মধ্যে ভারতের প্রজেক্টেড গ্রোথ বা প্রত্যাশিত বৃদ্ধি (আর্থিক) হবে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০৩০ সালের মধ্যে এর পরিমাণ দাঁড়াবে ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত দশকে পরিকাঠোমার কী কী সংস্করণ হয়েছে এবং তার কী প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিতে, তাও জানা যাবে। ২০২৪ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার হবে ৭.২ শতাংশ। পরপর তিন মাসে ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধি ছাপিয়ে যেতে পারে ৭ শতাংশ। লগ্নি বাড়তে পারে রাষ্ট্রায়ত্ত সেক্টরে।

    আরও পড়ুুন: গ্রেফতারির আশঙ্কা! আজ ইডির সামনে হেমন্ত, মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কি স্ত্রী কল্পনা সোরেন?

    প্রসঙ্গত, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় বর্তমানে ভারতের নাম রয়েছে পাঁচ নম্বরে। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ। তার পর থেকে ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী ভারতীয় অর্থনীতির লেখচিত্র (Indian Economy)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share