Tag: Indian Economy

Indian Economy

  • Nirmala Sitharaman: মধ্যবিত্তের স্বার্থে সীতারামনকে আন্তরিক অনুরোধ নেটাগরিকের, কী জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী?

    Nirmala Sitharaman: মধ্যবিত্তের স্বার্থে সীতারামনকে আন্তরিক অনুরোধ নেটাগরিকের, কী জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি ও মূল্যবৃদ্ধির মধ্যে মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য কিছু স্বস্তি প্রদানের অনুরোধ করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের কাছে (Nirmala Sitharaman)। ১৭ নভেম্বর এক নেটিজেন তাঁকে ওই অনুরোধ করেন।

    অর্থমন্ত্রীর উদ্দেশে পোস্ট (Nirmala Sitharaman)

    জনৈক তুষার শর্মা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর উদ্দেশে এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছিলেন, “সীতারামন আমরা আপনার প্রচেষ্টা ও দেশের প্রতি অবদানের গভীর প্রশংসা করি এবং আপনার প্রতি আমাদের সর্বোচ্চ সম্মান রয়েছে। আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করছি যে আপনি মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য কিছু স্বস্তি প্রদানের (Inflation) বিষয় বিবেচনা করুন। আমি জানি এর সঙ্গে জড়িত বিশাল চ্যালেঞ্জগুলি, কিন্তু এটি কেবল একটি আন্তরিক অনুরোধ।”

    অর্থমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া

    পোস্টটি দেখে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। চ্যালেঞ্জগুলি স্বীকার করার জন্য শর্মাকে ধন্যবাদও জানান মন্ত্রী। জানিয়ে দেন, কেন্দ্রীয় সরকার একটি প্রতিক্রিয়াশীল সরকার। সীতারামন তাঁর উত্তর দিতে গিয়ে লিখেছেন, “আপনার দয়ালু শব্দ এবং আপনার বোঝার জন্য ধন্যবাদ। আমি আপনার উদ্বেগ স্বীকার করি এবং তার মূল্যায়ন করি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার একটি রেসপন্সিভ সরকার। জনগণের কণ্ঠ শোনে এবং তাঁদের সমস্যা সমাধানে মনোযোগ দেয়। আবার একবার আপনার বোঝার (চ্যালেঞ্জগুলো) জন্য ধন্যবাদ। আপনার মতামত মূল্যবান।”

    জানা গিয়েছে, ভারতের পাইকারি মূল্য সূচক (WPI) ভিত্তিক মুদ্রাস্ফীতি অক্টোবর মাসে খাদ্যমূল্যের দর বৃদ্ধির কারণে ২.৩৬ শতাংশে পৌঁছেছে, যা চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক সমীক্ষায় অর্থনীতিবিদরা প্রত্যাশা করেছিলেন যে, অক্টোবর মাসে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি হবে ২.২ শতাংশের কাছাকাছি। সেপ্টেম্বর মাসে এটাই ছিল ১.৮৪ শতাংশ। পাইকারি মূল্য সূচক, যা উৎপাদকের মূল্য সূচক হিসেবে কাজ করে, নভেম্বর ২০২৩ থেকে ইতিবাচকই ছিল। এক বছর আগে এটি ছিল -০.২৬ শতাংশ (Nirmala Sitharaman)।

    আরও পড়ুন: পিএম-কিষানের টাকায় অর্থ সংগ্রহ! ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার জঙ্গি-ছক ফাঁস

    খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি, যা সূচকের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, বার্ষিক ভিত্তিতে ১১.৫৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি সেপ্টেম্বরে ছিল ৯.৪৭ শতাংশ, আগস্টে ছিল ৩.২১ শতাংশ। উচ্চ খাদ্যমূল্যের কারণে ভারতের খুচরা মুদ্রাস্ফীতি, যা উপভোক্তা মূল্য সূচক ভিত্তিক, অক্টোবরে ১৪ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬.২১ শতাংশে পৌঁছেছে। এই বৃদ্ধির প্রধান কারণ ছিল শাকসবজি ও ফলমূলের দাম (Inflation), যেগুলোর দাম যথাক্রমে ৬৩.০৪ ও ১৩.৫৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে (Nirmala Sitharaman)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Indian Economy: ২০২৭-এর মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    Indian Economy: ২০২৭-এর মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় দেশের আর্থিক বৃদ্ধির (Indian Economy) হার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি! এমন কথাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার বা আইএমএফ। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার মুখ্য অর্থনীতিবিদ হলেন গীতা গোপীনাথ। শুক্রবার এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গীতা গোপীনাথ বলেন, ‘‘২০২৭ সালের মধ্যেই ভারতের অর্থনীতি (Indian Economy) বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হবে।’’ প্রসঙ্গত, গীতা গোপীনাথ হলেন আইএমএফ-এর প্রথম মহিলা মুখ্য অর্থনীতিবিদ। তিনি আরও দাবি করেছেন যে, তিন বছরের মধ্যেই আমেরিকা এবং চিনের পরে ঠাঁই হবে ভারতের। অর্থাৎ মোদি জমানায় দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি যে লক্ষ্যমাত্রা ও প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গিয়েছে, তাতেই এবার সিলমোহর দিতে দেখা গেল আইএমএফ-কে।

    ভারতীয়দের ব্যক্তিগত খরচের হার আবার বেড়ে গিয়েছে (Indian Economy)

    গীতা গোপীনাথ শুক্রবার আরও বলেন, ‘‘ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার গত অর্থবর্ষে প্রত্যাশার চেয়ে অনেক ভালো ছিল। সেই প্রভাবগুলি এই অর্থবর্ষের জন্য আমাদের পূর্বাভাসকে (Third Largest Economy) প্রভাবিত করছে। অন্য কারণটি হল, আমরা বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখছি, ভারতীয়দের ব্যক্তিগত খরচের হার (ভোগ্যপণ্য কেনার নিরিখে) আবার বেড়ে গিয়েছে।’’ তবে শুধু আইএমএফ নয়, এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসেই ব্যাঙ্কিং বিনিয়োগ সংস্থা জেফ্রিসের একটি অর্থনীতি মূল্যায়নের রিপোর্ট সামনে আসে। সেখানে বলা হয়েছিল, ২০২৭ সালের মধ্যে জাপান এবং জার্মানিকে টপকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত।

    প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বারবার উঠে এসেছে দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির কথা

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির কথাতেও বারবার উঠে এসেছে দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির কথা। গত বছর ২০২৩ সালেই লালকেল্লায় স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, ‘‘২০২৭-এর মধ্যেই জাপান এবং জার্মানিকে ছাড়িয়ে তৃতীয় বৃহত্তম শক্তিতে (Indian Economy) পরিণত হবে ভারত। আমাদের লক্ষ্য, ২০৪৭ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষে পদার্পনের আগে ৩৫ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতি হয়ে ওঠা।’’ প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাই মাসে আইএমএফ (Third Largest Economy) প্রকাশ করে ‘ওয়ার্ল্ড ইকনমিক আউটলুক’ শীর্ষক একটি রিপোর্ট। সেখানে বলা হয়েছিল, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতে জিডিপি (মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন) বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ ছুঁতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    Indian Economy: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৪৭ সালে ভারত যখন স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন করবে, তখন দেশে মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকা (Indian Economy)। বর্তমানে যা মাথাপিছু আয় রয়েছে, তার সাতগুণ বেড়ে যাবে আগামী ২৪ বছরে। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনই আশার কথা শোনালেন ভারতের মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরণ (Chief Economic Advisor Nageswaran)।

    কী বললেন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা?

    তিনি জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষেও ভারত থাকবে দ্রুততম বর্ধনশীল মেজর অর্থনীতির দেশ (Indian Economy)। ২৩ জুলাই, মঙ্গলবার সংসদে চলছে বাজেট-পেশ পর্ব। তার আগে সোমবার সংসদে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ করেন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা। সংসদ থেকে বেরিয়ে করেন সাংবাদিক বৈঠক। সেখানেই আশার বাণী শোনান নাগেশ্বরণ। এদিন সংসদে যে ইকনোমিক সার্ভে রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার হবে ৬.৫ থেকে ৭ শতাংশ।

    ভারতের মাথাপিছু আয়

    তিনি যে ভুল কিছু বলেননি, তার প্রমাণ মেলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার, ওইসিডি, ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক, এস অ্যান্ড পি, এডিবি এবং ফিচের রিপোর্টেও। এই সংস্থাগুলোও জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে শতাংশের হিসেবে ভারতে বৃদ্ধির হার থাকবে ৬.৬ থেকে ৭.২ এর মধ্যে। যার অর্থ হল, নরেন্দ্র মোদির জমানায় চড়চড়িয়ে উঠছে ভারতীর অর্থনীতির উন্নতির গ্রাফ (Indian Economy)। এদিন ইকনোমিক সার্ভের রিপোর্ট পেশের পর মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে ভারতের মাথাপিছু আয় ২.১২ লাখ টাকা। মার্কিন ডলারের নিরিখে অঙ্কটা দাঁড়ায় ২৫০০-এ। স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে এটাই বেড়ে গিয়ে দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকায়। তিনি জানান, গত এক দশকে ভারতে মাথাপিছু আয় বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ (Indian Economy)। প্রসঙ্গত, এই সময়টাই কেন্দ্রের কুর্সিতে রয়েছেন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুন: বাংলা সহ পূর্ব ভারতের উন্নয়নে বিশেষ নজর কেন্দ্রের, বাজেটে জানালেন নির্মলা

    সরকারি পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে (Chief Economic Advisor Nageswaran), ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতে জিডিপির হার বেড়েছিল ৮.২ শতাংশ। তার আগের অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ছিল ৭.২ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে এই হার ছিল ৮.৭ শতাংশ। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে মোদি সরকার শপথ নেওয়ার সময় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত ছিল ১০ নম্বরে। বর্তমানে ওই তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। অচিরেই জাপানকে টপকে গিয়ে ভারত চতুর্থ স্থান দখল (Indian Economy) করে নেবে বলেও ভবিষ্যদ্বাণী আন্তর্জাতিক একাধিক সংস্থার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: চলতি অর্থবর্ষে বৃদ্ধির হার কত হবে? সংসদে আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ নির্মলার

    Indian Economy: চলতি অর্থবর্ষে বৃদ্ধির হার কত হবে? সংসদে আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তার আগে সোমবার আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্ট (Indian Economy) পেশ করলেন তিনি। রিপোর্ট পেশ করার সময় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘‘করোনা পরিস্থিতির পর একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল দেশের অর্থনীতি। তবে বর্তমানে দেশের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে।’’ এদিন অর্থমন্ত্রীর পেশ করা রিপোর্টে (Economic Survey) বলা হয়েছে, ২০২৪-২০২৫ অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি জানানো হয়েছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া মুদ্রাস্ফীতির সূচক ৪.৫ শতাংশ স্থির করেছে।

    ভূ-রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে অর্থনীতি এখন স্থিতিশীল 

    এদিন যে রিপোর্ট (Indian Economy) পেশ করা হয়েছে সেখানে এও বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অন্যদিকে, চলতি অর্থবর্ষে বৃষ্টিপাত এবং দক্ষিণ-পশ্চিমী মৌসুমী বায়ুর সন্তোষজনক বিস্তারের ফলে কৃষিক্ষেত্রে উন্নতি হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে বলে বলা হয়েছে রিপোর্টে। আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টে (Economic Survey) বলা হয়েছে, ‘‘ভারতীয় অর্থনীতি একটি শক্তিশালী স্তম্ভ। ভূ-রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে অর্থনীতি এখন স্থিতিশীল।’’ অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘শেষ অর্থবর্ষের চারটি ত্রৈমাসিকের মধ্যে তিনটিতেই আর্থিক বৃদ্ধি (Indian Economy) ছিল ৮ শতাংশের বেশি। ২০২৩ এবং ২০২৪ অর্থবর্ষে উপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া অর্থনৈতিক বৃদ্ধি আগামী বছরেও দেখা যাবে।’’

    ২০২৩ অর্থবর্ষ থেকে ২০২৪ অর্থবর্ষে (Indian Economy) মুদ্রাস্ফীতি ১.৩ শতাংশ কমেছে

    অন্যদিকে ২০২৩ অর্থবর্ষের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৬.৬ শতাংশ ২০২৪ অর্থবর্ষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৫ শতাংশ। মুদ্রাস্ফীতির হার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হিসেবে রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে খাদ্য উৎপাদনে প্রভাব পড়েছিল। কৃষকরা কৃষি কাজ করতে গিয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন।

    আগামী অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্বের হার কমতে পারে

    এদিন অর্থমন্ত্রীর পেশ করা রিপোর্টে বেকারত্বের কথাও উল্লেখ রয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্বের হার কমতে পারে। এর পাশাপাশি করোনা পরবর্তী সময়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মসংস্থান বেড়েছে বলেও বলা হয়েছে ওই রিপোর্টে (Indian Economy)। এর ফলে ভারতের অর্থনীতিতে প্রভাব পড়েছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, মহিলাদের কাজ করার হারও বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে মহিলাদের কাজ করার হার ছিল ২৩.৩ শতাংশ। গত ছয় বছর ধরে সেই হার বেড়েই গিয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এই হার দাঁড়ায় ৩৭ শতাংশে। রিপোর্ট উল্লেখ করা হয়েছে গ্রামের মহিলাদের কাজ করার প্রবণতা অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: ভারতের অর্থনীতির ভিত মজবুত, বলছে আরবিআইয়ের রিপোর্ট

    Indian Economy: ভারতের অর্থনীতির ভিত মজবুত, বলছে আরবিআইয়ের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতির যেখানে হাঁড়ির হাল, সেখানে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্রমেই উন্নতির শিখরে উঠছ ভারত (Indian Economy)। বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। দেশ যে অচিরেই জাপানকে সরিয়ে চতুর্থ স্থান দখল করবে, সে বিষয়ে আশাবাদী অর্থনীতিবিদদের একটা বড় অংশ।

    কী বলছে আরবিআইয়ের রিপোর্ট (Indian Economy)

    এবার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াও জানিয়ে দিল ভারতের অর্থনীতি এবং ফাইনানসিয়াল সিস্টেম দাঁড়িয়ে রয়েছে মজবুত ভিতের ওপর। ভারতের এই কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ২৭ জুন প্রকাশ করে ২৯তম ফাইনানসিয়াল স্টেবিলিটি রিপোর্ট (Indian Economy)। সেখানেই জানা যাচ্ছে, দেশের অর্থনীতির ভিত্তি যথেষ্ঠ মজবুত। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের এই রিপোর্টেই প্রকাশ, ভারতের তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির আর্থিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে, বাড়ছে লভ্যাংশ। এর পাশাপাশি তাৎপর্যপূর্ণভাবে হ্রাস পেয়েছে নন পারফর্মিং অ্যাসেটসের পরিমাণ।

    ভারতের বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির অর্থনীতি

    জানা গিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত ভারতের বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির গ্রস নন পারফর্মিং অ্যাসেটস রেসিও এবং নেট নন পারফর্মিং অ্যাসেটস রেসিও একধাক্কায় কমে গিয়েছে অনেকখানি। রিপোর্ট অনুযায়ী, এই হ্রাসের পরিমাণ যথাক্রমে ২.৮ এবং ০.৬ শতাংশ। যার জেরে মজবুত হয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির অর্থনীতি। শুধু তাই নয়, ক্যাপিটেল টু রিস্ক-ওয়েট অ্যাসেটস রেসিও এবং কমন ইক্যুয়ালিটি টায়ার ওয়ান রেসিও দাঁড়িয়ে রয়েছে যথাক্রমে ১৬.৮ শতাংশ এবং ১৩.৯ শতাংশে।

    আর পড়ুন: হড়পা বানে ভেসে গেল সেনার ট্যাঙ্ক, আধিকারিক-সহ মৃত ৫

    নন-ব্যাঙ্কিং ফাইনানসিয়াল কোম্পানিগুলির পারফরম্যান্সও চোখ ধাঁধানো। এদের ক্যাপিটেল টু রিস্ক ওয়েড অ্যাসেটস রেসিও দাঁড়িয়েছে ২৬.৬ শতাংশে, গ্রস নন পারফর্মিং অ্যাসেটস রেসিও দাঁড়িয়েছে ৪ শতাংশে। মার্চের শেষে রিটার্ন অন অ্যাসেটসের পরিমাণ হয়েছে ৩.৩ শতাংশ। এই সব পরিসংখ্যানই জানিয়ে দেয় ভারতীয় অর্থনীতির মজবুত ভিতের কথা।

    ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের চতুর্থ বা শেষ ত্রৈমাসিকে এই প্রথমবার ভারতের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট সারপ্লাস দাঁড়িয়েছে ৫.৭ বিলিয়ন ডলার, যেটাকে অন্যভাবেও বলা যায় যে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট সারপ্লাস দাঁড়িয়েছে জিডিপির ০.৬ শতাংশ। এই বৃদ্ধি পূর্বতন ত্রৈমাসিকের তুলনায় যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ সেইসময়ে (Indian Economy) কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্সে ডেফিসিট ছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • S&P Global Rating: ভারতীয় অর্থনীতি পজিটিভ, জানিয়ে দিল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং

    S&P Global Rating: ভারতীয় অর্থনীতি পজিটিভ, জানিয়ে দিল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘স্টেবল’ তকমা আগেই জুটেছিল। এবার মিলল ‘পজিটিভ’ ছাপও। এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিংয়ের (S&P Global Rating) তরফে এভাবেই ‘গুণকীর্তন’ করা হয়েছে ভারতীয় অর্থনীতির। ভারতীয় অর্থনীতির এই বদল যে আসলে দেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিই প্রমাণ করে, তাও জানানো হয়েছে ওই রেটিং সংস্থার তরফে। বুধবার সংস্থার তরফে যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে ভারতের ক্রেডিট রেটিং উল্লেখ করা হয়েছে ‘বিবিবি-’। ‘বিবিবি মাইনাস’ হল সর্বনিম্ন বিনিয়োগ গ্রেড রেটিং দেওয়া।

    কী বলছে রেটিং সংস্থা? (S&P Global Rating)

    সংস্থার (S&P Global Rating) তরফে বলা হয়েছে, আগামী দু-তিন বছরের মধ্যেই আমূল বদলে যাবে ভারতীয় অর্থনীতির হাল। গত দশ বছরে ভারত সরকার যে অর্থনৈতিক সংস্কার করে চলেছে, তার জেরেই ক্রমেই উন্নত হচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি। রেটিং ওই সংস্থার তরফে জানা গিয়েছে, ভারতীয় অর্থনীতির দৃঢ় প্রবৃদ্ধি, তাৎপর্যপূর্ণভাবে সরকারি ব্যয়ে নিয়ন্ত্রণ এবং দেশের অর্থনীতি মজবুত করার যে দৃঢ় অঙ্গীকার করেছে সরকার, তার জেরেই দেশের অর্থনীতির এই উৎকর্ষ সাধন। এস অ্যান্ড পি-র রিপোর্টে বলা হয়েছে, “আমরা বিশ্বাস করি এই ফ্যাক্টরগুলি এবং ক্রেডিট মেরিটের সুফলই পাচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি।” রেটিং সংস্থার মূল্যায়নকে স্বাগত জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তিনি বলেন, ‘‘এস অ্যান্ড পি-র সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আগামী বছরগুলিতে ভারতের মজবুত বৃদ্ধির হার এবং দেশের অর্থনৈতিক রূপরেখা প্রতিফলিত হচ্ছে।’’ 

    আউটলুক পরিবর্তনের অর্থ

    এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং (S&P Global Rating) হল একটি মার্কিন মূল্যায়ন সংস্থা। এটি এস অ্যান্ড পি গ্লোবালের একটি বিভাগ যা স্টক, বন্ড এবং পণ্যের ওপর আর্থিক গবেষণা ও বিশ্লেষণ প্রকাশ করে।আউটলুক পরিবর্তন মানে আগামী দু’বছরে রেটিং আপগ্রেড হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, “বর্তমানে ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে আর্থিক ঘাটতি, উচ্চ ঋণপত্র এবং করের বোঝা। তা সত্ত্বেও, ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি অটূট।” সংস্থার আশা, আর্থিক ঘাটতির হার চলতি অর্থবর্ষে ৭.৯ শতাংশ থেকে কমে  ২০২৮ অর্থবর্ষ নাগাদ ৬.৮ শতংশ হতে পারে। সংস্থাটির মতে, আগামী তিন বছর ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার যদি ৭ শতাংশ থাকে, তাহলে অচিরেই জিডিপি ও ঘাটতির অনুপাত কমে আসবে। এস অ্যান্ড পি তাদের রিপোর্টে বলেছে, “ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী প্রতিফলিত করে যে অব্যাহত নীতিগত স্থিতিশীলতা, গভীরতর অর্থনৈতিক সংস্কার এবং উচ্চ পরিকাঠামো বিনিয়োগ দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বজায় রাখবে।”

    আর পড়ুন: সিএএ শংসাপত্র বিলির কাজ শুরু বাংলায়, বড় ঘোষণা শাহের মন্ত্রকের

    ভারতের অর্থনীতির ভিত যে ক্রমেই মজবুত হচ্ছে, তার প্রমাণ মিলেছে মোদি সরকারের আমলে দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তির অবস্থানেই। ২০১৪ সালের আগে বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত ছিল ১০ নম্বরে। মোদি সরকারের দশ বছরের রাজত্বে ওই তালিকায় ভারতের জায়গা হয়েছে পাঁচ নম্বরে। অর্থনীতিবিদদের সিংহভাগের মতে, আগামী এক বছরের মধ্যেই ভারত চলে আসবে ওই তালিকার চার নম্বরে। তার আগে থাকবে কেবলই আমেরিকা, চিন এবং জাপান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Economy: ২০২৫ সালেই জাপানকে টপকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় চারে আসবে ভারত!

    Indian Economy: ২০২৫ সালেই জাপানকে টপকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় চারে আসবে ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমানা মাত্র দশ বছরের। তাতেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) দেশের তালিকার ১০ নম্বর থেকে পাঁচে উঠে এসেছে নরেন্দ্র মোদির ভারত। দীর্ঘদিন পাঁচ নম্বরে ছিল ব্রিটেন। রাজার দেশকে টপকেই ওপরে উঠে এসেছে ভারত। অচিরেই যে দেশ ওই তালিকার তিন নম্বরে উঠে আসবে, নানা সময় তা বলতে শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।

    জাপানকে টপকাবে ভারত (Indian Economy)

    তবে ২০২৫ সালের মধ্যে জাপানকে টপকে মোদির ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে উঠে আসবে বলে জানিয়েছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অমিতাভ কান্ত। অমিতাভ জি২০-র শেরপা এবং নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও। তিনি জানান, বর্তমানে ভারতের (Indian Economy) স্থান রয়েছে পাঁচে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, জার্মানি এবং জাপানের পরেই রয়েছে ভারত। ২০২২ সালেই ব্রিটেনকে টপকে গিয়েছে ভারত। তাঁর দাবি, আগামী বছরের মধ্যেই ভারতের ঠাঁই হবে তালিকার চার নম্বরে। তিনি জানান, গত দশ বছরের তুলনায় ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য। ভারতের জিডিপি ছিল বিশ্বের একাদশতম স্থানে।

    ভারতের জিডিপি

    বর্তমানে দেশের জিডিপি প্রায় ৩.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কান্ত জানিয়েছেন, ২০১৩ সালে ভারত ছিল ‘ভঙ্গুর ৫’-এ, ২০২৪ সালেই সেই দেশ উঠে এসেছে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার ৫ নম্বরে। যে কারণে ভারতের এই আর্থিক উন্নতি, কান্তের মতে, তার মধ্যে রয়েছে গত তিন ত্রৈমাসিকে জিডিপি গ্রোথ ৮ শতাংশের বেশি থাকা, বিশ্বের ২৭টি দেশের সঙ্গে ইন্ডিয়ার রুপিতে বাণিজ্য এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ।

    আরও পড়ুুন: ‘‘আসুন, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করি’’, চতুর্থ দফায় ভোট দানের আর্জি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    কান্তের মতে, স্টিল, সিমেন্ট এবং অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরের পাশাপাশি ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাকস্ট্রাকচারে ভারত রয়েছে বিশ্ব নেতৃত্বের পর্যায়ে। বর্তমানে ই-ট্রানজেকশনস বেড়ে হয়েছে ১৩৪ বিলিয়ন, বৈশ্বিক ডিজিটাল পেমেন্টের ক্ষেত্রে শতাংশের বিচারে যার পরিমাণ ৪৬। ২০১৩-১৪ এবং ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে মুদ্রাস্ফীতির হার কমেছে ৮.২ শতাংশ। কান্তের মতে, এসব কারণেই ভারতের অর্থনৈতিক (Indian Economy) ভিত্তি সুদৃঢ়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Economy: বেজিংয়ের অর্থনীতিকে টেক্কা! ভারতীয় অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেট ছাড়াল চিনকে

    Indian Economy: বেজিংয়ের অর্থনীতিকে টেক্কা! ভারতীয় অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেট ছাড়াল চিনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শি জিনপিংয়ের দেশের অর্থনীতিকে মাত দিল নরেন্দ্র মোদির ভারত (Indian Economy)! আজ নয়, গত তিন বছর ধরে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে চিনকে টেক্কা দিয়ে চলেছে ভারত। ডিএসপির মিউচ্যুয়াল ফান্ডের রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, চিনের ইক্যুইটি মার্কেট ভারতের ইক্যুইটি মার্কেটের চেয়ে ঢের এগিয়ে। চিনের বর্তমান ইক্যুইটি মার্কেট ভারতের চেয়ে দ্বিগুণ। এটা এমন একটা সময়, যখন চিনের জিডিপি ভারতের জিডিপির চেয়ে পাঁচগুণ বেশি।

    চড়ছে ভারতীয় অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেটের পারদ (Indian Economy)

    ২০০৪ সাল থেকে ২০২১ এই সতেরো বছরে চিনের অর্থনীতি ভারতের জিডিপিকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তার পর থেকে গতি হারায়। এর পরেই চড়চড়িয়ে উঠতে থাকে ভারতীয় অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেটের পারদ। গত তিন বছরে তা ছাপিয়ে গিয়েছে চিনের অর্থনীতি ও ইক্যুইটি মার্কেটকে। জানা গিয়েছে, গত তিন বছর ধরে লোকসানে চলছে চিনা শেয়ার বাজারও। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, বিশ্বের চোখে ধুলো দিতে এতদিন সঠিক পরিসংখ্যান প্রকাশ্যে আনত না চিন। ফলতে শুরু করেছে (Indian Economy) তারই বিষময় ফল।

    স্টক ইনডেক্স 

    ভারতের ফ্রন্টলাইন স্টক ইনডেক্স, নিফটি ৫০ ইনডেক্স ব্যবসা করেছে ২৩ গুণ ট্রেইলিং। সেখানে সাংহাইয়ের সূচক করেছে মাত্র ১১ গুণ ট্রেইলিং। জানা গিয়েছে, কোয়ালিটির দিক থেকে ভারতীয় মার্কেট উচ্চ শ্রেণির এবং ব্যয়বহুল বলে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে, তুলনায় সস্তা চিন ও দক্ষিণ কোরিয়ার মার্কেট। ভারতীয় স্টক মার্কেটগুলি একের পর এক রেকর্ড করে চলেছে। স্বল্প মেয়াদ থেকে দীর্ঘ মেয়াদের রিটার্নের ক্ষেত্রে দেওয়া হচ্ছে রেকর্ড ব্রেকিং। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের স্টক মার্কেট দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকারীদের জন্য ভালো বলে প্রমাণিত হতে চলেছে। ভারতের বুক রেসিওর দরও চড়া, প্রায় আমেরিকার সমান। এর রিটার্নও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রিটার্নের সমান। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারত যদি তাৎপর্যপূর্ণভাবে সস্তা হত, তাহলে এটি দীর্ঘমেয়াদি লগ্নিকারীদের জন্য এক্সেলেন্ট এন্ট্রি পয়েন্ট হত।

    আরও পড়ুুন: ভোটের মধ্যেই ‘ভাইপো’কে দলীয় উত্তরসূরীর পদ থেকে সরালেন ‘পিসি’!

    বর্তমানে বিশ্ববাজার উল্লেখযোগ্যভাবে আশাবাদ-পর্বের মধ্যে দিয়ে চলছে। কর্পোরেট পারফরমেন্সও ভালো। আর্নিংস গ্রোথও চলছে সমানতালে। এহেন দৃশ্যপটে ব্রাজিল উঠে এসেছে ব্যতিক্রমী হিসেবে। এই দেশের আর্নিংস গ্রোথই যে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে তা নয়, ভ্যালুয়েশন ট্রেন্ডের ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলেছে। ইন্ডিয়ান ইক্যুইটিতে সেফটির মার্জিনের অভাব রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে (Indian Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “মোদি সরকারের আমলে আকাশ ছুঁয়েছে শেয়ার মার্কেট”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “মোদি সরকারের আমলে আকাশ ছুঁয়েছে শেয়ার মার্কেট”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আমলে ভারতের অর্থনীতিতে এক আমুল পরিবর্তণ এসেছে। শেয়ার বাজার আকাশ ছুঁয়েছে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনি জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য (Amit Shah)

    এদিন অমিত শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন তখন ভারতের অর্থনীতি প্রায় ভেঙ্গে পড়েছিল। কর্মক্ষেত্রে উৎপাদন কমে গেছিল, ফলে রপ্তানীর পরিমাণও কমে গেছিল। সে সময় মুদ্রাস্ফীতি ছিল আকাশ ছোঁয়া। তবে প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় আসার পর থেকে ধীরে ধীরে উন্নতির পথে এগিয়েছে ভারতের অর্থনীতি। 

    আরও পড়ুন: চিনের তৈরি হাম্বানটোটা বিমানবন্দরের রাশ ভারত-রুশ সংস্থার হাতে, বোধোদয় শ্রীলঙ্কার!

    মোদিজির আমলের দশ বছর স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে

    এদিন সাক্ষাৎকারে তিনি  আরও বলেন, ১৩০ কোটির দেশ ভারতবর্ষ (India) বর্তমানে ধীরে ধীরে উন্নতির পথে এগিয়ে চলেছে। উচ্চশিক্ষা হোক কিংবা অর্থনৈতিক দিক। ৩৭০ ধারার অবসান হোক কিংবা তিন তালাক। রামের জন্মভূমি থেকে দেশের ফৌজদারি আইনে মৌলিক পরিবর্তন। মোদিজির আমলের এই দশ বছর প্রতিটি ক্ষেত্রেই স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। একই সঙ্গে অমিত শাহ (Amit Shah) এদিন জানিয়েছেন যদি এবার তৃতীয়বারের মতো মোদিজি ক্ষমতায় আসেন তাহলে এক থেকে দুই বছরের মধ্যেই ভারত থেকে নকশালবাদ বিলুপ্ত হবে।

    ভোট প্রসঙ্গেও মত প্রকাশ শাহের 

    পাশাপাশি এদিন ভোট প্রসঙ্গেও মত প্রকাশ করেন তিনি। ৩৭০-এর লক্ষ্যে বিজেপি কি সঠিক পথে হাঁটছে? এই প্রশ্নের জবাবে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “একদম সঠিক ট্র্যাকে রয়েছে। গণনার দিন দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে এনডিএ ৪০০ পেরিয়ে যাবে। মোদিজি আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন”। সঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমার দলের একটা টিম এবং আমি বিশদ বিশ্লেষণ করেছি। প্রথম দুই দফার ভোটে ১০০ আসন নিয়ে আমরা তৃতীয় দফার দিকে এগোচ্ছি। ৪০০-র লক্ষ্য অতিক্রম করতে কোনও সমস্যা হবে বলে মনে হচ্ছে না”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    Indian Economy: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন অচিরেই ভারতের জায়গা হবে বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) দেশের তালিকার তিন নম্বরে। প্রধানমন্ত্রীর কথা যে নিছক গালগল্প নয়, তার ইঙ্গিত মিলল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কথায়ও। তারা জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৫ সালের মধ্যেই জাপানকে হঠিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে চলে আসবে ভারত। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপি জাপানের জিডিপির চেয়ে একলপ্তে অনেকটাই বেড়ে যাবে।

    জাপানকে টপকাবে ভারত! (Indian Economy)

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, আগামী বছরের মধ্যে ভারতের জিডিপি ৪.৩৩৯৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে গিয়ে দাঁড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সময় জাপানের জিডিপি দাঁড়াবে ৪.৩১০৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে। মনে রাখতে হবে, গত বছর জাপানের জিডিপিকে দমিয়ে দিয়েছিল জার্মানি। এবার মোদির ভারত যদি টপকে যায় জাপানকে, তাহলে বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে চলে আসবে (Indian Economy) জাপান। এখন এই জায়গায় রয়েছে নয়াদিল্লি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, ২০২৭ সালের মধ্যে জার্মানিকেও টপকে যাবে ভারত। সেক্ষেত্রে বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ভারতের স্থান হবে তৃতীয়, বৃহৎ শক্তিধর দুই দেশ আমেরিকা ও চিনের ঠিক পরেই। 

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ভবিষ্যদ্বাণী

    ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কও চলতি অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছে। তাদের ভবিষ্যদ্বাণী যে নিছক অমূলক নয়, তার প্রমাণ মেলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কথায়ও। তারাও জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াতে পারে। দেশের মধ্যে ক্রমাগত চাহিদা বাড়তে থাকায় এবং দেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা বৃদ্ধির দরুন জিডিপি বাড়বে বলেই আশা আইএমএফের।

    আরও পড়ুুন: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ ছিল”, তোপ মোদির

    সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে আইএমএফ জানিয়েছে, ভারত বিশ্বে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ। এশিয়া অ্যান্ড পেসিফিক ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন দিন কয়েক আগে বলেছিলেন, “ভারত এমন একটি দেশ যার স্ট্রং গ্রোথ রেট ৬.৮ শতাংশ। এই ভবিষ্যদ্বাণী আমরা ভারতের ’২৪, ’২৫ অর্থবর্ষের জন্য করেছিলাম। বর্তমানে ভারত বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলির একটি (Indian Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share