Tag: Indian Export

  • Mobile Phone Exports: মোবাইল ফোন রফতানিতে নতুন রেকর্ড ভারতের

    Mobile Phone Exports: মোবাইল ফোন রফতানিতে নতুন রেকর্ড ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইল ফোনের রফতানিতে অতীতের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে যেতে চলেছে চলতি অর্থবর্ষেই। এই প্রথম ১.৮ লক্ষ কোটি টাকার মোবাইল ফোন রফতানি করতে পারে ভারত। ভারত সেলুলার এবং ইলেকট্রনিক্স অ্যাসোসিয়েশনের (ICEA)দেওয়া রিপোর্ট থেকে মিলেছে এই তথ্য। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের মোবাইল ফোন (Mobile Phone Exports) রফতানি (Indian Exports) ২০২৫ অর্থবর্ষে ৪০% বৃদ্ধির মাধ্যমে ১.৮ লাখ কোটি টাকার মাইলফলক অতিক্রম করতে পারে। “এই বৃদ্ধিটি গত আর্থিক বছরের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ, যেখানে রফতানি ছিল ১.২৯ লাখ কোটি টাকা এবং ২০২০-২১ অর্থবছরের পিএলআই স্কিমের সূচনার পর থেকে প্রায় ৬৮০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।”

    কত টাকার রফতানি 

    ভারত থেকে রফতানি (Indian Exports) হওয়া স্মার্টফোনের (Mobile Phone Exports) মধ্যে শীর্ষে রয়েছে অ্যাপলের আইফোন। তার পর স্যামসাং। রফতানি করা মোবাইলের সিংহভাগই এই দুই সংস্থার। তিনটি ভেন্ডর সংস্থার মাধ্যমে আইফোন অ্যাসেম্বল হয় ভারতে। এই তিন সংস্থার অ্যাসেম্বল করা আইফোনের ৮০ শতাংশই রফতানি হয়েছে। এর মধ্যে সবথেকে বেশি আইফোন রফতানি হয়েছে তামিলনাড়ুতে অবস্থিত ফক্সকনের ফ্যাক্টরি থেকে। কর্নাটকে অবস্থিত টাটা ইলেক্ট্রনিক্সের ফ্যাক্টরি এবং পেগাট্রনও প্রচুর আইফোন রফতানি করেছে। আইসিইএ জানিয়েছে যে, মোবাইল ফোন রফতানি ইলেকট্রনিক্স খাতে সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধি চালক এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের তৈরি স্মার্টফোনের একটি প্রধান বাজার। ২০২৫ অর্থবর্ষে-এর মধ্যে মোবাইল ফোন রফতানি ইতিমধ্যেই ১.৫ লাখ কোটি টাকার ওপরে পৌঁছেছে, যা পিএলআই স্কিমের সফল বাস্তবায়নের ফল।

    অবিশ্বাস্য উৎপাদন বৃদ্ধি

    প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেনটিভ (PLI) স্কিমের অধীনে ভারতে স্মার্টফোনের উৎপাদন বেড়েছে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে রফতানি। কেন্দ্রীয় সরকারের (Indian Exports) তথ্য অনুযায়ী, ইলেক্ট্রনিক্স ও তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে পিএলআই স্কিম অন্য সেক্টরের থেকে অনেক বেশি সফলতা পেয়েছে। ২০১৯ সালে মোবাইল রফতানিতে ভারতের স্থান ছিল ২৩। এখন সেই র‌্যাঙ্ক ৩। পিএলআই স্কিম চালুর পর থেকে ভারতের মোবাইল ফোন (Mobile Phone Exports) উৎপাদন দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে, ২০২৪ অর্থবর্ষে ২.২ লাখ কোটি টাকা থেকে ২০২৫-এ ৪.২২ লাখ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। আইসিইএ অনুমান করছে, ২০২৫ অর্থবর্ষে উৎপাদন ৫.১ লাখ কোটি টাকায় পৌঁছাবে, যা ভারতকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন শক্তিতে পরিণত করবে। পিএলআই স্কিমের জেরে কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে অনেক বেশি। এর জন্য তিন লক্ষ মানুষ সরাসরি কাজ পেয়েছেন। পরোক্ষভাবে ৬ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

LinkedIn
Share