Tag: Indian Railways

Indian Railways

  • Chenab Bridge: নৈস্বর্গিক চেনাব সেতুর ছবি প্রকাশ ভারতীয় রেলের, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের

    Chenab Bridge: নৈস্বর্গিক চেনাব সেতুর ছবি প্রকাশ ভারতীয় রেলের, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেনাব সেতুর (Chenab Bridge) তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে। বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হতে চলেছে এই আর্চ ব্রিজ। যদিও রেল লাইন বসানোর কাজ এখনও শুরু হয়নি। এটি উধমপুর-শ্রীনগর-বারমুল্লা রেল লিঙ্কের প্রকল্প। ২০২২ সালের শেষ নাগাদ এই সেতু চালু হয়ে যাবে বলে আশাবাদী কর্তৃপক্ষ। এই সেতুর অনবদ্য নির্মাণ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যে প্রথম দিন থেকেই এই সেতু আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে। এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এই সেতুর কিছু অসাধারণ ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) শেয়ার করল ভারতীয় রেল (Indian Railways)। মুহূর্তেই ভাইরাল সেই ছবি।

    আরও পড়ুন: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?  

    ভারতীয় রেলের শেয়ার করা ছবিতে দেখা গিয়েছে, মেঘেদের ওপরেই স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে রয়েছে ওই সেতু। সেতুটি তৈরি করতে প্রায় ১৮ বছর সময় লেগেছে। এই রেল সেতুর উচ্চতা ৩৫৯ মিটার। ইতিমধ্যেই উচ্চতায় বিশ্ব রেকর্ড করেছে এই সেতু। মূলত, এই সেতুটি উধমপুর, শ্রীনগর, বারামুল্লা রেল সংযোগ প্রকল্পের একটি অংশ। যা দিল্লির কুতুব মিনারের থেকে পাঁচ গুণ বেশি উঁচু। ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার থেকেও ৩৫ মিটার বেশি উঁচু এই সেতু। এই সেতুর মাধ্যমেই কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত জুড়ে যাবে ভারতীয় রেল নেটওয়ার্ক।

     

    সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চেনাব সেতু নির্মাণে মোট ১,৪৮৬ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। ১,৩১৫ মিটার দীর্ঘ এই সেতু। প্রাকৃতিক ভাবে অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় এই সেতু তৈরিতে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সেতু নির্মাণে সবচেয়ে বড় প্রতিকূলতা ছিল আবহাওয়া। ওই এলাকায় কখনও কখনও ঘন্টায় ১০০-১৫০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়। সেই কারণেই এই সেতুটি এতটাই মজবুত করা হয়েছে যে তা প্রতি ঘণ্টায় ২৬০ কিলোমিটার গতিবেগের বাতাসও সহ্য করতে সক্ষম।

    আরও পড়ুন: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী   

    এই সেতুটির আয়ু ১০০ বছরেরও বেশি বলে অনুমান করছে সরকার। এই সেতুতে কখনও জং ধরবে না। কারণ সেতুটি স্ট্রাকচারাল স্টিল দিয়ে তৈরি। এটি মাইনাস ১০ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। এছাড়াও, ভূমিকম্প ও বিস্ফোরণের ফলেও এই সেতুর কোনো ক্ষতি হবে না। যার ফলে সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীও এটি ব্যবহার করতে পারবে। চেনাব সেতু তৈরির কাজ শুরু হয় ২০০২ সালে। কিন্তু ২০০৮ সালে এর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। যা ফের ২০১০ সালে শুরু করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vande Bharat: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    Vande Bharat: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনে উৎসবের মরশুম। নবরাত্রির শুভ দিনেই আমেদাবাদ (Ahmedabad) থেকে মুম্বই (Mumbai) যাত্রা শুরু করতে পারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (New Vande Bharat Express)। সম্পূর্ণ ভারতে তৈরি এই আধুনিক ট্রেনটি গতির দিক থেকে বুলেট ট্রেনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে। টেস্ট রানের সময় একটি রেকর্ড তৈরি করেছে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এর গতি দেখে অনেকেই অবাক। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছিলেন যে, তৃতীয় এবং নতুন বন্দে ভারত ট্রেনটি পরীক্ষা চালানোর সময় মাত্র ৫২ সেকেন্ডে শূন্য থেকে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি অর্জন করেছে। এটি বুলেট ট্রেনের থেকেও বেশি। বুলেট ট্রেনের এই গতি পেতে ৫৪.৬ সেকেন্ড সময় লাগে।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন সূচকে ৮১ থেকে ৪৬তম স্থানে ভারত, বিজ্ঞান সম্মেলনে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আমেদাবাদ থেকে মুম্বইয়ের ৪৯১ কিমি পথ অতিক্রম করতে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সময় লাগবে ছ’ঘণ্টা। রেল সূত্রে খবর, সকাল ৭-২৫ মিনিটে আমেদাবাদ থেকে ট্রেনটি ছাড়বে। মুম্বই পৌঁছবে দুপুর দেড়টায়। আবার ২-৪০ মিনিটে মুম্বই থেকে ট্রেনটি আমেদাবাদের উদ্দেশে রওনা হয়ে পৌঁছবে রাত ৯-০৫ মিনিটে। চেয়ার কার, এক্সিকিউটিভ চেয়ার কার মিলিয়ে মোট যাত্রী সংখ্যা ১১২৮। স্বয়ংক্রিয় মোটরের সাহায্যে চলে এই ট্রেন। ১৬ বগি বিশিষ্ট এই ট্রেনের পাঁচটি বগিতে মোটর বসানো হয়েছে। স্বয়ংক্রিয় মোটর ব্যবহারের ফলেই এর গতি অনেক বেশি। বন্দে ভারত-এর পুরো ট্রেনে লাগানো ২০ টি মোটর বুলেট ট্রেনের সামনে বসানো একটি ইঞ্জিনের থেকে বেশি কার্যকর বলে দাবি করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন : অক্টোবর থেকে বড়সড় পরিবর্তন আসছে জিএসটি নিয়মে, জেনে নিন

    ২০২৩-এর ১৫ অগস্টের আগে গোটা দেশে ৭৫টি বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি করা হবে। তার পর সেগুলি দাপিয়ে বেড়াবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। গত মাসে চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে নতুন বন্দে ভারত ট্রেনগুলি পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি যে, নির্ধারিত সময়ের আগেই দুর্দান্ত মানের বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি করেছে ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি। এটি দুনিয়ার অন্যতম সেরা ট্রেন হয়ে উঠতে চলেছে। এই ট্রেনের যাত্রীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা অপেক্ষা করে আছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Railways: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী

    Railways: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়মিত রুটে কোনও বেসরকারি সংস্থা ট্রেন চালাবে না। প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণের চিন্তা করছে না সরকার। সংসদের বাদল অধিবেশনে পরিষ্কার জানালেন রেলমন্ত্রী। রাজ্যসভায় শুক্রবার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব লিখিত বিবৃতিতে জানান, রেলের বেসরকারিকরণের কোনও ভাবনাই নেই সরকারের।

    প্রসঙ্গত, অভ্যন্তরীণ পর্যটনকে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য গত মাসেই ভারতের প্রথম বেসরকারি ট্রেন তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুর থেকে ছাড়ে। ভারত গৌরব প্রকল্পের (Bharat Gaurav scheme) অধীনে এই ট্রেনটি ত্রিপুর (Tiruppur), এরোদ (Erode), সালেম (Salem) হয়ে মহারাষ্ট্রের সিরডি (Shirdi) যায়। একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে এই ট্রেন চালানো হয়। এরপরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, তাহলে কি রেলের বেসরকারিকরণের পথে হাঁটছে সরকার। 

    সরকারি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে রেলের বেসরকারিকরণ হবে না। সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই থাকবে রেল চলাচল। বেসরকারি উদ্যোগে পর্যটন-শিল্পে ব্যবহৃত হবে বেসরকারি রেল পরিষেবা। এরকম কয়েকটি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে রেলের। রেলমন্ত্রী জানান, ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে এরকম এক ডজন রেল চালানোর কথা ভাবছে সরকার। ২০২৭ সালের মধ্যে চলবে এরকম ১৫১টি ট্রেন।

    আরও পড়ুন: অরুণাচল প্রদেশে ঘন অরণ্যে ৭ শ্রমিকের খোঁজ মিলল, এখনও নিখোঁজ ১২

    কিন্তু নিয়মিত রুটে কোনও বেসরকারি সংস্থা ট্রেন চালাতে পারবে না। মূলত রেলের ‘ভারত গৌরব’ প্রকল্পের অধীনে দেশের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে প্যাকেজ ট্যুরের ব্যবস্থা করতে পারবে বেসরকারি সংস্থা। কোনও রাজ্য সরকারও এমন ট্রেন চালাতে পারবে। তবে সবার ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে রেল শুধু পরিকাঠামো ব্যবহার করতে দেবে। কোনও সংস্থা দু’বছরের জন্য রেলের সঙ্গে চুক্তি করতে পারবে। যে সব পথে রেল ট্রেন চালায় সেখানে বেসরকারি সংস্থার ট্রেন থাকবে না। কোথা থেকে কোথায় ট্রেন যাবে সেটা ঠিক করবে রেল। তবে বরাত পাওয়া সংস্থাই ঠিক করবে পথের কোন কোন স্টেশনে ট্রেনটি থামবে। ভাড়াও ঠিক করতে পারবে নিজেরা। তবে যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে কি না তার উপরে নজর রাখবে রেল।

  • Sealdah Metro Inauguration: মুখ্যমন্ত্রী আমন্ত্রিত হলেও মেট্রোর উদ্ধোধন স্মৃতি ইরানির হাতেই, জানিয়ে দিল পূর্ব রেল

    Sealdah Metro Inauguration: মুখ্যমন্ত্রী আমন্ত্রিত হলেও মেট্রোর উদ্ধোধন স্মৃতি ইরানির হাতেই, জানিয়ে দিল পূর্ব রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল দেশের জাতীয় সম্পদ। রেলের কোনও প্রকল্প উদ্ধোধনে নিয়মমাফিক প্রকল্প এলাকার সকল জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়ে থাকে। নিয়ম মেনেই আগামীকাল সোমবার সেক্টর-ফাইভ থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর উদ্ধোধনে তৃণমূলের এমপি-এমএলএদের ডাকা হচ্ছে। তবে ১০০ ভাগ কেন্দ্রীয় অর্থে নির্মিত এই প্রকল্পের প্রধান অতিথি থাকবেন কেন্দ্রীয় বস্ত্র ও সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani)। তিনিই প্রকল্পের সূচনা করবেন। বাকিরা রেলের আমন্ত্রণ রক্ষা করতে আসলে যথাযথ সম্মান পাবেন। তবে সাধারণ অতিথি হিসাবেই তাঁদের মঞ্চে জায়গা দেওয়া হবে। পূর্ব রেল সূত্রে এমনই দাবি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: রাত পোহালেই উদ্বোধন শিয়ালদহ মেট্রোর, যাত্রী নিয়ে কবে থেকে ট্রেন চলবে জানেন?

    পূর্ব রেলের এক সিনিয়র অফিসারের কথায়, কামারকুণ্ডু রেলওয়ে ওভারব্রিজ রাজ্য এবং রেলের আধাআধি টাকায় তৈরি হয়েছে। অথচ রেলকে কিছু না জানিয়েই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ওভারব্রিজটির উদ্ধোধন করে দিয়েছিলেন।শুধু এই প্রকল্পটিই নয়, এর আগেও রেলের সঙ্গে আলোচনা না করে বহু প্রকল্প রাজ্য সূচনা করে দিয়েছে। তা নিয়ে কখনও রেল কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি। পূর্ব রেলের ওই কর্তা জানান, মেট্রো প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী অথবা রেলমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্ধোধন করানোর পরিকল্পনা ছিল। তাঁদের সময় না মেলায় অপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিকে দিয়ে প্রকল্পটির সূচনা হবে। এটা ১০০ শতাংশ রেলের টাকায় তৈরি। তার পরেও রেল নিয়ম মেনে মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যপাল, রাজ্যের আধিকারিক, স্থানীয় বিধায়ক, সাংসদদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

    রেলের কর্তারা জানাচ্ছেন, প্রকল্পটি কলকাতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে প্রয়াত বাম জমানার পরিবহণ মন্ত্রী সুভাষ চক্রবর্তী (Subhash Chakraborty)এবং তৎকালীন পরিবহণ সচিব সুমন্ত্র চৌধুরির (Sumantra Chaudhuri) অবদান ছিল। পরবর্তীকালে প্রকল্পটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্যের আর এক আমলা সুব্রত গুপ্তর (Subrata Gupta) ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। পরে লাইন পাতার নকশা পরিবর্তন, জমি জট তৈরি করার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের নেতিবাচক ভূমিকার কথাও জানাচ্ছেন রেলের কর্তারা। বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo) বিজেপির মন্ত্রী থাকাকালীন ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর জট ছাড়াতে সক্রিয় হয়েছিলেন। সফলও হয়েছিলেন। সেই সময়ের ঝালমুড়ি রফার কারণেই তাঁকে বিদ্রুপের শিকারও হতে হয়েছিল। রেলের কর্তারা জানাচ্ছেন, রাজ্য সরকারের ভূমিকা কেমন ছিল তা এখন তৃণমূল বিধায়ক বাবুলই সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: দেশে এই প্রথম সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী অ-মুসলিম, অতিরিক্ত দায়িত্ব স্মৃতি ইরানিকে

    শত বাধা পেরিয়ে সেক্টর-ফাইভ-শিয়ালদহ রেল চলাচল যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর হাত ধরে হবে তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই বলেই জানিয়েছেন কর্তারা। মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যপাল পূর্ব রেলের আমন্ত্রণ মেনে অনুষ্ঠানে এলে স্বাগত-সম্মান দুই করা হবে। রেলের বক্তব্য, তারা বার্তা দিতে চায়, কামারকুণ্ডুর ঘটনা অভিপ্রেত নয়। তাই সেই ঘটনা রেলের পক্ষে অসম্মানের হলেও দেশের স্বার্থে, কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের খাতিরে ১০০ শতাংশ কেন্দ্রীয় অর্থে নির্মিত এই প্রকল্পে রাজ্যের প্রতি সৌজন্য দেখানো হবে। তবে কৃতিত্বের ভাগে দখলদারি মানা হবে না।    

  • Rajdhani Express: গতি বাড়ল রাজধানী এক্সপ্রেসের, হাওড়া থেকে দিল্লি মাত্র ১৪ ঘণ্টায়

    Rajdhani Express: গতি বাড়ল রাজধানী এক্সপ্রেসের, হাওড়া থেকে দিল্লি মাত্র ১৪ ঘণ্টায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেনের যাত্রীদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। এবারে হাওড়া থেকে দিল্লি যাওয়ার রাজধানী এক্সপ্রেস (Rajdhani Express) ট্রেনটির গতি বাড়ানো হল। ফলে হাওড়া  (Howrah) থেকে দিল্লি (Delhi) যেতে আগের তুলনায় এখন আড়াই ঘন্টা কম সময় লাগবে। ট্রেনটির গতি বাড়িয়ে প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার করা হয়েছে।

    ভারতীয় রেলে (Indian Railways) রাজধানী এক্সপ্রেসের এক অন্যতম গুরুত্ব রয়েছে। এই ট্রেনটির চলতি বছরে ৫৩ বছর পূর্ণ হল। ১৯৬৯ সালের ১ মার্চে প্রথমবারের জন্য রাজধানী এক্সপ্রেস হাওড়া থেকে দিল্লির দিকে ছুটেছিল। এই ট্রেন আজও ভারতীয় রেলওয়ের জন্য এক অন্যতম গর্ব। হাওড়া থেকে দিল্লি যাতায়াতের সুবিধার জন্য এই ট্রেনটির ব্যবস্থা করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    এতবছর পরেও ভারতীয় ট্রেনের তালিকায় এই ট্রেনটি প্রিমিয়াম ট্রেনের তালিকায় রয়েছে। ১৯৬৯ সালে ১ মার্চ হাওড়া জংশন স্টেশন থেকে নয়া দিল্লি জংশনের দিকে ছুটে গিয়েছিল দেশের প্রথম রাজধানী এক্সপ্রেস। বিকেল ৪ টে বেজে ৫০ মিনিটে এই ট্রেন ছেড়েছিল ও সেটি পরের দিন সকাল ১০ টা বেজে ৫ মিনিটে দিল্লিতে গিয়ে পৌঁছেছিল। তখন ট্রেনের টিকিটের ভাড়া ছিল মাত্র ২৮০ টাকা। অন্যদিক থেকে একই সঙ্গে ট্রেনটি ১ মার্চ নিউ দিল্লি থেকে ছেড়েছিল হাওড়ার উদ্দেশ্যে। সেটি বিকেল ৪ টে বেজে ৫০ মিনিটে ছেড়েছিল। পরের দিন সকাল ৯ টা বেজে ৫৫ মিনিটে  হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে ছিল। আগে এই ট্রেনটির যেতে সময় লাগত ১৭ ঘণ্টা ১৫ মিনিট, সেটিই এখন কমে হয়েছে ১৪ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। অর্থাৎ এখন ১৫২৫ কিলোমিটারের দূরত্বে এই রাজধানী এক্সপ্রেসের মাধ্যমে  যাতায়াত করতে সময় লাগবে ১৪ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট।

    তবে বর্তমানে বিভিন্ন এক্সপ্রেস ট্রেন আসলেও রাজধানী এক্সপ্রেসের কোনো তুলনা হয়না। হাওড়া থেকে দিল্লি পৌঁছতে হলে এখনও এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে সকলের প্রথম পছন্দ ৫৩ বছরের পুরনো ‘রাজধানী এক্সপ্রেস’-ই।  

    আরও পড়ুন: ভারতের মাটিতে কবে থেকে ছুটবে বুলেট ট্রেন? জানা গেল অবশেষে 

     

  • Indian Railways: এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    Indian Railways: এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৈত্রীর বন্ধনে বাঁধা গিয়েছে নিকটতম প্রতিবেশী বাংলাদেশকে (Bangladesh)। দু’দেশের মধ্যে চালু হয়েছে রেল যোগাযোগ। ঝমঝমিয়ে চলছে মৈত্রী এক্সপ্রেস (Maitree Express), বন্ধন এক্সপ্রেস (Bandhan Express) সহ আরও কয়েকটি ট্রেন। বাংলাদেশের পরে নেপালের (Nepal) সঙ্গেও হয়েছে রেল যোগাযোগ। এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও (bhutan)। অসমের (assam) কোকড়াঝাড় থেকে ভুটানের গেলেফু পর্যন্ত ৫৭.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথ বসানোর কাজ শুরু হয়ে যাবে শিগগিরই। ইতিমধ্যেই উত্তর-পূর্ব ফ্রন্টিয়ার রেলকে (northeast frontier railway) প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ শুরু করতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : দু’বছর পর ফের চালু হল ভারত-বাংলাদেশ রেল পরিষেবা

    ২০০৫ সালে ভুটানের সঙ্গে ভারতের রেল যোগাযোগের চুক্তি হয়। ঠিক ছিল, মোট পাঁচটি রুটে চলবে ভারত-ভুটান ট্রেন। তবে পাঁচটি নয়, এখন একটি রুটেই রেল চালু হচ্ছে। ভারতের যে অংশে রেললাইন পাতা হবে তার সিংহভাগই সমতল। তবে ভুটানের দিকের বেশিরভাগটাই পাহাড়ি এালাকা। ভারত-ভুটান রেল পাতার জন্যে আপাতত হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে রেল। গোটা পথটাই ব্রডগেজ হবে বলে রেল সূত্রে খবর।

    করোনা আবহে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ভারত-বাংলাদেশ যাত্রিবাহী ট্রেন চলাচল। পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় সম্প্রতি ফের চালু হয়েছে কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস (Kolkata-Dhaka Maitree Express)। খুলনা যাওয়ার বন্ধন এক্সপ্রেসও চালু হয়েছে। চালু হয়েছে নিউ জলপাইগুড়ি-ঢাকা মিতালি এক্সপ্রেসও (NJP-Dhaka Mitali Express)। ইতিমধ্যেই ট্রেনে চড়ে নেপালে যাওয়ার প্যাকেজ ঘোষণা করেছে আইআরসিটিসি (IRCTC)। জুনেই যাওয়া যাবে নেপালের জনকপুরে। রামায়ণ খ্যাত রামজানকীর মন্দির রয়েছে এখানে।

    ভ্রমণরসিকদের সিংহভাগই রেলভ্রমণ করতে পছন্দ করেন। ছবির মতো দেশ ভুটান যেতে এতদিন ভরসা ছিল কেবল বাস কিংবা প্রাইভেট কার। যাওয়া যেত আকাশপথে। তবে তাতে গাঁটের কড়ি খসত বেশি। এবার যাওয়া যাবে ট্রেনে করেই। এতে একদিকে যেমন ঘুঁচবে দূরত্ব, তেমন জার্নি হবে মসৃণ। সাশ্রয় হবে অর্থও।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপীকাণ্ডে এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ জমিয়ত-উলেমা-ই-হিন্দ

     

     

  • IRCTC: অনলাইনে টিকিট কাটলেই যেকোন স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন যাত্রীরা, দেখে নিন কীভাবে

    IRCTC: অনলাইনে টিকিট কাটলেই যেকোন স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন যাত্রীরা, দেখে নিন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলযাত্রীদের জন্যে সুখবর। এখন থেকে আর কখনই মিস হবে না আপনার ট্রেন। আপনার টিকিটে উল্লেখিত স্টেশনছাড়াও অন্য স্টেশন থেকে আপনি ধরতে পারবেন ট্রেন। এমনকি উল্লেখিত স্টেশনের আগেরও কোন স্টেশন থেকে ট্রেনে চাপতে পারবেন। এক কথায় বলতে গেলে, বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করতে পারবেন যাত্রীরা। তারজন্যে দিতে হবে না একটা বাড়তি টাকাও। কিন্তু ট্রেন ছাড়ার ২৪ ঘন্টা আগে টিকিটে কিছু পরিবর্তন করতে হবে যাত্রীকে। নাহলে গুনতে হবে জরিমানা।  

    অনেক সময়ই যাত্রীদের বোর্ডিং স্টেশন (Boarding Station) পরিবর্তন করতে হয়। কোন কারণে যাত্রীর বাড়ি বোর্ডিং স্টেশন থেকে দূরে হলে বা তাঁকে অন্য কোথাও যেতে হলে ট্রেন মিস হওয়ার ভয় থাকে। তখন কাছের  স্টেশন থেকেই ট্রেনে চাপতে পারবেন যাত্রীরা। এর জন্যে টিকিটে কিছু পরিবর্তন করতে হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থেই এই সুযোগ করে দিয়েছে আইআরসিটিসি। যারা ট্যাভেল এজেন্টের কাছে বা টিকিট কাউন্টারে গিয়ে টিকিট কাটছেন তাঁরা এই সুবিধা পাবেন না। যারা অনলাইনে টিকিট কাটছেন তাঁরাই একমাত্র এই সুযোগ পাবেন।   

    কোনও যাত্রী বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করতে চাইলে, তাঁকে ট্রেন ছাড়ার ২৪ ঘন্টা আগে অনলাইনে স্টেশনের নাম পরিবর্তন করতে হবে। সেইক্ষেত্রে, কোনও যাত্রী যদি একবার বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করেন, তবে তিনি আর মূল বোর্ডিং স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন না। আইআরসিটিসি-এর নিয়ম অনুযায়ী বোর্ডিং স্টেশনে বদল না এনে অন্য স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে চাইলে টিকিট থাকা সত্ত্বেও যাত্রীকে জরিমানা দিতে হবে। একবারই পরিবর্তন করা যাবে বোর্ডিং স্টেশন। 

    টিকিটে কীভাবে করবেন এই পরিবর্তন? 

    ১। প্রথমে আপনি আইআরআইটিসির (IRCTC) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট –  https://www.irctc.co.in/nget/train-search -এ যেতে হবে। 

    ২। লগইন করে ‘Booking Ticket History’ অপশনে যেতে হবে। 

    ৩। সেখানে নির্দিষ্ট ‘জার্নি’ সিলেক্ট করে‘change boarding point’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। একটা নতুন পেজ খুলবে। 

    ৪। সেখানে নতুন বোর্ডিং স্টেশন বেছে নিতে হবে। 

    ৫। নতুন স্টেশন বেছে নেওয়া হলে ‘OK’ তে ক্লিক করুন। বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন হলেই মোবাইলে একটি এসএমএস আসবে। 
     

     

  • IRCTC Online Ticket Booking: অনলাইনে রেলের টিকিট কাটেন? নিয়মে বড় বদল আনল আইআরসিটিসি

    IRCTC Online Ticket Booking: অনলাইনে রেলের টিকিট কাটেন? নিয়মে বড় বদল আনল আইআরসিটিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কাছে হোক অথবা দূরে, এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার জন্য ভারতে অধিকাংশ মানুষই ট্রেনের (Indian Railways) উপর নির্ভরশীল।  প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এই রেল পরিষেবা গ্রহণ করেন। আর এই যান্ত্রিক যুগে কর্মব্যস্ততার মধ্যে কাউন্টারে দাঁড়িয়ে টিকিট কাটার বদলে বহু মানুষই ঘরে বসে অনলাইনে টিকিট (Online Ticket) কাটতে বেশি পছন্দ করেন।

    রেলের তথ্য অনুযায়ী, এখন ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ৮ লাখ টিকিট কাটা হয়। কোভিডের (Covid-19) সময় দীর্ঘদিন ব্যাহত হওয়ার পর স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে জনজীবন। একইভাবে দীর্ঘদিন অনিয়মিত থাকার পর এবার ক্রমশ স্বাভাবিক হচ্ছে ট্রেন পরিষেবা। অতিমারীকালে দীর্ঘ সময়ে অনলাইনে টিকিট (e-ticket) না কাটার জন্য অনেক প্রোফাইলই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তাই এখন টিকিট কাটতে গেলে মাঝে মাঝেই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তা দূর করতে অনলাইনে টিকিট বুকিং করার নিয়মে কয়েকটি পরিবর্তন আনল আইআরসিটিসি (IRCTC)।

    অনলাইনে টিকিট বুকিং করার ক্ষেত্রে নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়েছে সেই পরিবর্তন এসেছে আইআরসিটিসি’র ওয়েবসাইট এবং অ্যাপে। এই নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে মূলত গ্রাহকদের মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি সংক্রান্ত বিষয়ে। কি সেই পরিবর্তন ?

    অনলাইনে টিকিট বুকিং করার ক্ষেত্রে এবার থেকে প্রতিটি গ্রাহককে নিজেদের মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি যাচাই করতে হবে। মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি ভেরিফিকেশন ছাড়া আর টিকিট বুকিং করা যাবে না। তবে এই নিয়ম প্রযোজ্য হচ্ছে সেই সকল গ্রাহকদের জন্য যাঁরা করোনাকাল থেকে এখনও পর্যন্ত নিজেদের অ্যাকাউন্ট থেকে টিকিট বুকিং করেননি।

    IRCTC অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের জন্য মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি কীভাবে যাচাই করবেন?

    প্রথম ধাপ: আপনার IRCTC পোর্টাল বা IRCTC মোবাইল অ্যাপে লগ ইন করে শুরু করুন৷

    দ্বিতীয় ধাপ: যাচাইকরণ উইন্ডোতে যান এবং আপনার ইতিমধ্যে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি লিখুন ৷

    তৃতীয় ধাপ: আপনি ডানদিকে একটি যাচাইকরণ বিকল্প এবং বাম দিকে একটি সম্পাদনা বিকল্প দেখতে পাবেন৷ আপনি যদি নিবন্ধিত নম্বর এবং ইমেল আইডি পরিবর্তন করতে চান তবে সম্পাদনা বিকল্পে আলতো চাপুন বা যাচাইকরণ ট্যাবে আলতো চাপুন।

    চতুর্থ ধাপ: আপনি আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি OTP পাবেন৷ যাচাইকরণ সম্পূর্ণ করতে এটি লিখুন।

    পঞ্চম ধাপ: ইমেইল আইডি যাচাইকরণের পদ্ধতি একই। একবার আপনার যাচাইকরণ হয়ে গেলে, আপনি অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বুক করতে পারবেন।

    কীভাবে IRCTC-তে অনলাইনে টিকিট বুক করবেন?

    প্রথম ধাপ: একবার যাচাইকরণ হয়ে গেলে, IRCTC পোর্টালে একটি ব্যবহারকারী আইডি এবং পাসওয়ার্ড তৈরি করুন এবং ড্যাশবোর্ড থেকে বুক টিকিট ট্যাবে আলতো চাপুন।

    দ্বিতীয় ধাপ: অরিজিন স্টেশন, গন্তব্য স্টেশন, যাত্রার তারিখ এবং ট্রেনের বিভাগ নির্বাচন করুন।

    তৃতীয় ধাপ: এরপর, একটি ট্রেনের জন্য অনুসন্ধান করুন এবং এর প্রাপ্যতা এবং টিকিটের ভাড়া পরীক্ষা করুন৷ ‘Book Now’-এ ক্লিক করুন এবং এর পরে আপনাকে যাত্রী সংরক্ষণ পৃষ্ঠায় পুনঃনির্দেশিত করা হবে।

    চতুর্থ ধাপ: যাত্রীদের বিশদ বিবরণ যেমন বয়স, লিঙ্গ, বার্থ এবং খাবারের পছন্দ পূরণ করুন।

    পঞ্চম ধাপ: এখন ‘মেক পেমেন্ট’ বিকল্পের সাথে এগিয়ে যান এবং ভাড়া পরিশোধ করুন।

    ষষ্ঠ ধাপ: একবার টিকিট বুক করা হলে, আপনি আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি ভার্চুয়াল রিজার্ভেশন বার্তা পাবেন এবং আপনার নিবন্ধিত ইমেল আইডিতে বুকিং নিশ্চিতকরণ ইমেল ​​পাবেন।

LinkedIn
Share