Tag: Indian Railways

Indian Railways

  • Tilting train: বাঁকেও বজায় থাকবে গতি, ২০২৬- এর মধ্যে ১০০ টিলটিং ট্রেন থাকবে ভারতের

    Tilting train: বাঁকেও বজায় থাকবে গতি, ২০২৬- এর মধ্যে ১০০ টিলটিং ট্রেন থাকবে ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাত্রীদের উন্নততর পরিষেবা দিতে সর্বদাই সচেষ্ট থাকেন রেল আধিকারিকরা। ভারতের রেল ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে আরও এক বড় পদক্ষেপ নিল ভারতীয় রেল। সম্প্রতি চালু হয়েছিল অত্যাধুনিক পরিষেবাযুক্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এবার আরও একধাপ এগিয়ে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে নয়া টিল্টিং ট্রেন (Tilting Train)। ২০২৬- এর মধ্যে অন্তত ১০০টি টিলটিং ট্রেন থাকবে ভারতের। এমনটাই জানাল রেলমন্ত্রক। 

    কী এই টিলটিং ট্রেন? 

    বিশেষ প্রযুক্তিতে তৈরি এই ট্রেন (Tilting Train)। সাধারণ রেল লাইনেই দিব্য চলবে। আপাত দৃষ্টিতে দেখতে সাধারণ হলেও, এই ট্রেনকে সাধারণ ভাবার ভুল এক্কেবারে করবেন না। এই বিশেষ ট্রেন চলার পথে বাঁক এলেও সমান গতি বজায় রাখতে সক্ষম। আর এখানেই এই ট্রেন বাকিদের থেকে আলাদা। 

    আরও ভেঙে বলতে গেলে, যখন কোনও দ্রুতগতিবিশিষ্ট ট্রেন (Tilting Train) রাস্তায় কোনও বাঁকের মুখে এসে পড়ে, তখন ট্রেনের ভিতরে থাকা ব্যক্তি কিংবা বস্তু এমন এক ধরনের ‘টান’ অনুভব করেন। বিজ্ঞানের পরিভাষায় এই বিশেষ টানকে ‘সেন্ট্রিফিউগাল ফোর্স’ বলা হয়। সেই টানের কারণেই নিজের আসন থেকে ছিটকে যেতে পারেন যাত্রী, গড়িয়ে পড়তে পারে ব্যাগপত্র। বসে থাকা যাত্রীরাও হেলে পড়তে শুরু করেন একে অপরের উপর।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে পারদ পতন, উত্তুরে হাওয়ায় কলকাতায় শীতের আমেজ 

    কিন্তু বিশেষ প্রযুক্তির এই টিলটিং ট্রেনে (Tilting Train) এমনটা হওয়ার আশঙ্কা নেই।  টিল্টিং ট্রেন বাঁকের মুখে এলেই হেলে পড়বে বাঁকের উল্টো দিকে, যাতে, সেন্ট্রিফিউগাল ফোর্সকে প্রশমিত করে ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হবে। এর ফলে, ট্রেন সমান গতিতে চললেও ভিতরে থাকা যাত্রীরা ট্রেন যে বাঁক দিয়ে চলছে তা বুঝতেই পারবেন না। এমনকী, গতিশীল যানবাহনে চড়ে যাঁদের ‘মোশন সিকনেস’ অর্থাৎ, গা গোলানো কিংবা মাথা ঘোরার মতো সমস্যা থাকে, এই নতুন ট্রেনে সেই সমস্যার হাত থেকেও রেহাই পাবেন তাঁরা। 

    বেশ কয়েকটি দেশে ইতিমধ্যেই রয়েছে এই ট্রেনের (Tilting Train) পরিষেবা। রাশিয়া, চেক রিপাবলিক, ব্রিটেন, সুইজারল্যান্ড, চিন, জার্মানি, রোমানিয়া, ইতালি, পর্তুগাল, স্লোভেনিয়া এবং ফিনল্যান্ডে রয়েছে এই ট্রেন। রেলমন্ত্রক জানিয়েছে, সব ঠিক থাকলে ২০২৫ সালেই এই ট্রেনে চড়তে পারবেন ভারতীয় যাত্রীরা। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন বিদেশি সংস্থার সঙ্গে প্রযুক্তিগত বিষয়ে পার্টনারশিপের ব্যাপারে কথা বলা হচ্ছে। ভারতে তৈরি ১০০টি বন্দে ভারত ট্রেনকে প্রাথমিকভাবে প্রযুক্তির সাহায্যে টিল্টিং ট্রেনে পরিণত করা হবে বলে জানিয়েছে ভারতীয় রেল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railways: এবার ট্রেনে চড়েই যাওয়া যাবে অরুণাচলের চিন সীমান্তে, কবে থেকে জানেন?

    Indian Railways: এবার ট্রেনে চড়েই যাওয়া যাবে অরুণাচলের চিন সীমান্তে, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেড়াতে ভালবাসেন? ট্রেনে চড়ে যেতে চান অরুণাচল প্রদেশে চিনের সীমান্ত পর্যন্ত? কিংবা প্রতিবেশী দেশ ভুটানে (Bhutan)? তাহলে অপেক্ষা করুন। ভারতীয় রেলের (Indian Railways) উদ্যোগে আর কিছুদিন পরেই পূরণ হয়ে যাবে এই সব স্বপ্ন। আজ্ঞে, হ্যাঁ। ইতিমধ্যেই রেলমন্ত্রক উত্তর পূর্ব ভারতে (India) রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, ট্রেন ছুটবে অরুণাচল প্রদেশের চিন সীমান্ত পর্যন্ত। রেললাইন পাতা হবে ভুটান পর্যন্তও। রেল ব্যবস্থা চালু হলে ট্রেনে করেই যাওয়া যাবে তাওয়াং। 

    ভারত চিন সীমান্তে রয়েছে…

    ভারত চিন সীমান্তে রয়েছে তাওয়াং। এলাকার সৌন্দর্য অপার। নীল দিগন্তে শুধুই সবুজের মেলা। তারই মাঝে রয়েছে বৌদ্ধ মনাস্ট্রি। ভারতীয় রেল (Indian railways) সূত্রে খবর, অরুণাচল প্রদেশের ভালুকপং থেকে তাওয়াং পর্যন্ত রেললাইন পাতা হবে। অন্য একটি লাইন চলে যাবে শিলাপাথা থেকে বেম হয়ে অ্যালং পর্যন্ত। এই দুই লাইনের কাজ শেষ হয়ে গেলেই অত্যন্ত কম সময়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে ভারত চিন সীমান্তে। রেলমন্ত্রকের মতে, এই যে লাইন পাতা হচ্ছে, এর একটা স্ট্র্যাটেজিক গুরুত্ব রয়েছে।

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে জানান, অরুণাচল প্রদেশ সহ উত্তর-পূর্ব ভারতে কয়েকটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ভালুকপং থেকে তাওয়াং পর্যন্ত রেললাইন পাতা ছাড়াও মুরকঙ্গসেলেক থেকে পাশিঘাট পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারিত করা হবে। লঙ্কা থেকে আসামের চন্দ্রনাথপুর পর্যন্ত দ্বিতীয় রেললাইনটি পাতা হবে। ডিমা হাসাও এলাকার পাহাড়ি এলাকা এড়িয়ে এই লাইন পাতা হবে।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য অখিল গিরির, তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক বলেন, ভুটানের সঙ্গেও রেলপথ যোগাযোগ থাকবে। সেই কাজও চলছে। আসামের কোকরাঝাড় থেকে ভুটানের গেলেফু পর্যন্ত যাবে নয়া এই রেললাইন। এই রেলপথের মোট দূরত্ব ৫৮ কিলোমিটার। তিনি জানান, বৈদ্যুতিকরণ সহ নানা কাজ চলছে। সব মিলিয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতে রেলের ১.১৫ লক্ষ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সব্যসাচী বলেন, রাজধানী সংযোগ প্রকল্পের কাজ চলছে পুরোদমে। আমরা মিজোরাম ও মণিপুরকে রেলের সুতোয় বাঁধব। আগামী এক বছরের মধ্যেই আমরা নাগাল্যান্ড ও সিকিমকে এক সুতোয় বেঁধে ফেলত পারব।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railways: উৎসবের মরশুমে ভারতীয় রেলওয়ের তরফে বিশেষ উপহার! ছট পুজোতে চলবে সেকেন্দ্রাবাদ-সাঁতরাগাছি ট্রেন

    Indian Railways: উৎসবের মরশুমে ভারতীয় রেলওয়ের তরফে বিশেষ উপহার! ছট পুজোতে চলবে সেকেন্দ্রাবাদ-সাঁতরাগাছি ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুমে সাধারণ মানুষের জন্য ফের এক উপহার! আর এই উপহার দেওয়া হল ভারতীয় রেলওয়ের (Indian Railways) তরফে। কালীপুজো, ভাইফোঁটা পেরিয়ে গেলেও সামনেই রয়েছে ছট পুজা। ফলে উৎসবের মরশুমে যাত্রীদের সুবিধার্থে ও ভিড় এড়ানোর জন্য সেকেন্দ্রাবাদ থেকে সাঁতরাগাছির মধ্যে দুটো স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিল ভারতীয় রেল কর্তৃপক্ষ।

    দক্ষিণ-পূর্ব রেলের (Indian Railways) তরফে ইতিমধ্যেই এই সিদ্ধান্তের কথ ঘোষণা করা হয়েছে ও আর আগামীকালেই এই ট্রেন চালু করা হবে। গতকাল, অর্থাৎ বুধবার রেলওয়ের তরফে একটি নোটিশ জারি করে জানানো হয়েছে, ট্রেন নং.০৭৬৪৫ সেকেন্দ্রাবাদ-সাঁতরাগাছি স্পেশাল ট্রেনটি সেকেন্দ্রাবাদ থেকে ২৮ অক্টোবর চালু করা হবে। এই ট্রেনটি সকাল ০৮.৪০ টায় রওনা দেবে বিশাখাপত্তনমে ২০.৩০ টায় পৌঁছবে এবং পরের দিন ১০.২৫-এ সাঁতরাগাছি পৌঁছবে৷

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর রোজগার মেলায়, প্রথম ধাপে, বাংলার ২৬৭ জনের চাকরি

    আবার ২৯ অক্টোবর ফেরার পথে, ০৭৬৪৬ সাঁতরাগাছি- সেকেন্দ্রাবাদ স্পেশাল ট্রেনটি ১৮.৪৫ মিনিটে সাঁতরাগাছি থেকে সেকেন্দ্রাবাদের দিকে রওনা দেবে ও পরের দিন ৭.০০ টায় বিশাখাপত্তনমে পৌঁছবে এবং ২১.৩০ টায় সেকেন্দ্রাবাদ পৌঁছবে (Indian Railways)।

    রেল (Indian Railways) সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্রেনটিতে একটি কম্পোজিট কোচ (ফার্স্ট এসি ও এসি ২ টায়ার), চারটি এসি ২ টায়ারের কামরা, এসি ৩ টায়ারের দশটি কামরা, তিনটি স্লিপার ক্লাস, দুটি জেনারেল সেকেন্ড ক্লাস কোচ, একটি সেকেন্ড ক্লাস লাগেজ কাম ডিসএবল কোচ রয়েছে ট্রেনটিতে।

    আরও পড়ুন: নৈস্বর্গিক চেনাব সেতুর ছবি প্রকাশ ভারতীয় রেলের, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের

    সূত্রের খবর (Indian Railways) অনুযায়ী, এই ট্রেনটি সেকেন্দ্রাবাদ ও সাঁতরাগাছির যাওয়ার পথে যে যে জায়গাগুলোতে থামবে অর্থাৎ স্টপেজ গুলো হল- নালগোন্ডা, মিরিয়ালাগুদা, নাদিকুদে, বিজয়ওয়াড়া, তাদেপল্লিগুডেম, রাজামুন্দ্রি, সামালকোট, দুভভাদা, বিশাখাপ্টনম, ভিজিয়ানগরম, খুরদা রোড, ভুবনেশ্বর, ভদ্রক, বালাসোর এবং খড়গপুর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Chenab Bridge: নৈস্বর্গিক চেনাব সেতুর ছবি প্রকাশ ভারতীয় রেলের, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের

    Chenab Bridge: নৈস্বর্গিক চেনাব সেতুর ছবি প্রকাশ ভারতীয় রেলের, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেনাব সেতুর (Chenab Bridge) তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে। বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হতে চলেছে এই আর্চ ব্রিজ। যদিও রেল লাইন বসানোর কাজ এখনও শুরু হয়নি। এটি উধমপুর-শ্রীনগর-বারমুল্লা রেল লিঙ্কের প্রকল্প। ২০২২ সালের শেষ নাগাদ এই সেতু চালু হয়ে যাবে বলে আশাবাদী কর্তৃপক্ষ। এই সেতুর অনবদ্য নির্মাণ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যে প্রথম দিন থেকেই এই সেতু আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে। এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এই সেতুর কিছু অসাধারণ ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) শেয়ার করল ভারতীয় রেল (Indian Railways)। মুহূর্তেই ভাইরাল সেই ছবি।

    আরও পড়ুন: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?  

    ভারতীয় রেলের শেয়ার করা ছবিতে দেখা গিয়েছে, মেঘেদের ওপরেই স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে রয়েছে ওই সেতু। সেতুটি তৈরি করতে প্রায় ১৮ বছর সময় লেগেছে। এই রেল সেতুর উচ্চতা ৩৫৯ মিটার। ইতিমধ্যেই উচ্চতায় বিশ্ব রেকর্ড করেছে এই সেতু। মূলত, এই সেতুটি উধমপুর, শ্রীনগর, বারামুল্লা রেল সংযোগ প্রকল্পের একটি অংশ। যা দিল্লির কুতুব মিনারের থেকে পাঁচ গুণ বেশি উঁচু। ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার থেকেও ৩৫ মিটার বেশি উঁচু এই সেতু। এই সেতুর মাধ্যমেই কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত জুড়ে যাবে ভারতীয় রেল নেটওয়ার্ক।

     

    সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চেনাব সেতু নির্মাণে মোট ১,৪৮৬ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। ১,৩১৫ মিটার দীর্ঘ এই সেতু। প্রাকৃতিক ভাবে অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় এই সেতু তৈরিতে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সেতু নির্মাণে সবচেয়ে বড় প্রতিকূলতা ছিল আবহাওয়া। ওই এলাকায় কখনও কখনও ঘন্টায় ১০০-১৫০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়। সেই কারণেই এই সেতুটি এতটাই মজবুত করা হয়েছে যে তা প্রতি ঘণ্টায় ২৬০ কিলোমিটার গতিবেগের বাতাসও সহ্য করতে সক্ষম।

    আরও পড়ুন: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী   

    এই সেতুটির আয়ু ১০০ বছরেরও বেশি বলে অনুমান করছে সরকার। এই সেতুতে কখনও জং ধরবে না। কারণ সেতুটি স্ট্রাকচারাল স্টিল দিয়ে তৈরি। এটি মাইনাস ১০ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। এছাড়াও, ভূমিকম্প ও বিস্ফোরণের ফলেও এই সেতুর কোনো ক্ষতি হবে না। যার ফলে সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীও এটি ব্যবহার করতে পারবে। চেনাব সেতু তৈরির কাজ শুরু হয় ২০০২ সালে। কিন্তু ২০০৮ সালে এর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। যা ফের ২০১০ সালে শুরু করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vande Bharat: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    Vande Bharat: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনে উৎসবের মরশুম। নবরাত্রির শুভ দিনেই আমেদাবাদ (Ahmedabad) থেকে মুম্বই (Mumbai) যাত্রা শুরু করতে পারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (New Vande Bharat Express)। সম্পূর্ণ ভারতে তৈরি এই আধুনিক ট্রেনটি গতির দিক থেকে বুলেট ট্রেনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে। টেস্ট রানের সময় একটি রেকর্ড তৈরি করেছে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এর গতি দেখে অনেকেই অবাক। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছিলেন যে, তৃতীয় এবং নতুন বন্দে ভারত ট্রেনটি পরীক্ষা চালানোর সময় মাত্র ৫২ সেকেন্ডে শূন্য থেকে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি অর্জন করেছে। এটি বুলেট ট্রেনের থেকেও বেশি। বুলেট ট্রেনের এই গতি পেতে ৫৪.৬ সেকেন্ড সময় লাগে।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন সূচকে ৮১ থেকে ৪৬তম স্থানে ভারত, বিজ্ঞান সম্মেলনে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আমেদাবাদ থেকে মুম্বইয়ের ৪৯১ কিমি পথ অতিক্রম করতে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সময় লাগবে ছ’ঘণ্টা। রেল সূত্রে খবর, সকাল ৭-২৫ মিনিটে আমেদাবাদ থেকে ট্রেনটি ছাড়বে। মুম্বই পৌঁছবে দুপুর দেড়টায়। আবার ২-৪০ মিনিটে মুম্বই থেকে ট্রেনটি আমেদাবাদের উদ্দেশে রওনা হয়ে পৌঁছবে রাত ৯-০৫ মিনিটে। চেয়ার কার, এক্সিকিউটিভ চেয়ার কার মিলিয়ে মোট যাত্রী সংখ্যা ১১২৮। স্বয়ংক্রিয় মোটরের সাহায্যে চলে এই ট্রেন। ১৬ বগি বিশিষ্ট এই ট্রেনের পাঁচটি বগিতে মোটর বসানো হয়েছে। স্বয়ংক্রিয় মোটর ব্যবহারের ফলেই এর গতি অনেক বেশি। বন্দে ভারত-এর পুরো ট্রেনে লাগানো ২০ টি মোটর বুলেট ট্রেনের সামনে বসানো একটি ইঞ্জিনের থেকে বেশি কার্যকর বলে দাবি করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন : অক্টোবর থেকে বড়সড় পরিবর্তন আসছে জিএসটি নিয়মে, জেনে নিন

    ২০২৩-এর ১৫ অগস্টের আগে গোটা দেশে ৭৫টি বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি করা হবে। তার পর সেগুলি দাপিয়ে বেড়াবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। গত মাসে চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে নতুন বন্দে ভারত ট্রেনগুলি পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি যে, নির্ধারিত সময়ের আগেই দুর্দান্ত মানের বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি করেছে ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি। এটি দুনিয়ার অন্যতম সেরা ট্রেন হয়ে উঠতে চলেছে। এই ট্রেনের যাত্রীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা অপেক্ষা করে আছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Railways: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী

    Railways: প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণ নয়, জানালেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়মিত রুটে কোনও বেসরকারি সংস্থা ট্রেন চালাবে না। প্যাসেঞ্জার ট্রেনের বেসরকারিকরণের চিন্তা করছে না সরকার। সংসদের বাদল অধিবেশনে পরিষ্কার জানালেন রেলমন্ত্রী। রাজ্যসভায় শুক্রবার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব লিখিত বিবৃতিতে জানান, রেলের বেসরকারিকরণের কোনও ভাবনাই নেই সরকারের।

    প্রসঙ্গত, অভ্যন্তরীণ পর্যটনকে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য গত মাসেই ভারতের প্রথম বেসরকারি ট্রেন তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুর থেকে ছাড়ে। ভারত গৌরব প্রকল্পের (Bharat Gaurav scheme) অধীনে এই ট্রেনটি ত্রিপুর (Tiruppur), এরোদ (Erode), সালেম (Salem) হয়ে মহারাষ্ট্রের সিরডি (Shirdi) যায়। একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে এই ট্রেন চালানো হয়। এরপরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, তাহলে কি রেলের বেসরকারিকরণের পথে হাঁটছে সরকার। 

    সরকারি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে রেলের বেসরকারিকরণ হবে না। সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই থাকবে রেল চলাচল। বেসরকারি উদ্যোগে পর্যটন-শিল্পে ব্যবহৃত হবে বেসরকারি রেল পরিষেবা। এরকম কয়েকটি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে রেলের। রেলমন্ত্রী জানান, ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে এরকম এক ডজন রেল চালানোর কথা ভাবছে সরকার। ২০২৭ সালের মধ্যে চলবে এরকম ১৫১টি ট্রেন।

    আরও পড়ুন: অরুণাচল প্রদেশে ঘন অরণ্যে ৭ শ্রমিকের খোঁজ মিলল, এখনও নিখোঁজ ১২

    কিন্তু নিয়মিত রুটে কোনও বেসরকারি সংস্থা ট্রেন চালাতে পারবে না। মূলত রেলের ‘ভারত গৌরব’ প্রকল্পের অধীনে দেশের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে প্যাকেজ ট্যুরের ব্যবস্থা করতে পারবে বেসরকারি সংস্থা। কোনও রাজ্য সরকারও এমন ট্রেন চালাতে পারবে। তবে সবার ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে রেল শুধু পরিকাঠামো ব্যবহার করতে দেবে। কোনও সংস্থা দু’বছরের জন্য রেলের সঙ্গে চুক্তি করতে পারবে। যে সব পথে রেল ট্রেন চালায় সেখানে বেসরকারি সংস্থার ট্রেন থাকবে না। কোথা থেকে কোথায় ট্রেন যাবে সেটা ঠিক করবে রেল। তবে বরাত পাওয়া সংস্থাই ঠিক করবে পথের কোন কোন স্টেশনে ট্রেনটি থামবে। ভাড়াও ঠিক করতে পারবে নিজেরা। তবে যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে কি না তার উপরে নজর রাখবে রেল।

  • Sealdah Metro Inauguration: মুখ্যমন্ত্রী আমন্ত্রিত হলেও মেট্রোর উদ্ধোধন স্মৃতি ইরানির হাতেই, জানিয়ে দিল পূর্ব রেল

    Sealdah Metro Inauguration: মুখ্যমন্ত্রী আমন্ত্রিত হলেও মেট্রোর উদ্ধোধন স্মৃতি ইরানির হাতেই, জানিয়ে দিল পূর্ব রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল দেশের জাতীয় সম্পদ। রেলের কোনও প্রকল্প উদ্ধোধনে নিয়মমাফিক প্রকল্প এলাকার সকল জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়ে থাকে। নিয়ম মেনেই আগামীকাল সোমবার সেক্টর-ফাইভ থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর উদ্ধোধনে তৃণমূলের এমপি-এমএলএদের ডাকা হচ্ছে। তবে ১০০ ভাগ কেন্দ্রীয় অর্থে নির্মিত এই প্রকল্পের প্রধান অতিথি থাকবেন কেন্দ্রীয় বস্ত্র ও সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani)। তিনিই প্রকল্পের সূচনা করবেন। বাকিরা রেলের আমন্ত্রণ রক্ষা করতে আসলে যথাযথ সম্মান পাবেন। তবে সাধারণ অতিথি হিসাবেই তাঁদের মঞ্চে জায়গা দেওয়া হবে। পূর্ব রেল সূত্রে এমনই দাবি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: রাত পোহালেই উদ্বোধন শিয়ালদহ মেট্রোর, যাত্রী নিয়ে কবে থেকে ট্রেন চলবে জানেন?

    পূর্ব রেলের এক সিনিয়র অফিসারের কথায়, কামারকুণ্ডু রেলওয়ে ওভারব্রিজ রাজ্য এবং রেলের আধাআধি টাকায় তৈরি হয়েছে। অথচ রেলকে কিছু না জানিয়েই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ওভারব্রিজটির উদ্ধোধন করে দিয়েছিলেন।শুধু এই প্রকল্পটিই নয়, এর আগেও রেলের সঙ্গে আলোচনা না করে বহু প্রকল্প রাজ্য সূচনা করে দিয়েছে। তা নিয়ে কখনও রেল কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি। পূর্ব রেলের ওই কর্তা জানান, মেট্রো প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী অথবা রেলমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্ধোধন করানোর পরিকল্পনা ছিল। তাঁদের সময় না মেলায় অপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিকে দিয়ে প্রকল্পটির সূচনা হবে। এটা ১০০ শতাংশ রেলের টাকায় তৈরি। তার পরেও রেল নিয়ম মেনে মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যপাল, রাজ্যের আধিকারিক, স্থানীয় বিধায়ক, সাংসদদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

    রেলের কর্তারা জানাচ্ছেন, প্রকল্পটি কলকাতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে প্রয়াত বাম জমানার পরিবহণ মন্ত্রী সুভাষ চক্রবর্তী (Subhash Chakraborty)এবং তৎকালীন পরিবহণ সচিব সুমন্ত্র চৌধুরির (Sumantra Chaudhuri) অবদান ছিল। পরবর্তীকালে প্রকল্পটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্যের আর এক আমলা সুব্রত গুপ্তর (Subrata Gupta) ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। পরে লাইন পাতার নকশা পরিবর্তন, জমি জট তৈরি করার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের নেতিবাচক ভূমিকার কথাও জানাচ্ছেন রেলের কর্তারা। বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo) বিজেপির মন্ত্রী থাকাকালীন ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর জট ছাড়াতে সক্রিয় হয়েছিলেন। সফলও হয়েছিলেন। সেই সময়ের ঝালমুড়ি রফার কারণেই তাঁকে বিদ্রুপের শিকারও হতে হয়েছিল। রেলের কর্তারা জানাচ্ছেন, রাজ্য সরকারের ভূমিকা কেমন ছিল তা এখন তৃণমূল বিধায়ক বাবুলই সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: দেশে এই প্রথম সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী অ-মুসলিম, অতিরিক্ত দায়িত্ব স্মৃতি ইরানিকে

    শত বাধা পেরিয়ে সেক্টর-ফাইভ-শিয়ালদহ রেল চলাচল যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর হাত ধরে হবে তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই বলেই জানিয়েছেন কর্তারা। মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যপাল পূর্ব রেলের আমন্ত্রণ মেনে অনুষ্ঠানে এলে স্বাগত-সম্মান দুই করা হবে। রেলের বক্তব্য, তারা বার্তা দিতে চায়, কামারকুণ্ডুর ঘটনা অভিপ্রেত নয়। তাই সেই ঘটনা রেলের পক্ষে অসম্মানের হলেও দেশের স্বার্থে, কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের খাতিরে ১০০ শতাংশ কেন্দ্রীয় অর্থে নির্মিত এই প্রকল্পে রাজ্যের প্রতি সৌজন্য দেখানো হবে। তবে কৃতিত্বের ভাগে দখলদারি মানা হবে না।    

  • Rajdhani Express: গতি বাড়ল রাজধানী এক্সপ্রেসের, হাওড়া থেকে দিল্লি মাত্র ১৪ ঘণ্টায়

    Rajdhani Express: গতি বাড়ল রাজধানী এক্সপ্রেসের, হাওড়া থেকে দিল্লি মাত্র ১৪ ঘণ্টায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেনের যাত্রীদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। এবারে হাওড়া থেকে দিল্লি যাওয়ার রাজধানী এক্সপ্রেস (Rajdhani Express) ট্রেনটির গতি বাড়ানো হল। ফলে হাওড়া  (Howrah) থেকে দিল্লি (Delhi) যেতে আগের তুলনায় এখন আড়াই ঘন্টা কম সময় লাগবে। ট্রেনটির গতি বাড়িয়ে প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার করা হয়েছে।

    ভারতীয় রেলে (Indian Railways) রাজধানী এক্সপ্রেসের এক অন্যতম গুরুত্ব রয়েছে। এই ট্রেনটির চলতি বছরে ৫৩ বছর পূর্ণ হল। ১৯৬৯ সালের ১ মার্চে প্রথমবারের জন্য রাজধানী এক্সপ্রেস হাওড়া থেকে দিল্লির দিকে ছুটেছিল। এই ট্রেন আজও ভারতীয় রেলওয়ের জন্য এক অন্যতম গর্ব। হাওড়া থেকে দিল্লি যাতায়াতের সুবিধার জন্য এই ট্রেনটির ব্যবস্থা করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    এতবছর পরেও ভারতীয় ট্রেনের তালিকায় এই ট্রেনটি প্রিমিয়াম ট্রেনের তালিকায় রয়েছে। ১৯৬৯ সালে ১ মার্চ হাওড়া জংশন স্টেশন থেকে নয়া দিল্লি জংশনের দিকে ছুটে গিয়েছিল দেশের প্রথম রাজধানী এক্সপ্রেস। বিকেল ৪ টে বেজে ৫০ মিনিটে এই ট্রেন ছেড়েছিল ও সেটি পরের দিন সকাল ১০ টা বেজে ৫ মিনিটে দিল্লিতে গিয়ে পৌঁছেছিল। তখন ট্রেনের টিকিটের ভাড়া ছিল মাত্র ২৮০ টাকা। অন্যদিক থেকে একই সঙ্গে ট্রেনটি ১ মার্চ নিউ দিল্লি থেকে ছেড়েছিল হাওড়ার উদ্দেশ্যে। সেটি বিকেল ৪ টে বেজে ৫০ মিনিটে ছেড়েছিল। পরের দিন সকাল ৯ টা বেজে ৫৫ মিনিটে  হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে ছিল। আগে এই ট্রেনটির যেতে সময় লাগত ১৭ ঘণ্টা ১৫ মিনিট, সেটিই এখন কমে হয়েছে ১৪ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। অর্থাৎ এখন ১৫২৫ কিলোমিটারের দূরত্বে এই রাজধানী এক্সপ্রেসের মাধ্যমে  যাতায়াত করতে সময় লাগবে ১৪ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট।

    তবে বর্তমানে বিভিন্ন এক্সপ্রেস ট্রেন আসলেও রাজধানী এক্সপ্রেসের কোনো তুলনা হয়না। হাওড়া থেকে দিল্লি পৌঁছতে হলে এখনও এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে সকলের প্রথম পছন্দ ৫৩ বছরের পুরনো ‘রাজধানী এক্সপ্রেস’-ই।  

    আরও পড়ুন: ভারতের মাটিতে কবে থেকে ছুটবে বুলেট ট্রেন? জানা গেল অবশেষে 

     

  • Indian Railways: এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    Indian Railways: এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৈত্রীর বন্ধনে বাঁধা গিয়েছে নিকটতম প্রতিবেশী বাংলাদেশকে (Bangladesh)। দু’দেশের মধ্যে চালু হয়েছে রেল যোগাযোগ। ঝমঝমিয়ে চলছে মৈত্রী এক্সপ্রেস (Maitree Express), বন্ধন এক্সপ্রেস (Bandhan Express) সহ আরও কয়েকটি ট্রেন। বাংলাদেশের পরে নেপালের (Nepal) সঙ্গেও হয়েছে রেল যোগাযোগ। এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও (bhutan)। অসমের (assam) কোকড়াঝাড় থেকে ভুটানের গেলেফু পর্যন্ত ৫৭.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথ বসানোর কাজ শুরু হয়ে যাবে শিগগিরই। ইতিমধ্যেই উত্তর-পূর্ব ফ্রন্টিয়ার রেলকে (northeast frontier railway) প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ শুরু করতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : দু’বছর পর ফের চালু হল ভারত-বাংলাদেশ রেল পরিষেবা

    ২০০৫ সালে ভুটানের সঙ্গে ভারতের রেল যোগাযোগের চুক্তি হয়। ঠিক ছিল, মোট পাঁচটি রুটে চলবে ভারত-ভুটান ট্রেন। তবে পাঁচটি নয়, এখন একটি রুটেই রেল চালু হচ্ছে। ভারতের যে অংশে রেললাইন পাতা হবে তার সিংহভাগই সমতল। তবে ভুটানের দিকের বেশিরভাগটাই পাহাড়ি এালাকা। ভারত-ভুটান রেল পাতার জন্যে আপাতত হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে রেল। গোটা পথটাই ব্রডগেজ হবে বলে রেল সূত্রে খবর।

    করোনা আবহে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ভারত-বাংলাদেশ যাত্রিবাহী ট্রেন চলাচল। পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় সম্প্রতি ফের চালু হয়েছে কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস (Kolkata-Dhaka Maitree Express)। খুলনা যাওয়ার বন্ধন এক্সপ্রেসও চালু হয়েছে। চালু হয়েছে নিউ জলপাইগুড়ি-ঢাকা মিতালি এক্সপ্রেসও (NJP-Dhaka Mitali Express)। ইতিমধ্যেই ট্রেনে চড়ে নেপালে যাওয়ার প্যাকেজ ঘোষণা করেছে আইআরসিটিসি (IRCTC)। জুনেই যাওয়া যাবে নেপালের জনকপুরে। রামায়ণ খ্যাত রামজানকীর মন্দির রয়েছে এখানে।

    ভ্রমণরসিকদের সিংহভাগই রেলভ্রমণ করতে পছন্দ করেন। ছবির মতো দেশ ভুটান যেতে এতদিন ভরসা ছিল কেবল বাস কিংবা প্রাইভেট কার। যাওয়া যেত আকাশপথে। তবে তাতে গাঁটের কড়ি খসত বেশি। এবার যাওয়া যাবে ট্রেনে করেই। এতে একদিকে যেমন ঘুঁচবে দূরত্ব, তেমন জার্নি হবে মসৃণ। সাশ্রয় হবে অর্থও।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপীকাণ্ডে এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ জমিয়ত-উলেমা-ই-হিন্দ

     

     

  • IRCTC: অনলাইনে টিকিট কাটলেই যেকোন স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন যাত্রীরা, দেখে নিন কীভাবে

    IRCTC: অনলাইনে টিকিট কাটলেই যেকোন স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন যাত্রীরা, দেখে নিন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলযাত্রীদের জন্যে সুখবর। এখন থেকে আর কখনই মিস হবে না আপনার ট্রেন। আপনার টিকিটে উল্লেখিত স্টেশনছাড়াও অন্য স্টেশন থেকে আপনি ধরতে পারবেন ট্রেন। এমনকি উল্লেখিত স্টেশনের আগেরও কোন স্টেশন থেকে ট্রেনে চাপতে পারবেন। এক কথায় বলতে গেলে, বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করতে পারবেন যাত্রীরা। তারজন্যে দিতে হবে না একটা বাড়তি টাকাও। কিন্তু ট্রেন ছাড়ার ২৪ ঘন্টা আগে টিকিটে কিছু পরিবর্তন করতে হবে যাত্রীকে। নাহলে গুনতে হবে জরিমানা।  

    অনেক সময়ই যাত্রীদের বোর্ডিং স্টেশন (Boarding Station) পরিবর্তন করতে হয়। কোন কারণে যাত্রীর বাড়ি বোর্ডিং স্টেশন থেকে দূরে হলে বা তাঁকে অন্য কোথাও যেতে হলে ট্রেন মিস হওয়ার ভয় থাকে। তখন কাছের  স্টেশন থেকেই ট্রেনে চাপতে পারবেন যাত্রীরা। এর জন্যে টিকিটে কিছু পরিবর্তন করতে হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থেই এই সুযোগ করে দিয়েছে আইআরসিটিসি। যারা ট্যাভেল এজেন্টের কাছে বা টিকিট কাউন্টারে গিয়ে টিকিট কাটছেন তাঁরা এই সুবিধা পাবেন না। যারা অনলাইনে টিকিট কাটছেন তাঁরাই একমাত্র এই সুযোগ পাবেন।   

    কোনও যাত্রী বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করতে চাইলে, তাঁকে ট্রেন ছাড়ার ২৪ ঘন্টা আগে অনলাইনে স্টেশনের নাম পরিবর্তন করতে হবে। সেইক্ষেত্রে, কোনও যাত্রী যদি একবার বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করেন, তবে তিনি আর মূল বোর্ডিং স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন না। আইআরসিটিসি-এর নিয়ম অনুযায়ী বোর্ডিং স্টেশনে বদল না এনে অন্য স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে চাইলে টিকিট থাকা সত্ত্বেও যাত্রীকে জরিমানা দিতে হবে। একবারই পরিবর্তন করা যাবে বোর্ডিং স্টেশন। 

    টিকিটে কীভাবে করবেন এই পরিবর্তন? 

    ১। প্রথমে আপনি আইআরআইটিসির (IRCTC) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট –  https://www.irctc.co.in/nget/train-search -এ যেতে হবে। 

    ২। লগইন করে ‘Booking Ticket History’ অপশনে যেতে হবে। 

    ৩। সেখানে নির্দিষ্ট ‘জার্নি’ সিলেক্ট করে‘change boarding point’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। একটা নতুন পেজ খুলবে। 

    ৪। সেখানে নতুন বোর্ডিং স্টেশন বেছে নিতে হবে। 

    ৫। নতুন স্টেশন বেছে নেওয়া হলে ‘OK’ তে ক্লিক করুন। বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন হলেই মোবাইলে একটি এসএমএস আসবে। 
     

     

LinkedIn
Share