Tag: Indian

Indian

  • RSS: কৃষিকে পেশা হিসেবে নিক পরবর্তী প্রজন্ম, মত আরএসএস সরকার্যবাহের

    RSS: কৃষিকে পেশা হিসেবে নিক পরবর্তী প্রজন্ম, মত আরএসএস সরকার্যবাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষিকে (Farming) পেশা হিসেবে নিক পরবর্তী প্রজন্ম। এ ব্যাপারে তাদের কীভাবে উৎসাহিত করা যায়, তা কেন্দ্রকে দেখতে বললেন আরএসএসের (RSS) সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসাবলে (Dattatreya Hosabale)। দুদিন ব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন এগ্রিকালচারের (Agriculture) শেষ দিনে ভাষণ দিচ্ছিলেন দত্তাত্রেয়। সেখানেই তিনি কৃষিকে পেশা হিসেবে নেওয়ার কথা বলেন। দেশবাসীর একটা অংশের শহরমুখী হওয়ায় কৃষি শেষ হয়ে যাচ্ছে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। তাঁর মতে, এতে ভারতীয় সংস্কৃতি ও সভ্যতার ওপর প্রভাব পড়বে।

    দত্তাত্রেয় বলেন, ভারতে শহরে বাস করেন ৫২ শতাংশ মানুষ। এটা শুভ লক্ষণ নয়। যদি এভাবে গ্রামের লোকজন শহরে চলে যেতে থাকেন, তাহলে ভারতের কৃষি প্রধান দেশের তকমা ঘুঁচে যাবে। যার ব্যাপক প্রভাব পড়বে ভারতীয় কৃষ্টি ও সভ্যতার ওপর। আরএসএসের এই সরকার্যবাহ বলেন, তরুণ প্রজন্মকে কৃষিমুখী করে তুলতে হবে। দক্ষতা বাড়িয়ে এবং  তাদের ভালো ইনসেনটিভ দিয়ে কৃষিমুখী করে তুলতে হবে।

    আরও পড়ুন : ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার

    এই সম্মেলনের আয়োজক ছিল ভারতীয় কিষান সংঘ, ভারতীয় অ্যাগ্রো-ইকোনমিক রিসার্চ সেন্টার ও ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ এগ্রিকালচার রিসার্চ। দত্তাত্রেয় বলেন, কৃষিতে চাষিদের আয় নিশ্চিত হওয়া উচিত। তাহলে উৎপাদন বাড়বে। খাদ্যশস্যের দাম থাকবে সাধারণ মানুষের নাগালে। তিনি বলেন, খাদ্যশস্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগাল ছাড়িয়ে যাক, সেটা কাম্য নয়। কারখানাজাত সামগ্রীর দাম বাড়লে ক্ষতি নেই, তবে খাদ্যশস্য এবং খাদ্যসামগ্রীর দাম থাকা উচিত সাধারণের সাধ্যের মধ্যে।

    আরও পড়ুন :২০২৪ সালের মধ্যে ১ লক্ষ শাখা ! শতবর্ষ উদযাপনের আগে পরিকল্পনা আরএসএস-এর

    তবে এজন্য যেন কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত না হন। আরএসএস সরকার্যবাহ বলেন, কৃষিতে তাঁরা যে পরিমাণ বিনিয়োগ করবেন, সেই মূলধন যেন নষ্ট না হয়। তাঁদের আয় নিশ্চিতকরণ করতে হবে। তাঁর মতে, কৃষিতে আয় বাড়লে চাষিদের সম্মানও বাড়বে। তিনি বলেন, কেবল গরিব নন, ধনী চাষিও রয়েছেন। তবে সমাজে তাঁদের স্থান কোথায়? তিনি বলেন, কৃষিবিজ্ঞানী কিংবা কৃষি-অধ্যাপকদের সমাজে জায়গা রয়েছে, কিন্তু কৃষকদের সম্মান নেই কেন?  আমাদের এটা নিশ্চিত করতে হবে। স্নাতক স্তরে কৃষির ওপর একটা অধ্যায় রাখা উচিত বলেও মনে করেন এই আরএসএস নেতা। দত্তাত্রেয় বলেন, ভারতীয় পড়ুয়াদের কৃষির ভারতীয় পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে। প্রায় ১২০০ বছর আগে ভারতীয় এক ঋষি বই লিখেছিলেন কৃষির ওপর। এর মধ্যে কৃষি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য রয়েছে। বিদেশি নয়, আমাদের দেশেই সমস্ত প্রযুক্তি ছিল। তিনি বলেন, আমাদের শুধু সেগুলো পুনর্বার পড়তে হবে।

     

  • Fraud Job Alert: মোটা মাইনের টোপ, মায়ানমারে বন্দি বহু ভারতীয়, সতর্কবার্তা বিদেশ মন্ত্রকের

    Fraud Job Alert: মোটা মাইনের টোপ, মায়ানমারে বন্দি বহু ভারতীয়, সতর্কবার্তা বিদেশ মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটা টাকার লোভনীয় চাকরি! ফাঁদে পা দিলেই কেল্লাফতে। ভায়া মায়ানমার হয়ে নিয়ে চলে যাওয়া হচ্ছে তাইল্যান্ডে (Thailand)। সিংহভাগ কর্মপ্রার্থীকে তার আগেই কার্যত বন্দি হতে হচ্ছে ভুয়ো চাকরি (Fraud Job) চক্রের এজেন্টদের হাতে। এ ব্যাপারে ভারতীয় কর্মপ্রার্থীদের সতর্ক করে দিল বিদেশ মন্ত্রক (MEA)। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি মায়ানমার থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩২ জন ভারতীয় (Indian) কর্মপ্রার্থীকে।

    বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, কিছু আইটি কোম্পানি ডিজিটাল স্ক্যামিং এবং ভুয়ো ক্রিপ্টো কার্যকলাপে যুক্ত। তিনি বলেন, এই প্রতারকরা তাইল্যান্ডে চাকরি দেওয়ার নামে ভারতীয় শ্রমিকদের নিয়োগ করছে। তারা দুবাই, ব্যাংকক এবং ভারতীয় এজেন্টদের সঙ্গে কাজ করে কর্মী নিয়োগ করছে। তিনি বলেন, আমি ভারতীয় কর্মপ্রার্থীদের বলতে চাই, এই জাতীয় চাকরি নেওয়ার আগে চূড়ান্ত সতর্কতা অবলম্বন করুন। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, তাইল্যান্ডে যাওয়া যায় ভিসা অন অ্যারাইভাল স্কিমে। যার অর্থ, ওই ভিসা দিয়ে তাইল্যান্ডে যাওয়া যায়, তবে চাকরি করা যায় না। তিনি বলেন, তাই বলছিলাম, যে বা যিনি আপনাকে চাকরির অফার দিচ্ছেন, সেটি অবৈধ। তাইল্যান্ডে চাকরি দেওয়ার ছলে তাঁরা নিয়োগ করছেন ভারতীয় শ্রমিকদের। আমরা শুনছি সেখানে আইটি সেক্টর রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাইল্যান্ডে মোটা অঙ্কের টাকার ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের চাকরির টোপ দেওয়া হচ্ছে। দুর্ভাগ্যবশতঃ শ্রমিকরা সেই ফাঁদে পা দিচ্ছেন। পরে তাঁদের অবৈধভাবে সীমান্ত পার করানো হচ্ছে। মায়ানমারের মায়াওদ্দাদি এলাকা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, নিরাপত্তার গেরো আঁটোসাঁটো হওয়ায় ওই এলাকায় প্রবেশ করা খুবই কঠিন। তিনি জানান, তবুও সে দেশে আমাদের দূতাবাসকে ধন্যবাদ। আমরা সেখান থেকে বেশ কিছু ভারতীয়ের বন্দিদশা ঘোঁচাতে পেরেছি। এবং আমরা অন্যদেরও সাহায্য করার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, আমরা এখনও পর্যন্ত ৩২ জনকে উদ্ধার করেছি। আরও অন্তত ৯০ জন সেখানে আটকে থাকতে পারেন।

    আরও পড়ুন : হিন্দু মন্দিরে হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ, ব্রিটিশ বিদেশ সচিবের সঙ্গে বৈঠক জয়শঙ্করের

    এদিকে, ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে মায়াওয়াদ্দি এলাকায় এখনও আটকে রয়েছেন ১৫০জন ভারতীয়। চাকরি প্রতারণা চক্রের খপ্পরে পড়ে আটকে রয়েছেন তাঁরা। এঁদের অধিকাংশই এসেছেন কেরল ও তামিলনাড়ু থেকে। সাইবার ক্রাইম কাজকর্ম করতে বাধ্য করা হচ্ছে তাঁদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share