Tag: Indonesia

Indonesia

  • Indonesia: ভারত-ইন্দোনেশিয়ার ৭৫ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক, স্মরণে কবিগুরুর ফলক উন্মোচন বালিতে

    Indonesia: ভারত-ইন্দোনেশিয়ার ৭৫ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক, স্মরণে কবিগুরুর ফলক উন্মোচন বালিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর বালির (Indonesia) হায়াত রিজেন্সিতে শুরু হয়েছে ‘ইকোস অ্যাক্রোস দ্য ওয়েভস: ইন্টারসেকশনস অফ ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইন্দোনেশিয়ার শেয়ার্ড কালচারাল হেরিটেজ রিভিজিটিং’ নামের একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন। রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর এই সম্মেলন শেষ হবে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। জানা গিয়েছে, আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনটি বালিতে ভারতের কনস্যুলেট জেনারেল, মওলানা আবুল কালাম আজাদ ইনস্টিটিউট অফ এশিয়ান স্টাডিজ, ভারত (India) সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রক এবং ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ দ্বারা আয়োজিত হচ্ছে। উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলির কর্তাব্যক্তিরা জানিয়েছেন, বর্তমানে ভারত (India) এবং ইন্দোনেশিয়া-এই দুই দেশই নিজেদের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বছর উদযাপন করছে। তাই এই সম্মেলনের লক্ষ্য হল দুই দেশের (Indonesia)  মধ্যে সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান ও ভাব বিনিময়কে আরও বাড়িয়ে তোলা।

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সম্পর্কিত বালি (Indonesia)

    শনিবার ১৪ তারিখ সকালে এই সম্মেলনে ভারত-ইন্দোনেশিয়ার যৌথ  প্রতিনিধিদল উত্তর বালির মুন্ডুক পরিদর্শন করে। এই স্থানটি এশিয়ার প্রথম নোবেলজয়ী বাঙালি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। ১৯২৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এখানে অবস্থান করেন বিশ্বকবি। জানা যায়, রবি ঠাকুরের সফরের বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে, ক্যাথরিন মায়ো বিতর্কিত একটি বই লেখেন, যার নাম- মাদার ইন্ডিয়া। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হয়েছিল এই বইটি। তাঁর বইয়ে মায়ো লেখেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাল্যবিবাহকে সমর্থন করেছিলেন। এই মিথ্যাচারের জবাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বালির ডাকবাংলোতে অবস্থানকালে একটি প্রবন্ধ রচনা করেন। এই রচনাটি পরে বিশ্বের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

    ফলক উন্মোচন (Indonesia)  

    গতকাল শনিবারই কবিগুরুর স্মরণে বালিতে (Indonesia) একটি ফলক উন্মোচন করা হয়। ইন্দোনেশিয়ায় ভারতের রাষ্ট্রদূত সন্দীপ চক্রবর্তী এটি উদ্বোধন করেন। মনে করা হচ্ছে, এর মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্মকে ইন্দোনেশিয়ায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবস্থান এবং কর্মকাণ্ড নিয়ে অবহিত করা যাবে।

     

    আরও পড়ুনঃ “মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে কার্যত ঘাড়ধাক্কা দিয়ে ফেরানো হয়েছে”, অভিযোগ জুনিয়র ডাক্তারদের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indonesia: অগ্নুৎপাত থেকে তাঁদের রক্ষা করেন, প্রাচীন গণেশ মূর্তিতে বিশ্বাস এই দেশের ভক্তদের

    Indonesia: অগ্নুৎপাত থেকে তাঁদের রক্ষা করেন, প্রাচীন গণেশ মূর্তিতে বিশ্বাস এই দেশের ভক্তদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) ব্রোমো পাহাড়ের ওপরে রয়েছে ৭০০ বছরেরও প্রাচীন একটি গণেশ মূর্তি (Ancient Ganesh Murti)। প্রসঙ্গত, ব্রোমো পাহাড় হল ইন্দোনেশিয়ার একটি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। ইন্দোনেশিয়া এমন একটি দেশ যেখানে উল্লেখযোগ্য ভাবে হিন্দু জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। সেদেশে হিন্দু উৎসবগুলিও অত্যন্ত ভক্তি সহকারে পালন হতে দেখা যায়। ইন্দোনেশিয়াতে একাধিক গণেশ মন্দিরও দেখা যায়। যেখানে ভক্তরা গণপতি বাপ্পার উদ্দেশে পুজো করেন। তবে ব্রোমো পাহাড়ের (Indonesia) গণেশ মূর্তি (Ancient Ganesh Murti) একেবারেই ব্যতিক্রম। ঠিক আগ্নেয়গিরির পাশেই অবস্থিত এই গণেশ মূর্তি ভক্তদের অগ্নুৎপাতের বিপদ থেকে রক্ষা করেন বলে বিশ্বাস। মাউন্ট ব্রোমোর এই গণেশ মূর্তির অসামান্য শক্তি রয়েছে বলেও ভক্তদের বিশ্বাস।

    টেঞ্জার ম্যাসিফ রাজার বংশধররা অধিষ্ঠিত করেন এই মূর্তি (Indonesia)

    বিশ্বাস করা হয়, এই গণেশ মূর্তিকে আগ্নেয়গিরির ঠিক পাশেই অধিষ্ঠিত করেছিলেন (Ancient Ganesh Murti) টেঞ্জার ম্যাসিফ রাজার বংশধররা, আজ থেকে প্রায় ৭০০ বছর আগে। এরপর থেকেই স্থানীয় বাসিন্দারা মূর্তির পুজো (Indonesia) করতে থাকেন কারণ তাদের বিশ্বাস আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত থেকে স্বয়ং ভগবান গণেশ তাঁদেরকে রক্ষা করেন। ফুল-ফল সহযোগে ভক্তরা এই পুজো করেন বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়া বর্তমানে মুসলিম প্রধান দেশ হলেও পূর্বে এই ভূমিতে বেশ জনপ্রিয় হিন্দু ধর্ম বা সনাতন ধর্ম। যা ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণে গিয়ে দেশটির রাস্তাঘাটে ঘুরলেই অনুমান করা যায়।  এগুলো আদতে ইন্দোনেশিয়ার প্রাচীন ইতিহাসেরই সাক্ষীস্বরূপ, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    এখনও ১৩০টি জীবন্ত আগ্নেয়গিরি রয়েছে (Anicient Ganesh Murti)

    প্রসঙ্গত ইন্দোনেশিয়া (Indonesia) হল এমন একটি দেশ যেখানে ১৪১টি আগ্নেয়গিরি রয়েছে। যার মধ্যে ১৩০টি এখনও জীবন্ত আগ্নেয়গিরি। এর মধ্যে অন্যতম মাউন্ট ব্রোমো। এখানে এখনও মাঝেমধ্যেই অগ্নুৎপাতের ঘটনা দেখা যায়। প্রসঙ্গত, ব্রোমো শব্দের জাপানি উচ্চারণ হয়, ব্রহ্মা। মাউন্ট ব্রোমো সিমারু জাতীয় উদ্যানে অবস্থিত। ৮০০ বর্গ কিলোমিটারের এই জাতীয় উদ্যানে ইন্দোনেশিয়ার অন্য়তম বৃহৎ উদ্যান বলেই জানা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 Cricket: ৩ ওভার ০ রান ৭ উইকেট! টি-২০ ক্রিকেটে নজির ইন্দোনেশিয়ার কিশোরীর

    T20 Cricket: ৩ ওভার ০ রান ৭ উইকেট! টি-২০ ক্রিকেটে নজির ইন্দোনেশিয়ার কিশোরীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেক ম্যাচেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নজর কাড়লেন ইন্দোনেশিয়ার ১৭ বছরের মেয়ে। জীবনের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচেই মহিলাদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বিশ্বরেকর্ড করলেন রোমালিয়া। অভিষেক ম্যাচে ৩.২ ওভার বল করে একটিও রান না দিয়ে ৭ উইকেট তুলে নিলেন তিনি।

    অনন্য নজির

    মহিলাদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সেরা বোলিংয়ের নজির তৈরি করলেন ইন্দোনেশিয়ার ১৭ বছরের অফ স্পিনার রোমালিয়া। অভিষেক ম্যাচে ৩.২ ওভার বল করেছেন ইন্দোনেশিয়ার অফ স্পিনার। তাঁর বলে একটি রানও নিতে পারেননি মঙ্গোলিয়ার ব্যাটারেরা। প্রথম বলেই উইকেট পেয়েছেন তিনি। আরও একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল রোমালিয়ার বলে আউট হওয়া সাত ব্যাটারই সাজঘরে ফিরেছেন কোনও রান না করে। এমন নজির পুরুষদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও নেই। পুরুষদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে একটি ম্যাচে সেরা বোলিংয়ের নজির রয়েছে মালয়েশিয়ার সিয়াজরুল ইজাত ইদরুসের দখলে। গত বছর তিনি চিনের বিরুদ্ধে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন ৮ রান খরচ করে

    ১৭ বছর বয়সী এই অফ স্পিনারের আগে মহিলা টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিকে সেরা বোলিং ফিগার ছিল নেদারল্যান্ডসের ফ্রেডেরিক ওভারডিকের নামে। তিনি ২০২১ সালের আইসিসি মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইউরোপ জোন কোয়ালিফায়ারে ফ্রান্সের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করে ২টি মেডেন দিয়েছিলেন। ৩ রান দিয়ে ৭ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন ফ্রেডেরিক। সেই নজির ছাপিয়ে গেলেন রোমালিয়া। তাঁর এই বোলিংয়ে ভর করে বালিতে পঞ্চম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ইন্দোনেশিয়া সহজেই জয় তুলে নেয়। প্রথমে ব্যাট করে ইন্দোনেশিয়া ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রান করে। তিনিই ম্যাচের সর্বোচ্চ স্কোরার হন। জবাবে মঙ্গোলিয়া ১৬.২ ওভারে মাত্র ২৪ রানে অলআউট হয়ে যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Grand Mother: ইন্দোনেশিয়ায় ৫৪ বছরের বৃদ্ধাকে গিলে ফেলল বিশালাকার অজগর

    Grand Mother: ইন্দোনেশিয়ায় ৫৪ বছরের বৃদ্ধাকে গিলে ফেলল বিশালাকার অজগর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার জাম্বি প্রদেশে রবার সংগ্রহ করতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে যান ৫৪ বছরের এক বৃদ্ধা। দু’দিন খোঁজাখুঁজির পর অবশেষে জঙ্গলে গিয়ে বৃদ্ধার পরিবারের চোখে ধরা পড়ে ২২ ফুটের এক বিশালাকার অজগর সাপের। তার পেটের এক অংশ ফুলে ছিল। বিষয়টিতে সন্দেহ হতেই সাপটিকে মেরে তার পেট কেটে ফেলে বৃদ্ধার নাতি সহ গ্রামবাসীরা। দেখা যায় সাপটির পাচনতন্ত্রে কুঁকড়ে পড়ে আছে ঠাকুমার মৃতদেহ।

    [tw]


    [/tw]

    চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে ২৩ অক্টোবর ইন্দোনেশিয়ার জাম্বি প্রদেশের তেরজুন গাজা গ্রামে। ওই গ্রামেই থাকতেন ৫৪ বছরের প্রৌঢ়া জাহরা। শুক্রবার বিকেলে (২১ অক্টোবর) তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন। পরিবারের লোকজনদের জানিয়েছিলেন, স্থানীয় রাবার বাগান থেকে রাবার সংগ্রহ করতে যাচ্ছেন। আর ফেরেননি। তেরজুন গাজা গ্রামের প্রধান, আন্তো জানিয়েছেন, সম্ভবত ওই রাতেই সাপটি প্রথমে জাহরাকে কামড় দিয়েছিল।এবং তারপরে শ্বাসরোধ করার জন্য তার চারপাশে সাপটি নিজেকে জড়িয়েছিল বলে মনে করা হয়।তারপরে মাথার দিক থেকে গিলে নিয়েছিল তাঁকে। এই ভয়ঙ্কর যন্ত্রণাদায়ক ঘটনা অন্তত ঘন্টা দুয়েক ধরে চলে বলে মনে করছেন তিনি।

    [tw]


    [/tw] 

    তিনি আরও বলেন, গ্রামবাসীরা সাপটিকে হত্যা করে এবং তার পেট কেটে ফেলে। তারপর সবাই অবাক হয়ে গিয়েছিল। আমরা যে মহিলাক খুঁজছিলাম, তিনি ছিলেন সাপটির পেটের ভিতর।এই এলাকায় এর থেকেও বড়ো ২৭ ফুটের একটি অজগর রয়েছে। এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি দৈত্যাকার অজগর দেখা গিয়েছে। ২৭ ফুটের অজগরটিকে ধরার চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু তার বিশাল আকৃতির জন্য সেই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। ইতিমধ্যেই গ্রামের দুটি ছাগলকে সে গিলে ফেলেছে। গ্রামে এই দৈত্যাকার অজগর দেখা যাওয়ায় পরিস্থিতি যথেষ্ট উত্তেজনাপূর্ণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • ASEAN-India summit: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    ASEAN-India summit: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড-পরবর্তী পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পূর্ব এশিয়ার ‘কণ্ঠস্বর’ জোরালো করার আবেদন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ভারত-আসিয়ান শীর্ষবৈঠকে যোগ দিয়ে মোদি বলেন, ‘‘একবিংশ শতক এশিয়ার শতক। অতিমারি পরিস্থিতিতেও পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে আমরা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছি।’’

    ইন্দোনেশিয়ায় মোদি

    আসিয়ান-ইন্ডিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার ভোরবেলা ইন্দোনেশিয়ায় পা রাখেন মোদি। সেখানে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আসিয়ান সামিটে সহ-সভাপতিত্ব করা ভারতের জন্য গর্বের এবং সম্মানের। এই সম্মেলন ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি সংক্রান্ত নীতি বা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সহযোগিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। আমাদের এই সহযোগিতার চার দশক পূর্ণ হয়েছে। গত বছর আমরা ভারত-আসিয়ান বন্ধুত্ব উদযাপন করেছি। এই সম্মেলন আয়োজনের জন্য প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।”

    এদিন বিমানবন্দর থেকে হোটেলে পৌঁছলে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান জাকার্তার প্রবাসী ভারতীয়রা। চারিদিক ‘মোদি মোদি’, ‘বন্দেমাতরম’ স্লোগানে কেঁপে ওঠে।  

    কী বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী মোদি জানিয়েছেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিষয়ে আসিয়ানের দৃষ্টিভঙ্গিকে ভারত সমর্থন করে। শুধুমাত্র আর্থিক এবং বাণিজ্যিক লেনদেনের মধ্যে আসিয়ানকে সীমাবন্ধ না রেখে আসিয়ানকে বিশ্বের উন্নয়নে বৃহত্তর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গোষ্ঠী আসিয়ান এবং ভারতের বার্তালাপের পাশাপাশি, জাকার্তায় হবে পূর্ব এশিয়ান সম্মেলন। সেখানে আমন্ত্রিত দেশ হিসাবে থাকবেন চিন, আমেরিকা, জাপানের প্রতিনিধিরাও। তবে সময়ের স্বল্পতার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোনও দ্বিপাক্ষিক পার্শ্ববৈঠক করবেন না।

    শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী তার আগেই দেশে ফিরবেন। তাই তাঁর অনুরোধেই সন্ধ্যায় নির্ধারিত পূর্ব এশিয়ান সম্মেলনকে দুপুরে এগিয়ে আনা হয়েছে বলে সাউথ ব্লক সূত্রের খবর।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: আবারও ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: আবারও ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দু’ দিনের সফরে তিনি যাচ্ছেন এই দ্বীপরাষ্ট্রে। গত বছরের শেষের দিকে জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে গিয়েছিলেন তিনি। এবার যাচ্ছেন ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায়।

    আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন

    চলতি মাসের ৬-৭ তারিখে দু’ দু’টো সম্মেলন হবে সেখানে। একটি ২০তম আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন। অন্যটি ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন। গুরুত্বপূর্ণ এই দুই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডো। ইন্দোনেশিয়ার পর ভারতে রয়েছে জি ২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানে মিলিত হবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। ভারত থেকেই জি ২০-এর ব্যাটন যাবে ইটালির হাতে।

    অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলন

    অগাস্ট মাসেই ইন্দোনেশিয়ায় হয়েছিল আসিয়ান-ভারত গোষ্ঠীর অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলন। এই বৈঠকে (PM Modi) পর্যালোচনা করা হয়েছিল ২০০৯ সালে আসিয়ান-ভারত যে পণ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল, তা নিয়ে। গত মাসের সেই সম্মেলনের পর এবার হতে চলেছে আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন। প্রসঙ্গত, গত বছরই ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয় দেশগুলির অ্যাসোসিয়েশনের (আশিয়ান) কৌশলগত অংশীদারিত্ব তৈরি হয়। এবারই হতে চলেছে এই গোষ্ঠীর প্রথম শীর্ষ সম্মেলন। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এই শীর্ষ সম্মেলনে ভারত-আসিয়ান সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা (PM Modi) হবে।

    আরও পড়ুুন: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    এই অংশীদারিত্বের ভবিষ্যৎ দিক নির্দেশও করা হবে এই শীর্ষ সম্মেলনে। আঞ্চলিক এবং এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতামত বিনিময় করবেন আসিয়ান গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলির নেতারা। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসার পর প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে জোর দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর ঠিক চার বছর পরে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে জাকার্তা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সফরে ইন্দোনেশিয়া ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে সহমত পোষণ করেছিলেন দুই রাষ্ট্রনেতা। তার পর থেকে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের প্রভূত উন্নতি হয়েছে। চলতি সফরে সেই সম্পর্ক আরও পোক্ত হবে বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞমহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • G20: জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন পুতিন! কী বললেন তাঁর মুখপাত্র?

    G20: জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন পুতিন! কী বললেন তাঁর মুখপাত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) বালিতে হয়েছিল জি ২০ (G20) সম্মেলন। এই সম্মেলনে সবাই হাজির থাকলেও, ছিলেন না রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। খবর ছড়ায়, অসুস্থ থাকায় ওই সম্মলনে গরহাজির ছিলেন তিনি। তবে ইন্দোনেশিয়ায় অনুপস্থিত থাকলেও, ভারতে (India) যে জি ২০ সম্মেলন হবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে, তাতে উপস্থিত থাকতে পারেন পুতিন। তবে সব কিছু নির্ভর করছে পুতিনের নিজের ওপর। রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র নিজেই এ খবর জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ভারতে জি ২০ সম্মলন শুরু হবে সেপ্টেম্বরের ৯ তারিখে। শেষ হবে তার পরের দিন।

    শ্বেতলানা লুকাস বলেন…

    পুতিনের মুখপাত্র শ্বেতলানা লুকাস বলেন, আমি আশা করি, অবশ্যই (রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট) যাবেন। তবে এটা একান্তভাবেই স্থির করবেন তিনি স্বয়ং। আগামী সম্মেলন এখনও এক বছর দেরি। তাই আমি এখনই এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দিতে পারছি না। তবে আমার মনে হয়, তাঁর যাওয়ার সমস্ত রকম সম্ভাবনা রয়েছে। লুকাস বলেন, জি ২০ সম্মেলন নিয়ে কোনও ইভেন্ট এড়াবে না রাশিয়া। প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ায় জি ২০ সম্মেলনে পুতিন উপস্থিত না থাকলেও, সে দেশের তরফে হাজির ছিলেন বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ।

    আরও পড়ুন: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    জি ২০ সম্মেলন উপলক্ষে আগামী বছর দেশজুড়ে দুশোটির মতো ইভেন্টের আয়োজন করতে চাইছে নয়াদিল্লি। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, প্রতিটি ইভেন্টেই রাশিয়া যোগ দেবে বলেও জানান পুতিনের মুখপাত্র। লুকাস বলেন, আমরা একটিও ইভেন্ট মিস করব না। সেটা ওয়ার্কি গ্রুপের বৈঠক হোক কিংবা সেমিনার অথবা কনফারেন্স। তিনি বলেন, এটার রাশিয়ার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে বিভিন্ন ইভেন্টে অংশ নিয়ে তার পজিশন বুঝিয়ে দেওয়া, মতামত ব্যক্ত করা এবং অন্যান্য দেশ কী তুলে ধরছে, তা খুঁটিয়ে দেখা।

    এদিকে, ২০০০ সাল থেকে প্রতি বছর ভারত-রাশিয়ার যে বাৎসরিক সম্মেলন হয়, এবার তা হচ্ছে না। ফি বার এই সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। এবার দু তরফেই শিডিউলের সমস্যার জেরে হচ্ছে না ওই সম্মেলন। সূত্রের খবর, নিউক্লিয়ার হুমকির জেরে হচ্ছে না মোদি-পুতিন বৈঠক। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। দুই দেশের দুই প্রধান মুখোমুখি হতে পারছেন না স্রেফ শিডিউলের সমস্যার জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indonesia: বিয়ের আগে সঙ্গম নিষিদ্ধ ইন্দোনেশিয়ায়! সরকারের নয়া আইন নিয়ে ক্ষোভ জনগণের

    Indonesia: বিয়ের আগে সঙ্গম নিষিদ্ধ ইন্দোনেশিয়ায়! সরকারের নয়া আইন নিয়ে ক্ষোভ জনগণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) নয়া আইনে বিয়ের আগে সঙ্গম দণ্ডনীয় অপরাধ। মঙ্গলবার এই মর্মে একটি নতুন ফৌজদারি আইন পাশ হল ইন্দোনেশিয়ার আইনসভায়। এর মাধ্যমে নেদারল্যান্ডসের অধীনে থাকাকালীন আনা বিধিতে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে৷ তিন বছরের মধ্যে নতুন এই বিধি কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে৷

    নয়া আইনে যা রয়েছে

     নয়া আইন অনুযায়ী,বিয়ের আগে সঙ্গম শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এই অপরাধের শাস্তি হিসাবে এক বছরের কারাদণ্ড হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। নয়া এই আইন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক এবং বিদেশিদের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য বলে জানানো হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার আইন ও মানবাধিকার মন্ত্রী ইয়াসোনা লাওলি এই আইনকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে অভিহিত করেছেন।  এই ধরনের আইনে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হতে পারে বলে যে অভিযোগ উঠছে, তাতে কান দিতে নারাজ সরকার। এত দিন দেশে যে ফৌজদারি বিধি প্রচলিত ছিল, সেটিকে ঔপনিবেশিক বলেও কটাক্ষ করেন ইয়াসোনা লাওলি। নতুন আইনে অভিযুক্তের স্বামী, স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়রা প্রশাসনে অভিযোগ জানাতে পারবেন। শুধু সঙ্গমই নয়, এই আইনে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের একত্রবাসও নিষিদ্ধ হবে। ইন্দোনেশিয়াতে সমকামী বিবাহ নিষিদ্ধ, তাই নতুন আইন আসার পর সমকামীরাও চরম সমস্যায় পড়বেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কোভিড-১৯ ম্যান মেড! উহানের ল্যাব থেকেই ছড়িয়েছিল ভাইরাস, দাবি বিজ্ঞানীর

    নয়া আইনের বিরোধিতা

    বিয়ে-বহির্ভূত যৌন সম্পর্কের কারণে শাস্তির বিধান পর্যটন শিল্পে প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ইন্দোনেশিয়ার ব্যবসায়ীরা। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, বালিতে যাওয়া পর্যটকদের কোনও সমস্যা হবে না৷ এই আইনের একটি খসড়া ২০১৯ সালে পাস হওয়ার সময় সে দেশব্যাপী বিক্ষোভ শুরু হয়। শুধু সঙ্গমই নয়, এই আইনে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের একত্রবাসও নিষিদ্ধ হবে। সব রাজনৈতিক দলের সমর্থনে আজ মঙ্গলবার আইনটি পাস হয়। ইন্দোনেশিয়ায় নতুন এ আইন এখনই কার্যকর হচ্ছে না। আইনের বিধিবিধান তৈরি করতে আরও তিন বছর লেগে যেতে পারে বলে জানা গেছে। আইনটি ব্যক্তিস্বাধীনতার উপর বড় আঘাত বলে মনে করা হচ্ছে। দেশের অর্থনীতিতে নতুন এ আইনের নেতিবাচক প্রভাবের আশঙ্কা করছেন অনেকেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Indonesia: জেগে উঠেছে ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট সেমেরু আগ্নেয়গিরি, সরানো হল কয়েক হাজার মানুষকে

    Indonesia: জেগে উঠেছে ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট সেমেরু আগ্নেয়গিরি, সরানো হল কয়েক হাজার মানুষকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) সবচেয়ে উঁচু আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত ঘটে। সতর্কতার কারণে পূর্ব জাভার কয়েক হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। অগ্ন্যুৎপাতের স্থান থেকে ৮ কিলোমিটার এলাকা No-Go Zone ঘোষণা করা হয়।

    প্রদেশের মুখপাত্রের বিবৃতি

    ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখতে মাউন্ট সেমেরুর কাছে একটি দল মোতায়েন করেছে প্রদেশের উদ্ধারকারী সংস্থা। সংবাদমাধ্যমকে একথা জানিয়েছেন বসারনাসের মুখপাত্র থলিব ভাতেলেহান। তাঁর আরও সংযোজন, “গতকাল, বৃষ্টিপাতের মাত্রা বেশি ছিল, যার ফলে পাহাড়ের চূড়া থেকে অনেককিছুই নীচে নেমে এসেছে। কিন্তু আজ সেরকম বৃষ্টি নেই, তাই তুলনামূলকভাবে অনেক নিরাপদ।” এখনও অবধি কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি এবং বিমান চলাচলে তাৎক্ষণিক কোনও ব্যাঘাতও ঘটেনি। রবিবার, স্থানীয় সময় দুপুর ২:৪৬ নাগাদ ৩৬৭৬-মিটার উঁচু আগ্নেয়গিরিটির অগ্ন্যুৎপাত হয়।

    আরও পড়ুন: কয়েক মাসের লড়াইয়ের ফল, ‘নীতি পুলিশ’ তুলে নিচ্ছে তেহরান

    স্থানীয় বাসিন্দাদের তোলা ছবিতে দেখা যাচ্ছে মাউন্ট সেমেরুর উপরে ধূসর ছাইয়ের একটি বিশাল মেঘে ঢাকা যা পরে পর্বত এবং আশেপাশের ধানের খেত, রাস্তা এবং সেতুগুলিকে গ্রাস করছে এবং আকাশকে কালো করে দিচ্ছে। সোশাল মিডিয়াতে সেদেশের পরিবেশ মন্ত্রকের শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে লাভা, শিলা এবং উত্তপ্ত গ্যাসের পাইরোক্লাস্টিক প্রবাহ পাহাড়ের ধার বেয়ে নেমে আসছে।

    লোকজনকে মোটরসাইকেলে করে দ্রুত বেগে পালাতে দেখা যায়। প্রায় ২৫০০ লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়, কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে একথা। প্রসঙ্গত, সেমেরুর অগ্ন্যুৎপাতে গত বছর ৫০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত এবং আরও কয়েক হাজার মানুষ গৃহহীন হয়েছেন। ইন্দোনেশিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্যোগ-প্রবণ দেশগুলির মধ্যে একটি। ১৪২টি আগ্নেয়গিরি রয়েছে সমগ্র ইন্দোনেশিয়াতে (Indonesia)। আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি থাকা বাসস্থান, এমন দেশগুলির মধ্যে ইন্দোনেশিয়া (Indonesia) সবচেয়ে এগিয়ে। ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির ১০ কিলোমিটারের মধ্যে বাস করেন সেদেশের ৮৬ লক্ষ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) বৈচিত্র (Diversity) আছে। এর তীরে স্বাগত বিশ্বের নিপীড়িতদের। বৃহস্পতিবার একথা বলেন আরএসএস (RSS) নেতা রাম মাধব (Ram Madhav)। এদিন রিলিজিয়ন-২০তে একদল গ্লোবাল রিলিজিয়াস নেতার সঙ্গে কথা বলছিলেন রাম মাধব। তখনই তিনি বলেন এ কথা। অদূর ভবিষ্যতে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হবে বলেও জানিয়ে দেন তিনি। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হল ইন্দোনেশিয়া।

    এদিন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে রিলিজিয়ন-২০তে ভাষণ দিচ্ছিলেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বিশ্বের ধর্মীয় নেতাদের সম্মেলন এটি। জি-২০ সম্মেলনের মতোই। এবার এই সম্মেলন হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ায়। দিন কয়েক পরে এখানেই হবে জি-২০ সম্মেলন। আগামী বছর জি-২০ সম্মেলন হবে ভারতে। রাম মাধব বলেন, আগামী বছর আমরা রিলিজিয়ন-২০-র আয়োজক দেশ হতে চাই।

    এদিনের সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, আমাদের ভারতে ১৮০ মিলিয়ন মুসলমান রয়েছেন। খ্রিস্টান রয়েছেন ২৫ মিলিয়ন। বাস্তব চিত্র বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা ইন্দোনেশিয়ার সমান হয়ে যাবে। আর ২০৫০ সালে আমরা বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হয়ে যাব। সেই সময় আমদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা হবে ৩১০ মিলিয়ন।

    রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, ভারত কেবল বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে তাই নয়, একে উদযাপনও করে। এদেশেই রাষ্ট্রপতি, উপ রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান বিচারপতির পদ অলঙ্কৃত করেছেন মুসলমান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। ভারত সব ধর্ম ও বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে। তিনি বলেন, ভারত আধ্যাত্মিকতার মাতৃভূমি। ভারত এমন একটা দেশ, যেখানে বসবাস করেন বিশ্বের সব ধর্মের মানুষ। নিপীড়ন ছাড়াই তাঁরা রয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্যাতিতরা ভারতে আসেন, আসতেই থাকেন এবং ভারতে আশ্রয়ও নেন।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভাজনে বিশ্বাস করে না আরএসএস, সাফ জানালেন প্রচার প্রমুখ

    এটি যে কেবল ধর্মীয় সম্মেলন নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বলেন, এটা কেবল মাত্র ধর্ম কেন্দ্রিক একটি সম্মেলন নয়, বরং মানবতাকেন্দ্রিক সম্মেলন। আমাদের সামনে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধ, অনৈক্য, ক্ষুধা এবং দারিদ্রের মতো জ্বলন্ত সমস্যা। এই ইস্যুগুলির প্রতি আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share