Tag: industry

industry

  • Budget Textile Industry: বাংলাদেশের হারানো বস্ত্রশিল্পের বাজার ধরতে ময়দানে ভারত, বাজেটে ইঙ্গিত

    Budget Textile Industry: বাংলাদেশের হারানো বস্ত্রশিল্পের বাজার ধরতে ময়দানে ভারত, বাজেটে ইঙ্গিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার বাজেট পেশ (Budget Textile Industry) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেটে বস্ত্রশিল্পের (Bangladesh) জন্য বড় ধরনের বুস্ট ঘোষণা করেছেন। গত অর্থবর্ষের চেয়ে এবার এই খাতে বাজেট বৃদ্ধি করা হয়েছে ১৯ শতাংশ। এবার বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার ২৭২ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪১৭.০৩ কোটি টাকা। দেশে তুলোর উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাঁচ বছরের তুলো মিশন ঘোষণা করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিশেষ করে অতিরিক্ত লম্বা প্রধান তুলোর উৎপাদন স্থবিরতার সমস্যার সমাধান করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য (Budget Textile Industry)

    বস্ত্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘‘এই মিশনের অধীনে (Bangladesh) কৃষকদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করা হবে। এটি কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করবে এবং গুণমানসম্পন্ন তুলোর স্থিতিশীল সরবরাহ নিশ্চিত করবে।’’ প্রসঙ্গত, ভারতের ঐতিহ্যবাহী বস্ত্রশিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করার এই প্রচেষ্টা এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন দেশে তুলো উৎপাদনে উদ্বৃত্ত নেই। বর্তমানে, ভারত প্রতি হেক্টরে ৪৫০ কিলোগ্রাম তুলো উৎপাদন করে, যা বৈশ্বিক গড় ৮০০ কিলোগ্রামের তুলনায় অনেক কম।

    বাংলাদেশে ডামাডোলের বাজার

    বাংলাদেশে চলছে ডামাডোলের বাজার। তার জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে বস্ত্রশিল্পের বহু প্রতিষ্ঠান। ওয়াকিবহালের মতে, সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগাতে চাইছে ভারত। বস্ত্রশিল্পে বাংলাদেশের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। মসলিন থেকে শুরু করে জিনস ও অন্যান্য পোশাকের চাহিদা তামাম বিশ্বেই তুঙ্গে। বিদেশের বহু ব্যবসায়ীই লগ্নি করেন বাংলাদেশের বস্ত্র কারখানাগুলিতে। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে পালান আওয়ামি লিগ সুপ্রিমো শেখ হাসিনা। তার পর থেকে কার্যত দেশে চলছে অব্যবস্থা। ডামাডোলের বাজারে কাঁচামালের দাম আকাশছোঁয়া। ব্যবসায়ীরা যেমন খুশি জিনিসপত্রের দাম হাঁকাচ্ছেন। গত অক্টোবরে বস্ত্র শ্রমিকদের প্রতিবাদে (Budget Textile Industry) কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে ঢাকা। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হন দুই শ্রমিক। পড়শি দেশের এই অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিই ভারতের বস্ত্রশিল্পের বাজারকে আরও চাঙা করছে।

    বাংলাদেশে সংকট

    প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের (Bangladesh) চলমান রাজনৈতিক সংকট ভারতের পোশাক শিল্পকে রফতানি বৃদ্ধি করে সমৃদ্ধ হতে সাহায্য করছে। বাংলাদেশ একসময় বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রফতানিকারক দেশ ছিল। তবে অর্থনৈতিক সংকট, বিদ্যুৎ সংকট এবং হিংসার কারণে দেশটির পোশাক শিল্প অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস ইত্যাদি দেশে তুলোর রফতানি বাড়ানোর সুযোগ পেতে পারে ভারত।

    পোশাক শিল্পের ক্ষতি

    রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ফলে আমদানিকারক দেশগুলি বিকল্প সরবরাহকারীদের সন্ধান করছে। এর ফলে, ভারত এই পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান সুবিধাভোগী দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দেশটির টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বরের মধ্যে ভারতের মার্কিন বাজারে পোশাক রফতানি ৪.২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের মার্কিন বাজারে রফতানি ০.৪৬ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে।

    ভারতের টেক্সটাইল শিল্প

    এদিকে, ভারত সরকার টেক্সটাইল শিল্পকে শক্তিশালী করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে আর্থিক সহায়তা দান, কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতির ওপর শুল্ক হ্রাস, এবং স্থানীয় উৎপাদনকে উৎসাহিত করার উদ্যোগ নেওয়া (Bangladesh)। ১লা ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুসারে, ভারত বিশ্বব্যাপী টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানিতে ষষ্ঠ বৃহত্তম দেশ, যা দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (GDP), শিল্প উৎপাদন এবং রফতানিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে (Budget Textile Industry)।

    রফতানির খতিয়ান

    ২০২৩ সালে ভারত ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের টেক্সটাইল পণ্য রফতানি করেছে, যেখানে পোশাক খাত রফতানি আয়ের ৪২ শতাংশ অংশ নিয়েছে। এরপরে ৩৪ শতাংশ ছিল কাঁচামাল ও আধা-সমাপ্ত সামগ্রী এবং ৩০ শতাংশ ছিল সমাপ্ত পোশাক নয় এমন সামগ্রী। ইউরোপ ও আমেরিকা মিলে ভারতের পোশাক রফতানির প্রায় ৬৬ শতাংশ দখল করেছে। ৫৮ শতাংশ সমাপ্ত পোশাক ছাড়া অন্যান্য সামগ্রী এবং ১২ শতাংশ কাঁচামাল ও আধা-সমাপ্ত সামগ্রী রফতানির অংশীদার হয়েছে। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে আমেরিকা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত অন্তর্ভুক্ত। সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে কোভিড-১৯ অতিমারির সময়েও ভারতের টেক্সটাইল রফতানি স্থিতিশীল ছিল।

    ২০২৪ সালে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের টেক্সটাইল শিল্প ৩৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে এবং এতে ৩.৫ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ১লা ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মধ্যবিত্ত শ্রেণির সুবিধার (Bangladesh) কথা মাথায় রেখে তৈরি এই বাজেটের মধ্যে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইন-শৃঙ্খলা, অর্থনীতি, ব্যবসা, পরিকাঠামো-সহ বিভিন্ন খাতে উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব ও পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে (Budget Textile Industry)।

  • Auto Industry: লক্ষ্য ২০৩০! দেশের অটো শিল্পে প্রয়োজন ২ লাখ দক্ষ কর্মীর!

    Auto Industry: লক্ষ্য ২০৩০! দেশের অটো শিল্পে প্রয়োজন ২ লাখ দক্ষ কর্মীর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার গেরো কাটিয়ে দেশ ফিরেছে ছন্দে। কেবল দেশ নয়, বিশ্ববাজারও চাঙা। স্বাভাবিকভাবেই সুদিন ফিরেছে ভারতের অটোমোটিভ শিল্পেও (Auto Industry)। জানা গিয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এই শিল্পে ব্যাপক কর্মসংস্থান হবে। দক্ষ লোকের প্রয়োজন হবে ২ লাখ। কেন্দ্র চাইছে, এই সময়সীমার মধ্যে দেশে গাড়ি শিল্পের মোট বাজারের ৩০ শতাংশ দখল করুক ইলেকট্রিক যান। সেটা করতে গেলেই প্রয়োজন দক্ষ কর্মীর। এবং সেটাও একটা-আধটা নয়, দুলাখ।

    কী বলছে সিয়াম?

    সোশ্যাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্স (SIAM) জানিয়েছে, এই কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও মাইনে দিতে ১৩ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সোশ্যাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্সের তরফে প্রেসিডেন্ট বিনোদ আগরওয়াল বলেন, “আমরা যদি সামনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব যে সব চেয়ে বড়ো যে বাধাটা অটো শিল্পে আসবে, সেটা হল দক্ষ ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল ক্যাপাবল ম্যানপাওয়ারের মৃত্যু।” সম্প্রতি একটি ওয়ার্কশপে যোগ দিয়েছিলেন বিনোদ। সেখানেই তিনি জানান, আগামী ছ’বছরের মধ্যে কত দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে।

    দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন

    আগরওয়াল ভলভো ইচার কমার্সিয়াল ভেহিক্যাল লিমিটেডের এমডি এবং সিইও-ও। তিনি জানান, ব্যাটারি টেকনোলজি (Auto Industry), পাওয়ার্ড ইলেকট্রনিক্স এবং মোটর ডিজাইন এরিয়ায় প্রচুর দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে। তিনি বলেন, “গ্লোবাল ট্রেন্ডে পদক্ষেপ করতে হলে এবং আমাদের অটো শিল্পকে বৈশ্বিক কম্পিটিটিভ ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত করতে হলে জরুরি প্রয়োজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দক্ষ কর্মীর। যাঁরা দক্ষ রয়েছেন, তাঁদেরও প্রশিক্ষণ দিয়ে আরও দক্ষ কর্মীতে পরিণত করতে হবে।”

    আরও পড়ুন: জার্মানির প্রাচীনতম মসজিদে হানা পুলিশের, কারণ জানলে ভিরমি খাবেন

    ভাইস প্রেসিডেন্ট শৈলেশ চন্দ্র বলেন, “২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের প্রয়োজন এক থেকে দুলাখ দক্ষ কর্মীর। সরকার যে ৩০ শতাংশ ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল তৈরির মিশন নিয়েছে, তার জন্যই প্রয়োজন এই বিপুল কর্মীর। এই কর্মীদের মধ্যে ব্লু-কলার এবং হোয়াইট কলার প্রোফেশনালস থাকবেন। কর্মীদের মধ্যে যেমন টেকনিক্যাল প্রোফেশনাল থাকবেন, তেমনি থাকবেন (SIAM) পিএইডি ডিগ্রিধারী বিজ্ঞানী এবং আর অ্যান্ড ডি ইঞ্জিনিয়াররাও (Auto Industry)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: মউ স্বাক্ষরই সার, মমতার এবারের বিদেশ সফরের নিটফল সেই ‘অশ্বডিম্ব’!

    Mamata Banerjee: মউ স্বাক্ষরই সার, মমতার এবারের বিদেশ সফরের নিটফল সেই ‘অশ্বডিম্ব’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনেও ভুরি ভুরি বৈঠক আর রাশি রাশি গালগপ্পো করেছে রাজ্যবাসী। কিন্তু, কাজের কাজ কিছুই হয়নি। সেই অর্থে কোনও লগ্নি আসেনি রাজ্যে। এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) রাজ্যে বাণিজ্যের প্রসারের জন্য স্পেন সফরে গিয়েছেন। বৈঠকও হচ্ছে নানা সংস্থার সঙ্গে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর এত বৈঠক-আলোচনা, এত মউ স্বাক্ষরের নিট ফল কী হবে? লগ্নি আসবে তো? এই প্রশ্নই ঘোরাফেরা করছে বিশষজ্ঞ মহলে।

    মুখ্যমন্ত্রীর দাবি ঘিরে প্রশ্ন

    সূত্রের খবর, বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় (Mamata Banerjee) মাদ্রিদের ইন্ডিটেক্স গ্রুপের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন। এটা মূলত একটি ফ্য়াশন গ্রুপ। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, বাংলায় এই বিপণী সংস্থা উৎপাদন ইউনিট খুলতে পারে। তাঁর দাবি, চলতি বছরের বড়দিনের আগেই নাকি বাংলায় উৎপাদন শুরু করবে এই সংস্থা। ট্যুইটারে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, ‘‘টেম্পে গ্রুপো ইন্ডিটেক্স (জারা) বস্ত্র শিল্পে বড় উদ্যোগী। তারা বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে গাটছঁড়া বেঁধে বাংলায় তাদের ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট তৈরি করতে পারে। ২০২৩ সালের বড়দিনের আগে তারা বাংলায় উৎপাদন শুরু করতে পারে।’’

    আরও পড়ুন: ‘জওয়ান’ কংগ্রেস সরকারের দূর্নীতিকে তুলে ধরেছে! শাহরুখকে ধন্যবাদ বিজেপির

    মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবি কতটা বাস্তবসম্মত, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকই যায়। সবেমাত্র এই সংস্থার সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। এখনও কোনও লিখিত কিছুই হয়নি, পুরোটাই আলোচনার টেবিলেই সীমাবদ্ধ। এদিকে বড়দিন বড়জোর ৩ মাস বাকি। এখানেই প্রশ্ন হল, এত দ্রুত রাজ্যের কোনও এক বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে জোট বেঁধে ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট সেট-আপ করে ৩ মাসের মধ্যে উৎপাদন শুরু করে দেওয়া আদৌ সম্ভব কি? 

    পিইউ কারখানাও কি অশ্বডিম্ব প্রসব করবে?

    ২০১৯ সালের বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটে ডাউন স্ট্রিম পলিমার অ্যান্ড প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রি নামে একটা পর্ব ছিল। সেখানে প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে অনেক সময় নষ্ট করা হয়েছিল। কিন্তু, কাজের কাজ কিছুই হয়নি। নিট ফলাফল শূন্য ছিল। চার বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) স্পেন সফরে আচমকা ফিরে এল সেই প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রি প্রসঙ্গ। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ভর্তুকিতে ১০০ একর জমি পেলে, স্পেনের সংস্থা নাকি এরাজ্যে পিইউ কারখানা তৈরি করতে পারে। প্রশ্ন এখানেই— জমি দেবে রাজ্য! তারা তো জমি অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে। আর যে জমি ল্যান্ড ব্যাঙ্কে রয়েছে, সেটা কতটা ব্যবহারযোগ্য, তা নিয়ে জোর সন্দেহ। ফলে, মুখ্যমন্ত্রীর এই প্রকল্পটিও যে অশ্বডিম্ব প্রসব করতে, তা বলাই বাহুল্য। 

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share