Tag: influenza vaccine

influenza vaccine

  • Influenza Vaccine: ছোটদের মতো বড়দের জন্যও জরুরি, ইনফ্লুয়েঞ্জা মোকাবিলায় টিকায় ভরসা চিকিৎসকদের!

    Influenza Vaccine: ছোটদের মতো বড়দের জন্যও জরুরি, ইনফ্লুয়েঞ্জা মোকাবিলায় টিকায় ভরসা চিকিৎসকদের!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সংক্রামক রোগ রুখতে টিকাকরণ জরুরি। বসন্ত রোগ হোক কিংবা করোনা, মহামারির দাপট কমাতে পারে টিকা। তেমনি ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপট রুখতেও বিশেষজ্ঞেরা টিকাকরণেই ভরসা রাখছেন। শিশুদের পাশপাশি প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ সমান ভাবে জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল। এই ব্যাপারে সচেতনতা বাড়াতেই তাই ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ ন্যাশনাল ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন অ্যাওয়ারনেস উইক পালন হয়। ইনফ্লুয়েঞ্জা কতখানি বিপজ্জনক এবং টিকাকরণ কেন জরুরি, এই নিয়ে দেশ জুড়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে একাধিক কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

    ইনফ্লুয়েঞ্জা কী? কতখানি বিপজ্জনক এই ভাইরাস?

    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, ইনফ্লুয়েঞ্জা একধরনের ভাইরাসঘটিত সংক্রমণ। যা মূলত নাক, গলা ও ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়। হাঁচি-কাশির মাধ্যমেই এই রোগ সংক্রামিত হয়। রোগীকে স্পর্শ না করেও এই ভাইরাস একজনের শরীর থেকে আরেকজনের শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। কারণ বাতাসের মাধ্যমেও এই রোগ সংক্রামিত হয়।
    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, কিছুক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েঞ্জা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। বিশেষত গর্ভবতী মহিলা, প্রবীণদের জন্য এই ভাইরাস প্রাণঘাতীও হতে পারে। আবার কোনো জটিল রোগে আক্রান্তকে এই ভাইরাস সহজেই কাবু করে। ফলে ভোগান্তি বাড়ে। পাশাপাশি এই ভাইরাস নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিসের মতো রোগের প্রকোপ বাড়িয়ে দেয়।‌ টাইপ এ ইনফ্লুয়েঞ্জা মহামারির আকার ধারণ করতে পারে। তাই এই ভাইরাস যথেষ্ট বিপজ্জনক বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    ভারতে ইনফ্লুয়েঞ্জা কতখানি বিপজ্জনক?

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ভারতে প্রতি বছর কয়েক লাখ মানুষ ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হয়। প্রবীণ নাগরিক ও শিশুদের মধ্যে এই রোগের দাপট বেশি। ঋতু পরিবর্তনের সময় এই রোগের প্রকোপ বাড়ে। বিশেষত বর্ষার শুরুতে এবং শীতের সময়ে অনেকেই ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হন। শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম কারণ লাগাতার ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের প্রকোপ। এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহল।

    ইনফ্লুয়েঞ্জা রুখতে টিকাকরণ কেন জরুরি?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নেওয়া থাকলে, এই ভাইরাসের সাধারণ হোক কিংবা সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রকৃতি হোক, যেকোনও আক্রমণ থেকেই শরীর রক্ষা পাবে। সর্দি-কাশির ভোগান্তিও কমবে। বারবার ইনফ্লুয়েঞ্জা সংক্রমণ থেকেই নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিসের মতো নানান জটিল রোগের দাপট দেখা যায়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ইনফ্লুয়েঞ্জার ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে এই ধরনের জটিলতা এড়ানো সহজ হবে। প্রাণ সংশয় কমবে।

    কেন প্রাপ্ত বয়স্কদের টিকাকরণে বাড়তি গুরুত্ব?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এ দেশে শিশুদের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন দেওয়া হলেও, প্রাপ্ত বয়স্কদের এই টিকাকরণের হার খুব কম। তাঁরা জানাচ্ছেন, ইনফ্লুয়েঞ্জা নিউমোনিয়া সহ একাধিক ফুসফুসের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। ভারতে গত কয়েক বছরে বায়ু দূষণ সহ একাধিক কারণে ফুসফুসের অসুখের ঝুঁকি বাড়ছে। বিশেষত পঞ্চাশোর্ধ মানুষের মধ্যে নানান ফুসফুসের অসুখের প্রকোপ বেশি। এই পরিস্থিতিতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপট বাড়লে তাঁদের প্রাণ সংশয় দেখা দেবে। জীবন যাপনের মান কমবে। কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্কদের এই ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে বারবার ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে। ফলে সুস্থ থাকবে। অন্যান্য রোগের ঝুঁকিও কমবে। চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কিংবা কিডনি, হার্ট কিংবা লিভারের রোগে আক্রান্তদের এই টিকা নেওয়া জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের কোনও একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে সমস্যা থাকলে, তাঁদের ভাইরাস ঘটিত রোগে কাবু হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই তাঁদের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন নেওয়া জরুরি। তাহলে সুস্থ থাকার সম্ভাবনা বাড়ে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Influenza: ইনফ্লুয়েঞ্জা হলেই বাড়ছে শ্বাসনালীর সংক্রমণ! শিশুদের জন্য বাড়তি দুশ্চিন্তা কেন?

    Influenza: ইনফ্লুয়েঞ্জা হলেই বাড়ছে শ্বাসনালীর সংক্রমণ! শিশুদের জন্য বাড়তি দুশ্চিন্তা কেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া কিংবা টাইফয়েডের মতো জটিল জ্বরের পাশপাশি বর্ষার মরশুমে রাজ্যবাসীকে জেরবার করছে ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza)। সপ্তাহভর বৃষ্টি চলেছে। কিন্তু চলতি সপ্তাহ থেকেই বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। ফলে, আবহাওয়ার অনেকটাই বদল হয়েছে। তাপমাত্রার এই দ্রুত ওঠানামার সঙ্গে বদলে যাচ্ছে আদ্রতা। কখনও শীত ভাব, আবার কখনও ঘাম ঝরছে! আর এর জেরেই ইনফ্লুয়েঞ্জা শক্তি বাড়াচ্ছে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এই বর্ষায় ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস শুধু সর্দি-কাশি আর জ্বরের ভোগান্তিতেই শক্তি ক্ষয় করছে না। শ্বাসনালীর জন্য বাড়তি বিপদ তৈরি করছে।

    কাদের ভোগান্তি বেশি? (Influenza) 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, গত দু’সপ্তাহে ফের বাড়ছে ইনফ্লুয়েঞ্জার (Influenza) দাপট। সর্দি-কাশি আর জ্বরের সমস্যা বাড়ছে। তবে, এর সঙ্গে যা বাড়তি উদ্বেগ তৈরি করছে, তা হল শ্বাসনালীর সংক্রমণ। কাশি, শ্বাসকষ্ট, গলাব্যথা এমনকি ফুসফুসের নানা জটিলতা তৈরি হচ্ছে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস থেকে। বিশেষত, শিশুদের জন্য বাড়তি দুশ্চিন্তা বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শিশুদের ভোগান্তি বেশি হচ্ছে। বিশেষত পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের ইনফ্লুয়েঞ্জার পরে বেশ কয়েক সপ্তাহ শ্বাসনালীর সংক্রমণ হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে তাদের হাঁপানির মতো উপসর্গও দেখা দিচ্ছে। এছাড়া, জ্বর না কমলে নিউমোনিয়ার ঝুঁকিও থাকছে। তাই পাঁচ বছরের কম বয়সীদের জন্য বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই মনে করছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা? (Influenza) 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, গরম বাড়তেই বাড়তি সতর্কতা জরুরি। কারণ, আবহাওয়ার এই পরিবর্তনেই শরীরে দ্রুত ভাইরাসঘটিত জ্বরের ঝুঁকি বাড়ে। তাই এই সময় একেবারেই এসি চালানো উচিত নয়। বিশেষত, শিশুরা যে ঘরে রাতে ঘুমোবে, তাতে লাগাতার এসি চালানো একদম চলবে না। কারণ, এতে শ্বাসনালীর সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। ঘুমনোর সময় শিশুকে হালকা চাদরে গা ঢেকে দেওয়া দরকার বলেও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ, এতে ঠান্ডা লাগার ঝুঁকি কমে। পাশাপাশি, জ্বর হলে একেবারেই অবহেলা করা চলবে না। প্রথম দিন থেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ খেতে হবে। যাতে কোনও সংক্রমণ বাড়াবাড়ি হতে না পারে। পাশপাশি ইনফ্লুয়েঞ্জায় (Influenza) আক্রান্তরা সকালে দুধে মধু মিশিয়ে খেলে দ্রুত উপকার পাবেন বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, মধু সর্দি-কাশিতে বিশেষ উপকার দেয়। আর দুধ শরীরের দুর্বলতা দ্রুত কাটাতে সাহায্য করে। আর এতে প্রয়োজনীয় ভিটামিনের চাহিদাও পূরণ হয়। তাছাড়া গলায় অসুবিধা কমাতে এবং শ্বাসনালীর সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে দশ-বারো বছরের শিশুদের গোলমরিচ গুঁড়ো করে তুলসী পাতার সঙ্গে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ, এতে ভাইরাস ঘটিত সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Influenza: ভ্যাকসিন কি শীত-বর্ষার ভোগান্তি কমাতে পারে? ইনফ্লুয়েঞ্জা কমাতে কারা নেবেন টিকা? 

    Influenza: ভ্যাকসিন কি শীত-বর্ষার ভোগান্তি কমাতে পারে? ইনফ্লুয়েঞ্জা কমাতে কারা নেবেন টিকা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের শুরু হোক কিংবা লাগাতার বৃষ্টি, সর্দি-কাশিতে নাজেহাল হন সকলেই। শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও ভাইরাসঘটিত রোগে আক্রান্ত হন। আর বড়দের এই ভোগান্তি কমাতে পারে ভ্যাকসিন। এমনই জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাঁরা বলছেন, টিকাকরণে কমবে ভাইরাসের (Influenza) দাপট। তাই প্রাপ্তবয়স্কদের বিশেষত প্রবীণদের এই টিকা বিশেষ সাহায্য করবে।

    ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza) টিকা কাদের নেওয়া জরুরি? 

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী, শিশুদের ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা দেওয়া প্রয়োজন। কারণ, ঋতু পরিবর্তনের সময় শিশুরা অধিকাংশ সময়ই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। সর্দি-কাশি আর জ্বরে ভোগান্তি বাড়ে। তাই শিশুদের এই টিকা জরুরি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশ মতো এই টিকা শিশুদের দেওয়া হচ্ছে। তবে, সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, শিশুদের পাশপাশি ইনফ্লুয়েঞ্জার (Influenza) প্রকোপ কমাতে প্রাপ্তবয়স্কদেরও এই টিকা নেওয়া জরুরি। কারণ, অনেক সময়ই পরিবারের বড়রা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। আর তাদের থেকে ছোটদের মধ্যেও সংক্রমণ ঘটার ঝুঁকি তৈরি হয়। তবে, টিকা নেওয়া থাকলে শিশুদের বড় বিপদ হওয়ার আশঙ্কা কমে। প্রাপ্তবয়স্কদের বিশেষত প্রবীণদের ইনফ্লুয়েঞ্জা টিকাকরণ জরুরি বলেই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    বারবার ইনফ্লুয়েঞ্জায় (Influenza) আক্রান্ত হলে কোন বিপদ হতে পারে? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, বারবার সর্দি-কাশি কিংবা ভাইরাস ঘটিত জ্বর অন্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রাপ্তবয়স্করাও ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো ভাইরাসঘটিত রোগে কাবু হলে অন্য বড় রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। বিশেষত ফুসফুসের জটিল রোগ হতে পারে। এমনকি নিউমোনিয়ার ঝুঁকিও বাড়ে। কারণ, লাগাতার সর্দি-কাশি বিপদ বাড়ায়। প্রবীণদের জন্য ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza) বাড়তি বিপদ তৈরি করে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, পৃথিবী জুড়ে নানা কারণে বাড়ছে ফুসফুসের সমস্যা। প্রবীণদের মধ্যে এই সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আরও বেশি। গত কয়েক বছরে বয়স্কদের মৃত্যুর সবচেয়ে বড় কারণ, ফুসফুসের সমস্যা। বারবার সর্দি-কাশি ও ভাইরাসঘটিত জ্বর ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তাই ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নেওয়া থাকলে যেমন ঋতু পরিবর্তনের সময়ের ভাইরাসঘটিত রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি কমবে, তেমনি অন্য বড় বিপদ আটকানো সহজ হবে। 
    তাছাড়া, চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ভাইরাসঘটিত জ্বরের জন্য দুর্বলতা দেখা দেয়। শারীরিক শক্তি কমে। বয়স্করা তাই আরও কাবু হয়ে যান। সর্দি-কাশি কিংবা জ্বর কমলেও দুর্বলতা কাটাতে পেরিয়ে যায় কয়েক সপ্তাহ। ফলে, তাঁদের শারীরিক সক্রিয়তা কমে। যা একেবারেই ঠিক নয়। ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নেওয়া থাকলে এই ধরনের ভোগান্তি কমবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
LinkedIn
Share