Tag: Inner Clash

Inner Clash

  • Suvendu Adhikari: তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব, নবীন-প্রবীণ কারা, ছবি এঁকে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব, নবীন-প্রবীণ কারা, ছবি এঁকে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়ঃ-তত্ত্বকে কেন্দ্র করে অশান্তি চরমে তৃণমূলে। রবিবার পার্টির জন্মদিন থেকেই চলছে গৃহযুদ্ধ। সন্ধিস্থাপনে বৈঠকে বসেছিলেন বুয়া-ভাতিজা। তার পরেও যে দ্বন্দ্বের অবসান হয়নি, বুধবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ তাপস রায়ের মমতা-বৃত্তের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে চাঁদমারি করাই তার প্রমাণ।

    শুভেন্দুর চিত্র-তত্ত্ব

    তবে তৃণমূলে কারা নবীন, প্রবীণই বা কারা এক্স হ্যান্ডেলে একটি ব্যঙ্গচিত্রের মাধ্যমে তা তুলে ধরলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। চিত্রে দেখা যাচ্ছে, নবীন-বৃত্তে রয়েছেন কুন্তল ঘোষ, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হওয়া নেতারা। আর প্রবীণ-বলয়ে রয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অনুব্রত মণ্ডল, মানিক ভট্টাচার্য এবং জ্যোতিপ্রিয়র মতো গ্রেফতার হওয়া নেতারা। ওপরে লেখা, “তোলামূলের দুই ভাগ, তবে একটি বিষয় পরিষ্কার, তোলামূলের আপাদমস্তক সবাই চোর।”

    গা বাঁচানোর চেষ্টা তৃণমূল নেতাদের!

    তৃণমূলের এই নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে যাতে গর্দান না যায়, তারও চেষ্টা করছেন অনেকে। এই (Suvendu Adhikari) যেমন ফরওয়ার্ড ব্লক থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া উদয়ন গুহু। কোচবিহারের এই নেতা বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর তৃণমূলে অভিষেকের ধারেকাছে কেউ নেই। নতুন প্রজন্মকে মানতেই হবে। আর যাঁরা নতুন প্রজন্মকে তৈরি করতে পারেন না, তাঁদের চেয়ে ব্যর্থ আর কেউ নেই।” অনেকে আবার ‘ধরি মাছ, না ছুঁই পানি’র মতো আচরণ করছেন। দলের এই অংশটি অন্তর্দ্বন্দ্বের কথা স্বীকারই করছেন না। কেউ কেউ আবার মমতা না অভিষেক কোন ফ্যান ক্লাবে ঢুকবেন, তা বুঝতে না পেরে আপাতত জল মাপছেন। তবে দলে অভিষেকের উত্থান যে স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ভালোভাবে নেননি, তার প্রমাণ মিলেছে আগেই।

    ঘনিষ্ঠ মহলে অভিষেক বলেছিলেন, তিনি শুধু তাঁর কেন্দ্রটি (ডায়মন্ড হারবার লোকসভা) নিয়েই ব্যস্ত থাকবেন, অন্য কেন্দ্রগুলি নিয়ে নয়। নবীন-প্রবীণের দ্বন্দ্বের জল যে অনেক দূর গড়াতে চলেছে, তা আঁচ করে অভিষেকের সঙ্গে বৈঠক করেন কুণাল ঘোষ, তাপস রায় সহ তাঁর ফ্যান ক্লাবের কয়েকজন। তার পরের দিনই হয় বুয়া-ভাতিজা বৈঠক। তার পরেও অবশ্য নেভেনি তৃণমূলের গৃহযুদ্ধের আগুন (Suvendu Adhikari)।

    আরও পড়ুুন: বুধেও জারি তৃণমূলের অন্তর্কলহ, সুদীপকে ফের নিশানা তাপসের, এবার কী বললেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC Inner Clash: বুধেও জারি তৃণমূলের অন্তর্কলহ, সুদীপকে ফের নিশানা তাপসের, এবার কী বললেন?

    TMC Inner Clash: বুধেও জারি তৃণমূলের অন্তর্কলহ, সুদীপকে ফের নিশানা তাপসের, এবার কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলের পর বুধবারও গড়াল তৃণমূলের দ্বন্দ্বের (TMC Inner Clash) জের। এদিন প্রবীণ বিধায়ক তাপস রায় নিশানা করলেন দলেরই প্রবীণ সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মঙ্গলবার সুদীপকে আক্রমণ শানিয়ে তাপস বলেছিলেন, “রাজনীতি না করে অভিনয় করলে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পেতেন সুদীপ”। বুধবার ফের তাপস বলেন, “যারা মমতাপন্থী, যারা তৃণমূলপন্থী, যারা অভিষেকপন্থী, সুদীপ তাদের পছন্দ করে না।”

    সুদীপের জবাব

    মঙ্গলবারই তাপসের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে সুদীপ বলেছিলেন, “একটা কথাই বলব, হাতি চলে বাজার…। আর কিছু বলব না।” তিনি বলেন, “কে, কী বলবেন, সেটা তাঁদের নিজের রুচির ব্যাপার। মানুষ বিচার করবেন।” পাল্টা (TMC Inner Clash) জবাবে তাপস বলেন, “ও নিজেকে হাতি ভাবে, কিন্তু ও মোটেই হাতি নয়। আর যদি হাতি হয়, সেটাও সাদা হাতি, সব ক্ষেত্রেই অনুৎপাদক।” তাপস বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য তৃণমূল করি। কিন্তু যদি সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে তুষ্ট করে চলতে হয়, তাহলে নিশ্চয়ই আমাকে ভাবতে হবে।”

    তাপসের পাল্টা

    তিনি বলেন, “দলে কিছু লোক বিভাজন করতে চাইছে। তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সুদীপ ভুলে গিয়েছে ওর থেকে বেশি দিন তৃণমূল করি। উত্তর কলকাতাজুড়ে গোষ্ঠীবাজি করছে।” তাপস বলেন, “উনি (সুদীপ)ছ’-সাত বছর দলে ছিলেন না। বলেছিলেন, দলটা ছ’ মাস থাকবে তো! এরপর স্বামী-স্ত্রী মিলে কী করেছিল, তার সব কাগজপত্র আমার কাছে আছে। প্রয়োজনে সব তুলে ধরব। এক সময় বলেছিলেন, আমি হেরেছি তো কী হয়েছে, তৃণমূলকে তো হারিয়েছি। এত বছর ধরে আমার ওপরে যে অন্যায় হয়েছে, তার বিচার হোক।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    প্রসঙ্গত, রবিবার তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা দিবসে জাতীয় রাজনীতিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে সুদীপ বলেছিলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেদিন থাকবেন না, সেদিন বাংলার অবস্থা ছাগলের তৃতীয় সন্তানের মতো হয়ে যাবে।” এর প্রেক্ষিতেই তাপস নিশানা করেন সুদীপকে।

    প্রসঙ্গত, বয়ঃ-তত্ত্ব নিয়ে তৃণমূলে শুরু হয়েছে নবীন-প্রবীণের দ্বন্দ্ব। যার জেরে খোদ তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে তাঁরই ভাইপো তথা দলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেকের দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল। পরে অবশ্য ধামাচাপা দেওয়া হয় নবীনের ক্ষোভের আগুনে। এই দ্বন্দ্বেরই জের তাপস-সুদীপের বাক-যুদ্ধ। তাপস ও সুদীপ দুজনেই প্রবীণ হলেও, তাপস অভিষেক ঘনিষ্ঠ বলে তৃণমূলে (TMC Inner Clash) পরিচিত। আর সুদীপ মমতা-বৃত্তের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • TMC: তৃণমূলের প্রধান, অঞ্চল সভাপতি সহ ৩০ জন পদাধিকারীর গণ ইস্তফা! কেন?

    TMC: তৃণমূলের প্রধান, অঞ্চল সভাপতি সহ ৩০ জন পদাধিকারীর গণ ইস্তফা! কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠী কোন্দল তত প্রকাশ্যে চলে আসছে। ঘর গোছাতে যখন উত্তরবঙ্গে নবজোয়ার যাত্রায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যস্ত, তখন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুর-২ ব্লকে তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। যার জেরে দলীয় নেতা থেকে শুরু করে পঞ্চায়েতের পদাধিকারীরা গণ ইস্তফা দিলেন।

    কতজন গণইস্তফা দিয়েছেন?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে দলীয় কর্মীদের কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন তৃণমূলের (TMC) শীর্ষস্থানীয় নেতারা। সেই সব নির্দেশকে তোয়াক্কা না করেই তৃণমূলের একদল নেতা, পঞ্চায়েত সদস্য পদত্যাগ করেছেন। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পটাশপুর-২ ব্লকের মথুরা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান, অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি, অঞ্চল যুব সভাপতি, পঞ্চায়েত সদস্য, তৃণমূলের (TMC) বুথ কমিটির সভাপতি সহ মোট ৩০ জন তৃণমূলের পদাধিকারী ইস্তফা দিয়েছেন। এই পটাশপুর-২ ব্লকের মথুরা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা ভগবানপুর বিধানসভার মধ্যে পড়ে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    গণইস্তফা প্রসঙ্গে কী বললেন পঞ্চায়েত প্রধান?

    দলের বিরুদ্ধে অসন্তোষ প্রকাশ করে এই গণইস্তফা বলে জানিয়েছেন তাঁরা। মূলত পঞ্চায়েত ভোটের আগে জেলা, ব্লক, অঞ্চল ও বুথ স্তর থেকে নেতৃত্বে রদবদল এনেছে তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব। সেই মতোই বিভিন্ন অঞ্চলের পাশাপাশি মথুরা পঞ্চায়েত এলাকায় অঞ্চল কমিটি ঘোষণা করা হয়। সেই কমিটিতে জায়গা না পেয়ে ব্লক নেতৃত্বের বিরুদ্ধে দলবাজির অভিযোগ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং সেই সঙ্গে পদত্যাগ করেছেন। মথুরা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অমিত মণ্ডল বলেন, ব্লক স্তরে দলীয় কোন্দল এবং দ্বিচারিতার জন্যই আমরা পদত্যাগ করেছি। তবে, আমি প্রধান হিসেবে একা নই, অধিকাংশ পঞ্চায়েত সদস্য পদত্যাগ করেছেন।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    কাঁথি সাংগঠনিক জেলা যুব তৃণমূলের (TMC) সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি বলেন, দলকে ভালোবাসতে গিয়ে কর্মীরা অনেক আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। তাই কিছু কর্মী এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পদ থেকে পদত্যাগ করা কোনও সমাধান নয়। বরং, সকলে মিলে জোটবদ্ধ হয়ে বিজেপিকে বাংলা থেকে উত্খাত করতে হবে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    গণ ইস্তফার বিষয়টিকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপিও। বিজেপির কাঁথি সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি স্বপন রায় বলেন, আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে পরাজয় নিশ্চিত, বুঝে গেছে তৃণমূল (TMC) কংগ্রেসের নীচু তলার নেতা কর্মীরা। তাই এই গণ ইস্তফার সিদ্ধান্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Conflict: ব্যারাকপুরের একাধিক পুরসভায় চেয়ারম্যান- ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল প্রকাশ্যে, ঘর গোছাতে হস্তক্ষেপ জেলা নেতৃত্বের

    Conflict: ব্যারাকপুরের একাধিক পুরসভায় চেয়ারম্যান- ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল প্রকাশ্যে, ঘর গোছাতে হস্তক্ষেপ জেলা নেতৃত্বের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ব্যারাকপুর মহকুমার সব পুরসভায় তৃণমূলের দখলে। অনেক পুরসভায় বিরোধী দলের কাউন্সিলর পর্যন্ত নেই। কিন্তু, পুর বোর্ড গঠনের এক বছর ঘুরতে না ঘুরতে এই মহকুমার একাধিক পুরসভা গোষ্ঠীকোন্দলে (Conflict)  জেরবার। চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করছে কাউন্সিলররা। কোথাও কোথাও আবার এই বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিচ্ছেন খোদ ভাইস চেয়ারম্যান। আর এই ঘটনায় আখেরে মুখ পুড়ছে শাসক দলের। তৃণমূলের এই বেআব্রু চেহারা দেখে এলাকার মানুষ হাসাহাসি করছেন। এবার পরিস্থিতি সামাল দিতে উদ্যোগী হয়েছেন দমদম- ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়।  গোষ্ঠীদ্বন্দ্বকে (Conflict) দূরে সরিয়ে রেখে নাগরিক পরিষেবার কাজ হয় সেদিকে বিশেষ নজর এবার দলের। এর জন্য বারাকপুর মহকুমার প্রত্যেকটি পৌরসভায় গিয়ে দলীয় কাউন্সিলরের সঙ্গে বৈঠক করবেন দলের দমদম বারাকপুর সংগঠনিক জেলা সভাপতি। স্থানীয় বিধায়ক এবং সাংসদ সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন। বিধানসভা অধিবেশনের পর ১৬ টি পুরসভায় হবে এই বৈঠক।

    তৃণমূলের আতসকাঁচের মধ্যে রয়েছে কোন কোন পুরসভা? Conflict

    গত ৩ মার্চ টিটাগর পুরসভায় একটি প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল (Conflict) পুরবোর্ড মিটিং সরগরম হয়ে ওঠে। ভাইস চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ১৩ জন কাউন্সিলর পুরবোর্ড থেকে ওয়াক আউট করেন। প্রকাশ্য এই দ্বন্দ্ব কে মেনে নিতে পারছে না তৃণমূল নেতৃত্ব। খুব শীঘ্রই উভয়পক্ষকে নিয়ে বৈঠকে বসবেন তাপস বাবু। টিটাগর পুরসভার মতো খড়দহ, কাঁচরাপাড়া, হালিশহর, ভাটপাড়া, পানিহাটি, দক্ষিণ দমদম পুরসভায় তৃণমূলের আভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। অনেক পুরসভায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এর মধ্যে মুখ দেখাদেখিও পর্যন্ত বন্ধ। দুজনের দোষ খুঁজতে ব্যস্ত কাউন্সিলররা। অনেক পুরসভায় কাউন্সিলররা আবার আড়াআড়িভাবে ভাগ হয়ে গিয়েছেন। বিরোধীশূন্য পুরো বোর্ড হওয়ায় দলের কাউন্সিলরাই এখন পুরবোর্ডের বিরোধিতা করছেন প্রকাশ্যে। ভাটপাড়া পুরসভায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড থেকে জঞ্জাল সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাস্তা অবরোধ করে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছেন। ১০ মার্চ পুরসভার একাধিক কাউন্সিলর মাইক বেঁধে প্রকাশ্যে পুরবোর্ডের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। আর এই দ্বন্দ্বকে (Conflict) কেন্দ্র করেই অসন্তুষ্ট তৃণমূল নেতৃত্ব। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রত্যেকটি পুরসভায় গিয়ে দলীয় কাউন্সিলর, চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক করে এই বার্তা পৌঁছে দেওয়া হবে যে, কোনওরকম গোষ্ঠী রাজনীতিকে বরদাস্ত করা হবে না। কোন বিষয়ে মতান্তর বা মতবিরোধ হলে তা আলোচনায় বসে মিটিয়ে ফেলতে হবে। চেয়ারম্যানদের বক্তব্য, ভাইস চেয়ারম্যানরা আলাদা করে শিবির তৈরি করছেন। গোষ্ঠী রাজনীতির জন্ম হচ্ছে প্রত্যেকটি পুরসভায়। কোন কোন পুরসভায় আবার চেয়ারম্যানকে সরাতে কাউন্সিলররা জোট বাঁধছেন। সেই বিষয়টি দলীয় নেতৃত্বের নজরে রয়েছে।

    বিজেপির ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, পুরসভায় চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দলের পাশাপাশি সাংসদ অর্জুন সিং তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পর বিধায়কের সঙ্গে দ্বন্দ্ব একেবারে প্রকাশ্যে। পুলিশ নীরব দর্শক। সাধারণ মানুষ বিপর্যস্ত। এই অবস্থায় তৃণমূলের উদ্যোগকে স্বাগত। তবে, এই উদ্যোগ কতটা সফল হবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share