Tag: International Space Station

International Space Station

  • Astronaut Sunita Williams: সঙ্গে থাকছে গণেশের মূর্তি, ফের মহাকাশের পথে সুনীতা উইলিয়ামস

    Astronaut Sunita Williams: সঙ্গে থাকছে গণেশের মূর্তি, ফের মহাকাশের পথে সুনীতা উইলিয়ামস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫৮ বছর বয়সে ফের মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নভশ্চর সুনীতা উইলিয়ামস। এ নিয়ে তৃতীয়বার মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছেন সুনীতা (Astronaut Sunita Williams)। জানা গিয়েছে, বোয়িংয়ের পরীক্ষামূলক অভিষেক অভিযানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশে তাঁর যাত্রা শুরু হবে (ভারতীয় সময় অনুযায়ী) ৭ মে সকাল ৮টা ৪ মিনিটে। তাঁর এবারের যাত্রায় বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযানে সঙ্গী হচ্ছেন বুচ উইলমোর। 

    সুনীতার (Astronaut Sunita Williams) সঙ্গে থাকবে গণেশের মূর্তি

    ক্রিউ ফ্লাইট টেস্ট নামে এই অভিযানটি নাসার তত্ত্বাবধানে হবে। অ্যাটলাস ফাইভ রকেটের মাথায় বসবে স্টারলাইনার ক্যাপসুলটি। ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল স্পেস ফোর্স স্টেশন থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হবে। এ প্রসঙ্গে নাসার অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বিল নেলসন বলেন, বাণিজ্যিকভাবে মহাকাশচারী নিয়ে স্পেস স্টেশনে পাড়ি দেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এটা। আমরা এর সাফল্যের দিকে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছি। সম্প্রতি, একটি সাক্ষাৎকারে সুনীতা তাঁর ‘গুড লাক চার্ম’ বা সৌভাগ্যের প্রতীক সম্পর্কে খোলসা করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, গণেশ তাঁর সবসময়ের সঙ্গী। তাই এই মিশনে তিনি গণেশের মূর্তি তিনি সঙ্গে নিয়ে যাবেন। এর আগে, সুনীতা ভাগবত গীতার কপি সঙ্গে নিয়ে মহাকাশে গিয়েছিলেন।

    তৃতীয়বার মহাকাশের উদ্দেশে পাড়ি

    আনুমানিক ১০ দিনের অভিযানে উইলিয়ামস (Astronaut Sunita Williams) এবং উইলমোর  স্টারলাইনারের প্রযুক্তি ব্যবস্থা এবং ক্ষমতা যাচাই করে দেখবেন। এই পরীক্ষার পরেই স্টারলাইনার মহাকাশ স্টেশনে মানুষ নিয়ে যেতে পারবে কিনা তার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। দুই নভশ্চর প্রায় এক সপ্তাহ কক্ষপথে থাকবেন। তারপর দক্ষিণ-পশ্চিম আমেরিকার কাছাকাছি পৃথিবীতে অবতরণ করবেন। তখন ক্রিউ ক্যাপসুলটি প্যারাশ্যুটের মতো নেমে আসবে, যেখানে সেফ ল্যান্ডিংয়ের জন্য এয়ারব্যাগও থাকবে।

    স্টারলাইনার মহাকাশযানটিতে সাতজন নভশ্চর চড়তে পারেন। এটি একটি পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান। যা সর্বোচ্চ ১০ বার যাতায়াতে সক্ষম। এর ব্যাস প্রায় ১৫ ফুট। এই অভিযান সফল হলে বোয়িং কোম্পানি স্পেস এক্সের ক্রিউ ড্রাগনের সমকক্ষ হবে। যারা নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নভশ্চর পাঠায় ও ফেরত নিয়ে আসে। 

    আরও পড়ুন: দেশবাসীর মঙ্গলে পুজো, করলেন সন্ধ্যারতি, অযোধ্যায় রামলালা দর্শনে মোদি

    মহিলা হিসেবে স্পেসওয়াকের নজির

    নাসার থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে, ৫৮ বছর বয়সি সুনীতা (Astronaut Sunita Williams) তাঁর জীবনে দু’বার মহাকাশ যাত্রায় ৩২২ দিন মহাকাশে কাটিয়েছেন। একই সঙ্গে একজন মহিলা মহাকাশচারী হয়ে সর্বাধিক মোট সাতবার একটানা স্পেস ওয়াক করেছেন বা মহাকাশে হেঁটে রেকর্ড করেছেন, যার সময়কাল ছিল ৫০ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। যদিও এবারের মহাকাশ পাড়ি প্রসঙ্গে খোদ সুনীতা বলেছেন, মহাকাশযান উড়লে তা নিরাপদ এবং আরামদায়ক হবে বলেই মনে হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • International Space Station: মুম্বই, বেঙ্গালুরুর ওপর দিয়ে উড়ে গেল ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন, কেমন দেখাল ভারতকে?

    International Space Station: মুম্বই, বেঙ্গালুরুর ওপর দিয়ে উড়ে গেল ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন, কেমন দেখাল ভারতকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই (Mumbai), বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) ওপর দিয়ে উড়ে গেল ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (International Space Station)। এই উড়ন্ত ল্যাবরেটরিটি ভূপৃষ্ঠের চারশো কিলোমিটার ওপর দিয়ে উড়ে চলেছে। এক দেশের ওপর দিয়ে উড়ে গিয়ে ভ্রমণ করছে অন্য দেশ। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি এই উড়ন্ত ল্যাবরেটরিটি উড়ে গিয়েছে ভারতের ওপর দিয়ে। গোটা ভারতের ওপর দিয়ে অবশ্য উড়ে যায়নি উড়ন্ত এই ল্যাবরেটরিটি। সেটি উড়ে গিয়েছে কেবল মুম্বই ও বেঙ্গালুরুর ওপর দিয়ে।

    নাসা…

    সম্প্রতি নাসা এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও রিলিজ করেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, পাকিস্তানের সীমান্তের কাছ থেকে উত্তর-পশ্চিম উপকূল অঞ্চল দিয়ে ভারতে ঢুকছে ওই উড়ন্ত ল্যাবরেটরি। উড়ে যাওয়ার সময় জিরো গ্র্যাভিটি এই ল্যাবটি আরও কয়েকটি শহরের সঙ্গে সঙ্গে অতিক্রম করেছে সাতারা, সাঙ্গালি এবং পুণেও।

    ২২ ডিসেম্বর এটি উড়ে যায় ভারতের (India) ওপর দিয়ে। তখনই স্পেস স্টেশন (International Space Station) থেকে তোলা হয় ছবি। ট্যুইট-বার্তায় ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের টিম জানান, আজ ভারতের ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় আকাশ ছিল পরিষ্কার। পাকিস্তান সীমান্তের কাছ দিয়ে উত্তর-পশ্চিম উপকূল অঞ্চল দিয়ে ভারতে প্রবেশ করলাম। মুম্বই ও বেঙ্গালুরুর ওপর দিয়ে উড়ে গেলাম। সেসব শহরের ওপর দিয়ে এই উড়ন্ত ল্যাবরেটরিটি উড়ে গিয়েছে, তার একটি মানচিত্র প্রকাশ করেছে নাসা।

    আরও পড়ুন: ‘মায়ের শূন্যতা পূরণ করা অসম্ভব’, হীরাবেন মোদির প্রয়াণে শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রী, নেতানেত্রীর

    ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনটি (International Space Station) গত তিন দশক ধরে গবেষণামূলক কাজে লিপ্ত রয়েছে। পৃথিবীর বাইরে এটিই মানুষের একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা। গত তিন দশক ধরে মহাকাশে একাই ছিল এই ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনটি। সম্প্রতি একটি মহাকাশ স্টেশন স্থাপন করেছে চিনও। তার পর থেকে মহাকাশে গবেষণার কাজ করছে এই দুই মহাকাশ স্টেশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Aurora: অস্ট্রেলিয়ার আকাশে বিরল মেরুপ্রভা! স্পেস স্টেশনের ক্যামেরায় বন্দি সেই দৃশ্য

    Aurora: অস্ট্রেলিয়ার আকাশে বিরল মেরুপ্রভা! স্পেস স্টেশনের ক্যামেরায় বন্দি সেই দৃশ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশে প্রতিনিয়ত কতই না মহাজাগতিক ঘটনা চলেছে, যার প্রভাব আমরা পৃথিবীর ওপরেও দেখতে পাই। সম্প্রতি কয়েকদিন আগেই সৌর ঝড় (Solar Storm) পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসে, আর তার ফলে সৃষ্টি হয় অরোরা বা মেরুপ্রভা (Aurora)। এই মেরুপ্রভার একটি চোখধাঁধানো ভিডিও ইন্টারন্যাশনাল স্পেস সেন্টার (ISS) থেকে সম্প্রতি শেয়ার করা হয়েছে, যা ব্যাপকভাবে ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে।

    মহাকাশ স্টেশনটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের উপরে অরোরা গঠনের বিস্ময়কর দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করেছে। আইএসএস থেকে জানানো হয়েছে, আইএসএস ভারত মহাসাগরের উপরে ছিল এবং অস্ট্রেলিয়ার পূর্বে কোরাল সাগরের দিকে যাওয়ার সময় এই মেরুপ্রভার অপূর্ব দৃশ্য দেখা যায়।

    আরও পড়ুন: ভয়ঙ্কর বিপদের মুখে পৃথিবী! হঠাৎ আছড়ে পড়ল সৌর ঝড়

    জাতীয় আবহাওয়া পরিষেবার স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টার (SWPC) অনুসারে, ৪ সেপ্টেম্বর পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ে সৌর ঝড়। জি-২ ক্লাসের সৌর ঝড় পৃথিবীতে আঘাত করার ফলেই এই মেরুপ্রভার সৃষ্টি হয়েছিল। এই ঝড় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অংশ সহ কিছু অঞ্চলে একটি অরোরা তৈরি করেছিল।

    কী এই অরোরা বা মেরুপ্রভা বা মেরুজ্যোতি?

    সৌরঝড়ের ফলে প্লাজমা মহাকাশে ছড়িয়ে পড়ে। সেটি পৃথিবীতে এসে পৌঁছলে এগুলি পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র ও বায়ুমণ্ডলের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করে। সেই কারণেই অণু-পরমাণুর সংঘর্ষে উজ্জ্বল আলোকবৃত্ত তৈরি হয়। বেশিরভাগ আরোরাতেই সবুজ ও গোলাপী রঙ দেখা যায়। কখনও নজরে পড়ে নীল, লাল বা বেগুনী রঙও। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের মতে, অরোরা শুধুমাত্র রাতে দেখা যায় এবং সাধারণত শুধুমাত্র নিম্ন মেরু অঞ্চলে দেখা যায়। সাধারণত কানাডা, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, গ্রিনল্যান্ড, রাশিয়া, আন্টার্টিকায় এই রঙের খেলা দেখা যায়। উত্তর অক্ষাংশে এটি অরোরা বোরিয়ালিস বা নর্দার্ন লাইটস বা সুমেরুজ্যোতি নামে পরিচিত। আর দক্ষিণে এর নাম অরোরা অস্ট্রালিস বা সাউদার্ন লাইটস বা কুমেরুজ্যোতি।  

    আরও পড়ুন: সরাসরি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে সৌর ঝড়! ফল কী হতে পারে? জানুন

  • Independence Day Wish: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে মহাকাশ থেকে এল স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা! দেখুন সেই ভিডিও

    Independence Day Wish: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে মহাকাশ থেকে এল স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা! দেখুন সেই ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে মহাকাশ (Space) থেকেও এল স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) আগাম শুভেচ্ছা! এই শুভেচ্ছা এসেছে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (International Space Station) বা আইএসএসের (ISS) থেকে। শুভেচ্ছা বার্তার সেই ভিডিয়ো নিজেদের ট্যুইটার (Twitter) থেকে পোস্ট করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (Indian Space Research Organization) বা ‘ইসরো’ (ISRO)। এর পাশাপাশি ‘ইসরো’-র (ISRO) তরফেও ট্যুইট (Tweet) করে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে আইএসএস-কে।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: ২০২৩ সালেই মহাকাশে পাড়ি দেবে ইসরোর ‘গগনযান’, ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    ইতালির মহাকাশচারী সামান্থা ক্রিস্টোফোরেত্তি (Italian astronaut Samantha Cristoforetti) ভারতের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে মহাকাশ থেকেই ভারতের জন্য এই শুভেচ্ছাবার্তাটি পাঠিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ইসরো কে শুভেচ্ছা জানিয়ে তার আরও উন্নতি এবং সফলতা কামনা করেছেন তিনি। আবার ২০২৩ সালে ভারতের ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের  ‘গগনযান’ (Gaganyaan) মিশন যেন সফল হয় সেই কথাও জানিয়েছেন সামান্থা। ভিডিওতে তিনি আইএসএ, নাসা এবং অন্যান্য সমস্ত আন্তর্জাতিক পার্টনারদের পক্ষ থেকেও ইসরোকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি আরও জানান, তাঁদের লক্ষ্য হল ইসরোর সঙ্গে সুদৃঢ় সম্পর্ক স্থাপন করে একসঙ্গে মহাকাশের বিষয়ে গবেষণা চালিয়ে যাওয়া। এই ভিডিওটি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ভারতীয় রাষ্ট্রদূত তরঞ্জিত সিং সাধুও শেয়ার করেছেন। তিনি এই ভিডিওটি ভারতের মহাকাশ গবেষণার জনক, বিক্রম সারাভাইয়ের জন্মবার্ষিকীতে ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন।

    [tw]


    [/tw]

    এই এক মিনিট তেরো সেকেন্ডের ভিডিওতে সামান্থা পৃথিবীর উপর পর্যবেক্ষণ করার মিশনে ইসরো এবং নাসার একসঙ্গে কাজ করার কথাও বলছেন। আবার মহাকাশ গবেষণার জন্য আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থা যে ইসরোর সঙ্গে পার্টনারশিপ বাড়াচ্ছে, সে কথাও জানা গিয়েছে এই ভিডিও-এর মাধ্যমে।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং গত মাসেই জানিয়েছেন, ‘গগনযান’-এর প্রস্তুতি সম্পূর্ণ এবং পরের বছরেই মহাকাশে মানুষ পাঠানো হবে। এই মিশনের আগে দুটো ট্রায়াল করা হবে, যার মধ্যে প্রথম ট্রায়ালে কোনও মানুষ থাকবে না, দ্বিতীয়টায় মহিলা রোবট পাঠানো হবে যার নাম ‘ব্যোমমিত্রা’ (Vyommitra)। এই ট্রায়াল সফল হলেই ফাইনাল মিশনে ভারতীয় মহাকাশচারীরা মহাকাশের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেবেন। ২০২৩ সালে ইসরোর এই গগনযান মিশন যদি সফল হয়, তবে আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের পর ভারতের নাম যুক্ত হবে।

     

     

LinkedIn
Share