Tag: ISI

ISI

  • Amritpal Singh: আইএসআইয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে পঞ্জাবে অশান্তি বাঁধানোর ছক, অমৃতপালের ছিল মহিলা ‘আসক্তি’ও!

    Amritpal Singh: আইএসআইয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে পঞ্জাবে অশান্তি বাঁধানোর ছক, অমৃতপালের ছিল মহিলা ‘আসক্তি’ও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘গুরু’ জার্নেল সিংহ ভিন্দ্রানওয়ালের মতোই পাকিস্তানের (Pakistan) গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের (ISI) সঙ্গে হাত মিলিয়ে পঞ্জাবজুড়ে অশান্তি বাঁধানোর ছক কষেছিলেন পলাতক খালিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংহ (Amritpal Singh)। অমৃতপাল আইএসআইয়ের মদতে পাক সীমান্তে অস্ত্র এবং মাদক চোরাচালানে জড়িত ছিলেন বলেও গোয়েন্দা রিপোর্টে বলা হয়েছে। অমৃতপালের নির্দেশেই অমৃতসরের জল্লুপুর খেরা এলাকায় একটি অনুমোদনহীন রিহ্যাব সেন্টার খুলেছিলেন তিনি। সেখানে তরুণদের জেহাদির মন্ত্রে দীক্ষিত করা হত। এলাকার একটি গুরুদ্বারেও অস্ত্র মজুত করার ব্যবস্থা করেছিলেন ওয়ারিস পঞ্জাব দে-র শীর্ষ নেতা।

    অমৃতপাল সিংহ (Amritpal Singh)…

    বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ভিন্দ্রানওয়ালের মতোই স্বাধীন ও সার্বভৌম খালিস্তান রাষ্ট্র গড়ার আহ্বান জানিয়ে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করতেন অমৃতপাল (Amritpal Singh)। সংগঠনের কোনও কমিটিতেই আয়ব্যয়ের হিসেব দেওয়া হত না। পাকিস্তান থেকে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র, রসদ ও মাদক পাচ্ছিলেন অমৃতপাল। গোয়েন্দাদের অনুমান, গত এক বছরে সীমান্তে ড্রোনের মাধ্যমে মাদকের চোরাচালান বেড়ে যাওয়ায় অমৃতপালের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে। ভারতে কৃষক আন্দোলনে প্রত্যক্ষভাবে যোগ দিয়েছিলেন অমৃতপাল। পরে পারিবারিক ব্যবসা সামলাতে চলে যান দুবাইয়ে। এই দুবাই আইএসআইয়ের অন্যতম বড় ঘাঁটি। কৃষি আন্দোলনে তাঁর বড় ভূমিকা দেখে অমৃতপালকে বেছে নেয় আইএসআই। জানা গিয়েছে, অতীতের খালিস্তানি আন্দোলনের সঙ্গে প্রত্যক্ষ কোনও সম্পর্ক ছিল না অমৃতপালের। আইএসআইয়ের সংস্পর্শে এসেই তিনি খালিস্তানি আন্দোলন নিয়ে প্রচার শুরু করেন দুবাইয়ে।

    আরও পড়ুুন: বিভিন্ন পুরসভায় নিয়োগ কেলেঙ্কারি, তদন্ত চেয়ে কেন্দ্রকে চিঠি সুকান্তর

    গোয়েন্দাদের দাবি, অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিতে অমৃতপালকে আইএসআই পাঠিয়েছিল জর্জিয়ায়। পরে পাঠানো হয় ভারতে। এখানেই রিহ্যাব সেন্টারের আড়ালে চলত জেহাদি বানানোর প্রশিক্ষণ। নেশা ছাড়তে যাঁরা আসতেন, তাঁদের বাধ্য করা হত ওয়ারিস পঞ্জাব দে-র কর্মসূচিতে যোগ দিতে। এহ বাহ্য। সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ, একাধিক মহিলার সঙ্গে পরকীয়া করতেন অমৃতপাল (Amritpal Singh)। ভিডিও কলে দিতেন কুপ্রস্তাব। নিজের ইনস্টাগ্রাম থেকে মহিলাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতেন তিনি। নামহীন সম্পর্কে জড়ানোর প্রস্তাবও দিতেন তাঁদের। বিবাহিত কিংবা অবিবাহিত সকলের সঙ্গেই শুধুমাত্র শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ হতে চাইতেন ওয়ারিস পঞ্জাব দে সুপ্রিমো। নেট মাধ্যমে মহিলাদের অশ্লীল ভিডিও পাঠিয়ে ভয়ও দেখাতেন তিনি। মহিলাদের সঙ্গে তাঁর কথোপকথনের কিছু অংশ এবং ভয়েস নোট প্রকাশ্যে আসায় জানা গিয়েছে অমৃতপালের মহিলা-সঙ্গ-প্রীতির কথা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • ISI: আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি, নাদিমকে নিশানা ইমরানের

    ISI: আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি, নাদিমকে নিশানা ইমরানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন আইএসআই (ISI) প্রধান। এবার আইএসআইকে পাল্টা দিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক ইমরান খান (Imran Khan)। তিনি বলেন, আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি। কিন্তু দেশের ভালর জন্য তা করব না।

    সম্প্রতি ইমরানকে নিশানা করে আইএসআই (ISI) প্রধান নাদিম আহমেদ অঞ্জুম বলেন, ইমরান সেনার সমালোচনা করছেন, কারণ সেনা তাঁর কথা মতো অসাংবিধানিক কাজ করতে সম্মত হয়নি। তিনি বলেন, সরকার বাঁচাতে মদতের বিনিময়ে পাক সেনা প্রধান জেনারেল কমার জাভেদ বাজওয়াকে একটি লোভনীয় প্রস্তাবও দিয়েছিলেন ইমরান। এর পরেই আইএসআই প্রধানকে একহাত নিয়েছেন পাকিস্তান (Pakistan) তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টি সুপ্রিমো ইমরান খান।

    হাকিকি আজাদি লং মার্চ করছে ইমরানের দল। লাহোরের লিবার্টি চক থেকে দলীয় নেতা-কর্মীরা যাচ্ছেন ইসলামাবাদ। সেই মার্চে যোগ দিয়েই ইমরান আক্রমণ শানান আইএসআই (ISI) প্রধানকে। বলেন, আইএসআইয়ের ডিজি কান খুলে শুনুন, আমি অনেক কিছুই জানি। কিন্তু আমি চুপ করে আছি কারণ আমি আমার দেশের ক্ষতি করতে চাইনি। দেশের ভালর জন্য আমি গঠনমূলক সমালোচনা করি। তা না হলে আমিও অনেক কিছু বলতে পারতাম। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, তারা ভয় পেয়েছিল। কারণ আমি লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফিরোজ হামিদকে নিয়োগ করতে চেয়েছিলাম। তারা ভয় পেয়েছিল। এটা হলে তাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ত। তিনি বলেন, আমি যাকে তাকে আর্মি চিফ পদে বসানোর কথা কখনও ভাবিনি। আমি এমন কোনও সিদ্ধান্তও নিইনি, যা বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নয়।

    আরও পড়ুন: এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকা থেকে মুক্ত পাকিস্তান! ক্ষুব্ধ ভারত, জানেন তার কারণ?

    এদিন ইমরানের মুখে আরও একবার ভারতস্তুতির কথা শোনা যায়। ভারতের স্বাধীন বিদেশ নীতি এবং রাশিয়া থেকে নয়াদিল্লির তেল কেনার সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেন তিনি। বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে পশ্চিমী দেশগুলির হুমকি অগ্রাহ্য করে জাতীয় স্বার্থে রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনেছে ভারত। ভারত পারলেও পাকিস্তান পারেনি বলেও মন্তব্য করেন ইমরান। বলেন, ভারত রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি করেছে। যদিও পাকিস্তান দেশবাসীর স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Hamid Ansari: প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি 

    Hamid Ansari: প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ভারত সফর সম্পর্কে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন এক পাক সাংবাদিক। নুসরাত মির্জা (Nusrat Mirza) নামের ওই সাংবাদিক রাজনৈতিক বিশ্লেষক তথা ইউটিউবার শাকিল চৌধুরীর (Shakil Chaudhary) সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে জানিয়েছেন তিনি বহুবার ভারত সফরের এসেছেন এবং সফরের পরেই দেশে ফিরে গিয়ে ভারত সম্পর্কে পাকিস্তানের ইন্টার-সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন।    

    আরও পড়ুন: জনীতি থেকে দূরে থাকুন, সেনা আধিকারিকদের নির্দেশ পাক সেনা প্রধানের

    ২০১০ সালে হামিদ আনসারির (Hamid Ansari) আমন্ত্রণেও একবার ওই পাকিস্তানি সাংবাদিক ভারতে এসেছিলেন বলে জানিয়েছেন। সন্ত্রাসবাদ নিয়ে এক সেমিনারে অংশ নিতে তিনি ভারতে আসেন বলে জানান। সেই সময় ভারতের উপরাষ্ট্রপতি ছিলেন হামিদ আনসারি। ২০০৭ থেকে ২০১৭ সাল অবধি ভারতের উপরাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এরপর ২০১১ সালে শেষবার ভারতে আসেন নুসরাত। তাঁর দাবি, তিনি ভারত থেকে যে সমস্ত তথ্য একজোট করেছিলেন তা দিয়েছিলেন পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থাকে।     

    [tw]


    [/tw]   

    ঘটনাটি ইউপিএ (UPA) শাসনকালের। আর সেই সময়ই ভারতে এসে তথ্য সংগ্রহ করে, সেই তথ্য পাক গুপ্তচর সংস্থা (Pakistani Spy Agency) আইএসআইকে (ISI) দিয়েছিলেন। 

    আরও পড়ুন: ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি! বিদ্যুৎ সংকট পাকিস্তানে
        
    ভারতের নিয়ম অনুযায়ী, যখন কোনও পাকিস্তানি ভারতে আসেন, তখন তাঁকে ৩ টি শহর ঘোরার অনুমতি দেয় ভারত সরকার। যদিও ভিসার আবেদনে ৫ টি শহরের উল্লেখ থাকে। কিন্তু সেইসময় তাঁকে সাতটি শহর ঘুরে দেখার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল বলে জানান নুসরাত। সাংবাদিক আরও জানান, তাঁর সঙ্গে তৎকালীন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী খুরশিদ কসুরি (Khurshid Kasuri) ছিলেন। নুসরাত মির্জার দাবি, খুরশিদ ওই সাংবাদিককে বলতেন যা তথ্য তিনি ভারত থেকে পেয়েছেন তা যেন পাকিস্তানের তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল কায়ানিকে দেওয়া হয়।  

    তাঁর বক্তব্য পাঁচবার ভারত সফর করে তিনি দিল্লি, ব্যাঙ্গালোর, চেন্নাই, পাটনা এবং কলকাতায় ঘুরেছেন। ২০১১ সালে, তিনি মিল্লি গেজেটের প্রকাশক জাফরুল ইসলাম খানের সঙ্গেও দেখা করেন। সাংবাদিকের এই দাবির পরেই ইউপিএ সরকারের অসতর্কতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। অস্বস্তিতে আনসারিও। 

     

  • Pak MBBS seats: “পাকিস্তানে যাচ্ছে এমবিবিএস পড়তে, ভারতে ফিরছে জঙ্গি হয়ে!” চাঞ্চল্যকর দাবি গোয়েন্দাদের

    Pak MBBS seats: “পাকিস্তানে যাচ্ছে এমবিবিএস পড়তে, ভারতে ফিরছে জঙ্গি হয়ে!” চাঞ্চল্যকর দাবি গোয়েন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  দেশে সন্ত্রাস চালানোর জন্য শিক্ষিত ভারতীয় তরুণদেরই (Indian Youths) ব্যবহার করা হচ্ছে! এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন গোয়েন্দারা। তাঁদের মতে,  যে সব কাশ্মীরি (Kashmiri) তরুণরা ডাক্তারি (MBBS) পড়তে বা অন্য কোনও বিষয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য পাকিস্তানে (Pakistan) যাচ্ছেন, তাঁদেরই একাংশের মগজধোলাই করে জঙ্গি শিবিরে টেনে নেওয়া হচ্ছে। সাম্প্রতিক বেশ কিছু ঘটনায় এর প্রমাণ পেয়েছেন ভারতীয় গোয়েন্দারা।

    ইতিমধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা জাফর ভাট নামে এক হুরিয়ত নেতা-সহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে। তাতে দাবি করা হয়েছে, ওই ব্যক্তি কাশ্মীরি যুবকদের সুলভে উচ্চশিক্ষার টোপ দিয়ে পাকিস্তানের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের সিট (Pak MBBS seats) বিক্রি করেছেন! পাকিস্তানে পৌঁছনোর পর এই যুবকদের মধ্যে থেকেই একাধিক জনকে বাছাই করে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের মাধ্যমে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তারপর এই যুবকদের আবার ভারতে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। প্রতিবছর এরকম অন্তত ১০০ জন কাশ্মিরী যুবক পাকিস্তানে যায় উচ্চশিক্ষার জন্য।

    বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) এবং সর্বভারতীয় কারিগরি শিক্ষা পর্ষদ (AICTE) এই প্রসঙ্গে একটি যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, “যদি কোনও ভারতীয় নাগরিক বা ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিদেশি নাগরিক পাকিস্তান থেকে উচ্চশিক্ষার পাঠ নিয়ে আসেন, তাহলে তাঁরা সেই শংসাপত্রের ভিত্তিতে ভারতে উচ্চশিক্ষা বা চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন না।” বিশেষজ্ঞদের অনুমান, এই কারণেই ওই শিক্ষিত ও মেধাবী তরুণদের নিশানা করে তাঁদের মগজধোলাই করছে পাক গুপ্তচর সংস্থা (ISI)। তাঁদের বোঝানো হচ্ছে, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তাঁরা ভারতে বঞ্চিত এবং অবহেলিত। 

    ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে আসা তথ্য বলছে, কাশ্মীর উপত্যকায় সাম্প্রতিক জঙ্গিদমন অভিযানে নেমে এমন অন্তত ১৭ জন তরুণের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে, যাঁরা পাকিস্তানে গিয়েছিল পড়াশোনা করতে। কিন্তু, দেশে ফেরত আসে সন্ত্রাসবাদী হয়ে। এই ১৭ জনকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে, কারণ, এদের সকলেই নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হয়েছে। 

    নিহত এই জঙ্গিদের সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, এঁরা সকলে বৈধ ভিসা নিয়ে পাকিস্তানে পড়তে গিয়েছিলেন। এবং সকলেই অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন। ২০১৫ সাল থেকেই কাশ্মীরি তরুণদের পাকিস্তানের যাওয়ার প্রবণতা নজরে আসার মতো বেড়ে গিয়েছে। এঁদের অধিকাংশই পড়াশোনা করতে গেলেও কেউ কেউ আবার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে কিংবা বিয়ের মতো পারিবারিক কোনও অনুষ্ঠানে যোগ দিতেও বৈধভাবে সীমান্তে পেরিয়ে ওদেশে গিয়েছেন। সেখান থেকেই নতুন করে তদন্ত শুরু করেন গোয়েন্দারা।

    সূত্রের দাবি, এই বাছাই করা মেধাবী যুবকদের জঙ্গি বানানোর পিছনে রীতিমতো একটি লবি কাজ করছে। এমনকী, এই যুবকদের কাশ্মীর (Kashmir) থেকে পাকিস্তানে (Pakistan) যেতে যাতে কোনও আইনি সমস্যা না হয়, তার জন্য ভারতের পাক দূতাবাসও (Pak High Commission in India) পূর্ণ সহযোগিতা করছে বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

  • IAF Officer Honey Trapped: যৌনতার ফাঁদে পা দিয়ে আইএসআই-কে তথ্য পাচার! গ্রেফতার বায়ুসেনার আধিকারিক

    IAF Officer Honey Trapped: যৌনতার ফাঁদে পা দিয়ে আইএসআই-কে তথ্য পাচার! গ্রেফতার বায়ুসেনার আধিকারিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানি (Pakistan) সুন্দরীর জালে (Honey Trap) ধরা দিয়ে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইকে (ISI) দেশের সুরক্ষা সংক্রান্ত গোপন তথ্য পাচার করার অভিযোগ উঠল ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) এক আধিকারিকের বিরুদ্ধে। তদন্তে দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) হাতে ধরা পড়লেন বায়ুসেনার ৩২ বছর বয়সী ‘অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাসিসট্যান্ট’ (Administrative Asistant) দেবেন্দ্র নারায়ণ শর্মা (Devender Narayan Sharma)। দেবেন্দ্র দিল্লির সুব্রত পার্কে বায়ুসেনার রেকর্ড বিভাগে কাজ করতেন।

    এর আগেও বহুবার ভারতের সুরক্ষা (National Security) সংক্রান্ত তথ্য আদায় করতে যৌনতার ফাঁদ পেতেছে পাকিস্তান। এর আগেও বহু সামরিক আধিকারিক এই ফাঁদে পা দিয়েছেন। বায়ুসেনার সার্জেন্ট পদে কর্মরত দেবেন্দ্রও সেই ফাঁদে পা দেন বলে অভিযোগ। দিল্লি পুলিশ জানতে পারে, যৌন ফাঁদে পা দিয়ে দেশের গোপন তথ্য পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থার হাতে তুলে দিচ্ছেন বায়ুসেনার কোন এক আধিকারিক। তদন্ত কিছুটা এগোতেই ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে যায় দেবেন্দ্র শর্মার নাম। 

    তাঁকে জেরা করতেই বেরিয়ে আসে তথ্য। পুলিশের দাবি, দেবেন্দ্র স্বীকার করে নেন যে, পাকিস্তানি এজেন্টের সঙ্গে শরীরী প্রেমে মজে দেশের বিভিন্ন গোপন তথ্য তুলে দিয়েছেন আইএসআই- এর হাতে। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেও তথ্য পাঠাতেন বলেও জানিয়েছেন ধৃত বায়ুসেনা আধিকারিক। দেবেন্দ্র তথ্য পাচার করে অর্থ উপার্জনও করেছেন বলে ধারণা তদন্তকারী অফিসারদের।  

    গত ৬ মে দিল্লি পুলিশের (Delhi Police ) ক্রাইম ব্রাঞ্চের হাতে গ্রেফতার হন বায়ুসেনার ওই আধিকারিক। গ্রেফতারের সময় তাঁর সমস্ত পরিচয়পত্র এবং ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। গত বছর জুলাইতেও একই অভিযোগে অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্টে (Official Secret Act) এক সেনাকর্মী সহ দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ওই দুই ব্যক্তিও আইএসআই এজেন্টদের সরকারি তথ্য পাচার করছিলেন। পোখরানের বেস ক্যাম্প থেকে ৩৪ বছর বয়সী এক সবজি বিক্রেতাকে পাকড়াও করার পর বিষয়টি সামনে আসে। ওই সেনাকর্মীর থেকে তথ্য নিয়ে ওই সবজি বিক্রেতাই আইএসআই এজেন্টকে দিতেন। 

     

LinkedIn
Share