Tag: ISIS Terrorist

ISIS Terrorist

  • Aligarh University: দেশে বড় জঙ্গি হামলার ছক? গ্রেফতার আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ৬ জন

    Aligarh University: দেশে বড় জঙ্গি হামলার ছক? গ্রেফতার আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ৬ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসআইএস-এর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ৬ জনকে গ্রেফতার করল উত্তরপ্রদেশের এটিএস। ধৃতরা প্রত্যেকেই আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (Aligarh University) ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত বলে জানা গিয়েছে। এটিএস-এর সূত্রে জানানো হয়েছে, উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাস ছড়ানোর চেষ্টায় ছিল ধৃতরা।

    ধৃতদের পরিচয়

    প্রসঙ্গত, এটাই প্রথম নয়, উত্তরপ্রদেশে বসে রামমন্দিরকে বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া ছক কষেছিল আইএসআইএস জঙ্গি মহম্মদ শাহানওয়াজ সহ তিনজন। গত অক্টোবর মাসেই তিন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। পাকিস্তানে বসে এই ষড়যন্ত্রের ব্লু প্রিন্ট তৈরি হয়েছিল বলে গোয়েন্দাদের মত। শনিবারও সামনে এসেছে পাক মদতে রামমন্দিরে হামলার ব্লুপ্রিন্ট। গোয়েন্দাদের তরফ থেকে বলা হয়েছে, আইএসআইএস-এর মডিউলে সদস্য ছিল শাহনওয়াজ। গত অক্টোবরে তল্লাশির সময় গোয়েন্দারা জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধার করে বেশ কয়েকটি বই, আগ্নেয়াস্ত্র, কার্তুজ এবং বোমা তৈরির উপকরণ। জানা গিয়েছে, শাহনওয়াজ সমেত ধৃত তিনজনই বি টেক ইঞ্জিনিয়ার। দিল্লিতে একটি সংস্থা চাকরি করত শাহনওয়াজ। ঠিক এই সময়ই জঙ্গি সন্দেহে আলিগড়ে গ্রেফতার হল ৬ জন। ধৃত (Aligarh University) ছ’জনের মধ্যে চারজনের পরিচয় এখনও পর্যন্ত সংবাদমাধ্যমের সামনে এসেছে। এই চারজন হল রাকিব ইনাম, নাভেদ সিদ্দিকি, মহম্মদ নোমান, মহম্মদ নাজিম। রাকিব, নাভেদ, নোমান আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।

    দেশে বড় নাশকতার ছক!

    উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা আরও জানিয়েছে যে দেশে বড় ধরনের হামলার ব্লু প্রিন্ট তৈরি করছিল ধৃতরা। তাদের কাছ থেকে তল্লাশি চালিয়ে মোবাইল ফোন, পেনড্রাইভ ইত্যাদি বাজেয়াপ্ত করেছে এটিএস। এই ছ’জনকে জেরা করেই এই সমস্ত তথ্য সামনে এসেছে। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠনগুলির তরফে জঙ্গি সংগঠনের সদস্য সংগ্রহ করার অভিযোগও সামনে এসেছে। তবে এখানেই শেষ নয়, সন্ত্রাস দমন শাখার আতস কাচের তলায় এখনও পর্যন্ত আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (Aligarh University) অনেক পড়ুয়া এবং প্রাক্তনী রয়েছে।

    আরও পড়ুন: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির উড়িয়ে দেওয়ার ছক জঙ্গিদের, কড়া নিরাপত্তার চাদরে অযোধ্যা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • ISIS Terrorist: কেরলের আইসিস জঙ্গি আবু বকরকে ১০ বছরের জেলের সাজা দিল বিশেষ আদালত

    ISIS Terrorist: কেরলের আইসিস জঙ্গি আবু বকরকে ১০ বছরের জেলের সাজা দিল বিশেষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিস জঙ্গি (ISIS Terrorist) রিয়াস আবু বকরকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা করল এনআইএ-র বিশেষ আদালত। শুক্রবার এই সাজা ঘোষণা হয়। এর পাশাপাশি ওই জঙ্গিকে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। ভারতের দক্ষিণী রাজ্য কেরলে বিগত কয়েক বছর ধরেই বেড়ে চলেছে জঙ্গি কার্যকলাপ। 

    আরও পড়ুন: কী ছিল, কী হল! গত ১০ বছরে মোদি সরকারের অর্থনীতির শ্বেতপত্রে বিধ্বস্ত কংগ্রেস

    কোন কোন ধারায় অভিযুক্ত করা হল?

    এনআইএ-র বিশেষ আদালতের বিচারক মিনি এস দাস ওই জঙ্গিকে বেআইনি কার্যকলাপ এবং ইউএপিএ-র ৩৮ এবং ৩৯ নম্বর ধারায় দোষী সাব্যস্ত করেন। বেআইনি কার্যকলাপের ৩৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের (ISIS Terrorist) সদস্য হওয়ার অপরাধ। অন্যদিকে ইউএপিএ আইনের ৩৯ নম্বর ধারায় সন্ত্রাসবাদী সংগঠনকে সমর্থন করার অপরাধের ব্যাখা রয়েছে। এর পাশাপাশি আবু বকরকে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০(বি) ধারাতেও অভিযুক্ত করা হয়েছে। ১২০(বি) হল সংগঠিত ষড়যন্ত্রের অপরাধ।

    আইসিসের রিক্রুট সেলে কাজ করত রিয়াস

    জানা গিয়েছে, আইসিস জঙ্গি সংগঠনের (ISIS Terrorist) রিক্রুট সেল এর কাজ করত রিয়াস আবু বকর। কেরলের যুবকদের আইসিস জঙ্গি সংগঠনের সদস্য বানানোর দায়িত্ব ছিল তারই ওপরে। এর পাশাপাশি কেরলের বাইরে বিস্ফোরক পাচার করারও অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, তার বিরুদ্ধে ইউএপিএ এবং বেআইনি কার্যকলাপের ধারা দুটি মোতাবেক ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে এবং সংগঠিত ষড়যন্ত্রের অপরাধে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, আবু বকর বর্তমানে জেলেই রয়েছে। পাঁচ বছর আগেই সে গ্রেফতার হয়। আদালতের কাছে এদিন এনআইএ আর্জি জানায় যে অপরাধীকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হোক। কারণ তার অপরাধ সমাজের বিরুদ্ধে। সমাজকে ধ্বংস করার প্রয়াস চালিয়েছিল সে। তবে, আদালত রিয়াসকে ১০ বছরের কারাবাসের সাজা দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: “গোয়া নয়, মানুষজন ঘুরতে আসছেন অযোধ্যায়”, উচ্ছ্বসিত রামনগরীর হোটেল ব্যবসায়ী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ISIS: কলকাতা এসটিএফের বড় সাফল্য! মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা কুরেশি

    ISIS: কলকাতা এসটিএফের বড় সাফল্য! মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা কুরেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা এসটিএফের জালে আরও এক আইএস (ISIS) জঙ্গি। হাওড়া থেকে ধৃত দুই আইএস জঙ্গিকে জেরা করেই গতকাল মধ্যপ্রদেশ থেকে আরও এক সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। ৩৩ বছর বয়সি ওই ধৃত জঙ্গির নাম আব্দুল রাকিব কুরেশি। ধৃতের কাছ থেকে একটি পেন ড্রাইভ, মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়াও ধৃতের কাছ থেকে এমন কিছু জিনিস মিলেছে, যা থেকে তাঁর জঙ্গি যোগের প্রমাণ মিলেছে। কলকাতা পুলিশের এসটিএফ (STF) তাঁকে গ্রেফতার করে ট্রানজিট রিমান্ডে কলকাতায় নিয়ে আসছে।

    গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা

    গত ৬ জানুয়ারি হাওড়া থেকে দুই সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। ধৃত দু’জনের নাম এম ডি সাদ্দাম এবং শেখ সৈয়দ। এই দু’ জনকে জেরা করেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। সাদ্দামের সঙ্গে যোগাযোগের সূত্রেই কুরেশিকেএই মামলায় গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। এই আব্দুল রাকিব কুরেশি জঙ্গি সংগঠন সিমি-র সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে পুলিশ সূত্রে দাবি। গতকাল মধ্যপ্রদেশের খান্ডওয়া জেলা থেকে ওই জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এসটিএফ সূত্রে জানা যাচ্ছে, কুরেশি দেশের আইএস-এর অন্যতম মাথা। তাঁকে হাতে পাওয়ার পর এবার লিঙ্কম্যানদের খোঁজে নামবেন তদন্তকারীরা। মঙ্গলবারই ধৃত কুরেশিকে কলকাতায় আনা হতে পারে ও বুধবার তোলা হবে আদালতে।

    ধৃত দুই জঙ্গির থেকে কী তথ্য পেয়েছে এসটিএফ?

    আপাতত পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন সাদ্দাম, সৈয়দরা। সাদ্দামদের বড়সড় হামলার ছক ছিল বলে গোয়ান্দাদের কাছে তথ্য এসেছে বলে সূত্রের দাবি। সে কারণে অস্ত্র জোগাড়ও করছিল তারা। এছাড়াও সাদ্দামকে জেরা করে পুলিশ জানতে পেরেছে, অন্তত তিন জনের মগজ ধোলাই করেছে কুরেশি। ওই তিন জনেরও খোঁজ শুরু হয়েছে। সাদ্দামের কাছে উদ্ধার হওয়া ডায়েরিতে আরবি ভাষায় আইএস জঙ্গি গোষ্ঠীর শপথ বাক্যও পেয়েছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই ধৃত সাদ্দাম এবং সৈয়দকে জেরা করতে এনআইএ-এর একটি দল লালবাজারে গিয়েছে। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতেও নিতে পারে এনআইএ।

    আরও পড়ুন: ভোটমুখী ত্রিপুরায় প্রচারে আজ শুভেন্দু-মিঠুন, পৃথক সভার কর্মসূচি জানুন

    ধৃত সাদ্দাম ও সৈয়দের সম্পর্কে কী কী তথ্য পেল এসটিএফ?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, জঙ্গি সন্দেহে ধৃত আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্র সাদ্দাম ও সৈয়দ মূলত সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে নিজেদের পরিচয় গোপন রেখে বিভিন্ন উস্কানিমূলক এবং হত্যাকাণ্ডের মত ভিডিও ভাইরাল করার কাজে নিয়োজিত ছিল। তাদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করার পর এই তথ্য পেয়েছেন কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের গোয়েন্দারা। তাঁরা আরও জানতে পেরেছেন, রাজস্থানের উদয়পুরে যেভাবে এক দর্জির গলা কেটে খুন করা হয়েছিল এবং সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করা হয়েছিল, ঠিক সেই রকমই প্ল্যানিং ছিল সাদ্দাম ও সৈয়দের। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং নৃশংস হত্যাকান্ডের ভিডিওকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেশ এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলাকে উত্তপ্ত করা।

    আবার এই দুই যুবক পাকিস্তান এবং সৌদি আরবের একাধিক জঙ্গি সংগঠনের নেতা-নেত্রীদের সঙ্গে নিয়মিত টেলিগ্রামের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখত এবং তাদের থেকে অ্যাসাইমেন্ট পেয়ে তা এই রাজ্য তথা দেশের উপর প্রয়োগ করত। এটিই তাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল। এছাড়াও দুই জঙ্গি সন্দেহে যুবকের কাছ থেকে বেশ কিছু সাংকেতিক বিবরণ পাওয়া গিয়েছে, যার মধ্যে বেশ কিছু সাংকেতিক কথাবার্তা এখনও বোঝা সম্ভব হয়নি তদন্তকারীদের পক্ষে। এবার তা ল্যাবরেটরীতে পাঠানোর ব্যবস্থা করছে লালবাজার।

  • Mangaluru: কোয়েম্বাতুর ও মেঙ্গালুরু বিস্ফোরণের মধ্যে রয়েছে যোগসূত্র? মূল অভিযুক্ত শরীকের বাড়িতে পুলিশ

    Mangaluru: কোয়েম্বাতুর ও মেঙ্গালুরু বিস্ফোরণের মধ্যে রয়েছে যোগসূত্র? মূল অভিযুক্ত শরীকের বাড়িতে পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঙ্গালুরুর (Mangaluru) অটো বিস্ফোরণের (Blast) ঘটনায় ক্রমেই বাড়ছে রহস্য। উঠে আসছে একাধিক তথ্য। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার সঙ্গে কোয়েম্বাতুর ঘটনার কোনও যোগসূত্র রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশরা অনুমান করেছেন যে, এই ঘটনায় হাত থাকতে পারে আইএসআইএস (ISIS) জঙ্গিদের। সূত্রের খবর, রবিবার মূল অভিযুক্ত শরীকের বাড়িতে হানা দিয়েছে পুলিশ। সেখানে গিয়ে তল্লাশি চালানো হয় ও একাধিক তথ্য উঠে আসে।

    কী কী তথ্য উঠে এসেছে?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, রবিবার ওই ঘটনায় (Mangaluru) মূল অভিযুক্তের মাইসুরের ভাড়া বাড়িতে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। এলাকায় বোমা স্কোয়াডও মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশের মতে, শরীক গত একমাস ধরে একটি ঘর ভাড়া নিয়ে ছিল। বাড়ির মালিককে সে ভাড়া নেওয়ার সময় জানিয়েছিল, সে মোবাইল রিপেয়ার ট্রেনিং-এর জন্য শহরে থাকছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে যে, শরীক একটি আধার কার্ড ব্যবহার করছিল যেটি তার নয়। এরপর কার্ডের মালিকের সন্ধানও পাওয়া গেছে। তিনি কর্ণাটকের হুব্বলি জেলার বাসিন্দা প্রেমরাজ হুতাগি। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর আধার কার্ডটি হারিয়ে গিয়েছিল ও এই ঘটনার সঙ্গে তাঁর কোনও যোগ নেই।

    উল্লেখ্য, শনিবারের ঘটনার পর কর্ণাটক (Karnataka) পুলিশের ডিজি নিশ্চিতভাবে জানিয়ে দেন, এই বিস্ফোরণ কোনও দুর্ঘটনা নয়। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতির উদ্দেশ্য নিয়ে ঘটানো হয়েছে এই বিস্ফোরণ। আর এর পিছনে রয়েছে নাশকতার ছক। সেদিন বিস্ফোরণের পর একটি ব্যাগের ভিতরে ব্যাটারি ও বিস্ফোরকে ঠাসা প্রেশার কুকার উদ্ধার করা হয়েছিল। এই ঘটনার মূল অভিযুক্তর থেকে এখনও কোনও বয়ান নেওয়া যায়নি। এছাড়াও অটোচালক ও এক যাত্রীও বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

    আরও পড়ুন: মেঙ্গালুরুতে যাত্রিবাহী অটোরিক্সায় বিস্ফোরণ জঙ্গি হামলা!

    কোয়েম্বাতুর ও মেঙ্গালুরুর ঘটনার যোগসূত্র

    রাজ্যের পুলিশ প্রধান প্রবীন সুদ বলেছেন, “আমরা সাম্প্রতিক কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণের সঙ্গে তার যোগসূত্র উড়িয়ে দিচ্ছি না।” এর আগে খবরে উঠে এসেছিল যে, চলতি বছরের ৩ অক্টোবর কোয়েম্বাতুরের বিস্ফোরণে নিহত জামেজা মুবিন আইএস জঙ্গিদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল। ফলে এই মেঙ্গালুরুর (Mangaluru) ঘটনার মূল অভিযুক্ত শরীকের সঙ্গে মুবিনের সম্পর্ক রয়েছে কিনা, তা নিয়ে তদন্ত চালানো হচ্ছে। ফলে এতেও যে জঙ্গি সংগঠনের যোগ রয়েছে, তাও সন্দেহ করা হচ্ছে। কারণ পুলিশ তদন্ত করে জানতে পেরেছে যে, মহম্মদ শরীক সেপ্টেম্বরে কোয়েম্বাতুরের সিঙ্গানাল্লুর পাড়ায় গিয়েছিল ও সেখানে এক শিক্ষকের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেই তাঁর নামে সিম কার্ড নিয়েছিল। এই ২৮ বছর বয়সী শিক্ষক নীলগিরি জেলার থুমানাট্টির বাসিন্দা, যাঁকে ইতিমধ্যে কর্ণাটক পু্লিশ জিজ্ঞাবাদের জন্য আটক করেছে।

    পুলিশ জানিয়েছে যে, এটি একটি কাকতালীয় ঘটনা হতে পারে না যে, কোয়েম্বাতুরে গাড়ি বিস্ফোরণের কয়েক দিন আগেই শরীক সেখানে গিয়েছিল। তাই পুলিশ জানিয়েছে, শরীক ও মুবিনের মধ্যে কোনও যোগ রয়েছে কিনা ও তারা আইএস জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে (Mangaluru)।

  • ISIS Suicide Bomber: রাশিয়ায় গ্রেফতার হওয়া আইএস জঙ্গিকে হেফাজতে নিতে চায় ভারত

    ISIS Suicide Bomber: রাশিয়ায় গ্রেফতার হওয়া আইএস জঙ্গিকে হেফাজতে নিতে চায় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ায় (Russia) গ্রেফতার হওয়া ইসলামিক স্টেট (আইসিস) জঙ্গিকে (ISIS Terrorist) নিজের হেফাজতে নিতে চায় ভারত। এর জন্যে রাশিয়ার তদন্তকারী সংস্থা ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের (FCS) কাছে আবেদনও জানাবে ভারতীয় এজেন্সি। এর আগে ঠিক ছিল ওই জঙ্গিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে রাশিয়া যাবেন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA) এবং ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (IB)-এর আধিকারিকরা। কিন্তু এখন তাকে দেশে এনেই জেরা করতে চাইছেন গোয়েন্দারা। 

    আরও পড়ুন: পয়গম্বরকে অপমানের বদলা নিতে ভারতে হামলার ছক, রাশিয়ায় গ্রেফতার আইএস জঙ্গি

    উজবেকিস্তানের ওই জঙ্গিকে (Suicide Bomber) দেশে এনে জেরা করার জন্যে রাশিয়া, উজবেকিস্তান দুই দেশের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখছে ভারত। 

    রাশিয়ায় ধৃত ওই আইএস জঙ্গিকে বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মাকে (Nupur Sharma) হত্যা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল৷ কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের শীর্ষ সূত্রে এমনই খবর মিলেছে৷ আজামভ নামে ওই আইএস জঙ্গির জন্ম হয় ১৯৯২ সালে৷ তুরস্কে তাকে দলে নেয় আইএস৷ সেখানেই প্রশিক্ষণ চলে তার৷

    আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে আমদানি কমিয়েছে ভারত, বেড়েছে সৌদি আরব থেকে তেল কেনা

    নুপূর শর্মাকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েই রাশিয়ায় পৌঁছয় সে৷ লক্ষ্য ছিল রাশিয়া থেকে ভিসা নিয়ে দিল্লি পৌঁছনো৷ সূত্রের খবর, দিল্লিতে পৌঁছলে স্থানীয় ভাবে তাকে সহযোগিতা করা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল৷ জেরায় আজামভ স্বীকার করেছে, অনলাইন প্রশিক্ষণেই তাকে চরমপন্থার প্রতি আকর্ষিত করা হয়েছিল৷ কোনও আইএস নেতার সঙ্গে মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি তার৷ অপারেশনের দ্বিতীয় পর্যায়ে রাশিয়ায় পৌঁছয় বলে দাবি করেছে আজামভ৷ 

    গত ২৭ জুলাই একটি বিদেশী সন্ত্রাস দমন এজেন্সির মাধ্যমে রাশিয়ায় একজন জঙ্গির গ্রেফতার হওয়ার খবর পায় ভারত৷ ওই এজেন্সি জানিয়েছিল, কিরঘিজস্তান এবং উজবেকিস্তানের দুই আত্মঘাতী জঙ্গি ভারতে হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল৷ তাদের মধ্যে একজন তুরস্ক থেকে এসেছে৷

    ভারতের কাছে খবর ছিল, ওই দুই জঙ্গি রাশিয়ার মস্কো অথবা অন্য কোনও দূতাবাসের মাধ্যমে ভারতে আসার জন্য ভিসার আবেদন জানাবে৷ এই তথ্য হাতে পেয়েই রাশিয়াকে জানায় ভারত৷ সেই সূত্র ধরেই আজামভকে আটক করে সেদেশের ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস৷ 

    এর আগেই পয়গম্বর বিতর্ক নিয়ে হামলার ছক হতে পারে বলে ভারতকে সতর্ক করেছিল গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। সেইমতো ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়ায় কড়াকড়ি করেছে ভারত। তুর্কি, কাতার, কুয়েত, মধ্য এশিয়ার দেশগুলিকে ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়া আঁটসাঁট করা হয়েছিল। আর সেই কারণেই রাশিয়া  হয়ে ভারতে ঢোকার ছক কষেছিল ওই জঙ্গি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • ISIS Terrorist Musa: আইএস জঙ্গি মুসাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা এনআইএ আদালতের

    ISIS Terrorist Musa: আইএস জঙ্গি মুসাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা এনআইএ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুখ্যাত আইএস (ISIS) জঙ্গি আবু মুসাকে (Abu Musa) গ্রেফতারের ছ’বছর পরে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের (Life Imprisonment) সাজা শোনালো জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার (NIA) বিশেষ আদালত। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে সিআইডির (CID) হাতে গ্রেফতার হয়েছিল বর্ধমান বিস্ফোরণ কাণ্ডে (Burdwan blast case) অভিযুক্ত মহম্মদ মসিউদ্দিন ওরফে মুসা। দেশদ্রোহিতা (Treason) ও সন্ত্রাসবাদের (Terrorism) একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।  

    ২০১৩ সালের অক্টোবরে বর্ধমানের খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণের (Khagragarh blast) সঙ্গে যুক্ত ছিল এই জঙ্গি। ২০১৩ সাল থেকেই তাকে ধরতে ওৎ পেতে ছিল তদন্তকারী সংস্থা। অবশেষে ২০১৬ সালে হাওড়া-বিশ্বভারতী প্যাসেঞ্জার ট্রেন থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে। সঙ্গে বাজেয়াপ্ত করা হয় বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্র এবং ধারালো অস্ত্র। পরবর্তীতে পুলিশ জানতে পারে বীরভূমে নাশকতার ছক কষেছিল সে।  

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে বসেই ভাইবোনদের প্রতিমাসে ১০ লক্ষ টাকা পাঠায় দাউদ! দাবি ইডি-র

    ২০১৪ সালে এই জঙ্গি আইএসের খাতায় নাম লেখায়। আইএসের এক জঙ্গির সাথে সোশ্যাল মিডিয়ায় যোগাযোগ হয় তার। সেও বেশ কয়েকজনকে ওই জঙ্গি সংগঠনের সাথে যুক্ত করে। পরবর্তীতে ওই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় এনআইএ।

    তদন্ত এগোলে গোয়েন্দারা জানতে পারেন রাজ্যের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে নাশকতার পরিকল্পনা ছিল মুসার। দেশদ্রোহিতা ও  সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে যুক্ত থাকার অভিযোগে আগেই দোষী সাব্যস্ত হয় মুসা। তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০ (বি), ১২১(এ), ১২২, ১২৩ ধারায়, ইউএপিএ আইনের ১৮, ২০ ও ৩৮ ধারায় এবং অস্ত্র আইনের মামলা চলে। তার জেরেই শুক্রবার কলকাতায় এনআইএ-র বিশেষ আদালতে মুসার সাজা ঘোষণা করা হল।    

    আরও পড়ুন: নেপথ্যে জঙ্গি-যোগ? পঞ্জাবে পুলিশের সদর দফতরে গ্রেনেড হামলার তদন্ত পেতে পারে এনআইএ

    এই প্রথম এই রাজ্যে কোনও আইএস জঙ্গির সাজা ঘোষণা করা হল। গ্রেফতার হওয়ার ছ’বছর পর যাবজ্জীবনের সাজা দেওয়া হল মুসাকে। জেলবন্দি এই ছ’বছরেও একটুও বদলায়নি মুসা। ভাটা পড়েনি তেজে। জেলেও একাধিকবার  খারাপ ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে এই জঙ্গির বিরুদ্ধে। এমনকি ২০১৮ সালে শুনানি চলাকালীন আদালত কক্ষের মধ্যে ক্ষেপে ওঠে মুসা। বিচারক প্রসেনজিৎ বিশ্বাসকে লক্ষ্য করে জুতো ছোড়ে সে। যদিও লক্ষ্য ব্যর্থ হয় এবং তা এক আইনজীবীর গা ঘেঁষে চলে যায়। এই ঘটনার জেরে ভিডিও কনফারেন্সে তার শুনানির আবেদন জানানো হয়।   

    এছাড়াও জেলের ভিতরে অন্য বন্দিদের আক্রমণ করার একাধিক অভিযোগ রয়েছে মুসার বিরুদ্ধে। জানুয়ারিতে মুসা পিভিসি পাইপ নিয়ে আক্রমণ করেছিল হেড ওয়ার্ডেন অমল কর্মকারকে। মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন ওয়ার্ডেন। ২০১৭ সালে গ্রেফতার হওয়ার পরেও মুসা আলিপুর সংশোধনাগারের এক ওয়ার্ডেনকে আক্রমণ করেছিল। 

    আন্তর্জাতি জঙ্গিদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখত মুসা। শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, তামিলনাড়ু, হায়দ্রাবাদ, এমনকি জম্মু-কাশ্মীরের আইএস জঙ্গিদের সঙ্গেও যোগাযোগ ছিল মুসার৷ খাগড়াগড় বিস্ফোরণে ধৃত বীরভূমের আবদুল্লার সঙ্গে যোগাযোগ ছিল তার ৷ মুসা ও আবদুল্লা একসঙ্গে তামিলনাড়ুতে থাকত বলে পরবর্তীতে জানতে পারেন গোয়েন্দারা৷ গোটা দেশের আইএস জঙ্গিদের লিঙ্কম্যান হিসেবে কাজ করত সে।

    মুসাকে জেরা করে আইএস সম্পর্কিত বেশ কিছু তথ্য আদায় করেন গোয়েন্দারা। যেমন মুসা জানিয়েছিল আইএস মডিউলে সবাইকে কোড নামে ডাকা হয়৷ জঙ্গি গোষ্ঠীর সদস্য হওয়ার পর মুসার নাম হয়েছিল আবু আল মুসা আল বাঙালি৷ সিরিয়া ও আফগানিস্তান থেকে নিয়মিত ফোন আসত মুসার কাছে। নাশকতা নিয়ে চলত দীর্ঘ শলা পরামর্শ। ২০১৫ সালে বেশ কয়েক মাস দিল্লি ও কাশ্মীরে কাটিয়েছিল মুসা৷ এহেন জঙ্গিকে এদিন সাজা দিল আদালত। 

     

     

     

     

  • Sikh Killing in Pakistan: পেশোয়ারে জঙ্গির গুলিতে মৃত দুই শিখ, নিন্দা পাক প্রধানমন্ত্রীর

    Sikh Killing in Pakistan: পেশোয়ারে জঙ্গির গুলিতে মৃত দুই শিখ, নিন্দা পাক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানে (Pakistan) জঙ্গি হামলার বলি হলেন দুই শিখ (Sikh) ব্যবসায়ী। ঘটনাটি ঘটেছে আফগানিস্তানের সীমান্ত ঘেঁষা পেশোয়ারে (Peshawar)। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত দুই ব্যক্তির নাম কুলজিৎ সিং(৩৮) এবং রঞ্জিত সিং (৪২)। মশলার ব্যবসা ছিল তাঁদের। রবিবার সরবন্দ অঞ্চলের বট্টাতাল চকে নিজেদের দোকানে বসে বিকিকিনিতে ব্যস্ত ছিলেন ওই দু’জন। সেই সময়ই তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চালায় বাইকে চড়ে আসা দুই আততায়ী। কিছু বুঝে ওঠার আগেই গুলিবিদ্ধ হন দু’জন। ঘটনাস্থলেই মারা যান দুই ব্যক্তি। এই হামলার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গি সংগঠন আইসিস (ISIS)। ঘটনার পরপরই আইসিসের খোরাসান (Khorasan) ইউনিটের তরফে জানানো হয়, পেশোয়ারে দুই শিখকে হত্যা করেছে তারা। 

    ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন ভারতের পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান। ট্যুইটারে তিনি লেখেন, আমি বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে অনুরোধ করছি, তিনি যেন পাক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সেদেশে বসবাসকারী হিন্দু ও শিখদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।

    [tw]


    [/tw]

     

    এই ঘটনার নিন্দা করে পাকিস্তান সরকারকে নিশানা করেছে শিখ নেতৃত্ব। এই ঘটনার নিন্দা করেছে শিরোমণি গুরুদ্বারা প্রবন্ধক কমিটি (SGPC)। শিখদের বিভিন্ন উপাসনালয়ের দেখভাল করে এই কমিটি। তাঁদের তরফে বলা হয়েছে, “এই ধরনের হত্যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। পাকিস্তান সরকারের উচিৎ অবিলম্বে আততায়ীদের গ্রেফতার করা। নিজেদের কর্তব্য যেন ভুলে না যায় পাকিস্তান।” সংখ্যালঘুদের হত্যার বিষয়টি সারা পৃথিবীতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

     

    [tw]


    [/tw]

     

    এই হত্যার নিন্দা করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif)। ট্যুইট করে তিনি লিখেছেন, “খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলে আমাদের শিখ নাগরিকদের হত্যার (Terrorist Attack) ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। ঘটনার তদন্ত করতে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দোষীদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। মৃতদের পরিবারের প্রতি আমার সহানুভূতি জানাচ্ছি।” 

    [tw]


    [/tw]

    হত্যার নিন্দা করে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবত সিং মান জানান, এই ধরনের ঘটনা দুঃখজনক। গত সেপ্টেম্বরেও পেশোয়ারেই এক শিখ ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই হামলার নেপথ্যেও ছিল আইসিস জঙ্গিরা। রবিবার এই ঘটনার প্রতিবাদে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখান পাকিস্তানের শিখরা। পেশোয়ারে শিখরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে জানায় স্থানীয় বাসিন্দারা। অবিলম্বে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে মিছিল করেছেন সেখানকার শিখরা। 

     

LinkedIn
Share