Tag: ISRO

ISRO

  • Venus Orbit: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    Venus Orbit: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্র গ্রহে অভিযান (Venus Orbiter Mission) চালাবে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো (ISRO)। শুক্রকে প্রদক্ষিণ করার জন্য একটি মহাকাশযান (Spacecraft) প্রস্তুত করছে ইসরো। সৌরজগতের উষ্ণতম গ্রহের পৃষ্ঠের নীচে কী রয়েছে এবং এটিকে ঘিরে থাকা সালফিউরিক অ্যাসিড মেঘের রহস্য উদঘাটন করবে মহাকাশযান। এছাড়াও পরিকল্পিত পরীক্ষাগুলির মধ্যে রয়েছে শুক্রের পৃষ্ঠে ঘটে চলা প্রক্রিয়াগুলির সন্ধান, সক্রিয় আগ্নেয়গিরির হটস্পট এবং লাভা প্রবাহ সহ অগভীর উপ-পৃষ্ঠের স্তরবিন্যাস, বায়ুমণ্ডলের গঠন এবং গতিশীলতা অধ্যয়ন। এছাড়াও ভেনুসিয়ান আয়োনোস্ফিয়ারের সঙ্গে সৌর বায়ুর মিথস্ক্রিয়াও পর্যবেক্ষণ করা হবে।

    এক বৈঠকে ভাষণ দিতে গিয়ে ইসরো-র চেয়ারম্যান এস সোমনাথ (S Somnath) বলেছেন, “শুক্র মিশনটি নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে, একটি প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। এর জন্য় তহবিলের বিষয়টিও ঠিক করা হয়েছে।” সোমনাথ উদ্বোধনী ভাষণে বলেন, “শুক্র গ্রহের জন্য একটি মিশন তৈরি করা এবং স্থাপন করা ভারতের পক্ষে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সম্ভব। ভারতের কাছে এখন সেই সামর্থ্য আছে।”

    তিনি জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে শুক্র গ্রহের জন্য মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করা হতে পারে। ওই সময় পৃথিবী এবং শুক্র এতটাই কাছাকাছি আসবে যে মহাকাশযানটিকে ন্যূনতম পরিমাণ প্রপেলান্ট ব্যবহার করে কক্ষপথে রাখা যেতে পারে। ২০২৪ সালের পর আবার এই ধরনের সুযোগ আসবে ২০৩১ সালে। শুক্রগ্রহে অভিযান নিয়ে আশাবাদী ইসরো। মার্স বা চাঁদে যেরকম সফল অভিযান চালানো হয়েছিল শুক্রের ক্ষত্রেও তেমনই হবে, বলে বিশ্বাস বিজ্ঞানীদের। একসময় পৃথিবীর মতোই ছিল এই গ্রহ। অনেক বিজ্ঞানী একে পৃথিবীর যমজ গ্রহও বলে থাকেন। কিন্তু আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে এখানে প্রাণীরা বাস করতে পারে না এমনটাই মনে করেন বিজ্ঞানীরা। তাই এই গ্রহকে নিয়ে মানুষের এত আকর্ষণ।

  • GSAT-24 Satellite: ফরাসি রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি ভারতীয় GSAT-24 উপগ্রহের

    GSAT-24 Satellite: ফরাসি রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি ভারতীয় GSAT-24 উপগ্রহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হল দেশীয় জিস্যাট-২৪ (GSAT-24) কৃত্রিম উপগ্রহকে। বৃহস্পতিবার, দক্ষিণ আমেরিকার ফ্রেঞ্চ গায়ানায় (French Guyana) অবস্থিত কুরু (Kourou) উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ফরাসি সংস্থা আরিয়ানস্পেসের (Arianespace) আরিয়ান-৫ (Ariane-5) রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি দেয় জিস্যাট-২৪।

    ভারত সরকারের মহাকাশ দফতরের অধীনস্থ সংস্থা নিউ স্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেডের (NSIL) জন্য এই উপগ্রহ তৈরি করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা বা ইসরো (ISRO)। জানা গিয়েছে, এই উপগ্রহের সমগ্র ক্ষমতা বা টাটা প্লে-কে (Tata Play) লিজ দেওয়া হয়েছে। ইসরো-র দাবি, এর ফলে, ভারতের যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রভূত উন্নতি হবে।

    আরও পড়ুন: আইফোন ১৪ ফোনে থাকছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি? পড়ুন বিস্তারিত

    কী এই জিএসএটি (GSAT)?

    GSAT-এর পুরো নাম জিওসিনক্রোনাস স্যাটেলাইট (Geosynchronous Satellite)। GSAT-24 একটি 24-Ku ব্যান্ড কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট বা যোগাযোগ উপগ্রহ যার ওজন ৪ হাজার ১৮০ কেজি। সারা ভারতে ডিটিএইচ (DTH) অ্যাপ্লিকেশনের চাহিদা মেটানোর জন্য এটি উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। এই উপগ্রহটি সাধারণত বিভিন্ন তথ্য, অডিও, ভিডিও ব্রডকাস্টিং-এর জন্য ব্যবহার করা হবে। এই জিওসিনক্রোনাস স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর (Earth) উচ্চ কক্ষপথে (High Orbit) স্থাপন করানো হয়েছে যাতে, উপগ্রহটি পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে।

    কীভাবে এই স্যাটেলাইটটি কমিউনিকেশনকে প্রভাবিত করবে?

    নিউস্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেড থেকে জানানো হয়েছে যে, GSAT-24  বেশি পরিমাণে ডিটিএইচ চ্যানেলগুলি সরবরাহ করবে ফলে টিভি দেখা অনেক বেশি ভালো হবে। এছাড়াও ডিজিটালে পড়াশোনার ক্ষেত্রেও অনেক সুবিধে হবে, ডিজিটাল সিনেমা, তথ্য ট্রান্সফারের ক্ষেত্রেও অনেক উন্নতি দেখা যাবে। ডিটিএইচ অ্যাপ্লিকেশনের চাহিদা মেটাতে এই স্যাটেলাইটটি সাহায্য করবে।

    আরও পড়ুন: চাঁদ ও মঙ্গলের পর এবার শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে ইসরো

    NSIL-এর চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর (CMD) রাধাকৃষ্ণন দুরাইরাজ (Radhakrishnan Durairaj) জানান, এই স্যাটেলাইট পাঠানোর ক্ষেত্রে সমস্ত খরচ এনএসআইএল থেকে দেওয়া হয়েছে। স্যাটেলাইট, লঞ্চ, পরিবহন, লঞ্চ ক্যাম্পেইন ইত্যাদির যাবতীয় খরচ NSIL বহন করেছে।

  • R Madhavan: পাঁজি দেখে মঙ্গলে রকেট পাঠায় ইসরো, মন্তব্যে ট্রোলড মাধবন

    R Madhavan: পাঁজি দেখে মঙ্গলে রকেট পাঠায় ইসরো, মন্তব্যে ট্রোলড মাধবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথের দিনই মুক্তি পেতে চলেছে ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ (Rocketry : The Nambi Effect) সিনেমা। তার আগেই শিরোনামে ছবির পরিচালক তথা সিনেমার অন্যতম অভিনেতা আর মাধবন (R Madhavan)।  তাঁকে নিয়ে হইচই পড়ে গেছে অনুরাগীদের মধ্যে। ইসরোর (ISRO) বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণের (Nambi Narayana) জীবনকাহিনী নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’। আর এই সিনেমার মধ্যে দিয়েই পরিচালক হিসাবে ডেবিউ করছেন মাধবন। ছবি মুক্তির আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি।  মুভির প্রোমোশনে গিয়ে সাক্ষাৎকারে এমন এক মন্তব্য করেন, যা নিয়ে তাঁকে ট্রোল করা শুরু হয়।  কিন্তু কী এমন বললেন যার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চার শিরোনামে এই অভিনেতা?

    আরও পড়ুন: চরিত্রের প্রয়োজনে ভেঙেছিলেন নিজের চোয়াল! খোলসা করলেন আর মাধবন

    সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে তিনি ইসরো ও মঙ্গল অভিযান নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, “হিন্দু পঞ্জিকা (Panchang) দেখেই মঙ্গলগ্রহে রকেট পাঠিয়েছিল ইসরো।” তাঁর এই মন্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় বিতর্ক। ধেয়ে আসতে থাকে একের পর এক কটূক্তি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হন মাধবন।

    মাধবনের ভিডিও শেয়ার করে একজন ট্যুইটারে লেখেন, “বিজ্ঞান সকলের বোঝার বিষয় নয়। তা না জানাও কোনও অপরাধ নয়। কিন্তু কীভাবে এই কাজগুলি হয়, সে বিষয়ে জানা না থাকলে মুখ বন্ধ রাখাই উচিত।”

    [tw]


    [/tw]

    একজন বলেছেন “কয়েক মিনিট ধরে এমন ভয়ঙ্কর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মাধবন যা বলে গেলেন ইসরোর মঙ্গল অভিযান নিয়ে, তা অত্যন্ত বোকামি বললেও ভুল হবে।”

    [tw]


    [/tw]

    কেউ বললেন,  ‘মাধবনকে ততক্ষণই ভাল লাগে, যতক্ষণ তিনি মুখ না খোলেন।”

    [tw]


    [/tw]

LinkedIn
Share