Tag: ITR

ITR

  • ITR Filing: বাড়ছে না সময়সীমা, আজই আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন, জানেন তো?

    ITR Filing: বাড়ছে না সময়সীমা, আজই আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৩১ জুলাই। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন (ITR Filing) জমা দেওয়ার শেষ দিন। অর্থমন্ত্রক জানিয়েছে, আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না। তাই যাঁরা এখনও রিটার্ন দাখিল করেননি, তাঁদের হাতে সময় বলতে কেবল আজকের দিনটিই। যাঁদের অ্যাকাউন্ট অডিট করার প্রয়োজন নেই, তাঁদের রিটার্ন দাখিল (Income Tax Return) করতে হবে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই। এদিনের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করা না হলে জরিমানা দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা। অবশ্য বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে জরিমানা দিতে হবে হাজার টাকা। আয়ের পরিমাণ যত বেশি হবে, জরিমানার বহরও ততই বড় হবে।

    রিটার্ন দাখিল (ITR Filing)

    জানা গিয়েছে, গত অর্থবর্ষে রিটার্ন দাখিল হয়েছিল ৭ কোটি ৫১ লাখ। পয়লা এপ্রিল থেকে ২৫ জুলাই, এই সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল হয়েছিল প্রায় পাঁচ কোটি। শেষ সপ্তাহে রিটার্ন দাখিল হয় আড়াই কোটিরও বেশি। এর মধ্যে আবার শেষ দুদিনে রিটার্ন দাখিল হয়েছিল দেড় কোটির কাছাকাছি। কম সময়ে বিপুল পরিমাণ রিটার্ন দাখিল হওয়ায় সেবার একাধিকবার বসে গিয়েছিল আয়কর দফতরের ওয়েবসাইট। এবারও একই ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা আয়কর বিশেষজ্ঞদের। আয়কর দফতর সূত্রে খবর, ২৬ জুলাই পর্যন্ত পাঁচ কোটির সামান্য বেশি আয়কর রিটার্ন দাখিল হয়েছে (ITR Filing)। তাই ৩১ জুলাই হতে পারে এক কোটিরও বেশি রিটার্ন দাখিল।

    ইউ-টার্ন মলদ্বীপের, ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান ফেলে দ্বীপরাষ্ট্রের গলায় ‘ওয়েলকাম ইন্ডিয়া’!

    কীভাবে করবেন?

    প্রশ্ন হল, কীভাবে দাখিল করবেন রিটার্ন? প্রথমে প্যানকার্ড, আধারকার্ড, ব্যাঙ্কের ডিটেলস-সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র হাতের কাছে রাখুন। ইনকাম ই-ফাইলিং পোর্টালে গিয়ে সাইন আপ করুন। নতুন হলে, ‘রেজিস্টার ইওরসেল্ফ অ্যান্ড কি ইন ইওর প্যান টু কমপ্লিট দ্য রেজিস্ট্রেশন প্রসিডিওর’ সিলেক্ট করুন। যাঁরা আগে এভাবে রেজিস্ট্রশন করেছেন, তাঁরা এবার কেবল প্যান, পাসওয়ার্ড এবং ক্যাপচা কোড দিন। আপনার রোজগার অনুযায়ী বেছে নিন আইটিআর ফর্ম। প্যান, ঠিকানা-সহ যাবতীয় তথ্য জমা করুন। আপনার ফর্ম ঠিকঠাক পূরণ হয়েছে কিনা, তা জানতে ‘ভ্যালিডেট’ বাটন ক্লিক করুন। ট্যাক্স বাবদ আপনাকে কত টাকা দিতে হবে তা জানতে ‘ক্যালকুলেট ট্যাক্স’ বাটনে ক্লিক করুন (Income Tax Return)। পরে ক্লিক করুন ‘ই-পে’ ট্যাক্স। যাচাই করে রিটার্ন দাখিল করুন (ITR Filing)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • ITR Filing: ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন আয়কর রিটার্ন, না হলে জরিমানা

    ITR Filing: ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন আয়কর রিটার্ন, না হলে জরিমানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘনিয়ে আসছে রিটার্ন দাখিলের (ITR Filing) ডেডলাইন। এই ডেডলাইন পার হয়ে যাওয়ার পর যিনি রিটার্ন দাখিল (Income Tax) করবেন, তাঁকে গুণতে হবে জরিমানা। মনে রাখতে হবে, রিটার্ন দাখিল করা কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন হল সংক্ষিপ্ত নথি, যা থেকে জানা যায় আয়কর দাতা একটা অর্থবর্ষে কত টাকা রোজগার করেছেন।

    রিটার্ন দাখিল (ITR Filing)

    এই রিটার্ন দাখিল করলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে, আয়কর দাতাকে কত কর দিতে হয়েছে, কিংবা আয়কর দফতর থেকে তিনি কিছু ফেরত পাবেন কিনা। আয়কর দফতর বিভিন্ন রোজগারের মানুষের জন্য নানা রকম কর দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। কোনও ব্যক্তি যদি রিটার্ন দাখিল না করেন, তাহলে তাঁকে জরিমানা দিতে হবে। আয়কর দাতাদের রিটার্ন দাখিলের বিষয়টি মনে করিয়ে দিতে আয়কর দফতর মেসেজ পাঠায়। রিটার্ন দাখিল করতে গিয়ে কোনও সমস্যায় পড়লে কিংবা ইচ্ছে করে রিটার্ন দাখিল না করলে, জরিমানা দিতে হবে।

    গুণতে হবে জরিমানা

    অর্থবর্ষ শেষ হয়েছে ৩১ মার্চ, ২০২৪। তবে চলতি অর্থবর্ষে আইটি রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ৩১ জুলাই। রিটার্ন দাখিল (ITR Filing) করাটা বেশ সমস্যার, বিশেষত যাঁরা একা একাই ট্যাক্স দেন (অর্থাৎ, কোম্পানি নয়, ট্যাক্স দিতে হয় ব্যক্তি মানুষকে)। অফিস-কাছারির কাজ শেষ করে প্রয়োজনীয় নথি জোগাড় করে রিটার্ন দাখিল করাটা বেশ চাপের। এই সব করতে গিয়েই অনেকে ডেডলাইন মিস করে ফেলেন। পরে যখন রিটার্ন দাখিল করেন, তখন দিতে হয় গচ্চা।

    আরও পড়ুন: “অসমে দ্রুত বাড়ছে মুসলমান, জীবন-মরণের সমস্যা”, বললেন হিমন্ত

    রোজগারের বহরের ভিত্তিতে ঠিক হয়, জরিমানা বাবদ আপনাকে দিতে হবে ঠিক কত টাকা। কাউকে দিতে হবে হাজার টাকা, কারও ক্ষেত্রে আবার জরিমানার পরিমাণ দাঁড়াবে গিয়ে পাঁচ হাজার টাকায়। এর পর রয়েছে সুদ। তিনি কত দেরিতে রিটার্ন দাখিল করছেন, তার ওপর ভিত্তি করে দিতে হবে সুদ। মনে রাখতে হবে, যাঁদের বার্ষিক রোজগার পাঁচ লাখ টাকার নীচে, রিটার্ন দাখিলে দেরি হলে তাঁদের জরিমানা দিতে হবে এক হাজার টাকা। পাঁচ লাখ টাকার ওপর বার্ষিক আয় হলে, জরিমানার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে পাঁচ হাজার টাকা। তাই ডেডলাইন (Income Tax) পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন রিটার্ন (ITR Filing)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ITR Filing: ঠিকমতো আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন কিনা, যাচাই করেন? জানুন বিশদে

    ITR Filing: ঠিকমতো আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন কিনা, যাচাই করেন? জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন। ঘনিয়ে আসছে সময়। চলতি মাসের ৩১ তারিখের মধ্যেই দাখিল করতে হবে আয়কর রিটার্ন (ITR Filing)। ট্যাক্স ফাইলিংয়ের (Tax Return) একটি অংশ হল ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়া। আইটি রিটার্ন দাখিল করা হয়েছে কিনা, তা জানার জন্য হাতে সময় থাকে মাত্র ৩০ দিন। এই পর্বটি বৈধ। তার পরেই যদি দাখিল করা হয় আইটি রিটার্ন, তবে তা বৈধ বলা যাবে না।

    আয়কর রিটার্ন দাখিল যাচাইকরণ (ITR Filing)

    প্রশ্ন হল, কোনও একজন আয়কর দাতা কীভাবে জানবেন তিনি আয়কর রিটার্ন দাখিল (ITR Filing) করেছেন কিনা? এর একাধিক উপায় রয়েছে। এগুলির মধ্যে অন্যতম হল আধার ওটিপি, নেট ব্যাঙ্কিং কিংবা সরাসরি আইটিআর-ফাইভ ফর্ম দাখিল করে। একবার আপনি যদি যাচাই করে নিতে পারেন, আপনার আইটি রিটার্ন দাখিল হয়েছে কিনা, তাহলে আয়কর দফতর সেটি রিভিউ করবে। পরে ইমেলের মাধ্যমে ১৪৩(১) ধারায় আপনাকে একটি নোটিশ পাঠানো হবে। তখনই আপনি জানতে পারবেন, আপনার আইটি দাখিল হয়েছে, কি হয়নি।

    অনলাইন যাচাইকরণ

    এই যে নোটিশটি আপনি পাবেন, সেটাই আপনাকে জানিয়ে দেবে আপনার প্রসেসিং স্টেটাস, আপনার কোনও ট্যাক্স লায়াবিলিটিজ রয়েছে কিনা কিংবা আপনি কত টাকা ফেরত পাবেন। আইটি রিটার্ন দাখিল (ITR Filing) যাচাইয়ের জন্য সরকার অনেকগুলো অপশন দিয়েছ। যাঁরা অনলাইনে যাচাই করবেন, তাঁদের ওটিপি পাঠানোর ব্যবস্থাও করা হয়েছে সরকারের তরফে। তবে এসবই করা হবে আইটি রিটার্ন দাখিল করার পর। মনে রাখতে হবে আইটি রিটার্ন দাখিল প্রসেসের চূড়ান্ত ধাপ হল এই অনলাইন যাচাইকরণ।

    আরও পড়ুন: বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা নেই টাস্ক ফোর্সের, কবুল ‘নিধিরাম’দের

    আইটি রিটার্ন দাখিল করেছেন কিনা, তা যাচাই করা না হলে সমস্যায় পড়তে হতে পারে আয়কর দাতাকে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যাচাই করা না হলে আপনার আইটি রিটার্ন অবৈধ বলে গণ্য হতে পারে, দিতে হতে পারে জরিমানা, আয়কর দফতরের তরফে আপনাকে নোটিশও পাঠানো হতে পারে। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেস (CBDT) আরও তিরিশ দিন বাড়িয়েছে আইটি রিটার্ন দাখিল ভেরিফিকেশনের জন্য। এর আগে রিটার্ন দাখিলের জন্য সময় দেওয়া হয়েছিল ১২০ দিন। যাচাইকরণের দিন (Tax Return) বাড়িয়ে দেওয়া হল আরও ৩০ দিন (ITR Filing)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Income Tax: আয়কর রিটার্ন ফাইল করেননি! কত জরিমানা গুণতে হবে জানেন?

    Income Tax: আয়কর রিটার্ন ফাইল করেননি! কত জরিমানা গুণতে হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা অতিমারি পর্বে সময়সীমা পেরিয়া যাওয়ার পরেও আয়কর (Income Tax) জমা দেওয়ার সুযোগ দিয়েছিল সরকার। তবে যেহেতু করোনা পর্ব কাটিয়ে উঠে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশ, তাই চলতি বছর আয়কর জমার সময়সীমা বৃদ্ধির কোনও ইঙ্গিত দেওয়া হয়নি আয়কর দফতরের তরফে। যার অর্থ, ৩১ জুলাই আয়কর জমা দেওয়ার শেষ দিন।

    গুণতে হবে জরিমানা

    তবে নির্দিষ্ট এই দিনের মধ্যে আয়কর জমা না দিলে এই অর্থবর্ষের জন্য যে আর আয়কর জমা দেওয়া যাবে না, তা কিন্তু নয়। কারণ আয়কর জমা দেওয়া যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। তবে যেহেতু নির্দিষ্ট সময়সীমার (৩১ জুলাই) মধ্যে আয়কর জমা দেওয়া হয়নি, তাই এজন্য গুণতে হবে জরিমানা। বার্ষিক রোজগার পাঁচ লক্ষ টাকার বেশি হলে জরিমানা দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা। রোজগার পাঁচ লক্ষ টাকার কম হলে জরিমানা দিতে হবে এক হাজার টাকা।

    করদাতার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা

    মনে রাখতে হবে, যাঁরা কর (Income Tax) দিতে দায়বদ্ধ, তাঁদের আইটিআর ফাইল করতে হবে। তা না হলে আয়কর দফতর করদাতার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নিতে পারে। কর ফাঁকির জন্য করদাতার আয়কর নোটিশ সহ তিন মাস থেকে দু বছরের কারদণ্ড হতে পারে। করদাতা যদি ২৫ লক্ষ টাকার বেশি কর ফাঁকি দেন তাহলে তাঁর জেল হতে পারে সাত বছর পর্যন্ত।

    আরও পড়ুুন: প্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে ৫০ শতাংশ আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা মোদির

    রিটার্ন দাখিল করার পর ই-ভেরিফিকেশন করাও প্রয়োজন। কেননা, ই-ভেরিফিকেশন ছাড়া আইটিআর বৈধ বলে বিবেচিত হবে না। এই ই-ভেরিফিকেশনের জন্য আয়কর দফতর করদাতাদের ১২০ দিন সময় দেয়। এই সময়সীমার মধ্যেই আধারের মাধ্যমে করতে হবে ই-ভেরিফিকেশন। প্রসঙ্গত, নির্দিষ্ট সময়ের (৩১ জুলাই) মধ্যে আয়কর (Income Tax) জমা দিতে না পারলে, ট্যাক্স ডিডাকশনের যেসব সুযোগ সুবিধা মেলে, করদাতা সেগুলি নাও পেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বেড়ে যাবে ট্যাক্স লায়াবিলিটি। যার অনিবার্য পরিণতি আয়করের পরিমাণ বৃদ্ধি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • IT Return: কোন পথে বাঁচাবেন আয়কর? জানুন

    IT Return: কোন পথে বাঁচাবেন আয়কর? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের কষ্টের অর্জিত টাকার সিংহ ভাগই আয়কর দফতরের (Income Tax Department) কোষাগারে চলে যাবে, এমনটা কেই বা চায়! আবার সঠিক আইন মেনে কর দেওয়াটাও জরুরি। তাই বলে নিজের টাকা বাঁচাতে চাইবেন না এমন মানুষ বোধহয় আতস কাচ দিয়ে খুঁজলেও পাওয়া যাবে না। তাই ট্যাক্স বাঁচানোর ফাঁক-ফোকর খোঁজেন প্রায় সকলেই। অনেকেই আবার জানেন না কী করে ট্যাক্স বাঁচাবেন। 

    আরও পড়ুন: প্রতারণা করেছেন মেধা পাটকর! এফআইআর দায়ের

    বেশ কয়েকটি উপায়ে আপনি বাঁচাতে পারেন আপনার মাথার ঘাম পায়ে ফেলে রোজগার করা টাকা। জেনে নিন সেই উপায়গুলি কী কী? 

    করের পরিস্থিতি বিচার: 

    আগে সময় নিয়ে বসে দেখুন আপনার করের পরিস্থিতি কী? যদি দেখেন কোনও আয়কর সংক্রান্ত কোনও দায়বদ্ধতা নেই, অর্থাৎ, আপনার জিরো-রিটার্ন রয়েছে, বা বলা ভালো, আপনার আয় করমুক্ত শ্রেণিতে রয়েছে, তাহলে আপনার বেশি কর দেওয়া নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই। শুধুমাত্র আয়কর রিটার্ন ফাইল করলেই আপনার দায়িত্ব শেষ। কিন্তু যদি আপনার আয়কর কাটার সম্ভাবনা থেকে থাকে তাহলে আপনাকে বিষয়টি তলিয়ে ভাবতে হবে। কর বাঁচানোর বেশ কিছু পন্থা রয়েছে। চাইলে আপনারা সেই উপায়ে বেশি করের হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন।

    আরও পড়ুন: আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আগে এই ভুলগুলো ভুলেও করবেন না

    আগে ঠিক করুন আয়করের কোন নিয়মের আওতায় থাকবেন?

    পুরনো নিয়মের আওতায় থাকলে করমুক্ত আয়ের পরিমাণ কম হলেও, তাতে অনেক ছাড় দেওয়া আছে। আয়করের নতুন নিয়মে করমুক্ত আয়ের স্ল্যাব ওপরে উঠিয়ে দিলেও, তাতে কোনও ছাড় নেই। করে ছাড় পেতে আপনাকে পুরোনো নিয়মের আওতায় আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে। 

    দেখে নিন কী কী উপায়ে ছাড় পেতে পারেন: 

    কর পরিকল্পনা মানেই সব সময় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি কেনা নয়। নিজের দৈনন্দিন খরচ দেখিয়েও করে ছাড় পেতে পারেন। সেই দৈনন্দিন খরচগুলো হল: 

    • বাচ্চাদের টিউশন ফি
    • জীবন এবং চিকিৎসা বিমা
    • প্রভিডেন্ট ফান্ডে রাখা টাকা
    • ঋণ বা ইএমআই

    যদি নতুন সম্পত্তি কেনার সামর্থ্য আপনার না থাকে, তাহলে এই উপায়গুলিতে আপনারা কর বাঁচাতে পারেন। এইসব খরচ আপনি তখনও দেখাতে পারবেন, যদি খরচগুলি বছরের ৩১ মার্চের আগে করা হয়। এই বিনিয়োগগুলির সঠিক প্রমাণ রাখা অত্যন্ত জরুরি। ভবিষ্যতে যেকোনও প্রয়োজনে আয়কর দফতর সেই প্রমাণ আপনার কাছ থেকে চাইতে পারে। 

    রয়েছে আরও কিছু উপায়

    যদি আপনি কোনও ভাড়া বাড়িতে থাকেন এবং নিয়মিত ভাড়া দেন তাহলে আয়করে ছাড় পেতে পারেন। এর জন্যে আপনাকে আপনার ভাড়ার রসিদ প্রমাণপত্র এবং বাড়ির মালিকের প্যান কার্ডের তথ্য দিতে হবে। 

     

     

     

     

LinkedIn
Share