Tag: Jharkhand

Jharkhand

  • Jharkhand: ডিলিস্টিংয়ের দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের জনজাতিরা

    Jharkhand: ডিলিস্টিংয়ের দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের জনজাতিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথক জেলার দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) জনজাতিরা। বুধবার থেকে পথে নেমেছেন তাঁরা। আন্দোলনকারীদের তরফে জেলা প্রশাসনকে স্মারকলিপিও দেওয়া হয়েছে। ডি-লিস্টিংয়ের দাবিও জানানো হয়েছে জনজাতিদের তরফে। রাজ্যের সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে স্বর্ণ রিলিজিয়ন কোডের মতো একটি রেজলিউশন পাশ করতে। এটি কেন্দ্রীয় সরকারকে জমা দিতেও বলা হয়েছে।

    জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের ব্যানারে আন্দোলন

    জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের ব্যানারে আন্দোলন চলছে। ভারতজুড়ে ডিলিস্টিং এবং জনজাতিদের অবৈধ ধর্মান্তরিতকরণের দাবি (Jharkhand) জানিয়েছে জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের ২৪টি জেলায় আন্দোলনে নেমেছেন জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ। যে জেলাগুলিতে আন্দোলন হচ্ছে, সেগুলির মধ্যে রয়েছে গুমলা, হাজারিবাগ, সিমডেগা, বোকারো, ছাতরা এবং লাতেহারও। এই সব এলাকায় জনজাতি সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষ ডিলিস্টিংয়ের প্রতি সরকারি উদাসীনতায় সোচ্চার হয়েছেন।

    বদলালো সমাবেশের দিন

    এই দাবিতে লোহারদাগা ও রাজ্যের রাজধানী রাঁচিতে যে সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল, তা আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। ৯ ফেব্রুয়ারি এই সমাবেশ হওয়ার কথা। জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের জাতীয় মিডিয়া আহ্বায়ক শারদ চৌহানই এ খবর জানান। উল্লেখ্য যে, এর আগে উলগুলান ডি-লিস্টিং মহা সমাবেশের আয়োজন করেছিল জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চ। গত ২৪ ডিসেম্বর রাঁচির মরহাবাদী গ্রাউন্ডে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। অংশ নিয়েছিলেন জনজাতি সম্প্রদায়ের বহু মানুষ। খ্রিস্টমাসের আগের দিন এত মানুষের ভিড় জানান দিয়েছিল, নিজেদের দাবিতে অনড় জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ।

    আরও পড়ুুন: ভোটে কি দাঁড়াবেন না দেব! তিন সরকারি পদ থেকে ইস্তফা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    আন্দোলনকারীদের তরফে সোমা ওঁরাও বলেন, “আমরা রাজ্য সরকারকে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে বলেছিলাম স্বর্ণ কোডের মতো একটি রেজলিউশন পাশ করতে। যাতে জনজাতি সম্প্রদায়ের মধ্যে যাঁরা খ্রিস্টান কিংবা অন্য কোনও ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন, তাঁরা যেন সংরক্ষণের সুবিধা না পান।”

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় পাশ হয় স্বর্ণ রিলিজিয়ন কোড। গত জনগণনায় এঁদের গণনা করা হয়েছিল। পরে সেই তথ্য রাজ্যপালের মাধ্যমে কেন্দ্রের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও এ ব্যাপারে চিঠি লিখেছিলেন (Jharkhand) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Jharkhand: ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা, তিন দিনের মধ্যেই শক্তি পরীক্ষা দেবে চম্পাই সরকার

    Jharkhand: ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা, তিন দিনের মধ্যেই শক্তি পরীক্ষা দেবে চম্পাই সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য সময় দেওয়া হয়েছিল ১০ দিন। তবে তার আগেই আস্থাভোটের মাধ্যমে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে প্রস্তুত ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মহাগটবন্ধনের সরকার। জেএমএম নেতৃত্বাধীন মহাগটবন্ধন সরকারের মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, তিন দিনের মধ্যেই আস্থাভোটের মাধ্যমে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার ৪৩ জন বিধায়কের সমর্থন নিয়ে ঝাড়খণ্ডের নয়া মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন জেএমএম নেতা চম্পাই সোরেন।

    চম্পাইয়ের শক্তি

    বুধবারই ইডির হাতে গ্রেফতার হন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। তার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন চম্পাই। শাসক দলের বিধায়কদের সকলেই তাঁকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানান। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য চম্পাই সরকারকে ১০ দিন সময় দেন রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণণ। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। ম্যাজিক ফিগার ৪১। শাসক জোটের পক্ষে রয়েছেন ৪৮ জন বিধায়ক। এর মধ্যে জেএমএমের বিধায়ক সংখ্যা ২৯, কংগ্রেসের ১৬, আরজেডির ১ এবং সিপিআই (লিবারেশন) ১। এই মুহূর্তে চম্পাইয়ের সঙ্গে রয়েছেন ৪৩ জন বিধায়ক। চারজনের খোঁজ মেলেনি।

    বিরোধী শিবিরে কারা

    আর বিরোধী শিবিরে রয়েছেন ৩২ জন। এঁদের মধ্যে বিজেপির ২৫ জন, আজসুর ৩ জন, এনসিপি (অজিত) ১ এবং নির্দল ৩ জন। যেহেতু আস্থাভোটের জন্য (Jharkhand) রাজ্যপাল ১০ দিন সময় দিয়েছেন, তাই ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা করছেন জেএমএম নেতৃত্ব। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই তিন দিনের মধ্যেই আস্থাভোটে অংশ নিতে চাইছে মহাগটবন্ধনের সরকার।

    আরও পড়ুুন: আড়াল থেকে কলকাঠি নাড়তেন! আদালতে পার্থর পর্দাফাঁস করল সিবিআই

    প্রসঙ্গত, বিধায়ক কেনাবেচার আশঙ্কা থেকেই শুক্রবার মহাগটবন্ধনের ৪০ জন বিধায়ককে কংগ্রেসশাসিত তেলঙ্গনায় উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। কড়া প্রহরায় হায়দরাবাদের একটি রিসর্টে রাখা হয়েছে তাঁদের। এদিকে, বিধানসভার আস্থাভোটে হেমন্ত অংশ নিতে পারবেন বলে জানিয়ে দিল রাঁচি আদালত। শনিবার ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে এই অনুমতি দিয়েছে আদালত।

    প্রসঙ্গত, জমি জালিয়াতি মামলায় হেমন্তকে গ্রেফতার করেছে ইডি। বুধবার দুপুর থেকে প্রায় সাত ঘণ্টা ধরে হেমন্তের রাঁচির বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। রাতে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। গ্রেফতারি আশঙ্কা করেই রাজভবনে গিয়ে ইস্তফা দেন তিনি (Jharkhand)।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Hemant Soren: বিদ্রোহ হেমন্তের পরিবারে, কল্পনাকে মুখ্যমন্ত্রী চান না জেএমএমের সিংহভাগ বিধায়ক!

    Hemant Soren: বিদ্রোহ হেমন্তের পরিবারে, কল্পনাকে মুখ্যমন্ত্রী চান না জেএমএমের সিংহভাগ বিধায়ক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির প্রশ্নবাণের মুখে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। রাঁচিতে জমি কেনাবেচায় আর্থিক অনিয়ম ও নথি জালিয়াতি সংক্রান্ত মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সপ্তমবারের জন্য তলব করা হয়েছিল হেমন্তকে। এর আগে ছ’ বার সমন পেয়েও হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। বুধবার দিলেন হাজিরা।

    সাদা কাগজে সই!

    ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হয়ে যেতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তাঁর দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার বিধায়করা। যদি হেমন্তকে গ্রেফতার করা হয়, তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসবেন তাঁর স্ত্রী কল্পনা। তিনি গ্রেফতার হওয়ার পরে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসতে তাঁর স্ত্রীকে যাতে বিদ্রোহের মুখে পড়তে না হয়, সেজন্য দলীয় বিধায়কদের সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, স্ত্রী কল্পনা এবং মন্ত্রী চম্পাই সোরেনের মধ্যে কোনও একজন যাতে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসতে পারেন, তাই এই ব্যবস্থা।

    বিজেপি সাংসদের দাবি

    তবে হেমন্তের (Hemant Soren) পরে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কল্পনার বসাটা নিছক কেক ওয়াক হবে না বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবের দাবি, কল্পনা মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিদ্রোহ শুরু হয়েছে হেমন্তের দলের অন্দরে। তিনি জানান, ২৯ জন বিধায়কের মধ্যে ১৮ জনই চান না মুখ্যমন্ত্রীর তখতে বসুন কল্পনা। তিনি বলেন, “জেএমএমের ১৮ জন বিধায়ক বসন্ত সোরেনকে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে দেখতে চান।” দুমকার বিধায়ক বসন্ত হেমন্তের ভাই। ঝাড়খণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার আরও একজন। তিনি হলেন হেমন্তের বড় দাদা প্রয়াত দুর্গা সোরেনের স্ত্রী সীতা।

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজোর অনুমতি এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৮১। শাসক জোটের পক্ষে রয়েছেন ৪৯ জন। এর মধ্যে হেমন্তের দলের বিধায়কের সংখ্যা ২৯। বাকি কুড়িজনের মধ্যে রয়েছে কংগ্রেস, এনসিপি, বাম এবং আরজেডির বিধায়ক। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার হেমন্তের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ৩৫ জন। বাকিরা সীতার পাশে রয়েছেন বলে খবর। সীতা বলেন, “আমি সোরেন পরিবারের বড় বউমা। আমার প্রয়াত স্বামী দীর্ঘদিন ধরে ঝাড়খণ্ডকে পৃথক রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। আমি হেমন্তকে তাঁর উত্তরাধিকার বলে মনে করি, অন্য কিছু নয়।” তিনি বলেন, “গুরুজি (শিবু সোরেন) এবং আমার স্বামীর জল-জঙ্গল-জমিনের স্বপ্ন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।”

    সীতার বক্তব্যের নির্যাস, মুখ্যমন্ত্রীর (Hemant Soren) পদের দাবিদার তিনিই। আর যদি তা হয়, তাহলে বনবাসে যেতে হবে সীতাকে নয়, কল্পনাকে! এদিকে, বাংলার মতো ঝাড়খণ্ডেও ইডির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে সে রাজ্যের পুলিশ। রাঁচির পুলিশ সুপার চন্দন সিনহা বলেন, ইডি আধিকারিকরা মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর। তাই দায়ের হয়েছে এফআইআর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Ram Temple Inauguration: তিন দশক ধরে মৌন! রামমন্দির উদ্বোধন হলেই কথা বলবেন সরস্বতী দেবী

    Ram Temple Inauguration: তিন দশক ধরে মৌন! রামমন্দির উদ্বোধন হলেই কথা বলবেন সরস্বতী দেবী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দশক ধরে কথা বলেননি। প্রতিজ্ঞা ছিল স্বপ্ন সত্যি হলে তবেই মুখ খুলবেন। অবশেষে স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে ৮৫ বছরের সরস্বতী দেবীর। অযোধ্যায় উদ্বোধন হতে চলেছে রাম মন্দিরের (Ram Temple Inauguration)। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর যেদিন অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধংস হয়েছিল, সেদিন অনির্দিষ্টকালের জন্য মৌনব্রত শুরু করেছিলেন ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা মধ্য পঞ্চাশের সরস্বতী দেবী। অযোধ্যায় রামমন্দির তৈরি হলে সেই ব্রত ভাঙবেন বলে কথাও দিয়েছিলেন। অবশেষে স্বপ্নপূরণ হতে চলেছে তাঁর। 

    অযোধ্যার ‘মৌনি মাতা’

    সোমবার রাতেই ধানবাদের বাসিন্দা সরস্বতী রওনা দিয়েছেন রামমন্দিরের উদ্দেশ। ২২ তারিখ ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকবেন বলে। সরস্বতীর এক আত্মীয়ের কথায়, “মহন্ত নিত্যগোপাল দাসের থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে উনি প্রায়ই অযোধ্যায় (Ayodhya) যেতেন। ৩০ বছর আগে জানিয়েছিলেন নিজের চোখে রামমন্দির দেখে তবেই মৌন ভাঙবেন। ২২ তারিখ তিনি মুখ খুলবেন।” অযোধ্যায় ‘মৌনি মাতা’ নামে পরিচিত সরস্বতী দেবী সাইন ল্যাঙ্গুয়েজের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এবং প্রয়োজনে জটিল বাক্য লিখে বোঝাতেন। যদিও তিনি ‘মৌন ব্রত’ থেকে বিরতি নিয়ে ২০২০ সাল পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুরে এক ঘণ্টা করে কথা বলতেন। কিন্তু যেদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তারপর থেকে তিনি সম্পূর্ণ নীরব হয়ে গিয়েছেন। অপেক্ষায় থেকেছেন মন্দির উদ্বোধনের।

    আরও পড়ুন: কোচবিহারে তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির, উদ্যোগী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক

    রাম-নামেই সমর্পিত জীবন

    সরস্বতী দেবীর কনিষ্ঠ সন্তান ৫৫ বছর বয়সী হরে রাম আগরওয়াল জানান মন্দিরটি উদ্বোধনের দিন ঘোষণার পর থেকেই তাঁর  মা উচ্ছ্বসিত। সোমবার রাতে ধানবাদ রেল স্টেশন থেকে গঙ্গা-সুতলেজ এক্সপ্রেসে অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। বাঘমারা ব্লকের ভৌরা এলাকার বাসিন্দা হরে রাম আরও জানান, আগামী ২২ জানুয়ারি মন্দির উদ্বোধনের পর তাঁর মা নীরবতা ভাঙবেন। রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সরস্বতী দেবীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মহন্ত নৃত্যগোপাল দাসের শিষ্যরা। ১৯৮৬ সালে স্বামী দেবকীনন্দন আগরওয়ালের মৃত্যুর পর ভগবান রামের কাছে নিজের জীবন উৎসর্গ করেন সরস্বতী দেবী। তারপর থেকে অধিকাংশ সময় তীর্থ করেই জীবন অতিবাহিত করেছেন সরস্বতী দেবী৷ ২০০১ সালে নিজের সন্তানদের জন্য মধ্যপ্রদেশের চিত্রকূটে সাত মাস তপস্যা করেছিলেন সরস্বতী দেবী৷ কথিত আছে, বনবাসের সময় চিত্রকূটে একটা দীর্ঘ সময় কাটিয়েছিলেন রামচন্দ্র৷

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: ভেস্তে গেল প্রজাতন্ত্র দিবসে নাশকতার ছক, এনআইএ হানায় ধৃত ৮ জঙ্গি

    NIA: ভেস্তে গেল প্রজাতন্ত্র দিবসে নাশকতার ছক, এনআইএ হানায় ধৃত ৮ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠিক ন’ দিনের মাথায় ফের গ্রেফতার ৮ আইএস জঙ্গি। প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে ফের একবার ইসলামিক স্টেটসের (isis) নাশকতার ছক ভেস্তে দিল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে, এনআইএ (NIA)। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, সোমবার কর্নাটকের বল্লারি সহ জঙ্গিদের বিভিন্ন ডেরায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেহভাজন ওই জঙ্গিদের।

    জঙ্গি ডেরায় কী মিলল জানেন?

    জঙ্গিদের খোঁজে এদিন অভিযান চালানো হয়েছে মুম্বই, পুণে এবং দিল্লিরও কয়েকটি ঠিকানায়। উদ্ধার হয়েছে বিস্ফোরক তৈরির উপকরণ পটাশিয়াম ও সালফার নাইট্রেট, বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম, গান পাউডার, চারকোল, সুগার, ইথানল, ধারাল অস্ত্র, নগদ টাকা, স্মার্টফোন, একাধিক ডিজিটাল ডিভাইস এবং বিভিন্ন নথিপত্র। ন’ দিন আগেই মহারাষ্ট্র ও কর্নাটকের ধারাবাহিক অভিযান চালিয়েছিল এনআইএ (NIA)। সেই অভিযানে গ্রেফতার হয়েছিল ১৫জন জঙ্গি।

    গ্রেফতার এক চাঁই

    ওই অভিযানে গ্রেফতার হয়েছিল আইএসের এক মাথাও। সোমবার এনআইএ হানা দিয়েছিল জঙ্গিদের ১৯টি ডেরায়। গ্রেফতার করা হয়েছে আরও ৮জনকে। এদের মধ্যে রয়েছে বল্লারি মডিউলের ওই জঙ্গিদের নেতা মহম্মদ সুলেমান ওরফে মিনাজও। ধৃতদের মধ্যে বল্লারি ছাড়াও ছিল বেঙ্গালুরু, পুণে, মুম্বই, দিল্লি ও বোকারোর বাসিন্দারা। এনআইএ জেনেছে, দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জনবহুল শহরের ব্যস্ততম এলাকায় নাশকতার ছক কষেছিল ধৃত জঙ্গিরা।

    আরও পড়ুুন: “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    এনআইএ-র তরফে জারি করা বিবৃতিতে মুখপাত্র জানিয়েছেন, “আজ আমরা মিনাজ ওরফে মহম্মদ সুলেমান ও সঈদ সমীরকে বল্লারি থেকে গ্রেফতার করেছি। মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে আনাস ইকবাল শেখকে। বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে মহম্মদ মুনিরুদ্দিন, সঈদ সামিউল্লা ওরফে সামি এবং মহম্মদ মুজাম্বেলকে। দিল্লি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে সঈদ রহমানকে। আর জামশেদপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে মহঃ শাহবাজ ওরফে জুলফিকার গুড্ডুকে।”

    তিনি বলেন, “এদিনের অভিযানে যে আট জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই আইএসের সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মের সঙ্গে যুক্ত। মিনাজ ওরফে মহঃ সুলেমানের নেতৃত্বে তারা কাজকর্ম করছিল।” এনআইএ (NIA) জানিয়েছে, দেশে ইরাক ও সিরিয়ার ইসলামিক স্টেটের মেরুদণ্ড ভাঙতে অভিযান চালানো হয়েছে। নিষিদ্ধ এই সংগঠন ভারত-বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। যেসব রাজ্যে এদিন হানা দেওয়া হয়েছে, সেখানকার পুলিশকেও শামিল করা হয়েছিল অভিযানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Cyber Crime: পাকিস্তানি যোগ! ১০ দিনে ৫২জন সাইবার অপরাধীকে গ্রেফতার করল ঝাড়খণ্ড পুলিশ

    Cyber Crime: পাকিস্তানি যোগ! ১০ দিনে ৫২জন সাইবার অপরাধীকে গ্রেফতার করল ঝাড়খণ্ড পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১০দিন ধরে পরপর অভিযান চালিয়ে সাইবার ক্রাইমে যুক্ত থাকার অভিযোগে ৫২ জনকে গ্রেফতার করেছে ঝাড়খণ্ড পুলিশ। গিরিডি, হাজারিবাগ, জামতারা অঞ্চলে এই অভিযানগুলো চালানো হয়েছিল। সীমান্তবর্তী ঝাড়খণ্ডের এই গ্রামগুলিতে অভিযান চালিয়ে আন্তর্জাতিক সাইবার চক্রেরও খোঁজ পেয়েছে পুলিশ। ওই সাইবার চক্রটি পাকিস্তান থেকে চালানো হয় বলেও অনুমান পুলিশের।

    কী বলছে পুলিশ

    ঝাড়খণ্ড পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, অ্যাপের মাধ্যমে নগ্ন ভিডিয়ো কল করে প্রতারণার জাল বিস্তার করেছিল ওই দুষ্কৃতীরা। ব্যবহারকারীকে ভিডিয়ো কলের মাধ্যমে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হত। নগ্ন ভিডিয়ো কলের ছবি তুলে তা দেখিয়ে চলত লাগাতার ব্ল্যাকমেল। এ ছাড়া, সন্তানসম্ভবা মহিলাদেরও ঠকানো হত ভিন্ন কৌশলে। হাজারিবাগ পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, রবিবার অভিযান চালিয়ে বিহারের চম্পারণের বাসিন্দা সইফ রিয়াজ ওরফে শিবুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের ছাতরা ও হানতুরগঞ্জের অরবিন্দ কুমার, নীতীশ কুমার, রামান কৌশিককেও ধরেছে পুলিশ। এরা পাকিস্তানের একটি নম্বর থেকে নির্দেশ পেত সেইরকমই কাজ চলত।  

    গিরিডিতে অভিযান

     ঝাড়খণ্ডের গিরিডিতেও কয়েক জন সাইবার অপরাধীর খোঁজ পায় পুলিশ। পরিকল্পনা করে ফাঁদ পেতে তাঁদের কাছে পৌঁছে যায়। কিন্তু পুলিশ দেখেই পালানোর ফন্দি আঁটে ওই দুষ্কৃতীরা। নানা কৌশলে গ্রামের রাস্তা দিয়ে তারা ছুটছিল। পিছনে ধাওয়া করে রুদ্ধশ্বাসে ছুটছিলেন পুলিশ আধিকারিকেরাও। তবে তাঁরা কেউ পুলিশের পোশাকে ছিলেন না। সাদা পোশাকে দুষ্কৃতীদের ধরতে গিয়েছিলেন তাঁরা। ছ’জনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে নগদ ৮,২৯,৬০০ টাকা উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে ছিল ১২টি মোবাইল ফোন, ২১টি এটিএম কার্ড, ১৮টি সিম কার্ড, ১২টি ব্যাঙ্কের পাসবই, ছয়টি চেকবই, চারটি প্যান কার্ড এবং দু’টি আধার কার্ড। জামতারা অঞ্চলেও অভিযান চালিয় ৩০ জন অপরাধীকে ধরা হয়েছে বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: এবার নাড্ডার নিশানায় কংগ্রেস-ধীরজ, কী বললেন বিজেপি সুপ্রিমো?

    JP Nadda: এবার নাড্ডার নিশানায় কংগ্রেস-ধীরজ, কী বললেন বিজেপি সুপ্রিমো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) নিশানায় কংগ্রেস এবং হাত-শিবিরের ঝাড়খণ্ডের সাংসদ ধীরজ সাহু। রবিবার দলীয় সহকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন বিজেপি প্রধান। সেখানেই নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    উদ্ধার ২৯০ কোটি টাকা

    কংগ্রেসের ঝাড়খণ্ডের সাংসদ ধীরজের সংস্থার বিভিন্ন অফিস থেকে উদ্ধার হয়েছে ২৯০ কোটি টাকা। আয়কর দফতর অভিযান চালিয়ে ওই টাকা উদ্ধার করেছে। তা নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। ধীরজের এই নগদ অর্থই নয়া অস্ত্র তুলে দিয়েছে বিজেপির হাতে। এক্স হ্যান্ডেলে নাড্ডা লিখেছেন, “বন্ধু, আপনি (ধীরজ) এবং আপনার নেতা রাহুল গান্ধী, আপনাদের দুজনকেই জনগণের কাছে কৈফিয়ত দিতে হবে। এটা নিউ ইন্ডিয়া। এখানে রাজপরিবারের নামে এক্সপ্লয়টেশন বরদাস্ত করা হবে না। দৌড়তে দৌড়তে আপনি ক্লান্ত হয়ে যাবেন। কিন্তু আইন আপনাকে ছাড়বে না।”

    মোদি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গ্যারান্টি

    তিনি লিখেছেন, “যদি কংগ্রেস দুর্নীতির গ্যারান্টি হয়, তবে মোদি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গ্যারান্টি। জনগণের কাছ থেকে লুটে নেওয়া প্রতিটি পাই-পয়সা তাঁদের ফেরত দেওয়া হবে।” নগদ প্রায় ৩০০ কোটি টাকা উদ্ধারের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত (JP Nadda) দাবি করেছে ওড়িশা বিজেপি। শাসক দল বিজেডির কাছেও এ ব্যাপারে কৈফিয়ত চেয়েছে তারা। ওড়িশা বিজেপির মুখপাত্র মনোজ মহাপাত্র এদিন একটি ছবিও সংবাদ মাধ্যমের সামনে তুলে ধরেন। তাতে দেখা যাচ্ছে, রাজ্যের এক মহিলা মন্ত্রী মঞ্চ শেয়ার করছেন এমন এক মদ ব্যবসায়ীর সঙ্গে, যাঁর বাড়িতেও অভিযান চালাচ্ছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা।

    গত বুধবার থেকে ধীরজের বাড়ি ও সংস্থার বিভিন্ন অফিসে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে আয়কর দফতর। উদ্ধার হওয়া নগদ টাকা গুণতে আগে ছোট-বড় মিলিয়ে ৪০টি মেশিন আনা হয়েছিল। আজ আরও বেশ কয়েকটি মেশিন নিয়ে আসা হয়েছে। দলীয় সাংসদের সংস্থার অফিসে টাকার পাহাড়ের হদিশ মেলায় ধীরজের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে শুরু করেছে কংগ্রেস। শনিবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। কেবল তিনিই এ ব্যাপারে বলতে পারবেন। তাঁরই উচিত এর ব্যাখ্যা দেওয়া। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন জায়গা থেকে আয়কর দফতর এই টাকা উদ্ধার করেছে। তাঁর সম্পত্তির বহর সম্পর্কে ব্যাখ্যা তাঁকেই দিতে হবে (JP Nadda)।”

    আরও পড়ুুন: দলীয় সাংসদের বাড়িতে নোটের পাহাড়! ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Congress: দলীয় সাংসদের বাড়িতে নোটের পাহাড়! ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস!

    Congress: দলীয় সাংসদের বাড়িতে নোটের পাহাড়! ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস!

    মাধ্যম নিউড ডেস্ক: ২০১০ সাল থেকে তিনি কংগ্রেসের (Congress) টিকিটে রাজ্যসভার সাংসদ। অথচ তাঁর বাড়িতে যে নগদ টাকার পাহাড়, তা জানেন না কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব! এখন যখন ঝুলি থেকে বিড়াল বের হচ্ছে, তখনই ঝাড়খণ্ডের সাংসদ ধীরজ সাহুর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করল কংগ্রেস।

    কী বলছে কংগ্রেস

    শনিবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, “এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। কেবল তিনিই এ ব্যাপারে বলতে পারবেন। তাঁরই উচিত এর ব্যাখ্যা দেওয়া। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন জায়গা থেকে আয়কর দফতর এই টাকা উদ্ধার করেছে। তাঁর সম্পত্তির বহর সম্পর্কে ব্যাখ্যা তাঁকেই দিতে হবে।” প্রসঙ্গত, ধীরজ ঝাড়খণ্ডের সাংসদ। বাংলা, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গায় হানা দিয়ে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা উদ্ধার করেছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা।

    টাকা গুণতে ৪০টি মেশিন

    এই টাকার মধ্যে ২৫০ কোটি টাকাই উদ্ধার হয়েছে ওড়িশার বলঙ্গির জেলায় অবস্থিত ডিস্টিলারি সংস্থার অফিস থেকে। এই সংস্থাটি ধীরজেরই। এছাড়াও অন্যান্য জায়গা থেকে উদ্ধার হয়েছে আরও প্রচুর নগদ। বুধবার শুরু হওয়া আয়কর দফতরের অভিযান চলেছে শনিবার রাত পর্যন্ত। টাকার পরিমাণ জানতে আয়কর দফতর ছোট-বড় ৪০টি টাকা গোণার মেশিন বসিয়েছে। টাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য বেশ (Congress) কয়েকটি বড় গাড়িও নিয়ে আসা হয়েছে। কংগ্রেস যখন ধীরজকে ঝেড়ে ফেলতে ব্যস্ত, তখন সোনিয়া গান্ধীর দলকে নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির সঙ্গেই জুড়ে তামাম বিশ্বের অগ্রগতি’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    তিনি বলেন, “যেখানেই দুর্নীতি, সেখানেই রয়েছেন একজন কংগ্রেস নেতা। এমন নয় যে, এই প্রথম কোনও কংগ্রেস নেতা কোনও দুর্নীতিতে জড়ালেন।” তিনি বলেন, “কেবল মানুষ নয়, টাকা গুণতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছে মেশিনও। দুর্নীতিতে যুক্ত এক কংগ্রেস সাংসদের বাড়ি থেকে উদ্ধার হচ্ছে কোটি কোটি টাকা! এই গান্ধী পরিবারের এটিএম কে, উত্তরের অপেক্ষায় (Congress) রইলাম।” এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, “দেশবাসীর দেখা উচিত এই নোটের স্তূপ। তার পর তাঁদের নেতাদের কাছে সততার বাণী শুনুন। জনগণের কাছ থেকে যা লুট করা হয়েছে, প্রত্যেক পাই-পয়সা ফেরত দেওয়া হবে। এটা মোদির গ্যারান্টি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Congress: ২৫০ কোটি পার…! কে এই ধীরজ সাহু, যার বাড়িতে মিলল ‘যকের ধন’!

    Congress: ২৫০ কোটি পার…! কে এই ধীরজ সাহু, যার বাড়িতে মিলল ‘যকের ধন’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার পর এবার ঝাড়খণ্ড। তৃণমূল কংগ্রেসের পর এবার কংগ্রেস। ঝাড়খণ্ডের সাংসদের ডিস্টিলারি সংস্থায় হানা আয়কর দফতরের। উদ্ধার নগদ ২৫০ কোটি টাকা। ঘটনায় জড়িয়েছে কংগ্রেসের নাম। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ড থেকে জিতে রাজ্যসভায় গিয়েছেন কংগ্রেসের ধীরাজ প্রসাদ সাহু।

    উদ্ধার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা

    এই ডিস্টিলারি সংস্থাটি তাঁরই। ওড়িশার বলঙ্গির জেলায় একটি অফিস থেকে উদ্ধার হয়েছে নগদ ২০০ কোটি টাকা। ওড়িশার সম্বলপুর, সুন্দরগড়, ঝাড়খণ্ডের বোকারো এবং রাঁচিতে অবস্থিত ধীরাজের বাড়ি ও সংস্থার বিভিন্ন অফিস থেকে উদ্ধার হয়েছে আরও কয়েক কোটি টাকা। আয়কর দফতর সূত্রে খবর, আলমারি ও একাধিক বাক্সে থরে থরে সাজানো ছিল টাকা। সব মিলিয়ে ঠিক কত টাকা উদ্ধার হয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। 

     প্রসঙ্গত, গত বছর এ রাজ্যেও উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর নগদ টাকা। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে তদন্তে নেমে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করার পর তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। অভিযোগ, বিভিন্ন ক্ষেত্রে মোটা টাকার বিনিময়ে নিয়োগ করা হয়েছি অযোগ্যদের। এই টাকা সেই ‘চাকরি বিক্রি’র টাকা, যা গচ্ছিত রাখা হয়েছিল অর্পিতার বাড়িতে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পার্থ।

    কে এই ধীরাজ?

    ধীরাজের বাড়ি ও সংস্থার অফিস থেকে উদ্ধার হওয়া টাকা গুণতে ৩৬টি মেশিন আনা হয়েছিল বলে আয়কর দফতর সূত্রে খবর। তার মধ্যে কয়েকটি আবার নোট গুণতে গুণতে বিকল হয়ে যায়। প্রশ্ন হল, কে এই ধীরাজ? ১৯৫৫ সালের নভেম্বরে জন্ম ধীরাজের। তাঁর বাবা ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী। বলদেব সাহু ইনফ্রা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির সঙ্গে যোগ রয়েছে বৌধ ডিস্টিলারিজের। এর সঙ্গেই যুক্ত ধীরাজ। রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কলেজ থেকে স্নাতক হন ধীরাজ। তার পরেই জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে।  

    ১৯৭৭ সালে রাজনীতিতে আসেন। লাহরডাগা জেলা যুব কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। তাঁর ভাই শিবপ্রসাদ কংগ্রেসের টিকিটে জিতে দু’ বার লোকসভার সাংসদ হয়েছিলেন। ২০১০ সাল থেকে রাজ্যসভার সাংসদ ধীরাজ। ২০১৮ সালে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার সময় ধীরাজ জানিয়েছিলেন তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ৩৪.৮৩ কোটি টাকা। তাঁর ২.৪ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন (Congress) ধীরাজ।

     

    আরও পড়ুুন: আশাতীত বৃদ্ধি জিডিপি-র, মোদি জমানাতেই বিশ্বের তৃতীয় বৃত্ততম অর্থনীতি হচ্ছে ভারত!

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Income Tax Raid: ওড়িশা-ঝাড়খণ্ডে আয়কর হানায় উদ্ধার ৩০০ কোটি, টাকা গুনতে বিগড়ে গেল মেশিন!

    Income Tax Raid: ওড়িশা-ঝাড়খণ্ডে আয়কর হানায় উদ্ধার ৩০০ কোটি, টাকা গুনতে বিগড়ে গেল মেশিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগের বৃহস্পতিবারই ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডের বেশ কয়েকটি জায়গায় আয়কর দফতরের হানা (Income Tax Raid) চলল। জানা গিয়েছে, আয়কর দফতরের এই অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে ৩০০ কোটি টাকা নগদ। এত বেশি পরিমাণ টাকা উদ্ধার হওয়াতে টাকা গণনা করতে আনা হয় মেশিন। একটা সময় করে সেই মেশিনও কাজ বন্ধ করে দেয়। ওড়িশার মধ্যে তল্লাশি চলে বালাঙ্গীর এবং সম্বলপুরে। অন্যদিকে, ঝাড়খণ্ডের রাঁচি ও লোহারদাগাতেও চলে এই তল্লাশি। আয়কর দফতরের এই অভিযান চলেছে কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ধীরজ শাহুর বাড়িতেও।

    ১২ সদস্যের আয়কর দল হানা দেয় ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গায়

    ১২ সদস্যের একটি দল, কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে সিআইএসএফ জওয়ানদের সঙ্গে নিয়ে এই অভিযান চালায়। বৌধ ডিস্টিলারিজ প্রাইভেট লিমিটেড (বিডিপিএল) এস শিব গঙ্গা অ্যান্ড কোম্পানি, এবং রানীসাটি প্যাডি প্রসেসিং প্রাইভেট লিমিটেড-এর অফিসে চলে এই হানা (Income Tax Raid)। এই বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধারের পরে আয়কর দফতরের আধিকারিকরা তা স্টেট ব্যাঙ্কের বুলাঙ্গীর শাখায়  নিয়ে আসেন একটি ট্রাকে করে।

    ১৫০ কোটি বাজেয়াপ্ত বৌধ ডিস্টিলারিজ প্রাইভেট লিমিটেড থেকে

    জানা গিয়েছে, মোট ১৫০ কোটি টাকায় বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বৌধ ডিস্টিলারিজ প্রাইভেট লিমিটেড (বিডিপিএল) এর বিভিন্ন শাখা থেকে। এই বিডিপিএল-ই হল দেশের মধ্যে সবথেকে বড় মদ তৈরির কারখানা। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে যে ওড়িশার বাইরেও এই সংস্থা দেশি মদ বিক্রি করছে কোনও রকম বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই। আয়কর হানায় (Income Tax Raid) রাজনৈতিক তরজাও শুরু হয়েছে। বিজেপির সুন্দরগড়ের এমএলএ কুসুম তেতে অভিযোগ এনেছেন যে, ওড়িশার শাসক দল বিজু জনতা দলের নেতা যোগেশ সিং জড়িত রয়েছেন এই কোম্পানির সঙ্গে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share