Tag: JP Nadda

JP Nadda

  • India TB Elimination Campaign: ২০২৫ সালেই ভারত থেকে যক্ষ্মা নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর কেন্দ্র, প্রত্যয়ী নাড্ডা

    India TB Elimination Campaign: ২০২৫ সালেই ভারত থেকে যক্ষ্মা নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর কেন্দ্র, প্রত্যয়ী নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে যক্ষ্মা দূরীকরণে (India TB Elimination Campaign) জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী মাইকো ব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস। এই জীবাণু সাধারণত ফুসফুসে আক্রমণ করে। ছড়ায় বাতাসের মাধ্যমে। এক আক্রান্ত থেকে আরেক আক্রান্তের শরীরে। যক্ষ্মায় প্রতি বছর গড় মৃত্যুর হার ৫ শতাংশ। যক্ষ্মা রোগীদের আরও একাধিক রোগে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কাও বেশি। জ্বর, শ্বাসকষ্ট, কাশি— এগুলিই যক্ষ্মার উপসর্গ। ভারত সরকার যক্ষ্মা নির্মূল অভিযান আরও সম্প্রসারণ করছে, সম্প্রতি এ কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জেপি নাড্ডা।

    ১০০ দিন ধরে যক্ষ্মা নির্মূল অভিযান

    বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস ২০২৫ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জেপি নাড্ডা জানান, দেশব্যাপী ১০০ দিন ধরে যক্ষ্মা নির্মূল অভিযান চালায় সরকার। এই অভিযান চলাকালীন মোবাইল স্ক্রিনিং ইউনিট, যেমন হাতে ধারণযোগ্য এক্স-রে মেশিন এবং নিউক্লিক অ্যাসিড এমপ্লিফিকেশন টেস্টিং (NAAT), দুর্গম এবং অবহেলিত এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ যক্ষ্মা সেবা পৌঁছে দিতে সহায়ক হয়েছে। সারা দেশে এই অভিযানের অঙ্গ হিসেবে ১৩.৪৬ লক্ষ শিবির আয়োজন করা হয়েছে। যক্ষ্মা চিকিৎসার কভারেজ ৫৯% থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৮৫% হয়েছে। ৫,০০০ বিধায়ক এবং ১০,০০০ গ্রাম পঞ্চায়েত সক্রিয়ভাবে এই অভিযানে অংশগ্রহণ করেছে। নাড্ডা আরও জানান, তারা এই উদ্যোগটি সারা দেশের সমস্ত জেলার মধ্যে সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছেন, যাতে কোনো রোগী অবহেলিত না থাকে। এই অভিযানে বিভিন্ন সেক্টরের ব্যাপক সমর্থন মিলেছে। ২২টি মন্ত্রক এই উদ্যোগে সহায়তা করেছে। ৩,০০,০০০ এরও বেশি নির্বাচিত প্রতিনিধি সচেতনতা এবং প্রতিরোধ প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেছেন।

    যক্ষ্মা দূরীকরণে সরকারের ভূমিকা

    নাড্ডা (India TB Elimination Campaign) বলেন, “যক্ষ্মা এখনও সম্পূর্ণভাবে নির্মূল হয়নি, তবে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ” তিনি আরও জানান, ভারত যক্ষ্মা গবেষণায় বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বিনিয়োগকারী। তিনি জানান, কোভিড-১৯ এর সময় ব্যবহৃত আরটি-পিসিআর মেশিনগুলো এখন যক্ষ্মা নির্নয়ে ব্যবহার করা হয়। ভারতের স্বাস্থ্য গবেষণা সংস্থা (ICMR) দ্বারা উন্নীত দেশীয় ডায়াগনস্টিক কিটগুলো ৩২টি পরীক্ষা একসঙ্গে করতে সক্ষম। যা যক্ষ্মা নির্নয়ের খরচ কমিয়েছে। এআই-চালিত হ্যান্ডহেল্ড এক্স-রে মেশিনগুলি উপসর্গবিহীন যক্ষ্মা রোগ সনাক্তকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।নাড্ডা একটি ডিজিটাল কফি টেবিল বুকও চালু করেছেন, যেখানে ‘ডিফারেনশিয়েটেড টিবি কেয়ারের উপর নির্দেশিকা ডকুমেন্ট’ শিরোনামে যক্ষ্মা নির্মূল অভিযানের প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে। যা উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ যক্ষ্মা রোগীদের চিকিৎসার জন্য একটি রোডম্যাপ প্রদান করে।

  • Rahul Gandhi: ‘‘ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়াই’’! মন্তব্য করে বিপাকে রাহুল, সমন পাঠাল সম্ভলের আদালত

    Rahul Gandhi: ‘‘ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়াই’’! মন্তব্য করে বিপাকে রাহুল, সমন পাঠাল সম্ভলের আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের লড়াই শুধু বিজেপি বা আরএসএসের বিরুদ্ধে নয়। কংগ্রেসের লড়াইটা গোটা রাষ্ট্রশক্তির বিরুদ্ধে! কংগ্রেস কর্মীদের এক সম্মেলনে অত্যুৎসাহে বলে ফেলেছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এখন সেই মন্তব্যের জন্য আইনি বিপাকে পড়তে হচ্ছে রাহুলকে। এই মন্তব্যের জেরে সম্ভলের জেলা আদালত নোটিস পাঠাল লোকসভার সাংসদ রাহুল গান্ধীকে। আগামী ৪ এপ্রিল তাঁকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কী বলেছিলেন রাহুল

    দিল্লিতে কংগ্রেসের নতুন সদর দফতর উদ্বোধনের দিন বক্তব্য পেশ করছিলেন রাহুল (Rahul Gandhi)। তিনি উল্লেখ করেছিলেন, বর্তমানে বিজেপি-আরএসএস দেশের সব প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে। এর পরই তাঁর মন্তব্য ছিল, ‘‘যদি কেউ মনে করেন, আমরা বিজেপি কিংবা আরএসএস নামে কোনও রাজনৈতিক সংগঠনের বিরুদ্ধে লড়াই করছি, তাহলে বলব দেশে কী ঘটছে তা আপনারা বুঝতে পারছেন না। বিজেপি এবং আরএসএস আমাদের দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে। আমাদের এখন শুধু বিজেপি, আরএসএস নয়, সামগ্রিকভাবে ভারতীয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই লড়াই করতে হচ্ছে।’’ এই নিয়ে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়। কংগ্রেস নেতার বিরুদ্ধে দুই বিজেপি শাসিত রাজ্যে জোড়া মামলা দায়ের হয়। দুই রাজ্য থেকেই আইনি নোটিস পেয়েছেন রাহুল।

    রাহুলের বিরুদ্ধে মামলা

    রাহুলের (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে বিজেপি শাসিত অসমের গুয়াহাটিতে। আর একটি মামলা দায়ের হয়েছে উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে। গুয়াহাটিতে দায়ের হওয়া মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, রাহুল যা বলেছেন সেটা উগ্রপন্থীদের উসকানি দেওয়ার শামিল। ওই মামলাটি জামিন অযোগ্য ধারায় দায়ের হওয়া। সেই মামলা গৃহীত হলে রাহুলকে ফের জেলে জেতে হতে পারে। আর উত্তরপ্রদেশের সম্ভলের একটি এমপি-এমএলএ কোর্টেও রাহুলের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সেই মামলাতেও রাহুলকে নোটিস পাঠিয়েছে আদালত। সম্ভলের আদালত আগামী ৪ এপ্রিলের মধ্যে রাহুলকে ওই নোটিসের জবাব দিতে বলেছে।

    রাহুলকে আক্রমণ বিজেপির

    বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আক্রমণ করেন রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi)। তিনি বলেন, ‘‘শহুরে নকশাল এবং ডিপস্টেটের সঙ্গে রাহুল গান্ধী এবং তাঁর বাস্তুতন্ত্রের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। তারা ভারতকে অপমান, অবমাননা এবং অসম্মান করতে চায়। কংগ্রেসের কুৎসিত সত্য তাদের নিজেদের নেতাই উন্মোচন করে দিয়েছেন। আমি রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করতে চাই। গোটা দেশ যা জানে, তাই তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন। ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তিনি লড়াই করছেন। তিনি যা কিছু করেছেন বা বলেছেন তা ভারতকে ভাঙার এবং আমাদের সমাজকে বিভক্ত করার লক্ষ্যেই করেছেন।’’ তীব্র আক্রমণ শানিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন প্রশ্ন তোলেন, ‘‘তাহলে কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধী, তোমরা কেন সংবিধানের কপি হাতে নিয়ে ঘোরো?’’

  • Bill Gates: মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ বিল গেটসের, গেলেন সংসদ ভবনেও

    Bill Gates: মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ বিল গেটসের, গেলেন সংসদ ভবনেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরেই নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনায় বসেছিলেন মাইক্রোসফ্টের কর্ণধার বিল গেটস (Bill Gates)। নতুন বছর পড়তেই ফের একবার ভারত সফরে এসেছেন এই ধনকুবের। গত তিন বছরে এই নিয়ে টানা তিন বার এদেশে সফরে এলেন তিনি।

    মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরে পোস্ট সমাজমাধ্যমে

    নয়াদিল্লিতে গেটস ফাউন্ডেশনের ২৫তম বর্ষপূর্তি চলছে। সেই উপলক্ষেই এদেশে এসেছেন বিল গেটস। গতকাল বুধবার তিনি বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গেও। এই বৈঠক প্রসঙ্গে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেন মাইক্রোসফ্টের কর্ণধার। নিজের পোস্টে তিনি লেখেন, ‘‘স্বাস্থ্য, কৃষি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সব ক্ষেত্রে ভারতের উন্নয়ন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে অনেকটা সময় আলোচনা করলাম।’’

    দেখা করেন সাংসদ ও মন্ত্রীদের সঙ্গেও

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরই বিল গেটস (Bill Gates) সরাসরি চলে যান দেশের সংসদে। সেখানে গিয়ে সাংসদদের সঙ্গে আলাপচারিতা করতেও দেখা যায় তাঁকে। এর পাশাপাশি, তিনি সাক্ষাৎ করেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ও কেন্দ্রীয় রাসায়নিক মন্ত্রী জেপি নাড্ডার সঙ্গেও। জানা গিয়েছে, বিল গেটস অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর সঙ্গেও বৈঠক করেন। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি এবং কর্মসংস্থান প্রভৃতি নানা বিষয় উঠে আসে আলোচনায়। একই সঙ্গে চলতি সপ্তাহের শুরুতেই বিল গেটসের বৈঠক হয় কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের সঙ্গে। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা, গ্রামীণ উন্নয়ন এবং কৃষিতে এআই এবং মেশিন লার্নিংয়ের প্রয়োগ নিয়ে আলোচনা হয় এই বৈঠকে।

    ভারতের বন্ধু বলেই পরিচিত বিল গেটস (Bill Gates)

    প্রসঙ্গত, বরাবরই ভারতের বন্ধু হিসেবেই আন্তর্জাতিক স্তরে পরিচিতি রয়েছে বিল গেটসের (Bill Gates)। এবারের সফর নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘ভারত এমন একটি জায়গা, যেখানে যেমন বড় চ্যালেঞ্জও রয়েছে, তেমনি মানুষের মনের মধ্যে রয়েছে বড় উচ্চাকাঙ্খাও।’’ মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করে তাঁর আরও দাবি, ‘‘আমি যখনই ভারতে আসি, তখনই দেখি এখানকার স্বাস্থ্য, কৃষি এবং প্রযুক্তিতে বড় কোনও উন্নতি করে ফেলেছে সরকার।’’

  • BJP: বিজেপিতে নাড্ডার উত্তরসূরী কে? জাতীয় সভাপতি পদে ‘দক্ষিণের সুষমা স্বরাজ’!

    BJP: বিজেপিতে নাড্ডার উত্তরসূরী কে? জাতীয় সভাপতি পদে ‘দক্ষিণের সুষমা স্বরাজ’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে (BJP) শেষ হতে চলেছে নাড্ডা জমানা। চলতি মাসের ১৫ বা ১৬ তারিখে ঘোষণা হতে পারে পদ্ম-পার্টির নয়া জাতীয় সভাপতির নাম। নাড্ডার উত্তরসূরি (New President) কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনার অন্ত নেই। জানা গিয়েছে, এবার কোনও পুরুষ নন, বিজেপির জাতীয় সভাপতি হতে পারেন কোনও মহিলা।

    দৌড়ে দুই মহিলা (BJP)

    গেরুয়া শিবিরের এক শীর্ষ কর্তার কথায়, “যা প্রত্যাশিত, পার্টি এই শীর্ষ পদে একজন মহিলাকে নিয়োগ করতে চায়। দক্ষিণ ভারত থেকেই কাউকে বেছে নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এতে দক্ষিণী রাজ্যগুলির জনগণের কাছে শক্তিশালী সাংগঠনিক বার্তা দেওয়া যাবে।” যদি দক্ষিণ ভারত থেকে কোনও মহিলাকে বেছে নেওয়া হয় জাতীয় সভাপতি পদে, তাহলে ওই পদে বসতে পারেন অন্ধ্রপ্রদেশ বিজেপি প্রধান দগ্গুবতী পুরন্দেশ্বরী। বিজেপির মহিলা মোর্চার জাতীয় সভাপতি তথা কোয়েম্বাটুরের বিধায়ক বনাথি শ্রীনিবাসনও রয়েছেন জাতীয় সভাপতি পদের দৌড়ে।

    দায়িত্ব সামলাচ্ছেন নাড্ডা

    জাতীয় সভাপতি পদে নাড্ডার মেয়াদ শেষ হয়েছে আগেই। তার পরেও দলের দায়িত্বভার সামলাচ্ছেন তিনি। বিজেপির সাংগঠনিক নিয়মবিধি অনুযায়ী, যতক্ষণ না পর্যন্ত তাদের রাজ্য সভাপতি নির্বাচনের কাজ শেষ হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচনের কাজে হাত দেওয়া যাবে না। জানা গিয়েছে, দেশের অন্তত ৫০ শতাংশ রাজ্যে সভাপতি নির্বাচনের পরেই ঘোষণা করা হবে সর্বভারতীয় সভাপতির নাম। পার্টি সূত্রে খবর, জেপি নাড্ডার উত্তরসূরি বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্ত অভ্যন্তরীণ ঐক্যমত্য গড়ে তুলেই নেওয়া হবে।

    পদ্ম-পার্টি (BJP) সূত্রে খবর, জাতীয় সভাপতি হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন পুরন্দেশ্বরী। বছর ছেষট্টির পুরন্দেশ্বরী ২০১৪ সালে বিজেপিতে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি অন্ধ্রপ্রদেশ বিজেপির প্রধান। তিনি ‘দক্ষিণের সুষমা স্বরাজ’ নামে পরিচিত। তিনি বাগ্মী। পাঁচটি ভাষায় সাবলীলভাবে বক্তৃতা দিতে পারেন তিনি। বিজেপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে তাঁর গ্রহণযোগ্যতাও তুঙ্গে।

    দৌড়ে রয়েছেন বনাথি শ্রীনিবাসনও। বিজেপির এক নেতার কথায়, “তাঁর নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি জনসংযোগ কর্মসূচি সফল হয়েছে। তিনি দলের কৌশলবিদও। তাঁর ওপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।” বিজেপির এক প্রবীণ নেতার কথায়, যদি কোনও মহিলা প্রার্থী জাতীয় সভাপতি পদে নির্বাচিত না হন, তাহলে (New President) দৌড়ে রয়েছেন ধর্মেন্দ্র প্রধান, ভূপেন্দ্র যাদব এবং বিনোদ তাওড়ে। তবে ঠিক কে হবেন নাড্ডার উত্তরসূরি, তা জানা যাবে আর সপ্তাহ দুয়েক পরেই (BJP)।

  • JP Nadda: ‘‘২০২৫ সালেই ভারত থেকে যক্ষ্মাকে নির্মূল করা সম্ভব’’, লক্ষ্যপূরণে প্রত্যয়ী জেপি নাড্ডা

    JP Nadda: ‘‘২০২৫ সালেই ভারত থেকে যক্ষ্মাকে নির্মূল করা সম্ভব’’, লক্ষ্যপূরণে প্রত্যয়ী জেপি নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরেই ভারতবর্ষ থেকে যক্ষ্মা নির্মূল করা হবে। এই ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী (Union Health Minister) জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। শুক্রবার, জেপি নাড্ডা হাজির ছিলেন নবম জাতীয় সম্মেলন সামিট অন গুড অ্যান্ড রেপ্লিকেবল প্র্যাকটিস অ্যান্ড ইনোভেশন-এ। সেখানেই তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, নির্ধারিত সময়সীমার পাঁচ বছর আগেই যক্ষ্মামুক্ত ভারত গড়া সম্ভব।

    যক্ষ্মামুক্ত ভারত ২০২৫ সালেই

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেন, ‘‘Sustainable development goals-এর কর্মসূচি অনুযায়ী, ভারতবর্ষকে যক্ষ্মামুক্ত করার কথা ২০৩০ সালের মধ্যে। কিন্তু আমরা মনে করছি, সেই লক্ষ্যমাত্রা ২০২৫ সালের মধ্যেই আমরা পূরণ করে নেব।’’ জেপি নাড্ডা (JP Nadda) যদি নিজের বক্তব্যে সম্পূর্ণ তথ্য ও পরিসংখ্যান দিয়ে বলেন, ‘‘২০১৫ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ভারতবর্ষে ১৭.৭ শতাংশ টিবি বা যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা কমেছে। প্রসঙ্গত, এই সময়ের মধ্যে বিশ্বজুড়ে যক্ষ্মা রোগের সংখ্যা কমেছে ৮.৩ শতাংশ।’’ একথা জানিয়ে জেপি নাড্ডা বলেন, ‘‘পৃথিবীর যে গড় তার চেয়ে দ্বিগুণ হারে আমরা যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা কমাতে পেরেছি। একথা উল্লেখ্য, ২০১৪ সালেই ক্ষমতায় আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকার। তারপর থেকেই এই উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা গিয়েছে। নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা আরও বলেন, ‘‘করোনা কালে সারা ভারত যখন লকডাউন আক্রান্ত ছিল, তখনও আমাদের যক্ষ্মা রোগীর নির্মূলের কর্মসূচি চলেছিল।’’

    ১০০ দিনে পাঁচ লাখেরও বেশি যক্ষ্মা রোগী চিহ্নিত

    নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ‘‘বিগত ১০০ দিনে আমরা এখনও পর্যন্ত পাঁচ লাখেরও বেশি যক্ষ্মা রোগীকে চিহ্নিত করেছি। তাঁদের যথাযোগ্য চিকিৎসা চলছে। এর পাশাপাশি যক্ষ্মা মুক্ত ভারতের প্রচার অভিযানও চলছে। ৪৫৫টি জেলাতে যক্ষ্মা মুক্ত ভারতের প্রচার অভিযান চলছে। আমরা ব্লক স্তর পর্যন্ত পৌঁছে যাচ্ছি এবং সেখানেও টিবি মুক্ত ভারতের প্রচার অভিযান চলছে। ২০২৫ সালের মধ্যেই যক্ষ্মা মুক্ত ভারত নির্মাণে আমরা সংকল্পবদ্ধ।’’ প্রসঙ্গত, এই সম্মেলন দুদিন ধরেই চলবে এবং আয়োজন করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। এই সম্মেলনে হাজির ছিলেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাজি ও ওড়িশার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডক্টর মুকেশ মাহালিং। এর পাশাপাশি হাজির ছিলেন বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র যিনি পুরী লোকসভার সাংসদ।

    কমেছে ম্যালেরিয়াও

    এই সম্মেলনে বিভিন্ন গবেষকরা নিজেদের প্রদর্শনী দেখান এবং যক্ষ্মা মুক্ত ভারত নির্মাণ করতে তাঁরা কী কী উদ্যোগ নিয়েছেন, সেই সমস্ত নথিও তাঁরা দেখান। নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তুলে ধরেন মোদি জমানায় ভারতবর্ষের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলিকে। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিজের বক্তব্যে আরও তুলে ধরেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট। তিনি জানান যে বিশ্ব সংস্থা স্বাস্থ্য সংস্থা ২০২৪ সালে ম্যালেরিয়া সংক্রান্ত যে রিপোর্ট তৈরি করা হচ্ছে সেখানেও ভারতবর্ষে উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখা গিয়েছে। এদেশে কমেছে ম্যালেরিয়া রোগীর সংখ্যা। মোদি জমানায় ২০১৪ সাল থেকে ভারত স্বাস্থ্যক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি লাভ করছে বলেও জানান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি ২০১৭ সালের কথা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ২০১৭-র নীতি অনুযায়ী আমরা প্রিভেন্টিভ প্রোমোটিভ ও কম্প্রিহেনসিভ পদ্ধতিতে দেশের মানুষের স্বাস্থ্য উন্নত করার চেষ্টা করছি।

    আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দিরের কথাও উঠে আসে নাড্ডার বক্তব্যে

    জেপি নাড্ডা (JP Nadda) নিজের বক্তব্য বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় সরকার সর্বদাই দায়বদ্ধ হয়ে রয়েছে সারা দেশ জুড়ে সকলকে একটি ভালো স্বাস্থ্যপরিষেবা দেওয়ার জন্য।’’ এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দিরের কথা। জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের এই প্রকল্পের মাধ্যমে কীভাবে দেশবাসীর প্রাথমিক স্বাস্থ্যের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে, সে কথাও নিজের বক্তব্যে তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ‘‘ভারতবর্ষে শিশু মৃত্যুর ঘটনা কমেছে মোদি জমানায়।’’ এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে আসে আশা কর্মীদের কথা এবং একেবারে নিচুস্তরে যাঁরা স্বাস্থ্য কর্মী আছেন তাঁদের কথা তুলে ধরেন তিনি। জেপি নাড্ডা বলেন, ‘‘পঞ্চায়েতি রাজ ব্যবস্থার মাধ্যমে গ্রামীণ ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও মজবুত করা হবে। যে রোগগুলি সংক্রামিত নয় সেগুলি সম্পর্কে বলতে গিয়ে জেপি নাড্ডা বলেন, ‘‘এক্ষেত্রে আমাদেরকে জীবনশৈলীর বদল করতে হবে।’’ এ প্রসঙ্গে জেপি নাড্ডা উল্লেখ করেন যে কীভাবে তাঁরা ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ও তিন ধরনের ক্যান্সার এর মোকাবিলা করছেন। জেপি নাড্ডা আরও বলেন, ‘‘এদেশের প্রতিটি জেলাতে একটি করে ক্যান্সার সেন্টার গড়ে তোলা হবে আগামী তিন বছরের মধ্যে। আমরা লক্ষ্যমাত্রারে রেখেছি যে ২০০ জেলাকে এর আওতায় আনব।’’

  • JP Nadda: “সেঙ্গোল জাদুঘরে রেখেছিলেন নেহরু, সংসদে স্থাপন করেছেন মোদি”, বললেন নাড্ডা

    JP Nadda: “সেঙ্গোল জাদুঘরে রেখেছিলেন নেহরু, সংসদে স্থাপন করেছেন মোদি”, বললেন নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে চোল যুগের সেঙ্গোলকে জাদুঘরে রেখে দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বৈদিক প্রথা অনুযায়ী এটিকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন নয়া সংসদ ভবনে।” শুক্রবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)।

    নেহরুকে নিশানা নাড্ডার (JP Nadda)

    কাশী-তামিল সংঘম ৩.০-তে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নাড্ডা বলেন, “স্বাধীনতার সময়, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সেঙ্গোল, যা ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক, সেটিকে জাদুঘরে রেখে দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৈদিক ঐতিহ্য অনুযায়ী এটিকে নতুন সংসদ ভবনে স্থাপন করেছেন। পূর্ব হোক বা পশ্চিম, উত্তর হোক বা দক্ষিণ — প্রধানমন্ত্রী মোদি সারা দেশে সাংস্কৃতিক ঐক্য বজায় রাখার জন্য বহু চেষ্টা করেছেন।” প্রসঙ্গত, রূপার তৈরি ও সোনার প্রলেপযুক্ত সেঙ্গোল, যাকে প্রধানমন্ত্রী মোদি ২০২৩ সালে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন, যা সংসদ সদস্যদের অনুপ্রাণিত করে চলেছে, সেটি দিল্লির নতুন সংসদ ভবনে স্থান পাওয়ার আগে এলাহাবাদ মিউজিয়ামের নেহরু গ্যালারিতে সংরক্ষিত ছিল।

    মোদি-স্তুতি

    নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, “কাশী-তামিল সংঘম, কাশী-তেলুগু সংঘম এবং সৌরাষ্ট্র-তামিল সংঘম হল সেই প্রচেষ্টার উদাহরণ, যা প্রধানমন্ত্রী দেশকে ঐক্যের সুতোর মধ্যে বাঁধার জন্য করেছেন।” তিনি বলেন, “এই ধরনের প্রচেষ্টা দেশের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং ভাষাগুলিকে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে। কাশী-তামিল সংঘমকে দুটি সংস্কৃতির মিলন হিসেবে বর্ণনা করে নাড্ডা বলেন, “এই অনুষ্ঠানটি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ভারতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের সুতোর দ্বারা গেঁথে পরিকল্পিত হয়েছে।” তিনি বলেন, ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ উদ্যোগকে মাথায় রেখে ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কাশী-তামিল সংঘম শুরু করেছিলেন।

    বিজেপি প্রধান মনে করিয়ে দেন, সুব্রহ্মণ্যম ভারতী, আদিভীরা পাণ্ড্যন এবং অগস্ত্য ঋষির প্রচেষ্টার কথা, যাঁরা দেশের ঐক্যকে মজবুত করতে কাজ করেছিলেন। বক্তব্য শেষে নাড্ডা বিভিন্ন মন্ত্রক আয়োজিত কাশী-তামিল সংঘম উদ্যোগের প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন (PM Modi) এবং সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রক আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে পুজোও দেন তিনি (JP Nadda)।

  • Chhattisgarh Urban Bodies Election: ছত্তিশগড়ে পুরনির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার, রায়গড়ে মেয়র হলেন চাওয়ালা জীবর্ধন

    Chhattisgarh Urban Bodies Election: ছত্তিশগড়ে পুরনির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার, রায়গড়ে মেয়র হলেন চাওয়ালা জীবর্ধন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের রং এখন গেরুয়া। ছত্তিশগড়ে স্থানীয় নির্বাচনেও (Chhattisgarh Urban Bodies Election) বিরাট জয় পেল বিজেপি। শনিবার সমস্ত মেয়র পদেই জয় পেয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণুদেও রাই ভোটারদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, এটা ছত্তিশগড় বিজেপির জন্য একটা ঐতিহাসিক দিন। ছত্তিশগড় পুরসভার নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থীরা ১০টা আসনেই জয় পেয়েছে। বিপুল মার্জিনে জয় পেয়েছেন তারা। কংগ্রেস একটা আসনেও জিততে পারেনি। বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপর ভরসা রাখার জন্য সমস্ত ভোটারদের ধন্য়বাদ জানান তিনি।

    নাড্ডার শুভেচ্ছা

    ভোটের ফল ঘোষণার পরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ছত্তিশগড়ে বিজেপির সভাপতি ও ছত্তিশগড়ে মুখ্য়মন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এই বিপুল বিজয়ের জন্য। জেপি নাড্ডা এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, এই ঐতিহাসিক জয় হল মানুষের আস্থা জনকল্যাণমুখী স্কিম ও আদিবাসী কল্যাণে নিয়োজিত স্কিমগুলির উপর। ডাবল ইঞ্জিন সরকার এই স্কিমগুলি প্রয়োগ করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গাইডেন্সে এই কর্মকাণ্ড চলছে। কার্যত ছত্তিশগড় থেকে ধুয়ে মুছে যাচ্ছে কংগ্রেস। একের পর এক ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে বিজেপি। এবার পুরসভাগুলির ভোটেও বিজেপিরই জয় জয়কার।

    চা-ওয়ালা থেকে মেয়র

    একজন চাওয়ালার দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে বসার নজির আগেই দেখেছে দেশ। এবার এক চা বিক্রেতাকে মেয়রও হতে দেখল ছত্তিশগড়। নির্বাচনী লড়াইয়ে কংগ্রেসকে ‘নাকের জলে, চোখের জলে’ করে রায়গড় শহরের মেয়র হলেন বিজেপি নেতা জীবর্ধন চৌহান। তাঁর এই সাফল্য এখন মুখে মুখে ফিরছে। শূন্য থেকে শুরু করে শীর্ষে উঠে চৌহান হয়ে উঠেছেন নয়া অনুপ্রেরণা। এই ঘটনার পর স্থানীয় বিধায়ক ওপি চৌধুরী বলেন, ‘এই জয় ঐতিহাসিক জয়।’ জয়ের পর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে চৌহান বলেন, “যেদিন আমি খবর পেয়েছিলাম একজন চাওয়ালাকে মেয়র পদের জন্য মনোনীত করা হয়েছে, সেদিন বিশ্বাস করতে পারিনি। দীর্ঘ বছর ধরে আমি সংঘের সঙ্গে যুক্ত। অবশেষে এই সাফল্যে আমার অত্যন্ত আনন্দিত। আমি সংঘ, বিজেপি ও বিধায়ক ওপি সিংকে ধন্যবাদ জানাই, যারা আমার মতো একজন গরিব মানুষকে এই পদের যোগ্য বলে মনে করেছেন ও আমায় লড়াইয়ের সুযোগ দিয়েছেন।”

  • AB-PMJAY Scheme: প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনায় বিপুল সাড়া, প্রকল্পের অধীনে সাড়ে ৮ কোটির বেশি মানুষ

    AB-PMJAY Scheme: প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনায় বিপুল সাড়া, প্রকল্পের অধীনে সাড়ে ৮ কোটির বেশি মানুষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়ুষ্মান ভারত – প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা (AB-PMJAY Scheme) প্রকল্পে বিপুল সাড়া মিলেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda) মঙ্গলবার রাজ্যসভায় জানান, চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত আয়ুষ্মান ভারত – প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা (AB-PMJAY Scheme) প্রকল্পের অধীনে ৮.৫ কোটির বেশি মানুষ চিকিৎসা পরিষেবা গ্রহণ করেছেন। এর মধ্যে পাবলিক ও প্রাইভেট দুই সেক্টরই রয়েছে। পাবলিক সেক্টরে ৪.২ কোটি এবং প্রাইভেট সেক্টরে ৪.৩ কোটি মানুষ চিকিৎসা পরিষেবা নিয়েছেন।

    আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা কী

    ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এই প্রকল্পে বছরে ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ পায় কোনও পরিবার। গত ২৯ অক্টোবর পরিবারের প্রবীণ সদস্যের জন্য আলাদা স্বাস্থ্যবিমার ঘোষণা করেন মোদি। তিনি জানান, কোনও পরিবারে ৭০ বছর কিংবা তার বেশি বয়সি সদস্য আলাদা করে স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ পাবেন। তিনিও বছরে ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্যবিমা পাবেন। এর সঙ্গে ওই পরিবারের স্বাস্থ্যবিমার কোনও সম্পর্ক নেই। প্রবীণ নাগরিকদের আয়ুষ্মান ভায়া বন্দনা কার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা করা হবে না। দেশের সমস্ত প্রবীণ নাগরিকই এই কার্ড পাবেন।

    কী বললেন নাড্ডা

    সংসদে একটি প্রশ্নের উত্তরে নাড্ডা (JP Nadda) জানান যে, ভারতের ৪০ শতাংশ আর্থিকভাবে দুর্বল জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। তাদের জন্য এই প্রকল্প অমৃত সুধার মতো। সম্প্রতি, এই প্রকল্পে ৭০ বছর বা তার উপরের ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এটি দেশব্যাপী তিন স্তরের মডেলে বাস্তবায়িত হচ্ছে— জাতীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ (এনএইচএ), রাজ্য স্বাস্থ্য সংস্থা (এসএইচএ) এবং জেলা বাস্তবায়ন ইউনিট (ডিআইইউ)। রাজ্য পর্যায়ে প্রকল্পের কার্যকর বাস্তবায়নের জন্য রাজ্য সরকারগুলি এসএইচএ গঠন করেছে। এই সংস্থা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ করে। এই প্রকল্প এখন ২৫টি রাজ্যে ইউটিতে ট্রাস্ট মোডে, ৭টি রাজ্যে ইউটিতে বিমা মোডে এবং ২টি রাজ্যে হাইব্রিড মোডে বাস্তবায়িত হচ্ছে। নতুন নতুন হাসপাতালকে এই প্রকল্পের আওতায় আনা হচ্ছে।

  • Saline Controversy: স্যালাইনকাণ্ডে হস্তক্ষেপ দাবি করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাড্ডাকে চিঠি বিজেপি সাংসদের

    Saline Controversy: স্যালাইনকাণ্ডে হস্তক্ষেপ দাবি করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাড্ডাকে চিঠি বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুরে স্যালাইনকাণ্ডে (Saline Controversy) তোলপাড় গোটা রাজ্য। রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এই আবহের মধ্যে এবার স্যালাইনকাণ্ডে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডার হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিলেন পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ (BJP MP) জ্যোতির্ময় সিং মাহাত।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Saline Controversy)

    মূলত, সন্তান প্রসবের পরই, মৃত্যুর কোলে (Saline Controversy) ঢলে পড়েছেন এক প্রসূতি। তিনজন গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে। তার মধ্যে দু’জন ভেন্টিলেশনে। পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের তৈরি রিঙ্গার্স ল্যাকটেট স্যালাইন ব্যবহারের ফলেই এই পরিণতি বলে অভিযোগ। এই প্রেক্ষাপটে আবার রোগীর পরিবারের থেকে মুচলেকা লিখিয়ে নেওয়া নিয়ে নতুন বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কিন্তু, এতগুলো মানুষকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলল কারা? কারা এই ঘটনার জন্য দায়ী? এই প্রশ্ন যখন উঠছে, গাফিলতির কথা মেনে নিয়েছেন মুখ্যসচিবও। তাঁর মুখে শোনা গেছে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনি চিকিৎসকদের প্রসঙ্গ। বুধবার মুখ্যসচিব বলেছিলেন, প্রাথমিকভাবে দেখা যাচ্ছে, গুরুতর গাফিলতি রয়েছে ইউনিটের, যাঁরা তখন ডিউটিতে ছিলেন। তা সত্ত্বেও, আমরা আরও বিশদ তদন্ত করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। প্রাথমিকভাবে যেটা হয়, সবসময় একজন সিনিয়র ডাক্তারের উপস্থিতিতেই এটা করা হয়। কিন্তু, ওখানে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা ট্রেনি চিকিৎসক, ওরাই এটা সামলেছেন। সেজন্য আমরা মনে করি, এটা গাইডলাইন অনুযায়ী হয়নি।

    আরও পড়ুন: নিজের বাড়িতেই ছুরি দিয়ে কোপানো হল অভিনেতা সইফ আলি খানকে, ভর্তি হাসপাতালে

    চিঠিতে কী দাবি জানালেন বিজেপি সাংসদ?

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডাকে (Saline Controversy) চিঠি দিয়ে বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাত জানিয়েছেন, ‘‘বর্তমান সরকারের আমলে বেহাল বাংলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার গাফিলতির ছবি প্রকাশ্যে চলে এসেছে। তদন্ত কমিটি গঠন ও স্যালাইনের স্টক সরানোর ছাড়া রাজ্য কোনও উপযুক্ত পদক্ষেপ করেনি। সরকারি হাসপাতালের ওপর থেকে মানুষের আস্থা উঠে যাচ্ছে। প্রকৃত তদন্ত না করে আরজি করকাণ্ডে আন্দোলনে সামিল হওয়া জুনিয়র ডাক্তারদের দায়ী করা হচ্ছে। সরকারি হাসপাতালে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন এই সব জুনিয়র ডাক্তাররা। জাল ওষুধ চক্রের হাব হয়ে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গ। বেআইনি ওষুধ চক্রের রমরমা নিয়ে সিবিআই তদন্ত হওয়া উচিত।”

    সরব শুভেন্দুও

    বুধবার শুভেন্দু অধিকারী সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘‘মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, মনে হচ্ছে, আপনি এবং স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম চাইছেন, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের (Saline Controversy) ঘটনার পুরো দায় স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিষয়ক বিভাগের দিকে ঠেলে দিতে। আপনাদের পরিকল্পনা হল, জুনিয়র এবং ট্রেনি চিকিৎসকদের কাঠগড়ায় তোলা। সাংবাদিক বৈঠকে ‘গাফিলতি’ শব্দটা একাধিকবার বলা, তার ইঙ্গিত দিচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saline Case: ‘মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সকলে যায় সিঙ্গাপুর-আমেরিকা’, স্যালাইনকাণ্ডে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Saline Case: ‘মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সকলে যায় সিঙ্গাপুর-আমেরিকা’, স্যালাইনকাণ্ডে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্যালাইনকাণ্ডে (Saline Case) তোলপাড় রাজ্য। প্রসূতি মামনি রুইদাসের মৃত্যুর খবরে রাজ্যজুড়ে শোরগোল পড়ে যায়। সাধারণ রোগীর পরিবার-পরিজনদের মধ্যে জমেছে ব্যাপক ক্ষোভ। বেহাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিরুদ্ধে নিজেদের ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন অনেক রোগীর পরিবারই। এনিয়ে রাস্তায় নেমেছে বিজেপিও। বুধবার জন্ম নিয়ে শুক্রবারই মাতৃহারা হয়ে পড়ে সদ্যোজাত। জানা গিয়েছে, আরও চারজন প্রসূতি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন মেদিনীপুরে। তাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। রবিবার রাতে, তাঁদের কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে বলে খবর।

    এই আবহে মমতা সরকারকে কাঠগড়ায় তুললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ তিনি এনেছেন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির তো কেউ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান না, এমন কটাক্ষও করেন শুভেন্দু। এপ্রসঙ্গে তাঁর নিশানায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে জাল ওষুধ কারবারীদের টাকার মোটা অংশ কালীঘাটে পৌঁছে যায় বলেও মন্তব্য করেন বিরোধী দলনেতা। এই কাণ্ডে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল অফেন্সের এফআইআর হওয়া উচিত বলে দাবি করেন বিরোধী দলনেতা।

    স্যালাইনকাণ্ডে (Saline Case)  ইডি তদন্ত চেয়েছেন বিরোধী দলনেতা  

    স্যালাইনকাণ্ডে বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কেউ সরকারি হাসপাতালে যায় না, বেসরকারি হাসপাতালে যায়। (চিকিৎসা করাতে) সিঙ্গাপুরে যায়, আমেরিকায় যায়। এক কোটি টাকা ডিপোজিট রাখতে হয় এমন জায়গায় যায় চিকিৎসা করতে। আমেরিকার রাষ্ট্রপতির ওখানে চিকিৎসা হয়। আমাদের সাধারণ মানুষকে মারছে।’’ একইসঙ্গে তিনি স্যালাইনকাণ্ড নিয়ে ইডির তদন্তের দাবিও তুলেছেন। অতীতে একাধিকবার নিজের চিকিৎসা করাতে বিদেশে যেতে দেখা গিয়েছে তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এদিন শুভেন্দু তাঁকেই তোপ দাগলেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা হয়েছে, দাবি শুভেন্দু অধিকারীর

    রাজ্যের স্যালাইনকাণ্ড নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে বলেও দাবি করেন শুভেন্দু। একইসঙ্গে রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমকে কাস্টডিতে নিয়ে তদন্তের দাবি তুলেছেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমি ট্যুইট (বর্তমানে এক্স মাধ্যম) করার পরে নির্দেশিকা (Saline Case) দিয়েছে। ১৩ জনের কমিটি যেটা গিয়েছিল তারা রিপোর্ট দিয়েছে সন্ধ্যার পরে। অনেক কিছু হবে। ইডি যাতে এই তদন্তটা নেয়, সেটা আমরা দাবি করেছি। আমি নাড্ডাজিকে বলেছি, ডাইরেক্টরেট অফ ড্রাগ কন্ট্রোল (DCGI) আছে। তারা এসে ব্যবস্থা নিক। নারায়ণস্বরূপ নিগমকে কাস্টডিতে নিতে হবে। ব্ল্যাকলিস্টেড কোম্পানিকে দিয়ে টেন্ডার করিয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, গত শনিবারই নিজের এক্স হ্যান্ডলে প্রসূতি মৃত্যু নিয়ে সরব হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    কালীঘাটের সঙ্গে টাকার লেনদেনের অভিযোগ বিরোধী দলনেতার  

    কালীঘাটের সঙ্গে টাকার লেনদেন (Saline Case) হয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন। বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, ‘‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের ডিরেক্টর হলেন বহরমপুরের মুকুল ঘোষ।  এই মুকুল ঘোষের সঙ্গে সরাসরি কালীঘাটের যোগ রয়েছে। টাকার বিনিময়ে জাল ওষুধ সাপ্লাই করে।’’

    কয়েকশো ভুয়ো ওষুধ কোম্পানি আছে বলে অভিযোগ শুভেন্দুর

    নিজের এক্স হ্যান্ডলের পোস্টে শুভেন্দু লেখেন, ‘‘আমার কাছে নির্দিষ্ট সূত্রে খবর আছে যে, পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড নামক কোম্পানিটির ডিরেক্টরদের নামে কয়েকশো ভুয়ো কোম্পানি রয়েছে। তাদের ফার্মের ওপর এত গুরুতর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কীভাবে তারা পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকার পরিচালিত স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্রগুলিতে (Saline Case)  নিম্নমানের ওষুধ সরবরাহ করার অনুমতি পায়?’’

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের উচিত বলে মনে করেন বিরোধী দলনেতা 

    শুভেন্দু অধিকারীর মতে, এই ঘটনায় যাঁরা যুক্ত, তাঁদের সঙ্গে বড় মাথার যোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘আমার তো মনে হয় স্বাস্থ্যসচিব ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল অফেন্সের এফআইআর হওয়া উচিত। কারণ, ২০২২ সালে যে কোম্পানির মেয়াদ শেষ, নারায়ণ স্বরূপ নিগম কী করে ৬ মাসের এক্সটেনশন দিয়েছেন এই কোম্পানিকে? এক্সচেঞ্জ অফ মানি। সিঙ্গল অ্যাজেন্ডা টু আর্ন মানি, টু কালেক্ট মানি। অনলি থিং ইজ মানি। টিএমসি মিনস মানি মানি মানি। আমি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডাজিকে অনুরোধ করেছি যাতে ড্রাগ কন্ট্রোলার কমিশনার এই বিষয়ে অ্যাকশন নেন। আমি মনে করি, ইডির এই কেসটা নিয়ে নেওয়া উচিত।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share