Tag: jungles of Neora Valley

jungles of Neora Valley

  • Bengal Tiger: নেওড়াভ্যালির পর বক্সা জঙ্গল! ট্র্যাপ ক্যামেরায় ধরা পড়লেন বাঘমামা

    Bengal Tiger: নেওড়াভ্যালির পর বক্সা জঙ্গল! ট্র্যাপ ক্যামেরায় ধরা পড়লেন বাঘমামা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেওড়াভ্যালির পর এবার বক্সা জঙ্গলে ট্র্যাপ ক্যামেরায় ধরা পড়ল ডোরাকাটার ছবি। দীর্ঘ ২৩ বছর পর ২০২১ সালের ১১ ডিসেম্বর বক্সা জঙ্গলে বাঘের ছবি ধরা পড়েছিল। ২০২১ সালের পর ফের বক্সাতে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের (Bengal Tiger) ছবি ধরা পড়ল। বক্সা বাঘ বনের পশ্চিম বিভাগের পানা রেঞ্জের জঙ্গলে বন দফতরের গোপন ক্যামেরায় ডোরাকাটার ছবি ধরা পড়েছে। এই ছবি নিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মহলে হইচই শুরু হয়েছে। ছবিতে মুখ ফিরিয়ে থাকা রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের ছবিটি একটি পুরুষ বাঘের ছবি বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে বন দফতর।

    বন বিভাগের আধিকারিক কী বললেন? (Bengal Tiger)

    বন্যপ্রাণ বিভাগের রাজ্যের প্রধান মুখ্য বনপাল দেবল রায় বলেন, ‘বক্সাতে কয়েক দফায় এক হাজারের বেশি হরিণ ছাড়া হয়েছে। বনের ভেতরে বাঘ থাকার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরির জন্য নানান কাজ হচ্ছে। দুটো বন বস্তিকে বাইরে সরানোর কাজ শুরু হয়েছে। তার ফল পেয়েছি আমরা। বর্তমানে ছবিতে ধরা পড়া বাঘকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে ট্র্যাক করার কাজ হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে পুরুষ রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলে আমাদের মনে হচ্ছে।’ তবে, এই রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার (Bengal Tiger) যে বাইরের বনাঞ্চল থেকে বক্সাতে এসেছে তা নিশ্চিত। তবে ২০২১ সালে বাঘের যে ছবি ক্যামেরা বন্দি হয়েছিল এবারের ক্যামেরা বন্দি হওয়া বাঘ সেটি নয় বলে জানাচ্ছেন বনকর্তারা। প্রত্যেকটি বাঘের শরীরের ডোরাকাটা দাগ আলাদা হয়। নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে ছবি পর্যবেক্ষণ করে সেই ভিন্নতা ধরা যায় বলে জানিয়েছেন বন কর্তারা।

    দুবছরের মধ্যে ফের দেখা মিলল বাঘের!

    জানা গিয়েছে ,১৯৮২ সালে বক্সা টাইগার (Bengal Tiger) রিজার্ভ ফরেস্ট দেশের ১৫ তম ব্যাঘ্র প্রকল্পের মর্যাদা পায়। ৭৬০ বর্গ কিলোমিটার বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের বনাঞ্চলের ৪০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকার সংরক্ষিত বনাঞ্চল। বাকি ৩৬০ বর্গকিলোমিটার বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের বাফার এলাকা। আটের দশকেও এই বনাঞ্চলে বাঘেদের সক্রিয় উপস্থিতির নজির পাওয়া গিয়েছিল। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের বনাঞ্চল লাগোয়া বিভিন্ন বন বস্তির প্রবীণ নাগরিকরা অনেকে সেই সময় বাঘেদের গর্জনের আওয়াজ পেয়েছিলেন। কিন্তু, আটের দশকের পর থেকে এই বনাঞ্চলে বাঘেদের অস্তিত্বের তেমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায় নি। বিভিন্ন সময় বাঘের পায়ের ছাপ, মল ও আচরের প্রমাণ মিললেও সরাসরি ক্যামেরায় ছবি ধরা পড়ে নি। অবশেষে ২০২১ সালের ১১ ডিসেম্বর বাঘ থাকার একেবারে হাতে গরম ক্যামেরার ছবি পাওয়া যায়। তার দুই বছরের মাথায় ২৮ ডিসেম্বর ফের এই বনাঞ্চলে বাঘের ছবি ক্যামেরা বন্দি হওয়ায় খুশি বনকর্তা থেকে পর্যটক সকলেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Tiger: ‘তুমি যে এখানে, কে তা জানত?’, নেওড়া ভ্যালির জঙ্গলে ট্র্যাপ ক্যামেরায় ধরা পড়লেন তিনি

    Bengal Tiger: ‘তুমি যে এখানে, কে তা জানত?’, নেওড়া ভ্যালির জঙ্গলে ট্র্যাপ ক্যামেরায় ধরা পড়লেন তিনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বন দফতরের ট্র‍্যাপ ক্যামেরায় ধরা পড়ল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের (Bengal Tiger) ছবি। গরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের নেওড়া ভ্যালির জঙ্গলে ছবিতে ধরা পড়েছে দক্ষিণরায়। চলতি বছরের অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে এই ছবি বন দফতরের হাতে এসেছে। দু’বছর আগে এই জঙ্গলেই দেখা মিলেছিল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের। এবার ফের দেখা মিলল। স্বভাবতই বেশ খুশি বন দফতর এবং পশুপ্রেমীরা। অত্যন্ত দুর্গম এই এলাকার পুরোটাই ঘন জঙ্গলে ভরা। এখানে চোরাশিকারিদের পক্ষে প্রবেশ করাটা খুবই কঠিন। যার ফলে কিছুটা স্বস্তিতে বন দফতর।

    প্রথম প্রমাণ পর্যটকের ক্যামেরায়

    স্বস্তি এবং খুশি হলেও কড়া নজরদারি রাখা হয়েছে বন দফতরের পক্ষ থেকে। তবে এই এলাকায় যে ডোরাকাটা (Bengal Tiger) রয়েছে, তার প্রথম প্রমাণ মিলেছিল এক পর্যটকের ক্যামেরায় ধরা পড়া ছবিতে। বছর পাঁচেক আগে প্রথম এই ছবির কথা জানা গিয়েছিল। তারপরই তৎপর হয় বন দফতর। ওই এলাকায় বসানো হয় ট্র‍্যাপ ক্যামেরা। আর তার কিছুদিন পরেই নিশ্চিত হন বন দফতরের কর্তারা। ওই ক্যামেরা বসানোর পর প্রায় দু’বছর পর রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের ছবি  ধরা পড়ে। তবে একটি ক্যামেরায় নয়, বেশ কয়েকটি ক্যামেরায় ধরা পড়ে ডোরাকাটাদের ছবি। এই বছর ফের একই এলাকায় দু’বার ধরা পড়ে বাঘের ছবি।

    চলছে কড়া নজরদারি

    বন দফতর এখন খতিয়ে দেখছে, এই বাঘটি (Bengal Tiger) আগের, নাকি তারা বংশবৃদ্ধি করেছে। এই বিষয়টি নিশ্চিত হতে তারা কড়া নজরদারি শুরু করেছে। এদিকে ফের ওই এলাকায় রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের দেখা মেলায় বেশ খুশি বন দফতর। গরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের ডিএফও দ্বিজপ্রতিম সেন জানান, তাঁরা বেশ খুশি। পাশাপাশি ওই এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে। নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে কোনও রকম খামতি রাখছেন না তাঁরা। এমনকী ওই এলাকার আশেপাশে সাধারণ মানুষকে ঘেঁষতে দেওয়া হচ্ছে না। তাছাড়া ওই এলাকার যা পরিবেশ, সেই হিসেবে নিজেদের দুর্গ রক্ষা করতে সক্ষম দক্ষিণরায়রা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share