Tag: Kalyan Chaubey

Kalyan Chaubey

  • RG Kar Incident: আরজি কর-কাণ্ডে উত্তাল যুবভারতী, সমর্থকদের গ্রেফতারি আটকে ‘নায়ক’ কল্যাণ চৌবে

    RG Kar Incident: আরজি কর-কাণ্ডে উত্তাল যুবভারতী, সমর্থকদের গ্রেফতারি আটকে ‘নায়ক’ কল্যাণ চৌবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গঙ্গা থেকে পদ্মা পার, ঘটি-বাঙালের লড়াই, ইলিশ না চিংড়ি এ সব তর্ক এখন ঊর্ধ্বে। ডার্বির ময়দানে মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের গলায় একটাই স্বর, ‘বিচার চায় আরজি কর’। কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে সবুজ মেরুন বা লাল-হলুদ সমর্থকদের এক সুর ‘ডার্বি নিয়ে লড়াই নাই, আরজি করের বিচার চাই’। রবিবার যুবভারতীতে হওয়ার কথা ছিল ডুরান্ড ডার্বির। যদিও আরজি করে (RG Kar Incident) পড়ুয়া চিকিৎসকরে ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় উত্তপ্ত শহরে ডার্বি বাতিল করে দেয় পুলিশ। তবুও যুবভারতীর বাইরে প্রতিবাদের ঝড় তুলল ফুটবল প্রিয় বাঙালি। ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, মহমেডান সমর্থকদের প্রতিবাদে চার ঘণ্টার বেশি অবরুদ্ধ হয়ে থাকল বাইপাস। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে খেতে হল পুলিশের লাঠি। সমর্থকদের বাঁচাতে এগিয়ে এলেন সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কল্যাণ চৌবে। সম্পূর্ণ নিজের উদ্যোগে ইস্ট-মোহন বা মহামেডান সমর্থকদের পুলিশের হাত থেকে বাঁচালেন কল্যাণ।

    সমর্থকদের পাশে কল্যাণ

    রবিবার যুবভারতী সংলগ্ন এলাকায় যখন দুই দলের সমর্থক ও পুলিশের মধ্য বচসা চলছে তখনই ঘটনাস্থলে পৌঁছন সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি কল্যাণ চৌবে। কল্যাণ জানান,  সমর্থকদের দাবিকে সমর্থন জানাতেই তিনি সেখানে গিয়েছেন। পুলিশের ভূমিকার তীব্র নিন্দা করেন তিনি। কল্যাণ বলেন, ‘‘সমর্থকদের দাবিকে সমর্থন জানাতেই এখানে এসেছি। পুলিশ কী বলবে? যে ১০টা ছেলেকে তুলে নিয়ে গিয়েছি। কেন? তাঁরা ফুটবল খেলা দেখতে এসেছিলেন। ফুটবল খেলা দেখায় কী অপরাধ আছে? আমি পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। যাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হবে। ফুটবল খেলা দেখার জন্য কাউকে অ্যারেস্ট হতে দিতে পারব না।’’ 

    স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ

    এদিন পুলিশের ভূমিকার বিরোধিতা করে ফেডারেশন সভাপতি জানান, টা স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ। স্বাধীনতার আগে বা পরে এ রকম প্রতিবাদ কখনও হয়নি। ডার্বির অপেক্ষা সবাই করে থাকে। ফেরিওয়ালা থেকে শুরু করে খেলোয়াড়, সদস্য-সমর্থক সবাই এই ম্যাচের অপেক্ষা করে থাকেন। এই জন্যে আজ সবাই এগিয়ে এসেছেন। লাল-হলুদ, সবুজ-মেরুন, সাদা-কালো সবাই এক হয়ে গিয়েছে। পুলিশের লাঠিচার্জ মোটেই ভাল কাজ হল না। পতাকা নিয়ে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ চলছিল। সমর্থকদের কথায়, এদিন ফেডারেশন সভাপতি যা করেছেন তা এক কথায় প্রশংসনীয়। একজন বলেন, ‘‘ওনাকে ধন্যবাদ, উনি আজ সমর্থকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। কোনও সমর্থককে গ্রেফতার হতে দেননি। কার্যত পুলিশের প্রিজন ভ্যানের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন কল্যাণ। ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগানের কোনও দলের সমর্থককেই গ্রেফতার হতে দেননি।’’  

    শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশের বাধা 

    রবিবাসরীয় বিকেলে বৃষ্টির মধ্যেই তিলোত্তমার হয়ে প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন অগণিত সমর্থক। বিকেল ৪টে থেকে যুবভারতীর বাইরে অল্প অল্প করে জমায়েত শুরু হয়। পুলিশ আগে থেকেই তৈরি ছিল। গার্ডরেল দিয়ে ব্যারিকেড তৈরি করা হয়েছিল সমর্থকদের আটকাতে। মিছিল বড় হতেই পুলিশ আটকায়। মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকেরা প্রশ্ন তুলছিলেন, যদি নিরাপত্তার দাবি তুলে ডার্বি বাতিল করা হয়, তা হলে প্রতিবাদ আটকাতে এত পুলিশ মোতায়েন করা হল কেন? এর থেকে কম পুলিশে তো ডার্বি হয়ে যেত? আসলে কি পুলিশ তথা রাজ্য সরকার ভয় পেয়েছিল? সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে ডুরান্ড ডার্বির গ্যালারি জুড়ে যদি আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ-পোস্টার দেখা যেত সারা ভারতে, তাহলে তা সরকারের পক্ষে ভালো হত না, বলা বাহুল্য। তাই কি সংগঠকদের ওপর ম্যাচ বাতিল করার চাপ দেওয়া হয়েছে? এমনই সব প্রশ্ন তুলেছেন দুই প্রধানের সমর্থকরা।

    ডার্বির ময়দানে সরকার-বিরোধী স্লোগান

    বাঙালি দুই ভাগ হয়ে যায় ডার্বির লড়াই নিয়ে। ফিফার বিচারেও ইস্টবেঙ্গল বনাম মোহনবাগানের ম্যাচ এশিয়ার অন্যতম সেরা ফুটবল দ্বৈরথ। তবে রবিবারের (১৮ অগস্ট) ডার্বি এক নতুন ছবির জন্ম দিল। এদিন আর কেউ লাল-হলুদ নয়, সবুজ-মেরুন নয়, সব রঙ মিশে গেল প্রতিবাদের রঙে। কেউ বললেন, ‘তুমি আমি একই স্বর, জাস্টিস ফর আরজি কর’, কেউ বললেন, চিংড়ি-ইলিশ এক স্বর, জাস্টিস ফর আরজি কর, ‘ঘটি বাঙাল দিয়েছে ডাক, তিলোত্তমা বিচার পাক’। প্রতিবাদ মিছিল থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিও উঠল। চেনা স্লোগান, যতবার ডার্বি… একটু বদলে হল, ‘যতবার ডার্বি, স্বৈরাচারী হারবি।’ স্লোগান উঠল, ‘এক হয়েছে বাঙাল-ঘটি, ভয় পেয়েছে হাওয়াই চটি।’ এমনকি, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি জানিয়ে কেউ কেউ স্লোগান দিলেন, ‘ইস্ট-মোহনের দাবি এক, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ’। মিছিল করে হাঁটতে হাঁটতে বিক্ষোভকারীদের এদিন জাতীয় সঙ্গীত গাইতেও দেখা যায়। দেখা যায়, আশেপাশে দাঁড়িয়ে যাঁরা গোটা ব্যাপারটি দেখছিলেন, তাঁরাও জাতীয় সঙ্গীতে গলা মেলান। স্লোগান উঠল ‘ডার্বি কাড়বি কেড়ে নে, মেয়েটাকে ফিরিয়ে দে’, ‘খেলার মাঠ বন্ধ তবে, খেলার বদলে বিচার হবে’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyan Chaubey: ইটের বদলে পাটকেল! কুণাল ঘোষের বিরুদ্ধে এবার একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ

    Kalyan Chaubey: ইটের বদলে পাটকেল! কুণাল ঘোষের বিরুদ্ধে এবার একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানিকতলা উপনির্বাচনের মধ্যেই তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ ও বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবের (Kalyan Chaubey) মধ্যে দ্বৈরথ অব্যাহত রইল। মানিকতলা উপনির্বাচনের আগে কল্যাণ চৌবের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ। এবার কুণালের সেই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিলেন বিজেপি প্রার্থী। উপনির্বাচনের দিনই সাংবাদিক বৈঠক করে কুনালের বিরুদ্ধে একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ চৌবে।

    কুণাল ঘোষের অভিযোগ (Kunal Ghosh) 

    মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কুণাল ঘোষ বলেন, ”রবিবার আমাকে ভোটে অন্তর্ঘাতের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বিনিময়ে খেলার জগতে রাজ্য বা জাতীয় স্তরে বড় পদের প্রস্তাবও দিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ।” তবে কুনাল এই অফার প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ”এই বিজেপি প্রার্থীকে (Kalyan Chaubey) একটা ভোটও দেওয়া উচিত নয়।” এরপর নিজের দাবির সপক্ষে একটি অডিয়ো ক্লিপ সংবাদমাধ্যমের সামনে আনেন তৃণমূল নেতা। 

    যদিও এ প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী বলেন, ”আমি কখনো কোথাও বলিনি ফুটবল ফেডারেশনের কোন পদে রাখব। সেটা অপপ্রচার করছেন। এটা ওনার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে। কথোপকথনকে রেকর্ড করে বাইরে ছাড়া শুধুমাত্র ওনার বিশ্বাসযোগ্যতা শেষ করল না, মানুষ এরপর থেকে কারোর সাথে কথা বলতে চাইলে দশবার ভাববে। আমি ওনাকে ফোন করেছি, কারণ উনি আমাকে বলেছিলেন রাত এগারোটায় ফোন করতে এবং সেই কথা রেকর্ড করে প্রকাশ্যে এনেছেন।” 

    বিজেপি প্রার্থীর পাল্টা জবাব (Kalyan Chaubey) 

    কুণাল ঘোষের এই মন্তব্যের পর নির্বাচনের দিনই সাংবাদিক বৈঠক করে একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ। তাঁর বক্তব্য, ”‌আমি সকলের কাছে ভোট প্রার্থনা করছি। সেই হিসাবে তাঁর সঙ্গেও কথা বলেছি। কিন্তু আমি কোনও প্রতিশ্রুতি দিয়েছি এটা সম্পূর্ণ মিথ্যে কথা। পুরো অডিয়ো ক্লিপিং শোনালে সেটা বোঝা যাবে।”‌ আর এরপরেই বিজেপি প্রার্থী একেবারে বেনজির আক্রমণ শানালেন কুণাল ঘোষের উদ্দেশ্যে। পরিষ্কার বলেই দিলেন, “এই মানুষটা কয়েকদিন আগে তাপস রায়কে জেতানোর জন্য নিজের দলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। আমার কাছে হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটের স্ক্রিনশট রয়েছে। ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সব লোকেরা তাপস রায়ের হয়ে কাজ করছে। বিজেপির হয়ে কাজ করছে। তবে আমি ব্যক্তিগত কথোপকথন বাইরে আনব না।”   

    আরও পড়ুন: নারী থেকে পুরুষ হয়ে ইতিহাস গড়লেন আইআরএস আধিকারিক

    উল্লেখ্য, ভোটের আগের দিনই কল্যাণ চৌবে (Kalyan Chaubey) অভিযোগ করে বলেছিলেন কুণাল ঘোষ নাকি বিজেপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। এর জন্য একাধিকবার তাঁর বাড়িও গিয়েছেন তিনি। বিজেপি প্রার্থী বলেন, “উনি আমার বাড়িতে একটা মেরুন স্যান্ট্রো করে অংখ্যবার গিয়েছেন। আমায় বলেছিলেন বিজেপিতে যোগ দেবেন।” এ নিয়ে কুণাল (Kunal Ghosh) জানিয়েছিলেন, “বিজেপি-তে যাওয়ার ইচ্ছা হলে পচা কল্যাণকে আমার লাগবে না।” যদিও বুধবার ‘পচা কল্যাণ’ শব্দটি নিয়ে প্রতিবাদ করেন মানিকতলার বিজেপি প্রার্থী বলেন, “এই শব্দটাকে আমি নিন্দা করছি। উনি নিম্নরুচির পরিচয় দিয়েছেন।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • AIFF: ক্ষতিপূরণ দাবি, কাতার ম্যাচের রেফারিং নিয়ে প্রতিবাদ ফেডারেশনের, চিঠি গেল ফিফায়

    AIFF: ক্ষতিপূরণ দাবি, কাতার ম্যাচের রেফারিং নিয়ে প্রতিবাদ ফেডারেশনের, চিঠি গেল ফিফায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-কাতার ম্যাচে রেফারির সিদ্ধান্ত মানতে পারছে না সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনও (AIFF)। ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা ফিফা-কে চিঠি লিখে হস্তক্ষেপ দাবি করেছে তারা। চার জায়গায় প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। মঙ্গলবারই ফুটবল বিশ্বকাপে (World Cup Qualifier) যোগ্যতা অর্জন পর্বে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে ভারতের। কাতারে ১ গোলে এগিয়ে থেকেও রেফারির খারাপ সিদ্ধান্তে পর্যুদস্ত হতে হয়েছে ব্লু টাইগার্সদের। 

    চার জায়গায় প্রতিবাদ

    সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার (AIFF) সভাপতি কল্যাণ চৌবে বলেন, “এআইএফএ সব সময় চায় খেলোয়াড়ি মনোভাব বজায় থাকুক। ঠিকঠাক ভাবে নিয়ম পালন করা হোক। কাতার ম্যাচের পরে আমরা এআইএফএফ-এর চিফ রেফারিং অফিসারের সঙ্গে আলোচনা করে ফিফা হেড অফ কোয়ালিফায়ার্স, এএফসি হেড অফ রেফারিস, এএফসি হেড অফ কম্পিটিশনস ও ভারত-কাতার ম্যাচের কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি। যে ভুলের জন্য ভারত বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্ব থেকে ছিটকে গেল, সেই ভুল খতিয়ে দেখার অনুরোধ করা হয়েছে।” কল্যাণ আরও বলেন, “বিশ্বকাপ ও এএফসি এশিয়ান কাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বের ম্যাচে কাতারের কাছে হার ভারতের গোটা ফুটবল মহলের কাছে হতাশাজনক। হার-জিত খেলারই অঙ্গ। আমরা সেটা সম্মানের সঙ্গে মেনে নিই। কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে যে দু’টি গোল হয়েছে, তার মধ্যে একটি গোল অনেক প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে।”

    ক্ষতিপূরণ দাবি

    ভারতের সঙ্গে অন্যায় হয়ে থাকলে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বলেও দাবি করেছেন কল্যাণ। বিবৃতিতে তিনি বলেন, “আমরা ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছি। অন্যায় হয়ে থাকলে তার ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও অনুরোধ করা হয়েছে। আশা করছি খেলার মর্যাদা বজায় রাখতে ফিফা ও এএফসি যথাযথ পদক্ষেপ করবে।”

    সমাজমাধ্যমে ট্রোল

    ধারে এবং ভারে সব দিক থেকেই অনেক কঠিন প্রতিপক্ষ কাতার, সেই ম্যাচে কাতারকে হারাতে পারলে বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখতে পারত ভারত। লালিয়ানজুয়ালা ছাংতের করা গোলে কাতারের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৭৩ মিনিট পর্যন্ত এগিয়ে ছিল ভারত। কিন্তু ৭৩ মিনিটে রেফারির খারাপ সিদ্ধান্তে ম্যাচে সমতা ফেরায় কাতার। সমাজমাধ্যমে রেফারির এই সিদ্ধান্তকে শুধু ভুল বা বিতর্কিত নয়, ডাকাতিও বলছেন অনেকে। ভারতের গোলরক্ষক গুরপ্রীত সিং কাতারের ফুটবলারের গোলমুখী শট বাঁচালেও বল হাত থেকে ফস্কে গোল লাইনের বাইরে বেরিয়ে যায়। বেরিয়ে যাওয়া বল গোল লাইনের বাইরে থেকে টেনে এনে গোলে শট মারেন কাতারের ফুটবলার আইমেন। সবাইকে অবাক করে দিয়ে ম্যাচের রেফারি এবং দুই লাইন্সম্যান এটিকে গোল দেন।

    ‘ভার’ প্রযুক্তি কাম্য

    বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বের (World Cup Qualifier) দ্বিতীয় রাউন্ডে ‘ভার’ প্রযুক্তি নেই। তার ফলে সন্দেহ থাকলেও তা খতিয়ে দেখা সম্ভব হয়নি। কিন্তু যেখানে কোনও ম্যাচের উপরে বিশ্বকাপের যোগ্যতা নির্ভর করছে সেখানে কেন ‘ভার’ প্রযুক্তি নেই তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অনেকে দাবি করেছেন, এই ধরনের ম্যাচে এই প্রযুক্তি রাখা উচিত ছিল ফিফার। বিতর্কিত গোল দিয়ে কাঠগড়ায় রেফারি ও লাইন্সম্যানেরা। তাঁরা তিন জনই দক্ষিণ কোরিয়ার। রেফারি কিম উয়ো সাং কোরিয়ার কে লিগে ম্যাচ পরিচালনা করেন। এর আগে বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে হংকং বনাম উজবেকিস্তান ম্যাচও খেলিয়েছেন তিনি। এএফসি কাপের গ্রুপ পর্বেও নিয়মিত খেলান তিনি। দুই লাইন্সম্যান কাং ডং হো এবং চিয়ন জিন হি-ও কে লিগে দায়িত্ব সামলান। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mohan Bhagwat: শহরে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত, কোন কোন বিশিষ্টজনের বাড়িতে গেলেন?

    Mohan Bhagwat: শহরে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত, কোন কোন বিশিষ্টজনের বাড়িতে গেলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় দু’দিনের জন্য এসেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘ চালক ডক্টর মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি গতকাল শনিবার দেখা করলেন সর্ব ভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি কল্যাণ চৌবের সঙ্গে। সঙ্ঘচালক অবশ্য নিজে থেকেই গিয়েছেন বলে খবর। তবে জানা গিয়েছে, কোনও রাজনৈতিক আলোচনা হয়নি। এরপর তিনি যান প্রাক্তন সিবিআই কর্তা উপেন বিশ্বাসের বাড়িতে। পাশপাশি আজ রবিবার তিনি যান অভিনেতা ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে। এরপর যান বিখ্যাত তবলা বাদক বিক্রম ঘোষের বাড়িতেও। লোকসভা ভোটের আগে সরসঙ্ঘ চালকের এই সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

    কী বললেন কল্যাণ চৌবে (Mohan Bhagwat)?

    সঙ্ঘ মানুষ তৈরির কাজ করে। কল্যাণ চৌবে সঙ্ঘচালক সম্পর্কে বলেন, “সরসঙ্ঘ চালকজি প্রতি বছর রাজ্যে দু’বার করে আসেন। সমাজের মানুষের সঙ্গে বার্তালাপ করেন। আমাদের বাড়িতে সঙ্ঘের কাজ নিয়েই আলোচনা হয়। ২০১৭ সালে প্রণব মুখোপাধ্যায় যখন নাগপুরে গিয়েছিলেন, তখন থেকেই সঙ্ঘের কাজ সম্পর্কে অনুভব করতে পেরেছিলাম। সঙ্ঘ সমাজে শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে শেখায়। সমাজ, ধর্ম, রুচি, সংস্কৃতি নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে। খেলোয়াড়দের চরিত্র গঠন নিয়েও অনেক আলোচনা হয়েছে। সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা সামজিক কাজের জন্য নিজেদের নিবেদন করে থাকেন। তবে কোনও রাজনৈতিক আলোচনা করা হয়নি।”

    কী বলেন দিলীপ ঘোষ?

    বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেন, “মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বছরে বেশ কয়েকবার বঙ্গে আসেন। সামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা করা এবং বাড়িতে যাওয়া আরএসএস-এর একটি বিশেষ কাজের পদ্ধতি। এটা খবর হয়, তাই সবাই জানতে পারেন।”

    দু’দিনের সফর

    শনিবার দুপুরে এসেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান (Mohan Bhagwat)। আজ রবিবার কলকাতা থেকে ফেরার কথা। এর মধ্যে বেশ কিছু সাংগঠনিক বৈঠক করবেন। একই সঙ্গে আরএসএস-এর সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবলেও রাজ্যে এসেছেন। তিনি অবশ্য রয়েছেন দুর্গাপুরে। তবে সঙ্ঘের এই উচ্চপদস্থ কর্তাদের সাংগঠনিক বৈঠক থাকলেও লোকসভার আগে বাংলার লোকসভার আসনকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে অনেকে মনে করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • AIFF: রেফারিংয়ের মান ফেরাতে উদ্যোগী ফেডারেশন! বৈঠক ডাকলেন কল্যাণ

    AIFF: রেফারিংয়ের মান ফেরাতে উদ্যোগী ফেডারেশন! বৈঠক ডাকলেন কল্যাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট বনাম মুম্বই সিটি এফসি ম্যাচে ৭টি লাল কার্ড ও ৭টি হলুদ কার্ড দেখিয়ে রেকর্ড গড়েছেন রেফারি। আইএসএলের ইতিহাসে এর আগে কোনও ম্যাচে ১৪ কার্ড দেখানো হয়নি। তারপর ইস্টবেঙ্গল এফসি বনাম ওড়িশা এফসি ম্যাচেও রেফারিংয়ের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। এবার তাই রেফারিং নিয়ে সতর্ক  সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন (All India Football Federation)। রেফারিংয়ের মান ফেরাতে সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার প্রেসিডেন্ট কল্যাণ চৌবে (Kalyan Chaubey) একটি বৈঠকের আয়োজন করেছেন। ৩১ ডিসেম্বর হবে বৈঠক।

    রেফারিদের দিক নির্দেশে বৈঠক

    এআইএফএফ (All India Football Federation) সভাপতি কল্যাণ চৌবের নেতৃত্বে বৈঠক হবে। রেফারিদের কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গেই হাজির থাকবেন চিফ রেফারিং অফিসার ট্রেভর কেটল। দেশে রেফারির মান পর্যালোচনা করতেই ৩১ ডিসেম্বর এই বৈঠকটি ডাকা হয়েছে। পরিস্থিতি যাচাই করে কোন পথে এগোতে হবে তার রূপরেখা চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে এই বৈঠক। মুম্বই সিটি এফসি বরাবরই শক্ত গাঁট সবুজ-মেরুন শিবিরের। আইএসএলে (ISL) কোনওদিন মুম্বইয়ের (Mumbai City FC) বিরুদ্ধে জিততে পারেনি মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট (MBSG)। হতাশার ছবিটা বদলায়নি গত বুধবারও। ২-১ গোলে হেরে মাঠ ছাড়ে মোহনবাগান। যদিও সেই ম্যাচের রেফারিং নিয়ে একাধিক প্রশ্ন ওঠে। 

    আরও পড়ুন: ‘সম্প্রীতি ও সহানুভূতির চেতনা উদযাপনের দিনই বড়দিন’, বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    চলতি মাসেই কল্যাণ চৌবে (Kalyan Chaubey) রেফারিদের প্রতি আরও বেশি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তুরস্কের সুপার লিগের ম্যাচ চলাকালীন রেফারির সিদ্ধান্ত নিয়ে জোর হাঙ্গামা বাঁধে, আক্রমণের নিশানায় ছিলেন রেফারিরা। তারপরই কল্যাণ ওই বার্তা দেন।যদিও তারপরও আইএসএল-সহ নানা টুর্নামেন্টে রেফারি নিয়ে বিতর্কে ইতি পড়েনি। আইএসএলের পাশাপাশি আই লিগেও রেফারিং নিয়ে অনেক অভিযোগ এসেছে। এই আবহে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে চাইছেন ফেডারেশন সভাপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Match Fixing in I-League: ভারতীয় ফুটবলে গড়াপেটা! কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি কল্যাণ চৌবের

    Match Fixing in I-League: ভারতীয় ফুটবলে গড়াপেটা! কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি কল্যাণ চৌবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ফুটবলে (Indian Football) ম্যাচ গড়াপেটার কালো ছায়া। সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার তরফে বৃহস্পতিবার জানানো হয়েছে, আই লিগে খেলা বেশ কিছু ফুটবলারের কাছে জুয়াড়িরা ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব রেখেছিলেন। আদৌ কোনও ম্যাচ গড়াপেটা হয়েছে কি না এবং কারা সেই প্রস্তাব রেখেছিলেন তা নিয়ে তদন্ত করতে চলেছে সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থা (এআইএফএফ)। এক্ষেত্রে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে, বলে জানান এআইএফএফ-এর সভাপতি কল্যাণ চৌবে। 

    প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অঙ্গীকার

    চলতি আই লিগে বেশ কিছু ম্যাচে গড়াপেটা-সহ একাধিক বিতর্কের বিষয় উঠে এসেছে। এই কলঙ্কিত ইস্যু নিয়ে সোচ্চার হয়েছে আইলিগের একাধিক দল। মহামেডান স্পোর্টিং (Mohammedan Sporting) এবং আরও কয়েকটি দল গড়াপেটার অভিযোগ এনে ইতিমধ্যেই সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে (All India Football Federation) ব্যাপারটা জানিয়েছে।  

    এ প্রসঙ্গে কল্যাণ বলেন, “আমরা সম্প্রতি একটি তথ্য পেয়েছি যে আমাদের বেশ কিছু ফুটবলারকে ম্যাচ গড়াপেটা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আমরা বিস্তারিত ভাবে এই ঘটনাগুলি দেখে তার তদন্ত করব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। নিজেদের ফুটবলারদের রক্ষা করার ব্যাপারে আমরা দায়বদ্ধ। খেলোয়াড় এবং খেলাটার সম্মানহানি করতে পারে এ ধরনের ঘটনা কোনও ভাবেই আগামী দিনে বরদাস্ত করা হবে না।” 

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে ব্যর্থতা! তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গড়ল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড

    ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি

    ফেডারেশনের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি আই লিগের কয়েকজন ফুটবলারকে ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ফুটবল, ফুটবলারদের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে এআইএফএফ। ফলে কোনওভাবে ফুটবল বা ফুটবলাররা যাতে কালিমালিপ্ত না হন, তাই ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়ে এগোচ্ছে ফুটবল হাউস। যদিও কোন ক্লাব বা কোন ফুটবলার গড়াপেটার সঙ্গে যুক্ত তা কিছুই প্রকাশ্যে আনা হয়নি। কল্যাণ বলেছেন, “এ ধরনের ঘটনা যাতে আগামী দিনে দ্রুত সমাধান করা যায় তার জন্য আমরা নিজেদেরও উন্নত করব। কী ভাবে এ ধরনের ঘটনা বোঝা, উত্তর দেওয়া এবং অভিযোগ জানানো যায়, সে ব্যাপার আধিকারিক এবং ফুটবলারদের বোঝানো হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Santosh Trophy: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস! সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ‘ভার’ প্রযুক্তি

    Santosh Trophy: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস! সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ‘ভার’ প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস। সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ভিডিয়ো অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি বা সংক্ষেপে ‘ভার’ প্রযুক্তি। ভারতীয় ফুটবলের সব পর্যায় মিলিয়ে এই প্রথম বার ভার ব্যবহার করা হল। এই প্রথম বার দেশের বাইরে সন্তোষ ট্রফি আয়োজন করা হয়েছে। সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার (এআইএফএফ) উদ্যোগে সন্তোষ ট্রফির জৌলুস বাড়াতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বার আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হল তাকে। আগামী দিনে আরও বেশি ঘরোয়া ফুটবলের ম্যাচে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে, বলে ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন সূত্রে খবর। 

    সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে কারা

    ফেডারেশন সভাপতি কল্যাণ চৌবে বলেছেন, “এই প্রথম বার ভারতের কোনও ঘরোয়া ফুটবল ম্যাচে ভার ব্যবহার করা হল। এটা যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। আগামী দিনে বিভিন্ন লিগে কী ভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা যায় তা আমরা শিখতে চাই। বিদেশি ছাড়াও যে ভারতীয় ফুটবল উন্নতি করতে পারে, তা সন্তোষ ট্রফির এই ম্যাচগুলি থেকে বোঝা যাবে।” তিনি আরও বলেছেন, “সন্তোষ ট্রফি দেশের অন্যান্য কোনও টুর্নামেন্টের থেকে একে বারেই পিছিয়ে নয়। আমাদের দেশেও প্রচুর প্রতিভা রয়েছে। ওদের কাছে দক্ষতা প্রমাণের মঞ্চ এই টুর্নামেন্ট। ফেডারেশন চাইছে, ভারতীয় ফুটবলারদের প্রচুর ম্যাচ খেলার সুযোগ করে দিতে।”

    স্বাধীনতার একশো বছরে ভারতীয় ফুটবলকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এআইএফএফ। এর মধ্যেই সেই পরিকল্পনা বিভিন্ন ভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হচ্ছে। তারই অঙ্গ এই প্রযুক্তির ব্যবহার। 

    আরও পড়ুন: সচিনকে শ্রদ্ধা জানাতে ওয়াংখেড়েতে বসতে চলেছে পূর্ণাবয়ব মূর্তি, কবে উন্মোচন?

    বুধবার রিয়াধের কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে (Fahd International Stadium in Riyadh) প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল পাঞ্জাব-মেঘালয় (Punjab vs Meghalaya)। মেঘালয় ২-১ গোলে পাঞ্জাবকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো সন্তোষের ফাইনালে উঠল। পরের ম্যাচে কর্নাটক ৩-১ গোলে সার্ভিসেসকে হারিয়ে ৩৭ বছর পর সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে উঠল। আগামী ৪ মার্চ সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি হবে মেঘালয় ও কর্নাটক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share