Tag: Kanker

Kanker

  • Maoist Encounter in Bastar: ছত্তিসগড়়ে ফের মাওবাদী দমনে বড় সাফল্য যৌথবাহিনীর, ১ পুলিশ কর্মী সহ হত ২৩

    Maoist Encounter in Bastar: ছত্তিসগড়়ে ফের মাওবাদী দমনে বড় সাফল্য যৌথবাহিনীর, ১ পুলিশ কর্মী সহ হত ২৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিসগড়়ে ফের মাওবাদী দমন (Maoist Encounter in Bastar) অভিযানে বড় সাফল্য পেল যৌথবাহিনী। বৃহস্পতিবার সকালে বিজাপুর এবং কাঁকের জেলায় দু’টি পৃথক সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ২২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছেন। ছত্তিসগড়় পুলিশ জানিয়েছে, পাল্টা হামলায় নিরাপত্তাবাহিনীর এক জন সদস্যেরও মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত আরও দুই। এখনও দু’পক্ষের গুলির লড়াই চলছে।

    কোথায় কোথায় অভিযান

    বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে বিজাপুর ও দান্তেওয়াড়া জেলার সীমানায় দু’পক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, ছত্তিসগড় (Chhattisgarh Encounter) পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা এ দিন সকালে গঙ্গালুর থানা এলাকায় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযানে (Maoist Encounter in Bastar) নামেন। গঙ্গালুর থানা বিজাপুর জেলায়। প্রথম থেকে এলাকা ঘিরে চিরুনি তল্লাশি শুরু হয়। পুলিশ দেখেই এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে শুরু করে জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা মাওবাদীরা। তাদের গুলিতে মারা যান ছত্তিসগড় ডিসট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ডের এক পুলিশ কর্মী। এখনও পর্যন্ত বীজাপুরের জঙ্গল থেকে সংঘর্ষে নিহত ১৮ মাওবাদীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত হয়েছে মাওবাদীদের ব্যবহৃত রাইফেল ও বিস্ফোরক। এখনও গুলির লড়াই বন্ধ হয়নি। কাঙ্কেরের জঙ্গল থেকে পাওয়া গিয়েছে আরও চার মাওবাদীর দেহ। সূত্রের মতে, নিরাপত্তা বাহিনী মাওবাদীদের শীর্ষ নেতাদের একটি দলকে বনাঞ্চলে ঘিরে ফেলেছে এবং দিনের শেষে মৃতদেহের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখনও তল্লাশি অভিযান চলছে।

    মাওবাদী দমনে পরপর অভিযান

    বস্তার (Maoist Encounter in Bastar) ডিভিশনের অন্তর্গত বিজাপুর এবং কাঁকের জেলার অবুঝমাঢ়ের জঙ্গলে গত কয়েক মাসে নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-এর সশস্ত্র শাখা পিএলজিএ (পিপল্‌স লিবারেশন গেরিলা আর্মি)-র সঙ্গে নিরাপত্তাবাহিনীর একাধিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিজাপুরে সিআরপিএফ এবং ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৩১ জন মাওবাদী গেরিলা নিহত হয়েছিলেন। গত ১৯ জানুয়ারি থেকে ছত্তিসগড়, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা আন্তঃরাজ্য অভিযান চালাচ্ছে যৌথবাহিনী। ইতিমধ্যেই সংঘর্ষে দুশোর বেশি মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছে ওই তিন রাজ্যে। নিহতদের তালিকায় রয়েছেন মাওবাদী কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জয়রাম ওরফে চলপতি। আত্মসমর্পণ করেছেন নিহত মাওবাদী নেতা মাল্লোজুলা কোটেশ্বর রাও ওরফে কিষেণজির ভ্রাতৃবধূ বিমলা। তাঁর স্বামী মাল্লোজুলা বেণুগোপাল রাও ওরফে ভূপতি ওরফে বিবেক ওরফে সোনু নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-র কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য।

    মাওবাদী-মুক্ত দেশ গঠনের দাবি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    আগামী বছরের মার্চ মাসের মধ্যেই দেশ থেকে মাওবাদীদের (Maoist Encounter in Bastar) একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। চলতি বছরে ছত্তিসগড়ের বিভিন্ন এলাকায় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযানে বড় সাফল্য পেয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২০২৬ সালের ৩১ মার্চের আগেই আমরা দেশ থেকে নকশালবাদকে নির্মূল করব। যাতে তাঁদের জন্য দেশের কোনও নাগরিককে প্রাণ হারাতে না হয়। এই জন্য আমি আমার সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করছি।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ মতোই বিভিন্ন রাজ্যে মাওবাদী দমনে অভিযান চালাচ্ছে যৌথ বাহিনী। এদিনের অভিযানও তারই অঙ্গ।

  • Chhattisgarh Naxalist Encounter: ছত্রিশগড়ে বড়ো সাফল্য! এনকাউন্টারে খতম দুই মাওবাদী

    Chhattisgarh Naxalist Encounter: ছত্রিশগড়ে বড়ো সাফল্য! এনকাউন্টারে খতম দুই মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্রিশগড়ের মাওবাদী অধ্যুষিত কানকের(Kanker) জেলার ডিআরজি(District Reserve Guard) জওয়ানদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম হয়েছে দুই মাওবাদী। ঘটনাটি ঘটেছে কানকের জেলার সিকসোদ থানার অন্তর্গত কদমে গ্রামের কাছে। 

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি 

    বস্তার রেঞ্জের আইজি পি সুন্দররাজ সংবাদমাধ্যমে জানান, মৃত ওই মাওবাদী দুটি পুরুষ ছিলেন এবং তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণে গোলাবারুদ ও আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া গিয়েছে। তিনি আরও জানান যে, সোমবার ভোরে ডিআরজি ও সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর জঙ্গলে পেট্রোলিং চলাকালীন আচমকাই ভোর চারটে নাগাদ পেট্রোলিং টিমকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় মাওবাদীরা।

    আরও পড়ুন: ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরেও চলতে পারে তৃণমূলের কাটমানি, সিন্ডিকেট-রাজ! আশঙ্কা খোদ রাজ্য প্রশাসনের 

    এর জবাবে গুলি ছোড়ে পেট্রোলিং টিম এবং কিছুক্ষণের গুলির লড়াইয়ে খতম হয় দুই মাওবাদী জঙ্গি। প্রশাসনের তরফে তাদের নাম ও পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।

    [tw]


    [/tw] 

    প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগেও ২৩ শে অক্টোবর নিরাপত্তা বাহিনী অভিযান চালিয়ে বস্তার অঞ্চলের ওষুধ, বিস্ফোরক এবং রসদ সরবরাহকারী মাওবাদীদের অন্তত আটটি মডিউলকে ধ্বংস করে।

    আরও পড়ুন: ‘অপমানজনক ও অবৈজ্ঞানিক’! ধর্ষণের ঘটনায় ‘টু-ফিঙ্গার টেস্ট’ নিষিদ্ধ করল সুপ্রিম কোর্ট 

    প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, এই অভিযানগুলির ফলে অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্র ও উড়িষ্যায় জঙ্গি কার্যকলাপে কিছুটা হলেও প্রভাব পড়বে। জঙ্গি সংগঠনগুলি তাদের কার্যকলাপ বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে আন্তঃরাজ্য সীমানাকে ব্যবহার কর‍ত। বর্তমানে মডিউলগুলো ভেঙ্গে সাপ্লাই চেন বন্ধ করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সেনাবাহিনী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share