Tag: karachi port

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুর-এ ভারতের প্রত্যাঘাতের ভয়ে করাচি বন্দর ফাঁকা করে দিয়েছিল পাকিস্তান! বলছে উপগ্রহ চিত্র

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুর-এ ভারতের প্রত্যাঘাতের ভয়ে করাচি বন্দর ফাঁকা করে দিয়েছিল পাকিস্তান! বলছে উপগ্রহ চিত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ফাঁকা কলসির আওয়াজ বেশি’! মুখে যতই তর্জন-গর্জন করুক না কেন, অপারেশন সিঁদুর-এ (Operation Sindoor) ভারতের প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানের পিলে যে চমকে উঠেছিল, তার আরও একটা অকাট্য প্রমাণ মিলল। সম্প্রতি, প্রকাশিত হওয়া উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়েছে যে, অপারেশন সিঁদুরের সময় করাচি বন্দর থেকে রণতরীগুলিকে সরিয়ে ইরান সীমান্তের কাছে গ্বদর বন্দরের কাছে রেখে দেয় পাকিস্তান। অর্থাৎ, কার্যত পালিয়ে নিজেদের প্রাণ বাঁচায় পাক নৌসেনা (Pakistan Navy)। ফের প্রমাণিত হল পাকিস্তানের ওই তর্জন-গর্জন শুধুই ছিল ‘মুখেন মারিতং জগৎ’।

    লেজ গুটিয়ে পালিয়েছিল পাক নৌসেনা

    অপারেশন সিন্দুরের (Operation Sindoor) সময়ে পাকিস্তান কীভাবে লেজ গুটিয়ে পালিয়েছিল, তা প্রথমবারের মতো প্রকাশিত হয়েছে। সেই সময়কার স্যাটেলাইট ছবির কিছু ভিজ্যুয়াল প্রকাশ করেছে একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম। সবগুলি ৬-৭ মে তারিখের বলে দাবি। ঠিক যে সময় পাকিস্তানে অপারেশন সিঁদুর শুরু করেছিল ভারত। যা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় যে, সংঘাত যখন শীর্ষে ছিল তখনই পাক সেনার পগারপার হওয়ার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ মিলেছে। ওই উপগ্রহ চিত্রগুলিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, করাচি বন্দর কার্যত ফাঁকা। অন্যদিকে, গ্বদর বন্দরে সারি সারি দাঁড়িয়ে রয়েছে পাক নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজগুলি। তাও আবার কিনা বাণিজ্যিক টার্মিনালে নোঙর করা হয় রণতরীগুলিকে!

    পগারপার পাক নৌবাহিনির ‘বীরপুঙ্গব’রা

    ৭ মে’র রাতে যখন ভারত (Operation Sindoor) একের পর এক পাক জঙ্গি ঘাঁটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করছিল, তখন আরব সাগরে পাকিস্তানের করাচি বন্দরের ওপর ব্রহ্মোস দিয়ে নিশানা করে রেখেছিল ভারতীয় নৌবহর। অপেক্ষা ছিল শুধু নির্দেশের। যদিও শেষ পর্যন্ত সেখানে ভারত কোনও হামলা করেনি। কিন্তু হামলা হতে পারে আশঙ্কায়, ভারতের মিসাইলের ভয়ে আগেভাগেই জাহাজ নিয়ে পগারপার পাক নৌবাহিনির ‘বীরপুঙ্গব’রা। এক কথায় ‘চাচা, আপন প্রাণ বাঁচা’-র মতো নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে তৎপর হয় পাক নৌসেনা। প্রকাশিত হওয়া ছবিগুলি অনুযায়ী, করাচি থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে ইরানের কাছে গ্বদর বন্দরে গিয়ে লুকোয় পাকিস্তান নৌবাহিনী। এর মধ্যে একটি ছিল জুলফিকার-ক্লাসের ফ্রিগেট। যা চিনের তৈরি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধজাহাজ। কারণ বেজিং পাকিস্তানকে এই উন্নত জাহাজগুলির মধ্যে মাত্র চারটি দিয়েছে। অপারেশন সিন্দুরের মাত্র ছ’মাস আগে, ইসলামাবাদ একটি ভিডিও প্রকাশ করেছিল, যেখানে ফ্রিগেটটিকে জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে দেখা গিয়েছিল।

    ১৯৭১-এর যুদ্ধের ছায়া…

    ভারত-পাক যুদ্ধে পাকিস্তানের করাচি বন্দরে শেষবার ১৯৭১-এর যুদ্ধের সময় হামলা চালিয়েছিল ভারত। সেই সময় কার্যত গুঁড়িয়ে যায় করাচি বন্দর। সে কথা মনে রেখেই, আগেই পালিয়ে যায় পাকিস্তানের নৌবহর। পাকিস্তানের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ভারতের দক্ষিণ নৌ কমান্ডের প্রাক্তন প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল এসসি সুরেশ বাঙ্গারা, যিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের করাচি বন্দরে ভারতের হামলার সময়ও অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর মতে, ভারত আক্রমণ চালাতে পারে এ বিষয়ে পাকিস্তানের তিনটি বাহিনীরই পূর্ণ সতর্ক থাকা উচিত ছিল। কিন্তু পাকিস্তানের প্রথম সারির যুদ্ধজাহাজগুলিকে তখনও বন্দরে দেখতে পাওয়া তাদের নিম্নমানের অপারেশনাল প্রস্তুতির ইঙ্গিত দেয়।

    ভারতের ভয়ে কাঁটা…

    বিগত কয়েক মাস ধরে অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) সম্পর্কে পাকিস্তান বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গল্প বানিয়ে শুনিয়েছে। অস্ত্রের লড়াইয়ে এঁটে উঠতে না পারলেও মুখের লড়াইয়ে কোনও খামতি ছিল না পাকিস্তানের। ভারতের সঙ্গে সংঘাত চলাকালীন একাধিকবার পরমাণু হামলার হুঁশিয়ারি শোনা গিয়েছে পাকিস্তানের নেতা-মন্ত্রীদের মুখে। ভারতের সেনাঘাঁটি ধ্বংসের মিথ্যে দাবিও করা হয়েছিল। এমনকি সংঘর্ষবিরতির পর মিথ্যে যুদ্ধ জয়ের বিজয় উৎসবও করেছে। কিন্তু ভারতের হামলাতেই যে পাল্টা পাকিস্তানের সেনাঘাঁটি ধ্বংস হয়েছিল তা স্পষ্ট। এবার উপগ্রহ চিত্রের মাধ্যমে ফের একবার প্রমাণ হল অপারেশন সিঁদুর-এর সময় কতটা ভয়ে কাঁটা হয়ে ছিল পাক নৌসেনা (Pakistan Navy)।

  • India Pakistan War: ১৯৭১-এর পর ফের ভারতের নৌসেনার হামলা করাচিতে, বিধ্বস্ত পাকিস্তানের বন্দর-শহর

    India Pakistan War: ১৯৭১-এর পর ফের ভারতের নৌসেনার হামলা করাচিতে, বিধ্বস্ত পাকিস্তানের বন্দর-শহর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭১ সালে ভারত-পাক যুদ্ধের (India Pakistan War) সময় ভারতের রণতরী হামলা করেছিল এই করাচি বন্দরে। সেই সময় এক সপ্তাহ ধরে জ্বলেছিল করাচি বন্দর (Karachi Port)। ফের আবার করাচিতে একই ভাবে আঘাত হানল ভারত। বৃহস্পতিবার রাত থেকে ফের ভারতীয় নৌসেনার হানায় জ্বলছে করাচি। সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত পাকিস্তানের এই গুরুত্বপূর্ণ বন্দর-শহর। পাকিস্তানের সমুদ্রপথ আটকে দিয়েছে ভারতের বিশাল নৌবহর। বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের ত্রিফলা আক্রমণে বিধ্বস্ত পাকিস্তানের একাধিক শহর। পাঁচটি শহরের এয়ার ডিফেন্স নষ্ট করে দিয়েছে ভারত।

    ভারতে হামাস-ধাঁচে হামলা পাকিস্তানের

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পর ভারত স্পষ্ট করে দিয়েছিল, পহেলগাঁও হামলার প্রত্যাঘাতে সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলি ধ্বংস করতে সংগঠিত হয়েছিল ওই অভিযান। সেই সঙ্গে এও হুঁশিয়ারি দিয়ে দেয়, পাকিস্তান এর পর হামলা করলে ভারতও শক্ত হাতে জবাব দেবে (India Pakistan War)। বোধহয় ইসলামাবাদের কর্তাদের কানে সে কথা ঢোকেনি। বুধবার রাতের পর বৃহস্পতিবার রাতেও ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে মুহুর্মুহু ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও যুদ্ধবিমান নিয়ে হামাস-ধাঁচে হামলা চালায়। হামলা চালানো হয় ভারতের সামরিক প্রতিষ্ঠান ও ঘাঁটি লক্ষ্য করে। এমনকি, হামলা চালানো হয় বৈষ্ণোদেবী সহ ভারতের একাধিক ধর্মীয় স্থানেও। তবে, ভারত তৈরি ছিল। ভারতের এয়ার ডিফেন্স যে এত শক্তিশালী, তা বোধহয় কল্পনাতীত ছিল পাকিস্তানের। প্রতিটা হামলা প্রতিহত করেছে ভারতের বহুস্তরীয় আকাশসীমা সুরক্ষা ব্যবস্থা।

    পাকিস্তানের ৫টি শহরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস

    পাকিস্তানের কাপুরুষোচিত হামলায় ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙে ভারতের। তাই, পাকিস্তানি হামলার ঠিক পরই, কোনও সময় নষ্ট না করে বৃহস্পতিবার রাতেই ভারত শুরু করে প্রত্যাঘাতের দ্বিতীয় পর্ব। এবার পাক হামলার পাল্টা অ্যাকশনে দিশেহারা হয়ে পড়ে পাকিস্তান। একসঙ্গে অ্যাকশনে নামে ভারতের নৌ, স্থল, বায়ুসেনা। এই ত্রিফলা আক্রমণ (India Pakistan War) হতেই পাকিস্তানে ত্রাহি ত্রাহি রব ওঠে। মুখ থুবড়ে পড়ল পাকিস্তানের চিনা এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা। একটা বা দুটো নয়, পাকিস্তানের ১৬টি শহরে একসঙ্গে প্রত্যাঘাত হানে ভারতীয় ফৌজ। ভারতের অল-আউট অ্যাকশনে ব্ল্যাকআউট হয়ে যায় একের পর এক শহর। শুধু ড্রোন দিয়েই পাকিস্তানের ৫টি শহরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস করে দেয় ভারত। আতঙ্কে দিশেহারা হয়ে পড়ে পাকিস্তান।

    পাকিস্তানের ১৬টি শহরে বিশাল ক্ষয়ক্ষতি

    সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ভারতের ড্রোন আছড়ে পড়ে একের পর এক শহরে। লাহোর, ইসলামাবাদ, সিয়ালকোট, রাওয়ালপিন্ডি, করাচি, ফয়সলাবাদ — বাদ ছিল না কোনও শহরই। পাকিস্তানের বড় বড় শহরগুলির রেডার সিস্টেম তছনছ করে দেয় ভারত (India Pakistan War)। পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে লাগাতার বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গিয়েছে গতকাল রাতে। ভারতীয় সেনার প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানের ১৬টি শহরে বিশাল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শেহবাজ শরিফের বাসভবনের কাছেও বিস্ফোরণ হয়। যার পর তড়িঘড়ি পাক প্রধানমন্ত্রীকে বাঙ্কারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

    পাকিস্তানের সমুদ্রপথ আটকে রেখেছে ভারতের নৌবহর

    বায়ুসেনা-স্থলবাহিনী প্রথমে পাকিস্তানের শিরদাঁড়া ভেঙে দেওয়ার পর বুলডোজারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় ভারতীয় নৌসেনা। নেতৃত্বে ছিল আইএনএস বিক্রান্ত। ভারতীয় বিমানবাহী রণতরী রাতেই করাচি বন্দরে (Karachi Port) ভয়াবহ হামলা চালায়। কার্যত বিধ্বস্ত হয়ে যায় করাচি বন্দর শহর। একসঙ্গে ভারতের তিন বাহিনীর প্রবল প্রত্যাঘাতে জ্বলছে করাচি। শেষ পর্যন্ত মেলা খবরে জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের সমুদ্রপথ আটকে রেখেছে ভারতীয় নৌসেনার ২৬টি রণতরী (India Pakistan War)। আরও জানা গিয়েছে, আরব সাগরে ভারতীয় নৌসেনা নামিয়েছে পি-৮১ শক্তিশালী নজরদারি বিমানও। এটি অ্যান্টি-সাবমেরিন এয়ারক্রাফ্ট। পাকিস্তানের সাবমেরিন হামলা চালাতে পারে, সেই হামলা ঠেকাতেই বিমান নামানো হয়েছে।

LinkedIn
Share