Tag: Karnataka CM

Karnataka CM

  • ED: মামলার পথে ইডি! কেজরি, সোরেনের পর এবার কি সিদ্দারামাইয়ার জেলে যাওয়ার পালা?

    ED: মামলার পথে ইডি! কেজরি, সোরেনের পর এবার কি সিদ্দারামাইয়ার জেলে যাওয়ার পালা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির (ED) জালে পড়ে জেল ঘুরে এসেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার জালে পড়ে গারদে ছিলেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও। এবার কী কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) কংগ্রেসের সিদ্দারামাইয়ার পালা? উঠছে প্রশ্ন। কারণ সিদ্দারামাইয়া ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ তছরুপের (মানি লন্ডারিং) মামলা দায়ের করতে চলেছে ইডি।

    মামলা দায়ের করতে চলেছে ইডি (ED)

    গত ১৬ অগাস্ট কর্নাটকের গভর্নর থাওয়ারচাঁদ গেহলট মাইসুরু আরবান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (মুডা) সাইট বরাদ্দ কেলেঙ্কারির জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বিচারের জন্য অনুমোদন দেন। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত। সূত্রের খবর, আজ, সোমবার কিংবা মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইসিআইআর দায়ের করতে পারে ইডি। ইতিমধ্যেই কর্নাটকের লোকায়ুক্ত পুলিশে দায়ের হয়েছে এফআইআর। ইডির এক প্রবীণ আধিকারিক বলেন, “পিএমএলএতে মামলা দায়ের হবে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ফর্মালিটিজ পূরণ করার পর দায়ের হবে মামলা।” ইডি মামলা দায়ের করলে মুখ্যমন্ত্রীর সম্পত্তি অ্যাটাচও করা হতে পারে। অন্যান্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও করা হতে পারে। এদিকে সিবিআইকে দেওয়া সম্মতি প্রত্যাহার করে নিয়েছে কর্নাটকের কংগ্রেস সরকার।

    কেজরি, সোরেন…

    ইডির (ED) জালে পড়ে গ্রেফতার হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়াল। জেলে থাকলেও, মুখ্যমন্ত্রীর পদ আঁকড়ে পড়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি জামিনে ছাড়া পান কেজরি। তার পরেই ইস্তফা দেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার হেমন্ত সোরেনও। জামিনে বন্দিদশা ঘুঁচেছে তাঁরও। ফিরেই ফের দখল করেছেন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি। তা নিয়ে ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিতে কম জলঘোলা হয়নি।

    আরও পড়ুন: ভোটপর্বে বদলিদের ফেরানো হয়নি এখনও! ‘পুলিশি আন্দোলন’-এর উত্তাপ ভবানী ভবনে

    প্রসঙ্গত, কর্নাটক লোকায়ুক্ত পুলিশ সম্প্রতি সিদ্দারামাইয়া, তাঁর স্ত্রী বিএম পার্বতী, তাঁর ভগ্নিপতি মল্লিকার্জুন স্বামী ও পূর্বতন জমির মালিক দেবরাজুকে দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে। অভিযোগগুলি ২০২১ সালে মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রীর নামে ১৪টি মুডা আবাসন প্লট বরাদ্দের সঙ্গে সম্পৃক্ত। প্রসঙ্গত, সমাজকর্মী স্নেহময়ী কৃষ্ণার দায়ের করা (Karnataka CM) অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয়েছে তদন্ত (ED)।

    সিদ্দারামাইয়ার জেলযাত্রা কী স্রেফ সময়ের অপেক্ষা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Siddaramaiah: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    Siddaramaiah: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঠগড়ায় উঠতে চলেছেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা তথা কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah)। জমি কেলেঙ্কারি (Land Scam Case) মামলায় বিচার শুরু হবে তাঁর। বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন কর্নাটকের রাজ্যপাল থাওয়ার চাঁদ গহলৌত। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন তিন সমাজকর্মী প্রদীপ কুমার, টিজে আব্রাহাম এবং স্নেহময়ী কৃষ্ণা।

    কেলেঙ্কারির জেরে কাঠগড়ায় কারা? (Siddaramaiah)

    জমি বণ্টন কেলেঙ্কারির অভিযোগে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে সিদ্দারামাইয়ার স্ত্রী পার্বতী এবং শ্যালক মল্লিকার্জুনকেও। এঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে পুলিশে। অভিযোগে বলা হয়েছে, মাইসুরু নগরোন্নয়ন বিভাগের জমি বেআইনিভাবে বিলি করা হয়েছে। জেলাশাসক, ভূমি দফতরের আধিকারিকদের পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী এবং শ্যালকও সেই কেলেঙ্কারিতে জড়িত।

    জাল নথিপত্র পেশ!

    স্নেহময়ীর দাবি, মল্লিকার্জুন জমির জন্য জাল নথিপত্র পেশ করেছেন মুডার দফতরে। প্রাইম লোকেশনে বহুমূল্য জমির মালিকানা পাইয়ে দেওয়া হয়েছে পার্বতীকেও। ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে কর্নাটকের রাজ্যপাল, মুখ্যসচিব এবং রাজস্ব বিভাগের প্রিন্সিপাল সচিবকে চিঠিও লেখেন ওই সমাজকর্মী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিলেন কর্নাটকের রাজ্যপাল। রাজভবনের তরফে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, “রাজ্যপালের নির্দেশ অনুযায়ী, আমি এখানে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৮-এর ধারা ১৭ এবং ২১৮-এর ধারার অধীনে মুখ্যমন্ত্রী শ্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিচারের অনুমোদনের অনুরোধের বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের অনুলিপি সংযুক্ত করছি (Siddaramaiah)।”

    আরও পড়ুন: মমতার ফোন বাজেয়াপ্ত হলেই আরও তথ্য সামনে আসবে, আরজি কর নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রাজ্যপাল বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছে বিজেপি। পদ্ম-সাংসদ তেজস্বী সূর্য বলেন, “নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে সরে দাঁড়ানো উচিত মুখ্যমন্ত্রীর।” তিনি বলেন, “কর্নাটকের মাননীয় রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন। জমি কেলেঙ্কারিতে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। এটা একটা সিগনিফিকেন্ট ডেভেলপমেন্ট। অভিযোগটাও খুব সিরিয়াস।” তিনি বলেন, “নৈতিক কারণেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত সিদ্দারামাইয়ার।” রাজ্যপালের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন (Land Scam Case) বিজেপির রাজ্য সভাপতি বিওয়াই বিজয়েন্দ্রও (Siddaramaiah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Karnataka CM: মুখ্যমন্ত্রী পদে ভাসছে সিদ্দারামাইয়ার নাম, ক্ষোভ উগরে দিলেন শিবকুমার

    Karnataka CM: মুখ্যমন্ত্রী পদে ভাসছে সিদ্দারামাইয়ার নাম, ক্ষোভ উগরে দিলেন শিবকুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলকে জেতানোর কান্ডারি তিনি। তার পরেও কংগ্রেসের (Congress) অন্দরে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) পদে সিদ্দারামাইয়ার নাম নিয়ে চর্চা হতেই গোঁসা হয়েছে কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারের। সোমবার দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। যাত্রা এড়িয়েছেন। শিবকুমার বলেন, আমার পেটের গোলমাল হয়েছে। তাই আজ (সোমবার) দিল্লি যেতে পারছি না। তিনি বলেন, কংগ্রেসের ১৩৫ জন বিধায়ক রয়েছেন। আমার কোনও বিধায়ক নেই। মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার আমি দলের হাইকমান্ডের ওপর ছেড়ে দিয়েছি।

    কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) পদ নিয়ে কোন্দল কংগ্রেসে…

    এদিন সকালের দিকে শিবকুমারই জানিয়েছিলেন হাইকমান্ড ডেকে পাঠানোয় তাঁকে এদিনই দিল্লি যেতে হবে। শিবকুমার বলেন, আজ আমার জন্মদিন। পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করব। পরে দিল্লি যাব। আমাদের ১৩৫ জন বিধায়ক রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগের প্রশ্নে প্রত্যেকেরই এক সুর। তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার দলের হাইকমান্ডের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। আমার লক্ষ্য ছিল দলকে কর্নাটক উপহার দেওয়া। সেই কাজটা আমি করতে পেরেছি।

    শিবকুমার বলেন, কংগ্রেস হাইকমান্ড আমাকে ও সিদ্দারামাইয়াকে দিল্লিতে ডেকে পাঠিয়েছেন (Karnataka CM)। সোনিয়া গান্ধী, খাড়্গে আমাকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদে বসিয়েছেন। আমার নেতৃত্বে ১৩৫টি বিধায়ক পেয়েছে দল। যখন সব বিধায়ক আমাদের দল ছেড়ে দিয়েছিলেন, আমাদের সরকার পড়ে গিয়েছিল, তখনও আশা ছাড়িনি আমি। তিনি বলেন, আমি বলতে চাই না গত পাঁচ বছরে কী ঘটেছিল। শিবকুমার বলেন, আমি একা মানুষ। আমি একটা জিনিসে বিশ্বাস করি, যে কোনও একজন ব্যক্তির যদি সাহস থাকে তাহলে সে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবেই। ২০১৯ সালে যখন আমাদের সব বিধায়ক দল ছেড়ে দেন, তখনও আশাহত হইনি আমি।

    আরও পড়ুুন: অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা, কেন বললেন সুকান্ত?

    কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলেন, সোনিয়া গান্ধী আমায় বলেছিলেন (Karnataka CM) তুমি যে আমাদের কর্নাটক উপহার দিতে পারবে, সে বিশ্বাস আমার আছে। আমি এখানে বসে রয়েছি। আমার সমস্ত দায়িত্ব পালন করেছি। আপনার (সোনিয়ার) ন্যূনতম সৌজন্য থাকা উচিত। অন্তত একটু কৃতজ্ঞতা। তাঁদের এটুকু সৌজন্য দেখানো উচিত ছিল, কর্নাটকে কংগ্রেসের এই জয়ের নেপথ্যে যিনি, তাঁর প্রতি। প্রসঙ্গত, একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় তদন্ত চলছে শিবকুমারের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে, সিদ্দারামাইয়ার ইমেজ ক্লিন। তাছাড়া তিনি দলের ওবিসি সম্প্রদায়ের মুখ। তাই মুখ্যমন্ত্রিত্বের পাল্লা ভারী তাঁর দিকেই। 

    কোন মন্ত্রবলে শিবকুমারের ক্ষোভ প্রশমিত করতে পারে দল, সেটাই দেখার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share