Tag: kolkata police

kolkata police

  • Birbhum: মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা নিল এনআইএ

    Birbhum: মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা নিল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজার বিস্ফোরণকাণ্ডে প্রভাবশালী শাসক দলের নেতার যোগের ইঙ্গিত মিলল। ধৃত তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। তদন্তকারী অফিসারদের অনুমান, বেআইনি অস্ত্র এবং বিস্ফোরক জোগানে প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের প্রত্যক্ষ যোগ ছিল। পাওয়া গিয়েছে অডিও মেসেজ। ঘটনায় জেলার রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    এনআইএ সূত্রে খবর (Birbhum)?

    এনআইএ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহম্মদবাজার (Birbhum) বিস্ফোরণকাণ্ডে ধৃত তৃণমূল নেতা ইসলাম চৌধুরির ভয়েস স্যাম্পেল সংগ্রহ করা হয়েছে। বিস্ফোরক এবং অবৈধ অস্ত্র সরবরাহ করার জন্য শাসক দলের অনেক প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার সম্পর্কেও তথ্য পাওয়া গিয়েছে। তথ্যের সত্যতা পরীক্ষা করতে এই তৃণমূল নেতার কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত এই তৃণমূল নেতার মোবাইল থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অডিও পাওয়া গিয়েছে। এই সব বার্তালাপের মধ্যে বিস্ফোরণ সংক্রান্ত অনেক তথ্যের সূত্র লুকিয়া থাকার ইঙ্গিত রয়েছে। একই ভাবে তদন্তকারী অফিসারদের কাছে এই তৃণমূল নেতার সঙ্গে কেষ্টর দেহরক্ষী সেহগল হোসেনের নামও উঠে এসেছে। এই দেহরক্ষী বর্তমানে গরুপাচার মামলায় তাঁর গুরু অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে দিল্লির তিহার জেলে বন্দি রয়েছেন। সংগৃহীত নমুনা প্রথমে আদলাতে, এরপর সিএফএসএলে পাঠানো হবে বলে জানা গিয়েছে।

    উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর বিস্ফোরক

    ২০২২ সালে বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজারে ব্যাপক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। এরপর এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে একটি গাড়ি থেকে ৮১ হাজার ডিটোনেটর উদ্ধার করে কলকাতা পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল এসটিএফ। গাড়ির চালককে জেরা করে আরও ২৭ কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, ১ হাজার ৯২৫ কেজি জিটেলিন স্টিক এবং ২ হাজার ৩২৫ টি ডিটোনেটর উদ্ধার করা হয়। এই বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধারে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তদন্তের ভার যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-এর উপর। এই তদন্তকে ঘিরে শাসক দল ফের একবার চাপের মুখে পড়েছে বলে রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Police: বড়দিনের রাতে খাদ্যভবনে গুলিবিদ্ধ পুলিশকর্মী, মৃত্যু এসএসকেএমে

    Kolkata Police: বড়দিনের রাতে খাদ্যভবনে গুলিবিদ্ধ পুলিশকর্মী, মৃত্যু এসএসকেএমে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনের রাতে নিউ মার্কেট থানা এলাকার খাদ্যভবনের ভিতরে রিজার্ভ ফোর্স ব্যারাকে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হল এক পুলিশ (Kolkata Police) কনস্টেবলের। নিজের সার্ভিস রিভলভারের গুলি তাঁর বুকে লাগে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর সহকর্মীরাই তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। রাতেই তাঁর মৃত্যু হয়। 

    কী ঘটেছিল

    মৃত কনস্টেবলের নাম তপন পাল। ৫৩ বছর বয়সী কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) ওই কনস্টেবলের বাড়ি হরিণঘাটায়। তিনি নিজেই আত্মহত্যা করার উদ্দেশ্যে গুলি চালিয়েছেন, নাকি এটা দুর্ঘটনা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। গোটা ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ। ব্যারাক থেকে রাত ১১টা নাগাদ ডিউটিতে যাচ্ছিলেন রির্জাভ ফোর্সের অফিসার। সেই সময় হঠাৎ গুলির শব্দ শোনা যায়। ঘটনাস্থলে ছুটে যান সহকর্মীরা। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায় কনস্টেবলকে। অতর্কিতে গুলি চলেছে নাকি, তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন তা জানা যায়নি। গোটা ঘটনা ইতিমধ্যেই খতিয়ে দেখতে শুরু করেছেন লালবাজারের হোমিসাইড শাখার অফিসাররা। নিহত কনস্টেবল কোনও মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: অযোধ্যায় বাড়ির ছাদে ছাদে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’ পতাকা, এ যেন হিন্দু সংস্কৃতির ভরকেন্দ্র!

    তদন্তে পুলিশ

    পুলিশ (Kolkata Police) প্রাথমিক ভাবে জানিয়েছে, ছুটি কাটিয়ে ২৪ তারিখ বাড়ি থেকে ফিরেছিলেন তিনি। ডিউটিতে যাওয়ার আগে নিজের সার্ভিস রিভলভার ইস্যু করান। সিক্স চেম্বার রিভলভার। যার মধ্যে থেকে একটা গুলি চলেছে। পারিবারিক কোনও অশান্তি ছিল কিনা পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। ব্যারাক ঘর থাকলেও অধিকাংশ সময় বাড়ি থেকেই যাতায়াত করতেন তিনি। এদিন, ব্যারাক থেকে খাদ্যভবনে ডিউটি যাওয়ার পথে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মঘাতী হয়েছে তপন। তাঁর বাড়িতে খবর দেওয়া হয়েছে। এদিন রাতেই ঘটনাস্থলে যান কলকাতা পুলিশের কমিশনার বিনীত গোয়েল। প্রায় মিনিট দশেক তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ট্রাম বন্ধ করার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির

    Calcutta High Court: ট্রাম বন্ধ করার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়ার মধ্যে প্রথম বৈদ্যুতিক ট্রাম পরিষেবা শুরু হয় কলকাতাতেই। এবার সেই ট্রামকেই বন্ধ করে দেওয়ার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন খোদ কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। এই ইস্যুতে রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন প্রধান বিচারপতি (Calcutta High Court)। এর পাশাপাশি হাইকোর্ট এদিন আরও জানিয়েছে যে ট্রাম বন্ধ নিয়ে কলকাতা পুলিশ একা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।

    ট্রাম বন্ধ করতে জনস্বার্থ মামলা হাইকোর্টে

    প্রসঙ্গত, শহরে ট্রাম চলাচল বন্ধ করার আর্জি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয় আগেই। সোমবারই এই মামলার শুনানি ছিল এবং সেখানে কলকাতা পুলিশ ট্রাম চালানোর বিরোধিতা করতে শুরু করে। তার কারণ হিসেবে তারা যানজটকে তুলে ধরে এবং ট্রামের যে ধীরগতি সেটাকেও কারণ হিসেবে তুলে ধরা হয়। যদিও কলকাতা পুলিশ তথা রাজ্য সরকারের এই জবাবে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘ট্রাম কর্তৃপক্ষ শুধু ট্রাম বিক্রি করতে বসে রয়েছেন? কর্মচারীদের বেতন দেওয়া বা কী ভাবে পুনরায় যাত্রী পরিষেবা দেওয়া যায়, সে বিষয়ে কোনও চিন্তাভাবনাই নেই তাঁদের?’’

    আধুনিক মানের গড়ে তুলতে ট্রামকে

    কলকাতা হাইকোর্ট এদিন আরও জানায় যে ট্রাম চালানোর বিষয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। দরকার পড়লে পিপিপি মডেলের মতো কিছু ভাবতে বলেছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। ট্রামের আধুনিকীকরণের জন্য তৈরি হবে একটি কমিটিও। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি এদিন বলেন, ‘‘ট্রাম রাজ্যের ঐতিহ্য। তাকে রক্ষা করতে হবে। অহেতুক তর্কবিতর্ক না করে গঠনমূলক আলোচনা প্রয়োজন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘কীভাবে ট্রামকে আধুনিক করা যায়, সে কথা ভাবতে হবে। অত্যাধুনিক ট্রাম করতে হবে যাতে প্রবীণ বা পুরনো যাত্রীরা নয়, যুবক-যুবতীরা ট্রামে চড়ার আকর্ষণ বোধ করেন।’’ এছাড়াও কমিটি দেখবে, ট্রাম পরিষেবা পুনরায় কীভাবে ভালোমতো চালু করা যায়। কলকাতা পুলিশের অভিযোগ খতিয়ে দেখবে তারাই। রাজ্য আগামী দিনে আদালতকে ফলপ্রসূ কিছু জানাবে, এমনটাই আশা কলকাতা হাইকোর্টের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টে বড় জয় বিজেপির, ধর্মতলার সভায় অনুমতি দিতে পুলিশকে নির্দেশ

    Calcutta High Court: হাইকোর্টে বড় জয় বিজেপির, ধর্মতলার সভায় অনুমতি দিতে পুলিশকে নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯ নভেম্বর কলকাতায় মহা সমাবেশের ডাক দিয়েছে বিজেপি। অভিযোগ ছিল, এ নিয়ে কলকাতা পুলিশের অনুমতি মিলছে না। জল গড়ায় হাইকোর্ট (Calcutta High Court) পর্যন্ত। অবশেষে বড় জয় পেল বঙ্গ বিজেপি। ২৯ নভেম্বরের সভায় অনুমতি দেওয়ার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দিল উচ্চ আদালত। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার একক বেঞ্চে (Calcutta High Court) এই মামলাটি ওঠে এবং সেখানেই বিচারপতি পুলিশকে নির্দেশ দেন যে সভার অনুমতি দিতে হবে।

    কী বললেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা?

    বিচারপতি (Calcutta High Court) রাজাশেখর মান্থা এদিন কলকাতা পুলিশকে তুলোধনা করে বলেন, ‘‘স্বাধীন দেশে মানুষ যেখানে মন চায় যাবে। কোনও কারণ ছাড়াই পর পর দু’বার সভার অনুমতি বাতিলের কারণ কী? অনুমোদন বাতিলের দু’টি চিঠি দিয়েছে পুলিশ। অথচ একটিতেও আপত্তির কারণ লেখা নেই। খুব বিস্মিত হচ্ছি পুলিশের এমন জবাব দেখে। কী শর্ত দেবে সেটা পুলিশ ঠিক করুক। কিন্তু অনুমতি দিতে হবে পুলিশকেই। সবার সমানাধিকার থাকা উচিত। কোনও কারণ না দেখিয়ে দু’বার অনুমতির আবেদন খারিজ করা হয়েছে। এতেই সন্দেহের উদ্রেক হয়।’’

    ধর্মতলায় বিজেপির সভা

    প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ যে রাজনৈতিক রং দেখে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় প্রকল্পে টাকা দেওয়া হচ্ছে না এই যুক্তিতে গত অগাস্টেই অভিষেক ও তাঁর দলবল দিল্লিতে একপ্রস্থ নাটক শুরু করেন। সেই নাটকের আঁচ পরবর্তীকালে দেখা যায় রাজভবনের সামনেও। তখনই বঙ্গ বিজেপি ঘোষণা করে, রাজ্যে যে সমস্ত মানুষদের শাসক দল কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত করেছেন, তাদের নিয়ে বড় সভা করা হবে কলকাতায়। ঠিক যেখানে একুশে জুলাই প্রতি বছর শহিদ দিবস পালন করে তৃণমূল কংগ্রেস, সেই ধর্মতলায় ভিক্টোরিয়ার সামনেই সভা করার আবেদন জানায় রাজ্য বিজেপি। তবে কলকাতা পুলিশের কাছে আবেদন করা হলেও তারা কোনও রকম অনুমতি দেয়নি। বিজেপির অভিযোগ, কোনও রকম কারণ না দেখিয়ে পরপর দুবারই বিজেপির আবেদন খারিজ করেছে পুলিশ। পরে এ বিষয়ে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) হস্তক্ষেপ চায় রাজ্য বিজেপি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC ODI World Cup 2023: ইডেনে টিকিটের কালোবাজারি! সাধারণের জন্য টিকিট নেই, সিএবি-কে নোটিস পুলিশের

    ICC ODI World Cup 2023: ইডেনে টিকিটের কালোবাজারি! সাধারণের জন্য টিকিট নেই, সিএবি-কে নোটিস পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস বা বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচে মাঠ ফাঁকা থাকলেও ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের জন্য টিকিটের হাহাকার ইডেন-চত্বরে (ICC ODI World Cup 2023)। গান্ধী মূর্তির তলা থেকে কার্জন পার্ক, শহিদ মিনার চত্বরে একটা টিকিটের জন্য হাপিত্যেশ করছে আট থকে আশি। রবিবার বড় ম্যাচ রয়েছে ইডেনে। সেই ম্যাচে টিকিট বিক্রি ঘিরে অস্বচ্ছতার অভিযোগ উঠে এসেছে। এক ক্রিকেটপ্রেমী ময়দান থানায় টিকিট বিক্রি ঘিরে অস্বচ্ছতার অভিযোগ তুলে নালিশ জানিয়েছেন। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতেই সিএবিকে নোটিস পাঠানো হয়েছে ময়দান থানার তরফে।

    কী অভিযোগ

    বাংলার ক্রিকেট সংস্থার (সিএবি) কর্তাদের বিরুদ্ধেই টিকিট দুর্নীতির অভিযোগ করলেন এক ব্যক্তি। ময়দান থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি। অভিযোগকারীর বক্তব্য, অনলাইনে ম্যাচের টিকিট যে সংস্থার তরফে বিক্রি করা হচ্ছে, সেখানে বিবিধ সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। এর ফলে সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীরা ম্যাচের টিকিট পাচ্ছেন না। শুধু তাই নয়, অভিযোগকারীর আরও বক্তব্য, এই ঘটনার পিছনে অনলাইন টিকিট বিক্রয়কারী সংস্থা, বিসিসিআই ও সিএবির একাংশের হাত থাকতে পারে। তিনি সন্দেহ করছেন, ইচ্ছাকৃতভাবে একটা বড় অংশের টিকিট আলাদা করে সরিয়ে রাখা হয়েছে, যাতে সেগুলি পরে কালোবাজারি করা যেতে পারে। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে ময়দান থানার পুলিশ।

    আরও পড়ুুন: অরুণাচল প্রদেশে নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছেই পরিকাঠামো গড়ছে ভারত, কেন জানেন?

    কী বলছে সিএবি

    মঙ্গলবার ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের টিকিট কালোবাজারি করতে গিয়ে গ্রেফতার হয়েছিলেন এক ব্যক্তি। তাঁর কাছ থেকে ২০টি টিকিট উদ্ধার করেছিল পুলিশ। ২,৫০০ টাকার টিকিট তিনি ১১,০০০ টাকায় বিক্রি করছিলেন বলে অভিযোগ। এ প্রসঙ্গে সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় জানান, “ময়দান থানা থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল। জানতে চেয়েছিল, আমাদের সঙ্গে অনলাইন টিকিট বিক্রয়কারী সংস্থার কোনও যোগাযোগ রয়েছে কি না। আমরা জানিয়েছি, ওই অনলাইন টিকিট বিক্রয়কারী সংস্থার সঙ্গে আমাদের কোনও যোগ নেই। তাদের যোগাযোগ বিসিসিআই-এর সঙ্গে।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Police: বেহালায় মর্মান্তিক পথদুর্ঘটনায় শিশুমৃত্যু, ভারী যান চলাচলে নয়া বিধি লাগু শহরে

    Kolkata Police: বেহালায় মর্মান্তিক পথদুর্ঘটনায় শিশুমৃত্যু, ভারী যান চলাচলে নয়া বিধি লাগু শহরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেহালায় পথ দুর্ঘটনায় খুদে পড়ুয়া সৌরনীল সরকারের মৃত্যুর জেরে এবার পণ্যবাহী ট্রাক ও লরি চলাচলের ক্ষেত্রে নতুন বিধি চালু হল শহরে। সোমবার রাতে এ বিষয়ে কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) ট্রাফিক বিভাগ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে। সেই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সকাল ৬টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত ভারী ও মাঝারি পণ্যবাহী ট্রাক কলকাতার রাস্তায় চলাচল করতে পারবে না। এতদিন সকাল আটটা থেকে শহরে এই নিয়ম চালু ছিল।

    শুক্রবার সকালেই মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় খুদে পড়ুয়ার

    শুক্রবারে সকালেই পথদুর্ঘটনায় বেহালা চৌরাস্তায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয় সাত বছরের শিশু সৌরনীল সরকারের। বড়িশা হাইস্কুলের প্রাথমিক বিভাগের এই ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে সমগ্র বেহালা। পুলিশের (Kolkata Police) গাড়ি জ্বলে ওঠে জনরোষে। একাধিক সরকারি বাসেও ভাঙচুর চালানো হয়। সকালের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেন পুলিশ কর্তারা।  কলকাতার রাস্তায় সকাল আটটা পর্যন্ত ট্রাক লরি চলাচলে কোনও রকমের নিষেধাজ্ঞা ছিল না এতদিন পর্যন্ত। কিন্তু শহরের বাস্তব পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে নতুন করে নির্দেশিকা জারি করা হল, কারণ কলকাতার একাধিক স্কুলের ক্লাস শুরু হয় সকাল সাড়ে সাতটা কিংবা আটটা থেকে। এই সময়ে ট্রাক ও লরি চলাচল করলে স্বাভাবিকভাবেই ঝুঁকির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই তড়িঘড়ি সোমবার রাতেই লালবাজারে তরফে নতুন নির্দেশিকা জারি করা হল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।  

    অত্যাবশ্যকীয় পণ্যবাহী যানের ক্ষেত্রে লাগু হবে না নির্দেশিকা

    তবে পণ্যবাহী ভারী ও মাঝারি যান চলাচলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকলেও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য (ওষুধ, দুধ, সবজি ইত্যাদি) এবং পচনশীল পদার্থের যাতায়াতকারী যানবাহনগুলি রাত দশটা থেকে সকাল আটটা পর্যন্ত চলাচল করতে পারবে বলেই জানা গিয়েছে। এবং পুরো শহর জুড়ে এই নিয়ম চালু হলেও বন্দর এলাকায় এই নতুন নির্দেশ কার্যকর হবে না বলেও জানানো হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে (Kolkata Police)। কারণ বেশিরভাগ কলকারখানা রয়েছে কলকাতা বন্দর এলাকায়। এবং সেখানে অনেক ক্ষেত্রে মাল খালি করতে হয় ট্রাক ও লরিগুলিকে। পাশাপাশি বন্দর এলাকাতে সেভাবে বিদ্যালয়ও নেই।

    শিশুমৃত্যুর পরেই সক্রিয় প্রশাসন

    শুক্রবার শিশুমৃত্যুর পরেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। তাই রবিবার ছুটির দিনেও বেহালা চৌরাস্তায় কড়া পুলিশি প্রহরা (Kolkata Police) দেখা গিয়েছে। এবং রাস্তাতেও সেদিন ব্যারিকেড বসানো হয়। পাশাপাশি কলকাতা পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে শহরের সমস্ত স্কুলের বাইরে থাকতে হবে ওসি বা অ্যাডিশনাল ওসি পদমর্যাদার একজন পুলিশকর্তাকে (Kolkata Police)। স্কুলের বাইরে যান নিয়ন্ত্রণ ভিড় সামলানোর দায়িত্ব থাকবে পুলিশের উপর। লালবাজারের আরও নির্দেশ, কোনও পথ দুর্ঘটনা ঘটলে সবার আগে দেহ সরানোর ব্যবস্থা করতে হবে। নির্দেশে বলা হয়েছে প্রতিটি থানায় উপস্থিত থাকতেই হবে ওসিদের এবং বিশেষ করে রাতে যেন ২৫ শতাংশ বাহিনী হাজির থাকে থানায়।  আইনশৃঙ্খলার কোথাও অবনতি ঘটলে পর্যাপ্ত পরিমাণে মহিলা পুলিশও (Kolkata Police) মোতায়েন করতে হবে সঙ্গে সঙ্গে। এই সমস্ত বাহিনীর উপর নজরদারির দায়িত্বে থাকবেন ডিসি পদমর্যাদার অফিসাররা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Corruption: সরকারি চাকরির নামে কয়েক লক্ষ টাকা প্রতারণা, জালে তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান

    Corruption: সরকারি চাকরির নামে কয়েক লক্ষ টাকা প্রতারণা, জালে তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণার (Corruption) অভিযোগে এর আগে একাধিক তৃণমূল নেতার নাম জড়িয়েছে। এবার এই অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে গেল এক পুলিশ কর্মী এবং এক তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যের নাম। কলকাতা পুলিশের এক এএসআই এবং তাঁর স্ত্রী সহ চারজনকে এই অভিযোগে ইতিমধ্যে গ্রেফতারও করেছে লালবাজারের গোয়েন্দা শাখা। লালবাজার সূত্রে খবর, ধৃত চারজনকে শনিবার গ্রেফতার করা হয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে। রবিবার তাদের ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়। পুলিশ তদন্ত করে দেখছে যে এই ঘটনায় কোনও উচ্চপদস্থ পুলিশ অফিসার জড়িয়ে আছে কিনা। প্রসঙ্গত, গত এপ্রিল মাসে হেয়ার স্ট্রিট থানায় এ বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল।

    ঘটনাটি ঠিক কী?

    গোয়েন্দাদের তরফ থেকে জানা গেছে, মাসখানেক আগে বাঁশদ্রোণীর বাসিন্দা আখতার বানু নামে একজন লালবাজার কর্তাদের কাছে অভিযোগ জানান, তাঁর ছেলেকে মন্ত্রীর কোটায় স্বাস্থ্য দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করে কয়েক লক্ষ টাকা নেয় বেনিয়াপুকুর থানায় কর্মরত অফিসার সঞ্জীব দেঁড়ে। জানা যায়, এই চক্রে সঞ্জীব ছাড়াও জড়িত রয়েছে আরও চারজন। সেই মতো গ্রেফতার করা হয় সঞ্জীবের স্ত্রী বর্ণালীকে। তিনি বর্তমানে পঞ্চায়েত সদস্য এবং খলিশানি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান ছিলেন। এলাকাবাসীর থেকে টাকা তো তুলতেনই, সঙ্গে বাইরের এলাকা থেকেও টাকা তোলার অভিযোগ উঠেছিল এই দম্পতির বিরুদ্ধে। রবিবার তাঁদের দু’জনকে বাউড়িয়া বুড়িখালির একটি বহুতল থেকে গ্রেফতার করেন লালবাজারের পুলিশ কর্তারা। এর পাশাপাশি পুলিশ গ্রেফতার করেছে সৈকত নামের এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে। তিনি গোয়েন্দা দফতরের রিসেপশনে কর্মরত ছিলেন বলে জানা যাচ্ছে। কার্তিক মান্না নামের এক দালালকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গেছে, গত মাসে অভিযোগ দায়ের হতেই সঞ্জীবের বিরুদ্ধে গোপন তদন্তে নামেন লালবাজারের গোয়েন্দারা। তখনই এই চক্রের হদিশ মেলে।  

    তদন্তে কী উঠে এল?

    তদন্তে জানা গিয়েছে, এই চক্র স্বাস্থ্য দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা তুলেছে বিভিন্ন জনের কাছে। শুধু তাই নয়, কিছু জনকে ভুয়ো নিয়োগপত্রও বিলি করা হয়। ইতিমধ্যে গোয়েন্দারা বেশ কিছু ভুয়ো নথি উদ্ধার করেছেন ধৃতদের কাছ থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: কলকাতা পুলিশের মানহানির মামলায় হাজিরা দিতে হবে না শুভেন্দুকে, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: কলকাতা পুলিশের মানহানির মামলায় হাজিরা দিতে হবে না শুভেন্দুকে, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আদালতে স্বস্তি মিলল শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। কলকাতার নগরপাল বিনীত গোয়েলের দায়ের করা মামলায় তাঁকে হাজিরা দিতে হচ্ছে না ব্যাঙ্কশাল আদালতে, এদিন এমনই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিবেক চৌধুরী।

    মামলাটি কী?

    ঘটনা হল গত মাসের ১৭ এপ্রিল একটি ট্যুইট করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে একটি বাসের ছবি দিয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়কের অভিযোগ ছিল যে বিনীত গোয়েল পুলিশ পাহারা দিয়ে ওই বাসটিকে পটুয়াপাড়া থেকে বের করছেন। ওই বাসে কালো টাকা থাকতে পারে বলেও সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। ইডি, সিবিআইকে উদ্দেশ্য করে বিজেপি বিধায়ক লেখেন, এলাকার সিসিটিভি খতিয়ে দেখা হোক।

    পাশাপাশি আরও একটি ট্যুইটে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) মহারাষ্ট্রের প্লেট লাগানো একটি বাসের ছবি পোস্ট করেন। কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে ওই পোস্টে ট্যাগ করে বিরোধী দলনেতা প্রশ্ন ছুড়ে দেন, পুলিশ কর্মীরা বাসটিকে এসকর্ট করে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে? শুভেন্দুর আরও সংযোজন, ‘‘কয়লা, নিয়োগ দুর্নীতির টাকা ও নথি হয়তো কারও অফিস থেকে পাচার করা হচ্ছে।’’ এর পরেই শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) ট্যুইট নিয়ে ডিসিকে তদন্তের নির্দেশ দেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। পুলিশের তরফ থেকে সে সময় বলা হয় যে পুলিশ কমিশনারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই শুভেন্দু অধিকারী এই কাজ করেছেন। এরপর পুলিশের তরফ থেকে মামলা দায়ের করা হয়। শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য ছিল যে ওই নির্দিষ্ট বাসে পুলিশ কেন নিরাপত্তা দিচ্ছে? কী আছে বাসের ভিতর? গত মাসের ২৮ তারিখ এ নিয়ে মামলা দায়ের হয় ব্যাঙ্কশাল আদালতে। সেখানে শুভেন্দু অধিকারীকে সশরীরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারক। পরবর্তীতে সেই মামলা গড়ায় হাইকোর্টে। বিবেক চৌধুরী আজকে নির্দেশ দিলেন, হাজিরা দেওয়ার দরকার নেই বিরোধী দলনেতার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘নওশাদের হয়ে পথে নামুন আমরা পাশে আছি’’! তৃণমূলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘নওশাদের হয়ে পথে নামুন আমরা পাশে আছি’’! তৃণমূলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির হয়ে পথে নামুন বিজেপি পাশে আছে, জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নওশাদ গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তাঁর প্রতি প্রচ্ছন্ন সমর্থনের কথা বলেছে রাজ্য বিজেপি। এমনকী রাজ্য বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের প্রতিনিধিদের নওশাদের মুক্তির দাবিতে পথে নামতেও দেখা যায়। এবার তাঁর মুক্তির দাবিতে সরব হলেন শুভেন্দু। 

    নওশাদের জন্য আন্দোলন

    সাগরদিঘি উপনির্বাচনের আগে শুক্রবার সেখানে প্রচারে যান বিজেপি বিধায়ক। রাজ্য সরকার তথা তৃণমূলকে কটাক্ষ করে তিনি এদিন বলেন, ‘নওশাদের জন্য রাস্তায় নেমে আন্দোলন করতে হবে।’ একইসঙ্গে আইএসএফ-কেও বার্তা দেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘নওশাদ ভাইয়ের জন্য আন্দোলনটা করতে হবে। আপনারা তো রাস্তায় নেমে সিএএ-এনআরসি-র বিরুদ্ধে মিছিল করেছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিতিয়েছিলেন। রাস্তায় নেমে নওশাদের মুক্তি করান। আমাদের শুভেচ্ছা আছে। আমরা সরাসরি যেতে পারব না, কিন্তু আমাদের শুভেচ্ছা আছে।’ শুধুমাত্র নওশাদের গ্রেফতারি নয়, আনিস খানের মৃত্যুর প্রসঙ্গও এদিন উল্লেখ করেন শুভেন্দু। তাঁর দাবি, বগটুই থেকে শুরু করে আনিস খানের মৃত্যু, রাজ্য সরকার যা করেছে, তা অনেকেই বুঝে গিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: বহু বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থী বিজেপির বুথ এজেন্ট হতে চায়! সাগরদিঘিতে নির্বাচনী প্রচারে দাবি শুভেন্দুর

    ভাঙড়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ এনে গত ২১ জানুয়ারি কলকাতার ধর্মতলায় একটি জমায়েত করেন নওশাদ ও তাঁর দল আইএসএফের সদস্যেরা। যে জমায়েত ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধে শহরের প্রাণকেন্দ্রে। ওই দিনের বিক্ষোভস্থল থেকে নওশাদ সহ মোট ৮৮ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারপর থেকে একের পর এক মামলায় জেল বা পুলিশ হেফাজতে যেতে হয়েছে বিধায়ককে। দুদিন আগেই নওশাদ সিদ্দিকি প্রসঙ্গে সুর নরম করেছিলেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি বলেছিলেন, “ওঁর জামিন হয়ে যাওয়া উচিত। এতদিন আটকে থাকার মতো বিষয় এটা নয়।” পরে অবশ্য নিজের অবস্থান থেকে সরে বিমান বলেন, “নওশাদ সিদ্দিকির জামিন পাওয়ার বিষয়টি আদালত বিচার করে দেখবে। আইন আইনের পথে চলবে। এ বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নেই।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালির প্রতিবাদে বিজেপির ধর্নায় ‘না’ কলকাতা পুলিশের, ফের হাইকোর্টে সুকান্ত

    Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালির প্রতিবাদে বিজেপির ধর্নায় ‘না’ কলকাতা পুলিশের, ফের হাইকোর্টে সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে শাসকদলের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ ক্রমশ দানা বাঁধছে। শেখ শাহজাহান এবং তাঁর দলবদলের বিরুদ্ধে সরব স্থানীয় মানুষ। প্রতিদিন সেখানে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন মহিলারা। আজ তাঁরা রুখে দাঁড়িয়েছেন। পাশে পেয়েছেন বিরোধী দল বিজেপিকে। কিন্তু পুলিশ-প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে মানুষের প্রতিবাদ রুখতে চাইছে রাজ্য সরকার। সন্দেশখালির ঘটনার প্রতিবাদে কলকাতায় গান্ধীমূর্তির পাদদেশে বিজেপির তিন দিনের ধর্না কর্মসূচিতে অনুমতি দেয়নি পুলিশ। এবার ধর্নায় বসতে চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

    আদালতের দ্বারস্থ

    সন্দেশখালি নিয়ে কলকাতার গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধর্নায় বসতে চাইছে বঙ্গ বিজেপি। অনুমতি মেলেনি। এরপরই হাইকোর্টে গিয়েছে গেরুয়া শিবির। মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি কৌশিক চন্দ। আদালত সূত্রে খবর, মঙ্গলবার শুনানি হতে পারে। গত শুক্রবার বিজেপি রাজ্য নেতৃত্ব স্থির করেন, সন্দেশখালির ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে খাস কলকাতায় টানা তিন দিন ধর্না কর্মসূচি পালন করবে দল। ধর্না কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপি সূত্রে খবর ছিল, আগামী মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) থেকে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত টানা তিন দিন কলকাতার গান্ধীমূর্তির পাদদেশে সেই ধর্না চলবে। পুলিশের কাছে অনুমতি চাওয়া হলে তা দেওয়া হয়নি। অবশ্য সেনার তরফে ধর্নার অনুমতি পেয়েছিল বলে দাবি বিজেপির। 

    আরও পড়ুন: ‘জ্ঞানবাপীর তহখানায় চলবে পুজো’, মুসলিম পক্ষের আপত্তি নাকচ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    ময়দান এলাকা সেনার অধীন

    উল্লেখ্য, ময়দান এলাকার মালিক সেনা। তাই সেখানে ধর্না করতে গেলে সেনার অনুমতি প্রয়োজন পড়ে। তবে বিজেপির দাবি, সেনার অনুমতি থাকলেও পুলিশি ছাড়পত্র মেলেনি। পুলিশ নাকি বিজেপিকে বলেছে, সেই এলাকায় লাউডস্পিকার বাজানো মানা। তাই ধর্নার অনুমতি দেওয়া যাবে না। তবে বিজেপির পালটা যুক্তি, কয়েকদিন আগেই সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্না করেন। এই আবহে ধর্নার অনুমতি চেয়ে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share