Tag: Kolkata

Kolkata

  • BJP Rally: হাওড়া-শিয়ালদায় খাওয়া-দাওয়া সেরে ‘শাহি’ সমাবেশের পথে জনতা, রাজপথে ‘গৈরিক সুনামি’

    BJP Rally: হাওড়া-শিয়ালদায় খাওয়া-দাওয়া সেরে ‘শাহি’ সমাবেশের পথে জনতা, রাজপথে ‘গৈরিক সুনামি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার গেরুয়া সুনামি দেখবে কলকাতা। মঙ্গলবার কথাগুলি বলেছিলেন বিজেপি নেতারা। বুধবার আক্ষরিক অর্থেই গেরুয়া সুনামি (BJP Rally) দেখতে চলেছেন রাজ্যবাসী। বিস্তর কাঠখড় পোড়ানোর পরে আদালতের নির্দেশে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে হচ্ছে বিজেপির সভা। লোকসভা নির্বাচনের আগে এই ‘ওয়ার্মআপ’ জনসভায় উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    ‘কলকাতা চলো’

    ইতিমধ্যেই সভাস্থলের দিকে আসতে শুরু করেছেন বিজেপি নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। এদিন সকাল থেকেই শিয়ালদা স্টেশনে ঠায় বসে রয়েছেন বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষ। হাওড়া ও শিয়ালদা দুই এলাকাতেই সভায় আগত লোকজনের জন্য ব্যবস্থা হয়েছে খাওয়া-দাওয়ার। বিজেপি কর্মীদের দুপুরের মেনুতে থাকছে, ভাত , সবজি দিয়ে ডাল এবং চাটনি। খাওয়া-দাওয়া সেরেই কর্মী-সমর্থকরা রওনা দেবেন ধর্মতলার দিকে। যাঁরা ভায়া হাওড়া স্টেশন হয়ে সভাস্থলের দিকে আসবেন, তাঁরা খাওয়া-দাওয়া করবেন হাওড়া স্টেশন লাগোয়া রেল মিউজিয়াম সংলগ্ন মাঠে। সেখানেই পাতা হয়েছে চেয়ার-টেবিল। খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে শিয়ালদা স্টেশনেও। অন্যদিকে, হাইকোর্ট থেকে সভাস্থলের দিকে রওনা দেবেন বিজেপি লিগ্যাল সেলের সদস্যরা।

    ধর্মতলামুখী ‘বঞ্চিত’ জনতা

    বিজেপি (BJP Rally) নেতাদের দাবি, যেহেতু কলকাতা হাইকোর্টে মুখ পুড়েছে শাসক দলের, তাই সভাস্থলের দিকে আসা লোকজনকে বাধা দেবে না তৃণমূল। দলের বিধায়ক শঙ্কর বলেন, “আদালতে থাপ্পড় খেয়েছে সরকার। তাই বিজেপি কর্মীদের সভায় আসতে বাধা দিতে গেলে অন্তত দু’বার ভাববে তৃণমূল কংগ্রেস।” ধর্মতলার এই ‘শাহি’ সমাবেশে বঞ্চিতদের হাজির করতে চেষ্টার কসুর করেননি বিজেপি নেতারা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যেমন সভা করেছেন দক্ষিণবঙ্গে, তেমনি কলকাতায় কর্মসূচি পালন করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তার ফলও মিলতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুুন: আজ বিজেপির সভায় প্রথম বক্তা তফশিলি মুখ চন্দনা বাউড়ি, শেষে ভাষণ দেবেন অমিত শাহ

    কোন পথে আসছে মিছিল?

    ইতিমধ্যেই দক্ষিণবঙ্গ থেকে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। মঙ্গলবার রাতেই অনেকে চলে এসেছেন সভাস্থলে। বিজেপি সূত্রে খবর, যাঁরা ভায়া হাওড়া স্টেশন হয়ে যাবেন, তাঁরা হাওড়া ব্রিজ ধরে পোদ্দার কোর্টের পাশ দিয়ে টি বোর্ড, বেঙ্কিক স্ট্রিট, গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউ দিয়ে পৌঁছবেন সভাস্থলে। আর যাঁরা শিয়ালদহ স্টেশনে নামবেন, তাঁরা মৌলালি, হিন্দ সিনেমার সামনে দিয়ে ধরবেন এসএন ব্যানার্জি রোড। সেখান থেকে পৌঁছবেন সভাস্থলে।

    শাহি-মঞ্চের পাশে রাখা ‘ড্রপবক্স’

    এদিকে, শাহি সমাবেশে অমিত শাহের মঞ্চের পাশে রাখা হয়েছে ‘ড্রপবক্স’। কেন্দ্রীয় নানা প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিতরা তাঁদের অভিযোগপত্র জমা দেবেন এই অভিযোগ বাক্সে। প্রসঙ্গত, সমাজের প্রায় সর্বস্তরের মানুষের জন্য নানাবিধ প্রকল্পের ব্যবস্থা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। অভিযোগ, সেই সব প্রকল্পের কণামাত্র সুবিধাও পাননি পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল-বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির কর্মী-সমর্থকরা। তাঁরাও যাতে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পান, তাই বঞ্চিতদের নিয়ে সভার আয়োজন করেছে বিজেপি। যে সভার মধ্যমণি খোদ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (BJP Rally)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Amit Shah: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    Amit Shah: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯ নভেম্বর ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে সভা করবে বিজেপি। ফি বছর এই এলাকায়ই একুশে জুলাই সমাবেশ করে তৃণমূল। পুলিশ অনুমতি না দিলেও, দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তার পরেই জোর কদমে শুরু হয়েছে সভার প্রস্তুতি। ধর্মতলার এই সভায় যোগ দেওয়ার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। বুধবার দুপুরেই নামবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সভা সেরে উড়ে যাবেন দিল্লিতে।

    শাহের রুটম্যাপ

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এদিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ দিল্লির ৬এ কৃষ্ণ মেনন মার্গ থেকে বেরোবেন শাহ। ১১টা নাগাদ চড়বেন বায়ুসেনার বিমানে। অবতরণ করবেন ১টা ১৫ মিনিটে। পথেই সারবেন মধ্যাহ্নভোজ। বিমানবন্দর থেকে কপ্টারে চড়ে শাহ যাবেন রেসকোর্সে। সেখান থেকে পৌনে ২টো নাগাদ ধর্মতলায় সভামঞ্চে পৌঁছবেন তিনি। সভা শেষে ৩টে নাগাদ ভায়া রেসকোর্স হয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পৌঁছবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে রওনা দেবেন দিল্লির উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, সভা শুরু হবে বেলা ১২টা থেকে। রাজনৈতিক নাটক, গান, আবৃত্তি, রাজ্য নেতৃত্বের বক্তব্য শেষে শুরু হবে শাহের (Amit Shah) ভাষণ।

    লাখো মানুষের সমাবেশ 

    প্রথমে সভা নিয়ে আদালতের অনুমতি এবং পরে শাহের সম্মতি মেলায় আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছে বঙ্গ বিজেপি। ইতিমধ্যেই জেলা সফর শুরু করে দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার বাঁকুড়ার কোতুলপুরে সভা করেন তিনি। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গ থেকেও যাতে দলীয় কর্মী-সমর্থকরা ধর্মতলার এই সমাবেশে যোগ দিতে পারেন, সেজন্য ট্রেনও বুক করা হচ্ছে। বঙ্গ বিজেপির এক নেতার কথায়, লাখো মানুষের সমাবেশ করা হবে। দলের নিচুতলার নেতা-কর্মীরা যেভাবে উজ্জীবিত তাতে সমাবেশে ব্যাপক ভিড় হবে।

    আরও পড়ুুন: প্রকাশ্যে এলোপাথাড়ি কোপ, পাল্টা চলল গুলি, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    প্রসঙ্গত, ধর্মতলায় বিজেপির এই সভা নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। পুলিশের কাছে দু বার আবেদন করেও অনুমতি মেলেনি সভার। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। আদালত সভার অনুমতি দেওয়ার পর শুরু হয়েছে সভার প্রস্তুতি। বিজেপি সূত্রে খবর, মঞ্চ হবে ত্রিস্তরীয়। একটি মঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের পাশাপাশি নিহত কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের বসার ব্যবস্থা থাকবে। অন্য একটি মঞ্চ থেকে ভাষণ দেবেন সভার মধ্যমণি অমিত শাহ (Amit Shah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • B.Ed. Colleges: দুর্নীতি না অন্য কিছু! একধাক্কায় রাজ্যের ২৫৩ বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল

    B.Ed. Colleges: দুর্নীতি না অন্য কিছু! একধাক্কায় রাজ্যের ২৫৩ বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর্যাপ্ত পরিকাঠামো না থাকার অভিযোগে রাজ্যের ২৫৩টি বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল হল। রাজ্যে মোট ৬২৪টি বিএড কলেজ ছিল। সুপ্রিম কোর্টের একটি নির্দেশিকার সাপেক্ষে রাজ্যের বিএড বিশ্ববিদ্যালয় ৩৭১টি বিএড কলেজকে অনুমোদন দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বাকি ২৫৩টি বিএড কলেজ কোনও অনুমোদন পায়নি বলেই খবর। কেন্দ্র বাতিল করেছে ১৮টি বিএড কলেজের অনুমোদন। 

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    রাজ্যে প্রায় ২৫০টি বিএড কলেজের পুনর্নবীকরণের অনুমতি দেওয়া হতে পারে না এই আশঙ্কা আগেই ছিল। ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার্স এডুকেশনের নিয়ম মোতাবেক, এই কলেজগুলিতে শিক্ষক এবং পড়ুয়াদের একটি নির্দিষ্ট অনুপাত বজায় রাখা বাধ্যতামূলক। কোনও কলেজে যদি শিক্ষক কম থাকে তাহলে কোনওভাবে তা চলবে না। কোনও কলেজে যদি শিক্ষক কম থাকে এবং সেখানে নতুন করে পড়ুয়াদের ভর্তি করা হয় সেক্ষেত্রে তাঁদের পড়াশোনার ক্ষেত্রে ক্ষতি হতে পারে। বাবাসাহেব আম্বেদকর এডুকেশন ইউনিভার্সিটির তরফে মাস খানেক আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, এনসিটির ২০১৪ সালের রেগুলেশন মেনে চলতে হবে। সেই রেগুলেশন যে কলেজগুলি মেনে চলতে পারবে না, সেগুলিকে অনুমোদন দেওয়া সম্ভব হবে না। এমনকী বেশ কয়েকটি বিএড কলেজে ভুয়ো ফায়ার সেফটি লাইসেন্স ব্যবহারের অভিযোগও এসেছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে সম্পন্ন ভারত-মার্কিন ‘টু প্লাস টু’ বৈঠক, কী কী সিদ্ধান্ত হল?

    দুর্নীতির প্রশ্ন

    রাজ্যে ছাতার মতো গড়ে উঠেছে একের পর এক বি এড কলেজ। সেই বিএড কলেজগুলিতেও দুর্নীতির গন্ধ পাচ্ছে রাজ্যের বি.এড বিশ্ববিদ্যালয়, বলে অনুমান শিক্ষামহলে। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তেই উঠে এসেছে বিএড কলেজগুলির থেকে ফেক সার্টিফিকেট দেওয়ার মতো তথ্য। বি এড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আপনারা দেখছেন নিয়োগ দুর্নীতির ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, কয়েকটি বিএড কলেজ থেকে ফেক সার্টিফিকেট দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। তাই এবার আমাদের কড়া হওয়ার প্রয়োজন ছিল। দুর্নীতি হয়েছে কী হয়নি তা পরবর্তীকালে বিচার ব্যবস্থা বিচার করবে। তবে পর্যাপ্ত পরিকাঠামো না থাকলে অনুমোদন দেওয়া যেবে না। ”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023: গল্ফ খেলে, শপিং মলে ঘুরে কাটল দিন! কলকাতায় ফুরফুরে মেজাজে বাবররা 

    ICC World Cup 2023: গল্ফ খেলে, শপিং মলে ঘুরে কাটল দিন! কলকাতায় ফুরফুরে মেজাজে বাবররা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরে হালকা মেজাজে রয়েছেন পাকিস্তান ক্রিকেটাররা। শনিবার, ১১ নভেম্বর ইডেনে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে মরণ-বাঁচন দ্বৈরথ। বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কা যদি নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দেয় তাহলে পাকিস্তানকে শেষ চারে যেতে ইংল্যান্ডকে হারালেই চলবে। কেন না, তাতে নিউজিল্যান্ড থাকবে ৮ পয়েন্টে। পাকিস্তান পৌঁছে যাবে ১০ পয়েন্টে। 

    চোট-সমস্যা আপাতত নেই

    কালীপুজোর আগে ক্রিকেট জ্বর। ভারত-পাকিস্তান সেমিফাইনাল দেখার আশায় শহরবাসী। তাই শনিবার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের জয় চাইছে কলকাতা। কারণ,  পাকিস্তান সেমিফাইনালে উঠলে ক্রিকেটের নন্দনকাননে হবে ভারত-পাকিস্তান মেগা দ্বৈরথ! আজ, বুধবার থেকে ইডেনে ইংল্যান্ড ম্য়াচের প্রস্তুতি শুরু করে দেবে পাকিস্তান। বেলা ২টো থেকে ইডেনে অনুশীলন করার কথা রয়েছে। পাকিস্তান দলের যে দুই ক্রিকেটারের চোট নিয়ে দুশ্চিন্তা ছিল তা কেটে গিয়েছে। হ্যারিস রউফের পাঁজরে চোট লেগেছিল। এমআরআইয়ে খারাপ কিছু আসেনি। শাদাব খানেরও কনকাসনজনিত সমস্যা আর নেই। তাই মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একটু খোশমেজাজে দেখা গেল বাবরদের।

    আরও পড়ুন: ম্যাক্সওয়েলের অবিশ্বাস্য ইনিংস! বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে মুখোমুখি অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা

    গল্ফ খেললেন বাবর

    মঙ্গলবার, গল্ফ খেলে কেনাকাটা করে গোটা দিনটা বেশ ফুরফুরে মেজাজেই কাটালেন বাবর আজমরা। দিনের শুরুতে পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম (Babar Azam) রয়্যাল ক্যালকাটা গল্ফ ক্লাবে গল্ফ খেলে কাটালেন। বাবরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দলের প্রধান কোচ গ্রান্ট ব্র্যাডবার্ন এবং বোলিং কোচও। বিশ্বকাপ জ্বরে কাবু তিলোত্তমা। সামনে বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। এমন সুযোগ হাতছাড়া করেননি গল্ফ ক্লাবে উপস্থিত কেউই। পাক অধিনায়ককে দেখা মাত্রই অটোগ্রাফ, ফটোগ্রাফের অনুরোধ জুড়ে দেন আশেপাশের সকলে। পাকিস্তান অধিনায়ক কিন্তু তাঁদের আবদার মেটানও।  এদিনই পাকিস্তান দলের কয়েকজন তারকাকে বাইপাসের ধারে এক শপিং মলেও দেখা যায়। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের আবদুল্লা শফিক, মহম্মদ ওয়াসিম, ওসামা মীররা যান শপিং মলে। পরিবারের জন্য শাড়িও কেনেলন তাঁরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Air Pollution: বিশ্বের সব চেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে দিল্লি, কলকাতা কত নম্বরে জানেন?

    Air Pollution: বিশ্বের সব চেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে দিল্লি, কলকাতা কত নম্বরে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিচারে চলছে অরণ্য নিধন। তার জেরে নিত্য বিষিয়ে যাচ্ছে বায়ু (Air Pollution)। কলকারখানার বিষবাষ্পও মিশছে এর সঙ্গে। তাই বাতাস হচ্ছে ভারী। বাতাসে মিশে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিকের গভীর প্রভাব পড়ছে শরীরে। জানা গিয়েছে, বিশ্বের সব চেয়ে দূষিত শহরগুলি তালিকায় ঠাঁই হয়েছে দিল্লি, মুম্বই ও কলকাতার। রবিবার প্রকাশিত হয় বিশ্বের সব চেয়ে দূষিত শহরগুলির তালিকা। সেখানেই দেখা গিয়েছে, তালিকার শীর্ষে রয়েছে দিল্লি। তিন নম্বরে রয়েছে কলকাতা। আর ছ’ নম্বর জায়গা দখল করেছে বাণিজ্যনগরী মুম্বই।

    দূষিত শহরের তালিকা

    সুইস গ্রুপ আইকিউএয়ারের তরফে প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, আজ, ৫ নভেম্বর বিশ্বের সব থেকে দূষিত (Air Pollution) শহর দিল্লি। এখানে বাতাসের একিউআই হল ৪৮৩। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা। এখানে বাতাসের একিউআই ২০৬। ওই তালিকায় ঢাকা ও করাচির জায়গা হয়েছে যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে। ষষ্ঠ স্থানে ঠাঁই হয়েছে বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের। এখানে বাতাসের একিউআই ১৬২। এর পরে রয়েছে চিনের বেশ কয়েকটি শহর ও কুয়েত সিটি।

    পঞ্চাশের গণ্ডি পার হলেই বিপদ!

    জানা গিয়েছে, একিউআই ০ থেকে ৫০ এর মধ্যে হলে, তা শরীরের কোনও ক্ষতি করে না। তবে পঞ্চাশের গণ্ডি পার হলেই বিপদ। ৪০০ থেকে ৫০০ হলে তো কথাই নেই। দিল্লির বাসিন্দাদের একটা বড় অংশের বক্তব্য, তাঁদের চোখ জ্বালা করছে, গলা চুলকোচ্ছে। কারও কারও আবার শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছে। ফি বার শীতের সময় দিল্লির বাতাসে বাড়ে একিউআইয়ের (Air Pollution) পরিমাণ। এর প্রধান কারণ হল, নগরায়ন। বাড়ছে দিল্লির পরিসর। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জনসংখ্যাও। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো রয়েছে পঞ্জাব এবং হরিয়ানা থেকে আসা ধোঁয়া। পঞ্জাব ও হরিয়ানায় ফসল কেটে নেওয়ার পর গাছের গোড়া  পোড়াতে জমিতে লাগানো হয় আগুন। একরের পর একর জমিতে লাগানো ওই আগুনের ধোঁয়া এসে মেশে দিল্লির বাতাসে। তাই বাতাসে বেড়ে যায় একিউআইয়ের পরিমাণ। যার জেরে বাতাস হয়ে ওঠে ভারী। ভোগান্তির শেষ থাকে না দিল্লিবাসীর।  

    আরও পড়ুুন: “মহাদেবের নামেও লুট করতে ছাড়ছে না কংগ্রেস”, ছত্তিশগড়ে তোপ মোদির

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Mamata Banerjee: খোদ এসএসকেএমে ভুল চিকিৎসার শিকার মুখ্যমন্ত্রী! সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে?

    Mamata Banerjee: খোদ এসএসকেএমে ভুল চিকিৎসার শিকার মুখ্যমন্ত্রী! সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী, যিনি আবার স্বাস্থ্যমন্ত্রীও, সেই তিনি অভিযোগ করছেন, রাজ্যের শীর্ষস্থানীয় সরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) জানিয়েছেন, তাঁর পায়ে ভুল চিকিৎসা হওয়ার ফলে সেপটিক হয়ে যায়। ভুল চিকিৎসার কথা বললেও মমতা কোনও হাসপাতাল বা চিকিৎসকের নাম উল্লেখ করেননি। তবে এর আগে একাধিকবার মুখ্যমন্ত্রীর পায়ের চিকিৎসা এসএসকেএম-এ হয়েছিল। তাই মমতার মন্তব্যের পরই জল্পনা শুরু হয়। রাজ্যবাসীর মতে, এর থেকেই প্রমাণিত, রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা, বিশেষ করে সরকারি হাসপাতালের কী হাল। তার ফল, হাতেনাতে পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। খোদ মুখ্যমন্ত্রীরই যদি ভুল চিকিৎসা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে?

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী

    স্পেনের শিল্প সফর সেরে ফিরে আসার পর অসুস্থতার কারণে বেশ কিছুদিন নবান্নে যাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বাড়ি থেকে সামলাচ্ছিলেন যাবতীয় প্রশাসনিক দায়িত্ব। পুজোর ছুটি কাটিয়ে প্রায় দেড় মাস পর মঙ্গলবার নবান্নে আসেন মমতা। বুধবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ফের একবার নিজের অসুস্থতা নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। একই সঙ্গে ভুল চিকিৎসার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ শোনা গিয়েছে মমতার গলায়।  মমতা বলেন, ‘অনেকে বলছেন আমি ৫৫ দিন নবান্নে আসিনি। এটা ভুল তথ্য। বাড়ি থেকে পুজো উদ্বোধন করেছি, মন্ত্রিসভার বৈঠক করেছি। সব কাজ সেরেছি।’মমতা আরও বলেন, ‘১০-১২ দিন আমার চিকিৎসা চলেছে। ভুল চিকিৎসার কারণে আমার পায়ের আঘাতে সেপটিক হয়ে গিয়েছিল। ১০ দিন স্যালাইনের মতো আমার হাতে চ্যানেল করা ছিল, ওষুধ চলেছে। সেই অবস্থায় বিছানা থেকে উঠতে পারিনি।’

    আরও পড়ুুন: রামমূর্তির অধিষ্ঠান হবে সোনার প্রলেপ দেওয়া সিংহাসনে, তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে

    উল্লেখ্য, রাজ্যে বিনিয়োগ টানতে যখন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) স্পেন সফরে গিয়েছিলেন, তখনই পায়ে চোট লেগেছিল। এর আগে উত্তরবঙ্গে হেলিকপ্টার বিভ্রাটে পায়ের যেখানে চোট লেগেছিল, সেই জায়গাতেই আবার পা হড়কে গিয়ে চোট লাগে স্পেন সফরে। সেই নিয়েই টানা বিভিন্ন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার পর কলকাতায় ফিরে সোজা তিনি গিয়েছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালে। রাজ্যের সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবার এক অন্যতম প্রধান স্তম্ভ হল এসএসকেএম হাসপাতাল। সেই হাসপাতালে যদি রাজ্যের প্রধানেরই এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষ কী করবেন এই প্রশ্নই ঘুরছে সকলের মনে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue: বিরাম নেই হেমন্তেও, পুজোর মরশুমেও কলকাতায় রমরমা ডেঙ্গির

    Dengue: বিরাম নেই হেমন্তেও, পুজোর মরশুমেও কলকাতায় রমরমা ডেঙ্গির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হেমন্তেও বিরাম নেই ডেঙ্গির (Dengue)। সকাল-বিকেলে হালকা শীতের আমেজ। দুপুরে সহনশীল তাপমাত্রা। এহেন আবহেও কলকাতায় বাড়বাড়ন্ত ডেঙ্গির। কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে খবর, অক্টোবরের প্রথম তিন সপ্তাহের প্রতি সপ্তাহে শহরে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল হাজারের বেশি।

    ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা

    পুরসভা সূত্রে খবর, উত্তরের তুলনায় দক্ষিণ কলকাতায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ঢের বেশি। পুরসভা এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৯ হাজার। এঁদের ৮০ শতাংশই দক্ষিণের বাসিন্দা। দক্ষিণ কলকাতার ৯ থেকে ১৩ নম্বর বরো এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্তের হার সব চেয়ে বেশি। দিন দুয়েক আগে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে এসএসকেএম হাসপাতালের এক চিকিৎসকের। এই হাসপাতালটি ৯ নম্বর বরোর অন্তর্গত। এই হাসপাতালের হস্টেলের ২০ জন আবাসিকও ডেঙ্গিতে আক্রান্ত। পুরসভার চিকিৎসকদের মতে, নভেম্বরের পরে ঠান্ডা আরও পড়লে কমবে ডেঙ্গি আক্রান্তের হার। 

    সরকারি পরিসংখ্যান

    ডেঙ্গি (Dengue) নিয়ন্ত্রণে যে রাশ টানা যায়নি, তার প্রমাণ মিলেছে সরকারি পরিসংখ্যানেই। ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৭৬ হাজার ৪৭৫। গত বছর আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬৭ হাজার ২৭১ জন। আর তার আগের বছর ডেঙ্গি হয়েছিল ৮ হাজার ২৬৪ জনের। ২০২০ সালে এই সংখ্যাটা ছিল ৫ হাজার ১৬৬ জন।

    আর চলতি বছর সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গি ধরা পড়েছে ৪৮ হাজার ৩১১ জনের। বেসরকারি হাসপাতাল এবং ল্যাবে ডেঙ্গির জীবাণু মিলেছে ২৮ হাজার ১৬৪ জনের রক্ত পরীক্ষায়। ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগে স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। তাই পুরসভাগুলিকে আরও একবার সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। জমা জলে জন্মায় মশার লার্ভা। তাই কোথাও যেন জল জমে না থাকে, সে ব্যাপারে নির্দেশিকা পাঠানো হচ্ছে পুরসভাগুলিকে।

    আরও পড়ুুন: বাকিবুরের আরও ৫৬০ কাঠা জমির হদিশ আমডাঙায়! সবই কি বেনামে জ্যোতিপ্রিয়র?

    ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ায় বৃদ্ধি পাচ্ছে মৃতের সংখ্যাও। এ মাসেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে পার্ক সার্কাসের তিলজলার মাস দুয়েকের এক শিশুর। তার ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে সিভিয়ার ডেঙ্গির। তার আগে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছিল দমদম পুরসভা এলাকার এক যুবকের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: নিম্নচাপের কালো মেঘ! বৃষ্টি নামল, দশমীতে ভাসবে কলকাতা?

    Weather Update: নিম্নচাপের কালো মেঘ! বৃষ্টি নামল, দশমীতে ভাসবে কলকাতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবমীর সকাল থেকেই আকাশের মেঘের আনোগোনা। চলছিল সুয্যিমামার লুকোচুরি খেলা। বেলা গড়াতেই শুরু হল বৃষ্টি। বৃষ্টি নামল দক্ষিণ কলকাতার বিভিন্ন এলাকায়। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি শুরু হয়েছে গড়িয়াহাট, যোধপুর পার্ক, রাসবিহারী, গোলপার্ক সহ দক্ষিণ কলকাতার বেশ কিছু এলাকায়। কলকাতার (Weather Update) পাশাপাশি উপকূল সংলগ্ন জেলাগুলিতেও বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। 

    কেন অসময়ে বৃষ্টি

    পুজোর শেষ দিকে চিন্তা বাড়াচ্ছে বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ। আজ মধ্য বঙ্গোপসাগরে এসে রিকার্ভ করবে গভীর নিম্নচাপ। উপকূল বরাবর এটি উত্তর বঙ্গোপসাগরের দিকে এগিয়ে আসার সম্ভাবনা। এর অভিমুখ থাকবে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন এলাকা। বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপটি ইতিমধ্যে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। তা ধীরে ধীরে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে। এই নিম্নচাপ থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নয়া এই ঘূর্নিঝড়ের নাম হামুন। তবে বিরাট কোনও দুর্যোগের আশঙ্কা নেই। ২৫ অক্টোবর, একাদশীর বিকেলে, চট্টগ্রাম লাগোয়া বাংলাদেশ উপকূলে ঘূর্ণিঝড়টি  ল্যান্ডফল হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তার প্রভাবেই কলকাতা-সহ কিছু কিছু এলাকায় নবমী থেকে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহবিদেরা।

    সকাল থেকেই বৃষ্টি

    আজ, পুজোর শেষ দিন। কাল বিদায়ের পালা। নবমীর সকাল থেকে বৃষ্টির মধ্যেই ঠাকুর দেখার ভিড় মণ্ডপে মণ্ডপে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মেনে অনেকেই ছাতা সঙ্গে নিয়েই বেরিয়েছেন ঠাকুর দেখতে। তাঁদের অনেককেই দেখা গেল, ছাতা মাথায় মণ্ডপ থেকে বেরিয়ে পড়তে। আজ, বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের কয়েকটি এলাকায়। সোমবার বেলা ১২টা নাগাদ আবহাওয়ার বুলেটিনে এ কথা জানিয়েছে আলিপুরের হাওয়া অফিস। এই সময়ের মধ্যে মানুষকে নিরাপদে থাকার পরামর্শও দিয়েছেন আবহবিদেরা।

    আরও পড়ুন: ক্রিকেট উৎসবে সামিল সকলে! ধর্মশালার গ্যালারিতে পাশাপাশি কারা?

    নিম্নচাপের প্রভাব

    এই নিম্নচাপের প্রভাবে  রাজ্যের উপকূলে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। সঙ্গে উপকূলের জেলায় হালকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। দশমী থেকে দ্বাদশী পর্যন্ত দুর্যোগ বাড়তে পারে। দশমী ও একাদশীতে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। যারা সমুদ্রে আছেন তাদের নবমীর রাতে ফিরে আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার ,দশমীর দিন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে মেঘলা আকাশ। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Sreebhumi Puja Pandel: আতঙ্ক ‘শ্রীভূমি’! প্রতিপদেই থিকথিকে ভিড়, যানজটে আটকে বিমানযাত্রী, অসুস্থ রোগী, শিশু ও বয়স্কেরা

    Sreebhumi Puja Pandel: আতঙ্ক ‘শ্রীভূমি’! প্রতিপদেই থিকথিকে ভিড়, যানজটে আটকে বিমানযাত্রী, অসুস্থ রোগী, শিশু ও বয়স্কেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘড়িতে তখন রবিবার সন্ধ্যা ৬টা! যশোর রোড লেকটাউনের মুখ থেকে কোলে শিশু-কন্যাকে নিয়ে নেমে পড়লেন মা। বাস ঢুকবে না ভিআইপি রোডের দিকে। পুলিশ জানাল, রাস্তা বন্ধ। কারণ, শ্রীভূমি! অটোর লাইনে দাঁড়িয়ে শ-দেড়েক মানুষ। রিক্সা নেই! রাস্তায় যেন জনসমুদ্র। প্রতিপদ না সপ্তমীর (Durga Puja 2023) সন্ধ্যা বোঝা দায়! গন্তব্য শ্রীভূমি।

    তীব্র যানজট, দিশেহারা মানুষ

    লেকটাউনের শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাব (Sreebhumi Sporting Club))। শ্রীভূমির এবারের থিম, ডিজনিল্যান্ড। যা দেখতে ইতিমধ্যে লোকের ভিড় (Traffic jam) বাড়তে শুরু করেছে। আর এই ভিড়ের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে যান চলাচলেও। বলা ভাল, লেকটাউনে ব্রিজে ওঠার মুখ একেবারে থমকে গিয়েছে। তাই যাঁরা বিমানবন্দর যাবেন, তাঁদের অন্য পথে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে কলকাতা পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রীর আর্জি হেলায় উড়িয়ে কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণে ছড়িয়ে পড়ছে ‘শ্রীভূমি’আতঙ্ক। লেকটাউন ব্রিজে ওঠার মুখে তীব্র যানজট। খুব ধীরে গাড়ি এগোচ্ছে। বলা যায়, যে পথ যেতে ২০-৩০ মিনিট সময় লাগে, সেটা পৌঁছতে রবিবার সময় লেগেছে ১ ঘণ্টা। শয়ে-শয়ে গাড়ি দাঁড়িয়ে রয়েছে।

    ঘুরপথে বিমানবন্দরে

    বাইপাস থেকে এয়ারপোর্ট যাওয়ার সহজতম রুট হল লেকটাউন ব্রিজ। কিন্তু, যেরকম যানজট হয়েছে, সেখানে এয়ারপোর্ট পৌঁছতে অনেকটা বেশি সময় লেগে যাচ্ছে। তাই এয়ারপোর্ট যেতে হলে চিংড়িঘাটা ফ্লাইওভার থেকে নিউ টাউনের রাস্তা ধরার পরামর্শ দিচ্ছে কলকাতা ট্র্যাফিক পুলিশ। যদিও সেক্ষেত্রে অনেকটা রাস্তা ঘুরতে হবে। কিন্তু, যানজট এড়াতে এবং সময়ের মধ্যে এয়ারপোর্ট পৌঁছতে আর কোনও উপায় দেখছে না পুলিশ। বিমানবন্দর মুখী বাইপাস, বা হাডকো মোড় থেকে উল্টোডাঙা মেন রোডের দিকে যান চলাচল সন্ধার পর থেকেই কিছুটা ধীর গতিতে চলতে শুরু করছে।

    আরও পড়ুন:কলকাতায় রামমন্দির! উদ্বোধনে অমিত শাহ, দুপুর ২টোয় বিমানবন্দরে নামবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    বন্ধ রাস্তা

    ভিআইপি ব্রিজ থেকে কলকাতা স্টেশন রোড এবং ক্যানাল সার্কুলার রোডের মুখে সন্ধ্যার পর থেকেই প্রচণ্ড জ্যাম হতে শুরু করে দিয়েছে। গাড়ি চলাচলের গতি অনেকটাই কমে গিয়েছে। প্রতিপদের রবিবার যা অবস্থা তাতে আগামী, রবিবার অষ্টমীর দিনে ভিড় সামলানো পুলিশের পক্ষে সম্ভব হবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর সতর্কবার্তাও যে শ্রীভূমি-আতঙ্ক কাটাতে পারল না, তা রবিবার প্রতিপদে তালগোল পাকানো যান-ব্যবস্থাতেই পরিষ্কার হয়ে গেল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • MLAs Salary: সই করেননি রাজ্যপাল! মন্ত্রী-বিধায়কদের বেতন বৃদ্ধি বিলের আলোচনায় অংশ নেবে বিজেপি?

    MLAs Salary: সই করেননি রাজ্যপাল! মন্ত্রী-বিধায়কদের বেতন বৃদ্ধি বিলের আলোচনায় অংশ নেবে বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রী ও বিধায়কদের বেতন (MLAs Salary) সংক্রান্ত দুটি বিল পাশ করাতে সোমবার বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডেকেছে রাজ্য সরকার। আজ, দ্বিতীয়ায় দুটি আইনে সংশোধনী আনার চেষ্টায় রাজ্য। বিজেপি এই বিলের বিরোধিতা করবে বলে আগেই জানিয়েছিল। তারা এই অধিবেশনে থাকবে না ভাবলেও শেষবেলায় সিদ্ধান্ত বদল করে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) অধিকারী জানিয়েছেন, তাঁরা সোমবার বিধানসভার বিশেষ অধিবেশনের হাজির থাকবেন। 

    পুজোর মধ্যেই তড়িঘড়ি অধিবেশন

    দুটি বিল সংক্রান্ত নথি রাজভবনে পাঠানো হলেও এখনও পর্যন্ত অনুমোদন মেলেনি রাজ্যপালের। ফলে অধিবেশনে বিল উত্থাপন করা বা টেবিল করা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। রবিবার এই অধিবেশন সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে শুভেন্দু বলেন, ‘আমরা কাল সকাল ১১টায় সবাইকে ডেকেছি। আমরা ভিতরে ঢুকব। জোরালো ভাবে বিলের বিরোধিতা করব।’ গত ৭ সেপ্টেম্বর বিধানসভার অধিবেশনে মন্ত্রী, বিধায়কদের বেতন বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বৃদ্ধির প্রস্তাব ছাড়পত্রের জন্য দু’টি বিলে সংশোধনীর প্রয়োজন রয়েছে। তার জন্যই কার্যত পুজোর মধ্যেই তড়িঘড়ি একদিনের অধিবেশন ডাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুন:কলকাতায় রামমন্দির! উদ্বোধনে অমিত শাহ, দুপুর ২টোয় বিমানবন্দরে নামবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    কেন বিলের বিরোধিতা

    আজই, পুজো উদ্বোধনের জন্য শহরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাই এই অধিবেশনে না থাকার কথা জানিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু, দলের বিধায়কদের একাংশ চাইছেন, বিলগুলি নিয়ে নিজেদের বিরোধিতা লিপিবদ্ধ রাখতে। সে কারণে তাঁরা শেষ মুহূর্তে অধিবশেন থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জনগণকে বার্তা দিতেই তাঁদের এই সিদ্ধান্ত। বিজেপির যুক্তি রাজ্য সরকার চাকরি দিতে ব্যার্থ। কর্মচারীদের মহার্ঘ্য ভাতা দিতে অসমর্থ। আর মন্ত্রী বিধায়কদের বেতন বাড়াতে তৎপর। তাই এই বিল নিয়ে বিরক্ত বিজেপি। তাই, বিজেপি বিধায়কদের বিরোধিতায় বিল আলোচনার সময় উতপ্ত হতে পারে বিধানসভার অধিবেশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share