Tag: Kolkata

Kolkata

  • Bangladesh Crisis: ওপার বাংলায় তেরঙার অসম্মান, বাংলাদেশের রোগী দেখবে না কলকাতার হাসপাতাল

    Bangladesh Crisis: ওপার বাংলায় তেরঙার অসম্মান, বাংলাদেশের রোগী দেখবে না কলকাতার হাসপাতাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের হাত ধরেই স্বাধীন হয়েছিল বাংলাদেশ। পদ্মা-পাড়ের স্বাধীনতা আন্দোলনে ভারতীয়দের অবদান অনস্বীকার্য। সেই বাংলাদেশেই এখন ভারতের জাতীয় পতাকা মাড়িয়ে চলছে যাতায়াত। তাও আবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, পরিকল্পিত ভাবে। দ্বিধাহীনভাবে তার ওপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে পড়ুয়ারা। ছবি ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে। জনরোষ বাড়ছে এপার বাংলায়। এবার বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া বন্ধের ঘোষণা করল কলকাতার একটি হাসপাতাল। একই পথে হেঁটে বাংলাদেশি রোগী দেখা বন্ধ করলেন এক চিকিৎসকও।

    হাসাপাতালে নিষেধাজ্ঞা

    উত্তর কলকাতার মানিকতলা এলাকার জেএন রায় হাসপাতালের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিবৃতি জারি করা হয়েছে। সে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘‘আপাতত বাংলাদেশি রোগী দেখা বন্ধ। ভারতের চিকিৎসায় সুস্থ থেকে ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননা, এটা হতে পারে না।’’ সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের ডিরেক্টর শুভ্রাংশু ভক্তের কথায়, ‘‘কারণটা খুব স্পষ্ট। যারা আমাদের দেশের সাহায্য নিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করল, সেখানকার বর্তমান প্রজন্ম ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননা করছে। এমনটা মেনে নেওয়া যায় না। তাদের জন্য আমাদের দরজা খোলা রাখার দরকার নেই বলেই মনে করি। গোটা বিশ্ব দেখছে বাংলাদেশে কী হচ্ছে। ওখানকার মানুষ এর পরও কোন মুখে এখানে আসছে?’’

    ‘ডক্টর্স ওথ’-এর অবমাননা 

    এই মুহূর্তে কোনও বাংলাদেশি রোগী এই হাসপাতালে ভর্তি নেই। তবে নতুন করে আর ওপার বাংলার কোনও রোগী ভর্তি নিচ্ছে না জেএন রায় হাসপাতাল। কোনও রকম এনকোয়্যারি এলে স্পষ্টভাবে সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে কোনওভাবেই ‘ডক্টর্স ওথ’-এর অবমাননা হচ্ছে, বলে মনে করেন না চিকিৎসক শুভ্রাংশু ভক্ত। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের সিদ্ধান্ত যদি অমানবিক হয় তাহলে ওখানে যা হচ্ছে তা কি মানবিক? আমরা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ধীরে ধীরে আরও অনেকে এই সিদ্ধান্ত নেবেন।’’

    ভারত-বিরোধী স্লোগান বাংলাদেশে

    বাংলাদেশ না পাকিস্তান বোঝা দায়! পদ্মা-পাড়ে এখন ভারতবিরোধী স্লোগান উঠছে মুহুর্মুহু। অথচ নীরব ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। সে দেশে প্রতিদিন লাঞ্ছিত, নিগৃহীত হচ্ছে লক্ষ লক্ষ হিন্দু। তছনছ করা হচ্ছে একাধিক মঠ, মন্দির। সে দেখে সংখ্যালঘুদের অধিকার চেয়ে আন্দোলন করা সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ জেলবন্দি। এই ঘটনায় প্রতিবাদের ঢেউ উঠেছে ভারতে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে বহু রোগী চিকিৎসা করাতে আসেন। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ থেকে আসা রোগী দেখা বন্ধ রাখলেন স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ইন্দ্রনীল সাহা। 

    চিকিৎসকের প্রতিবাদ

    সোশ্যাল মিডিয়ায় চিকিৎসক ইন্দ্রনীল সাহা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ইঞ্জিনিয়ারিং অফ টেকনোলজি’র (বিইউইটি) ভারতীয় পতাকায় পা দিয়ে চলে যাওয়ার ছবিটি পোস্ট করেছেন।  দেশের পতাকার অসম্মানের প্রতিবাদে তিনি লিখেছেন, ‘‘বিইউইটি ইউনিভার্সিটির প্রবেশপথে ভারতীয় জাতীয় পতাকা বিছিয়ে রাখা! চেম্বারে বাংলাদেশের রোগী দেখা আপাতত বন্ধ রাখছি ৷ আগে দেশ, পরে রোজগার৷ আশা রাখব, সম্পর্ক স্বাভাবিক না হওয়া অবধি অন্য চিকিৎসকরাও তাই করবেন৷’’ তাঁর এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন নেটিজেনদের অনেকেই। বাংলাদেশ থেকে বিশাল সংখ্যায় মানুষ এদেশে বিশেষত কলকাতায় আসে চিকিৎসা করাতে। কলকাতা শহরের বিভিন্ন জায়গায় থেকে তাঁরা সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান। কিন্তু তাঁরাই ফিরে গিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলেন। যার প্রতিবাদ এবার ধরা পড়ল শহরের হাসপাতালে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh Protest: বাংলাদেশে বিপন্ন হিন্দুরা! কলকাতায় সনাতনীদের মিছিল ঘিরে ধুন্ধুমার, ভাঙল ব্যারিকেড!

    Bangladesh Protest: বাংলাদেশে বিপন্ন হিন্দুরা! কলকাতায় সনাতনীদের মিছিল ঘিরে ধুন্ধুমার, ভাঙল ব্যারিকেড!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Protest) হিন্দুদের ওপর লাগাতার নির্যাতনের প্রতিবাদে ও ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণদাসের মুক্তির দাবিতে কলকাতার রাস্তায় বিশাল মিছিল করল হিন্দু জাগরণ মঞ্চ। আর তাতে সামিল হল একাধিক হিন্দু সংগঠন। আর সেই প্রতিবাদ মিছিলকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bangladesh Protest)

    হিন্দু জাগরণ মঞ্চের ডাকে বৃহস্পতিবারের এই মিছিলে (Bangladesh Protest) অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন হিন্দু সংগঠন। মূলত দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসেন সনাতনীরা। মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিভিন্ন মঠ ও মিশনের সন্ন্যাসীরা। মিছিলে যোগদান করেন বিজেপি সাংসদ, বিধায়ক থেকে দলের নেতা-কর্মীরা। শিয়ালদা (Kolkata) থেকে মিছিল শুরু হয়। বেকবাগানের কাছে পুলিশ মিছিল আটকাতে ব্যারিকেড দিয়ে দেয়। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে জগদীশচন্দ্র বসু রোড ধরে বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনের কাছাকাছি এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আর তারপরই বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। এক পুলিশকর্মী আহত হন। ব্যারিকেডের নীচে চাপা পড়ে আহত হন বেশ কয়েকজন।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হয়রানির শিকার আরও এক হিন্দু সন্ন্যাসী, এবার গ্রেফতার সন্ত মহারাজ স্বরূপ দাস

    মিছিলের আয়োজকরা কী বললেন?

    মিছিল থেকেই হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে উঠছে স্লোগান। মিছিলের আয়োজকদের বক্তব্য, অবিলম্বে বাংলাদেশে (Bangladesh Protest) হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধ না করা হলে বড়সড় আন্দোলনে নামবে এখানকার হিন্দুরা। প্রসঙ্গত, কোটা বিরোধী আন্দোলনের জেরে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে অস্থির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। আন্দোলনের জেরে গত অগাস্টে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই বাংলাদেশে গঠিত হয় ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের বিরুদ্ধে সে দেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচারে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের সনাতন জাগরণ মঞ্চের অন্যতম মুখ সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতার করেছে ইউনূসের সরকার। এরপর থেকেই বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সরকারের প্রতি হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের জোরালো অভিযোগ সামনে এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Noapara Airport Metro: মার্চেই কলকাতা মেট্রোয় চেপে সোজা এয়ারপোর্ট! ডিসেম্বরে শুরু হচ্ছে ট্রায়াল রান

    Noapara Airport Metro: মার্চেই কলকাতা মেট্রোয় চেপে সোজা এয়ারপোর্ট! ডিসেম্বরে শুরু হচ্ছে ট্রায়াল রান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক মাসের অপেক্ষা। নতুন বছরে রাজ্যবাসীর জন্য সুখবর। নতুন বছরের শুরুর দিকে মেট্রোয় (Kolkata Metro Rail) চেপে সোজা কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছানো যাবে। কারণ, এয়ারপোর্ট মেট্রোর (Noapara Airport Metro) কাজ শেষের মুখে চলে এসেছে। নোয়াপাড়া-বিমানবন্দর হল ইয়েলো লাইনের প্রথম ধাপ, যা শেষ পর্যন্ত বারাসতকে কলকাতার সঙ্গে যুক্ত করবে। আগামী মাসেই নোয়াপাড়া-বিমানবন্দর পর্যন্ত ট্রায়াল রান শুরু হবে। মেট্রোর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ৪ ডিসেম্বর থেকে নোয়াপাড়া এবং বিমান বন্দর (জয় হিন্দ) পর্যন্ত মেট্রোর ট্রায়াল রান করা হবে।

    কবে থেকে মেট্রো চলাচল শুরু হবে?

    ইতিমধ্যেই কলকাতা মেট্রোর ইয়েলো লাইনের নোয়াপাড়া-বারাসত করিডরের (Noapara Airport Metro) অন্তর্গত এয়ারপোর্ট স্টেশন পরিদর্শনে আসেন মেট্রো রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার পি উদয়কুমার রেড্ডি। সঙ্গে ছিলেন মেট্রোর রেলওয়ের (Kolkata Metro Rail) নির্মাণকারী বিভাগের উচ্চপদস্থ অফিসাররা। কর্মকর্তারা জিএমকে ইয়েলো লাইনের সিভিল, বৈদ্যুতিক এবং সিগন্যাল এবং টেলিযোগাযোগ কাজের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে অবহিত করেছেন। এয়ারপোর্ট মেট্রো স্টেশনের কাজ কতটা এগিয়েছে, তা খতিয়ে দেখেন তাঁরা। যেটুকু কাজ বাকি আছে, তা দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দেন। ২০২৫ সালে মার্চ মাস নাগাদ মেট্রো চালু হবে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: সাগরে ঘনিভূত নিম্নচাপ, রাজ্যে শীতের আমেজে বাধা, বাড়বে রাতের তাপমাত্রা

    এয়ারপোর্ট মেট্রো স্টেশনে চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ

    প্রাথমিকভাবে নোয়াপাড়া থেকে বারাসত (Noapara Airport Metro) পর্যন্ত কলকাতা মেট্রোর ইয়েলো লাইনের পুরো অংশে (১৬ কিলোমিটার) পরিষেবা শুরু করা হবে। প্রথমে নোয়াপাড়া থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত অংশে (সাত কিলোমিটার) বাণিজ্যিক পরিষেবা চালু করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। আর সেইমতো এয়ারপোর্ট মেট্রো স্টেশনে শেষমুহূর্তের কাজ চলছে। ইতিমধ্যেই জয় হিন্দ স্টেশনে সিঁড়ি, ২ এবং ৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মের মেঝে এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলির নির্মাণ শেষ হয়েছে। একজন আধিকারিক জানিয়েছেন, খুব শীঘ্রই ট্রাভেলেটর ইনস্টল করা শুরু হবে। জিএম নির্দেশ দিয়েছেন যে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাকে দ্রুত মোতায়েন করা উচিত যাতে রাজ্যের ফায়ার সার্ভিস বিভাগ থেকে অগ্নি নিরাপত্তা অনুমোদন চাওয়া যায়। মেট্রো রেল (Kolkata Metro Rail) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একবার নোয়াপাড়া-বিমানবন্দর মেট্রো (Noapara Airport Metro) চালু হয়ে গেলে, যাত্রীরা নোয়াপাড়া ইন্টারচেঞ্জ স্টেশন থেকে তিনটি পৃথক লাইনের সুবিধা পাবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISKCON: ‘‘ চিন্ময় প্রভুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের মামলা, মেনে নিচ্ছি না”, গর্জে উঠল কলকাতার ইসকন

    ISKCON: ‘‘ চিন্ময় প্রভুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের মামলা, মেনে নিচ্ছি না”, গর্জে উঠল কলকাতার ইসকন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh) ঘটনায় নতুন করে শুরু হয়েছে প্রতিবাদ। বাংলাদেশে ইসকনের সন্ন্যাসী তথা বাংলাদেশের সম্মিলিত জাগরণ জোটের প্রধান মুখপাত্র চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারি নিয়ে পথে নেমেছে বিজেপি। ভারতের পক্ষ থেকে ইউনূস সরকারকে ইতিমধ্যেই হিন্দুদের সুরক্ষা দেওয়ার বার্তা দেওয়া হয়েছে। এবার এই ঘটনা নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানালেন কলকাতার ইসকন (ISKCON) কর্তৃপক্ষ।

    ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট কী বললেন? (ISKCON)

    মঙ্গলবার মুখ খুললেন ইসকনের (ISKCON) ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধা রমণ দাস। তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশে যেভাবে ভারতীয় হিন্দুদের ওপর অত্যাচার হচ্ছিল, মহিলাদের অপহরণ করা হচ্ছিল, সেই ঘটনার প্রতিবাদ করেছিলেন প্রভু চিন্ময় কৃষ্ণ দাস। অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। তিনি আন্দোলনের মুখ হয়ে উঠেছিলেন। বিক্ষোভ থামাতেই বাংলাদেশের পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে। গতকাল চিন্ময় প্রভুর এক সহকারী আমাকে ফোন করে জানান যে চিন্ময় প্রভুকে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এদিন শুনলাম, তাঁর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহ মামলা হয়েছে। তারজন্য হিন্দুরা সকলে পথে নেমেছেন। অথচ প্রতিবাদীদের ওপর মৌলবাদীরা আক্রমণ চালাচ্ছে,পুলিশও তাতে মদত দিচ্ছে বলে অভিযোগ পাচ্ছি। আমরা এসব মেনে নিচ্ছি না। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই বিশ্ব জুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে প্রতিবাদ। কলকাতায়ও চিন্ময় দাসের গ্রেফতারির প্রতিবাদ জানানো হবে, নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে কর্মসূচিও খুব শীঘ্রই নেওয়া হবে। ভারত সরকারের কাছে আবেদন, বাংলাদেশে হিন্দু নিপীড়ন রুখতে পদক্ষেপ নেওয়া হোক। ”এ বিষয়ে তিনি রাষ্ট্রসংঘের হস্তক্ষেপও দাবি করেছেন।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন, বৈঠকে বিজেপির ইস্তাহার কমিটি

    ৫১ জন আইনজীবী লড়াই করলেও মেলেনি জামিন

    গত ৩০ অক্টোবর চিন্ময় দাস সহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। নগরীর কোতোয়ালি থানায় সেই মামলা দায়ের করেন ফিরোজ খান নামে এক ব্যক্তি। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা করার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এই মামলা করা হয়। এই ঘটনায় আগেই দু’জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাঁদের নাম রাজেশ চৌধুরী ও হৃদয় দাস। সোমবার বিকেলে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে পুলিশ চিন্ময় প্রভুকে গ্রেফতার করার পর থেকেই অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ। হাজার হাজার হিন্দু পথে নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। একটাই দাবি, নিঃশর্তে মুক্তি দিতে হবে সনাতন হিন্দু প্রতিনিধি (ISKCON) চিন্ময় প্রভুকে। কিন্তু মুক্তি দূর অস্ত, তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে দেশদ্রোহের মামলা। মঙ্গলবার ৫১ জন আইনজীবী চিন্ময় প্রভুর হয়ে লড়াই করলেও জামিন মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED Raids: চিটফান্ডকাণ্ডে ফের সক্রিয় ইডি, কলকাতার নিউ আলিপুর, জোকায় চলছে অভিযান

    ED Raids: চিটফান্ডকাণ্ডে ফের সক্রিয় ইডি, কলকাতার নিউ আলিপুর, জোকায় চলছে অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিটফান্ড দুর্নীতি মামলায় সকাল থেকে কলকাতা ও শহরতলির একাধিক জায়গায় ইডি হানা (ED Raids)। মঙ্গলবার সাতসকালে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা পৌঁছে যায় নিউ আলিপুরের প্রয়াগ গোষ্ঠীর ফ্ল্যাটে। তল্লাশি অভিযান শুরু করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রসঙ্গত এর আগেই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন প্রয়াগ গোষ্ঠীর (Chit Fund Case) কর্ণধার বাসুদেব বাগচী এবং তাঁর ছেলে। এই সংস্থার বিরুদ্ধে আমানতকারীদের টাকা নয় ছয় সমেত অন্যান্য আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার একইসঙ্গে তল্লাশি চলছে (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) জোকার একটি ঠিকানাতেও।

    ২০১৭ সালে সিবিআই গ্রেফতার করেছিল বাসুদেবকে

    জানা গিয়েছে, আর্থিক দুর্নীতির (ED Raids) অভিযোগে ২০১৭ সালের ১৫ মার্চ প্রয়াগ গোষ্ঠীর কর্ণধার বাসুদেব বাগচী ও তাঁর ছেলে অভীককে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। প্রসঙ্গত, ১৯৯৭ সালে দিল্লিতে ব্যবসা শুরু করে প্রয়াগ গোষ্ঠী। ২০১৭ সালের পর ফের একবার এই সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্তে নামতে দেখা গেল ইডিকে। জানা গিয়েছে, নিউ আলিপুরের সাহাপুর কলোনিতে একটি আবাসনে তল্লাশি অভিযানে পৌঁছন ইডির অফিসাররা। এই আবাসনেরই ফিফথ ফ্লোরে অর্থলগ্নি ওই সংস্থার ডিরেক্টর থাকেন। তাঁরই বাড়িতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।

    তৃণমূল আমলে রমরমা

    প্রসঙ্গত,  প্রয়াগ নামক এই সংস্থা (ED Raids) রেজিস্টার হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। এরপর এটি অর্থলগ্নি সংস্থা হয়ে ওঠে ২০০২ সালে। এর আগে এই ঘটনার তদন্ত করে সিবিআই। সিবিআই তদন্তে উঠে আসে এই সংস্থার সব থেকে বেশি বাড়বাড়ন্ত হয়েছিল রাজ্যে সরকার পালাবদলের পর। ২০১৩ সালে সারদাকাণ্ড প্রকাশ্যে আসে। এর পরে প্রয়াগ নামক এই ভুয়ো অর্থ লগ্নি সংস্থাও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার স্ক্যানারে আসে। প্রায় দু হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয় বলে অভিযোগ। ২০১২ সালে একাধিক হোটেল-রিসর্ট চালু হয় সেই আমানতকারীদের গচ্ছিত টাকায়। সেই বছরেই জোকায় ম্যানেজমেন্ট কলেজের কাছে ৭০ বিঘা জমির ওপর এই সংস্থা (ED Raids) তৈরি করে অ্যারিস্ট্রো ক্লাব নামে একটি সুবিশাল বিলাসবহুল রিসর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: আরও নামল পারদ, কলকাতায় তাপমাত্রা কত? দক্ষিণবঙ্গের দুই জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Weather Update: আরও নামল পারদ, কলকাতায় তাপমাত্রা কত? দক্ষিণবঙ্গের দুই জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিকেল থেকে ভোর পর্যন্ত শীতের আমেজ। রাজ্যজুড়ে মনোরম আবহাওয়া (Weather Update)। সকালের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা। কয়েক জেলায় মাঝারি কুয়াশার সতর্কতা। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় তাপমাত্রা আরও কমল। যদিও কলকাতার তাপমাত্রা নতুন করে আর কমেনি। সপ্তাহান্তে দক্ষিণবঙ্গের দু’টি জেলায় সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

    তাপমাত্রা কত নামল? (Weather Update)

    হাওয়া (Weather Update) অফিসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সোমবার কলকাতায় (Kolkata) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ০.৭ ডিগ্রি কম। আগামী চার-পাঁচ দিন ১৮ থেকে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর আশেপাশেই থাকবে কলকাতার তাপমাত্রা। এছাড়া শ্রীনিকেতনে সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া, দমদমে ১৬.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, উলুবেড়িয়ায় ১৬.৪ ডিগ্রি, কৃষ্ণনগরে ১৫.৪ ডিগ্রি, বাঁকুড়ায় ১৬.৩ ডিগ্রি, ক্যানিংয়ে ১৬ ডিগ্রি, বর্ধমানে ১৫ ডিগ্রি, আসানসোল এবং পানাগড়ে ১৫.৩ ডিগ্রি, সিউড়িতে ১৪ ডিগ্রি, কল্যাণীতে ১৫ ডিগ্রি এবং ঝড়গ্রামে তাপমাত্রা নেমে গিয়েছিল ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা ছিল দার্জিলিঙে, ৬.৬ ডিগ্রি। এ ছাড়া, কালিম্পঙে ১৩.৫ ডিগ্রি, কোচবিহারে ১৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    বৃষ্টি কোথায়?

    দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। আপাতত তা সুস্পষ্ট নিম্নচাপ আকারে অবস্থান করছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। সোমবারের (Weather Update) মধ্যে তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা। এখনও পর্যন্ত যার অভিমুখ শ্রীলঙ্কা এবং তামিলনাড়ুর উপকূল। দূরের সমুদ্রে তৈরি হওয়ায় এই নিম্নচাপের সরাসরি প্রভাব পড়ছে না পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে। আগামী শনিবার এবং রবিবার উপকূল ঘেঁষা দুই জেলা দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে, জানিয়েছে আলিপুর। দক্ষিণের অন্য কোনও জেলায় আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। সর্বত্র আবহাওয়া মূলত শুকনো থাকবে।

    উত্তরবঙ্গে কোথায় কেমন ঠান্ডা?

    উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে সোমবার হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং এবং কালিম্পঙের পার্বত্য এলাকায়। উত্তরের অন্য জেলাগুলিতে শুকনো আবহাওয়া থাকবে। সব জেলাতেই কমবেশি কুয়াশার প্রভাব পড়তে চলেছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী দু’দিন উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, উত্তর দিনাজপুর, মালদা এবং দক্ষিণবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ও পশ্চিম বর্ধমানে সকালের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে। দুই বঙ্গেই আগামী চার দিনে তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

    মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা

    মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা। দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকাতে (Weather Update) মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা। শ্রীলঙ্কা ও তামিলনাডু উপকূলে মৎস্যজীবীদের মাছ ধরতে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। সোমবার সকালের দিকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা দার্জিলিং, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলাতে। সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকবে। বেলা বাড়লে পরিস্কার আকাশের সঙ্গে মনোরম আবহাওয়ার পূর্বাভাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pollution: দিল্লির পরই লখনউ-পাটনা, কলকাতাসহ দেশের অন্য শহরের দূষণের চিত্র কেমন?

    Pollution: দিল্লির পরই লখনউ-পাটনা, কলকাতাসহ দেশের অন্য শহরের দূষণের চিত্র কেমন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে দূষণ (Pollution)। তবে, দেশের অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় দিল্লিতে দূষণ-মাত্রা অত্যন্ত ভয়ানক পর্যায়ে পৌঁছেছে। গত কয়েক দিনের পরিসংখ্যান থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে। তবে, দিল্লির দূষণ নিয়ে যখন গোটা দেশে চর্চা হচ্ছে, সেই তালিকায় খুব একটা পিছিয়ে নেই দেশের আরও দুই শহর লখনউ এবং পাটনা।

    দিল্লির দূষণের গুণগত মান কত?(Pollution)

    সিপিসিবি-র তথ্য অনুযায়ী, বাতাসের গুণগত মান যদি শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকে, তা হলে তা ভালো পর্যায়ের মধ্যে পড়ে। ৫১-১০০ (সন্তোষজনক), ১০১-২০০ (সামান্য খারাপ), ২০১-৩০০ (খারাপ), ৩০১-৪০০ (খুব খারাপ), ৪০১-৫০০ (অতি ভয়ানক)। মঙ্গলবার রাজধানীতে বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) ৫০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। আর তার সঙ্গেই দেশের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় নাম উঠে এসেছে দিল্লির। কেন্দ্রীয় দূষণ (Pollution) নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের (সিপিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, দূষণে দিল্লির পর দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে পাটনা এবং লখনউ। পটনায় বাতাসের গুণগত মান ৩৫০ এবং লখনউয়ে ৩২১। যা খুব খারাপ পর্যায়ের মধ্যে পড়ে। উত্তরপ্রদেশের আটটি জেলাতেও দূষণের ছবি উদ্বেগজনক বলেই জানা গিয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে মিরাট, গাজিয়াবাদ, শামলি, বুলন্দশহর, মুজফ্ফরনগর, হাপুর, বাগপত এবং গৌতমবুদ্ধ নগর। রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজকুমার সিং ইতিমধ্যেই সমস্ত জেলা প্রশাসনকে দূষণ পরিস্থিতির ওপর নজরদারি চালানোর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে নির্দেশ দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    দেশের অন্যান্য শহরের কী অবস্থা?

    বিহারের রাজধানী পাটনা সহ বেশ কয়েকটি জেলায় বাতাসের গুণগত মান খারাপ পর্যায়ে পৌঁছেছে। কেন্দ্রীয় দূষণ (Pollution) নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের তথ্য বলছে, দানাপুরে বাতাসের গুণগত মান ৩৩২। পাটনার পরই। তার পরই রয়েছে হাজিপুর। সেখানে বাতাসের গুণগত মান ৪০৩। গয়ায় ২৯৪, আরারিয়ায় ২২১। তবে, পূর্ণিয়ায় বাতাসের গুণগত মান সন্তোষনজক। দিল্লি, পাটনা এবং লখনউ ছাড়াও কলকাতা-সহ দেশের অন্য শহরগুলির দূষণের ছবিটা কেমন? সিপিসিবি-র তথ্য অনুযায়ী, দিল্লি, পাটনা এবং লখনউয়ের পরেই রয়েছে ভোপাল (২০৯)। তার পর চণ্ডীগড় (২০৪), কলকাতা (Kolkata) (১৭৬), জয়পুর (১৪৯), ভুবনেশ্বর (১৩৭), রায়পুর এবং বেঙ্গালুরু (১২৮), চেন্নাই (১২২), আহমেদাবাদ (১১০)। খারাপ এবং সামান্য খারাপ পর্যায়ের মধ্যে রয়েছে এই সব শহরের বাতাসের গুণগত মান। মুম্বইয়ে বাতাসের গুণগত মান সন্তোষজনক (৯৯)। তবে অসমের গুয়াহাটি (৪৮) এবং কেরলের তিরুঅনন্তপুরমে (৬৬) বাতাসের গুণগত মান ভালো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lionel Messi: ১৪ বছর পর ফের ভারতে আসছেন মেসি! কবে, কোথায় খেলবেন ফুটবলের রাজপুত্র?

    Lionel Messi: ১৪ বছর পর ফের ভারতে আসছেন মেসি! কবে, কোথায় খেলবেন ফুটবলের রাজপুত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে আসছেন লিওনেল মেসি (Lionel Messi)৷ ২০১১ সালের পর ফের একবার। সেবার কলকাতায় প্রদর্শনী ম্যাচ খেলেছিলেন ফুটবলের রাজপুত্র। ১৪ বছর পর ভারতে আসার কথা মেসির। আগামী বছর কেরলে (Kerala) খেলতে আসতে পারেন তিনি। ২০২৫ সালে ভারতে একটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। সেই দলে থাকবেন মেসি। বুধবার এমনই জানান কেরলের ক্রীড়ামন্ত্রী ভি আবদুরাহিমন। কেরল সরকারের তত্ত্বাবধানে এই ম্যাচের আয়োজন করা হবে।

    কবে-কোথায় খেলবেন মেসি?

    আবদুরাহিমন বলেন, ‘এই হাই-প্রোফাইল ফুটবল ম্যাচ আয়োজন করতে আর্থিক সাহায্য করবে রাজ্যের শিল্পপতিরা।’ আর্জেন্টিনা ফুটবল সংস্থার সঙ্গে ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিক কথাবার্তা সেরে রেখেছে কেরল (Kerala) সরকার। এদেশে অন্তত দুটি ম্যাচ খেলবে ২০২২-র বিশ্বকাপ জয়ীরা। তবে মেসি (Lionel Messi) আদৌ খেলবেন কিনা, সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আছে আর্জেন্টিনার ফুটবল সংস্থার উপর। এই নিয়ে কেরলের ক্রীড়ামন্ত্রীর বক্তব্য, খুব শীঘ্রই একটি প্রতিনিধি দল কেরলে (Kerala) আসবে পরিকাঠামো পর্যবেক্ষণের জন্য। কোচিতে ৬০ হাজার দর্শকের স্টেডিয়ামে ম্যাচটি হবে বলেই আপাতত জানা যাচ্ছে। তবে প্রতিপক্ষ কে হবে, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: উন্নতির জোয়ার! ২০৩০ সালের মধ্যে ১৩ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হবে ভারতের ক্রীড়া শিল্প

    কলকাতায় আসবেন মেসি!

    শোনা যাচ্ছে, শুধুমাত্র কেরল (Kerala) নয়, কলকাতায় আসতে পারেন মেসি (Lionel Messi)। এর আগে একবার কলকাতায় এসেছেন আর্জেন্টাইন তারকা। অধিনায়ক হিসেবে কল্লোলিনীতেই আত্মপ্রকাশ হয় মেসির। দু’দিনের সফরে এসেছিলেন। যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ভেনিজুয়েলার বিরুদ্ধে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ খেলে আর্জেন্টিনা। আরও একবার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের একঝলক পেতে মরিয়া কলকাতার মেসি ভক্তরা।‌ দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে শহরে আনার চেষ্টা করছেন এক ক্রীড়া উদ্যোগপতি। কথাবার্তা অনেকদূর এগিয়েছে। রোজারিওতে মেসির বাবার সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। কথা প্রায় চূড়ান্ত এখন শেষ লগ্নের প্রস্তুতি। সাল ২০১১, কলকাতা জুড়ে আবেগের ঝড় উঠেছিল নীল-সাদা জার্সির আর্জেন্টিনাকে কেন্দ্র করে। সকলের মধ্যমণি মেসি (Lionel Messi)। এর মধ্যে কলকাতায় ঘুরে গিয়েছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী গোলকিপার এমি মার্টিনেজ। কিন্তু মেসি অনুরাগীদের মন যে আটকে মেসিতেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: লটারি দুর্নীতি, দক্ষিণ কলকাতার আবাসনে টাকার পাহাড়! গুনতে ব্যাঙ্ক থেকে যন্ত্র আনল ইডি

    ED: লটারি দুর্নীতি, দক্ষিণ কলকাতার আবাসনে টাকার পাহাড়! গুনতে ব্যাঙ্ক থেকে যন্ত্র আনল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লটারি প্রতারণা মামলায় শুক্রবারেও তল্লাশি অভিযান জারি রেখেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। সকাল থেকেই তদন্তকারীদের কয়েকটি দল দক্ষিণ কলকাতার লেক মার্কেট এবং আরও একটি জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে। বিপুল পরিমাণে টাকা উদ্ধার হয়।

    টাকা গোনার যন্ত্র নিয়ে আসা হয়েছে (ED)

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে নির্বাচন কমিশন ২০২৪ সালে যে নথি প্রকাশ করে তাতে দেখা যায়, ফিউচার গেমিং নামে একটি গোষ্ঠী নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে সব থেকে বেশি চাঁদা দিয়েছিল রাজনৈতিক দলগুলিকে।আদতে কেরলের কোচি শহরের বাসিন্দা সান্তিয়াগো মার্টিন নামে এক পেপার লটারি ব্যবসায়ীর সংস্থা ওই ফিউচার গেমিং। এই রাজ্য এবং রাজ্যের বাইরে মার্টিন ও তার ঘনিষ্ঠদের প্রায় ২০টি ঠিকানায় তেড়েফুঁড়ে অভিযানে নামে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। চলতি মাসের ২ তারিখ থেকে দক্ষিণ ভারতের একাধিক ঠিকানায় তল্লাশি অভিযানের পর সেখান থেকে প্রাপ্ত নথির ভিত্তিতে কলকাতায় (Kolkata) বৃহস্পতিবার অভিযান চালায় দিল্লি থেকে আসা ইডি আধিকারিকদের বিশেষ দল। এর মধ্যে রয়েছে সল্টলেকের মহিষবাথান, উত্তর ২৪ পরগনার মাইকেলনগর-সহ দক্ষিণ কলকাতার দুই ঠিকানা। ইডি সূত্রের খবর, লেক মার্কেটের প্রিন্স গোলাম মহম্মদ শাহ রোডের একটি বহুতল আবাসনে এক ব্যক্তির ফ্ল্যাট থেকে কয়েক কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। নিয়ে আসা হয়েছে টাকা গোনার যন্ত্রও।

    আরও পড়ুন: প্ররোচনা দিয়ে করা হয়েছিল খ্রিস্টান, ফের সনাতন ধর্মে ফিরলেন প্রায় ১৫০ হিন্দু

    ৬০ হাজার কোটি টাকার লটারি দুর্নীতি!

    ৬০ হাজার কোটি টাকার লটারি দুর্নীতি হয়েছে, এমনটাই দাবি তদন্তকারীদের। লটারির টিকিট বিক্রি করেও সেই টিকিট নম্বরে লটারি না করিয়ে সম্পূর্ণ অন্য সিরিয়াল নম্বরের টিকিটের মাধ্যমে প্রভাবশালীদের টাকা পাইয়ে দেওয়া-সহ অজস্র আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত করছে ইডি (ED)। অভিযোগ উঠেছিল, লটারির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণা হয়েছে। আর এই প্রতারণার ঘটনায় প্রভাবশালী যোগেরও তত্ত্ব উঠে এসেছে। সেই মামলারই তদন্তে দিল্লি থেকে আসে ইডির বিশেষ দল। এই প্রতারণার জাল কত দূর বিস্তৃত, কারা এই চক্রের সঙ্গে জড়িত, তার তদন্ত হচ্ছে বলে ইডি সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: অবশেষে কলকাতাসহ জেলায় জেলায় ঠান্ডার আমেজ, জাঁকিয়ে শীত কবে?

    Weather Update: অবশেষে কলকাতাসহ জেলায় জেলায় ঠান্ডার আমেজ, জাঁকিয়ে শীত কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরপর নিম্নচাপ আর বৃষ্টির জন্য আটকে ছিল শীত। নভেম্বরের শুরুতেও রীতিমত ঘাম দিয়েছে। অবশেষে বদলাতে শুরু করেছে আবহাওয়া (Weather Update) । শুক্রবার সকাল থেকেই কলকাতা সহ রাজ্যের একাধিক জেলায় শীত শীত (Winter) ভাব অনুভব করা যাচ্ছে। উত্তর-পশ্চিম হাওয়ার দাপটের ফলে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নীচে নেমেছে বলেই জানাচ্ছেন আবহবিদরা। আগামী এক সপ্তাহ ধীরে ধীরে কমবে তাপমাত্রা।

    কোথায় কোথায় কুয়াশা? (Weather Update)

    হাওয়া (Weather Update) অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সকালের দিকে সামান্য কুয়াশা ঝাড়খণ্ড এবং বিহার লাগোয়া উত্তর এবং দক্ষিণবঙ্গে। ঘন কুয়াশায় ঢাকবে মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের কিছু এলাকা। দৃশ্যমানতা কোথাও ৫০ মিটার ছুঁতে পারে। বাকি সব জেলাতেই সকালের দিকে হালকা কুয়াশা। দিনভর পরিষ্কার আকাশ। রাজ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই। রবিবার দার্জিলিং-এর পার্বত্য এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। পুরুলিয়াতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর ঘরে নেমে আসে। ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ঝাড়গ্রাম, শ্রীনিকেতন, পানাগড়। কলকাতা রাতের তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রিতে নেমে এসেছে। সোমবার ১৯-এর ঘরে নামতে পারে কলকাতার রাতের পারদ। শহরের আকাশ মেঘমুক্ত ঝলমলে পরিষ্কার। দিনের তাপমাত্রা ২৯.৪ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের তুলনায় দেড় ডিগ্রি কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান ৪০ থেকে ৯৩ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: প্ররোচনা দিয়ে করা হয়েছিল খ্রিস্টান, ফের সনাতন ধর্মে ফিরলেন প্রায় ১৫০ হিন্দু

    তাপমাত্রা আরও নামবে!

    আবহাওয়ার (Weather Update) রিপোর্টে জানা যাচ্ছে, এবার ধীরে ধীরে নামবে পারদ। উত্তরের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। আগামী পাঁচ দিনে দুই থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস কমবে রাতের তাপমাত্রা। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চলে যাবে স্বাভাবিকের নীচে। সপ্তাহান্তে অর্থাৎ শনি-রবিবারেই আবহাওয়া বদলে যাবে অনেকটাই। তবে, শীতের আমেজ আসলেও জাঁকিয়ে শীত নয় নভেম্বরে। জাঁকিয়ে শীতের জন্য অপেক্ষা ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত। ধীরে ধীরে নামবে পারদ। আগামী পাঁচ দিনে দুই থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস কমবে রাতের তাপমাত্রা। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিক বা তার নিচে চলে যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share