Tag: Kolkata

Kolkata

  • Chinese New Year: কলকাতার বুকে একটুকরো চিন! চায়না টাউনে পালন চিনা নববর্ষ

    Chinese New Year: কলকাতার বুকে একটুকরো চিন! চায়না টাউনে পালন চিনা নববর্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার মধ্যেও রয়েছে এক টুকরো চিন! চায়না টাউন বা ট্যাংরা। আর ঐতিহ্য মেনে সেখানে এবছরও পালিত হচ্ছে চিনা নববর্ষ (Chinese New Year)। আমরা যেমনভাবে নববর্ষ পালন করে থাকি ঠিক সে ভাবেই চিনারাও তাঁদের নববর্ষ পালন করে থাকেন। নতুন জামাকাপড় পরে চার্চে যান, মোমবাতি জ্বালান। ঘরে তৈরি হয় চিনা খাবার এবং বাঁশপাতায় জড়ানো চং, স্ট্রিট আর্ট, গান, ক্যালিগ্রাফি, হস্তশিল্প দিয়ে সাজিয়ে তোলেন এলাকা। নববর্ষের ঠিক আগের রাত থেকেই প্রস্তুতি চলে। এ বছর বাইশে জানুয়ারি চাইনিজ নিউ ইয়ার, মানে লুনার নিউ ইয়ার। অর্থাৎ চাইনিজ ক্যালেন্ডারে প্রথম দিন। সূর্য দক্ষিণায়নে যাওয়ার পরে প্রথম অমাবস্যা ছেড়ে দ্বিতীয় অমাবস্যার দিন থেকে শুরু হয় এই লুনার নিউ ইয়ার। ২০২৩ খরগোশের বছর মানে র‍্যাবিট ইয়ার। চাইনিজ মতে র‍্যাবিট হল সহিষ্ণুতা এবং সৌভাগ্যের প্রতীক।

    আরও পড়ুন: অভিষেক থেকে ব্রাত্য অনেকের সঙ্গেই ছবি! বিএড কলেজ, ইংরেজি মাধ্যম স্কুল, কে এই কুন্তল? 

    ১৯৬২-র ইন্দো-চিন যুদ্ধের পর কর্মসংস্থানের খোঁজে এ দেশে চলে আসেন বহু চিনা পরিবার (Chinese New Year)। সংখ্যাটা নেহাতই কম নয়। বেশ কয়েক হাজার। সেই সময় থেকে আজও কলকাতায় রয়ে গিয়েছেন তাঁরা ।

    চিনা কালী মন্দিরের দায়িত্বে থাকা চেন ইয়ে সেং সংবাদমাধ্যমকে জানান, এবছর লাল এবং হলুদ আলোতে সাজানো হবে চায়না টাউন। লাল রঙের বড় ব্যানারে লেখা হবে ‘হ্যাপি নিউ ইয়ার’ (Chinese New Year)। আরও এক চিনা কলকাতার বাসিন্দা বলেন, “আমরা খুব খুশি। প্রায় দুবছর পর উৎসব পালিত হবে। এশিয়ার অন্যতম বড় উৎসব এটি।”

    চিনা বিশ্বাস 

    মূলত পক্ষকাল ধরে চিনারা নববর্ষ পালন করেন। চিনা নববর্ষের (Chinese New Year) বৈশিষ্ট্য , দিন ও বছর গণনা হয় সূর্য কেন্দ্রিক। কিন্তু মাস গণনা হয় চন্দ্রকে কেন্দ্র করে। চান্দ্র মাসে প্রথম দিন হয়  পূর্ণিমা। মাসগুলির প্রতীক হিসেবে থাকে টোটেম বিশ্বাস। খরগোশ, ড্রাগন, সাপ, ঘোড়া, বানর, বাঘ, মোরগ, কুকুর, শুয়োর, ইঁদুর , কাক, ভেড়া ইত্যাদি। এই বছরের প্রতীক খরগোশ। ফলে নতুন বছর চিহ্নিত হবে র‍্যাবিট মান্থ হিসেবে। ২০২২ এর প্রতীক ছিল বাঘ। আগামী বছরের প্রতীক ড্রাগন। চিনা নববর্ষ আসলে বসন্ত ঋতুর আবাহন উৎসবও বলা যেতে পারে। চিনা নববর্ষ প্রাচীনত্বের বিচারে প্রায় ৩৫০০ বছর আগের। প্রতীকগুলি আবার ফিরে ফিরে আসে পাঁচটি তত্ত্বের ভিত্তিতে। জল, সোনা, পৃথিবী, আগুন ও কাঠ। ২০১১ ছিল সোনা খরগোশ। এবার জল খরগোশ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • C V Ananda Bose: আজ উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে আচার্য্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস! কী নিয়ে আলোচনা?

    C V Ananda Bose: আজ উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে আচার্য্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস! কী নিয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ কিছুক্ষণের মধ্যেই রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজভবনে রাজ্যপাল এবং উপাচার্যদের বৈঠকে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও উপস্থিত থাকবেন। রাজ্যের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নিয়ে বৈঠকে বসার আগ্রহ আগেই প্রকাশ করেছিলেন রাজ্যপাল। উচ্চশিক্ষা দফতরের আইন মেনে উচ্চশিক্ষা দফতরের মাধ্যমে উপাচার্যদের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানান রাজ্যপাল। ইতিমধ্যে উচ্চশিক্ষা দফতরের তরফে ই-মেইল করে সব উপাচার্যদের একথা জানানো হয়েছে।

    আইন মেনে বৈঠক

    রাজ্যের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে উপাচার্য নিয়োগ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রশাসনিক কাজকর্ম নিয়েও রাজভবনের সঙ্গে বারে বারে সংঘাতে জড়িয়েছে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দফতর তথা রাজ্য।তবে এবার উপাচার্যদের বৈঠকে ডাকা নিয়ে আইন মেনে চলায় রাজভবনের তরফে আর কোন বিতর্ক থাকছে না। এক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, “উচ্চশিক্ষা দফতর মারফত ই-মেল এসেছে বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য। অবশ্যই আমরা যাব। নিয়ম মেনেই তো বৈঠক ডাকা হয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: কলেজিয়ামে সরকারি প্রতিনিধি রাখতে চায় কেন্দ্র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি রিজিজুর

    রাজ্যের শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে সরব বিরোধীরা। এমনকী এই নিয়ে সদ্য রাজ্যপালের কাছে নালিশ ঠুকে এসেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তারপরই সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নিয়ে বৈঠকে বসার আগ্রহ দেখালেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তিনি গোটা বিষয়টি সরেজমিনে বুঝে নিতে চান। তাও শান্তিপূর্ণ আবহে। সংঘাতের আবহ ত্যাগ করে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী তিনি। তাই আইন মেনে উচ্চশিক্ষা দফতরের মাধ্যমে উপাচার্যদের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রাজ্যপাল। রাজভবন সূত্রে খবর বিশ্ববিদ্যালয় গুলি সম্পর্কে রাজ্যপাল পরিচিত হতে চাইবেন এই বৈঠকে। রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী উপাচার্য নেই। সার্চ কমিটির মাধ্যমে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য নিয়োগের জন্য ফের তৎপরতা শুরু করেছে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দফতর। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের জন্য ইতিমধ্যে সার্চ কমিটি গঠনও হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বোকা বনল পুলিশ! বাবুঘাটেই গঙ্গারতি বিজেপির, আটক রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার

    Sukanta Majumdar: বোকা বনল পুলিশ! বাবুঘাটেই গঙ্গারতি বিজেপির, আটক রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের চোখ এড়িয়ে বাবুঘাটে গঙ্গা আরতি করলেন সুকান্ত মজুমদার। বাজাকদমতলা ঘাটে গঙ্গা আরতি করার জন্য পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়েছিল বঙ্গ বিজেপি। কিন্তু কলকাতা পুলিশ সেই অনুমতি দেয়নি। শেষমেশ বাবুঘাটে সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালিয়ে গঙ্গারতি করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সঙ্গে ছিলেন বিজেপির অন্যান্য কর্মী সমর্থক নেতৃত্বরা। আরতি করার পর সুকান্ত বলেন, “আমি বলেছিলাম পুজো করব, পুজো করেছি। পুলিশ আটকাতে পারেনি। আমারা ধর্মীয় অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছি। সর্বত্র গঙ্গা এক। এখন পুলিশ চাইলেই আমায় গ্রেফতার করুক।”

    গণতন্ত্র চায় না তৃণমূল

    সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি, নতুন কিছু নয়। এই সরকার গণতন্ত্রকে রাখতে চায় না, তাদের মনোভাবেই স্পষ্ট। তারা চায় এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করতে, যেখানে তৃণমূলই শাসক, তৃণমূলই বিরোধী। নিজেদের মধ্যে মারামারি করবে বোম নিয়ে। এই সরকার যতদিন থাকবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না।” মঙ্গলবার গঙ্গার মঙ্গল চেয়ে গঙ্গা পুজোর অনুমতি চেয়েছিল বিজেপি। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ সেই অনুমতি দেয়নি। পুলিশের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, গঙ্গাসাগর মেলার আবহে বাবুঘাট এলাকায় ইতিমধ্যে পুণ্যার্থীদের একটা বড় অংশ জড়ো হতে শুরু করেছেন। মঙ্গলবারেও তার অন্যথা হবে না। ফলে তার মাঝে বিজেপির প্রস্তাবিত কর্মসূচি আয়োজিত হলে শহরের রাস্তায় ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হবে। সেনার তরফে আগেই অনুমতি পেয়েছিল বিজেপি। এ নিয়ে মঙ্গলবার সকাল থেকেই উত্তপ্ত হয় গঙ্গা চত্বর। বিকেলে নেতাজি ইন্ডোরের সামনে গাড়ি থেকে নেমে হাঁটতে শুরু করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সঙ্গে ছিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা। বাজা কদমতলায় দাঁড়িয়ে ছিল পুলিশবাহিনী। সে দিকে না গিয়ে সুকান্ত পায়ে হেঁটে চলে যান বাবুঘাটে। সেখানেই সারলেন গঙ্গা আরতি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গা আরতি কর্মসূচি নিয়ে ধুন্ধুমার বাবুঘাট, গ্রেফতার সজল ঘোষ

    এরপর বাবুঘাট থেকে পায়ে হেঁটে বাজা কদমতলার দিকে এগোতে থাকেন সুকান্ত। ততক্ষণে দলের কর্মী-সমর্থকদের একটা অংশকে আটক করে পুলিশ। সুকান্ত তখন সেই প্রিজন ভ্যানের সামনে বসে পড়েন। সেখানে পুলিশের সাথে তর্ক বিতর্ক ধ্বস্তাধ্বস্তির পর সুকান্তকেও আটক করে পুলিশ। তখন বাধা দিতে রাস্তায় শুয়ে পড়ে বিজেপি কর্মীরা। তাদের সরিয়ে দেয় পুলিশ। ধস্তাধস্তি বেধে যায় বিজেপি কর্মী সমর্থক এবং পুলিশের মধ্যে। এরপর বিজেপি কর্মীদের আটক করা হয়। প্রিজন ভ্যানে করে লালবাজারে নিয়ে যাওয়া হয় বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকেও। সুকান্ত-সহ সবাইকে গ্রেফতার করার পর মঙ্গলবার রাতে লালবাজার সেন্ট্রাল লকআপ থেকে ছাড়া হয় প্রত্যেককে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘পুলিশ অন্যায়ভাবে আমাদের গঙ্গারতি কর্মসূচি পালনে বাধা দিয়েছে। আমাদের কর্মী সমর্থক এবং আমাকেও চরম হেনস্থা করা হয়। “

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Cash Recovered: ফের টাকার পাহাড়ের খোঁজ কলকাতায়, ৫৬ লক্ষ নগদ টাকা সহ গ্রেফতার ৯

    Cash Recovered: ফের টাকার পাহাড়ের খোঁজ কলকাতায়, ৫৬ লক্ষ নগদ টাকা সহ গ্রেফতার ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতেই ফের টাকার পাহাড় রাজ্যে! শহর কলকাতা থেকে ফের উদ্ধার করা হল লক্ষ লক্ষ নগদ টাকা (Cash Recovered)। সোমবার কলকাতার বড়বাজার এলাকা থেকে এসটিএফ ও গোয়েন্দা বিভাগের যৌথ অভিযানে ৫৬ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছে। এই ঘটনায় মোট ৯ জনকে গ্রেফতারও করেছে গোয়েন্দারা। এই বিপুল পরিমাণের টাকার সঙ্গে হাওয়ালার যোগ থাকতে পারে বলে প্রাথমিক অনুমান তদন্তকারীদের। গত বছরেই এমনই নগদ টাকা উদ্ধারের সাক্ষী থেকেছিল গোটা বাংলা। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে থরে থরে টাকা উদ্ধারের ছবি এখনও চোখে চোখে ভাসে রাজ্যবাসীর। এবারও তেমনই দৃশ্য ফের দেখা গেল।

    আরও পড়ুন: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর বৃষ্টি মালদায়! ভাঙল জানলার কাচ, তদন্তে রেল

    কলকাতার বুকে ফের নগদ টাকা উদ্ধার

    গতকাল সন্ধ্যায় প্রথমে মহাত্মা গান্ধী রোডের কাছে কপিলচরণ বেহারা নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ। গোপন সূত্রে খবর পেয়েই কালিচরণকে আটক করা হয়েছিল। আটক ব্যক্তির কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১২ লক্ষ টাকা। টাকার উৎস সম্পর্কে অবশ্য সঠিক জবাব দিতে পারেননি কালিচরণ। এরপর কালিচরণকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করে রবীন্দ্র সরণিতে অবস্থিত এক অফিসের খোঁজ পায় পুলিশ। সেখানেও অভিযান চালিয়ে ১৫ লক্ষ টাকার উপরে উদ্ধার করে বলে সূত্রের দাবি (Cash Recovered)। অফিসে সেই সময় উপস্থিত ছিলেন মালিক গৌরব প্রজাপতি এবং চিরাগ রমেশভাই প্রজাপতি। তাছাড়া আরও তিনজন সেখানে ছিলেন। সেই পাঁচ জনকেই গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁরাও এই বিপুল টাকার উৎস সম্পর্কে কোনও জবাব দিতে পারেননি। আবার এই পাঁচ জনকেও জেরা করে কিছু জায়গার নাম উঠে আসে। আর সেই সব জায়গায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ২৮ লক্ষ টাকার কাছাকাছি নগদ উদ্ধার করে তদন্তকারীরা (Cash Recovered)। গ্রেফতার করা হয় মোট ৯ জনকে।

    ধৃতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ধারা নং ৩৭৯-এ মামলা রুজু করা হয়েছে বড়বাজার থানায়। ধৃত ব্যক্তিদের কাছে এত টাকা কীভাবে এল, কোথা থেকে এই বিপুল পরিমাণ টাকা এল, এবং কার কাছে তা যেত তা খতিয়ে দেখতে জেরা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।

  • Narendra Modi: কালই শহরে মোদি! জেনে নিন প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচির পরিবর্তিত সময়

    Narendra Modi: কালই শহরে মোদি! জেনে নিন প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচির পরিবর্তিত সময়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষের আগের দিন। উৎসবমুখর কলকাতা। এমনই সময় শুক্রবার শহরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর এই সফর ঘিরে বাংলায় সাজো সাজো রব বাংলায়। প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষ্যে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে হাওড়া স্টেশন চত্বর। পাশাপাশি নতুন করে সেজে উঠছে ইডেন গার্ডেন্স স্টেশন সহ গঙ্গা তীরবর্তী চক্ররেলের স্টেশনগুলি। স্ট্র্যান্ড রোড থেকে সরানো হচ্ছে অপ্রয়োজনীয় হোর্ডিং। তুলে দেওয়া হয়েছে রাস্তার আশেপাশের দোকান।

    প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচি

    রাজ্য়ের প্রথম এবং দেশের সপ্তম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) উদ্বোধন করতে মূলত শুক্রবার কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি দেশের প্রথম সেমি হাইস্পিড ট্রেনের (Semi High Speed Train) আনুষ্ঠানিক সূচনার পাশাপাশি একগুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। জাতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠকেও যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও (Chief Minister Mamata Banerjee)।

    আরও পড়ুন: হাসপাতালে ভর্তি হীরাবেন, অসুস্থ মাকে দেখতে গুজরাট পৌঁছলেন নরেন্দ্র মোদি

    প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচির একঝলক: ৩০ ডিসেম্বর সকাল ১০টার পরিবর্তে ১১:১৫ মিনিট নাগাদ হাওড়া স্টেশনে পৌঁছাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। হাওড়া স্টেশন থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ফ্লাগ অফ করার পাশাপাশি কয়েকটি মেট্রো প্রজেক্টের উদ্বোধন করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। পাশাপাশি কয়েকটি নতুন প্রজেক্টের উদ্বোধন করার কথাও রয়েছে তাঁর। হাওড়া স্টেশনে ৩০ মিনিট থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর দুপুর বারোটা নাগাদ আইএনএস নেতাজি সুভাষের সংলগ্ন এলাকায় নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। সেখান থেকেই একটি প্রদর্শন ঘুরে দেখার কথা প্রধানমন্ত্রীর। প্রদর্শন ঘুরে দেখার পর আইএনএস নেতাজি সুভাষে দ্বিতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে যোগ দেবেন তিনি। দুপুর ১২টা ২৫ থেকে দুপুর দুটো পর্যন্ত প্রায় দেড় ঘণ্টা গঙ্গা পরিষদের বৈঠক করবেন মোদি। এই গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। দুপুর দুটো থেকে ২.৪৫ মিনিট পর্যন্ত মধ্যাহ্ন ভোজের জন্য বিরতি রাখা থাকছে। দুপুর ৩:১৫ নাগাদ কলকাতা এয়ারপোর্ট  থেকে  বিশেষ বিমানে দিল্লির জন্য রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: ঝটিকা সফরে শুক্রবার শহরে প্রধানমন্ত্রী! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করবেন মোদি

    Narendra Modi: ঝটিকা সফরে শুক্রবার শহরে প্রধানমন্ত্রী! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে চার ঘণ্টার ঝটিকা সফরে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ৩০ ডিসেম্বর, শুক্রবার তাঁর শহরে আসার কথা। ওই দিন হাওড়া স্টেশন থেকে ‘বন্দে ভারত’ এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, জাতীয় গঙ্গা পরিষদ (ন্যাশনাল গঙ্গা কাউন্সিল)-এর বৈঠকেও তাঁর উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। সোমবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর শুক্রবারের কর্মসূচির একটি তালিকা সামনে এসেছে।

    অরাজনৈতিক সফর মোদির

    শুক্রবার, সকালে কলকাতা বিমানবন্দরে নামবেন মোদি। বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে মোদি পৌঁছবেন রেস কোর্সের মাঠে। সেখান থেকে গাড়িতে সোজা হাওড়া স্টেশন। রাজ্যের প্রথম ‘বন্দে ভারত’ এক্সপ্রেসের সূচনা তাঁর হাতেই হওয়ার কথা। হাওড়া থেকে ‘বন্দে ভারত’ যাবে নিউ জলপাইগুড়ি।  ৩০ মিনিট হাওড়া স্টেশনে কাটাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সকাল ১০.৩০ নাগাদ প্রধানমন্ত্রী হাওড়া স্টেশনের ২২ নম্বর প্ল্যাটফর্ম এ এসে পৌঁছাবেন। ওখানে শিশুদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এ বারের সফর একেবারেই অরাজনৈতিক। এই সফরে প্রধানমন্ত্রীর কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি নেই। আগে রাজ্য বিজেপির তরফে হাওড়ায় একটি সভায় প্রধানমন্ত্রীকে উপস্থিত থাকার আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু করোনার কারণে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই সফরে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে সম্ভব নয়।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের বরাদ্দের বছর পার, এখনও শেষ হল না রাজ্যের করোনা প্রস্তুতি  

    একগুচ্ছ সরকারি কর্মসূচি

    হাওড়া থেকে গার্ডেনরিচে ভারতীয় নৌসেনার পূর্বাঞ্চলীয় কার্যালয়ে যাবেন মোদি। সেখানে তিনি নেতাজির মূর্তিতে শ্রদ্ধা জানাবেন। সেখানেই ‘নমামি গঙ্গে’ এবং ‘ডিডব্লিউএস’-এর একটি প্রদর্শনীতে তাঁর হাজির থাকার কথা। ‘নমামি গঙ্গে’র কাজ কেমন চলছে তা-ও খতিয়ে দেখার কথা প্রধানমন্ত্রীর। সেখান থেকে মোদির যাওয়ার কথা জাতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে। শেষ বার ২০১৯-এর ডিসেম্বরে কানপুরে গঙ্গা পরিষদের বৈঠক হয়। সে বার পশ্চিমবঙ্গ আর ঝাড়খণ্ড অনুপস্থিত ছিল। প্রধানমন্ত্রী নিজেই ওই পরিষদের সভাপতি। পরিষদের সদস্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে সেই বৈঠকে থাকার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও। এরপর দুপুর দু’টো ১৫ নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে দিল্লি রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: ২০২৪-লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য থেকে অনেক বেশি আসন চান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    Amit Shah: ২০২৪-লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য থেকে অনেক বেশি আসন চান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য থেকে অনেক বেশি আসন চান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শুক্রবার রাতে শহরে এসে মুরলী ধর সেন লেনে দলের রাজ্য় সদর দফতরে পা দিয়েই বাংলায় দলের নেতাদের এই লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেন তিনি।

    শাহী পরামর্শ

    শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। সেখান থেকে রওনা দেয় অমিত শাহের কনভয়। গাড়ির সামনের সিটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ঠিক তাঁর পিছনের সিটে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি চলে যান বিজেপির রাজ্য দফতরে। সেখানে দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। ছিলেন সুকান্ত মজুমদার, অগ্নিমিত্রা পল, মঙ্গল পাণ্ডে, সুনীল বনসল, অমিত মালব্য, আশা লাকড়া, খগেন মুর্মু, সুভাষ সরকার, স্বপন দাশগুপ্ত, নিশীথ প্রামাণিক, জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো, দীপক বর্মন, লকেট চট্টোপাধ্যায়, অমিতাভ চক্রবর্তী ও সতীশ ধন্দ। 

    আরও পড়ুন: শহরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠক হবে কি?

    বিজেপি সূত্রে খবর, এ দিন আধ ঘণ্টার বৈঠকে অমিত শাহ (Amit Shah) স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, ২০১৯-এর থেকেও ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বাংলা থেকে বেশি আসনে বিজেপি-র জয় চান তিনি। আর সেই লক্ষ্য়মাত্রা পূরণ করতে বুথ স্তর থেকে সংগঠন মজবুত করার জন্য় দলের রাজ্য় নেতাদের পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সামনেই পঞ্চায়েত ভোট, সেই ভোটের রণকৌশল নিয়েও এদিন কথা বলেন অমিত। সূত্রের খবর, বৈঠকে রাজ্য় নেতাদের উদ্দেশে অমিত শাহ বলেন, ‘বাংলায় আগের থেকে বিজেপির শক্তি বেড়েছে। সেই শক্তি আরও বাড়াতে হবে। সেই জন্য় বুথস্তর থেকে সংগঠন মজবুত করতে হবে। আমার আশা গত লোকসভা ভোটে যত আসন পেয়েছিলাম, এবার তার থেকে বেশি আসন পাবো। সেই লক্ষ্য়ে কাজ করতে হবে।’স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সামনে তৃণমূলের দুর্নীতি এবং রাজ্য়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সরব হন রাজ্য় নেতারা। কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁদের সংগঠন শক্তিশালী করার উপরেই বেশি জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। সংগঠন মজবুত করতে সবাইকে একজোট হয়ে কাজ করারও নির্দেশ দেন তিনি। বাকি বিষয় কেন্দ্র দেখবে বলে রাজ্য় নেতাদের আশ্বাস দেন অমিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: শহরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠক হবে কি?

    Amit Shah: শহরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠক হবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, শুক্রবার রাতেই শহরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আগামিকাল, শনিবার নবান্নে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পূর্বাঞ্চলীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দেবেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার, ঝাড়খণ্ডের হিমন্ত সোরেন ও ওড়িশার নবীন পট্টনায়েকও। 

    রাতের কর্মসূচি

    জানা গিয়েছে, রাত ৯.২০ মিনিটে বিএসএফের বিশেষ বিমানে কলকাতায় আসবেন শাহ। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাবেন রাজ্য দলীয় নেতৃত্ব। বাইপাসের ধারে পাঁচতারা হোটেলে থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বিজেপি সূত্রে খবর, রাতে শহরে পৌঁছে বিজেপির রাজ্য দফতরে বৈঠক করবেন তিনি। সেই বৈঠকে হাজির থাকতে বলা হয়েছে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার-সহ দলের ৫ সাধারণ সম্পাদককে। 

    আরও পড়ুন: সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! অনুব্রতর হয়ে মামলার খরচ চালাচ্ছে কে? তদন্তে ইডি

    কালকের কাজ

    শনিবার, পূর্বাঞ্চলীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে মূলত ৪ রাজ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক পারস্পরিক সম্পর্ক ও সমস্যা নিয়ে কথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তার প্রয়োজনীয় সমাধান ও সমন্বয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ৪ রাজ্যের সীমানা এবং সীমান্ত বিষয়ক সমস্যা প্রসঙ্গেও আলোচনা হতে পারে। আলোচ্যসূচিতে রয়েছে সীমান্ত সংক্রান্ত ৪০টি সমস্যা। হাইভোল্টেজ এই বৈঠকের নিরাপত্তা নিয়ে তাই সতর্ক রাজ্য প্রশাসন। তবে মূল বৈঠকের পরে অমিত শাহ ও মমতার আলাদা বৈঠকও হতে পারে বলেও খবর। সূত্রের খবর, বৈঠকে গোরুপাচার ও বিএসএফ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। রাজ্যের নাম বদলের প্রস্তাবে কেন এখনও অনুমোদন মিলল না? সেই প্রসঙ্গও তুলতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে অমিত শাহ-মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একান্ত বৈঠক হবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। নবান্ন সভাঘরের পাশে সচিবালয়ে যাওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই প্রস্তুতিও রাখা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর। পূর্বাঞ্চলীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক ছাড়াও তিনি বিএসএফ ক্যাম্পে যেতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। সেক্টর ফাইভে অ্যানথ্রোপলজি ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। শনিবার বিকেলেই দিল্লি ফিরে যাবেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mysterious Light: কলকাতার আকাশে রহস্যময় আলো, কীসের সংকেত?

    Mysterious Light: কলকাতার আকাশে রহস্যময় আলো, কীসের সংকেত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার আকাশে রহস্যময় আলো (Mysterious Light)! বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজ্যের আকাশে বিভিন্ন জায়গা থেকে দেখা গেল আলোর আভা। যা নিয়ে রীতিমতো জল্পনা শুরু হয়েছে। কলকাতা-সহ বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে শুরু করে বর্ধমান বা উত্তর ২৪ পরগনা, সর্বত্রই এই আলো দেখা গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

    শীত পড়তে না পড়তেই দিন ছোট হতে শুরু করেছে। বিকেল ৫ টার পরেই ডুবে যাচ্ছে সূর্য। এদিন বিকেল সাড়ে ৫ টার আশপাশে অর্থাৎ সন্ধ্যার আকাশে আলো (Mysterious Light) দেখতে পান বিভিন্ন জেলার বাসিন্দারা। কেউ বলছেন কয়েক মুহূর্ত দেখা গিয়েছে ওই আলো, কেউ বলছেন আকাশে প্রায় তিন মিনিট ধরে আলো দেখা গিয়েছে। অনেকেই সেই দৃশ্য মোবাইল বন্দি করেন। অনেকেই ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন ইতিমধ্যেই। 

    কী জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা? 

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আলোর তীব্রতা ছিল অত্যন্ত বেশি, দেখতে অনেকটা সার্চ লাইটের (Mysterious Light) মতো। আলোর ফোকাস ছিল ওপরের দিকে। অন্ধকার আকাশ রীতিমতো কয়েক মুহূর্তের জন্যে আলোয় ভরে যায়। এই রহস্যময় আলো নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। কেউ উল্কাপাতের সম্ভাবনার কথা বলছেন, কারোর মনে হয়েছে কোনও বিমানে আগুন লেগে গিয়ে থাকতে পারে। একটিই উৎস থেকে আলো আসছিল বলে জানা গিয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত আলোর উৎস সম্পর্কে সঠিক করে কিছু জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: চার বছরের স্নাতকের পরেই পিএইচডির সুযোগ, নুতুন নিয়ম আনছে ইউজিসি    

    কলকাতার ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোনমি স্পেস অ্যান্ড আর্থ সায়েন্সের ডিরেক্টর দেবী প্রসাদ দুয়ারী বলেন, “ছবি দেখে তাঁর মনে হয়েছে, এটি কোনও উল্কাপাত নয়। উল্কাপাতে সাধারণত এত তীব্র আলো (Mysterious Light) দেখা যাওয়ার কথা নয়। এ ছাড়া উল্কাপাত হয় কয়েক মুহূর্তের জন্য, তাই এতগুলি জায়গা থেকে একসঙ্গে প্রায় ৩ মিনিটের জন্য সেই দৃশ্য দেখা যাওয়া সম্ভব নয়।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Calcutta High Court: নিয়োগ দুর্নীতি কি স্বাস্থ্য দফতরেও? জেলাস্তরে গঠিত সিলেকশন কমিটি বাতিল করল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: নিয়োগ দুর্নীতি কি স্বাস্থ্য দফতরেও? জেলাস্তরে গঠিত সিলেকশন কমিটি বাতিল করল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষা থেকে স্বাস্থ্য নিয়োগ দুর্নীতিতে জেরবার রাজ্য। এবার পক্ষপাতদুষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় স্বাস্থ্য দফতরে (health department) নিয়োগের জন্য জেলাস্তরে গঠিত ২৮ জনের সিলেকশন কমিটি (selection committee) বাতিল করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।  এই কমিটিতে ছিলেন রাজ্যের একাধিক মন্ত্রী এবং শাসকদলের নেতা। 

    আদালতের অভিমত

    উচ্চ আদালতের অভিমত, গত বছর ২৬ নভেম্বর স্বাস্থ্য দফতরের নিয়োগের জন্য যে সিলেকশন কমিটি গঠন করেছিল, তার মাথায় কোনও নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে রাখা উচিত। এর ফলে প্রার্থীদের সিলেকশন প্রক্রিয়া নিয়ে নিরপেক্ষতা বজায় থাকবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা দরকার। একই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মিশনের ডিরেক্টরকে হাইকোর্টের নির্দেশ, দু’সপ্তাহের মধ্যে সিলেকশন কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। চেয়ারম্যান হিসাবে এমন গুরুত্বপূ্র্ণ ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে হবে যাঁর বিরুদ্ধে কোনও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ থাকবে না। যিনি অরাজনৈতিক ব্যক্তি হবেন। প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, রাজ্য সরকার গঠিত মনোনয়ন কমিটির মাথায় কোনও নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে রাখা হলে নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছ্ব হবে।

    আরও পড়ুন: আত্মঘাতী হয়েছে লালন শেখ, বগটুই কাণ্ডে মূল অভিযুক্তের মৃত্যু নিয়ে দাবি সিবিআইয়ের

    প্রসঙ্গত, গত বছর নভেম্বর মাসে রাজ্যের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে এই সিলেকশন কমিটি গঠন করা হয়েছিল স্বাস্থ্য দফতরে। সেই কমিটিতে ছিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, গৌতম দেব, চন্দ্রনাথ সিংহ, শান্তা ছেত্রী, মলয় ঘটক, অখিল গিরি, শেখ সুফিয়ানের মতো তৃণমূলের একাধিক নেতামন্ত্রী। তারপরই এই কমিটিকে নিয়ে হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন পীযূষ পাত্র। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন যে, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতরের ১১,৫২১ পদে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগে দুর্নীতি হয়ে থাকতে পারে। মামলাকারীর আইনজীবী বিক্রম বন্দ্যোপাধ্যায়ের যুক্তি ছিল, মনোনয়ন কমিটির প্রায় সকল সদস্যই শাসকদলের নেতা-মন্ত্রী। ফলে এই নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বজনপোষণ বা দুর্নীতি হয়ে থাকতে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share