Tag: latest bengali news

latest bengali news

  • Tripura BJP Win: ত্রিপুরার দুটি আসনে জয়ী বিজেপি, জোট করেও পরাজিত সিপিএম 

    Tripura BJP Win: ত্রিপুরার দুটি আসনে জয়ী বিজেপি, জোট করেও পরাজিত সিপিএম 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার দুটি আসন থেকেই জয়ী হল (Tripura BJP Win) বিজেপি। বিপ্লব কুমার দেব পশ্চিম ত্রিপুরা আসনে ৬১১,৫৭৮ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইন্ডিয়া ব্লকের কংগ্রেস প্রার্থী আশিস কুমার সাহার বিরুদ্ধে। তিনি ২,৬৯,৭৬৩ ভোট পেয়েছিলেন। অন্যদিকে ত্রিপুরা পূর্ব (Tripura East)থেকে জয়ী হয়েছেন কীর্তি দেবী দেব্বর্মণ ৪,৮৬,৮১৯ ভোটের ব্যবধানে তাঁর নিকটতম সিপিআইএম (CPIM) প্রার্থী রাজেন্দ্র রিয়াংকে হারিয়ে দিয়েছেন। 

    ত্রিপুরাতে রেকর্ড ভোটে জয়ী বিজেপি (Tripura BJP Win)

    দিল্লিতে ১৬ বছর কাটিয়ে, বিপ্লব দেব ২০১৫ সালে বিজেপির জনসংযোগ অভিযানের ইনচার্জ হিসাবে ত্রিপুরায় ফিরে আসেন। এক বছর পরে, তিনি বিজেপির রাজ্য সভাপতি হন, এবং ২০১৮ সালে, তাঁর দল একটি আঞ্চলিক আদিবাসী রাজনৈতিক দল ইন্ডিজেনাস পিপলস ফ্রন্ট অফ ত্রিপুরা (আইপিএফটি) এর সাথ জোট করে প্রথমবারের মতো রাজ্যে (Tripura BJP Win) ক্ষমতায় আসে। পরে ২০২২ সালে সমালোচনার মুখে দেব মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং পরে ত্রিপুরা থেকে একমাত্র রাজ্যসভা সাংসদ নির্বাচিত হন।২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে ত্রিপুরার দু’টি আসনেই সিপিএম ছিল তৃতীয় স্থানে। তার পাঁচ বছর আগে, অর্থাৎ ২০১৪ সালে দুই আসনেই সিপিএমের ভোট ছিল ৬০ শতাংশের বেশি। ২০১৯ সালে সেটাই নেমে আসে ১৫ এবং ১৯ শতাংশে। অর্থাৎ, পাঁচ বছরের মধ্যে কমবেশি সময়ে ৪৫ শতাংশ ভোট হ্রাস পায়। ২০১৯ সালে দুই আসনেই কংগ্রেস ছিল দ্বিতীয়। তাদের ভোট ছিল প্রায় ২৫ শতাংশ। ৬ শতাংশ থেকে বিজেপির ভোট ২০১৯ সালে পৌঁছেছিল পূর্ব ত্রিপুরায় ৪৬ শতাংশে এবং পশ্চিম কেন্দ্রে ৫১ শতাংশে। এ বার বাম-কংগ্রেসের মিলিত ভোট দাঁড়িয়েছে ২৩ শতাংশে। বিজেপি পেয়েছে ৭১ শতাংশ ভোট।

    অরুণাচল প্রদেশের দুটি আসনেই ফুটেছে পদ্ম

    অন্যদিকে অরুণাচল প্রদেশের দুটি আসনেই ফুটেছে পদ্ম। বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন কিরেন রিজিজু এবং তাপির গাও। উল্লেখ্য, অরুণাচল প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচনও হয়েছিল। দুদিন আগে ভোট গণনার ফলাফলে বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে তৃতীয়বারের মতো রাজ্যে ক্ষমতাসীন।

    আরও পড়ুন : অন্ধ্রপ্রদেশে ক্ষমতায় ফিরছে তেলুগু দেশম, চন্দ্রবাবুকে অভিনন্দন মোদি-শাহের

    ৬০ আসনের বিধানসভায় বিজেপি ৪৬ আসনে বিজয় হাসিল করেছে। বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল দেখে রাজনৈতিক মহল ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল, লোকসভা নির্বাচনেও মোট দুটি আসনেও জিতবে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Highest Margin 2024: ব্যবধানের রেকর্ডে অভিষেককেও ছাপিয়ে গেলেন ইন্দোরের বিজেপি প্রার্থী

    Highest Margin 2024: ব্যবধানের রেকর্ডে অভিষেককেও ছাপিয়ে গেলেন ইন্দোরের বিজেপি প্রার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়ের মার্জিনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও (Highest Margin 2024) পিছনে ফেলে দিয়েছেন ইনি। সাত লাখের ঘরে রয়েছে ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মার্জিন। তাঁর থেকেও ৩ লক্ষের বেশি মার্জিনে জিতেছেন বিজেপির এক প্রার্থী। তাঁর জয়ের ব্যবধান ১০ লক্ষ। তিনি বিজেপির প্রার্থী শংকর লালওয়ানি (Shankar Lalwani) । তাঁর প্রাপ্ত ভোট ১২ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৫১। তিনি তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নোটা বোতামকে হারিয়েছেন ১০ লক্ষ ৮ হাজার ৭৭ ভোটে।

    সবচেয়ে বেশি ভোটে জয়ী হলেন ইন্দোরের বিজেপি প্রার্থী  

    এবার বিজেপির ইন্দোর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন শংকর লালওয়ানি। মঙ্গলবার যখন তিনি সার্টিফিকেট হাতে পেলেন তখন দেখা যায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পড়েছে নোটা বোতাম। এই কেন্দ্রে রাজনৈতিক দল হিসেবে বহুজন সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী সঞ্জয় যা ভোট পেয়েছে তাতে তিনি তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন। এই কেন্দ্রে ২ লক্ষ ১৮ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়েছেন নোটা। সঞ্জয়ের প্রাপ্ত ভোট ৫০ হাজারের ঘরে। বিজেপি সূত্রে খবর তাঁদের দলের নিরিখে তিনি সর্বোচ্চ মার্জিনে (Highest Margin 2024) জয়ী হয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন গান্ধিনগরের প্রার্থী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।  

    সাত লাখি ব্যবধানে জয়ী হয়েছে আরও দুজন (Highest Margin 2024)

    প্রসঙ্গত এই কেন্দ্র থেকেই কংগ্রেস প্রার্থী অক্ষয় কান্তি বাম নিজের নমিনেশন প্রত্যাহার করে নেন। পরে তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। আগে এই কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হতেন সুমিত্রা মহাজন। যিনি ২০১৪ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত লোকসভার স্পিকার ছিলেন।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রে ফিরছে এনডিএ সরকার, ফের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন নরেন্দ্র মোদিই

    তিনি আটবার এই কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন। শংকর লালওয়ানির পরেই (Highest Margin 2024) সাতলাখি মার্জিন রয়েছে বিজেপির আরেকজন প্রার্থী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। তিনিও প্রায় সাড়ে ৭ লাখ ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন। সাতলাখি ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের ডায়মন্ড হারবারের প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও (Abhshek Banerjee)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chandra Babu Naidu: অন্ধ্রপ্রদেশে ক্ষমতায় ফিরছে তেলুগু দেশম, চন্দ্রবাবুকে অভিনন্দন মোদি-শাহের

    Chandra Babu Naidu: অন্ধ্রপ্রদেশে ক্ষমতায় ফিরছে তেলুগু দেশম, চন্দ্রবাবুকে অভিনন্দন মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ বছরে ফের চমকে দিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandra Babu Naidu) । ফিরে এলেন অন্ধ্রপ্রদেশে। রাজনীতি যে চমকের খেলা তা প্রমাণ করে দিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু। এখন অবধি যা ট্রেন্ড তাতে ১৭৫ আসনের মধ্যে ১৫৫ টি আসনে টিডিপি, বিজেপি এবং জনসেনা পার্টির জোট এগিয়ে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ফের মুখ্যমন্ত্রী আসনে বসতে চলেছেন তেলুগু দেশম পার্টির (TDP) প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু। এমনকি জাতীয় রাজনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন তিনি। 

    জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন চন্দ্রবাবু (Chandra Babu Naidu)

    সূত্রের খবর, মঙ্গলবার বিকেলে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের (YSRCP) প্রধান জগন্মোহন রেড্ডি (Jagan Reddy) বিকেলে রাজভবনে যেতে পারেন এবং সম্ভবত এদিনই পদত্যাগ পত্র জমা দেবেন তিনি। তবে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের যে কজন প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম জগন। তিনি এবার পুলিভেন্ডালা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই টিডিপি প্রধানের সঙ্গে কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। সকলেই নিজেদের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। গণনা শেষের আগেই বিজয়ওয়াড়ায় টিডিপি প্রধান কার্যালয়ের বাইরে দেখা গিয়েছে উৎসবের মেজাজ।

    কেন হারলেন জগন রেড্ডি

    এদিন সকাল থেকেই ভোট বাক্স খুলতেই একের পর এক কেন্দ্র থেকে টিডিপি (TDP) প্রার্থীদের এগিয়ে থাকার খবর আসতে শুরু করে। বেলা যতই গড়িয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের প্রার্থীরা পিছিয়ে পড়েছেন। ওয়াইএসআর কংগ্রেস সূত্রের খবর যে সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের উপরে তাঁরা ভরসা করেছিলেন তা ভোট বাক্সে পরিণত করা সম্ভব হয়নি।

    আরও পড়ুন: পদ্মময় জগন্নাথের রাজ্য, ভেঙে চুরমার নবীনের স্বপ্ন?

    মনে করা হচ্ছে টিডিপি প্রধানের গ্রেফতারি, উন্নয়নের ধীরগতি, রাজ্যে বিনিয়োগ না আসা এবং প্রার্থী বাছাইয়ের গণ্ডগোলের ভরাডুবি হয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের। তাঁর দল যে সমস্যায় পড়তে পারে তা আঁচ করতে পেরেছিলেন জগন রেড্ডি। একাধিক কেন্দ্র থেকে প্রার্থী বদল করেছিলেন বটে, তবে মানুষের ক্ষোভ তিনি সামলাতে পারেননি। বেকারত্বের মত ইস্যুতে নজর না দিয়ে স্রেফ সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উপরে জোর দিতে গিয়ে ভরাডুবি হয়েছে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে টিডিপি (TDP), বিজেপি (BJP) ও জনসেনা (Janasena Party) পার্টি জোট করায় সরকার বিরোধী ভোট পড়েছে এক জায়গায়। যার সুফল পেয়েছেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandra Babu Naidu) ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: তৃতীয়বার মোদি ক্ষমতায় ফিরলে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে, চিন্তায় ভুগছে পাকিস্তান

    PM Modi: তৃতীয়বার মোদি ক্ষমতায় ফিরলে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে, চিন্তায় ভুগছে পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪০০ পার হয় নি। কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখার ব্যাপারে আশাবাদী গেরুয়া শিবির। কেন্দ্রে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফিরছেন মোদি (PM Modi), এক্সিট পোলের (Exit Poll 2024) সেই ফলাফল না মিললেও ফিরছে না ইন্ডিয়া জোট(Indi Alliance)। এ কথা কার্যত পরিষ্কার। ফের ক্ষমতায় আসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরই মাঝে এক্সিট পোলের ফলাফল নিয়ে পাকিস্তানের (Pakistan) জোর চর্চা হয়েছে। পাকিস্তানের প্রাক্তন বিদেশ সচিব এজাজ আহমেদ চৌধুরী সেদেশের একটি সংবাদ মাধ্যমে ইন্টারভিউতে বলেছেন, “যদি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফেরেন তাহলে তিনি দেশটিকে হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত করবেন।

    ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে মত পাকিস্তানি বিশেষজ্ঞদের  

    প্রসঙ্গত ভারতে লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ৫৪৩ টি সিটের মধ্যে ২৭২ টি সিটের প্রয়োজন হয়। এনডিএ জোট ইতিমধ্যেই সেই সংখ্যাগরিষ্ঠতার দিকে এগিয়ে রয়েছে। এজাজ আহমেদ চৌধুরী আরও বলেন বিজেপি (BJP) নেতারা যা বলে, ক্ষমতায় এলে তা করে দেখায়। ২০১৯ এর নির্বাচনে তিনি ৩৭০ ধারা তুলে দেবেন বলে তাঁর নির্বাচনী প্রচারে বলেছিলেন। ক্ষমতায় আসার পর দেখা গেল তিনি সে কাজ করে দেখালেন। আমার মনে হয় এবার তাঁদের প্রাথমিকতা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্রে (Hindu Rashtra) পরিণত করা। এর জন্য তাঁরা আগে থেকেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, ভারত হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত হলে পাকিস্তানে কারও সমস্যা হবে না। কারণ ভারতে হিন্দুরা এমনিতেই সংখ্যাগরিষ্ঠ। ফলে তাঁরা হিন্দু রাষ্ট্র তৈরি করলে আমাদের উপর কোনও প্রভাব পড়বে না। হ্যাঁ ভারত হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত হলে সেখানকার অন্য ধর্মের মানুষরা এটাকে কীভাবে নিচ্ছেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আমি মনে করি না মোদি ভোটে জেতার জন্য হিন্দু রাষ্ট্রের কথা শুধু বলেছেন। তিনি জিতে গেলে সেটা করেও দেখাতে পারেন।

    পাকিস্তান মেনে নিয়েছে মোদিই ফিরছেন (PM Modi)

    প্রসঙ্গত পাকিস্তানের ওই নেতা বিজেপির (BJP) ক্ষমতায় আশা নিয়ে কোনও সন্দেহ প্রকাশ করেননি। পাশাপাশি বিজেপি ক্ষমতায় এলে পাকিস্তানের মাথাব্যথার কারণ হবে, এ কথাও পরিষ্কার করে দেন। তিনি বলেন বিজেপি যদি ক্ষমতায় আসে তাহলে পাকিস্তানের প্রতি তাঁর মনোভাব যা আগে ছিল তেমনই থাকবে। স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানের আগেভাগে তৈরি থাকা উচিত। কারণ এবারও প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “এটা নতুন ভারত। ঘরে ঢুকে মারবে। স্বাভাবিকভাবেই তিনি ফিরে এলে পাকিস্তানের জন্য এটা চিন্তার বিষয়।

    আরও পড়ুন: তিন মামলায় বেকসুর খালাস ইমরান খান, তবে ঘুচছে না বন্দিদশা

    এর আগেও তাঁরা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেছেন। আগামী দিনেও তাঁরা আগ্রাসী মনোভাব বজায় রাখতে পারে।” অন্যদিকে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ কমর চিমার কথা বলার বলার সময় সে দেশের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মুজিব আফজল পিএম মোদি  (PM Modi) সম্পর্কে বলেন, “৯০ এর দশকের পর কেউ ভাবেনি এরকম কোনও ব্যক্তি আসবে এবং খুব সহজেই হার্ড হিন্দুত্ব দেশজুড়ে ছড়িয়ে দেবে। মোদি খুব সহজভাবেই ৩৭০ ধারা, তিন তালাক প্রথা,  তুলে দিয়েছে। দেশজুড়ে হার্ড হিন্দুত্ব ছড়িয়ে দিয়ে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছে। আগে এসব ভাবাও যেত না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: লজ্জা! মহিলাদের বিবস্ত্র করে মারধরের ঘটনায় রাজ্যকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ মানবাধিকার কমিশনের

    Malda: লজ্জা! মহিলাদের বিবস্ত্র করে মারধরের ঘটনায় রাজ্যকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ মানবাধিকার কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ভূমিকায় বরাবরই ক্ষুব্ধ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। এবার একটি নির্মম ঘটনা সামনে এল। যেখানে রাজ্যের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে কমিশন। মালদা জেলার বামনগোলা থানার পাকুয়াহাটে দুই মহিলাকে নির্যাতনের ঘটনায় রাজ্য সরকারের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। ৬ সপ্তাহের মধ্যে দুই নির্যাতিতাকে তিন লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। অন্যদিকে পুলিশকে জমা দিতে বলা হয়েছে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট।

    রাজ্যে মহিলাদের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন

    প্রসঙ্গত ২০২৩ সালের ২২ জুলাই সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়ে যায়। ওই ভিডিওর ক্লিপের সামনে এনেছিলেন সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছিলেন বিজেপির আইটি সেল এর প্রধান অমিত মালব্য ভিডিও ক্লিপে দেখা যায় বহু মানুষের ভিড় দুই মহিলাকে বেধড়ক মারধর করে ক্ষিপ্ত জনতা। তাদের ব্যাপক জুতোপেটা করা হয়। চোর অপবাদ দিয়ে ওই মহিলাদের কার্যত বিবস্ত্র করে মারধর করা হয়েছিল। পুলিশের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ এনেছিলেন দুই মহিলা। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টে পুলিশ দুই মহিলার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে পুলিশ। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই রাজ্যে মহিলাদের সুরক্ষা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠে যায়।এই ঘটনার প্রেক্ষিতে ১৮ জুনের মধ্যে দুই নির্যাতিতাকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। নির্দেশ কার্যকর না হলে পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে জানিয়ে রাখা দরকার এর আগেও কমিশন ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু রাজ্য সেই নির্দেশ মানে নি। তাই শেষ বারের মতো নিগৃহীতাদের তিন লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আইনজীবী অমিতাভ মৈত্র বলেন, “ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা রাজ্য সরকার সেই নির্দেশের কোন উত্তর দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা বোধ করেনি। কমিশনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েছে রাজ্য সরকার। সেই কারণে আমরা পুনরায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের মধ্যে কাছে দরবার করেছি। ১৮ জুনের মধ্যে ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। না হলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্যের মুখ্য সচিবকে।

    ক্ষতিপূরণ ঘিরে শাসক বিরোধী তরজা

    এক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে কমিশনের নির্দেশ যদি শেষ পর্যন্ত রাজ্য সরকার না মানে তাহলে কি পথ খোলা থাকছে নিগৃহীতা কিংবা কমিশনের কাছে। এক্ষেত্রে দুপক্ষই আদালতের দ্বারস্থ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আরও মুখ পুড়বে করবে রাজ্য সরকারের। এ বিষয়ে রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি কৃষ্ণ নারায়ণ চৌধুরী বলেন, “সরকার মহিলাদের পাশে আছে। মানবাধিকার কমিশনের নির্দেশ পালন করবে পুলিশ। অন্যদিকে রাজ্য সরকারকে ক্ষতিপূরণের শেষ নির্দেশ দেওয়া প্রসঙ্গে শুরু হয়েছে শাসকবিরোধী রাজনৈতিক টানাপোড়েন।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিই সার, রেল দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারে আজও মেলেনি চাকরি

    প্রসঙ্গত এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মহিলা। তিনি মহিলাদের জন্য ভাবেন বলে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে বারংবার দাবি করেছেন। অথচ দেখা গিয়েছে অতীতে মহিলাদের হওয়া উপর হওয়া অপরাধের ক্ষেত্রে অনেক নিরিখেই এই রাজ্য দেশের আরো বহু রাজ্যকে পিছনে ঠেলে এগিয়ে গিয়েছে। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর আমলে এই রাজ্যের সবচেয়ে বেশি নির্যাতিতা হয়েছে মহিলারা। সন্দেশখালি তার জ্বলন্ত উদাহরণ। রাজ্য সরকার মহিলাদের জন্য সুরক্ষা – নিরাপত্তা দিতে পারছে না। লক্ষীর ভান্ডারের নামে ১০০০ টাকা ভাতা দিয়ে মহিলাদের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছে এই সরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: তাপপ্রবাহের জের, রামলালার পোশাক ও ডায়েটে আসল বিশেষ বদল

    Ayodhya Ram Mandir: তাপপ্রবাহের জের, রামলালার পোশাক ও ডায়েটে আসল বিশেষ বদল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বর্ষা প্রবেশ করলেও উত্তরপ্রদেশে তাপপ্রবাহ চলছে। তীব্র গরমে কষ্ট হচ্ছে রাম লালার (Ram Lala) । তাই প্রভুর জন্য বসল কুলারের পরিবর্তে এয়ার কন্ডিশন মেশিন। এই গরমে প্রভুকে সুস্থ রাখতে আরও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে রাম মন্দির (Ayodhya ram Mandir) কর্তৃপক্ষের তরফে। প্রভুর দৈনন্দিন কার্যকলাপ এবং খাবারে পরিবর্তন আনা হয়েছে।

    রাম লালাকে পরানো হচ্ছে সুতির পোশাক 

    প্রভু এই (Ayodhya ram Mandir)  মন্দিরে বিরাজ করছেন পাঁচ বছরের বালক রূপে। রাম লালার যাতে এই গরমে কষ্ট না হয় সেই কারণে সুতির পোশাক পরানো হচ্ছে। রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডের কারিগররা সুতি ও মলমলের পোশাক তৈরি করেছেন প্রভুর জন্য। চলতি বছর অন্ধ্রপ্রদেশের কলামকারি, পশ্চিমবঙ্গের জামদানি সুতি, ওড়িশার সম্বলপুরি পোশাক পড়েছেন প্রভু (Ram Lala) । তাঁকে গরমে ঠান্ডা রাখতে ফুলের অঙ্গরাগ করা হচ্ছে। প্রথমে এয়ার কুলার বসানো হলেও এবার গর্ভবৃহে বসানো হয় এয়ার কন্ডিশন। রাম লালাকে গরমে স্বস্তি দিতে তাঁর খাদ্যাভ্যাসও বদলানো হয়েছে রামলালাকে এখন ভোগে দেওয়া হচ্ছে দই, লসসি, ফলের রস। থাকছে শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য তরমুজ, শসা, আম, লেবু ও নানা মরসুমী ফল। আরতির শিখার তাপে যাতে প্রভুর গরম না লাগে সেই কারণে শিখার প্রদীপের তেজ কম রাখা হচ্ছে।

    ভক্তদের জন্য ব্যবস্থা করেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ 

    প্রভুর তীব্র তাপপ্রবাহে কষ্ট হলেও রামলালাকে দর্শন করতে এখনও হাজার হাজার ভক্ত আসছেন প্রতিদিন।ভারতবর্ষের নানান প্রান্ত থেকে ছাতা মাথায় ছুটে আসছেন তাঁরা। মন্দির কর্তৃপক্ষের (Ayodhya ram Mandir)  তরফ থেকে ভক্তদের জন্যও রয়েছে বিশেষ আয়োজন। গরম থেকে বাঁচতে মন্দিরের নানান প্রান্তে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: তাঁদের বীরত্ব ও দাপটের সামনে হার মানে আফগান বাহিনীও, জানুন নাগা সাধুদের ইতিহাস

    প্রসঙ্গত ৮ জুন অব্দি ‘নৌতপা’ চলবে। প্রতিবছর গ্রীষ্মের জ্যেষ্ঠ মাসে নটি দিন তীব্র গরম থাকে। এবার সেই নৌতপা ২৫ মে শুরু হয়েছিল। শেষ ছয়দিন সবচেয়ে বেশি গরম হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর জন্যই প্রভুর (Ram Lala) উপর বিশেষ ধ্যান রাখছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi Meditation: ৪৫ ঘণ্টা পর ধ্যান ভঙ্গ মোদির, ফিরলেন কন্যাকুমারী

    PM Modi Meditation: ৪৫ ঘণ্টা পর ধ্যান ভঙ্গ মোদির, ফিরলেন কন্যাকুমারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনের পর তিনি ধ্যানে বসেছিলেন কেদারনাথ গুহায়। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের শেষ লগ্নে দীর্ঘ ৪৫ ঘন্টা ধ্যানমগ্ন ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi Meditation) । অবশেষে ধ্যান ভঙ্গ করলেন মোদি। ধ্যান শেষে তিনি বেরিয়ে এলেন বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল থেকে। শনিবার দুপুরে যখন তিনি ধ্যান শেষে বেরিয়ে আসেন তার পরনে ছিল হালকা নীল রংয়ের কুর্তা, সাদা রঙের ধুতি। কুর্তার উপরে লাল সাদা গামছা ও চোখে ছিল কালো চশমা।

    ৪৫ ঘণ্টা পর ধ্যান ভঙ্গ করলেন মোদি

    শনিবার দেশের সপ্তম দফার নির্বাচন তখনও চলছে। ধ্যান ভঙ্গ করে লঞ্চে কন্যাকুমারী ফিরে এলেন প্রধানমন্ত্রী। কথিত আছে এই বিবেকানন্দ রকে বসেই আদর্শ ভারতের কল্পনা করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। প্রধানমন্ত্রী নিজেও তাঁর ভাষণে বিবেকানন্দের আদর্শের কথা অতীতে তুলে ধরেছেন বহুবার। তিনি কলকাতা এসে বিবেকানন্দ মিশনের মহারাজদের সঙ্গে দেখা করেছেন একাধিকবার।

    প্রধানমন্ত্রীর ধ্যান নিয়ে বিতর্ক (PM Modi Meditation)

    প্রধানমন্ত্রীর ধ্যান করা নিয়ে কম বিতর্ক তৈরি হয়নি রাজনৈতিক মহলে। বিরোধী দলের কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রীর ধ্যান করা নিয়ে আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগ তুলেছেন। ২০১৯ সালে একইভাবে কেদারনাথ গুহায় ধ্যান করেছিলেন মোদী। এবারও তার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলেছিল বিরোধীরা।

    আরও পড়ুন: জিডিপি বৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশ, ‘‘এটা তো ট্রেলার’’, ট্যুইট উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রীর

    বিশেষজ্ঞদের মত প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মসূচির সঙ্গে আদর্শ আচরণ বিধির কোন সম্পর্ক নেই। এবারও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। নির্বাচন কমিশনের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। পাল্টা প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi Meditation) ধ্যান করা নিয়ে কটাক্ষ করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন বিরোধীরা। সনাতন ধর্মের একটা বড় অংশের মানুষের মতে, প্রধানমন্ত্রীর নিজ ধর্ম পালনেও আপত্তি তুলতে চাইছে বিরোধীরা এর পিছনে রয়েছে তাঁদের তুষ্টিকরণ ও ভোটব্যাংকের রাজনীতি।

    সনাতম ধর্মে কন্যাকুমারীর গুরুত্ব

    প্রসঙ্গত সনাতন ধর্মে কন্যাকুমারী গুরুত্ব অনেক। কথিত আছে এই কন্যাকুমারীতেই ভগবান শিবের জন্য অপেক্ষা অপেক্ষায় ছিলেন দেবী পার্বতী। এক পায়ে দাঁড়িয়ে শিবের জন্য প্রতীক্ষা করেছিলেন তিনি। দেবী পার্বতীরই একটা রূপ কন্যাকুমারী। কন্যাকুমারীতে এসে প্রথমে দেবী পার্বতীর উদ্দেশ্যে নিবেদিত মন্দিরেও পুজো দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকেই তিনি (PM Modi Meditation) বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালের দিকে অগ্রসর হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Weather Update: টানা বর্ষা বঙ্গে, সুখবর দিল আবহাওয়া দফতর

    West Bengal Weather Update: টানা বর্ষা বঙ্গে, সুখবর দিল আবহাওয়া দফতর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির আশেপাশে থাকলেও বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার জেরে গলদঘর্ম অবস্থা বাঙালির। এরই মাঝে সুখবর দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (West Bengal Weather Update) । ৭ দিন ধরে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে বৃষ্টির পাশাপাশি ঝোড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

    বঙ্গে প্রবেশ করেছে বর্ষা (West Bengal Weather Update)

    বঙ্গে ইতিমধ্যেই প্রবেশ করেছে বর্ষা, আগামী সাতদিন ধরে দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। নির্বাচনের দিনেও সপ্তম দফায় কলকাতা সহ আশেপাশের অঞ্চলে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া থাকবে, এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। জানা গিয়েছে, ৩১ শে মে বঙ্গে প্রবেশ করেছে বর্ষা। তবে এবার উত্তরবঙ্গে বর্ষা আগে প্রবেশ করেছে। এর ফলে উত্তরবঙ্গের প্রতিটি জেলায় বৃষ্টি হবে। চলতি বছর স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশি বর্ষা হবে(West Bengal Weather Update), এমনটাই আশা করছেন আবহাওয়াবিদরা।

    একাধিক জেলায় জারি সতর্কতা

    শনিবার ও রবিবার দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা হাওড়া হুগলি উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলায় বৃষ্টি হবে। এর মধ্যেই বীরভূম পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলায় জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। এই তিনটি জেলায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবার সম্ভাবনা রয়েছে। ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে এই জেলাগুলিতে। তবে বৃষ্টিপাত (West Bengal Weather Update) হলেও তাপমাত্রায় খুব একটা হেরফের হবে না।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ভোট লুট করল তৃণমূল! ভাঙচুর করা হল বাইক, রক্ত ঝরল বিজেপি নেতা-কর্মীর

    টানা বর্ষা হলে কিছুক্ষণের জন্য কমে যেতে পারে তাপমাত্রা। তবে যে সময় বর্ষা হবে না, সেই সময় আকাশ মেঘলা থাকায় আর্দ্রতা জনিত অস্বস্তি কোথাও কোথাও হতে পারে । মঙ্গলবার ভোট গণনার দিন উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ায় ঝড়-বৃষ্টির জন্য হলুদ সর্তকতা জারি করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gratuity Limit Hike: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের হাসি আরও চওড়া হল, বাড়ল গ্র্যাচুইটির পরিমাণ

    Gratuity Limit Hike: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের হাসি আরও চওড়া হল, বাড়ল গ্র্যাচুইটির পরিমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহার্ঘ্য ভাতার (DA) পর এবার গ্রাচুইটি (Gratuity) নিয়ে সুখবর দিল কেন্দ্র সরকার। এখন অবসর ও মৃত্যুজনিত গ্রাচুইটির (Death Gratuity) সীমা ২৫ শতাংশ বাড়িয়ে ২০ লক্ষ টাকা থেকে ২৫ লক্ষ টাকা করা হল। বর্ধিত এই লাভ ১ জানুয়ারি ২০২৪ থেকে কার্যকর বলে বিবেচিত হবে।

    কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মীদের গ্র্যাচুইটির পরিমাণ বাড়ল

    লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের আরও ৪ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি করা হয়েছিল। এর জেরে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ্য ভাতা ৫০ শতাংশ হয়ে গিয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ মে জারি হওয়া অফিস মেমোরেন্ডামে (OM) বলা হয়েছে, “সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিসেস পেনশন বিধি, ২০২১ বা কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিসেস (জাতীয় পেনশন সিস্টেমের অধীনে গ্র্যাচুইটির অর্থ প্রদান) নিয়ম ২০২১-এর অধীনে, ১ জানুয়ারি ২০২৪ থেকে অবসরকালীন গ্র্যাচুইটি এবং ডেথ গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে অর্থাৎ ২০ লক্ষ টাকা থেকে ২৫ লক্ষ টাকা করা হবে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের (Office Memorendum) পর থেকেই অবসরকালীন গ্র্যাচুইটি এবং ডেথ গ্রাচুইটি সহ অন্যান্য ভাতা দ্রুত বৃদ্ধি হবে এমনটাই আশা করা হচ্ছিল। অবশেষে সেই সুখবর এল কেন্দ্র সরকারের তরফে। যদিও কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে রাজ্য সরকারের কর্মীদের মহার্ঘ্য ভাতার ফারাক এখনও অনেকটাই। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার বিষয়েও পিছিয়ে রয়েছে রাজ্য সরকার।

    টানা পাঁচ বছর চাকরি করলেই মিলবে গ্র্যাচুইটি

    প্রসঙ্গত ২০২৪ সালের মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি করা হয়েছিল। মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধির কারণে কেন্দ্রীয় সরকারের লক্ষাধিক কর্মচারী এবং পেনশন ভগিরা স্বস্তি পেয়েছিলেন। নিয়ম অনুসারে একজন কর্মচারী অন্তত পাঁচ বছর যদি একটানা কাজ করেন তাহলে তিনি গ্র্যাচুইটি পাওয়ার যোগ্য। পেমেন্ট অফ গ্র্যাচুইটি অ্যাক্ট ১৯৭২ অনুযায়ী, মৃত্যু বা পদত্যাগের সময় পর্যন্ত প্রদেয় অর্থ পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: কন্যাকুমারীতে ধ্যানমগ্ন প্রধানমন্ত্রী, আজ মোদি-গড় সামলাচ্ছেন বিশ্বস্ত অমিত

    চলতি বছরের মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় সরকার ডিয়ারনেস রিলিফ (Dearness Relief) এবং মহার্ঘ্য ভাতা (Dearness Allowance) ৪ শতাংশ বাড়িয়েছে। কয়েক লক্ষ কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য এটি একটি বিশাল স্বস্তির খবর ছিল। ডিএ ৫০ শতাংশে বৃদ্ধির ফলে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীদের বেতনের অন্যান্য অংশগুলিও বৃদ্ধি পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rekha Patra: প্রথম বার ভোট দিলেন রেখা পাত্র, বিক্ষিপ্ত অশান্তিতেও আশাবাদী বিজেপি

    Rekha Patra: প্রথম বার ভোট দিলেন রেখা পাত্র, বিক্ষিপ্ত অশান্তিতেও আশাবাদী বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগের রাত থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল সন্দেশখালি (Sandeshkhali) । যদিও ভোটের দিনে বেলা গড়াতেই ছবিটা বদলে গেল বসিরহাট (Basirhat) লোকসভা কেন্দ্রের এই অঞ্চলে। মোটের উপর শান্তিপূর্ণ ভোট হল এই কেন্দ্রে। তাঁর মধ্যেই জীবনে প্রথমবার ভোট দিলেন বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র (Rekha Patra) । এককালে শেখ শাহজাহানদের দাপটে প্রথমে বাম, পরে তৃণমূলের প্রার্থীরা এই অঞ্চল থেকে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত ভোট পেয়েছেন। উঠত ভয়ঙ্কর ছাপ্পা রিগিংয়ের অভিযোগ। এবার প্রথম শান্তিতে ভোট হচ্ছে সন্দেশখালিতে।

    প্রথম বার ভোট দিলেন রেখা পাত্র

    প্রথমবার ভোট দিয়ে রেখাপাত্র বলেন (Rekha Patra), “জীবনে প্রথমবার ভোট দিলাম। সন্দেশখালীর মা-বোনেরাও এবার অনেকে প্রথমবার ভোট দিয়েছে। এর জন্য মোদীজি কে ধন্যবাদ জানাই। ২০১১ সাল থেকে এখানকার লোকেরা ভোট দিতে পারেনি। তবে আমাদের লড়াই শুধু ভোট দেওয়ার জন্য ছিল না। ছিল আত্মসম্মানের সঙ্গে বাঁচার লড়াই। সেই লড়াইয়ের একটা অঙ্গ এই ভোটদান। তৃণমূল কংগ্রেস আমাদের আন্দোলনকে ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু ওরা ব্যর্থ হয়েছে। কারণ সন্দেশখালীর মা-বোনেরা একত্রিত হয়ে এখনও তাঁদের লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: শেষ দফা ভোটে অশান্ত ভাঙড়, জয়নগর, আক্রান্ত বিজেপি, জলে ফেলা হল ইভিএম

    প্রসঙ্গত বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে বেশ কয়েকটি জায়গায় অশান্তির খবর এসেছে। তবে মোটের উপর শান্তিপূর্ণ হচ্ছে বেশিরভাগ বুথে। নখ, দাঁত বের করার চেষ্টা করলেও সেভাবে আস্ফালন দেখাতে পারছে না শাসক দলের বাহুবলীরা। সকাল থেকেই কেন্দ্রের বিভিন্ন বুথে ঘুরছেন বিজেপি প্রার্থী।

    মোটের উপর শান্তিপূর্ন নির্বাচন সন্দেশখালিতে

    সন্দেশখালিতে এখনও চালু রয়েছে সিবিআই ক্যাম্প। আঁটোসাটো নিরাপত্তা প্রত্যেকটি বুথে। গোটা সন্দেশখালি অতি স্পর্শকাতর বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সন্দেশখালির মহিলাদের প্রশ্ন কেন্দ্রীয় বাহিনীর কাছে, আপনারা চলে গেলে কী হবে। বসিরহাটের অন্যান্য জায়গাতেও রয়েছে সেন্ট্রাল ফোর্সের নিশ্ছিদ্র পাহারা। রেখা পাত্র (Rekha Patra) জানিয়েছেন তাঁদের এক কর্মীর এদিন মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে শাসক দলের কর্মীরা। তবে বেশির ভাগ বুথেই শান্তিপূর্ণভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটাররা ভোট দিচ্ছেন। গন্ডগোল এড়াতে মোবাইল নিয়ে বুথে প্রবেশ করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সঙ্গে মোবাইল নিয়ে আসলেও সুইচ অফ করে বুথে ঢুকতে হচ্ছে। ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে মোবাইলের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share