Tag: Lawrence Bishnoi

Lawrence Bishnoi

  • Anmol Bishnoi: আনমোল বিষ্ণোইকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরাতে প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু মুম্বই পুলিশের

    Anmol Bishnoi: আনমোল বিষ্ণোইকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরাতে প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু মুম্বই পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউড অভিনেতা সলমন খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় নাম উঠে আসে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের। তদন্তে উঠে আসে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের (Lawrence Bishnoi) ভাই আনমোলের (Anmol Bishnoi) নাম। আনমোল হলেন বিষ্ণোই গ্যাংয়ের অন্যতম মাথা। বর্তমানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন বলে খবর। বলিউড অভিনেতার বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় আনমোল বিষ্ণোইকে মার্কিন দেশ থেকে ফিরিয়ে আনতে প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু করল মুম্বই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ।

    জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা

    মুম্বই পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্র কন্ট্রোল অফ অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যাক্ট আনমোল বিষ্ণোইয়ের (Anmol Bishnoi) গ্রেফতারির জন্য একটি জামিন অযোগ্য পরোয়ানা জারি করেছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আনুষ্ঠানিকভাবে আনমোলকে গ্রেফতার করার জন্য বেশ কিছু আদালতের নথি প্রয়োজন। এরপরে সেই সমস্ত নথি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানো হবে। প্রসঙ্গত, সলমন খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় লরেন্স বিষ্ণোই, আনমোল বিষ্ণোই ছাড়াও আর এক গ্যাংস্টারের নাম উঠে এসেছে। তিনি গোল্ডি ব্রার।

    আনমোলের (Anmol Bishnoi) মাথার দাম ১০ লাখ

    প্রসঙ্গত, আনমোল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন তার প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গিয়েছে, এর আগে মুম্বই পুলিশ মনে করছিল, তিনি কানাডায় রয়েছেন। ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ গতমাসেই তাদের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় আনমোল বিষ্ণোইয়ের নাম যুক্ত করেছে। তাঁকে ধরিয়ে দিতে পারলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কারেরও ঘোষণা করেছে এনআইএ।

    ২০২২ সালে বিষ্ণোই গ্যাং খুন করে পাঞ্জাবি গায়ককে

    ২০২২ সালে পাঞ্জাবের জনপ্রিয় গায়ক সিধু মুসেওয়ালাকে হত্যার পরেই ব্যাপক খবরের শিরোনামে আসে বিষ্ণোই গ্যাং। এরপরে চলতি বছরে সলমন খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। ১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসায়র হরিণ শিকার করেছিলেন সলমন খান। বিষ্ণোই সম্প্রদায় এই হরিণকে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করে। সম্প্রতি, এই ঘটনার কারণে সলমান খানকে লাগাতার হুমকি দিতে থাকেন লরেন্স বিষ্ণোই (Lawrence Bishnoi)।

    গতমাসেই হত্যা করা হয় বাবা সিদ্দিকিকে

    গত অক্টোবর মাসে সলমন খানের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত রাজনীতিবিদ বাবা সিদ্দিকিকে হত্যা করা হয়। এই ঘটনায় ফের উঠে আসে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের নাম। ২০২২ সালে দিল্লি এবং দেশের অন্যান্য অংশে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড চালানোর জন্য তহবিল সংগ্রহ ও যুবকদের নিয়োগ করার ষড়যন্ত্রে বারবার উঠে আসে লরেন্স বিষ্ণোই ও আনমোল বিষ্ণোইয়ের নাম।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lawrence Bishnoi: নিজ্জর খুনে কানাডায় ধৃত ৩ শিখ, নেপথ্যে বিষ্ণোই গ্যাং?

    Lawrence Bishnoi: নিজ্জর খুনে কানাডায় ধৃত ৩ শিখ, নেপথ্যে বিষ্ণোই গ্যাং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরদীপ সিং নিজ্জর খুনে নয়া মোড়। তিনজনকে গ্রেফতার করল কানাডার পুলিশ। ধৃতদের নাম কমলপ্রীত সিং, করণপ্রীত সিং এবং করণ ব্রার। উল্লেখ্য যে, নিজ্জর নিজেও (Lawrence Bishnoi) শিখ সম্প্রদায়ের। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারাও শিখ। জানা গিয়েছে, ধৃতেরা গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সঙ্গে যুক্ত। এনআইএ জানিয়েছে, লরেন্স বিষ্ণোই, গোল্ডি ব্রার ও আরও কিছু গ্যংস্টারের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে বব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনালের।

    বিষ্ণোই এবং ব্রারের যোগ! (Lawrence Bishnoi)

    খালিস্তানপন্থী আরও কয়েকটি জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গেও যোগ রয়েছে বিষ্ণোই এবং ব্রারের। শিখ সম্প্রদায়ের তিনজন গ্রেফতার হওয়ায় এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, নিজ্জর খুন আসলে খালিস্তানপন্থীদের উপদলীয় কোন্দল। অথচ, নিজ্জর খুনে সংসদে দাঁড়িয়ে কোনও প্রমাণ ছাড়াই খোদ কানাডার প্রেসিডেন্ট জাস্টিন ট্রুডো বলেছিলেন, এই ঘটনায় ভারতের হাত রয়েছে। জানা গিয়েছে, তদন্তকারীরা অভিযুক্তদের চিহ্নিত (Lawrence Bishnoi) করার পর তাঁদের ওপর কড়া নজর রাখছিলেন। শেষমেশ শুক্রবার গ্রেফতার করা হয় তাদের। পুলিশ জানিয়েছে, হিট স্কোয়াডের এই সদস্যরা অন্তত তিনটি খুনের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত। এর মধ্যে এডমন্টন নামে বছর এগারোর এক বালকও রয়েছে। নির্জ্জর খুনে আদালতে ধৃতদের বিরুদ্ধে ফার্স্ট ডিগ্রি মার্ডার এবং ষড়যন্ত্রের চার্জ জমা দিয়েছে পুলিশ।

    আরও পড়ুুন: হামিদা বানুর লড়াইকে কুর্নিশ গুগল ডুডুলের, চেনেন এই মহিয়সীকে?

    স্টুডেন্ট ভিসায় ধৃতেরা কানাডায় 

    ধৃতেরা তিনজনই ভারতীয় নাগরিক। ২০২১ সালে তারা কানাডায় গিয়েছিল। এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার স্টুডেন্ট ভিসায় সে দেশে গিয়েছিল। যদিও কানাডায় পৌঁছে তারা আর কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়নি। সে দেশের স্থায়ী বাসিন্দাও হয়নি। গত বছর ১৮ জুন খুন হন নিজ্জর। গুরু নানক শিখ গুরুদ্বার সাহিবের প্রধান ছিলেন তিনি। ভারতে তিনি ছিলেন মোস্ট ওয়ান্টেড খালিস্তানি জঙ্গি। কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের সারে এলাকায় খুন হন তিনি। এই ঘটনার তিন মাস পরে ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন ট্রুডো। যার জেরে তলানিতে ঠেকে দুই দেশের সম্পর্ক। যদিও ভারত সরকার প্রথম থেকেই দাবি করে আসছিল এই ঘটনায় নয়াদিল্লির কোনও হাত নেই। এর পাশাপাশি সে দেশে বেড়ে চলা ভারত-বিরোধী আন্দোলনে রাশ টানতেও কানাডা প্রশাসনকে বলেছিল ভারত (Lawrence Bishnoi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Eknath Shinde: “লরেন্স বিষ্ণোইকে খতম করা হবে”, সলমনের বাড়িতে গিয়ে হুঁশিয়ারি শিন্ডের

    Eknath Shinde: “লরেন্স বিষ্ণোইকে খতম করা হবে”, সলমনের বাড়িতে গিয়ে হুঁশিয়ারি শিন্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লরেন্স বিষ্ণোইকে খতম করা হবে।” মঙ্গলবার চিত্রতারকা সলমন খানের বাড়িতে বসে এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। বিষ্ণোই গ্যাং মাঝে মধ্যেই প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছিল সলমনকে।

    গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে গুলি

    রবিবার নিরাপত্তার ফাঁক গলে মুম্বইয়ে সলমনের বাড়ি গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্ট লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে দুই দুষ্কৃতী। গুলি লাগে সলমনের বাড়ির বারান্দায়। ঘটনার পরে পরেই দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয় বিষ্ণোই গ্যাং। দুষ্কৃতীদের দ্রুত গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলবার সলমনের বাড়িতে যান শিন্ডে। সেখানেই বিষ্ণোইকে খতমের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। সলমনের বাবা সেলিম খানের সঙ্গে করমর্দনও করেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। সলমনের সঙ্গে কথাবার্তা বলে বেরিয়ে মুখ্যমন্ত্রী (Eknath Shinde) বলেন, “আমি সলমনকে বলেছি, সরকার তোমার সঙ্গে রয়েছে। দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মামলার মূল শিকড় খুঁজে বের করা হবে। কাউকে ছাড়া হবে না। সলমনকে কারওর টার্গেট করা ঠিক হয়নি।”

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “কোনও গ্যাং বা গ্যাং-ওয়ার বরদাস্ত করা হবে না। আমরা এগুলো হতে দেব না। লরেন্স বিষ্ণোইকে খতম করা হবে।” মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যারা এই গুলি চালনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর থেকে কঠোরতম পদক্ষেপ করা হবে। মুম্বইতে গ্যাংস্টারদের মধ্যে কোনও যুদ্ধ নেই। মুম্বইয়ে আন্ডারওয়ার্ল্ডের কোনও জায়গা নেই। এটা মহারাষ্ট্র, এটা মুম্বই। আমরা এটা শেষ করব। যাতে ভবিষ্যতে কেউ আর এমন কিছু করার সাহস না দেখায়।”

    আরও পড়ুুন: “অভিষেকই আমাকে বার বার ফোন করে ডেকেছিলেন”, দাবি হিরণের

    প্রসঙ্গত, রবিবার কাকভোরে গুলি চলে সলমনের বাড়ির বাইরে। দুষ্কৃতীরা পাঁচ রাউন্ড গুলি চালায়। এর মধ্যে দু’টি গিয়ে লাগে অভিনেতার বাড়ির বারান্দায়। হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয় জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই, আনমোল বিষ্ণোই। হুমকি দেয়, পরেরবার গুলি লাগবে না বারান্দায়। ঘটনার পরে পরেই সরকারের তরফে সলমনের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে ওয়াই প্লাস নিরাপত্তার। সলমনকে বারান্দায় আসতে নিষেধ করা হয়েছে। গুলি চালনার ঘটনায় যে দু’জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে, তারা হল বছর চব্বিশের ভিকি গুপ্তা ও বছর একুশের সাগর পাল। গুজরাটের মাতা নো মাধ গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের (Eknath Shinde)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Salman Khan: সলমনের বাড়ির সামনে চলল গুলি, দায় স্বীকার বিষ্ণোই গ্যাংয়ের

    Salman Khan: সলমনের বাড়ির সামনে চলল গুলি, দায় স্বীকার বিষ্ণোই গ্যাংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিত্রতারকা সলমন খানের (Salman Khan) বাড়ির বাইরে চলল গুলি। দায় স্বীকার লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া হয়েছে হুমকিও। হুমকি পোস্টে বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল লিখেছে, “আমরা শান্তি চাই। আমাদের ওপর হওয়া অত্যাচারের নিষ্পত্তি চাই। আজ যা হয়েছে, তা শুধুই একটা ট্রেলর ছিল। যাতে তুমি বুঝতে পার, আমরা কতদূর যেতে পারি। এটাই তোমাকে দেওয়া প্রথম ও শেষ সুযোগ। এরপর গুলিটা তোমার বাড়ির বাইরে চলবে না।” পোস্টে আরও বলা (Salman Khan) হয়েছে, “দাউদ ইব্রাহিম ও ছোটা সাকিলের নামে আমাদের দুটো কুকুর রয়েছে, যাদের তুমি ভগবান বলে মান। আমার বেশি কথা বলার অভ্যাস নেই।”

    কাকভোরে চলল গুলি (Salman Khan)

    রবিবার ভোর পাঁচটা নাগাদ সলমনের বান্দ্রার গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের সামনে চার রাউন্ড গুলি চলে। খবর পেয়ে নড়েচড়ে বসে মুম্বই পুলিশ। ঘটনার তদন্তে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নির্দেশও দিয়েছে মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডে সরকার। ঘটনার পর সলমনের বাড়ির সামনের নিরাপত্তা আরও আঁটসাঁট করা হয়েছে। ঘটনার পরে পরেই অভিনেতার বাড়ির সামনে তদন্তে গিয়েছিল ক্রাইম ব্রাঞ্চ, স্থানীয় পুলিশ ও ফরেনসিক দল। বাড়ির সামনে থেকে উদ্ধার করা হয়েছে গুলির খোল। সলমনের নিরাপত্তায় দেওয়া হয়েছে ওয়াই প্লাস নিরাপত্তা। খবর পেয়ে সকাল আটটা নাগাদ সলমনকে ফোন করেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। আশ্বাস দেন প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার।

    আরও পড়ুুন: রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মমতাকে বিন তুঘলকের সঙ্গে তুলনা করলেন সুকান্ত, হল যোগদানপর্ব

    প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে আগেও

    অবশ্য এই প্রথম নয়, এর আগে একাধিকবার প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে সলমনকে। গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই সলমনকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। তার শাগরেদরা সলমনের বাড়ি রেইকি করে গিয়েছিল বলেও খবর। এদিনের ঘটনায় উদ্বেগে সলমনের ভক্তরা। জানা গিয়েছে, ১৯৯৮ সালে সলমনের বিরুদ্ধে কালো হরিণ শিকারের মামলা দায়ের হয়। তার পরেই বিষ্ণোই সমাজের সঙ্গে শত্রুতা তৈরি হয় সলমনের। বিষ্ণোই পুলিশকে জানিয়েছিল, তাদের সমাজে পশু বিশেষ করে কালো হরিণকে ভগবানের মতো শ্রদ্ধা করা হয়। তারা কালো হরিণের পুজোও করে। তার পরেই হুমকি দেওয়া শুরু হয় খান পরিবারের এই অভিনেতাকে। কেবল বিষ্ণোই নয়, ভারত ও কানাডার ওয়ান্টেড গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারও একাধিকবার সলমনকে (Salman Khan) প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA Alert: প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা, মোদি স্টেডিয়াম ওড়ানোর হুমকি-ইমেল এনআইএ-কে! দেশজুড়ে সতর্কতা বৃদ্ধি

    NIA Alert: প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা, মোদি স্টেডিয়াম ওড়ানোর হুমকি-ইমেল এনআইএ-কে! দেশজুড়ে সতর্কতা বৃদ্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রাণনাশের হুমকি-চিঠি পাঠানো হল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র কাছে। এর পরই দেশজুড়ে সতর্কতা বৃদ্ধি (NIA Alert) করেছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলি।

    কী বলা হয়েছে হুমকি-ইমেলে?

    ইংরেজি দৈনিক ‘দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, কিছুদিন আগে এনআইএ-র কাছে একটি হুমকি-ইমেল পাঠানো হয়। চিঠিতে অবিলম্বে জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই-এর মুক্তির দাবি করা হয়েছে। একইসঙ্গে ৫০০ কোটি টাকা দিতে হবে বলেও দাবি করা হয়েছে। চিঠি অনুযায়ী, এটা না করলে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা (Threat to PM Modi) করা হবে হুমকি দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে দেশ তথা বিশ্বের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম— আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম উড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছে ওই ইমেলে (NIA Alert)। 

    হুমকি-চিঠির জেরে সতর্কতা বৃদ্ধি

    হুমকি-চিঠি পাঠানো হয় এনআইএ-র মুম্বই দফতরে। এর পরই সঙ্গে সঙ্গে এনআইএ-র তরফে যোগাযোগ করা হয় মুম্বই পুলিশের সঙ্গে। চিঠির বিষয়বস্তু সম্পর্কে পুলিশকে অবগত করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা যেহেতু জড়িত এবং চিঠিতে যেহেতু তাঁর প্রাণনাশের হুমকি (Threat to PM Modi) দেওয়া হয়েছে, তাই কালক্ষেপ না করে, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা ও সুরক্ষার সঙ্গে জড়িত সকল গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গেও যোগাযোগ করে এনআইএ (NIA Alert)। তাদের পুরো বিষয়টার ‘ব্রিফ’ দেওয়া হয়। পাশাপাশি গুজরাট পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে বলে এআইএ সূত্রকে উদ্ধৃত করে দাবি করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

    ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোর নিরাপত্তায় জোর

    একইসঙ্গে, ক্রিকেট স্টেডিয়াম উড়িয়ে দেওয়ার হমকিকেও যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। দেশে এই মুহূর্তে চলছে ক্রিকেট বিশ্বকাপ। আর বলা বাহুল্য, নরেন্দ্র মোদি ক্রিকেট স্টেডিয়াম হল সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। ফলে, যে কোনও ধরনের নাশকতামূলক হামলার চেষ্টা ও তার সম্ভাবনার বিষয়টিকে চূড়ান্ত গুরুত্ব দিয়ে বিচার করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, এই হুমকি-চিঠি প্রাপ্তির পরই, দেশজুড়ে সতর্কতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। শুধু নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম নয়, মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে সহ বিশ্বকাপের সবকটি স্টেডিয়ামের সুরক্ষা-বলয় আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। নিরাপত্তাকে আরও আঁটসাঁট করা হয়েছে (NIA Alert)। 

    চিঠির উৎস কোথায়? খোঁজ করছেন গোয়েন্দারা

    ২০১৪ সাল থেকে জেলে বন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই। তবে, অভিযোগ, জেলের ভিতর থেকেই সে তার নেটওয়ার্ক সক্রিয় রেখেছে। তার বিরুদ্ধে পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালাকে হত্যার মামলা চলছে। মুসওয়ালার উপর হামলার দায় স্বীকার করেছিল বিষ্ণোই। তার আগে, বলিউড তারকা সলমন খানকেও হত্যার হুমকি দিয়েছিল এই গ্যাংস্টার। প্রতিবেদন অনুযায়ী, হুমকি চিঠিতে দাবি করা হয়েছে, হিন্দুস্তানে সব কিছু পাওয়া যায়, এবং তারা সেই সব জিনিস কিনেও ফেলেছে। তাদের দাবি, যতই সুরক্ষা বাড়ানো হোক, কেউ নিস্তার পাবে না। হুমকি-চিঠির (Threat to PM Modi) উৎস খুঁজতে দেশের সবকটি নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থা একযোগে কাজ করছে (NIA Alert)। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lawrence Bishnoi: কানাডায় খালিস্তানি জঙ্গি হত্যার দায় স্বীকার করল গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী

    Lawrence Bishnoi: কানাডায় খালিস্তানি জঙ্গি হত্যার দায় স্বীকার করল গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় খালিস্থানি জঙ্গি সুখদল সিংয়ের হত্যাকাণ্ডে এবার দায় স্বীকার করল জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই (Lawrence Bishnoi) গোষ্ঠী। প্রসঙ্গত চলতি সপ্তাহের বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর রাতে দুটি গ্যাংয়ের গোষ্ঠী-সংঘর্ষে মৃত্যু হয় সুখবিন্দর সিংয়ের। কানাডাতে খালিস্থানি আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন ছিল সুখদল। সুত্র মারফত জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে জাল নথি পত্র বানিয়ে পাঞ্জাব থেকে কানাডার পাড়ি দেয় সুখদল। সুখদল কানাডার অপর কুখ্যাত গ্যাংস্টার এবং খালিস্থানি জঙ্গি অর্শদীপ দেলার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল বলে সূত্রের খবর। বুধবারই জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র পক্ষ থেকে কানাডায় ঘাঁটি গেড়ে থাকা সন্ত্রাসবাদীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়। ৪২ জনের ওই তালিকাতে নাম দেখা যায় সুখদলের।

    লরেন্স বিষ্ণোই-এর (Lawrence Bishnoi) গ্যাংয়ের ফেসবুক পোস্ট  

    সম্প্রতি একটি ফেসবুক পোস্টে লরেন্স বিষ্ণোই (Lawrence Bishnoi) গ্যাং দাবি করে যে তারা সুখদল, গ্যাংস্টার গুরলাল ও ভিকি মিদ্দুখেরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। ওই ফেসবুক পোস্টে সুখদলকে মাদকাসক্ত বলেও দাবি করে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং এবং সে তার পাপের ফল পেয়েছে বলেও লেখা হয় ওই পোস্টে। তাদের শত্রুরা ভারতসহ পৃথিবীর কোনও জায়গাতেই যে বাঁচবে না সে কোথাও লেখা হয় ফেসবুক পোস্টে।  

    সাম্প্রতিককালে, আহমেদাবাদে জেলবন্দি রয়েছে লরেন্স বিষ্ণোই। তার বিরুদ্ধে মাদক মামলা যেমন চলছে তেমনি গায়ক সিধু মুসাওয়ালা হত্যা মামলার আসামি সে। প্রসঙ্গত, সুখলালের হত্যাকাণ্ড ভারত এবং কানাডার মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি ঘটায়। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো চলতি সপ্তাহের সোমবারই সে দেশের সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, কানাডার মাটিতে খুন হওয়া খালিস্থানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের খুনে হাত রয়েছে ভারতের।

    হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যা

    প্রসঙ্গত, হরদীপ সিং নিজ্জরের বয়স ৪৫ বছর এবং সে ছিল খালিস্থান টাইগার ফোর্সের শীর্ষ নেতা। বিচ্ছিন্নতাবাদী খালিস্তানি আন্দোলনের এই নেতা, চলতি বছরের ১৮ জুন খুন হয়। ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীদের তালিকায় নাম ছিল তার। মাথার দাম রাখা হয়েছিল ১০ লাখ টাকা। হরদীপ সিংয়ের খুন হওয়ার ঘটনায় একজন ভারতীয় কূটনীতিকে সে দেশ থেকে বহিষ্কার করে কানাডা, যার পাল্টা হিসেবে নয়াদিল্লিও কানাডার এক কূটনীতিকে বহিষ্কার করে।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA Raid: পাকিস্তান থেকে অস্ত্রপাচার, রয়েছে আইএসআই-গ্যাংস্টার যোগ! দেশের ৭২ টি জায়গায় তল্লাশি এনআইএর

    NIA Raid: পাকিস্তান থেকে অস্ত্রপাচার, রয়েছে আইএসআই-গ্যাংস্টার যোগ! দেশের ৭২ টি জায়গায় তল্লাশি এনআইএর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্যাংস্টারদের বিরুদ্ধে বড় ধরণের অভিযানে নামল ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেটিভ এজেন্সি। এবারে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসএআই এবং গ্যাংস্টারদের যোগসাজশের পর্দা ফাঁস করল এনআইএ। গোপন সূত্রে খবর পেতেই দেশের একাধিক জায়গায় হানা দেয় এনআইএ। উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি, রাজস্থান সহ দেশের ৭২টি জায়গায় মঙ্গলবার একযোগে তল্লাশি চালাচ্ছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা।

    আটটি রাজ্যে এনআইএ অভিযান

    এনআইএ সূত্রে খবর, উত্তরপ্রদেশের পিলিভিটে তল্লাশির সময় একটি বাড়ি থেকে প্রচুর অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। তাদের দাবি, এই অস্ত্রগুলি পাকিস্তান থেকে ভারতে পাচার করা হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই এবং নীরজ বাওয়ানা গ্যাংয়ের বেশ কয়েক জন সদস্যকে দিন কয়েক আগে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আর তাঁদের জেরা করেই দেশের বেশ কয়েকটি জায়গার হদিশ পেয়েছিল এনআইএ। আর তার পরই আজ, মঙ্গলবার তল্লাশি অভিযানে নেমেছে তদন্তকারী সংস্থাটি।

    এদিন সকালে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, দিল্লি, চণ্ডীগড়, উত্তর প্রদেশ, গুজরাট ও মধ্যপ্রদেশে এনআইএ অভিযান শুরু করে। পাঞ্জাবের অন্তত ৩০ টি জায়গায় অভিযান চালানো হয়। ছবিতে দেখা যাচ্ছে পাঞ্জাবের গিদ্দারবাহায় তল্লাশি চালাচ্ছেন এনআইএ আধিকারিকরা।

    উল্লেখ্য, আইএসআই-গ্যাংস্টার যোগসাজশের মামলায় এই নিয়ে চতুর্থ বার অভিযানে নামল এনআইএ। তদন্তকারী সংস্থাটির এক সূত্রের দাবি, ধৃতদের জেরা করে আইএসএআই এবং গ্যাংস্টারদের যোগসাজশের তথ্য প্রকাশ্যে আসে। ইতিমধ্যেই ধৃত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। ধৃতদের কাছ থেকে বিপুল অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে বলেও ওই সূত্রের দাবি।

    এর আগেও গত বছরের অক্টোবর মাসে সন্ত্রাসী, গ্যাংস্টার এবং মাদক পাচারকারীদের যোগসাজশ লক্ষ্য করে দেশের পাঁচটি রাজ্যের ৫০টিরও বেশি জায়গায় অভিযান চালায় এনআইএ। এনআইএর তরফে তখনই জানানো হয়েছিল যে, এই নেটওয়ার্ক যত দিন না ভেঙে ফেলা হচ্ছে, তত দিন পর্যন্ত এই অভিযান চলবে।

LinkedIn
Share