Tag: leader

leader

  • Bangladesh Crisis: কুমিল্লায় হিন্দু বধূকে ধর্ষণের ঘটনায় উত্তাল বাংলাদেশ

    Bangladesh Crisis: কুমিল্লায় হিন্দু বধূকে ধর্ষণের ঘটনায় উত্তাল বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুমিল্লায় হিন্দু বধূকে ধর্ষণের ঘটনায় উত্তাল বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis)। ওই ঘটনায় অভিযুক্ত স্থানীয় বিএনপি নেতা ফজর আলির গ্রেফতারির দাবিতে প্রতিবাদে ফেটে পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) পড়ুয়ারা। ঢাকা শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে পড়ুয়াদের বিক্ষোভের জেরে উত্তাল বাংলাদেশের রাজধানী। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সরাসরি পদক্ষেপের দাবিতে সরব হয়েছেন প্রতিবাদীরা। ঘটনার প্রতিবাদে রবিরার রাতে মশাল হাতে মিছিল করেন তাঁরা।

    দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক সাজার দাবি (Bangladesh Crisis)

    মিছিল থেকে ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা দেওয়ার আওয়াজ ওঠে। মিছিল শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে। শাহবাগ প্রদক্ষিণ করে মিছিল শেষ হয় রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে গিয়ে। কেন্দ্রীয় ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি সলমান সিদ্দিকি বলেন, “বিগত আওয়ামি লিগের আমলে তনু, খাদিজা-সহ অসংখ্যা নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। কিন্তু তাঁদের বিচার হয়নি। আমরা আশা করেছিলাম, ৫ অগাস্ট-পরবর্তী বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার নারীদের সেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরেও দেখলাম নারীরা ঘরে-বাইরে কোথাও নিরাপদ নন।” ইউনূস সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “এই সরকারের আমলেও আছিয়া, লামিয়া এবং কুমিল্লার মুরাদনগরের ঘটনা-সহ অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে।” সিদ্দিকি বলেন, “এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।”

    ধর্ষণে অভিযুক্ত বিএনপি নেতা

    প্রসঙ্গত, কুমিল্লার রামচন্দ্রপুর পচকিট্টা গ্রামের বাসিন্দা তথা স্থানীয় বিএনপি নেতা ফজর আলির বিরুদ্ধে অভিযোগ সে এক হিন্দু তরুণী বধূকে বাড়িতে ঢুকে গলায় ছুরি ধরে ধর্ষণ করে। দুই সন্তানের মা ওই বধূর চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে ফজরকে ধরে ফেলে। যদিও পরে সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায় সে। পরে সায়েদাবাদ এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে (Bangladesh Crisis)। এই ঘটনার পর কুমিল্লার মুরাদনগর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ফজর-সহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এদের মধ্যে তিনজন ঘটনার ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও বাংলাদেশের অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও (Dhaka University) এই ঘটনার প্রতিবাদে ছড়িয়ে পড়েছে ক্ষোভের আগুন। ঘটনায় মুখ খুলেছে ভারত সরকারও (Bangladesh Crisis)।

  • Pakistan: আন্দোলনের চাপে নতি স্বীকার পাক সরকারের, মুক্ত বালোচ নেত্রী সাম্মি দীন বালোচ

    Pakistan: আন্দোলনের চাপে নতি স্বীকার পাক সরকারের, মুক্ত বালোচ নেত্রী সাম্মি দীন বালোচ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্থানীয়দের আন্দোলনের চাপে মুক্তি দেওয়া হল বালোচ ইয়াকজেহতি কমিটির (বিওয়াইসি) (BYC Leader) অন্যতম প্রধান নেত্রী সাম্মি দীন বালোচকে। তাঁকে (Pakistan) পাবলিক অর্ডার মেইনটেন্যান্স (পিওএম) আইনে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সাম্মি দীনকে যে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, তা নিশ্চিত করেছেন তাঁর বোন মেহলাব বালোচ। তিনি বলেন, “আমার দিদি সাম্মি দীন শেষ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে।” তিনি আইনজীবী জিবরান নাসির, মানবাধিকার কর্মী, সুশীল সমাজের সদস্য এবং ন্যায়বিচারের জন্য যাঁরা তাঁদের সংগ্রামকে সমর্থন করছেন, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন।

    সাম্মি দীনের আইনজীবীর বক্তব্য (Pakistan)

    সাম্মি দীনের আইনজীবী জিবরান নাসির জানান, সিন্ধু প্রদেশের সরকার এমপিও তালিকা থেকে তাঁর নাম সরিয়ে নেওয়ায় সাম্মি দীন মুক্তি পেয়েছেন। তিনি জনগণ ও মিডিয়ার চাপকে সাম্মি দীনের মুক্তির প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ওই আইনজীবী বলেন, “লালা ওয়াহাব, শেহদাদ, রাজিক এবং নাবালক সুলতান-সহ অন্যান্য বিওয়াইসি সদস্যদের বিরুদ্ধে এমপিও অর্ডার এখনও বলবৎ রয়েছে।” তিনি সরকারের কাছে সব আটক কর্মীর বিরুদ্ধে এমপিও প্রত্যাহারের দাবি জানান। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের যে অধিকার তাঁদের রয়েছে, পাকিস্তান সরকারকে তাও ফের মনে করিয়ে দেন তিনি।

    আটকদের মুক্তির জোরালো দাবি

    এদিকে, বিওয়াইসি নেতা লালা ওয়াহাব বালোচও মুক্তি পেয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরেছেন বলে তাঁর পরিবার জানিয়েছে। এই দুজনকে মুক্তি দেওয়া হলেও, করাচি ও বালুচিস্তানে বিওয়াইসির বেশ কিছু সদস্যকে এখনও আটকে রাখা হয়েছে (Pakistan)। মাহরাং বালোচ, বেবার্গ বালোচ এবং শাহ জি সিবগাতুল্লাহর মতো প্রধান নেতারা এখনও হেফাজতে রয়েছেন। তাঁদের আটক করার প্রতিবাদে গত ১০ দিন ধরে চলছে বিক্ষোভ। বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশি হিংসার খবরও রয়েছে। সাম্মি দীনের মুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন জিরবান নাসির। তাঁর দাবি, বালুচিস্তান সরকারের হেফাজতে থাকা মাহরাং বালোচ ও অন্যান্য আটক বিওয়াইসি নেতাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।

    প্রসঙ্গত, বালোচ কর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন অব্যাহত রয়েছে। তাঁদের জোরপূর্বক গ্রেফতারের জেরে ব্যাপক অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে বালুচিস্তানে। মানবাধিকার সংস্থাগুলি (BYC Leader) সরকারের কাছে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ দমন অবসানের আহ্বান জানিয়েছে। তিনি এই অঞ্চলে দমন-পীড়ন বৃদ্ধির প্রতিক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের দাবিও জানিয়েছেন (Pakistan)।

  • Israel: “বিশ্বকে আর সন্ত্রস্ত্র করতে পারবে না”, নাসরাল্লাহকে খতম করে দাবি ইজরায়েলের

    Israel: “বিশ্বকে আর সন্ত্রস্ত্র করতে পারবে না”, নাসরাল্লাহকে খতম করে দাবি ইজরায়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিশ্বকে আর সন্ত্রস্ত্র করতে পারবে না।” হিজবুল্লার শীর্ষ নেতা (Hezbollah Leader) হাসান নাসরাল্লাহকে বেইরুটে হত্যা করার পর এমনই মন্তব্য করল ইজরায়েল (Israel)। ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হাসান নাসরাল্লাহ আর বিশ্বকে সন্ত্রস্ত্র করতে পারবে না। নাসরাল্লাহর পাশাপাশি হিজবুল্লার তথাকথিত দক্ষিণ ফ্রন্টের কমান্ডার আলি কারাকিও নিহত হয়েছেন বলে সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।

    খতম হিজবুল্লার কয়েকজন কমান্ডারও (Israel)

    হিজবুল্লার কয়েকজন কমান্ডারও নিহত হয়েছেন বলে ওই সূত্রের খবর। বেইরুটের দক্ষিণে হিজবুল্লার শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত দাহিয়া। এখানেই রয়েছে হিজবুল্লার প্রধান সদর দফতর। সেটাও আবার একটি আবাসিক ভবনের নীচে, ভূগর্ভে। এখানেই নিশ্চিন্তে ছিলেন নাসরাল্লাহ। শুক্রবার এই সদর দফতরেই হামলা চালায় ইজরায়েল। তেল আভিভের (ইজরায়েলের রাজধানী) তরফে জানানো হয়, এই হামলাটা এমন সময় চালানো হয়, যখন হিজবুল্লার শীর্ষ নেতৃত্ব তাদের সদর দফতরে উপস্থিত ছিল। সেই সময় তারা ইজরায়েলবাসীর বিরুদ্ধে কীভাবে সন্ত্রাসমূলক কাজকর্ম চালানো যায়, তার পরিকল্পনা করছিল। ইজরায়েলি সেনার তরফে এও জানানো হয়েছে, বেইরুটে থাকা ভবনের নীচে হিজবুল্লার রাখা কয়েক ডজল অ্যান্টি-শিপ মিসাইলও ধ্বংস করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “ওরা মৌলবাদ দিয়ে জিডিপি মাপে”, এবার পাকিস্তানকে তোপ জয়শঙ্করের

    কী বলছে আইডিএফ

    হিজবুল্লা প্রধানের নিকেশ হওয়ার খবর দেওয়ার পাশাপাশি আইডিএফ (Israel) চিফ অফ স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল হার্জি হালেভি বলেন, “যারা ইজরায়েল ও তার নাগরিকদের হুমকি দেয়, তাদের প্রত্যেকের কাছে পৌঁছে যাবে ইজরায়েল। যারা ইজরায়েলবাসীকে হুমকি দেয়, তাদের কাছে কীভাবে পৌঁছতে হয়, তা আমরা জানি।” প্রসঙ্গত, ইজরায়েল যেদিন বেইরুটে হিজবুল্লার ঘাঁটিতে অভিযান চালায়, সেদিন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানয়াহু ইরান ও তেহরানের প্রক্সি গোষ্ঠীগুলিকে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন এই বলে যে, “ইরানের এমন কোনও জায়গা নেই, যেখানে ইজরায়েলের দীর্ঘ হাত পৌঁছতে পারবে না। এটা গোটা মধ্যপ্রাচ্যের জন্যও সত্য।”

    প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে নেতানিয়াহু বলেছিলেন, “হামাস অস্ত্র ত্যাগ করলে ও বন্দিদের মুক্তি দিলে যুদ্ধ শেষ হতে পারে। তবে সম্পূর্ণ বিজয় না পাওয়া (Hezbollah Leader) ইস্তক লড়াই চালিয়ে যাবে ইজরায়েল (Israel)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Basirhat: “বিজেপি ভোট চাইতে এলে চেলা কাঠ দিয়ে মারুন”, প্রকাশ্যে তৃণমূল নেতার হুমকি ভাইরাল

    Basirhat: “বিজেপি ভোট চাইতে এলে চেলা কাঠ দিয়ে মারুন”, প্রকাশ্যে তৃণমূল নেতার হুমকি ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির প্রতিবাদী মহিলা রেখা পাত্রকে প্রার্থী করে মাস্টার স্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা বুথে বুথে মাটি কামড়ে পড়ে রয়েছেন। এমনই দাবি গেরুয়া শিবিরের। আর শাহজাহানের কীর্তি এবং দুর্নীতি ইস্যুতে বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে রয়েছে তৃণমূল। তাই, এবার বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন বসিরহাটের (Basirhat) এক তৃণমূল নেতা।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল নেতা? (Basirhat)

    দলীয় প্রার্থী হাজী নুরুল ইসলামের সমর্থনে উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহাকুমার বসিরহাট (Basirhat) উত্তর বিধানসভার বিবিপুর বেগমপুর তৃণমূলের পক্ষ থেকে পথসভার আয়োজন করা হয়। সেখানে বক্তব্য রাখতে ওঠেন তৃণমূলের বিবিপুর বেগমপুরের অঞ্চল সভাপতি মিয়াজুল ইসলাম বাবুয়া। দলীয় সভা থেকে প্রকাশ্যে বলেন, বিজেপি ভোট চাইতে এলে চেলা কাঠ নিয়ে যুব সমাজ তৈরি থাকবেন। মা-বোনেরা ঝাঁটা নিয়ে তৈরি থাকবেন। ভোট চাইতে এলেই মা, বোনেরা ঝাঁটা নিয়ে তাড়া করবেন। আর যুবকরা চেলা কাঠ দিয়ে পেটাবেন। এরপর তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী কথা রাখেননি। মুখ্যমন্ত্রী ২ টাকা কিলো চাল সহ সব প্রতিশ্রুতি রেখেছেন। তাই, বিজেপির কেউ ভোট চাইতে এলেই তাঁদের চেলা কাঠ দিয়ে মারবেন। ইতিমধ্যেই তৃণমূল নেতার সেই বক্তব্য ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সভার পরে, তাঁকে এই ধরণের উস্কানিমূলক বক্তব্যের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, ‘আরও বেশি বলা উচিত ছিল। যদিও তৃণমূল নেতার বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে বালুরঘাটে আসছেন মোদি, চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপি নেতা পলাশ সরকার বলেন, দুর্নীতিগ্রস্ত দল হচ্ছে তৃণমূল। মানুষ ওদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তাই, এখন এই ধরনের হুমকি দিয়ে আমাদের কর্মীদের আতঙ্কিত করার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। সামনে ভোটে ওদের উচিত শিক্ষা দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Conflict: পঞ্চায়েত ভোটের আগেই দক্ষিণ দিনাজপুরে তৃণমূলে কোন্দল, কেন জানেন?

    Conflict: পঞ্চায়েত ভোটের আগেই দক্ষিণ দিনাজপুরে তৃণমূলে কোন্দল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পাখির চোখ পঞ্চায়েত ভোট। আর তার প্রস্তুতির জন্য জেলা থেকে ব্লক পর্যন্ত ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। জেলার পাশাপাশি প্রতিটি ব্লকে গঠন করা হয়েছে প়ঞ্চায়েত নির্বাচনের কোর কমিটি। আর এই কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে শাসক দলের কোন্দল (Conflict)  একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। প্রকাশ্যেই তৃণমূল নেতাদের একাংশ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। নতুন কমিটি গঠন নিয়ে অনেকে আবার সোশ্যাল মিডিয়াতে সরব হয়েছেন।  জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মফিজউদ্দিন মিঁয়া বলেন, নতুন কমিটি দলকে শক্তিশালী করবে না। বরং, এতে দলের ক্ষতি হবে। যারা দীর্ঘদিন ধরে বুক চিতিয়ে দল করছেন, তাদের বাদ দিয়ে নতুন কমিটি ঘোষণা করা ঠিক কাজ হয়নি। আলোচনা না করেই এই নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। আর নতুন কমিটিতে এমন নাম রয়েছে, যাদের নাম অনেকেই আগে শোনেননি। ফলে, পঞ্চায়েত নির্বাচনে সকলে মিলে জোটবদ্ধ হয়ে কাজ করবে। এটা হওয়া উচিত। কিন্তু, নতুন কমিটি দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব (Conflict) তৈরি করছে। অবিলম্বে এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হলে দলের সংগঠনকে আরও দুর্বল করে দবে।

    নতুন কমিটি গঠন নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি? Conflict

    দক্ষিণ দিনাজপুর পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে ১১ মার্চ জেলা পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে সার্বিক আলোচনা করা হয়। পরে, জেলার ৮টি ব্লকেই নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচন পরিচালনার জন্য কমিটিতে অনেক নতুন মুখ আনা হয়েছে। তৃণমূলের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সভাপতি মৃনাল সরকার বলেন, জেলা কমিটির বৈঠকে সকলের সঙ্গে আলোচনা করেই নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। দল যাকে যোগ্য মনে করেছে, তাকে সেখানে দায়িত্ব দিয়েছে। ফলে, নতুন কমিটির মাধ্যমেই পঞ্চায়েত নির্বাচনে কাজ শুরু করা হবে। এতে কোনও কোন্দল (Conflict) হওয়ার কিছু নেই। এই বিষয় নিয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, এটা তৃণমূলের সাংগঠনিক বিষয়। এটা নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Candidate: পঞ্চায়েতে তৃণমূলের  প্রার্থী বাছাই নিয়ে এমনকাণ্ড! কোথায় দেখে নিন

    Candidate: পঞ্চায়েতে তৃণমূলের প্রার্থী বাছাই নিয়ে এমনকাণ্ড! কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বেশ কিছুদিন আগে দলীয় সভায় বলেছিলেন, পঞ্চায়েত ভোট শান্তিপূর্ণ হওয়া কঠিন। কারণ, সামনের পাঁচ বছর কার হাতে এলাকার ক্ষমতার রাশ থাকবে নিয়ে লড়াই চলবে। মন্ত্রীর এই কথা যে কতটা সত্যি তা মালদহের হরিশচন্দ্রপুর-১ ব্লকের হরিশচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের থানাপাড়া বুথ কমিটির তৃণমূল কর্মীরা অক্ষরে অক্ষরে টের পাচ্ছেন। কারণ, এখনও পঞ্চায়েতের দিনক্ষণ ঠিক হয়নি। শাসক দলের পক্ষ থেকে প্রার্থী (Candidate) ঠিক করা নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, কিছুতেই যেন থামতে চাইছে না শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দল।পঞ্চায়েত ভোটের প্রার্থী (Candidate)  বাছাই নিয়ে প্রকাশ্যে সংঘাত।বুথ কমিটির বৈঠকে তুলকালাম। দুই পক্ষের মধ্যে বিবাদ থেকে ধাক্কাধাক্কি। উপস্থিত দলীয় নেতৃত্বের সামনেই চলতে থাকে বিক্ষোভ। সমগ্র ঘটনায় ফের অস্বস্তিতে তৃণমূল।

    বৈঠকে কী নিয়ে গন্ডগোল? Candidate

     হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের থানা পাড়া বুথে তৃণমূলের বুথ কমিটির বৈঠক ছিল।উপস্থিত ছিলেন হরিশ্চন্দ্রপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জীব গুপ্তা, জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি বিকাশ ব্যানার্জি সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।সেখানেই পঞ্চায়েত ভোটের সম্ভাব্য প্রার্থী (Candidate)  তালিকা নিয়ে আলোচনা হয়।প্রার্থী হিসেবে উঠে আসে দুইজনের নাম।একজন বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্যা বাসন্তী দাস এবং অপরজন ব্লক তৃণমূলের সহ-সভাপতি সাগর দাস। কিন্তু, এই দুটি নাম উঠে আসতেই বিবাদ শুরু হয় দুই পক্ষের মধ্যে। এক পক্ষ দাবি করে, প্রার্থী (Candidate)  হিসেবে বাসন্তী দাস ছাড়া অন্য নাম যাবে না। এই নিয়ে তাঁরা নেতৃত্বকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। ছড়িয়ে পড়ে উত্তেজনা। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে নেতৃত্বের সামনে ধাক্কাধাক্কি, হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে দুই পক্ষই। উপস্থিত নেতৃত্বের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।

    আর এই ঘটনা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। বিজেপির জেলা কমিটির সদস্য কিষান কেডিয়া বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট হলে তৃণমূল একটা জায়গাতেও জিততে পারবে না। হরিশ্চন্দ্রপুর সদর বিজেপির ঘাঁটি। প্রার্থী নিয়ে ওদের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। যদিও এই বিষয় নিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি সঞ্জীব গুপ্তা বলেন,কোনও মারামারি বা ধাক্কাধাক্কি হয়নি।  একটা বুথেই আমাদের হাজারের বেশি কর্মী এসেছে বৈঠকে।দল বড় হয়েছে তাই প্রার্থী( Candidate)  হিসেবে একাধিক জনের নাম উঠে আসতেই পারে। এখানে বিরোধীরা প্রার্থী (Candidate)  দিতে পারবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share