Tag: Lok Sabha Election 2024

Lok Sabha Election 2024

  • Pawan Singh: ‘মা-কে দেওয়া কথা রাখব’, ভোটে লড়বেন ভোজপুরী গায়ক পবন সিং

    Pawan Singh: ‘মা-কে দেওয়া কথা রাখব’, ভোটে লড়বেন ভোজপুরী গায়ক পবন সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সপ্তাহের মধ্যেই বদলে ফেললেন সিদ্ধান্ত। লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Vote) দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করলেন ভোজপুরি তারকা শিল্পী পবন সিং (Pawan Singh)। বাংলার আসানসোল কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হিসাবে তাঁর নাম ঘোষণা করেছিল বিজেপি। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণ তিনি প্রথমে ভোটে দাঁড়াতে চাননি। দেখা করেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে। কয়েক দিন ভাবনা চিন্তার পর ফের বুধবার তিনি সমাজ মাধ্যমে জানান, ভোটে লড়তে আগ্রহের কথা।

    কী বললেন পবন

    বুধবার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে পবন (Pawan Singh) লেখেন, ‘জনগণ ও আমার মাকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে নির্বাচনে লড়ব। আপনাদের আশীর্বাদ ও সহযোগিতা কামনা করছি। জয় মাতা দি।’ তবে তিনি আসানসোল থেকে লড়বেন, নাকি নয়া প্রার্থী তালিকায় বিহারের কোনও আসন থেকে তাঁকে টিকিট দেওয়া হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। উল্লেখ্য, বিজেপি-র প্রার্থীতালিকা প্রকাশ্যে আসার পর দেখা যায় বাংলার আসানসোল আসনটি থেকে পবন সিংকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে পদ্ম শিবির। ভোজপুরী এই গায়ককে প্রার্থী করা নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করে বাংলার শাসকদল। এরপর ভোটে না লড়ার কথা জানান পবন। তারপর তিনি দেখা করেন জেপি নাড্ডার সঙ্গে।  সেই বৈঠকের পর পবন বলেন, ‘নাড্ডাজির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তার পরে যা হবে সেটা ভালই হবে। ভোটে লড়ার বিষয়টি সময় বলবে।’ আর আজ তিনি জানিয়ে দিলেন, তিনি ভোটে লড়বেন।

    কোথা থেকে দাঁড়াবেন পবন

    বিজেপি সূত্রে খবর, পবন (Pawan Singh) আসানসোল নয়, লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Vote) অন্য কেন্দ্র থেকে দাঁড়াবেন। বাংলা নয়, বিহারের কোনও কেন্দ্র থেকে বিজেপি তাঁকে টিকিট দিতে পারে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, পবন নিজে আরা লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হতে চান। কারণ তিনি ওই এলাকার ছেলে। কিন্তু ওই আসনের বিজেপি সাংসদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরকে সিং। তাই পবনকে প্রার্থী করার ক্ষেত্রে আরার পাশাপাশি বিহারের সসারাম এবং বক্সার কেন্দ্র নিয়েও ভাবনা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অরুণাচল সীমান্তে নয়া সড়কপথের পরিকল্পনা, ভারতের প্রয়াসে ভয় পাচ্ছে চিন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: সিএএ-র প্রভাব পড়বে ৮ আসনে! রাজ্যের উদ্বাস্তু ভোট যাবে বিজেপির ঝুলিতে, দাবি রিপোর্টে

    CAA: সিএএ-র প্রভাব পড়বে ৮ আসনে! রাজ্যের উদ্বাস্তু ভোট যাবে বিজেপির ঝুলিতে, দাবি রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাগরিকত্ব আইন বরাবরই পশ্চিমবঙ্গ এবং অসমের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। গত ১১ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে সিএএ। নাগরিকত্ব আইনের (CAA) বাস্তবায়নের প্রয়োজন ঠিক কতটা— এনিয়ে একাধিক সমীক্ষা করা হয় কেন্দ্রীয় সরকার এবং বিজেপির পক্ষ থেকে। প্রতিটি সমীক্ষাতেই উঠে আসে নাগরিক আইনের বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তার কথা। সম্প্রতি, একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তরফে একটি সমীক্ষা চালানো হয়। তাতে উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য। সমীক্ষা অনুযায়ী, কেন্দ্রের মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্ত পশ্চিমবঙ্গের ৮ লোকসভা আসনে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে এবং তা বিজেপিকে বিপুল অক্সিজেন জোগাবে।

    কেন সিএএ-র প্রয়োজন ছিল?

    এই আইনকে বাস্তবায়নের প্রয়োজন কেন হল? তার কারণ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বিভিন্ন সমীক্ষা চালায় পশ্চিমবঙ্গের শরণার্থী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে। ওই সমীক্ষায় উঠে আসে বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয়ভাবে অত্যাচারিত হয়ে আসা সেদেশের সংখ্যালঘু শরণার্থীরা অসম এবং পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাস করছেন। তাঁদের কাছে সবচেয়ে অগ্রাধিকার পায় নিজেদের নাগরিকত্বের বিষয়টি। মতুয়া-নমঃশূদ্র-রাজবংশী, মূলত এই তিন উদ্বাস্তু সমাজের কাছে জীবন-জীবিকার মতোই গুরুত্বপূর্ণ নাগরিকত্ব (CAA)।

    মতুয়া-নমঃশূদ্র-রাজবংশীরা সমর্থন করবে বিজেপিকে

    গেরুয়া শিবিরের আভ্যন্তরীণ সমীক্ষা অনুযায়ী, নদিয়া এবং উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে প্রভাব ফেলবে মোদি সরকারের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের ২টি লোকসভার আসনে বিপুল প্রভাব পড়বে এই আইনের বাস্তবায়ন। এর প্রতিফলন ভোট বাক্সে যে দেখা যাবে তাও ওই অভ্যন্তরীণ সমীক্ষায় উঠে এসেছে বলে জানা গিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী মতুয়া-নমঃশূদ্র-রাজবংশীরা ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে দু’হাত তুলে ভোট দেবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    পশ্চিমবঙ্গের জনসংখ্যার ১০ থেকে ১৫ শতাংশই মতুয়া

    দেশভাগের সময় থেকে ধর্মীয়ভাবে অত্যাচারিত হয়ে দলে দলে মতুয়া সমাজ এবং নমঃশূদ্র সমাজ পশ্চিমবঙ্গে আসতে শুরু করে। ভিটেমাটি ছেড়ে আসা মানুষগুলোর জন্য বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সহযোগিতায় প্রমথ রঞ্জন ঠাকুর তৈরি করেন ঠাকুরনগর। সে সময় উদ্বাস্তু হয়ে আসা মানুষজনদেরকে সীমান্ত অঞ্চলগুলিতে থাকার জায়গার বন্দোবস্ত করতেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন (CAA) প্রমথ রঞ্জন ঠাকুর এবং শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনও তথ্য এখনও পর্যন্ত নেই যে কত সংখ্যায় মতুয়া ও নমঃশূদ্ররা পশ্চিমবঙ্গে এসেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান জনসংখ্যার ১০ থেকে ১৫ শতাংশই হল মতুয়া সমাজের। ৫টি লোকসভা আসনে মতুয়া ভোট নির্ণায়ক শক্তি বলে মনে করা হয়। এর প্রত্যেকটিই দক্ষিণবঙ্গে অবস্থিত। যার মধ্যে ২০১৯ সালে রাণাঘাট ও বনগাঁ আসন ২টি জিততে সমর্থ হয় বিজেপি। অন্যদিকে, মতুয়াদের সাপেক্ষে কম সংখ্যায় বাংলাদেশ থেকে অত্যাচারিত হয়ে এসেছিলেন রাজবংশী এবং নমঃশূদ্র সমাজ। বিগত নির্বাচনগুলিতে এই দুই সমাজও বিজেপিকে দু’হাত তুলে আশীর্বাদ করেছে। মূলত শরণার্থীদের সমর্থনে ভর করেই উত্তরবঙ্গের তিনটি মতুয়া-নমঃশূদ্র-রাজবংশী অধুষ্যিত লোকসভা আসন জেতে বিজেপি। জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং বালুরঘাট এই তিন লোকসভা কেন্দ্রে উদ্বাস্তুদের মোট জনসংখ্যা হল ৪০ লাখ।

    ২০২৪ সালে বাংলার উদ্বাস্তু ভোট যাবে বিজেপির ঝুলিতে

    পরিসংখ্যান অনুযায়ী,  তৃণমূল কংগ্রেসের প্রভাব থাকা সত্ত্বেও লোকসভা ভোটে উত্তর ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে ব্যাপক ফলাফল করে বিজেপি। এবং যার কারণ একটাই ছিল, নাগরিকত্ব আইনের প্রতিশ্রুতি। দক্ষিণবঙ্গের নদিয়া জেলাতেও মতুয়া ভোট (CAA) হল বড় ফ্যাক্টর। তৃণমূল কংগ্রেস এই জেলার ১৭টি বিধানসভা আসনের মধ্যে মাত্র ৬টিতে এগিয়ে থাকতে পেরেছিল। অন্যদিকে, বিজেপি বাকিগুলিতে এগিয়ে যায়। এর পাশাপাশি মতুয়ারা উত্তর চব্বিশ পরগনার এবং নদিয়া মিলিয়ে মোট ছ’টি লোকসভা আসনে নির্ণায়ক শক্তি। মনে করা হচ্ছে, ২০২৪ সালের বেশিরভাগ মতুয়া ভোট বিজেপির ঝুলিতেই যেতে চলেছে।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় সরকারের শীর্ষ আধিকারিক

    এই ৩ উদ্বাস্তু সমাজই দীর্ঘদিন ধরেই নিজেদের নাগরিকত্বের দাবি তুলে আসছিল। বলে রাখা প্রয়োজন, ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে কে নাগরিক তা ঠিক করা হয় ভারতের সংবিধান এবং ১৯৫৫ সালের নাগরিক আইন অনুসারে। ভোটার কার্ড, আধার কার্ড কিংবা রেশন কার্ড- এর কোনওটাই নাগরিকত্বের পরিচয় বহন করে না। একজন শীর্ষ বিজেপি নেতা উদ্বাস্তু অধ্যুষ্যিত (CAA) এই আসনগুলিতে সমীক্ষা চালান। তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গের ৩০ থেকে ৩৩টি বিধানসভার এমন আসন রয়েছে, যেগুলোতে মতুয়া ভোট ৪০ শতাংশের উপরে রয়েছে। এর বেশিরভাগটাই উত্তর ২৪ পরগনা এবং নদিয়াতে। এই বিধানসভার আসনগুলিকে যোগ করলে মোট পাঁচ থেকে ছয়টি লোকসভার আসন হয়। কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের এক শীর্ষ আধিকারিকের মতে, ‘‘মাঝখানে অনেকটা সময় কেটে গিয়েছে কিন্তু তবুও নির্বাচনী ইস্তাহারে বিজেপি সরকার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ২০১৯ সালে, তা বাস্তবায়ন করেছে।’’ 

    করোনা মহামারীর কারণে বাস্তবায়নে দেরী

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসেই সংসদের উভয়কক্ষে পাশ হয় নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ওই আইনে স্বাক্ষরও করেন। কিন্তু তার পরবর্তীকালে করোনা মহামারী চলে আসে। এ কারণে বাস্তবায়ন হতে বেশ কিছুটা বিলম্ব হয় এই আইনের। চলতি সপ্তাহের সোমবারই নাগরিকত্ব আইনকে কার্যকর করা হয়েছে। প্রত্যাশা মতোই এই আইন বাস্তবায়িত হতেই বিরোধিতা শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গ, অসম এবং উত্তরপ্রদেশের বিজেপি বিরোধী শক্তি। নাগরিক আইনের সঙ্গে নাগরিকত্ব হারানোর কোনও সম্পর্ক না থাকলেও, সেকথাই বারবার উঠে আসছে বিরোধীদের ভাষণে। যদিও আইন (CAA) অনুযায়ী, ৩ প্রতিবেশী দেশ – আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয়ভাবে অত্যারিত হয়ে আসা ৬ সংখ্যালঘু (হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পারসি এবং খ্রিস্টান) সম্প্রদায়কে নাগরিকত্ব প্রদানের কথা বলা হয়েছে এখানে।

    ২০১৯ সালে বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারে ছিল নাগরিকত্ব আইন

    ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের ইস্তাহারে ভারতীয় জনতা পার্টি নাগরিকত্ব আইন চালু করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। মনে করা হচ্ছে সেই প্রতিশ্রুতিতেই ভর করে পশ্চিমবঙ্গের মতুয়া-নমঃশূদ্র-রাজবংশী অধ্যুষিত আসনগুলিতে বিজেপি ব্যাপক ভোট পায়। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের সময় তৎকালীন বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদি আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে আগত শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। সেই প্রতিশ্রুতিই পূরণ হল নাগরিকত্ব আইন কার্যকর হওয়ার মধ্য দিয়ে। ২০১৫ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রের বিজেপি সরকার ‘পাসপোর্ট আইন’ ও ‘বিদেশি আইন’ সংশোধন করে। এর ফলে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে উদ্বাস্তু হয়ে আসা সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব লাভের পথ অনেকটাই প্রশস্ত হয়ে যায়। উদ্বাস্তু মানুষরা যাতে ভারতের নাগরিকত্ব পেতে পারেন তার প্রচেষ্টা করে বিজেপি।

    ২০১৬ সালে সংসদে পেশ হয় সিএএ

    ২০১৬ সালের ১৯ জুলাই ভারতের সংসদে ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল ২০১৬’ পেশ করে মোদি সরকার। লোকসভায় এই বিল পাশ হলেও তা রাজ্যসভায় আটকে যায়। এরই মাঝে বিজেপি সরকার আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে আগত ৬ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শরণার্থীদের নাগরিকত্ব প্রদান করার সুবিধার্থে একটি ‘অধ্যাদেশ’ জারি করে। যদিও ছয় মাস পরে নিয়ম অনুসারে ওই ‘অধ্যাদেশ’-এর কার্যকাল শেষ হয়ে যায়। পরবর্তীকালে বিলটিকে আলোচনার জন্য সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানো হয়। ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি সংসদে কমিটির রিপোর্ট জমা পড়ে। পরে ২০১৯ সালের ৮ জানুয়ারি লোকসভায় ফের পাশ হয় ওই বিল। কিন্তু তা থমকে যায় রাজ্যসভায়। এরই মাঝে ১৬তম লোকসভা ভেঙে যায় এবং দেশে নির্বাচন ঘোষণা হয়। নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসে বিজেপি সরকার এবং পাশ করে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। অর্থাৎ ২০১৯ সালের নির্বাচনে লড়তে যাওয়ার আগে বিজেপি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তা নির্বাচনে জেতার পরেই পূরণ করতে সক্ষম হয় মোদি সরকার। প্রয়োজন ছিল নাগরিকত্ব আইনের বাস্তবায়নের এবং ঠিক সেই মতো ২০২৪ সালের লোকসভা ভোট ঘোষণার আগেই তা কার্যকর করল বিজেপি সরকার (CAA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: মমতার পরিবারে ‘বিদ্রোহ’! ‘‘নির্দল হয়ে লড়ব’’, টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রীর ভাই 

    Lok Sabha Election 2024: মমতার পরিবারে ‘বিদ্রোহ’! ‘‘নির্দল হয়ে লড়ব’’, টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রীর ভাই 

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: টিকিট না পেয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কার্যত বিদ্রোহ ঘোষণা করলেন তাঁরই ছোট ভাই স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে বাবুন। হুঁশিয়ারি দিলেন, নির্দল প্রার্থী হয়ে হাওড়াতে দাঁড়াবেন। আগেই মুখ্যমন্ত্রীর ভাই অভিযোগ করেছিলেন, বারবার তাঁকে টিকিটের (Lok Sabha Election 2024) বিষয়ে আশ্বাস দেওয়া হলেও দল তাঁকে গুরুত্ব দেয়নি। বাবুনের মতে, ‘‘দিদির যাঁরা বেশি কান ভাঙায় তাঁদের মধ্যে অনেকেই টিকিট পেয়েছেন।’’ বাবুনের গলায় ক্ষোভ শোনা গিয়েছে হাওড়ার তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও। বিজেপির নেতাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ রয়েছে বলেও জানিয়েছেন বাবুন। এই মুহূর্তে তিনি দিল্লিতে রয়েছেন তাঁর দাদার অসুস্থতার কারণে। তবে তাঁর এও দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকাকালীন তিনি দলবদল করবেন না।

    বিস্ফোরক বাবুন

    বুধবার এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘‘আমি হাওড়া থেকে নির্দল হয়ে দাঁড়াতে চাইছি। তাও আমি দিদির সঙ্গে আলোচনা করব। দিদি যা বলবেন আমি অক্ষরে-অক্ষরে পালন করব।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘প্রথম দিন থেকে যারা দলের পাশে ছিল, তাঁদের ভাল জায়গা দিলে আমি আরও খুশি হতাম। হাওড়ায় অনেক লোক ছিল, অরূপ রায়, কল্যাণ ঘোষ, ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, রানা চট্টোপাধ্যায়, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, গৌতম চৌধুরীর মতো ভাল প্রার্থী ছিল। তাঁদের মধ্যে কাউকে বেছে নেওয়া যেত (Lok Sabha Election 2024)। আপত্তি থাকত না আমার। কারণ ওঁরা রাজনৈতিক লোকজন।’’

    ২০২২ সালেই হাওড়ার ভোটার হন বাবুন

    বাবুনের অভিযোগ, প্রসূনের (Lok Sabha Election 2024) সঙ্গে হাওড়ার সাধারণ মানুষের কোনও যোগাযোগই নেই। সাধারণ মানুষ থেকে মন্ত্রী– সকলেই নাকি ফোন করে প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর ভাইয়ের। স্বপন বলেন, ‘‘২০১৯ সাল থেকে চেয়েছিলাম উনি যেন হাওড়ায় প্রার্থী না হন। অন্য যে কেউ হতে পারেন। ওখানে তো অনেক ভালো ভালো মানুষ রয়েছেন। জনসংযোগ বিহীন সাংসদ না হওয়াই পার্টির পক্ষে ভালো। আমরা তৃণমূল কংগ্রেস দলটা করি তো তাই বুঝি।’’ বাবুনের দাবি, বারবার এ নিয়ে দলকেও আপত্তির কথা জানিয়েছিলেন, কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। 

    আগামী দিনে হাওড়ায় নির্দল প্রার্থী হয়ে দলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য তিনি প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন বাবুন। উল্লেখ্য, ২০২২ সালেই কালীঘাট ছেড়ে হাওড়ার শিবপুরের ভোটার তালিকায় নাম তোলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: অভিযোগ জানাতে লম্বা লাইন, জমি কি আদৌ ফেরত পাবেন সন্দেশখালির সর্বহারারা?

    Sandeshkhali: অভিযোগ জানাতে লম্বা লাইন, জমি কি আদৌ ফেরত পাবেন সন্দেশখালির সর্বহারারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমি ফিরে পেতে বিএলআরও অফিসে শত শত মানুষ অভিযোগ নিয়ে লাইনে। আন্দোলনের চাপে সময় বদলাচ্ছে সন্দেশখালির (Sandeshkhali)। আগে এলাকার মানুষের কোনও অভিযোগ প্রশাসনের কর্তারা শুনতেন না। এমনকী বিএলআরও অফিসের আধিকারিকের কাছে জমি নিয়ে অভিযোগ জানালে সেসব গ্রাহ্যই করা হত না বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ ছিল। এবার বিএলআরও অফিসে অভিযোগ জানাতে লম্বা লাইন পড়তে শুরু করেছে। ফলে এখন মানুষের অভিযোগ-সমস্যা জানানোর অবস্থা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন এলাকার মানুষ। সন্দেশখালির ত্রিমণি বাজার সংলগ্ন এলাকায় ভূমি রাজস্ব দফতরে জমিহারা মানুষ জমি ফেরত পেতে অভিযোগপত্র জমা করছেন। ফলে রাজস্ব দফতরের অফিসের পাশে থাকা ফটোকপির দোকানে ব্যাপক ভিড়।

    এলাকার মানুষের বক্তব্য (Sandeshkhali)

    এলাকার জমিহারা এক প্রবীণ ব্যক্তি বলেন, “প্রত্যেক বছর যতবার দুয়ারে সরকার করা হয়েছে, তাতে হাঁটু পরিমাণ ধূলো জমে গিয়েছে কিন্তু একটাও ফাইল খুলে কাজ করেনি সরকারের আধিকারিকেরা। কোনও পাট্টা দেওয়া হয়নি। এমনকী টাকা দিয়েও কোনও কাজ করা যায়নি।” এলাকার আরও এক ভুক্তভোগী বলেন, “বিএলআরও নিজেই ঠিক করে কাজ করে না। ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত কোনও খাজনার রশিদ দেওয়া হয়নি আমাদের। আমি নিজে ২ বিঘা জমি বিক্রি করেছি। কিন্তু আমার রেকর্ডে দেখা যাচ্ছে ৪ বিঘা জমি বাদ দেওয়া হয়েছে। আসলে সরষের মধ্যেই ভূত রয়েছে।”

    জমি ফিরে পাওয়ার আশা!

    একই ভাবে এলাকার (Sandeshkhali) আরও এক ব্যক্তি বলেন, “বিরাট দুর্নীতি এবং জবরদখল হয়েছে এলাকায়। ১৪৩ বিঘা জমির মালিক আলমগীর কীভাবে হলেন? শেখ শাহজাহান এবং তাঁর মেয়ে সুমায়ার নামে কীভাবে বিপুল পরিমাণ জমি রেকর্ড হল? ঝুপখালি এবং বেড়মজুর এলাকার অনেক মানুষের জমির রেকর্ড বদলে গিয়েছে। অভিযোগ জানালেও কোনও লাভ হত না। কিন্তু এখন কিছুটা হলেও বদল ঘটছে। ফলে জমি ফিরে পাওয়ার একটা আশা রয়েছে।”

    বিডিও-র বক্তব্য

    ত্রিমণি বাজারে গেলেই দেখা যাচ্ছে বিএলআরও অফিসের পাশে বসে এলাকার মানুষেরা নিজেদের অভিযোগ জানাচ্ছেন। জমি ফিরে পাওয়ার আশা দেখতে পাচ্ছেন এলাকার একাংশের মানুষ। কিন্তু কবে এই প্রক্রিয়ার কাজ শেষ হবে তা এখনও প্রশাসন জানায়নি। অপর দিকে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বিডিও বলেছেন, “বিএলআরও অন্যায় করেছেন। এটা মেনে নেওয়া যায় না। আমি সব রিপোর্ট করে দিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: আসন্ন ভোটে বাংলায় আসন সংখ্যায় বৃহত্তম দল হবে বিজেপি, ভবিষ্যদ্বাণী পিকে-র

    Lok Sabha Election 2024: আসন্ন ভোটে বাংলায় আসন সংখ্যায় বৃহত্তম দল হবে বিজেপি, ভবিষ্যদ্বাণী পিকে-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একদা ভোট রণনীতিকার প্রশান্ত কিশোর পশ্চিমবঙ্গ বিজেপিকে নিয়ে করলেন বড় ভবিষ্যদ্বাণী। ‘পিকে’ (এই নামেই বেশি পরিচিত) জানিয়েছেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) পশ্চিমবঙ্গে অভূতপূর্ব সাফল্য পেতে চলেছে বিজেপি। বাংলায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে বিজেপি উঠে আসবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা ভোটের পরে তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে চরম হতাশা দেখা দেবে বলেও মত প্রশান্ত কিশোরের। তাঁর আরও বক্তব্য, তৃণমূলের জন্য কঠিন দিন আসছে। এই ধরনের বিবৃতি দেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কর্মীরা যে তাঁকে বিজেপির এজেন্ট বলে তোপ দাগবেন সে কথাও বলতে ভোলেননি, একদা তৃণমূলের এই ‘স্ট্র্যাটেজি মেকার’।

    ‘‘বঙ্গে বিজেপির চমৎকার সাফল্য দেখতে তৈরি থাকুন’’

    হায়দরাবাদে ‘দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’-এর একটি অনুষ্ঠানে সাক্ষাৎকার দেন প্রশান্ত কিশোর। এবং সেখানে তিনি বলেন, ‘‘আমি অনুমান করছি যে বিজেপি সমস্ত দিক থেকে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের থেকে খুব ভালো ফল করবে। আগামী লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) বাংলা থেকে বিজেপির চমৎকার সাফল্য দেখতে সবাই তৈরি থাকুন। আমার মনে হয় যে আগামী লোকসভা ভোটে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি সবথেকে বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে উঠে আসবে। এই কথা বলার কারণে অনেকে আমাকে বিজেপির এজেন্ট বলবে। কিন্তু যদি আমি এই আসল সত্য না বলি তাহলে এটা ভুল হবে। কারণ আমি একজন পেশাদার। নিজের পেশার ক্ষেত্রে আমি সৎ।’’

    তৃণমূল কংগ্রেসের জন্য কঠিন সময়

    প্রশান্ত কিশোর এরপরে আরও বলেন, ‘‘আমি কোনও বিশেষ রাজনৈতিক দলের মুখপাত্র নই যে আমাকে পার্টি যেটা বলে দেয় সেটা বলতে হয়। কিন্তু এটা তথ্য আছে আমার কাছে। আমি দেখতে পাচ্ছি যে বিজেপি অনেক বড় কামব্যাক করতে চলেছে বাংলায়। তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের জন্য অত্যন্ত নিরাশাজনক খবর হবে সেটা। আমি তৃণমূল কংগ্রেসের জন্য কঠিন সময় (Lok Sabha Election 2024) দেখতে পাচ্ছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: প্রার্থী কি অপছন্দ? উত্তর মালদায় প্রসূনের প্রচারে দেখা গেল না তৃণমূলের বড় নেতাদের

    Malda: প্রার্থী কি অপছন্দ? উত্তর মালদায় প্রসূনের প্রচারে দেখা গেল না তৃণমূলের বড় নেতাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের পক্ষ থেকে চরম অসহযোগিতা চোখে পড়ল উত্তর মালদার (Malda) তৃণমূল প্রার্থীর প্রচারে। দেখাই গেল না জেলার বড় নেতাদের। তৃণমূলের লোকসভার প্রার্থী ঘোষণার পর গত সোমবারই মালদায় এসেছেন প্রাক্তন আইপিএস প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর মঙ্গলবার জেলার একাধিক জায়গায় বৈঠক এবং নির্বাচনী প্রচার করলেও দেখে মেলেনি তৃণমূলের জেলা নেতৃত্বের বড় মুখদের। তাহলে দলের অন্দরে কি প্রার্থী নিয়ে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে? উঠেছে প্রশ্ন।

    বহিরাগত প্রার্থী (Malda)?

    প্রার্থী কি অপছন্দ? বিজেপি তৃণমূলের প্রার্থীকে বহিরাগত বলে অভিযোগ করেছে। এবার কি উত্তর মালদার (Malda) তৃণমূল নেতারাও সেটাই মনে করছেন? মঙ্গলবার প্রচারে বেরিয়ে কার্যত জেলার বড় নেতাদের অসহযোগিতার চিত্রই চোখে পড়ল। প্রার্থী নিজেই দেওয়াল লিখনে অংশগ্রহণ করলেন। সেই সঙ্গে কয়েকটি বৈঠক করলেন এদিন। অবশ্য তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব আব্দুর রহিম বক্সি, রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম নুর, মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, বিধায়ক সমর মুখোপাধ্যায় প্রমুখ নেতাদের এদিন প্রচারে দেখাই গেল না। তাহলে কি তৃণমূলের প্রার্থী পছন্দ নয়? এই রকম অনেক প্রশ্ন উঠছে রাজনীতির একাংশের মধ্যে।

    বিজেপির বক্তব্য

    উত্তর মালদার (Malda)  প্রার্থী প্রসঙ্গে বিজেপির বক্তব্য, “তৃণমূলের কর্মীরা আসলে হতাশ, কারণ এই জেলার দুই কেন্দ্রে বহিরাগতদের প্রার্থী করা হয়েছে।” অপর দিকে তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিমের দাবি, “দলে গোষ্ঠী কোন্দলের কোনও ব্যাপার নেই।  আমাদের উত্তর মালদার প্রার্থী ওল্ড মালদায় থাকবেন এবং এখান থেকেই তিনি প্রচারের কাজ করবেন। সকলেই আমরা তাঁর সঙ্গে আছি।”

    কী বললেন প্রার্থী?

    তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় মালদার (Malda) কয়েকজন কাউন্সিলরকে নিয়ে গতকাল নির্বাচনের প্রচার করেন। তিনি বলেন, “সবেমাত্র প্রচার শুরু করলাম। আলাপচারিতার মাধ্যমে সকলের সঙ্গে দেখা হবে। টাউনের প্রেসিডেন্টরা সঙ্গে রয়েছেন। সকলেই আমার পাশে রয়েছেন। সকলের সঙ্গে আলাপ করব। যেখানে বিজেপির লোকেরা জয়ী হয়েছেন এবার সেখানে তৃণমূল জয়ী হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: কংগ্রেসের দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, নেই বাংলার কোনও আসন

    Lok Sabha Election 2024: কংগ্রেসের দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, নেই বাংলার কোনও আসন

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: ৮ মার্চ কংগ্রেস প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছিল। ১২ মার্চ মঙ্গলবার দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে দিল কংগ্রেস। দ্বিতীয় দফায় ৪৩টি আসনের প্রার্থী তালিকা (Congress Candidate List) প্রকাশ করা হয়েছে। প্রথম দফার মতো এবারেও বাংলার কোনও আসনের প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি (Lok Sabha Election 2024)। যে রাজ্যগুলির প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করল কংগ্রেস সেগুলি হল- অসম, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরাখণ্ড এবং দমন ও দিউ। বাংলার আসনগুলিতে প্রার্থী দিতে কেন দেরি করছে কংগ্রেস? এমন প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে বিধান ভবনে।

    পরিবারতন্ত্রের প্রতিফলন প্রার্থী তালিকায়

    তবে এই দ্বিতীয় দফার তালিকাতেও (Lok Sabha Election 2024) দেখা গিয়েছে কংগ্রেসের পরিবারবাদী রাজনীতির ছাপ। সম্প্রতি, মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা কমলনাথ ও তাঁর পুত্র বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন এমন জল্পনা ছড়ায়। কিন্তু মঙ্গলবার দেখা গেল, এবারের লোকসভা ভোটে সেই কমলনাথের ছেলে নকুলনাথকে মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়ারা থেকে প্রার্থী করছে কংগ্রেস (Congress Candidate List)। অন্যদিকে রাজস্থানেরও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের পুত্র বৈভব গেহলটও টিকিট পেয়েছেন। রাজস্থানের জালোর থেকে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈয়ের পুত্র গৌরব গগৈকে সেরাজ্যের জোরহাট থেকে প্রার্থী করা হয়েছে।

    রাজস্থানেরই ১০ প্রার্থীর নাম ঘোষণা

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, এই ৪৩ জন প্রার্থীর (Lok Sabha Election 2024) মধ্যে ১৩ জন ওবিসি সম্প্রদায়ের। যেখানে, ১০ জন প্রার্থী রয়েছেন তফশিলি জাতির এবং ৯ জন প্রার্থী তফশিলি উপজাতি সম্প্রদায়ের রয়েছেন। প্রসঙ্গত, প্রথম দফায় রাহুল গান্ধী, শশী থারুর-সহ ৩৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। দ্বিতীয় তালিকায় (Congress Candidate List) ৪৩ জনের প্রার্থীর মধ্যে ১০ জনই রাজস্থানের ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ করল কমিশন। যার মধ্যে ৯০০ সাধারণ পর্যবেক্ষক (Election Observer) এবং ৪৫০ পুলিশ পর্যবেক্ষক রয়েছে। সোমবারই এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানিয়েছে কমিশন (ECI)।

    ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) ফোন

    কমিশনে সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়া মাত্রই পর্যবেক্ষকরা বুথস্তরে গিয়ে কাজ শুরু করে দেবেন। যে কোনও অভিযোগ পাওয়া মাত্রই দ্রুত পদক্ষেপ করবেন পর্যবেক্ষকরা। সাধারণ ভোটার এবং রাজনৈতিক দলগুলির (Lok Sabha Election 2024) অভিযোগও শুনবেন পর্যবেক্ষকরা। ফোন এবং ই-মেল মারফত অভিযোগ জমা করতে পারবেন সাধারণ ভোটাররা। কমিশনের নির্দেশ, ফোন ২৪ ঘণ্টা চালু রাখতে হবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) এবং সমস্ত ফোন ধরতে হবে। কমিশনের এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, যে কোনও ভোটে পর্যবেক্ষকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। কমিশনের হয়ে ভোট পরিচালনার দায়িত্বে তাঁরাই থাকেন।

    পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) গাড়িতে লাগানো থাকবে জিপিএস

    কমিশনের নির্দেশ, নির্দিষ্ট লোকসভা কেন্দ্রে (Lok Sabha Election 2024) দায়িত্বপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষকদের গোটা ভোট প্রক্রিয়া চলার সময় সেখানেই থাকতে হবে। তাঁদের গাড়িতে লাগানো থাকবে জিপিএস যন্ত্র। যাতে সহজেই তাঁদের লোকেশন জানা যায়। সমাজমাধ্যম, সংবাদমাধ্যমে পর্যবেক্ষকদের ফোন নম্বর এবং ই-মেল প্রকাশ করতে হবে, যাতে ভোটার থেকে প্রার্থী, সকলে তা জানতে পারেন। পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে সংযোগ রক্ষার জন্য নিরাপত্তা এবং অন্য আধিকারিক নিয়োগ করবে জেলা নির্বাচনী দফতর। পর্যবেক্ষকদের সৎ ভাবে নিজের কাজ চালানোর নির্দেশ দিয়েছে কমিশন (Election Commission)। পরিস্থিতি সর্বদা পর্যবেক্ষণ করতে হবে তাঁদের। যথা সম্ভব বেশি সংখ্যক বুথে ঘুরে ঘুরে পরিস্থিতির উপর নজর রাখতে হবে পর্যবেক্ষকদের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলতে হবে, কোথাও কোনও অসুবিধা হচ্ছে কিনা জানতে হবে। বিশেষত সংবেদনশীল এলাকায় বেশি নজর দিতে হবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer)।

    প্রার্থী এবং জনসভার উপরেও নজর রাখবে কমিশন (ECI)

    প্রার্থী এবং রাজনৈতিক দলগুলির জনসভার (Lok Sabha Election 2024) উপরেও নজর রাখবেন পর্যবেক্ষকরা। কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং রাজ্য পুলিশ সঠিক ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, সেটাও দেখতে হবে পর্যবেক্ষকদের। কোনও বিশেষ রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর সুবিধার্থে যাতে বাহিনীকে ব্যবহার করা না হয়, তা-ও নিশ্চিত করতে হবে। সিইও দফতরের ওয়েবসাইটেও পর্যবেক্ষকদের সব নম্বর রাখতে হবে। শুধু ফোন নম্বর জানালেই হবে না, ভোট প্রক্রিয়া চলাকালীন পর্যবেক্ষকদের প্রত্যেকের ফোন কল রিসিভ করার ওপর বারবার জোর দিয়েছে কমিশন (Election Commission)। কারণ সব থেকে বেশি অভিযোগ এটাই আসে যে পর্যবেক্ষকদের ফোনে পাওয়া যায়নি। কোনও অভিযোগ এলে প্রথমে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলে সেটা মেটাতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ‘বহিরাগত’ প্রার্থীর প্রশ্নে তৃণমূলকে আক্রমণ সুকান্ত, শুভেন্দু, মালব্য, দিলীপের

    Lok Sabha Election 2024: ‘বহিরাগত’ প্রার্থীর প্রশ্নে তৃণমূলকে আক্রমণ সুকান্ত, শুভেন্দু, মালব্য, দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহরমপুর কেন্দ্রে ইউসুফ পাঠান, আসানসোলে শত্রুঘ্ন সিন্‌হা এবং বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের জন্য কীর্তি আজাদকে প্রার্থী করার কথা ঘোষণা করেছে তৃণমূল। শত্রুঘ্ন ও কীর্তি আদতে বিহারের বাসিন্দা, ইউসুফ গুজরাটের। তবুও আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তাঁদের বাংলা থেকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। এরপরই রাজ্যের শাসকদলকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি। 

    ভূমিপুত্রের অভাব

    সভার পরেই বিজেপির সর্বভারতীয় আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য সমাজমাধ্যমে কটাক্ষ করেন, “ইউসুফ পাঠান গুজরাটের না বাংলার? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাঁদের বহিরাগত বলেন, তৃণমূলের তালিকা সেই রকম নামে ভরা। তৃণমূল কি যথেষ্ট ভূমিপুত্র খুঁজে পায়নি?” তিনি আরও বলেন, ‘‘তৃণমূলের তালিকা তো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষায় ‘বহিরাগত’-তে বোঝাই। ওঁর এই বিভাজনের নীতিতে ধিক্কার জানাই, এর জন্যেই পশ্চিমবাংলা পিছিয়ে থাকে।’’

    তৃণমূলের প্রার্থী পদ বহিরাগতে ভরা

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এ প্রসঙ্গে বলেন, “পবন সিংকে যখন বিজেপি প্রার্থী করেছিল, ‘বহিরাগত’ বলে তৃণমূল তোলপাড় করেছিল। উনি নিজে প্রার্থী পদ প্রত্যাহার করেছিলেন। কীর্তি আজাদ, শত্রুঘ্ন সিন্‌হা, ইউসুফ পাঠান কোন কালে বাংলার মানুষ ছিলেন, জানতে চাই।”

    রাজনৈতিক কর্মী নেই

    তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা (TMC Candidate List) প্রকাশ্যে আসতেই তোপ দাগলেন বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তিনি বলেন,”তৃণমূলের কাছে কোনও রাজনৈতিক কর্মী নেই। কিছু চ্যাংড়া ছেলে আছেন। কিছু দেব-দেবী আছেন।আর কিছু বাইরের থেকে এক্সপোর্ট করা হচ্ছে। তাঁরা নাকি খুব ভাল বাঙালি। তাঁর মধ্যে বড় বাঙালি হচ্ছেন শত্রুঘ্ন সিন্হা, ইউসুফ পাঠান, কীর্তি আজাদ। আর আমরা বাঙালি নই।” 

    আরও পড়ুন: হিন্দু বাঙালির দ্বিতীয় স্বাধীনতা, দেশজুড়ে কার্যকর হয়ে গেল সিএএ

    কোনও বাঙালি মিলল না

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “যখন তৃণমূল কংগ্রেসের তালিকা বেরিয়েছে, তার একটু আগেই ভাগ্নে (নাম না করেই) বড়বড় কথা বলছিলেন। বিজেপি হল অ্যান্টি বেঙ্গলি। এদিকে যখন ক্যান্ডিডেট তালিকা সামনে এসেছে, তখন দেখা গেল বাইরে থেকে প্রার্থী এনেছে শাসকদল। কীর্তি আজাদ, ইউসুফ পাঠান এরা কি বাঙালি ? ইউসুফ পাঠান ও মোদি দুজনেই গুজরাতের। মোদি বহিরাগত যখন বলা হয়, তাহলে এদের ক্ষেত্রে কী করে সেই তকমা প্রযোজ্য নয়,  এবার গুজরাটি মুসলিমকে নিয়ে আসলেন, কোনও বাঙালি মিলল না এবার?”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: একতরফা প্রার্থী ঘোষণা তৃণমূলের, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির

    Lok Sabha Election 2024: একতরফা প্রার্থী ঘোষণা তৃণমূলের, কংগ্রেসকে নিশানা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপি বিরোধী এই জোটে রয়েছে কংগ্রেসও। অথচ জোটে কোনওরকম আলোচনা ছাড়াই রাজ্যের ৪২টি আসনেই প্রার্থী ঘোষণা (Lok Sabha Election 2024) করে দিয়েছে তৃণমূল। এর পরেই কংগ্রেস নেতৃত্বকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    ‘‘ইন্ডি’ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে’ 

    তাঁদের মতে, যেখানে ওয়েনাড়ের সাংসদ  (রাহুল গান্ধী) পা রেখেছেন সেখানেই বিজেপি বিরোধী জোট ‘ইন্ডি’ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে। বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “ইন্ডি জোট আর এক ঝটকা খেল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একতরফাভাবে প্রার্থী ঘোষণা (Lok Sabha Election 2024) করে দিয়েছেন। এখন কংগ্রেস এখানে সেখানে খুঁজে বেড়াচ্ছে। যেখানেই রাহুল গান্ধী গিয়েছেন, সেখানেই ইন্ডি জোট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে।”

    ভারত ন্যায় যাত্রাকে নিশানা 

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ভারত ন্যায় যাত্রায় পশ্চিমবঙ্গে এসেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। এদিন তাকেই নিশানা করেছেন পুনাওয়ালা। সন্দেশখালিকাণ্ডে রা কাড়েনি কংগ্রেস। পুনাওয়ালার মতে, সন্দেশখালিকাণ্ডে চুপ থাকাটা কংগ্রেসের কৌশলগত নীরবতা। ইডির আধিকারিকদের মারধর করা-সহ একাধিক অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেশখালির শেখ শাহজাহানকে। গ্রেফতার হওয়ার পরেই তাঁকে সাসপেন্ড করে তৃণমূল। শাহজাহান ও তাঁর দলবলের বিরুদ্ধে সুন্দরী মহিলাদের পার্টি অফিস বা বাগানবাড়িতে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করা হত বলে অভিযোগ। তার জেরেই সম্প্রতি খবরের শিরোনামে চলে এসেছে বাংলার এক প্রত্যন্ত এলাকা সন্দেশখালি।

    আরও পড়ুুন: “রাশিয়ার যুদ্ধে ফেঁসে গিয়েছি, বাঁচান”, ভারতের কাছে কাতর আর্জি ৪ নেপালির

    সন্দেশখালিকাণ্ডে মৌন কংগ্রেস (Lok Sabha Election 2024)

    সন্দেশখালিকাণ্ডের পর পরই গা ঢাকা দেন শাহজাহান। ৫৫ দিন পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। পুনাওয়ালা বলেন, “সন্দেশখালিকাণ্ডে কৌশলগত নীরবতা অবলম্বন করেছে কংগ্রেস। প্রিয়ঙ্কা বঢরা এবং রাহুল গান্ধী কেউই শেখ শাহজাহানকে নিয়ে কিছু বলেননি। মল্লিকার্জুন খাড়্গে আবার তাঁকে রক্ষা করছেন।” কংগ্রেসকে নিশানা করে পুনাওয়ালা বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যিনি প্রথম বলেছিলেন কংগ্রেসকে দুটি আসন নিতে, গোটা দেশে ৪০টি আসনও তিনি কংগ্রেসকে দিতে চাননি। এই তো ইন্ডি জোটের অবস্থা।”

    তৃণমূল একতরফাভাবে প্রার্থী ঘোষণা (Lok Sabha Election 2024) করায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বঙ্গ কংগ্রেসের প্রধান অধীর রঞ্জন চৌধুরীও। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি আঞ্চলিক দলের নেতৃত্ব দেন। তিনি প্রমাণ করে দিলেন, কোনও দল কিংবা নেতার তাঁকে বিশ্বাস করা উচিত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share