Tag: Lok Sabha Election 2024

Lok Sabha Election 2024

  • Lok Sabha Election 2024: তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে জয় বিজেপির, লোকসভা নির্বাচন ভরা বসন্তেই?

    Lok Sabha Election 2024: তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে জয় বিজেপির, লোকসভা নির্বাচন ভরা বসন্তেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা ছিলই। এবার বোধহয় সত্যি হতে চলেছে। নতুন বছরের মার্চ মাসেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। ফেব্রুয়ারি-মার্চের প্রথমার্ধেই শেষ হয়ে যাবে বিভিন্ন পরীক্ষা। তার পর ভরা বসন্ত। সূত্রের খবর, এই বসন্ত সমীরণেই সাধারণ নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) করিয়ে নিতে চাইছে মোদি সরকার।

    গরম এড়াতেই এগোচ্ছে ভোট?

    সাধারণত লোকসভা নির্বাচন হয় এপ্রিলের কাঠফাটা গরমে। ভোটকর্মীদের পাশাপাশি হাঁসফাঁস গরমে ভোট দিতে গিয়ে ঘেমেনেয়ে একশা হন ভোটাররাও। সানস্ট্রোকে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। সেই কারণেই মাসখানেক আগেই ভোট করিয়ে নিতে চাইছে সরকার। কেন্দ্রের এক মন্ত্রী বলেন, “গত বারের তুলনায় এক মাস এগিয়ে এনে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ভোট ঘোষণা হতে পারে। সেক্ষেত্রে আমাদের হাতে আর মাত্র ৬০ দিনের মতো সময় থাকবে।”

    বাজেটের পরেই বাজবে ভোটের বাদ্যি

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরের উদ্বোধন। ১ ফেব্রুয়ারি পেশ হবে (Lok Sabha Election 2024) ভোট অন অ্যাকাউন্ট। এই বাজেট অধিবেশন চলবে পাঁচ-ছ দিন। বাজেটে মধ্যবিত্তদের জন্য আয়করে ছাড় সহ একাধিক জনমুখী ঘোষণা হতে পারে বলে সূত্রের খবর। রাজনৈতিক মহলের মতে, তার পরেই ভোটের বাদ্যি বাজিয়ে দিতে চাইছে মোদি সরকার। কারণ সেক্ষেত্রে এক ঢিলে দুই মারা যাবে। একদিকে যেমন, ‘স্ট্রাইক দ্য আয়রন, হোয়েন ইট ইজ হট’ এই আপ্তবাক্য বাস্তবায়িত করা যাবে, তেমনি ঘর গোছানোর সময় পাবেন না বিরোধীরা। কারণ সদ্য সমাপ্ত পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয়েছে তিন রাজ্যে। একটি রাজ্যের রাশ গিয়েছে কংগ্রেসের হাতে। তারপরেই ফাটল ধরেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’র অন্দরে। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগাতে চাইছেন পদ্ম নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, তিন রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী পদে নতুন মুখ বিজেপির?

    প্রসঙ্গত, উনিশের লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছিল ১০ মার্চ। ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছিল ১১ এপ্রিল থেকে। নির্বাচন হয়েছিল সাত দফায়। ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছিল ১৯ মে। ফল ঘোষণা হয় ২৩ মে। লোকসভা নির্বাচনে যে কেন্দ্রের কুর্সিতে ফের বিজেপিই আসতে চলেছে, সেকথা বিভিন্ন সময় জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। সম্প্রতি তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে বিজেপির জয়ের পর লোকসভায় ফের মোদি সরকার হচ্ছে বলে আশাবাদী বিজেপি কর্মী-সমর্থকরাও। এমতাবস্থায় নির্বাচন এগিয়ে এলে, আদতে যে লাভবান হবে পদ্ম শিবিরই, সে বিষয়ে (Lok Sabha Election 2024) দ্বিমত নেই বিরোধীদের মধ্যেও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “নিজেকে বাঁচাতে পরিবারকে চোর সাজাচ্ছেন”, অভিষেককে খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “নিজেকে বাঁচাতে পরিবারকে চোর সাজাচ্ছেন”, অভিষেককে খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কখনও দিল্লি গিয়ে অবস্থান বিক্ষোভ, আবার কখনও রাজভবনের সামনে ধর্না প্রদর্শন। কার্যত নিজেকে ইডির জেরার মুখ থেকে বাঁচতেই তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এই ধরনের কর্মকাণ্ড করে বেড়াচ্ছেন, নন্দীগ্রামে এমনটাই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ‘পুলিশি মদতে মঞ্চস্থ ধর্না জনস্বার্থে না পরিবারের স্বার্থে? এই প্রশ্ন তুললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। সোশ্যাল মিডিয়ায় অক্টোবর মাসের ক্যালেন্ডার তুলে ধরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করে কার্যত খোঁচা দিলেন বিরোধী দলনেতা।

    কী বললেন শুভেন্দু

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তাঁর স্ত্রী এবং বাবা-মাকেও তলব করার প্রেক্ষিতে অক্টোবর মাসের ক্যালেন্ডারের চারটি তারিখ ৬ অক্টোবর, ৭ অক্টোবর, ৯ অক্টোবর এবং ১১ অক্টোবর এই চারদিন ‘মা’ ‘বাবা’ ‘কয়লা’ ও ‘নারোলা’ বলেও কটাক্ষ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে তৃণমূল কংগ্রেসের দিল্লি চলো কর্মসূচি কিম্বা রাজভবনের সামনে অভিষেকের নেতৃত্বে ধর্না— এসবই শাসক দলের অবস্থানকে দুর্নীতি থেকে নজর ঘোরানোর জন্যই বলেও আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি।

    রাজভবনের সামনে ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করেছে তৃণমূল। অভিষেকের নাম না করে তাঁকে ‘জমিদার’ বলেও কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা। শাসক দল রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের নিরাপত্তার বিষয়টিকেও উপেক্ষা করছে মত শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, একের পর এক ইডির জেরার মুখে অভিষেক ও তার পরিবার। শুভেন্দুর বক্তব্য অভিষেক নিজেকে বাঁচাতে বাবা মা-সহ পরিবারকে চোর সাজাচ্ছে। কার্যত দিল্লি থেকে রাজভবন, বিগত কয়েকদিনে যে যে কর্মসূচি গুলো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নিয়েছেন শুভেন্দুর চোখে অভিষেকের নেওয়া সেই সমস্ত পদক্ষেপগুলো কোনও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নয়। তিনি নিজেকে ইডির জেরার মুখ থেকে বাঁচাতেই এই ধরনের একের পর এক কর্মসূচি নিয়ে চলেছেন। এগুলোর সঙ্গে সাধারণ মানুষের কোনও সম্পর্ক নেই।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Opposition Meet: থাকবে না তৃণমূল, সিপিএম! প্রথম সমন্বয় বৈঠকের আগেই জোড়া ধাক্কা ‘ইন্ডি’ জোটে

    Opposition Meet: থাকবে না তৃণমূল, সিপিএম! প্রথম সমন্বয় বৈঠকের আগেই জোড়া ধাক্কা ‘ইন্ডি’ জোটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম সমন্বয় বৈঠকের (Opposition Meet) আগেই জোড়া ধাক্কা ‘ইন্ডি’ জোটে। আজ, বুধবার বিকেলে ‘ইন্ডি’ জোটের প্রথম সমন্বয় কমিটির বৈঠকে (Co-Ordination Committee) তৃণমূলের প্রতিনিধি থাকছে না। কারণ, সমন্বয় কমিটিতে তৃণমূল মনোনীত সদস্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে আজ সিজিও কমপ্লেক্সে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের সামনে হাজিরা দিতে হবে। অন্যদিকে, সিপিএমও যোগ দেবে না বলে জানা গিয়েছে।

    ইন্ডি জোটে মতভেদ প্রকট

    বিরোধী জোট সূত্রে খবর, দিল্লিতে এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ারের (Sharad Pawar) বাসভবনে বসবে এই বৈঠক (Opposition Meet) । সূত্রের খবর, মূলত আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনা হবে ১৪ সদস্যের বৈঠকে। তবে নিজেদের স্বার্থ ত্যাগ করে কোন দল কতটা সমঝোতা করে, তা নিয়েই আলোচনা রাজনৈতিক মহলে। জোট গঠনের সময়েই ঠিক হয়, প্রতিটি লোকসভা আসনে বিরোধী দলগুলির মধ্য়ে সবথেকে ‘হেভিওয়েট’ প্রার্থী যে দলে থাকবে, তাঁকেই সেই আসনে প্রার্থী করা হবে। মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু ও বিহারে আসন ভাগাভাগি প্রায় চূড়ান্ত হয়ে গেলেও, দিল্লি, পাঞ্জাব ও পশ্চিমবঙ্গ নিয়েই বেশি চিন্তিত ‘ইন্ডি’ জোট। সেখানে দলগুলির মধ্যে অনৈক্য প্রকট। 

    সিট শেয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে সমস্যা

    আসন সমঝোতার ক্ষেত্রে আবার পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি, পাঞ্জাবের মতো রাজ্যগুলিত কী রণকৌশল হবে, তা-ও এখনও পরিষ্কার নয়। কারণ, বিরোধীরা বিজেপিকে হটানোর জন্য আসন ভাগাভাগিতে সম্মত হলেও তৃণমূল, আপ, কংগ্রেস-সহ ‘ইন্ডি’-র প্রতিটি শরিক দলেরই রাজ্যভিত্তিক কিছু রাজনৈতিক বাধ্যবাধ্যকতা আছে। এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গ-দিল্লি-পাঞ্জাবের ৬২টি লোকসভা আসনে কী ভাবে আসন বিন্যাস হবে, তা স্থির করা ‘ইন্ডি’ জোটের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মানছেন একাধিক বিরোধী নেতা। আসন সমঝোতার পাশাপাশি এদিনের বৈঠকে (Opposition Meet) বিজেপির বিরুদ্ধে প্রচারের পদ্ধতি নিয়েও সুবিস্তৃত আলোচনা হতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। মানুষের কাছে কীভাবে পৌঁছানো যায়, যৌথ মিছিল, মানুষের দরজায় দরজায় ঘুরে প্রচার করার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হবে। তবে প্রতিটি রাজ্যে প্রচারের ক্ষেত্রে আলাদা হবে এই নীতি। 

    আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজে গতি আনতে ‘স্পিড প্রোগ্রাম’! নয়া নির্দেশিকা রাজ্যপালের

    বাংলায় আসন ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব

    আজই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেরার জন্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ফলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এই বৈঠকে (Opposition Meet) যোগ দিতে পারবেন না। অভিষেকের বদলে তৃণমূলের তরফে অন্য কোনও সদস্যকে পাঠানো হবে না বলেই জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, সিপিআইএমের তরফে এখনও কোনও সদস্য়ের নাম পাঠানো হয়নি। আজকের বৈঠকে সিপিআইএমও অনুপস্থিত থাকবে। আগামী ১৬-১৭ সেপ্টেম্বর পলিটব্যুরোর বৈঠক রয়েছে। সেই বৈঠকে ‘ইন্ডি’ জোটে দলের প্রতিনিধি কারা হবেন, তা ঠিক করা হবে। তবে, এদিনের বৈঠকে তৃণমূল ও সিপিএমের কোনও প্রতিনিধি না থাকার ফলে আসন রফা নিয়ে আলোচনা হলেও সেখানে বাংলায় আসন ভাগাভাগির ফর্মুলা কী হবে, তা নিয়ে দিশা পাওয়ার সম্ভাবনা কম বলেই মনে করছেন জোটের সদস্য একাধিক দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ৬ মাস আগেই লোকসভা ভোট! কী বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার?

    Lok Sabha Election 2024: ৬ মাস আগেই লোকসভা ভোট! কী বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক দেশ এক ভোট’ ইস্যুতে সংবিধান মেনে চলার বার্তা দিলেন নির্বাচন কমিশন। বিধানসভা নির্বাচন এবং লোকসভা ভোট একসঙ্গেই করতে চায় কেন্দ্র সরকার। এ প্রসঙ্গে ইতিমধ্যে বিশেষ কমিটিও গঠন করেছে সরকার। বুধবার মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারকে এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন,  ‘‘আইনের মধ্যে থেকে আমরা নির্বাচন করতে প্রস্তুত।’’

    নির্বাচন কমিশনের অভিমত

    সামনেই মধ্য প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। তার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে বুধবার ভোপালে পৌঁছন জাতীয় নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকরা। সেখানেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন,  ‘‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন শেষ করে ফেলাই আমাদের কাজ। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন মেনে সংবিধান আমাদের যে অধিকার দিয়েছে, তা অনুযায়ী আমরা নির্বাচন সংগঠন করে থাকি।’’ একইসঙ্গে রাজীব কুমার আরও বলেন, ‘‘এই জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী, সরকারের পাঁচ বছরের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার ছয় মাস আগেই নির্বাচন করা যায়। রাজ্য বিধানসভাগুলির ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। সংবিধান এবং এই জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের আওতায় থেকে আমরা নির্বাচন করার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘যোগ্য জবাব দেওয়া প্রয়োজন’’! সনাতন ধর্ম বিতর্কে মুখ খুললেন মোদি

    নির্বাচন নিয়ে জল্পনা

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের এই মন্তব্যের পরই আবার আলোচনা শুরু হয় তাহলে কি এগিয়ে আসতে চলেছে লোকসভা ভোট? যদিও এ প্রসঙ্গে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি রাজীব কুমার। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যে সেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কমিশন (Chief Election Commissioner)।  ডিসেম্বরে পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোট। গত প্রায় বেশ কয়েক বছর ধরেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের গলায় নানাভাবে এই এক দেশ এক নির্বাচন প্রক্রিয়ার কথা শোনা গিয়েছে। এই প্রস্তাব কার্যকর হলে একইসঙ্গে বিধানসভা এবং লোকসভা নির্বাচন হতে পারে দেশে। এই পদক্ষেপে একদিকে যেমন নির্বাচনের খরচ এক ধাক্কায় অনেকটা কমবে। আবার, নির্বাচিত সরকারগুলিও কাজ করার জন্য বেশি সময় পাবে। বাড়বে কেন্দ্র-রাজ্য সম্বন্বয়। আর তাই এক দেশ এক ভোটের পক্ষে সওয়াল করছে শাসকদল। প্রসঙ্গত, আগামী ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডাকা হয়েছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। সেই অধিবেশন চলাকালীন এই এক দেশ এক নির্বাচন প্রস্তাব আনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election: দুরমুশ ‘ইন্ডিয়া’, ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই, বলছে সমীক্ষা  

    Lok Sabha Election: দুরমুশ ‘ইন্ডিয়া’, ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই, বলছে সমীক্ষা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election)। কে আসবে ক্ষমতায় নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ নাকি ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’? আপাতত এই প্রশ্নেরই চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে অহরহ। এহেন আবহে পূর্বাভাস দিতে মাঠে নেমে পড়েছে বিভিন্ন সমীক্ষক দলও। তাদের সমীক্ষায় উঠে এসেছে পূর্বাভাস।

    ক্ষমতায় ফিরবে এনডিএ

    সমীক্ষা চালিয়েছিল ‘দ্য টাইমস নাও ইটিজি’। এদের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, এখনই নির্বাচন হলে ক্ষমতায় ফিরবে এনডিএ। সেক্ষেত্রে বিজেপি পেতে পারে ৩০০টিরও বেশি আসন। ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ১৬০ থেকে ১৯০টি আসন। রিপোর্ট অনুযায়ী, এনডিএ পেতে পারে ২৯৬-৩২৬টি আসন। প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ পেয়েছিল ৩৫৩টি আসন। সমীক্ষায় (Lok Sabha Election) জানা গিয়েছে, হিন্দি বলয়ে অব্যাহত থাকবে এনডিএর জয়যাত্রা। গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থান এই তিন রাজ্য থেকে ৭০-৮০টি আসন পেতে পারে এনডিএ। এই তিন রাজ্যে শতাংশের হিসেবে সাফল্যের হার ৮০।

    জোর টক্কর এনডিএ বনাম ‘ইন্ডিয়া’ 

    দক্ষিণের তিন রাজ্য কর্নাটক, কেরালা এবং তামিলনাড়ুতে ‘ইন্ডিয়া’ ভাল ফল করতে পারে বলে প্রকাশ সমীক্ষায়। এখনই নির্বাচন হলে তামিলনাড়ুতে ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ৩০-৩৪টি আসন। এ রাজ্যে এনডিএ পেতে পারে ৪-৮টি আসন। কর্নাটকে ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ৮-১০টি আসন। এ রাজ্যে এনডিএ পেতে পারে ১৮-২০টি আসন। এই সমীক্ষা থেকেই জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্র ও বিহারে এনডিএকে ভালই টক্কর দেবে ‘ইন্ডিয়া’। পশ্চিমবঙ্গে ভাল ফল করবে তৃণমূল, তবে কমবে জয়ের ব্যবধান।

    আরও পড়ুুন: “২০১৪ সালের পর দেশে দুর্নীতি বন্ধ হয়েছে”, মধ্যপ্রদেশে বললেন মোদি

    গত ১৮ জুলাই থেকে ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল এবিপি নিউজ-সি ভোটার-ও। সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ৭ হাজার ৬৭৯ জন। এই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের (Lok Sabha Election) মধ্যে ৬২ শতাংশই প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন নরেন্দ্র মোদিকে। রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন মাত্র ২০ শতাংশ মানুষ। এর পরেই রয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর পক্ষে ভোট পড়েছে ৬ শতাংশ। যোগী আদিত্যনাথকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন তিন শতাংশ মানুষ। ৯ শতাংশ মানুষ চেয়েছেন অন্যদের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে। এই অন্যদের তালিকায় রয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Lok Sabha Election 2024: লোকসভায় এবারও জিতবে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ মোদি-ই! বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Election 2024: লোকসভায় এবারও জিতবে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ মোদি-ই! বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। বিজেপিকে মাত দিতে জোট বাঁধতে চাইছেন বিরোধীরা। সেজন্য দিন কয়েক আগে পাটনায় বৈঠকে বসেছিলেন তাঁরা। কয়েকদিন পর ফের শিমলায় হবে বৈঠক। বিরোধী জোট গঠনের চেষ্টা ফলপ্রসূ হবে কিনা, তা বলবে সময়। তবে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি যে ফের ফিরতে চলেছে দিল্লির তখতে, তা এক প্রকার স্পষ্ট। ‘টাইমস নাও’য়ের জনমত সমীক্ষায় প্রকাশ, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও ম্যাজিক ফিগার পার করবে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল।

    গেরুয়া ঝুলিতে সিংহভাগ আসন

    পশ্চিমবঙ্গে ৪২টি আসনের (Lok Sabha Election 2024) মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ১৮ থেকে ২০টি আসন। উত্তর প্রদেশে তারা পেতে পারে ৬৮ থেকে ৭২টি আসন। বিহারে গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ২২ থেকে ২৪টি আসন। মহারাষ্ট্রে বিজেপি-শিন্ডে জোট পেতে পারে ২২ থেকে ২৮টি আসন। ঝাড়খণ্ডে পদ্ম শিবির পেতে পারে ১০ থেকে ১২টি আসন। রাজস্থানে তারা পেতে পারে ২০ থেকে ২২টি আসন। তেলঙ্গনায় গেরুয়া শিবির পেতে পারে ৩ থেকে ৫টি আসন। মধ্যপ্রদেশে বিজেপি পেতে পারে ২২ থেকে ২৪টি আসন। ছত্তিশগড়ে কেন্দ্রের শাসক দল পেতে পারে ৬ থেকে ৮টি আসন। ওড়িশায় ৬ থেকে ৮টি আসনের রশি যেতে পারে বিজেপির হাতে। কর্নাটকে বিজেপি পেতে পারে ১৫ থেকে ১৭টি আসন।

    বিজেপিময় গুজরাট

    গুজরাটে ২৬টি আসনের মধ্যে সব কটিই পেতে পারে বিজেপি। হরিয়ানায় বিজেপি পেতে পারে ৬ থেকে ৮টি আসন। হিমাচল প্রদেশে (Lok Sabha Election 2024) বিজেপি পেতে পারে ৩ থেকে ৪টি আসন। উত্তরাখণ্ডে বিজেপি জয়ী হতে পারে ৪ থেকে ৫টি আসনে। গোয়ায় ১ থেকে ২টি আসন পেতে পারে বিজেপি। জম্মু-কাশ্মীরে তারা জিততে পারে ২ থেকে ৩টি আসন। পঞ্জাবে বিজেপি জিততে পারে ১ থেকে ৩টি আসনে। অসমে বিজেপি পেতে পারে ৮ থেকে ১০টি আসন।

    উত্তর-পূর্বের বাকি সব রাজ্য মিলিয়ে গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ৪ থেকে ৬টি আসন। কেরলে কেন্দ্রের শাসক দল পেতে পারে ১ থেকে ২টি আসন। দিল্লিতে বিজেপি পেতে পারে ৬ থেকে ৭টি আসন। সমীক্ষা অনুযায়ী, সব মিলিয়ে বিজেপি ও তার শরিক দলগুলি পেতে পারে ২৮৫ থেকে ৩২৫টি আসন। কংগ্রেস ও তার জোট শরিকরা পেতে পারে ১১১ থেকে ১৪৯টি আসন। বাকি আসন পেতে পারে আঞ্চলিক ও অন্য দলগুলি।

    আরও পড়ুুন: দেগঙ্গায় মিছিল লক্ষ্য করে বোমা-গুলি, বাবার সামনেই খুন স্কুলপড়ুয়া

    এই মুহূর্তে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) হলে বাংলায় তৃণমূলকে টক্কর দেবে বিজেপি। অন্তত, ‘টাইমস নাও নবভারতে’র সমীক্ষা তাই বলছে। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপি পেতে পারে ১৯ থেকে ২০টি আসন। তৃণমূল পেতে পারে ২০ থেকে ২২টি আসন।

    এদিকে, দেশবাসীর সিংহভাগই ফের প্রধানমন্ত্রী (Lok Sabha Election 2024) হিসেবে চাইছেন নরেন্দ্র মোদিকে। এবিপি নিউজের জন্য সমীক্ষা করেছে সি ভোটার। তাতে জানা গিয়েছে, ৫৭ শতাংশ ভোটার মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন। রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান ১৮ শতাংশ ভোটার। ৮ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন যোগী আদিত্যনাথকে। আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়ালকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান ৩ শতাংশ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Amit Shah: বছরের প্রথমেই রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ! জোড়া সভা বীরভূম ও আরামবাগে

    Amit Shah: বছরের প্রথমেই রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ! জোড়া সভা বীরভূম ও আরামবাগে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের প্রথম মাসেই বঙ্গ সফরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এবার সাংগঠিনক কাজেই বাংলায় আসছেন অমিত। বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১৭ জানুয়ারি হুগলির আরামবাগ এবং বীরভূম, এই দুই জায়গায় একই দিনে জোড়া সভা করবেন শাহ। এর আগে, ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারেও বাংলায় একাধিক সভা করেছেন শাহ। ২০২৪-এর আগে বাংলাতে তাঁকে দিয়েই প্রচার শুরু করতে চলেছেন কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতৃত্ব। 

    পাখির চোখ লোকসভা নির্বাচন 

    ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে আরও বেশি সাংসদ নিয়ে যেতে ইতিমধ্যে পরিকল্পনা ছকে ফেলেছে বিজেপি। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ হিসাবে চলতি মাসেই ফের রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আাগমী, ১৭ জানুয়ারি শাহের সফরে যে ২ জায়গায় সভা করার কথা রয়েছে তার মধ্যে বীরভূম বিজেপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ। গোটা জেলায় সেখানে তৃণমূলেরই একাধিপত্য। তবে আরামবাগের হিসাবটা আলাদা। সেখানে গত লোকসভা নির্বাচনে এক চুলের জন্য জিতে যান তৃণমূল প্রার্থী আফরিন আলি। হুগলি জেলার একাংশে বিজেপির প্রভাব চোখে পড়ার মতো। এই জেলারই হুগলি আসনের সাংসদ বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। ফলে সেখানে শাহের সভা বিজেপিকে সুবিধা করে দিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: ‘বাবার মৃত্যুর সময়ও কর্তব্যে অবিচল ছিলেন মোদি’, স্মৃতির সাগরে ডুব ভিএইচপি নেতার

    রাজ্যে আসবেন মোদি-নাড্ডাও

    তবে শুধু শাহ নন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)-কেও বাংলায় প্রচারে দেখা যাবে। বিজেপি সূত্রে খবর, চলতি বছর এই তিন জনকে দিয়ে বাংলায় মোট ৩০টি সভা করানোর পরিকল্পনা রয়েছে বিজেপি-র। এর মধ্যে শাহ এবং নাড্ডা, দু’জনে ১২টি করে সভা করবেন। মোদি বাংলায় সভা করবেন ৫টি। তাঁদের ছাড়াও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং বিজেপি-র শীর্ষ নেতাদেরও বাংলায় দেখা যেতে পারে আগামী দিনে। লোকসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাংলাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে বিজেপি-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এর আগে ২০১৯ সালে ১৮টি আসন দখল করে ২২টি আসন পাওয়া তৃণমূলের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলেছিল বিজেপি। এ বার বিজেপি আরও বড় লক্ষ্য নিয়ে নামতে চলেছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। বাংলায় তৃণমূলের থেকে বেশি আসন পাওয়াই আশু লক্ষ্য গেরুয়া শিবিরের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share