Tag: Lok Sabha Elections 2024

Lok Sabha Elections 2024

  • PM Modi: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

    PM Modi: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচন হবে আর ঠিক ১৪ দিন পরে। এই দফায় দেশের একাধিক কেন্দ্রের সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন হবে বাংলার তিন আসনেও। উত্তরবঙ্গের এই তিন আসনেই যখন তুঙ্গে নির্বাচনী প্রচার, মাটি কামড়ে পড়ে রয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সেই সময় বাংলার বুথ সভাপতিদের কাছে বার্তা এল স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)।

    ‘মহিলা-তরুণদের কাছে যান’ (PM Modi)

    বলা হল, আরও বেশি করে মহিলা এবং তরুণ ভোটারদের কাছে যাও। আজ, লক্ষ্মীবারেই প্রধানমন্ত্রী আসবেন কোচবিহারের রাসমেলা ময়দানে, বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের সমর্থনে জনসভা করতে। তার আগের দিনই ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী মিলিত হন বাংলার বুথ সভাপতিদের সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বলেন, “কীভাবে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলির সুবিধা থেকে পশ্চিমবঙ্গের জনগণকে তৃণমূল সরকার বঞ্চিত করছে, তা প্রতিটি বুথের যুব সম্প্রদায় ও মহিলাদের বোঝান। এ জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরুন বুথ সভাপতিরা।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভোটারদের এই বলে ভরসা দিতে হবে যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে আমি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, কোনওভাবেই তা থেকে পিছপা হব না। এর পাশাপাশি আপনাদের প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রের সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে যে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের যে সব শরিক পশ্চিমবঙ্গে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করার দাবি করছে, তারা আসলে জাতীয় স্তরে বিজেপি বিরোধিতায় একজোট হয়েছে। আর তাদের প্রধান ও একমাত্র উদ্দেশ্য হল, পরিবারবাদের রাজনীতি ও দুর্নীতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখা।” বুথস্তরের কর্মীদের নিয়ে ছোট ছোট দল গঠনের পরামর্শও দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রতিটি দলে অন্তত একজন বা দু’জন মহিলা কর্মী রাখার নির্দেশও দেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: পাখির চোখ বাংলা, বিজেপির পালে ঝড় তুলতে বাংলার আসরে মোদি-শাহ

    বলেন, “প্রতিটি দলের ওপর দায়িত্ব থাকবে ১০-১৫টি নির্দিষ্ট পরিবারের সঙ্গে জনসংযোগের। এই পরিবারগুলির সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগে থাকতে হবে বুথস্তরের ওই ছোট ছোট টিমগুলিকে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ওই পরিবারগুলির ভোট পাকা করতে হবে আমাদের। যে দল পোলিং বুথ জিতবে, সেই দলই লোকসভায় জিতবে, সেই দলই দেশের ভোট জিতবে।” তিনি বলেন, “বাংলায় প্রতিটি নির্বাচনের আগে বিজেপি কর্মীদের যেনতেন প্রকারে আটকানোর চেষ্টা করে তৃণমূল। গোটা দেশ তা দেখেছে। এখানে জীবন বাজি রেখে লড়াই করেন বিজেপি কর্মীরা (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: বঙ্গে রামের দলের নয়া মুখপাত্র রাধিকা, চেনেন তাঁকে?

    BJP: বঙ্গে রামের দলের নয়া মুখপাত্র রাধিকা, চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গে রামের দলের (BJP) নয়া মুখ রাধিকা। লোকসভা নির্বাচনের আগে রাধিকা ভট্টাচার্য শাহকে বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র পদে বসালেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। দিলীপ ঘোষ যখন বিজেপির সভাপতি ছিলেন, তখন পদ্ম-দলে যোগ দেন রাধিকা। তবে এতদিন তাঁকে সেভাবে পদ্ম-পতাকা বহন করতে দেখা যায়নি। সদ্য দায়িত্ব দেওয়া হল রাধিকাকে। দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। বাংলার অন্যতম মুখপাত্র করা হয়েছে তাঁকে।

    রাধিকা ভট্টাচার্য শাহ (BJP)

    রাজনীতির জগতের কেউ নন রাধিকা। পেশায় কর্পোরেট জগতের আন্তর্জাতিক বিষয়ের পরামর্শদাতা। রাষ্ট্রসংঘে কাজ করার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গ্রামীণ শিক্ষা নিয়ে কাজ করেন নিজস্ব বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে। মুর্শিদাবাদের জমিদার বংশের মেয়ে রাধিকা (BJP)। তাঁর মায়ের বাবা প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন জাহাজ ব্যবসায়ী। রাধিকার স্বামী প্রকাশ শাহ। তিনি ভেনেজুয়েলায় ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। আদতে গুজরাটের বাসিন্দা প্রকাশ রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধিও ছিলেন দীর্ঘদিন। দেশ-বিদেশে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেছেন প্রকাশ।

    কী বলছেন রাধিকা?

    রাধিকা বলেন, “আমি সারাজীবন অনেক কাজ করেছি। মানুষের সেবা করেছি। এখন আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাজের সঙ্গেও যুক্ত হতে চাই। সেই কারণেই রাজনীতির আঙিনায়।” বর্তমানে মুম্বইতে থাকেন রাধিকারা। তবে এখন রাধিকা চলে আসবেন বাংলায়। বিজেপির নয়া এই মুখপাত্র বলেন, “আমার মায়ের বাবা প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতার বালিগঞ্জে এখনও প্রাসাদোপম বাড়ি রয়েছে তাঁর। আমি দীর্ঘদিন বিদেশেও ছিলাম। কিন্তু যেখানেই থাকি না কেন, বাংলার মাটির সঙ্গে আমার যোগ গভীর।”

    আরও পড়ুুন: ভোট-প্রচারে বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গে আসছেন মোদি, সভা করবেন কোচবিহারে

    সন্দেশখালি প্রসঙ্গেও মুখ খুলেছেন রাধিকা। বলেন, “সন্দেশখালির ঘটনা সকলের সামনে এসেছে। সেখানে কী পরিস্থিতি, তা আমরা সকলেই দেখেছি। মোদিজি মহিলাদের সার্বিক উন্নয়নে আগ্রহী। বাংলার মহিলারা তা নিশ্চয়ই বুঝবেন।” তিনি বলেন, “এখন আমাদের লক্ষ্য যাঁকে জিততে হবে, তাঁকে ভালো করে লড়তে হবে। বিজেপির কোনও স্ক্যাম বা স্ক্যান্ডেল নেই। আজ বাংলার মানুষ যা সিদ্ধান্ত নেবে, পরবর্তী প্রজন্ম তার ফল পাবে। আমরা পরিশ্রম করব। সমস্ত প্রার্থীদের পরিশ্রম করতে হবে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট-প্রচারে বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গে আসছেন মোদি, সভা করবেন কোচবিহারে

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট-প্রচারে বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গে আসছেন মোদি, সভা করবেন কোচবিহারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) প্রচারে ফের বাংলায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার তিনি সভা করবেন কোচবিহারে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের নির্বাচনী কেন্দ্রে। সভা হবে কোচবিহার শহরের রাসমেলা ময়দানে। এদিন প্রধানমন্ত্রী পৌঁছবেন হাসিমারা এয়ারবেসে। সেখান থেকে কোচবিহারে গিয়ে সভা করবেন নিশীথের সমর্থনে।

    ৯ দিনে রাজ্যে চারটি সভা (Lok Sabha Elections 2024)

    বিজেপি সূত্রে খবর, লোকসভা নির্বাচনের আগে এনিয়ে ৯ দিনে রাজ্যে চারটি সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। রাসমেলা ময়দানে জোরকদমে চলছে সভার মঞ্চ বাঁধার কাজ। দুটি মঞ্চ করা হবে। একটিতে হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, অন্যটি থেকে বক্তৃতা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। মূল মঞ্চের প্রথম সারিতে ছ’জন মহিলা নেত্রীকে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে। বিজেপি সূত্রে খবর, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার জেলা থেকে তিনজন করে মহিলা নেত্রী থাকবেন মঞ্চে। প্রধানমন্ত্রীর দু’পাশে কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারের বিজেপি প্রার্থীরা থাকবেন। দুই জেলা সভাপতি এবং রাজ্য নেতৃত্বও থাকবেন। তাঁদের পাশেই থাকবেন ছ’জন মহিলা নেত্রী।

    পাঁচ বছর পরে একই জায়গায় সভা

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের আগে কোচবিহারের রাসমেলা ময়দানে সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাঁচ বছর পর ফের লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে ৪ এপ্রিল সেখানেই সভা করবেন তিনি। তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে (Lok Sabha Elections 2024)। প্রশাসনিক কর্তারা বারবার পরীক্ষা করছেন মঞ্চ ও তার আশপাশের এলাকা। বিজেপির একাধিক নেতাও আসছেন ময়দানে পরিদর্শনে। এদিন রাসমেলা ময়দান পরিদর্শন করেন বিজেপির রাজ্য সম্পাদক তথা ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মণ। বিজেপির কোচবিহার জেলা সভাপতি বলেন, “হঠাৎ করে প্রোগ্রাম হলেও জোরকদমে কাজ চলছে। গ্রামে দিন রাত মাইকিং হচ্ছে। আশা করছি, কাল (বৃহস্পতিবার) বেলা বারোটার মধ্যেই মাঠ ভর্তি হয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রীর সভায় এত লোক আসবেন যে কোচবিহার স্তব্ধ হয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুুন: অভিজিৎ, অর্জুন-সহ চার বিজেপি নেতাকে বিশেষ নিরাপত্তা কেন্দ্রের, কেন জানেন?

    বিজেপি সূত্রে খবর, সভায় এক লাখ দশ হাজার মানুষের জমায়েতের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে পদ্ম-পার্টি। কোচবিহারের নাটাবাড়ি, মাথাভাঙা, শীতলকুচি বিধানসভার রাশ রয়েছে বিজেপির হাতে। এই বিধানসভা এলাকাগুলির প্রতিটি থেকে ২০ হাজার করে কর্মী-সমর্থক নিয়ে আসা হবে। বিজেপির দখলে থাকা কোচবিহার উত্তর ও দক্ষিণ থেকেও পনেরো হাজার করে কর্মী-সমর্থক জমায়েতের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। দিনহাটা ও সিতাই থেকেও কুড়ি হাজার করে লোক নিয়ে আসা হবে। আলিপুরদুয়ার থেকে আনা হবে চল্লিশ হাজার কর্মী-সমর্থক (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: অভিজিৎ, অর্জুন-সহ চার বিজেপি নেতাকে বিশেষ নিরাপত্তা কেন্দ্রের, কেন জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: অভিজিৎ, অর্জুন-সহ চার বিজেপি নেতাকে বিশেষ নিরাপত্তা কেন্দ্রের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের মুখে রাজ্যের চার বিজেপি নেতার জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করল কেন্দ্র (Lok Sabha Elections 2024)। এঁরা হলেন, কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (তমলুকে বিজেপির প্রার্থী), বারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংহ, বিজেপির কোচবিহার জেলা সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ বর্মণ এবং কোচবিহারের বিজেপির এক্সিকিউটিভ সদস্য তাপস দাস।

    কোন ক্যাটেগরির নিরাপত্তা অভিজিৎ-অর্জুনকে?

    জানা গিয়েছে, অভিজিৎকে ‘ওয়াই+’ ক্যাটেগরির সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। এই নিরাপত্তা ব্যবস্থায় তাঁর সঙ্গে থাকবেন দু’জন কমান্ডো, আটজন জওয়ান ও অন্তত দু’টি গাড়ির কনভয়। অর্জুন পাবেন উচ্চমানের ‘জেড’ ক্যাটেগরির সুরক্ষা। এই ক্যাটেগরিতে থাকেন ২২ জন জওয়ান এবং চার থেকে ছ’জন সিআরপিএফ বা সিআইএসএফ কমান্ডো এবং পুলিশ কর্মী। তাঁর নিরাপত্তা (Lok Sabha Elections 2024) বলয়ে থাকবে অন্তত পাঁচটি গাড়ির কনভয়। এর মধ্যে একটি হবে বুলেট প্রুফ। বাংলার বাকি দুই নেতা পাচ্ছেন ‘এক্স’ ক্যাটেগরির সুরক্ষা। এই ক্যাটেগরির নিরাপত্তা ব্যবস্থায় থাকবেন দু’জন জওয়ান। একটি কিংবা দু’টি গাড়ির কনভয়।

    কোচবিহারের দুই নেতাকেও নিরাপত্তা

    জানা গিয়েছে, কোচবিহারের দুই নেতাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। তার জেরেই ব্যবস্থা করা হল সুরক্ষার। উল্লেখ্য যে, অভিজিৎ ও অর্জুনকে নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে ২৭ মার্চ থেকে। বাকি দু’জন পেয়েছেন ২৯ মার্চ থেকে। প্রসঙ্গত, ওয়াই ক্যাটেগরির নিরাপত্তার চেয়ে জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও আঁটসাঁট। সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের খবর, কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতির চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দেওয়া হবে ব্যারাকপুরের বিজেপি প্রার্থীকে। এই অর্জুনই পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বিজেপি থেকে তৃণমূলে ফিরেছিলেন। লোকসভা নির্বাচনের আগে ফিরেছেন গেরুয়া শিবিরে।

    প্রসঙ্গত, এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন শুরু হবে ১৯ এপ্রিল। এদিন গোটা রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রের সঙ্গে নির্বাচন হবে উত্তরবঙ্গের তিন আসনেও। ভোট লুট রুখতে ও অশান্তি এড়াতে রাজ্যের প্রতিটি বুথেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে ওয়েব কাস্টিংয়ের। ব্যবহার করা হবে এআই প্রযুক্তিও (Lok Sabha Elections 2024)।

    আরও পড়ুুন: পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে নেহরুকেই কাঠগড়ায় তুললেন জয়শঙ্কর

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chhattisgarh: ভোটের আগে বিরাট সাফল্য বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে খতম ৯ মাওবাদী, উদ্ধার প্রচুর অস্ত্র

    Chhattisgarh: ভোটের আগে বিরাট সাফল্য বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে খতম ৯ মাওবাদী, উদ্ধার প্রচুর অস্ত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী দমনে বিরাট বড় সাফল্য বাহিনীর। নির্বাচনের আগে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম ৯ মাওবাদী। ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বিজাপুর জেলার ঘটনা। উদ্ধার হয়েছে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্রও। গোটা জঙ্গল ঘিরে চিরুনি-তল্লাশি শুরু করেছে বাহিনী।

    মাওবাদীদের সমূলে উৎখাত করার বার্তা (Chhattisgarh)

    দিন কয়েক আগেই মাওবাদীদের সমূলে উৎখাত করার বার্তা দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ছত্তিশগড়ের এক জনসভায় তিনি বলেছিলেন, “২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে মাওবাদীদের সমূলে উৎপাটিত করা হবে।” তার পর মঙ্গলবার সকাল থেকেই ছত্তিশগড়ে মাও দমনে অভিযানে নামে যৌথবাহিনী। 

    মাওবাদী-বাহিনী এনকাউন্টার

    জানা গিয়েছে, এদিন সকালে পুলিশের কাছে গোপন সূত্রে খবর আসে যে, বিজাপুরের (Chhattisgarh) লেন্দ্রা গ্রামের কাছে মাওবাদীদের জড়ো হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে মাওবাদী দমন অভিযানে নামে বাহিনী। সিআরপিএফের কোবরা ইউনিট, স্পেশাল টাস্ক ফোর্স এবং ছত্তিশগড় পুলিশের ডিসট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ডকে নিয়ে তৈরি যৌথবাহিনী এই অভিযান অংশগ্রহণ করে। হেলিকপ্টার, ড্রোন এবং অস্ত্র নিয়ে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে এই অভিযান শুরু করে যৌথবাহিনী। দুপক্ষের মধ্যে বেশ কিছুক্ষণ ধরে গুলি বিনিময় হয়। এর পরই জঙ্গলের ভিতর থেকে ৯ মাওবাদীর দেহ উদ্ধার হয়। পাশে থেকে নিরাপত্তা কর্মীরা একটি মেশিনগান এবং অন্যান্য অস্ত্র-সহ বেশ কয়েকটি স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে। গোটা এলাকায় চিরুনি-তল্লাশি শুরু করেছে যৌথবাহিনী।

    সাম্প্রতিক অতীতে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে সাফল্য

    এর আগে ৩০ মার্চ আটচল্লিশ ঘণ্টার জন্য অভিযান চালায় যৌথবাহিনী। দুদিনের এই অভিযানে এনকাউন্টার হয় তিনবার। ২৬ মার্চও ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তারে বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের এনকাউন্টারে খতম হয় ছয় মাওবাদী। তাদের মধ্যে একজন মহিলাও ছিল। ঘটনাটি ঘটেছিল বিজাপুর জেলার একটি জঙ্গলে। ওই জঙ্গলে মাওবাদীদের একটি দল লুকিয়ে রয়েছে বলে খবর পায় পুলিশ। তার পরেই শুরু হয় অভিযান। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি ছুড়তে শুরু করে মাওবাদীরা। প্রতিরোধ গড়ে তোলে বাহিনী। দু’পক্ষের লড়াইয়ে নিকেশ হয় এক মহিলা সহ ছয় মাওবাদী।

    আরও পড়ুুন: “আপনার বাড়ির নাম যদি বদলে দিই, বাড়িটা আমার হয়ে যাবে?”, চিনকে তোপ জয়শঙ্করের

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ভোট হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। সেদিন দেশের আরও কয়েকটি কেন্দ্রের সঙ্গে নির্বাচন হবে বস্তার যে লোকসভা কেন্দ্রের অধীন, সেখানেও। নির্বাচনে অশান্তি পাকাতেই এলাকার বিভিন্ন জঙ্গলে জড়ো হয়েছে মাওবাদীরা। মাওবাদীদের সেই চক্র দুরমুশ করতেই অভিযান চালাচ্ছে যৌথবাহিনী (Chhattisgarh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Congress: কংগ্রেসের বকেয়া আয়কর আদায়ে ভোটের মধ্যে কঠোর পদক্ষেপ নয়, সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

    Congress: কংগ্রেসের বকেয়া আয়কর আদায়ে ভোটের মধ্যে কঠোর পদক্ষেপ নয়, সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে স্বস্তিতে কংগ্রেস (Congress)। ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বকেয়া আয়কর আদায়ে এখনই কোনও কড়া পদক্ষেপ করা হবে না বলে সুপ্রিম কোর্টে জানিয়ে দিল আয়কর দফতর। সোমবার সুপ্রিম কোর্টে আয়কর দফতরের পক্ষে সওয়াল করেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেটা।

    কী বললেন সলিসিটর জেনারেল?

    তিনিই জানান, কংগ্রেসের বকেয়া ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকার আয়কর উদ্ধার করতে লোকসভা নির্বাচনের আগে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করতে চায় না আয়কর দফতর। তিনি বলেন, “২০২৪ সালে তাদের (কংগ্রেস) ২০ শতাংশ আয়কর দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। তার পর ১৩৫ কোটি টাকা উদ্ধার হয়। পরে ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা চাওয়া হয়। এখন গোটা বিষয়টি নির্বাচনের পরবর্তী সময়ের জন্য তোলা রইল। ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা কোনও পদক্ষেপ করব না।”

    নোটিশ সোনিয়ার দলকে

    শুক্রবারই ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা চেয়ে আয়কর দফতর নোটিশ পাঠিয়েছিল সোনিয়া গান্ধীর দলকে। এর পর চব্বিশ ঘণ্টাও কাটেনি ফের দু’টি নোটিশ পায় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। তার পরেই কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপির বিরুদ্ধে ‘কর সন্ত্রাসে’র অভিযোগে সরব হয় কংগ্রেস (Congress)। বকেয়া আয়কর বাবদ ৩ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে, জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থও হয় কংগ্রেস।

    সোমবার শুনানির জন্য মামলাটি ওঠে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিভি নাগরত্নের বেঞ্চে। কংগ্রেসের হয়ে সওয়াল করেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি। আদালতে তিনি বলেন, “আমরা কোনও লাভজনক সংস্থা নই। আমরা একটি রাজনৈতিক দল।” প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হবে ৪ জুন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২৪ জুলাই। তাই ততদিন পর্যন্ত স্বস্তিতেই রইল কংগ্রেস।

    আরও পড়ুুন: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগ, পর পর কয়েকটি অর্থবর্ষে নির্বাচনী বন্ড বা অন্য খাতে যা আয় করেছে, তাতে কর ফাঁকি দিয়েছে কংগ্রেস। সোনিয়ার দলকে নোটিশ পাঠিয়ে সেই টাকাই চেয়েছিল আয়কর দফতর। জরিমানা-সহ ওই টাকা দিতে গেলে নির্বাচনের আগে বিপাকে পড়তে হত গ্রান্ড ওল্ড পার্টিকে। কারণ, ক্ষয়িষ্ণু দল হওয়ায় কংগ্রেসের (Congress) রোজগার আঞ্চলিক দল তৃণমূলের চেয়েও কম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “দুর্নীতিবাজরা এখন কারাগারের পিছনে”, মিরাটের জনসভায় বললেন মোদি

    PM Modi: “দুর্নীতিবাজরা এখন কারাগারের পিছনে”, মিরাটের জনসভায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের মিরাট থেকেই লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবারের এই সমাবেশে তিনি বলেন, “এই নির্বাচন সরকার তৈরির জন্য নয়, বিকশিত ভারত গড়ার জন্য।”

    ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই’ (PM Modi)

    মিরাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী রামায়ণ সিরিয়ালের রামের চরিত্রে অভিনয় করা অরুণ গোভিল। তাঁর সমর্থনে আয়োজিত জনসভায় ‘ইন্ডি’ জোটকেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। গত দশ বছরে তাঁর নেতৃত্বে দেশে কী কী উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে, তার ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বলেন, “গত দশ বছরে আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছি। আমরা নিশ্চিত করেছি যে কোনও মধ্যস্বত্বভোগী যেন গরিবের টাকা চুরি করতে না পারে। আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছি। তাই দুর্নীতিবাজেরা এখন কারাগারের পিছনে।” তিনি বলেন, “দশ বছরে উন্নয়নের যে গতি রয়েছে, তা আরও বাড়বে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ তো সবে ট্রেলর মাত্র।”

    ‘ওরা দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে চায়’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মোদির মন্ত্রই হল দুর্নীতিগ্রস্তদের সরানো। আর ওরা (বিরোধীরা) দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে চায়। এই নির্বাচনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছে এনডিএ। বিরোধীরা দুর্নীতিবাজদের বাঁচাতে লড়াই করছে।” তিনি বলেন, “আমি শুধু দুর্নীতিবাজদেরই তদন্ত করছি না, এটা আমার গ্যারান্টি যে যারাই আমার দেশের মানুষকে লুট করেছে, আমি আমার জনগণের চুরি করা সম্পদ তাদের ফিরিয়ে দিচ্ছি।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ক্ষমতার শীর্ষে থাকা নেতারাও জামিন পাচ্ছেন না। অনেক বড় বড় দুর্নীতিবাজকে আদালত চত্বরে ঘোরাঘুরি করতে হয়েছে। কোথাও খাটের নীচ থেকে গাদা গাদা নোট উদ্ধার হয়েছে। কোথাও আবার ওয়াশিং মেশিন থেকে উদ্ধার হয়েছে নোটের পাহাড়।”

    আরও পড়ুুন: “তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে মমতার সরকার”, আক্রমণ বিজেপি প্রার্থী নির্মল সাহার

    বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কেও এদিন আক্রমণ শানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ইন্ডি জোট কৃষকদের ঘৃণা করে। তারা চৌধুরী চরণ সিংকেও প্রাপ্য সম্মান দেয়নি। লোকসভায় আলোচনার সময় বিরোধীরা কী করেছে, তা গোটা দেশ দেখেছে। যখন আমাদের ছোট ভাই জয়ন্ত চৌধুরী লোকসভায় ভারতরত্ন নিয়ে বলতে উঠেছিলেন, তখন সবাই (বিরোধীরা) তাঁকে থামানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাঁকে অসম্মান করার চেষ্টা করেছিলেন। এজন্য কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টির উচিত কৃষকদের দোরে দোরে গিয়ে ক্ষমা চাওয়া (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Lok Sabha Elections 2024: রাজনাথের নেতৃত্বে এবার ইস্তাহার কমিটি বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: রাজনাথের নেতৃত্বে এবার ইস্তাহার কমিটি বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধীরা ছত্রখান। তবে ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) রণাঙ্গনে আস্তিন গুটিয়ে নেমে পড়েছে বিজেপি। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে হবে নির্বাচন। তার মধ্যে প্রায় ৪০০ কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে পদ্ম শিবির। অন্তত ৩৭০টি আসন জয়ের লক্ষ্যে নেমেছে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল।

    ইস্তাহার কমিটি (Lok Sabha Elections 2024)

    এমতাবস্থায় ইস্তাহার প্রকাশের জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করল গেরুয়া পার্টি। এই কমিটির মাথায় রয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। কমিটিতে রয়েছেন স্মৃতি ইরানিও। রাজনাথের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিটিতে সব মিলিয়ে রয়েছেন ২৭ জন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও। তিনি কমিটির আহ্বায়ক। সহযোগী আহ্বায়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।

    কারা রয়েছেন কমিটিতে?

    বিজেপির (Lok Sabha Elections 2024) এই হেভিওয়েট নেতারা ছাড়াও রয়েছেন আরও কয়েকজন দক্ষ নেতা। এঁরা হলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণু, রাজীব চন্দ্রশেখর, কিরেণ রিজিজু, অর্জুন মুণ্ডা। রয়েছেন অর্জুন রাম মেঘওয়াল, ভূপেন্দ্র যাদব, বিষ্ণু দেও সহি, ভূপেন্দ্র প্যাটেল, শিবরাজ সিং চৌহান, মোহন যাদব, বসুন্ধরা রাজে, রবিশঙ্কর প্রসাদ এবং অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা।

    আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে দলকে ৩৭০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এনডিএর বাকি শরিকদের তিনি বলেছেন অন্তত ৩০টি আসন পেতে। তাহলেই পূরণ হবে ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা। লোকসভা নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে একপ্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সেই প্রত্যয়ী সুর শোনা গিয়েছে একাধিক জনসভায়। উন্নয়নের কর্মযজ্ঞের কারণেই যে দেশবাসী তাঁকে হাত উপুড় করে ভোট দেবেন, সে বিষয়েও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করা হল প্রাক্তন দুই প্রধানমন্ত্রী সহ চারজনকে

    মোদিই যে ক্ষমতায় ফিরছেন, তা আঁচ করে ফেলেছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়করা। মোদি ফের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ধরে নিয়ে তাঁকে আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রেখেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। নিমন্ত্রণ করে রেখেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিও। ভুটান সরকার মোদিকে দিয়েছেন সে দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান। এসব সত্ত্বেও গত বারের চেয়ে এবার আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। সেই কারণেই গঠন করা হয়েছে নানা কমিটি। রাজনাথের (Lok Sabha Elections 2024) নেতৃত্বে এবার গড়া হল ইস্তাহার কমিটিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Savitri Jindal: বিজেপিতে যোগ! কংগ্রেস ছাড়লেন দেশের ধনীতম মহিলা সাবিত্রী জিন্দাল

    Savitri Jindal: বিজেপিতে যোগ! কংগ্রেস ছাড়লেন দেশের ধনীতম মহিলা সাবিত্রী জিন্দাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ধনীতম মহিলা সাবিত্রী জিন্দাল (Savitri Jindal) কংগ্রেস ছাড়লেন। প্রায় আড়াই লক্ষ কোটি টাকার মালকিন তাঁর ছেলের মতোই বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন বল মনে করা হচ্ছে। লোকসভা ভোটের আগে মা ও ছেলের দল ত্যাগ কংগ্রেসের কাছে একটা বড় ধাক্কা। সাবিত্রী জানান মানুষের কথা শুনেই তিনি কংগ্রেস ছাড়ছেন। 

    কেন দল ত্যাগ

    বুধবার গভীর রাতে এক্সবার্তায় সাবিত্রী (Savitri Jindal) লেখেন, ‘আমি গত ১০ বছর বিধায়করূপে হিসারের মানুষের সেবা করেছি। মন্ত্রীরূপে রাজ্যের মানুষের জন্য নিঃস্বার্থ সেবা করেছি। হিসারের মানুষই আমার পরিবার। সেই পরিবারেরই পরামর্শে আজ আমি কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ ত্যাগ করছি।’ ১০ বছরের কংগ্রেস বিধায়ক সাবিত্রী জিন্দালের দলত্যাগ লোকসভা নির্বাচনের আগে হাত শিবিরের কাছে একটা বড় ধাক্কা। সূত্রের খবর, শীঘ্রই সাবিত্রী বিজেপিতে যোগ দেবেন।  উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই সাবিত্রীর পুত্র তথা ২০০৪-১৪ সাল পর্যন্ত কুরুক্ষেত্র কেন্দ্রের কংগ্রেস সাংসদ নবীন জিন্দালও দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। এবার তিনি বিজেপির টিকিটে কুরুক্ষেত্র থেকেই প্রার্থী হয়েছেন।

    সাবিত্রীর পরিচয়

    সাবিত্রীর (Savitri Jindal) স্বামী ছিলেন দেশের ইস্পাত সাম্রাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি ওমপ্রকাশ জিন্দল। ২০০৫ সালে কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল শিল্পপতি ওমপ্রকাশের। দুর্ঘটনায় ওমপ্রকাশের অকস্মাৎ মৃত্যুর পর বসায়িক সাম্রাজ্যের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন সাবিত্রী। স্বামীর অকালপ্রয়াণের পর ভেঙে পড়েননি তিনি। ওপি গোষ্ঠীর দায়িত্ব নিজের হাতে তুলে নেন। যে বয়সে নিশ্চিন্তে সংসার করেন বেশির ভাগ মহিলা, সেই বয়সে ব্যবসার খুঁটিনাটি শিখতে হয়েছিল তাঁকে। তখন সাবিত্রীর বয়স ছিল ৫৫। সাবিত্রী বর্তমানে ওপি জিন্দল গোষ্ঠীর চেয়ারপার্সন এমিরেটা। গত দু’বছরে তাঁর হাত ধরেই এই গোষ্ঠীর রমরমা বেড়েছে।

    আরও পড়ুন: ভোটের সময় তাপপ্রবাহ! সতর্ক থাকার জন্য বিশেষ নির্দেশিকা নির্বাচন কমিশনের

    অসমের তিনসুকিয়া জেলার বাসিন্দা সাবিত্রীর জন্ম ১৯৫০ সালের ২০ মার্চ। সত্তরের দশকে ওমপ্রকাশের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। ব্যবসার পাশাপাশি স্বামীর মতো রাজনীতির আঙিনায়ও পা রাখেন সাবিত্রী। ২০০৫ সালে স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর কেন্দ্র থেকেই নির্বাচনে দাঁড়ান। কংগ্রেসের টিকিটে সেই কেন্দ্রে জয়ী হয়ে পা রাখেন হরিয়ানা বিধানসভায়। পরের বিধানসভা নির্বাচনে আবার জয়। ২০১৩ সালে হরিয়ানার ক্যাবিনেট মন্ত্রীও হয়েছিলেন সাবিত্রী। কিন্তু এবার হরিয়ানার মানুষের ইচ্ছাতেই কংগ্রেস ত্যাগ করলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • MGNREGA Wages: একশো দিনের কাজের মজুরি বাড়াল কেন্দ্র, কার্যকর ১ এপ্রিল থেকে, কত হল জানেন?

    MGNREGA Wages: একশো দিনের কাজের মজুরি বাড়াল কেন্দ্র, কার্যকর ১ এপ্রিল থেকে, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো দিনের কাজ প্রকল্পে মজুরি (MGNREGA Wages) বাড়াল কেন্দ্র। ২৭ মার্চ এ বিষয়ে নোটিশ জারি করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্টে যেসব অদক্ষ শ্রমিক কাজ করবেন, তাঁদেরই দেওয়া হবে নয়া হারে এই মজুরি। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষেই মিলবে নয়া হারে মজুরি। এপ্রিলের প্রথম দিন থেকেই এই হারে মজুরি মিলবে বলে নোটিশ জারি করে জানিয়ে দিয়েছে রুরাল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রক।

    কোন রাজ্যে কত মজুরি? (MGNREGA Wages)

    একশো দিনের কাজের (MGNREGA Wages) এই প্রকল্পে বিভিন্ন রাজ্যে আলাদা আলাদা হারে মজুরি দেওয়া হয়। উত্তরপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে দিন প্রতি দেওয়া হয় ২৩০ থেকে ২৩৭ টাকা। নাগাল্যান্ড এবং অরুণাচল প্রদেশে মেলে প্রতিদিন ২৩৪ টাকা করে। সব চেয়ে বেশি মজুরি দেয় হরিয়ানা। সেখানে প্রতিদিন মেলে ৩৭৪ টাকা করে। গোয়ায় আবার প্রতিদিন ৩৫৬ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে চলতি অর্থবর্ষ থেকেই। নয়া ব্যবস্থায় এই প্রকল্পে কর্নাটকে মিলবে প্রতিদিন ৩৪৯ টাকা করে। আগে দেওয়া হত ৩১৬ টাকা করে। এখানে মজুরি বেড়েছে ১০.৪৪ শতাংশ। 

    বৃদ্ধির হার (শতাংশে)  

    অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলঙ্গনায় মজুরি হিসেবে মিলবে দৈনিক ৩০০ করে টাকা। আগে এখানে দেওয়া হত ২৭২ টাকা করে। বৃদ্ধির হার ১০.২৯ শতাংশ। মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে মজুরি বাড়ানো হয়েছে ১০ শতাংশ করে। ২২১ টাকা থেকে দৈনিক মজুরি বেড়ে হয়েছে ২৪৩ টাকা। একশো দিনের কাজ প্রকল্পে ৫ শতাংশের নীচে মজুরি বেড়েছে হরিয়ানা, অসম, মণিপুর, অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, রাজস্থান, কেরল এবং লাক্ষাদ্বীপে। নোটিশ থেকে জানা গিয়েছে, গোটা দেশে মজুরি বাড়ানো হয়েছে গড়ে ৭ শতাংশ। এতদিন যেখানে মিলত দিন প্রতি গড়ে ২৬৭.৩২ টাকা, সেখানে এখন মিলবে ২৮৫.৪৭ টাকা করে (MGNREGA Wages)।

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই ন্যূনতম মজুরির বদলে কেন্দ্র লিভিং ওয়েজ চালু করতে চলেছে বলে খবর প্রকাশিত মাধ্যমে। ২০২৫ সালের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে লিভিং ওয়েজ। তার আগেই একশো দিনের কাজ প্রকল্পে এক ধাক্কায় অনেকটাই মজুরি বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। যেহেতু লোকসভা ভোট ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, ফলত এই নোটিশ জারি করার আগে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি নিতে হয়েছে কেন্দ্রকে। মজুরি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মূল্যসূচক এবং সে রাজ্যে মুদ্রাস্ফীতির হারের কথা।

    আরও পড়ুুন: “যথেষ্ট অর্থ নেই”, তাই নির্বাচনে লড়ছেন না অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share