Tag: Lok Sabha Elections 2024

Lok Sabha Elections 2024

  • Lok Sabha Elections 2024: মার্চের ৪ তারিখে রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ, বাজবে ভোটের ঘণ্টা!

    Lok Sabha Elections 2024: মার্চের ৪ তারিখে রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ, বাজবে ভোটের ঘণ্টা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে (Lok Sabha Elections 2024) মার্চের ৪ তারিখেই রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এই বেঞ্চ যে আসবে, সে খবর প্রকাশিত হয়েছিল মাধ্যমে। তবে ঠিক কবে ওই বেঞ্চের সদস্যরা বাংলায় পা রাখবেন, তা জানা গিয়েছিল না। সূত্রের খবর, মার্চের ৪ তারিখেই রাজ্যে আসছেন তাঁরা। পরবর্তী দু’দিন রাজ্যে নির্বাচন-প্রস্তুতি খতিয়ে দেখবেন ওই বেঞ্চের সদস্যরা। 

    ফুল বেঞ্চের কর্মসূচি

    সূত্রের খবর, ৪ মার্চ, সন্ধ্য়ায় কলকাতায় পৌঁছবে ফুল বেঞ্চ। ৫ মার্চ সকাল সাড়ে ন’টায় হবে সর্বদলীয় বৈঠক। এই বৈঠকে যোগ দেবেন রাজীব কুমার ও অন্য আধিকারিকরা। এই বৈঠকে থাকবেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব সহ কমিশনের অন্য সদস্যরাও। এর পর সাড়ে এগারোটা নাগাদ (Lok Sabha Elections 2024) জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের ফুল বেঞ্চের সদস্যরা। এর পর, দুপুর থেকে শুরু হবে ইলেকশন অফিসার, এসপি, সিপি, ডিভিশনাল কমিশনার এবং আইজিদের সঙ্গে বৈঠক। 

    পরের দিন, অর্থাৎ ৬ তারিখ সিইও, সকাল ৯টায় পুলিশের নোডাল অফিসারদের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা তাঁদের। এর পর বেলা ১১টা থেকে এনফোর্সমেন্ট এজেন্সিগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক চলবে কমিশনের ফুল বেঞ্চের। দুপুর ২টো থেকে মুখ্যসচিব এবং ডিজির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তাঁরা। এর পর বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক সেরে সন্ধ্যার বিমানে দিল্লি রওনা দেবেন ফুল বেঞ্চের সদস্যরা। জানা গিয়েছে, মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহেই নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করতে পারে কমিশন। 

    বাংলার দায়িত্বে বিশেষ আধিকারিক!

    নির্বাচনে ব্যাপক হিংসার ঘটনা ঘটে বাংলায়। ভোটারদের হুমকি দেওয়া, মারধর, ভোট লুটপাট হয় বলেও অভিযোগ বিরোধীদের। এমতাবস্থায় আসন্ন নির্বাচনে বাংলার দিকে নির্বাচন কমিশন বিশেষ নজর দিচ্ছে বলে অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর। বাংলার দায়িত্বে থাকছেন বিশেষ নির্বাচনী আধিকারিক। দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ডেপুটি ইলেকশন কমিশনার নীতেশ কুমার ব্যাসকে। নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ (Lok Sabha Elections 2024) এ রাজ্যে আসার আগে তিনি আসতে পারেন বাংলা সফরে। জেলাশাসক ও অতিরিক্ত জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসতেও পারেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: আরাবুলকে গ্রেফতারের পরই উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, লাঠিচার্জ

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তাই ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। বিরোধী ইন্ডি জোট শিবিরের ছবিটা খানিকটা হতোদ্যম সৈনিকের মতো, ছন্নছাড়া। এহেন আবহে গতবারের চেয়েও এবার আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রে ফিরতে চাইছে বিজেপি। তাদের স্লোগানও হল, ‘আব কী বার, চারশো পার’। বিজেপিকে কীভাবে বিরোধীরা মাত দেয়, এখন তা-ই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘কেন্দ্রে ফের বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার’, বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Elections 2024: ‘কেন্দ্রে ফের বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার’, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ই ফের আসছে কেন্দ্রের ক্ষমতায়। ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। এর আগে দেশ-বিদেশের একাধিক সংস্থার সমীক্ষাতেও জানা গিয়েছিল, তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কেন্দ্রে তৃতীয়বার বিজেপির ক্ষমতায় ফেরাটা যে স্রেফ সময়ের অপেক্ষা, তা বিভিন্ন সময় বলেওছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। তাঁর সেই দাবিতেই এবার শিলমোহর দিল ‘মুড অফ দ্য নেশন’ও।

    আরও বেশি আসন

    গত দু’বারের চেয়েও এবার (Lok Sabha Elections 2024) আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদি। মাস দুয়েক আগে দিল্লিতে দলের সদর দফতরে গিয়ে সে ইচ্ছে প্রকাশও করেছিলেন তিনি। তার পরেই প্রচারের সুর বেঁধে নেয় পদ্মশিবির। জন্ম হয় নয়া স্লোগানের – ‘আব কি বার, চারশো পার’। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ৪০০ না হলেও, কিছু আসন কম পেয়ে ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার।

    ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষা

    ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষায় প্রকাশ, যদি এখনই লোকসভা নির্বাচন হয়, তবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেতে পারে ৩৩৫টি আসন। যদিও সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। জানা গিয়েছে, দেশের সব লোকসভা কেন্দ্রের ৩৫ হাজার ৮০১ জন ভোটারের ওপর সমীক্ষাটি করা হয়েছিল। তাতেই জানা গিয়েছে এনডিএর জয়জয়কারের খবর।

    উল্টো দিকের ছবিটা বড় করুণ। বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে জোট বেঁধেছিল ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’। সেই জোটের কোন্দলের জেরে প্রায়ই খবরের শিরোনামে চলে আসে ইন্ডি। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, এই ইন্ডি জোট সব মিলিয়ে ১৬৬টি আসন। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানাতে গেলে যে শক্তির প্রয়োজন, সেই শক্তি থাকবে না বিরোধী শিবিরের। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি একাই পেতে পারে ৩০৪টি আসন।

    আরও পড়ুুন: অবৈধ মাদ্রাসা ভাঙাকে কেন্দ্র করে অশান্ত উত্তরাখণ্ড, মৃত ৪, আহত ২৫০, জারি কারফিউ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৩০৩টি কেন্দ্রের রাশ। পদ্ম শিবিরের জয়রথের চাকা যখন গড়গড়িয়ে চলবে, তখন কংগ্রেস হাঁটবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। অন্তত সমীক্ষার ফলের ইঙ্গিত তেমনই। জানা গিয়েছে, এবার কংগ্রেস পেতে পারে ৭১টি আসন, গতবারের চেয়ে ১৯টি আসন বেশি। সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, রাম মন্দির নির্মাণ, ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা লোপ এবং দেশজুড়ে উন্নয়নের জোয়ার, সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির ওপরই ভরসা রাখছেন দেশের সিংহভাগ মানুষ (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের ব্যবহার করা এ দেশে নতুন নয়। তবে এবার থেকে আর তা করা যাবে না। সোমবার নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Elections 2024) সাফ জানিয়ে দিয়েছে, নির্বাচনের কাজে কোনওভাবেই ব্যবহার করা যাবে না শিশুদের। এই মর্মে কঠোর নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে কমিশনের তরফে।

    জিরো টলারেন্স নীতি

    এ বিষয়ে কমিশন জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করছে। কমিশনের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কোনও কাজে শিশুদের ব্যবহার করা যাবে না। প্রচারে শিশুরা পা মেলাতে পারবে না। পোস্টার বিলি, স্লোগান দেওয়া, মিছিলে হাঁটানো থেকে বিরত রাখতে হবে শিশুদের। নির্বাচন সংক্রান্ত বৈঠকেও শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেই (Lok Sabha Elections 2024) এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে।

    শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন

    প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে প্রচারের সময় শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৬ মেনে চলতে হবে। ওই আইনে যা যা বলা আছে, তা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের কোলে নিয়ে বা কোনও গাড়িতে শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রচারে ব্যবহৃত কোনও কবিতা, গান কিংবা বক্তৃতায় শিশুদের উল্লেখ রাখা যাবে না। তবে কোনও রাজনৈতিক সভায় বাবা-মায়ের সঙ্গে যদি কোনও শিশু আসে, সেক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রচারের অঙ্গ হিসেবে সেই শিশুকে গণ্য করা হবে না। এবং তাতে কোনও বাধাও থাকবে না।

    কমিশনের নির্দেশ মানা না হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কমিশনের নির্দেশিকায়। এ প্রসঙ্গে, ২০১৪ সালে বম্বে হাইকোর্টে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার রায়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে নির্দেশিকায়। নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা (Lok Sabha Elections 2024) হয়েছে, যদি এই নির্দেশ পালন করা না হয়, তাহলে অভিযুক্ত রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে ভারতের নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: বাংলা, বিহারের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও অশান্তি ইন্ডি জোটে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Lok Sabha Elections 2024: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    Lok Sabha Elections 2024: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝ-এপ্রিলে হওয়ার কথা লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। বিরোধী শিবিরে ছন্নছাড়া দশা। ঘেঁটে ঘ ‘ইন্ডি’ জোট। উল্টো দিকে আস্তিন গুটিয়ে নির্বাচনী ময়দানে নেমে পড়েছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। সংগঠনকে শক্তিশালী করে আরও বেশি আসন নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রে ফিরতে চাইছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার।

    ইলেকশন ইন-চার্জ

    এমতাবস্থায় দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ইলেকশন ইন-চার্জদের নাম ঘোষণা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। দলের ইলেকশন মেশিনারিকে সচল রাখতে এবং সমন্বিত পদ্ধতি নিশ্চিত করতেই দেশজুড়ে ইনচার্জদের নাম ঘোষণা করল পদ্মশিবির। বিভিন্ন রাজ্যে প্রচারের অভিমুখ ঠিক করবেন এই ইনচার্জরা। অভিজ্ঞতা, রাজ্যের সংগঠন সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান এবং কৌশলগত ক্ষমতার নিরিখে বেছে নেওয়া হয়েছে ইনচার্জদের। বাংলার তিন ইনচার্জ হলেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য, বিহার বিজেপির দক্ষ নেতা মঙ্গল পাণ্ডে এবং রাঁচির মেয়র আশা লাকড়া। গত লোকসভা নির্বাচনে বাংলার দায়িত্বে ছিলেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। সেবার মোট ৪২টি আসনের মধ্যে ১৮টিতে পদ্ম ফোটান বিজয়বর্গীয়। এবার বাংলায় ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ২০১৩-২০১৭ সাল পর্যন্ত বিহার বিজেপির সভাপতি ছিলেন মঙ্গল পাণ্ডে। নীতীশের মন্ত্রিসভায় ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ঝাড়খণ্ডে আদিবাসীদের পরিচিত মুখ আশা লাকড়া। রাজনৈতিক মহলের মতে, জঙ্গলমহলের মতো আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় পদ্ম ফোটাতে আশাকে ইনচার্জ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে বাংলায় বিজেপির পর্যবেক্ষক নিযুক্ত হয়েছিলেন এই তিনজন। 

    ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ

    যাঁদের (Lok Sabha Elections 2024) ইনচার্জ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে, তাঁদের দক্ষতার ওপর ভরসা করেছেন নাড্ডা। তাঁদের সাংগঠনিক দক্ষতা এবং ইলেকশন ম্যানেজমেন্টও প্রমাণিত হয়েছে অতীতে বহুবার। আসন্ন নির্বাচনে জয়ের ক্ষেত্রে যে সমন্বয়ের প্রয়োজন, তার ওপর জোর দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। ইলেকশন ইনচার্জরা দক্ষ রাজনীতিক। তৃণমূল স্তর থেকে উঠে আসা নেতা। বিভিন্ন রাজ্যে তাঁরা দলীয় সংগঠন মজবুত করতে দক্ষ। তৃণমূল স্তরে ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতেও এঁরা দক্ষ।

    আরও পড়ুুন: ভিড়ের নিরিখে ভ্যাটিকান সিটি এবং মক্কাকেও ছাপিয়ে যাবে অযোধ্যা!

    মাসখানেক আগেই দলের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লির দলীয় দফতরে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন অন্তত ৪০০ আসনে জিতে ফিরতে হবে কেন্দ্রে। প্রধানমন্ত্রীর সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই উঠেপড়ে লেগেছেন গেরুয়া পার্টির সেনানীরা। বিভিন্ন রাজ্যে বিরোধীদের মুখের (Lok Sabha Elections 2024) মতো জবাব দিতে যখন প্রস্তুত হচ্ছে দল, সেই সময়ই নাম ঘোষণা করে দেওয়া হল ইনচার্জদের। আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে যা যা করা প্রয়োজন, তা-ই করে চলেছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা।

    দল যে নির্মল ও স্বচ্ছ নির্বাচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, দলীয় কর্মীদের তা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন নাড্ডা। জন-কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়ার নির্দেশও পদ্ম-কর্মীদের দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। জাতি গঠনেও দলীয় কর্মীদের কাজ করে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইলেকশন ইনচার্জদের জনগণের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো, তাঁদের সমস্যার কথা শোনা এবং পার্টির দৃষ্টিভঙ্গী তাঁদের কাছে তুলে ধরার নিদানও দেওয়া হয়েছে ইলেকশন ইনচার্জদের (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    PM Modi: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। বিরোধীদের অবশ্য ছন্নছাড়া দশা। এমতাবস্থায় আরও বেশি করে আসন নিয়ে এবারও কেন্দ্রের রশি হাতে নিতে চাইছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দিয়ে ১৪০টিরও বেশি জনসভা করাতে চাইছে পদ্মশিবির।

    ‘গাঁও চলো অভিযান’

    জনগণের দোরে পৌঁছতে বিজেপি হাতে নিয়েছে ‘গাঁও চলো অভিযান’। ফেব্রুয়ারির ৪ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে বিজেপির অন্তত একজন কর্মী দেশের সাত লাখ গ্রাম এবং শহরের বুথগুলিতে উপস্থিত থাকবেন। নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে কী কী উন্নয়নমূলক এবং জনকল্যাণমূলক কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে, ভোটারদের কাছে তা তুলে ধরতেই ‘গাঁও চলো অভিযান’ পালন করবেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি সূত্রে খবর, জনসংযোগ করতে প্রধানমন্ত্রী যোগ দিতে পারেন ১৪০টিরও বেশি কর্মসূচিতে। এর মধ্যে যেমন জনসভা রয়েছে, তেমনি রয়েছে মিছিল, রোড-শোও।

    ক্লাস্টার নেতাদের সঙ্গে কথা মোদির

    বিজেপির (PM Modi) একটি সূত্রের খবর, সাত থেকে আটটি লোকসভা নিয়ে একটি ক্লাস্টার গঠন করা হয়েছে। এই ক্লাস্টারগুলির দায়িত্বে রয়েছেন বিজেপির স্থানীয় নেতারা। এই নেতারা নির্বাচনে লড়বেন না। ক্লাস্টারগুলির অন্তত একটি লোকসভা কেন্দ্রে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যোগ দেবেন জনসভা কিংবা রোড-শোয়ে। কথা বলবেন ক্লাস্টার ইনচার্জের সঙ্গে। স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গেও কথা বলবেন। ক্লাস্টারের যে কেন্দ্রটিতে তিনি যাবেন, সেটি বাদে ওই ক্লাস্টারের বাকি আসনগুলির নেতাদের সঙ্গেও কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: পরাক্রম দিবসে সন্ধ্যায় লালকেল্লার অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    পদ্মশিবির সূত্রে খবর, বিভিন্ন কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ এবং যাঁরা প্রার্থী হতে চাইছেন একটি কমিটির মাধ্যমে তাঁদের ওপর নজর রাখছেন ক্লাস্টার ইনচার্জ। এই কমিটিতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং জাতীয় সম্পাদক (সাংগঠনিক) বিএল সন্তোষ। গেরুয়া শিবিরের এক প্রবীণ নেতা জানান, দিল্লি নিজেই একটি ক্লাস্টার। আবার উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানের বিভিন্ন লোকসভা কেন্দ্রে দলের তরফে আয়োজন করা হয়েছে ‘খেল স্পর্ধা’র (ক্রীড়া প্রতিযোগিতা)। এই ‘খেল স্পর্ধা’ হবে দেশের বাছাই করা কিছু লোকসভা কেন্দ্রে। এভাবেই ভোটারদের কাছে পৌঁছতে চাইছে পদ্ম শিবির (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: বিহার থেকে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করবেন মোদি, কবে সভা জানেন?

    PM Modi: বিহার থেকে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করবেন মোদি, কবে সভা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে লোকসভা নির্বাচন। ছন্নছাড়া দশা বিরোধীদের। তবে আস্তিন গুটিয়ে ইতিমধ্যেই লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। এটা অবশ্য আন-অফিশিয়ালি। অফিশিয়ালি পদ্ম-শিবিরের প্রচার শুরু হবে ১৩ জানুয়ারি, বিহার থেকে। নীতীশ কুমারের রাজ্যের চম্পারণ থেকেই প্রচার শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    টার্গেট ৪০

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এদিন বেত্তাই শহরের রামান ময়দানে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এই সভার আগে প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাসও করতে পারেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির সবই বিহার কেন্দ্রিক। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ৪০০-র বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। এজন্য বিভিন্ন রাজ্য নেতৃত্বকে লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বাংলার ক্ষেত্রে এই লক্ষ্যমাত্রা ৩৫। আর নীতীশের রাজ্যে ৪০ আসনেই জিততে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণেই জানুয়ারি মাসজুড়ে বিহারে সভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

    বিহারে সভা করবেন কারা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) তো রয়েইছেন। জানুয়ারির ১৫ তারিখ থেকে বিহারে প্রচারে ঝড় তুলবেন পদ্ম-সেনানীরা। বিহারের তিন জনসভায় সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এগুলি হল বেগুসরাই, বেত্তাই এবং অওরঙ্গাবাদ। জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ নীতীশের রাজ্যে সভা করবেন তিনটি। এগুলি হল সীতামারি, মাধেপুরা এবং নালন্দা। আর বিহারের সীমাঞ্চল এবং ইস্টার্ন রিজিয়নে একাধিক সভা করবেন জেপি নাড্ডা। এক সময় বিজেপির সঙ্গ ধরেছিল নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেড। পরে নীতীশ বেরিয়ে আসেন গেরুয়া ছত্রছায়া থেকে। মহাগটবন্ধন করে টিকিয়ে রেখেছেন সরকার।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তান নয়, রত্নগর্ভা লাক্ষাদ্বীপ এল ভারতেই, লৌহমানবের কীর্তিতে অবাক বিশ্ব

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে মাত দিতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’। এই জোটে শামিল হয়েছে নীতীশের দলও। বিহারে লোকসভার আসন রয়েছে ৪০টি। গত লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ-র দখলে ছিল ৩৯টি আসন। একটিতে জিতেছিল কংগ্রেস। এবার এনডিএ জোট থেকে বেরিয়ে ইন্ডি জোটে শামিল হয়েছে নীতীশের দল। তাই নীতীশকে শিক্ষা দিতে রাজ্যের ৪০টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে চাইছেন বিজেপির (PM Modi) ভোট ম্যানেজাররা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Lok Sabha Elections 2024:  ‘অব কি বার চারশো পার’, নয়া স্লোগান বিজেপির

    Lok Sabha Elections 2024:  ‘অব কি বার চারশো পার’, নয়া স্লোগান বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয় যে নিশ্চিত, তা ধরে নিচ্ছেন পদ্ম নেতারা। তবে আরও বেশি জনসমর্থন নিয়ে কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরতে চাইছেন তাঁরা। কিছু দিন আগেই দিল্লিতে বিজেপির সদর (Lok Sabha Elections 2024) দফতরে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের তাঁর সেই ইচ্ছের কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং।

    নয়া স্লোগান বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রীর সেই আশা পূরণে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে পদ্ম-বাহিনী। বাঁধা হয়েছে নয়া স্লোগানও, ‘তিসরি বার মোদি সরকার, অব কি বার চারশো পার’। বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, ‘তৃতীয়বার মোদি সরকার, এবার চারশো পার’। এপ্রিলের মাঝামাঝি লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) হওয়ার কথা। এই নির্বাচনের রণকৌশল স্থির করতে বুধবার বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন অশ্বিনী বৈষ্ণব, ভূপেন্দ্র যাদব, হিমন্ত বিশ্বশর্মার মতো নেতারা।

    কী নির্দেশ দিলেন নাড্ডা?

    বৈঠকে চারশো আসন পাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগোনোর নির্দেশ দেন নাড্ডা। এই বৈঠকেই বেঁধে দেওয়া হয় নির্বাচনী প্রচারের সুর। নির্বাচনের আগে দলে যাতে বেনোজল ঢুকে না পড়ে, তাই স্ক্রিনিং কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই কমিটিই স্থির করবে, নির্বাচনের আগে অন্য দল থেকে যাঁরা আসবেন, তাঁদের হাতে গেরুয়া ঝান্ডা তুলে দেওয়া হবে কিনা। এর পাশাপাশি গঠন করা হবে ক্লাস্টার কমিটি। প্রতি তিনজন ‘সুপার ওয়ারিয়র’ পিছু থাকবে একটি ক্লাস্টার কমিটি। প্রতি বিধানসভার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে থাকবেন একজন। ইনিই ‘সুপার ওয়ারিয়র’।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    তিন ‘সুপার ওয়ারিয়র’কে নিয়ে যে ক্লাস্টার গঠিত হবে, সেই ক্লাস্টারের দায়িত্বে থাকবেন রাজ্য পর্যায়ের কোনও পদস্থ নেতা। তিন-চারটি লোকসভা কেন্দ্র নিয়ে যে যৌথ ক্লাস্টার তৈরি হবে, সেখানে প্রচারে যাবেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিংহ, জেপি নাড্ডার মতো হেভিওয়েট কেন্দ্রীয় নেতারা। দেশের প্রতিটি রাজ্যের সভাপতিকে তাঁর রাজ্যের সব লোকসভা কেন্দ্রে প্রচারে যেতে হবে। ওই লোকসভা কেন্দ্রগুলির কোনটিতে সংগঠনের হাল কেমন, সে বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট দিতে হবে কেন্দ্রকে। এই রিপোর্ট পাওয়ার পরেই ওই কেন্দ্রে কীভাবে সংগঠন মজবুত করা যাবে, সে দাওয়াই দেওয়া (Lok Sabha Elections 2024) হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    CAA: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের দামামা। তার আগেই লাগু হয়ে যেতে পারে সিএএ (CAA)। কিছু দিন আগেই বঙ্গ সফরে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তখনই তিনি বলেছিলেন, “আজ আমি আপনাদের সামনে বলে যাচ্ছি, সিএএ হচ্ছে এই দেশের আইন। একে কেউ আটকাতে পারবে না।”

    কী বলছেন অমিত শাহ?

    শাহ এও বলেছিলেন, “পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সরকার তৈরি হওয়া মানে শরাণার্থীদের সিএএর মাধ্যমে নাগরিকত্ব দেওয়া। আর দিদি, শরাণার্থী ভাইদের বিভ্রান্ত করেন যে সিএএ হবে, হবে না। আইন বানিয়ে কেন্দ্র আটকে গিয়েছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “আমি আপনাদের সামনে বলে যাচ্ছি, সিএএ হবেই।” তার পর থেকেই চলছিল জল্পনা। শেষমেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এক আধিকারিকের দাবি, শীঘ্রই আইনটি কার্যকর করা হতে পারে। তার পরেই যোগ্যদের দেওয়া হতে পারে ভারতীয় নাগরিকত্ব (CAA)।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় আধিকারিক?

    তিনি বলেন, “আমরা শীঘ্রই সিএএ নিয়ম জারি করতে যাচ্ছি। আইনটি চার বছরেরও বেশি সময় বিলম্বিত হয়েছে এবং আইনটি বাস্তবায়নের জন্য বিধি প্রয়োজন।” ওই আধিকারিক বলেন, “বিধি প্রস্তুত। অনলাইন পোর্টালও প্রস্তুত। পুরো প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে।” তিনি জানান, আবেদনকারীদের অবশ্যই ঘোষণা করতে হবে যে তারা ভ্রমণ সংক্রান্ত কোনও নথি ছাড়াই ভারতে প্রবেশ করেছে। আবেদনকারীদের কাছ থেকে কোনও নথি চাওয়া হবে না।

    উনিশের ডিসেম্বর মাসে লোকসভা ও রাজ্যসভায় পাশ হয় সিএএ বিল। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনও মেলে। তার পরেও ওই আইন লাগু করা হয়নি। নিয়ম অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতির সম্মতি পাওয়ার ছ’মাসের মধ্যে কোনও আইনের রুল জারি করতে হবে। অথবা লোকসভা ও রাজ্যসভার কাছ থেকে তা বাড়ানোর অনুরোধ করতে হবে। রাষ্ট্রপতির সম্মতির পর প্রতি ছ’ মাস অন্তর ওই আইনের ধারা তৈরির জন্য অতিরিক্ত সময় চেয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।  

    আরও পড়ুুন: ইজরায়েলের নিঁখুত ড্রোন নিশানা, খতম হামাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা আল-অরৌরি

    প্রসঙ্গত, সিএএ আন্দোলনের জেরে এ পর্যন্ত ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সিএএর (CAA) সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে একাধিক পিটিশন। এই আইন অনুযায়ী, ২০১৫ সালের আগে প্রতিবেশী দেশ থেকে আসা অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। নাগরিকত্ব পাবেন হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদির টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা ‘অবধারিত’, এবার বলছে ব্রিটিশ দৈনিকও

    PM Modi: মোদির টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা ‘অবধারিত’, এবার বলছে ব্রিটিশ দৈনিকও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে তিনটিতে উড়েছে গেরুয়া নিশান। তার ওপর লোকসভা নির্বাচনের আগে উদ্বোধন হচ্ছে ভারতবাসীর আবেগের রাম মন্দিরের। তাই কেন্দ্রে তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি (PM Modi)। ব্রিটেনের জনপ্রিয় দৈনিক ‘দ্য গার্ডিয়ানে’র দাবি, কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদির টানা তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরা ‘প্রায় অবধারিত’।

    হ্যাটট্রিক করতে চলেছে বিজেপি

    মাসখানেক আগেই শেষ হয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। এর মধ্যে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় এবং রাজস্তানে জয়ী হয়েছে বিজেপি। লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে যা বাড়তি অক্সিজেন যুগিয়েছে পদ্ম-শিবিরকে। ব্রিটেনের ওই দৈনিকের কলামে বলা হয়েছে, এই কারণে ২০২৪ সালে বিজেপি হ্যাটট্রিক করতে চলেছে। ভারতের বর্তমান রাজনৈতিক দৃশ্যপটের ভিত্তিতে নির্বাচনী বিশ্লেষকরাও জানিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি-ই ফের আসতে চলেছে।

    প্রতিপক্ষ ছন্নছাড়া 

    ‘দ্য গার্ডিয়ানে’ বলা হয়েছে, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। এর সঙ্গে রয়েছে বিজেপির হিন্দুত্ববাদী এজেন্ডা। এটা দেশের বৃহত্তম হিন্দু সম্প্রদায়কে উদ্বুদ্ধ করবে। বিশেষত, উত্তরের হিন্দু বলয়ে। ২০১৪ সাল থেকে মোদি যেহেতু জিতে আসছেন, সেহেতু রাজ্য এবং জাতীয় স্তরে বিজেপির জয় হবে অনায়াস। দক্ষিণ ও পূর্ব ভারতে বিজেপির প্রতিপক্ষরা শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও, গোটা দেশের প্রেক্ষিতে তারা ছন্নছাড়া ও দুর্বল। সংবাদপত্রটির রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী – জাতীয় কংগ্রেস চলতি মাসে জয়ী হয়েছে কেবল তেলঙ্গানায়। গোটা দেশের মধ্যে তারা ক্ষমতায় রয়েছে তিনটি রাজ্যে। এভাবে বিজেপির সঙ্গে লড়া যাবে না বলেও জানানো হয়েছে ব্রিটিশ ওই দৈনিকটির প্রতিবেদনে।

    আরও পড়ুুন: সুখ-শান্তিতে ভরে উঠুক নতুন বছর, দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি

    বিজেপিকে হারাতে জোট বেঁধেছে ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইন্ডি’। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই জোটের অন্দরেও রয়েছে মতানৈক্য। যদিও এই জোট বিজেপিকে পরাস্ত করার শপথ নিয়েছে, তা সত্ত্বেও গুরুত্বপূর্ণ কোনও ইস্যুতে আলগা হয়ে যেতে পারে জোটের বাঁধন। প্রতিবেদনটির দাবি, সেই কারণেও কেন্দ্রে বিজেপি ক্রমেই হয়ে উঠছে অপরাজেয়। বিজেপির ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প যাত্রা’র প্রশস্তিও গাওয়া হয়েছে ইংরেজি দৈনিকের ওই প্রতিবেদনে।

    বলা হয়েছে, গত ন’বছরে বিজেপি জনকল্যাণমূলক কী কী কাজ করেছে তার ফিরিস্তি দিতে গোটা দেশের বিভিন্ন শহর ও গ্রামে হাজার হাজার সরকারি আধিকারিককে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। দু’ মাস ধরে জনগণের কাছে এসব তুলে ধরবেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের জেরেই যে বিজেপি ফের কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসবে, গত কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন জনসভায় তা দাবি করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    Lok Sabha Elections 2024: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। এই নির্বাচনে প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে সদ্য সমাপ্ত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজনকে প্রচারের হাতিয়ার করতে চাইছে বিজেপি। সম্মেলনের আয়োজক দেশের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বিশ্বনেতারা। সম্মেলনের সফল নেতৃত্ব দেওয়ায় বুধবার প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে বিজেপি। সেখানেই জি২০-কে অস্ত্র হিসেবে প্রয়োগ করার প্রস্তাবও গৃহীত হয়েছে বলে একটি সূত্রের খবর। সেই প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে রাজ্যগুলিতে। নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে আমজনতাকে জানাতে হবে, নরেন্দ্র মোদির জমানায় অতীতের তুলনায় ভারত বিশ্ব রাজনীতিতে অনেক বেশি সাফল্য পেয়েছে।

    সুকান্ত মজুমদারের বক্তব্য

    বিজেপি নেতৃত্ব অবশ্য জি২০-কে যে প্রচারে তুলে ধরার প্রস্তাব (Lok Sabha Elections 2024) গৃহীত হয়েছে, তা স্বীকার করছেন না। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “এটা নিয়ে প্রচারের প্রয়োজন নেই। গোটা দেশ দেখেছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা কীভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা দেখিয়েছেন। ভারত যে বিশ্বের দরবারে গুরুত্ব পাচ্ছে, এটা তো অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই। যাঁরা এসেছিলেন, সকলেই মোদিজির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন। আর এই গর্ব তো শুধু বিজেপির নয়, গোটা দেশের।”

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “সেই ছোটবেলা থেকে আমরা বলে এসেছি ভারত আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে। অতুলপ্রসাদ সেনের সেই বাণী যে এতদিন পরে সফল হয়েছে, তারই প্রমাণ দেখা গিয়েছে জি২০ সম্মেলনে। শুধু সরকারের কর্মসূচি না রেখে, রাজনীতিতে আটকে না রেখে মোদিজি যেভাবে এই সম্মেলনকে গোটা দেশে ছড়িয়ে দিয়েছেন, মানুষের সম্মেলন করে দিয়েছেন, দেশ তো তা মনে রাখবেই। ভারত যে বিশ্বগুরু, তা এবার নতুন করে প্রতিষ্ঠিত। আমাদের বলার দরকার নেই, বাকিরাই সেটা বলবে।” বিজেপি সূত্রে খবর, দলের লক্ষ্য হল, যাঁরা জি২০ সম্মেলন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন, তাঁদের কাছেও এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে যে গোটা বিশ্বে বড় (Lok Sabha Elections 2024) জায়গা পেয়েছে ভারত। মোদিকে সকলে মেনে নিয়েছেন ‘বিশ্বনেতা’ হিসেবে।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

    এদিকে, নির্ধারিত সময়ের মাসখানেক আগেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা ২০২৪ সালের এপ্রিলে। জানা গিয়েছে, মার্চ মাসেই শুরু হয়ে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচন-পর্ব। শেষ হয়ে যাবে এপ্রিলের প্রথম দিকেই। এপ্রিলের চাঁদিফাটা রোদ্দুর থেকে ভোটকর্মী ও ভোটারদের স্বস্তি দিতেই নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) এগিয়ে আসতে পারে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share