Tag: lok sabha polls 2024

lok sabha polls 2024

  • Lok Sabha Polls 2024: দেশজুড়ে শুরু হতে চলেছে ভোট গণনা, কেমন হয় পুরো প্রক্রিয়া?

    Lok Sabha Polls 2024: দেশজুড়ে শুরু হতে চলেছে ভোট গণনা, কেমন হয় পুরো প্রক্রিয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৪ জুন। দেশজুড়ে শুরু হতে চলেছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Polls 2024) ফল গণনা। গণনা শুরু সকাল ৮টায়। গণনা হবে রাজ্যের ৪২টি লোকসভা আসনের ফলও। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই স্পষ্ট হতে শুরু করবে, কেন্দ্রের রাশ কার হাতে যাবে। বিভিন্ন সংস্থার করা বুথ ফেরত সমীক্ষায় দাবি, তৃতীয়বারের জন্য দিল্লির তখতে বসতে চলেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। মুম্বইয়ের সাট্টা বাজারের বুকিদের দাবিও তাই। কয়েকটি সংস্থার এক্সিট পোলের দাবি, দিল্লির রাশ থাকবে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’র হাতে। তবে গণনার ফলই বলে দেবে শেষতক দিল্লি যাবে কার দখলে।

    কড়া নিরাপত্তায় স্ট্রংরুম (Lok Sabha Polls 2024)

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Polls 2024) হয়েছে সাত দফায়। ভোট শুরু হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। শেষ দফার নির্বাচন হয়েছে পয়লা জুন। ভোটগ্রহণ-পর্ব শেষে স্টোররুমে রাখা হয়েছে ইভিএম এবং ভিভিপ্যাট। এই স্টোররুমকে বলা হয় স্ট্রংরুম। জোড়া তালার পাশাপাশি এই স্ট্রংরুমজুড়ে করা হয়েছে কঠোর নিরাপত্তার। এবার নির্বাচন হয়েছে দেশের ৫৪৩টি আসনে। সকাল আটটায় শুরু হবে গণনা। প্রার্থী কিংবা তাঁদের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে খোলা হয় স্ট্রংরুমের সিলড তালা। তালা খোলার সময় উপস্থিত থাকেন রিটার্নিং অফিসাররা এবং নির্বাচন কমিশনের তরফে নিযুক্ত স্পেশাল পর্যবেক্ষক। পুরো প্রক্রিয়াটির ভিডিও করা হয়।

    কাউন্টিং টেবিলে ইভিএম

    সিসিটিভির নজরদারিতে কাউন্টিং টেবিলে নিয়ে যাওয়া হয় ইভিএম। প্রতিটি কন্ট্রোল ইউনিটের একটি মৌলিক আইডি নম্বর থাকে। সিলের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয় সেই নম্বর। কন্ট্রোল ইউনিটে চাপ দিলেই ইভিএমে দেখা যাবে কোন প্রার্থীর পাশে কতগুলি ভোট পড়েছে। গণনার শুরুতেই হয় পোস্টাল ব্যালট কাউন্টিং। পোস্টাল ব্যালট গণনার পর শুরু হয় ইভিএমের ভোট গণনা। কোন আসনে কে এগিয়ে, পিছিয়েই বা কে তা বোঝা যেতে পারে সকাল ন’টা থেকেই।

    আর পড়ুন: নিরাপত্তা দিতে হবে কাউন্টিং এজেন্টদের পরিবারকেও, ফরমান নির্বাচন কমিশনের

    প্রশ্ন হল, গণনাকেন্দ্রে কারা ঢুকতে পারেন? জানা গিয়েছে, প্রার্থী, তাঁদের ইলেকশন বা কাউন্টিং এজেন্ট, ভোটের ডিউটিতে থাকা পাবলিক সার্ভেন্ট অথবা নির্বাচন কমিশনের অথোরাইজড কোনও ব্যক্তি ঢুকতে পারবেন গণনা কেন্দ্রে। গণনাকেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢোকা যায় না। ভোটের ফল নিয়ে কোনও প্রার্থী কিংবা তাঁর এজেন্ট সন্তুষ্ট না হলে পুনর্গণনার দাবি জানাতে পারেন। গণনা শেষে প্রত্যেক প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটের ডেটায় চোখ বোলান রিটার্নিং অফিসার। তার পরেই ঘোষণা করেন বিজয়ী প্রার্থীর নাম (Lok Sabha Polls 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Polls 2024: রেকর্ড ভোট অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে, কত শতাংশ জানেন?

    Lok Sabha Polls 2024: রেকর্ড ভোট অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে, কত শতাংশ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড ভোট পড়ল জম্মু-কাশ্মীরের অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে (Lok Sabha Polls 2024)। শনিবার ষষ্ঠ দফায় নির্বাচন হয়েছে এই আসনে। দিনের শেষে দেখা গিয়েছে মতদান করেছেন ৫৩ শতাংশ ভোটার। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল মাত্র ৯ শতাংশ। এবার ভোটদানের হার বাড়ল ৬ গুণ।

    রেকর্ড ভোট (Lok Sabha Polls 2024)

    এদিন বেলা তিনটের মধ্যেই এই কেন্দ্রে ভোট পড়ে গিয়েছিল ৪৫ শতাংশ। বেলা ১টার মধ্যে ভোট পড়েছিল ৩৫ শতাংশ। রাজৌরির বুদ্ধল এলাকায় ভোট পড়েছে ৬৮ শতাংশ। কুলগাম বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটদানের হার ৩৪ শতাংশের কিছু বেশি। সামগ্রিকভাবে অনন্তনাগ, কুলগাম, সোপিয়ান এবং পুলওয়ামার চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলায়। বিকেল পাঁচটার মধ্যে এই দুই জেলায় ভোট পড়ে যায় (Lok Sabha Polls 2024) ৬৫ শতাংশ।

    ভোটারদের উৎসাহ 

    জম্মু-কাশ্মীরের পাঁচটি লোকসভা আসনে নির্বাচন হয়েছে পাঁচ দফায়। ষষ্ঠ দফায় ভোট হয়েছে অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে। এর আগে বেশি ভোট পড়েছিল শ্রীনগর ও বারামুল্লায়। শতাংশের হিসেবে এই দুই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল যথাক্রমে ৩৫ ও ৫৯। রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলায় ভোটারদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। উনিশের নির্বাচনে এই কেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যা ছিল ১৩.৯৩ লাখ। সেটাই এবার বেড়ে হয়েছে ১৮.৩৬ লাখ। এর মধ্যে প্রথমবার ভোট দেবেন এমন ভোটারের সংখ্যা ৮১ হাজার। এই লোকসভা কেন্দ্রে কাশ্মীরি পণ্ডিত ভোটার ছিলেন প্রায় ২৫ হাজার।

    আর পড়ুন: ফের জমি দখল! ১০ লক্ষ টাকা দাবি তৃণমূল ঘনিষ্ঠ জমি মাফিয়ার, দায়ের হল অভিযোগ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রার্থী হাসনেইন মাসুদি। তিনি পেয়েছিলেন মাত্র ৪০ হাজার ১৮০টি ভোট। যদিও ভোটারের সংখ্যা সেবার ছিল ১৩ লাখের কিছু বেশি। ভোট দিয়েছিলেন মাত্র ৯ শতাংশ ভোটার। এই নির্বাচনের পরেই ভূস্বর্গে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা। তার পরেই বাড়ল ভোটদানের হার। অথচ ২০১৪ সালে এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল ২৮ শতাংশ। এই কেন্দ্রে সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছিল ১৯৮৪ সালে, ৭০ শতাংশ। আর সব চেয়ে কম ভোট পড়েছিল ১৯৮৯ সালে, মাত্র ৫ শতাংশ। বর্তমানে রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলা অনন্তনাগ লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। সীমানা পুনর্বিন্যাসের ফলেই এটা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, ১৯৬৭ সাল থেকে ২০২২ সালের আগে পর্যন্ত ভূস্বর্গে হয়নি সীমানা পুনর্বিন্যাস। ৩৭০ জারি থাকায় ওই কাজ হয়নি। উনিশে রদ হয় ৩৭০ ধারা। তার পরেই শুরু হয় সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ (Lok Sabha Polls 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাটে উঠেছে ব্যালট। এখন ভোটগ্রহণ হয় ইভিএমে। কেবল বোতাম টিপেই পছন্দের প্রার্থীর নাম ও প্রতীকের পক্ষে মতদান করা যায় (Lok Sabha Elections 2024)। প্রার্থী পছন্দ না হলে নোটা বোতামে চাপ দেন অনেকেই। এবার আসুন, জেনে নেওয়া যাক কীভাবে কাজ করে ভোট নেওয়ার এই যন্ত্র।

    ইভিএম (Lok Sabha Elections 2024)

    ‘ইভিএম’ হল ‘ইলেক্ট্রনিক্স ভোটিং মেশিন’। এর তিনটি ইউনিট থাকে। প্রথমটি ভোটিং ইউনিট বা ব্যালট ইউনিট। দ্বিতীয় ইউনিটটি হল ভিভি প্যাট মেশিন বা ভোটার ভেরিফায়েবল পেপার অডিট ট্রেইল। আর তিন নম্বর ইউনিটটি হল কন্ট্রোল ইউনিট। এই তিনটি ইউনিটের মধ্যে ব্যালট ইউনিট ও ভিভি প্যাট বসানো থাকে ভোট কেন্দ্রের ভিতর যে অংশটি চট দিয়ে ঘেরা থাকে, সেখানে। এই ঘেরাটোপের ভিতরে ঢুকেই ভোট দেন ভোটার। কন্ট্রোল ইউনিটটি থাকে পোলিং অফিসারের কাছে (Lok Sabha Elections 2024)।

    জ্বলবে আলো

    ভোটারের পরিচয়পত্র পরীক্ষা করার পর পোলিং অফিসার বা প্রিসাইডিং অফিসার একটি বোতাম টিপলে ব্যালট ইউনিটটি অ্যাক্টিভেট হয়। অর্থাৎ ভোট গ্রহণের জন্য মেশিন প্রস্তুত। ভোটারকে এটা জানান দিতে একটা আলো জ্বলবে। এবার ভোটার তাঁর পছন্দের প্রার্থী ও তাঁর প্রতীকের পাশের বোতাম টিপবেন। পাশের ভিভি প্যাটের ভিতরে থাকা একটি কাগজে ওই প্রতীক ও প্রার্থীর নাম ফুটে উঠবে। এটি দেখার জন্য ভোটার সময় পাবেন মাত্র সাত সেকেন্ড। তার পর ফের ভিভি প্যাট এবং ব্যালট ইউনিট অন্ধকার হয়ে যাবে। অর্থাৎ স্লিপিং মোডে চলে যাবে মেশিন। পরের ভোটার এলে এবং পোলিং অফিসার বা প্রিসাইডিং অফিসার একটি বোতাম টিপলে আবারও সক্রিয় হবে মেশিন।

    একই ব্যক্তি একাধিক ভোট দিতে পারেন না

    মনে রাখতে হবে, ভোটার একবার কোনও বোতামে চাপ দেওয়ার পর আর যতবারই অন্য যে কোনও বোতামই টিপুন না কেন, মেশিন আর কাজ করবে না। কারণ ব্যালট ইউনিট ও ভিভিপ্যাটের জিয়ন কাঠি রয়েছে প্রিসাইডিং অফিসারের সামনে থাকা কন্ট্রোল ইউনিটের একটি বোতামেই। তাই বুথে ঢোকার আগেই ভোটারকে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে হবে তিনি কোন প্রার্থীকে ভোট দিতে চান, নাকি নোটার বোতাম টিপতে চান। ইভিএম চলে ব্যাটারিতে। তাই হঠাৎ করে পাওয়ার কাট কিংবা লোডশেডিং হলেও, ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে না। ইভিএমে যে ডেটা জমা হয়েছে, তাও নষ্ট হবে না। এই ইভিএমের সঙ্গে ব্লু-টুথ, পেন ড্রাইভ, ইউএসবি পোর্ট বা ওয়াইফাই কানেকশনও করা যাবে না ইভিএমের কোনও ইউনিটের সঙ্গেই। অর্থাৎ ভোটারের ভোট সুরক্ষিত।

    কীভাবে জানবেন কোথায় পড়ল আপনার ভোট

    মনে রাখতে হবে, ইভিএমের তিনটি ইউনিট ইন্টার-কানেক্টেড থাকে ইভিএমের নিজস্ব পোর্ট দিয়ে। ইউনিটের পিছনে থাকে অন-অফ সুইচ। পোর্টেবল মোড আর ওয়ার্কিং মোড বাটন। কন্ট্রোল ইউনিটে বোতাম টিপলে সেখানে লাল আলো জ্বলবে। ব্যালট ইউনিটে জ্বলবে সবুজ আলো। ভোট দেওয়া হয়ে গেলে একটি শব্দ শুনতে পাবেন। ভিভিপ্যাটে চোখ রাখলেই দেখবেন সেখানেও জ্বলেছে আলো। একটি এটিএম কাগজের মতো কাগজ ঝুলছে, সেখানে ছাপা হয়েছে কোথায় পড়ল আপনার ভোট। ভোটার জানতে পারলেন, যে প্রার্থীর পক্ষে মতদান করেছেন তিনি, সেখানেই ভোট পড়েছে।

    মক পোল পর্ব

    নির্বাচন শুরু হয় সকাল সাতটায়। তার আগে চলে মক ভোট পর্ব। ইভিএম যে ঠিকঠাক আছে, সেটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয় প্রার্থীদের পোলিং এজেন্টদেরও। সমস্ত প্রার্থীর পোলিং এজেন্টের উপস্থিতিতে প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং এজেন্টরা অন্তত ৫০টি ভোটের একটি মক পোলিং করেন। প্রত্যেকে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে নির্দিষ্ট সংখ্যাক ভোট দেন। নির্দল প্রার্থীদের পোলিং এজেন্ট না থাকলেও প্রিসাইডিং অফিসার পোলিং অফিসার নির্দল প্রার্থীকে ভোট দিয়ে দেখে নেন। সব শেষে হিসেব মিলিয়ে দেখে নেওয়া হয় মোট পোলড ভোট আর প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা মিলছে কিনা। ইভিএমে কোনও ত্রুটি থাকলে, বদলে ফেলা হয় মেশিন।

    আর পড়ুন: ‘আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটে’র ‘হারানো সন্তান’রা পালন করেন হিন্দুধর্ম!

    প্রশ্ন হল, এই নির্বাচনী মহাযজ্ঞের খরচ কত? একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। একটা ব্যালট ইউনিটের দাম ৭ হাজার ৯০০ টাকা, কন্ট্রোল ইউনিটের দাম ৯ হাজার ৮০০ টাকা, ভিভিপ্যাটের দাম ১৬ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে নির্বাচন হবে ৫৪৩টি লোকসভা কেন্দ্রে। ভোটার রয়েছেন ৯৭ কোটি। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের হিসেব অনুযায়ী, এবার লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন করতে খরচ হবে ১ লাখ কোটি টাকা। অর্থাৎ একটি ভোটের মূল্য ১ হাজার ৩১ টাকা। বিপুল পরিমাণ এই খরচ বহন করেন দেশবাসীই, ট্যাক্সের মাধ্যমে। তাই ভোট (Lok Sabha Elections 2024) না দেওয়াটা কোনও কৃতিত্বের কথা নয়। বুথে গিয়ে ভোট দিন পছন্দের প্রার্থীকে। মজবুত করুন বিশ্বের বহত্তম গণতন্ত্রের ভিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Drugs Seized: ভোটের আবহেই উদ্ধার মাদক, বেআইনি নগদ, টাকার অঙ্ক জানেন?

    Drugs Seized: ভোটের আবহেই উদ্ধার মাদক, বেআইনি নগদ, টাকার অঙ্ক জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে লোকসভা নির্বাচন। ভোট গ্রহণ হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে চতুর্থ দফার নির্বাচন। ২০ মে, সোমবার হবে পঞ্চম দফার নির্বাচন। তার আগে শনিবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, নির্বাচন-পর্বে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৮ হাজার ৮৮৯ কোটি টাকার সামগ্রী। এর ৪৫ শতাংশই মাদক (Drugs Seized)।

    কী জানাল কমিশন? (Drugs Seized)

    কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, নিয়মিত তল্লাশি অভিযান চালানোয় মাদক এবং সাইকোট্রপিক জিনিসপত্র মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ জিনিসপত্র। এর সিংহভাগই মাদক। পয়লা মার্চ থেকে নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা, চালাচ্ছে নজরদারিও। তার ফলেই বাজেয়াপ্ত হয়েছে মাদক-সহ বিপুল পরিমাণ জিনিসপত্র। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, যেসব জিনিস বাজেয়াপ্ত হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে মাদক, মদ, দুর্মূল্য ধাতু, খয়রাতির জিনিসপত্র এবং নগদ টাকা (Drugs Seized)।

    বাজেয়াপ্ত বিপুল পরিমাণ মাদক 

    জানা গিয়েছে, নির্বাচন শুরুর আগে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার, দুই নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার এবং সুখবীর সিং সান্ধু বৈঠক করেন রাজ্যের ডিজির সঙ্গে। বৈঠকে ছিলেন ডিআরআই, ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ড, রাজ্য পুলিশ এবং অন্যান্য সংস্থার প্রতিনিধিরা। কমিশন সূত্রে খবর, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার পর গত দু’মাসে বাজেয়াপ্ত হয়েছে বিপুল পরিমাণ জিনিসপত্র। কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, গত তিন দফার নির্বাচনের প্রচারের ওপর কড়া নজর রেখেছিল নির্বাচন কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষ থেকে ভোটারদের প্রভাবিত করার কোনও চেষ্টা হচ্ছে কিনা, সেদিকেই নজর রাখা হয়েছিল। সিইও এবং এনফোর্সমেন্ট এজেন্সিগুলিকে এ ব্যাপারে কড়া নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আর পড়ুন: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির স্বার্থে সব করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক”, তোপ মোদির

    মাদক এবং অন্যান্য জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করার এই অভিযান চলবে বলেও জানানো হয়েছে কমিশনের তরফে। কমিশন জানিয়েছে, গুজরাট এটিএস, এনসিবি এবং ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ড একাধিকবার যৌথ অভিযান চালিয়েছে। গত তিন দিনের এই অভিযানে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ৮৯২ কোটি টাকা মূল্যের মাদক। এই নির্বাচন সাক্ষী হয়ে রইল মাদক পাচারের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার। গুজরাট, মহারাষ্ট্র এবং দিল্লি ছাড়াও দেশের অন্যান্য রাজ্য থেকেও বাজেয়াপ্ত হয়েছে মাদক (Drugs Seized)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: উত্তর-পূর্ব ভারতে ভোট দিয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক মানুষ, কেন জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: উত্তর-পূর্ব ভারতে ভোট দিয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক মানুষ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের মেগা শো। নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে তৃতীয় দফার নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। নির্বাচন শুরু হয়েছে ১৯ এপ্রিল। শেষ দফার নির্বাচন হওয়ার কথা পয়লা জুন। ফল বেরবে ৪ জুন। এবারের নির্বাচনে উঠে এসেছে একটি উল্লেখযোগ্য তথ্য। সেটি হল, এবার নির্বাচনে উত্তর-পূর্ব ভারতের ভোটাররা অংশ নিয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক।

    নির্বাচন কমিশনের আশ্বাস (Lok Sabha Elections 2024)

    এবার নির্বাচন কমিশনের তরফে আগেভাগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল অবাধ, মুক্ত এবং স্বচ্ছ নির্বাচনের স্বার্থে যা যা করণীয়, তা করা হবে। এবার নির্বাচন হচ্ছে অষ্টাদশ লোকসভার। লোকসভার মোট আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। তবে নির্বাচন হচ্ছে ৫৪৩টিতে। নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করার দিনই কমিশন জানিয়ে দিয়েছিল শান্তিপূর্ণ ভোট হবে। ভোটারদের আরও বেশি করে ভোট দেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছিল কমিশন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই এবার উত্তর-পূর্বের ভোটাররা ভোট দিয়েছেন হাত উপুড় করে (Lok Sabha Elections 2024)।

    রেকর্ড ভোট!

    জানা গিয়েছে, বিচ্ছিন্ন হাতে গোণা কয়েকটি ঘটনা ছাড়া প্রথম ও দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হয়েছে শান্তিপূর্ণই। উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির কোথাও বৃষ্টি, কোথাও আবার তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে ভোট দিতে বেরিয়েছেন দলে দলে মানুষ। জানা গিয়েছে, প্রায় ৬৫ শতাংশ ভোটার এবার মতদান করেছেন। অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিমে ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে  নির্বাচন। উত্তর-পূর্ব ভারতের জনসংখ্যা ৬০ মিলিয়ন। লোকসভায় তাঁদের প্রতিনিধিত্ব করেন ২৫ জন সাংসদ।ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং অসমে ভোট দিয়েছে ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষ। নাগাল্যান্ডের ছ’টি জেলায় একজনও ভোট দেননি। যার জেরে এই রাজ্যে ভোটের হার ৫৭ শতাংশ। অরুণাচল প্রদেশে মতদানের হার প্রায় ৬৭ শতাংশ। এখানে বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির দশজন প্রার্থী রয়েছেন। এঁদের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খাণ্ডু এবং ডেপুটি চওনা মেই নির্বাচিত হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। সিকিমে ৩২টি বিধানসভা আসনেও নির্বাচন হয়েছে। এখানে সাংসদ রয়েছেন একজন। ভোট পড়েছে ৭৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: ‘‘অনেক লোককে আজকাল কেনা–বেচা যায়’’, সন্দেশখালির ভিডিও নিয়ে তৃণমূলকে তোপ দিলীপের

    একশো শতাংশ ভোটারই যাতে নির্বাচনে অংশ নেন, তাই ব্যাপক প্রচার করেছিল লোক জাগরণ মঞ্চ অসম। সবাইকে ভোটদানের আহ্বান জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশনও। তারই সুফল ফলেছে। এবার ভোট দিয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক ভোটার (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Terrorists Attack: বায়ুসেনার কনভয়ে জঙ্গি হামলা, ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, শহিদ জওয়ান

    Terrorists Attack: বায়ুসেনার কনভয়ে জঙ্গি হামলা, ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, শহিদ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনের মুখে আতঙ্ক ছড়াতে ভূস্বর্গে এলোপাথাড়ি গুলি জঙ্গিদের (Terrorists Attack)। শনিবার রাত বারোটা নাগাদ কাশ্মীরের পুঞ্চ জেলায় বায়ুসেনার কনভয় লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে সন্ত্রাসবাদীরা। ঘটনায় জখম হয়েছেন এক জওয়ান। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও চার জওয়ান। এদিন সুরানকোটের ওপর দিয়ে যখন বায়ুসেনার কনভয় যাচ্ছিল, তখন আচমকাই গুলি বর্ষণ শুরু করে জঙ্গিরা।

    জখম ৫ (Terrorists Attack)

    জখম হন পাঁচ জওয়ান। উধমপুরের কমান্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত্যু হয় একজনের। জঙ্গিরা হঠাৎই গুলি চালাতে শুরু করায় হকচকিয়ে যান বায়ুসেনার জওয়ানরা। ঘটনার প্রাথমিক অভিঘাত কাটিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলে বায়ুসেনা। দু’পক্ষে চলছে তুমুল গুলির লড়াই (Terrorists Attack)। এরই পাশাপাশি শুরু হয়েছে জঙ্গি দমন অভিযান। সূত্রের খবর, এলাকাটি ঘিরে ফেলেছে রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের স্থানীয় ইউনিট। জঙ্গিদের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান।  জঙ্গি হামলার যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে দেখা গিয়েছে বায়ুসেনার কনভয়ে থাকা একটি গাড়ির উইন্ডস্ক্রিনে অন্তত এক ডজন গুলির দাগ রয়েছে। গাড়িটিতে আগুনও ধরে যায়।

    কী বলছে বায়ুসেনা?

    বায়ুসেনার তরফে এক্স হ্যান্ডেলে বলা হয়েছে, “সাহসিতার এলকায় তাদের কনভয়ে যে হামলা হয়েছে, তা নিরাপদেই ছিল। জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চ জেলায় সাহসিতার এলাকায় আচমকাই ভারতীয় বায়ুসেনার একটি কনভয়ে হামলা চালায় জঙ্গিরা। এলাকাটি ঘিরে ফেলা হয়েছে। শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান। কনভয় নিরাপদেই রয়েছে। বিস্তারিত জানতে চলছে তদন্ত।”

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন অরবিন্দর, কেন জানেন?

    চলতি বছর এই অঞ্চলে এটাই প্রথম বড় ধরনের কোনও হামলা চালাল জঙ্গিরা। গত বছরও ধারাবাহিকভাবে সেনার ওপর হামলা চালিয়েছিল সন্ত্রাসবাদীরা। জঙ্গিদের কাছে একে অ্যাসল্ট রাইফেল ছিল। সেনার তরফে জানানো হয়েছে, ঘটনার পরে পরেই স্থানীয় জঙ্গলে গা ঢাকা দিয়েছে জঙ্গিরা। রবিবার বেলা ১২টা পর্যন্তও জঙ্গিদের নাগাল পাওয়া যায়নি। ঘটনায় গ্রেফতারও করা যায়নি কোনও জঙ্গিকে।

    ২০১৯ সালের ১৪ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে তুলে নেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। তার পর থেকে ক্রমেই ছন্দে ফিরছে ভূস্বর্গ। আগের চেয়ে এখন উপত্যকায় বেড়েছে পর্যটকদের আনাগোনাও। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, লোকসভার নির্বাচনের প্রস্তুতিও চলছে জোরকদমে। এহেন আবহে সেনার ওপর হামলা চালিয়ে এলাকায় সন্ত্রাসের বাতাবরণ সৃষ্টি করতে চাইছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা (Terrorists Attack)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Arvinder Singh Lovely: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন অরবিন্দর, কেন জানেন?

    Arvinder Singh Lovely: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন অরবিন্দর, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের সভাপতি পদে ইস্তফা দিয়েছিলেন দিন কয়েক আগে। এবার পুরোপুরি দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন দিল্লির প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি অরবিন্দর সিং লাভলি (Arvinder Singh Lovely)। শনিবার তিনি হাতে তুলে নেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা। অরবিন্দর যে বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন, সে জল্পনা ছিলই। কেবল তিনিই নন, দিল্লি কংগ্রেসের আরও কয়েকজন পদাধিকারি পদ্ম শিবিরে নাম লেখাতে পারেন বলেও জল্পনা।

    বিজেপিতে যোগ অরবিন্দরের (Arvinder Singh Lovely)

    এঁরা প্রত্যেকেই আম আদমি পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের জোটের বিরোধিতায় সরব হয়েছিলেন। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী, বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে এবং দিল্লির বিজেপি সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেবের উপস্থিতিতে গেরুয়া শিবিরে যোগ দেন তিনি (Arvinder Singh Lovely)। এদিন অরবিন্দরের সঙ্গেই পদ্ম পার্টিতে নাম লেখান প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক রাজকুমার চহ্বান, নসিব সিংহ এবং নীরজ বাসোয়া। দিল্লির প্রাক্তন যুব কংগ্রেস সভাপতি অমিত মল্লিকও যোগ দেন বিজেপিতে।

    কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রী ছিলেন

    ২০০৩ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দিল্লিতে শীলা দীক্ষিতের নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রী ছিলেন অরবিন্দর। ২০১৭ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন অরবিন্দর। বছর দেড়েকের মধ্যেই ফের ফেরেন হাত শিবিরে। তারপর এবার আবারও ফিরে গেলেন গেরুয়া শিবিরে। চলতি বছর এপ্রিলের শেষেই কংগ্রেস ও আপের জোট এবং কংগ্রেসের তরফে কানহাইয়া কুমারের মতো অপরিচিতদের দিল্লিতে প্রার্থী করা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে চিঠি দেন অরবিন্দর। তার পরেই ইস্তফা দেন কংগ্রেস সভাপতির পদে।

    আরও পড়ুুন: পেঁয়াজ রফতানিতে উঠল নিষেধাজ্ঞা, আরোপ হল ন্যূনতম রফতানি মূল্য

    দিল্লিতে লোকসভা আসন রয়েছে সাতটি। ২৫ মে নির্বাচন হবে এক দফায়। আপের সঙ্গে জোট গড়ে এখানে লড়ছে কংগ্রেস। আপ প্রার্থী দিয়েছে চারটি আসনে। আর কংগ্রেস প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে তিনটি কেন্দ্রে। আপের সঙ্গে এই জোট নিয়েও অসন্তুষ্ট ছিলেন দিল্লির কংগ্রেস নেতাদের একাংশ। তার জেরেই ঘর ভাঙছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Arvinder Singh Lovely)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “গোধরাকাণ্ডের অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন বিরোধীরা”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “গোধরাকাণ্ডের অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন বিরোধীরা”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গোধরাকাণ্ডের অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন বিরোধীরা।” শনিবার বিহারের দ্বারভাঙায় বিজেপি আয়োজিত একটি নির্বাচনী জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগের আঙুল যে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের দিকে, প্রধানমন্ত্রী তাঁর নাম না নিলেও, তা বুঝতে অসুবিধা হয় না। লালু-পুত্র তথা বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবের নামও মুখে আনেননি প্রধানমন্ত্রীকে। লালুকে তিনি ‘শাহজাদার বাবা’ বলে কটাক্ষ করেছেন।

    প্রধানমন্ত্রীর তোপ (PM Modi)

    গোধরাকাণ্ডের সময় রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু। তাঁর নাম না নিয়েই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গোধরায় ট্রেনে আগুন লাগানোর ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন তিনি। ওই ঘটনায় জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ৬০ জন করসেবকের। এটা কী সোনিয়া ম্যাডামের শাসনকাল নয়!” প্রসঙ্গত, গোধরাকাণ্ডের সময় সোনিয়াই ছিলেন কংগ্রেসের সভাপতি এবং ইউপিএ চেয়ারপার্সন। এই ইউপিএ সরকারই ছিল সেই সময়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গোধরাকণ্ডে দোষীদের আড়াল করতে চেয়েছিলেন তৎকালীন রেলমন্ত্রী। পুরো ঘটনার দায় চাপাতে চেয়েছিলেন করসেবকদের ঘাড়ে। যদিও তাঁর উদ্দেশ্য সফল হয়নি। গোধরার অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আদালত। এটাই বিরোধীদের ইতিহাস।”

    মোদির নিশানায় লালু!

    গোধরাকাণ্ডের তদন্তে একটি কমিটি গঠন করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) অভিযোগ, “তৎকালীন রেলমন্ত্রী সেই কমিটিকে এমন একটি রিপোর্ট লিখতে দিয়েছিলেন, যাতে অভিযুক্তদের খালাস করে দেওয়া হয়। কিন্তু আদালত তাঁর সেই রিপোর্ট ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। যারা দোষী ছিল, তারা শাস্তি পেয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে তো আবার মৃত্যুদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে ‘স্টিং অপারেশনের’ ভিডিওর সিবিআই তদন্তের দাবি বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধীরা সব সময় সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। দেশের মানুষ সব দেখছেন। বিরোধীরা সব সময় তোষণের রাজনীতি করেন। সেনাবাহিনীতে ধর্মের ভেদাভেদ করার চেষ্টা করেন। সেনার হয়ে যাঁরা লড়াই করেন, শহিদ হন, তাঁরা সকলেই ভারত মায়ের সন্তান। বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ করতে চায় বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rahul Gandhi: “শীর্ষ পদে পৌঁছানোর আগে রায়বরেলিতে জিতুন”, রাহুলকে ‘পরামর্শ’ কাসপারভের

    Rahul Gandhi: “শীর্ষ পদে পৌঁছানোর আগে রায়বরেলিতে জিতুন”, রাহুলকে ‘পরামর্শ’ কাসপারভের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শীর্ষ পদে পৌঁছানোর আগে রায়বরেলি কেন্দ্র থেকে জিতুন।” এক্স হ্যান্ডেলে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) এমনই ‘পরামর্শ’ দিয়েছেন কিংবদন্তী সুপার গ্রান্ডমাস্টার গ্যারি কাসপারভ। পরে অবশ্য এই দাবাড়ু জানান, নিছক মজার করার উদ্দেশেই এই মন্তব্য করেছেন তিনি। একে মজা হিসেবেই দেখা উচিত।

    কী বললেন কাসপারভ? (Rahul Gandhi)

    একেবারে শেষ মুহূর্তে উত্তরপ্রদেশের রায়বরেলি লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হিসেবে রাহুলের নাম ঘোষণা করে কংগ্রেস। শুক্রবারই মনোনয়নপত্রও জমা দিয়েছেন তিনি। এদিনই রাহুলকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন দাবাখেলার প্রাক্তন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের সময় এক সাক্ষাৎকারে দাবা খেলার প্রতি আকর্ষণের কথা জানিয়ে কাসপারভকে প্রিয় দাবাড়ু বলে বর্ণনা করেছিলেন রাহুল (Rahul Gandhi)। দাবা ও রাজনীতির তুলনাও করেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, “প্রতিপক্ষের ওপর কাসপারভ যে চাপের কৌশল প্রয়োগ করেন, তা অত্যন্ত কার্যকরী।”

    রাহুলের দাবা-প্রেম!

    দাবায় বিশ্বজয় করতে পারলেও, রাজনীতির ময়দানে চূড়ান্ত ব্যর্থ কাসপারভ। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরোধিতায় আন্দোলনে নেমে গ্রেফতার হওয়ার পরে দেশ ছাড়তে হয়েছিল তাঁকে। সম্প্রতি তাঁকে জঙ্গি তকমাও দিয়েছে পুতিনের সরকার। সেই তিনিই রাহুলকে দিয়েছেন ‘পরামর্শ’! সম্প্রতি কংগ্রেসের তরফে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। তাতে দেখা যায়, প্রচারের ফাঁকে মোবাইলে দাবা খেলছেন রাহুল। এখানে উল্লেখ করা হয় রাহুলের প্রিয় খেলা এবং প্রিয় দাবাড়ুর নাম। এই ভিডিওতে রাহুল নিজেকে রাজনীতিকদের মধ্যে সেরা দাবা খেলোয়াড় বলেও উল্লেখ করেন।

    আরও পড়ুুন: হামিদা বানুর লড়াইকে কুর্নিশ গুগল ডুডুলের, চেনেন এই মহিয়সীকে?

    রাহুল দাবা ও রাজনীতিকে সমানভাবে দেখানোর চেষ্টা করেছিলেন। এ ব্যাপারে কাসপারভ বলেন, “গান্ধী বলেছিলেন দাবায় কেউ কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করছে, তা ধারণা করে নেওয়া যায়। কিন্তু যদি কেউ কেন্দ্রকে না বোঝে, তাহলে সে সঠিকভাবে চাপ প্রয়োগ করতে পারে না। একইভাবে রাজনীতিতে কেউই কী করতে চলেছে, সে সম্পর্কে যদি পরিষ্কার ধারণা না থাকে, তাহলে বলা যায় তিনি কেন্দ্রকে বুঝতে পারছেন না।” প্রসঙ্গত, বয়সের কারণে এবার রায়বরেলিতে প্রার্থী হচ্ছেন না সোনিয়া গান্ধী। তাঁর বদলে প্রার্থী হচ্ছেন রাহুল। এর পাশাপাশি রাহুল (Rahul Gandhi) প্রার্থী হয়েছেন কেরলের ওয়েনাড়েও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ফের বাংলা সফরে প্রধানমন্ত্রী, যান চলাচলে রাশ, জানুন কবে, কোথায়

    PM Modi: ফের বাংলা সফরে প্রধানমন্ত্রী, যান চলাচলে রাশ, জানুন কবে, কোথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বাংলা সফরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ের সমর্থনে শুক্রবার তেহট্টে সভা করবেন তিনি। কৃষ্ণনগর ছাড়াও বর্ধমান পূর্ব এবং বোলপুরেও জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর রাজ্য সফরকে ঘিরে কলকাতার বিভিন্ন রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

    পুলিশের বিজ্ঞপ্তি (PM Modi)

    কলকাতা পুলিশ কমিশনারের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতি ও শুক্রবার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে। কয়েকটি রাস্তা সাময়িক বন্ধ থাকবে। বৃহস্পতিবার সন্ধে ৬টা ৪০ মিনিট থেকে রাত ১১টা ও শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত বিভিন্ন রাস্তায় ভারী যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে (PM Modi)। নির্ধারিত সময়ের বাইরে প্রয়োজনে আরও কিছুক্ষণ যান নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে বলে খবর কলকাতা পুলিশ সূত্রে। যান চলাচলের পাশাপাশি কয়েকটি রাস্তায় পার্কিং নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলেও জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ। বন্ধ থাকবে ট্রাম চলাচল।

    কোন কোন রাস্তায় যান নিয়ন্ত্রণ?

    পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (PM Modi) সন্ধে ৬টা ৪০ মিনিট থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত উল্টোডাঙা উড়ালপুল, ইএম বাইপাস, মা উড়ালপুল, এজেসি বোস উড়ালপুল, হসপিটাল রোড, লাভার্স লেন, খিদিরপুর রোড, জেনসন অ্যান্ড নিকলসন আইল্যান্ড, রেড রোড, আরআর অ্যাভেনিউ এবং রাজভবন দক্ষিণ গেটে নিয়ন্ত্রণ করা হবে যান চলাচল। শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে খিদিরপুর রোড, জেনসন অ্যান্ড নিকলসন আইল্যান্ড, রেড রোড, আরআর অ্যাভেনিউ এবং রাজভবন দক্ষিণ গেট এবং ১১ ফারলং গেটে।

    আরও পড়ুুন: আমেঠি, রায়বরেলিতে প্রার্থী হতে চাইছেন না রাহুল, প্রিয়ঙ্কা! কেন জানেন?

    বৃহস্পতি ও শুক্রবার নির্দিষ্ট সময়ে ভারী পণ্যবাহী যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার রাত ১০টা পর্যন্ত রাজভবনের আশপাশ এলাকায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে। কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রকে পাখির চোখ করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব। এই কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে লড়ছেন বিজেপির অমৃতা। অমৃতা কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির সদস্য। বোলপুরও বিজেপির কাছে যথেষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ একটি কেন্দ্র। কারণ এবার নির্বাচন হতে চলেছে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের অনুপস্থিতিতে। বর্ধমান পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অসীম সরকারের সমর্থনেও সভা করবেন তিনি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share