Tag: lok sabha

lok sabha

  • Afzal Ansari: রাহুলের পর এবার সাংসদ পদ খারিজ হল বিএসপির আফজল আনসারির

    Afzal Ansari: রাহুলের পর এবার সাংসদ পদ খারিজ হল বিএসপির আফজল আনসারির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু বছরের কারাদণ্ড হওয়ায় সাংসদ পদ খুইয়েছেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul)। এবার সাংসদ পদ খোয়ালেন বহুজন সমাজবাদী পার্টির (BSP) আফজল আনসারি (Afzal Ansari)। শনিবার উত্তর প্রদেশের একটি আদালত আফজলকে চার বছরের কারাদণ্ড দেয়। তার পরেই লোকসভার সচিবালয় বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেয়, আফজল আনসারির সাংসদ পদ বাতিল করা হল। প্রসঙ্গত, সংসদের নিয়ম অনুযায়ী, কোনও সাংসদের কারাদণ্ড হলে তাঁর সাংসদ পদ খারিজ হয়ে যায়।

    আফজল আনসারির (Afzal Ansari) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    আফজলের (Afzal Ansari) বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০০৫ সালে উত্তর প্রদেশের গাজিপুরে বিজেপি বিধায়ক কৃষ্ণানন্দ রাইকে অপহরণ করে খুন করেছিলেন। উত্তর প্রদেশের ওই আদালত শনিবার গ্যাংস্টার রাজনীতিক মুখতার আনসারিকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। এই মুখতারেরই ভাই আফজল। জরিমানার পাশাপাশি আফজলকে কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন আদালত। তার পরেই খারিজ হয়ে যায় তাঁর সাংসদ পদ। প্রসঙ্গত, গুজরাটের সুরাটের একটি ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ২৩ মার্চ কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে দু বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়।

    আরও পড়ুুন: দাড়িভিটে ছাত্র মৃত্যু, হাইকোর্টের প্রশ্নের মুখে রাজ্য মানবাধিকার কমিশন

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে কর্নাটকের কোল্লারের এক জনসভায় রাহুল বলেছিলেন, সব চোরের পদবি মোদি হয় কী করে? নীরব মোদি, ললিত মোদি, নরেন্দ্র মোদি…। এর পরেই গুজরাটের বিজেপি বিধায়ক পূর্ণেশ মোদি সুরাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পরে মামলাও হয়। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই সুরাটের ম্যাজিস্ট্রেট আদালত রাহুলকে দু বছরের কারাদণ্ড দেয়। এর পরের দিনই রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে বিজ্ঞপ্তি জারি করে লোকসভার সচিবালয়। নগর দায়রা আদালতেও আবেদন করে সাজা মকুব হয়নি রাহুলের। ফের তিনি আবেদন করেন গুজরাট হাইকোর্টে। শনিবার শুনানি হয়। পরবর্তী শুনানি ৮ মে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Covid-19: লোকসভায় ফিরে এল মাস্ক! করোনা রুখতে সচেষ্ট কেন্দ্র

    Covid-19: লোকসভায় ফিরে এল মাস্ক! করোনা রুখতে সচেষ্ট কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে দাপট দেখাচ্ছে ওমিক্রনের সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা। চিনের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারতও। চিন থেকে ভারতেও যাতে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্য অতি তৎপর কেন্দ্র। করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়তেই তাই সংসদেও দেখা গেল সচেতনতা। রাজ্যসভায় মাস্ক পরে এলেন চেয়ারম্যান জগদীপ ধনকর (Jagdeep Dhankar)। একই সঙ্গে মাস্ক পরে থাকতে দেখা গেল লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লাকেও (Om Birla)। উভয় কক্ষের বহু সাংসদ ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মুখেও দেখা গেল মাস্ক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বস্ত্রমন্ত্রী পীযূষ গয়াল-সহ অনেক মন্ত্রী, সাংসদকেই মাস্ক পরে অধিবেশনে অংশ নিতে দেখা গিয়েছে।

    সকলকে মাস্ক পরার আর্জি

    বৃহস্পতিবার করোনার (Corona) পুনঃ প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কায় সকল সাংসদকে মাস্ক পরে থাকা ও কোভিডবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন উপরাষ্ট্রপতি ধনকড় ও লোকসভা অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। সকলকে সাবধানতা অবলম্বন করার কথাও বলেন তাঁরা।  ভারতেও যাতে সংক্রমণের পুরনো ছবি আর ফিরে না আসে, তা নিশ্চিত করতে বুধবারই বিকেলে বৈঠকে বসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ, নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) বি কে পল-সহ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। তাঁদের সকলেরই মুখে ছিল মাস্ক। বৈঠকের শেষেও সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরা ও করোনাবিধি অনুসরণ করে চলার পরামর্শ দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দেশে ফের কোভিড-হানার আশঙ্কা, রুখতে তৎপর কেন্দ্র, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে মোদি

    বুধবার কংগ্রেসের ধর্নামঞ্চেও মাস্ক পরে থাকতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস সংসদীয় দলনেত্রী সোনিয়া গান্ধীকেও (Sonia Gandhi)। তবে এখনও বহু সাংসদকেই বিনা মাস্কে দেখা গিয়েছে সংসদ চত্বরে। তাঁদেরও করোনা প্রতিরোধী মাস্ক পরার জন্য আর্জি জানিয়েছেন সংসদ ভবনের দুই কক্ষের সভাধ্যক্ষরা। এদিন কংগ্রেস সভাপতি তথা রাজ্য়সভায় বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গের ঘরে যে বিরোধী দলের বৈঠক বসেছিল, তাতে অধিকাংশ সাংসদেরই অরক্ষিত মুখ দেখা যায়। মাস্ক ছিল না কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি, অভিনেতা পরেশ রাওয়ালের মুখেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চব্বিশে মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha)। ওই ভোটে দেশবাসী প্রধানমন্ত্রী (PM) হিসেবে ফের চাইছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi)। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। সমীক্ষার নাম ছিল মুড অফ দ্য নেশন (Mood of the Nation)। দেশের সিংহভাগ ভোটারই ফের পাঁচ বছরের জন্য চান মোদি-রাজ।

    ইউপিএ (UPA) সরকারকে হারিয়ে ২০১৪ সালে দিল্লি দখল করে বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA)। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন অমিত শাহ। তার পর থেকে দেশের অগ্রগতি যেন অশ্বমেধের ঘোড়া। ২০১৪ পর লোকসভা নির্বাচন হয় উনিশে। ফের একবার বিরোধীদের কুপোকাত করে দিল্লির সিংহাসনে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি। তার পর দেশ জুড়ে দেখা গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি, কোভিড অতিমারি। দাম বেড়েছে জ্বালানির। তার পরেও মোদির জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও। সি-ভোটারের সঙ্গে একটি সংবাদ সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী পদে আট বছর অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে মোদির। তার পরেও তাঁর জনপ্রিয়তার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। তাঁর কাছাকাছি কেউই নেই।

    আরও পড়ুন : দিল্লি গিয়ে সেটিং কি হল, দিদিকে কী বললেন মোদি?

    ওই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। ৯ শতাংশ মানুষ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে ওই পদে দেখতে চান। আর রাহুলের পিছনে রয়েছেন আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান তাঁকে।

    ওই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে অংশগ্রহণকারীদের চল্লিশ শতাংশ কংগ্রেসকে ভাল বিরোধীদল হিসেবে উল্লেখ করেছে। দুর্বল তকমা দিয়েছে ৩৪ শতাংশ ভোটার। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বেই যে কংগ্রেস ঘুরে দাঁড়াবে তা বিশ্বাস করেন সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ২৩ শতাংশ মানুষ। আর ১৬ শতাংশ মানুষ ওই ভূমিকায় দেখতে চান প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে। গান্ধী পরিবারেরই প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার পক্ষে ভোট দিয়েছেন মাত্র ৯ শতাংশ মানুষ।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    বিজেপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, কোনও একটি পদে সর্বাধিক পর পর দুটো টার্ম থাকতে পারেন কোনও একজন। প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির দ্বিতীয় টার্ম চলছে। তবে তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে ফের তাঁকেই প্রধানমন্ত্রী মুখ করে চব্বিশের মহারণে লড়তে পারে বিজেপি। এই সমীক্ষার ফলও তো পড়ে ফেলেছে দেশবাসীর মন!

     

  • Parliament Monsoon Session: কেন আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের অধিবেশন? জানুন আসল কারণ

    Parliament Monsoon Session: কেন আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের অধিবেশন? জানুন আসল কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon Session) শেষ হওয়ার কথা ছিল ১২ অগাস্ট। যদিও সোমবার বিকেলেই তা মুলতুবি হয়ে যায়। যার অর্থ নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই মুলতুবি হয়ে যায় সংসদের বাদল অধিবেশন। যা নিয়ে শাসক ও বিরোধী পক্ষে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ। এনিয়ে সাতবার নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের উভয় কক্ষ লোকসভা (Lok Sabha) ও রাজ্যসভার (Rajya Sabha) অধিবেশন। আসুন, জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি করে দেওয়া হল বাদল অধিবেশন।

    সরকারি সূত্রে খবর, চলতি সপ্তাহে দুদিন সরকারি ছুটি। একটি মহরমের জন্য, অন্যটি রাখিবন্ধনের। এই দুই অনুষ্ঠান পালন করতে সিংহভাগ সাংসদ নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে উৎসবে অংশ নিতে চাইছিলেন। তাই বাদল অধিবেশন মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই। চলতি বাদল অধিবেশেন শুরু হয়েছিল ১৮ জুলাই। চলার কথা ছিল ১২ অগাস্ট পর্যন্ত। চারদিন আগেই সংসদ মুলতুবি হয়ে যাওয়ায় সরকার ও বিরোধী পক্ষে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ। 

    আরও পড়ুন :তৃণমূল ‘উদ্ধত’, ডেরেককে তোপ প্রহ্লাদ জোশীর

    অন্য একটি সূত্রে খবর, চলতি অধিবেশনে যেসব পরিষদীয় বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, তার সিংহভাগই হয়ে গিয়েছিল। তাই উৎসবে যোগ দেওয়ার যে অনুরোধ করেছিলেন সাংসদরা, সেই অনুরোধ রাখতেই নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে সংসদ।

    জানা গিয়েছে, চলতি অধিবেশনে মূল্যবৃদ্ধি ইস্যুতে সংসদে বিশৃঙ্খলা এবং তার জেরে ২৩ সাংসদকে সাসপেন্ড করা ও অধীর চৌধুরীর রাষ্ট্রপতিকে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ সম্বোধন দুয়ের জেরে বারবার মুলতুবি হয়েছে সংসদের অধিবেশন। সব মিলিয়ে রাজ্যসভার অধিবেশন বন্ধ ছিল ৩৫ ঘণ্টা এবং লোকসভার অধিবেশন স্থগিত ছিল ৪৪ ঘণ্টা ২৯ মিনিট। সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীকে ইডির জেরা নিয়েও হইচই হয়েছে সংসদে। যার জেরে মুলতুবি হয়েছে সংসদ। রাজ্যসভার বিদায়ী চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু জানান, হট্টগোলের জেরে ক্ষতি হয়েছে ৪৭ ঘণ্টারও বেশি। জানা গিয়েছে, বাদল অধিবেশনে সংসদের উভয় কক্ষে পাঁচটি বিল পাশ হয়েছে। লোকসভায় পাশ হয়েছে সাতটি বিল। আর রাজ্যসভায় পাশ হয়েছে চারটি বিল।

    আরও পড়ুন :সংসদ চত্বরে প্ল্যাকার্ড বহন ও বিক্ষোভ! বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড চার কংগ্রেস সাংসদ

  • Data Protection Bill: বাজেট অধিবেশনের মধ্যেই পাশ হবে তথ্য সুরক্ষা বিল, আশা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    Data Protection Bill: বাজেট অধিবেশনের মধ্যেই পাশ হবে তথ্য সুরক্ষা বিল, আশা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেট অধিবেশনের (Budget Session) মধ্যেই ডেটা প্রোটেকশন বিল (Data Protection Bill ) বা তথ্য সুরক্ষা বিল পাশ হবে। এমনই আশা প্রকাশ করলেন কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। এদিন লোকসভায় মন্ত্রী বলেন, ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা বিল ২০১৯ আপাতত প্রত্যাহৃত হল। সরকার আগামী দিনে একটি সংশোধিত নয়া বিল আনবে যা আইন সম্মত এবং যৌথ সংসদীয় কমিটির সুপারিশ সম্মত। মন্ত্রী বলেন, যৌথ সংসদীয় কমিটির তরফে বিলটি খুঁটিয়ে দেখা হয়েছে। বিলটিতে ৮১টি সংশোধনী ও ১২টি সুপারিশের কথা বলা হয়েছে। তার পরেই বিল প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। 

    ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা বিল নিয়ে ৫৪২ পাতার এখটি রিপোর্ট জমা দেয় সংসদের যৌথ কমিটি। সেখানে সব মিলিয়ে ৯৩টি সুপারিশ ও ৮১টি সংশোধনের কথা বলা হয়েছিল। নয়া প্যানেলের মূল আলোচ্য বিষয় ছিল, প্রস্তাবিত তথ্য সুরক্ষার বিষয়টি সাংবিধানিক বৈধতা পাবে কিনা এবং রাজ্যগুলির নিজেদের তথ্য সুরক্ষার অধিকার থাকবে কিনা।

    আরও পড়ুন : ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি

    প্রসঙ্গত, এই বিলের বিষয়টি সামনে আসার পর শুরু হয় ব্যাপক সমালোচনা। এই বিল মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপের শামিল বলেও দাবি করা হয় কোনও কোনও মহল থেকে। অনেকের মতে, এই বিল আইনে পরিণত হলে নাগরিকদের ব্যক্তিগত মতামতের ওপর নেমে আসবে সরকারি হস্তক্ষেপ। সরকার যাকে খুশি এই আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারবে। সরকারের সমালোচনা করা হলে, তাকেও রাষ্ট্রদ্রোহ বলে মামলায় জড়িয়ে দেওয়া হতে পারে।

    এদিন লোকসভায় মন্ত্রী বলেন, আমরা নয়া বিলের একটি খসড়া প্রস্তুত করেছি। এদিনই পার্লামেন্টের পদ্ধতি শেষ হয়েছে। খুব শীঘ্রই অ্যাপ্রুভাল পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে আমরা নয়া খসড়া নিয়ে আসছি। তিনি বলেন, আশাকরি, বাজেট অধিবেশনের মধ্যেই আমরা নয়া বিলটিকে পাশ করিয়ে নিতে পারব।

    আরও পড়ুন : অক্টোবর থেকে বড়সড় পরিবর্তন আসছে জিএসটি নিয়মে, জেনে নিন

  • Maharasthra Politics: শিন্ডে শিবিরকে স্বীকৃতি, লোকসভার স্পিকারের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ ঠাকরের

    Maharasthra Politics: শিন্ডে শিবিরকে স্বীকৃতি, লোকসভার স্পিকারের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ ঠাকরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিন্ডে শিবিরকেই আসল শিবসেনার (Shiv Sena) স্বীকৃতি দিয়েছিলেন মহারাষ্ট্র (Maharasthra) বিধানসভার স্পিকার রাহুল নরবেকর। পরে উদ্ধব বিরোধী ওই শিবিরকে স্বীকৃতি দিয়েছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাও (Om Birla)। এবার সেই স্বীকৃতিকে দেশের শীর্ষ আদালতে (Supreme Court) চ্যালেঞ্জ জানাল মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) গোষ্ঠী।

    শিবসেনা, এনসিপি এবং কংগ্রেসকে নিয়ে গঠিত মহাবিকাশ আগাড়ি জোট ছেড়ে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে তাতে রাজি না হওয়ায় অনুগত বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটি উড়ে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন তিনি। পতন হয় উদ্ধব ঠাকরে সরকারের।

    আরও পড়ুন : শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    এর পরে পরেই শিন্ডে শিবিরকে আসল শিবসেনা হিসেবে স্বীকৃতি দেন মহারাষ্ট্র বিধানসভার স্পিকার রাহুল নরবেকর। সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হয় ১৮ জুলাই। অধিবেশনের প্রথম দিনই শিবসেনার ১২ জন সাংসদ শিন্ডে শিবিরের অংশ হিসেবে আসল শিবসেনার স্বীকৃতি পেতে আবেদন জানান লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে। লোকসভায় শিবসেনার সাংসদ সংখ্যা ১৮। তার সিংহভাগই শিন্ডে শিবিরে যোগ দেওয়ায় স্পিকার ওম বিড়লা তাঁদের স্বীকৃতি দেন। দক্ষিণ-মধ্য মুম্বই কেন্দ্রের সাংসদ রাহুল শেওয়ালেকে শিবসেনার লোকসভার নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দেন স্পিকার। রাহুল শিন্ডে শিবিরের নেতা। খারিজ হয়ে যায় উদ্ধব গোষ্ঠীর নেতা বিনায়ক রাউতের এ সংক্রান্ত আবেদন। উদ্ধব গোষ্ঠীর নেতা রাজন বিচারের বদলে শিন্ডে শিবিরের ভাবনা গাওলিকে শিবসেনার চিফ হুইপ হিসেবেও স্বীকৃতি দেন লোকসভার স্পিকার। স্পিকারের সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বিনায়ক ও রাজন। শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীর দাবি, এটি অবৈধ, অসাংবিধানিক এবং সংসদের রীতি বিরুদ্ধ। তাঁদের অভিযোগ, এটা করা হয়েছে স্রেফ শিবসেনার বিরোধী গোষ্ঠীকে মদত দিতে। তাঁরা বলেন, সংসদীয় দল একটি রাজনৈতিক দলের প্রোডাক্ট মাত্র। তাই শিন্ডে শিবিরকে মান্যতা দেওয়া ঠিক হয়নি।

    আরও পড়ুন : আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে?

  • Sukanta Majumdar: লোকসভায় সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন করে রেকর্ড সুকান্ত মজুমদারের 

    Sukanta Majumdar: লোকসভায় সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন করে রেকর্ড সুকান্ত মজুমদারের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভায় (Lok Sabha) সব চেয়ে বেশি প্রশ্ন করে রেকর্ড গড়ে ফেললেন সাংসদ বিজেপির (BJP) সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতিও তিনি। দিলীপ ঘোষকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার পর রাজ্যের ব্যাটন তুলে দেওয়া হয় বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্তের হাতে। তার পর থেকে দলকে নয়া উচ্চতায় তুলে নিয়ে যাওয়ার নিরন্তর চেষ্টা করে চলেছেন তিনি। কেবল দল নয়, তাঁর সংসদ ক্ষেত্রের প্রতিও যে তিনি সমান মনোযোগী, তার প্রমাণ মিলল লোকসভার রেকর্ডেই।

    লোকসভার অধিবেশন চলাকালীন আলোচনা হয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। প্রতিটি অধিবেশেনর দিনগুলির একটি নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ থাকে প্রশ্নোত্তর পর্বের জন্য। এই সময় কোনও সাংসদ তাঁর কোনও প্রশ্ন থাকলে, তা করতে পারেন। সচরাচর লোকসভায় অধিবেশন হয় তিনটি। এগুলি হল বাজেট অধিবেশন, শীতকালীন অধিবেশন এবং বাদল অধিবেশন। এছাড়াও জরুরি প্রয়োজনে অধিবেশন ডাকা হতে পারে। এই অধিবেশনগুলিতেই প্রশ্ন করতে পারেন সাংসদরা। এ রাজ্যে লোকসভার আসন সংখ্যা ৪২। তার মধ্যে বিজেপির সাংসদ রয়েছেন ১৭ জন। আর তৃণমূলের হাতে রয়েছে ২৩ জন। কংগ্রেসের সদস্য সংখ্যা ২।

    আরও পড়ুন : অরুণাচল প্রদেশে ১০২ আসনে জয়ী বিজেপি, কী বললেন আইনমন্ত্রী?

    সংসদের রেকর্ড অনুযায়ী, জাতীয়স্তরে সাংসদরা গড়ে প্রশ্ন করেছেন ১৩০টি করে। রাজ্যের ক্ষেত্রে প্রশ্নের হারের করুণ দশা স্পষ্ট। সংসদের তথ্য অনুযায়ী, বাংলার সাংসদরা গড়ে প্রশ্ন করেছেন ৮৫টি করে। তবে চমকে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দথা বালুরঘাটের সাংসদ বিজেপির সুকান্ত। তিনি প্রশ্ন করেছেন ৪৪৪টি। সুকান্তের পরেই যে নামটি রয়েছে, তিনিও বিজেপির। তিনি বিদ্যুৎ মাহাতো। ঝাড়খণ্ডের সাংসদ। তিনি প্রশ্ন করেছেন ৪৩৭টি। চারশোর বেশি প্রশ্ন করেছেন আরও একজন, শ্রীরঙ্গ বার্নে। তিনি শিবসেনার বিধায়ক। তিনি প্রশ্ন করেছেন ৪৩৫টি। এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে প্রশ্ন করেছেন ৪৩০টি।   

    জানা গিয়েছে, লোকসভায় মহারাষ্ট্রের সদস্য সংখ্যা ৪৯। সব মিলিয়ে তাঁরা প্রশ্ন করেছেন ১০ হাজার ৯৩২টি। উত্তর প্রদেশের সদস্য সংখ্যা ৮০। তাঁরা প্রশ্ন করেছেন ৬ হাজার ১৬৩টি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের অর্পিতা ঘোষকে বিপুল ভোটে হারিয়ে লোকসভায় যান সুকান্ত। প্রথমবারের জন্য লোকসভায় পা রেখেই সভা মাতিয়ে দিয়েছেন বিজেপির এই সাংসদ। সব মিলিয়ে তাঁর প্রশ্নের সংখ্যা ৪৪৪টি। চাকরি, মহিলাদের ক্ষমতায়ন সহ বিভিন্ন বিষয়ে ওই প্রশ্নগুলি করেছেন বিজেপির অধ্যাপক সাংসদ।

    আরও পড়ুন : আইনশৃঙ্খলা নিয়ে অমিত শাহকে চিঠি শুভেন্দুর, দাবি এনআইএ তদন্তেরও

     

  • Parliament Monsoon Session: শুরু সংসদের বাদল অধিবেশন, শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    Parliament Monsoon Session: শুরু সংসদের বাদল অধিবেশন, শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন চলছে। তার মধ্যেই শুরু হল সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon Session 2022)। আজ থেকে শুরু হয়ে অধিবেশন চলবে আগামী ১২ অগস্ট পর্যন্ত। এবারের অধিবেশন চলাকালীন ক্যান্টনমেন্ট বিল, মাল্টি-স্টেট কো-অপারেটিভ সোসাইটি বিল সহ মোট ৩২টি বিল নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বাদল অধিবেশনের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) সাংবাদিক সম্মেলন করে, শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান জানান।  তবে অগ্নিপথ (Agnipath), মুদ্রাস্ফিতির মতো একাধিক ইস্যুতে বিরোধীরা যে সংসদে সুর চড়াবে,তার ইঙ্গিত মিলেছে। 

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন  “এটি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ সময়, আজাদি কা অমৃত মহোৎসব চলছে, আগামী ২৫ বছরে আমরা কী অর্জন করতে চাই তার শপথ নেওয়ার সময় এটি।” তিনি আরও বলেন,”এটি এমন একটি সময় যখন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হচ্ছে। এই সময়ে আমাদের নতুন রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি আসতে চলেছে। এই সময়ে সংসদে আলোচনা, বিতর্ক ও সমালোচনা সবই চলবে। তবে বিষয়ের বিশদ বিশ্লেষণও করতে হবে।”

    আরও পড়ুন: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    সূত্রের খবর, এবারের অধিবেশন চলাকালীন ক্যান্টনমেন্ট বিল, মাল্টি-স্টেট কো-অপারেটিভ সোসাইটি বিল সহ মোট ২৪টি নতুন বিল নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে জানা গেছে। এছাড়া সংসদে ছত্তিশগড় এবং তামিলনাড়ুর জন্য তফসিলি জাতি এবং তফসিলি উপজাতি তালিকা সংশোধন বিলও উত্থাপন করা হতে পারে বলে জানা গেছে। যে নতুন ২৪টি বিল পেশ করা হতে চলেছে সেই তালিকায় আছে কফি (প্রমোশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট), দ্য ডেভলপমেন্ট অফ এন্টারপ্রাইজেস অ্যান্ড সার্ভিসেস হাবস, জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেসন অফ গুডস (নিবন্ধন) সংশধোনের মতো বিলগুলি। এছাড়াও তালিকায় রয়েছে সুরক্ষা (সংশোধন), গুদামজাতকরণ(উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ) এবং প্রতিযোগিতা (সংশোধন) বিল। সংসদের গত শীতকালীন অধিবেশনে পেশ করা হয়েছিল, কিন্তু আলোচনা হয়নি এমন আটটি বিলও এবারের অধিবেশনে পেশ করা হবে।

    বাদল অধিবেশনের দিনগুলিতে সভার কাজ সুষ্ঠভাবে যাতে পরিচলনা করা যায়, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই সরকার ও বিরোধী উভয় পক্ষের কাছে আবেদন করেছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। কিন্তু অগ্নিপথ, মুদ্রাস্ফিতির মতো একাধিক ইস্যুতে বিরোধীরা যে সংসদে সুর চড়াবে, তার ইঙ্গিত মিলেছে। এছাড়া নূপুর শর্মা বিতর্ক, লোকসভা সচিবালয় থেকে প্রকাশিত অসংসদীয় ভাষার তালিকা, সংসদ চত্ত্বরে ধর্না, বিক্ষোভের মতো কর্মসূচির উপর সেন্সর নিয়েও সরব হতে পারে বিরোধীপক্ষ।

  • Lok Sabha: সংসদ চত্বরে প্ল্যাকার্ড বহন ও বিক্ষোভ! বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড চার কংগ্রেস সাংসদ

    Lok Sabha: সংসদ চত্বরে প্ল্যাকার্ড বহন ও বিক্ষোভ! বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড চার কংগ্রেস সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বাদল অধিবেশনে  (Monsoon Session 2022) চার কংগ্রেস সাংসদ (4 Congress MP) মানিকম ঠাকুর, রাম্য হরিদাস, যোথিমনি এবং টিএন প্রথাপনকে সাসপেন্ড (Suspended From Lok Sabha) করা হয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে বিরোধী দলের সদস্যদের প্রতিবাদের পরেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে ঘরের ভিতরে প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন ওই চার সাংসদ। স্পিকার তাঁদের এই অসংসদীয় আচরণ থেকে সরে আসতে বলেন। কিন্তু তাঁরা তাও বিক্ষোভ চালিয়ে যায়। এরপরই স্পিকার তাঁদের সাসপেন্ড করার কথা জানান। সংসদের বাদল অধিবেশন চলবে ১২ আগস্ট পর্যন্ত। স্পিকারের এই সিদ্ধান্তের পর ওই চার সাংসদ সংসদের মাঠে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তির কাছে গিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। কংগ্রেসের তরফে বলা হয়েছে, স্পিকার তাদের সাংসদদের সাসপেন্ড করে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু কংগ্রেস ভয় পাবে না। তারা জনগনের প্রয়োজনীয়তাগুলো তুলে ধরবে।

    আরও পড়ুন: পরনে ইক্কত শাড়ি, সঙ্গে মুক্তোর দুল, সোনার চেন-বালা, আজ যেন ঘরোয়া নারী দ্রৌপদী মুর্মু

    ১৮ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে সংসদের বাদল অধিবেশন৷ আজ সোমবার ছিল তার ষষ্ঠ দিন৷ আজ উভয়কক্ষের কার্যক্রম সকাল ১১টার পরিবর্তে দুপুর ২টোয় শুরু হয়৷ আজ ভারতের ১৫তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন দ্রৌপদী মুর্মু। তাই পিছিয়ে দেওয়া হয় অধিবেশনের সময়ও৷ অধিবেশনের শুরুর দিন থেকেই লোকসভা এবং রাজ্যসভা উভয়ের কার্যকলাপই বিরোধী দলগুলির প্রতিবাদের কারণে ব্যাহত হয়েছে বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: আসতে চলেছে জয়েন্ট থিয়েটার কমান্ড! তিন বাহিনীর মধ্যে সংযোগ বাড়ানোই লক্ষ্য, জানালেন রাজনাথ

    মূল্যবৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব, অগ্নিপথের মতো একাধিক ইস্যুতে সরব হয়েছেন বিরোধীরা৷ পরিস্থিতি সামাল দিতে বারবার মুলতুবি করতে হয় দুই কক্ষের অধিবেশন।সোমবার, বাদল অধিবেশনের ষষ্ঠ দিনে ওম প্রকাশ বিড়লা সংসদের অভ্যন্তরে বিক্ষোভকারী সদস্যদের সাবধান করেন৷ তবে সংসদ চত্বরে প্ল্যাকার্ড বহন করা এবং বিক্ষোভ করা নিষিদ্ধ করা হলেও বিক্ষোভে অটল ছিলেন বিরোধীদলের সদস্যেরা। তাই বাধ্য হয়ে এই সিদ্ধান্ত নেন স্পিকার। 

LinkedIn
Share