Tag: lok sabha

lok sabha

  • Army Chief Gets Extension: সেনা প্রধানের চাকরির মেয়াদ বাড়ল, কেন জানেন?

    Army Chief Gets Extension: সেনা প্রধানের চাকরির মেয়াদ বাড়ল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার চিফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডের (Army Chief Gets Extension) চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হল আরও এক মাস। রবিবার সরকারের তরফে এই মর্মে জারি হয়েছে নির্দেশিকা। তাঁর মেয়াদ বাড়িয়ে করা হল ৩০ জুন। দেশে চলছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। ফল বের হবে ৪ জুন। সরকারি সূত্রে খবর, জেনারেল পাণ্ডের উত্তরসূরি নির্বাচন করবে নয়া সরকার। সেই কারণেই বাড়ানো হল পাণ্ডের চাকরির মেয়াদ।

    বাড়ানো হল চাকরির মেয়াদ (Army Chief Gets Extension)

    পাণ্ডে সেনাপ্রধান পদে বসেছিলেন ২৫ মাস আগে। ৩১ মে তাঁর অবসরের দিন ছিল। যেহেতু দেশে নির্বাচন চলছে এবং পাণ্ডের উত্তরসূরি নির্বাচন হয়নি, তাই কার্যকালের মেয়াদ বাড়ানো হল সেনা প্রধানের। জারি করা বিবৃতিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভার অ্যাপয়েন্টমেন্ট কমিটি ২৬ মে, ২০২৪ আর্মি স্টাফের প্রধান মনোজ পাণ্ডের (Army Chief Gets Extension) কার্যকালের মেয়াদ বাড়ানো হল আরও এক মাস। তাঁর অবসরের দিন ছিল ৩১ মে, ২০২৪। সেটাই বাড়িয়ে করা হল ৩০ জুন, ২০২৪।

    জেনারেল পাণ্ডে

    উল্লেখ্য যে, গত কয়েক দশকে এই প্রথম সরকার কোনও সার্ভিস চিফের কার্যকালের মেয়াদ বাড়াল। ২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল আর্মি স্টাফের প্রধান নিযুক্ত হন জেনারেল পাণ্ডে। কর্পস অফ ইঞ্জিনিয়ার্স পদে তাঁকে নিয়োগ করা হয়েছিল ১৯৮২ সালে। আর্মি প্রধান পদে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি ছিলেন আর্মি স্টাফের ভাইস চিফ। এদিকে, জেনারেল পাণ্ডেকে রিটায়ারিং অফিসার্স আয়োজিত সেমিনারে বিদায় সম্বর্ধনা দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। জুন মাসে আরও দুই প্রবীণ আধিকারিকের অবসর রয়েছে। তার আগেই বাড়ানো হল সেনা প্রধানের কার্যকালের মেয়াদ।

    আর পড়ুন: “আমার সমাজ-সংস্কৃতির জন্য লড়ব, তাতে মৃত্যু হলে হবে”, মমতাকে তোপ কার্তিক মহারাজের

    এদিকে, অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর, আগামী মাসে ভারতে সফরে আসার কথা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। সেই সময় হতে পারে দুই দেশের মধ্যে অস্ত্র চুক্তি। জেনারেল পাণ্ডের নেতৃত্বে সেই চুক্তির জল গড়িয়েছে অনেক দূর। সম্প্রতি তিনি ঢাকা ঘুরেও এসেছেন। সেই কারণেও তাঁর কার্যকালের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়ে দেওয়া হল বলে খবর (Army Chief Gets Extension)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নে সাঙ্গ হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। ভূস্বর্গে ভোটও পড়েছে ব্যাপক হারে। এতেই উৎসাহিত কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই উচ্ছ্বাস ধরা পড়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কথায়। তিনি বলেন, “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই হবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচন।”

    জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা (Amit Shah)

    সংবাদ সংস্থায় সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গেলেই জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা ফেরানোর প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে যাবে।” শাহ বলেন, “ভূস্বর্গে লোকসভা নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে মিটেছে। যা থেকে প্রমাণ হয়, মোদি সরকারের কাশ্মীর নীতি সফল।” তিনি বলেন, “আমি সংসদেও বলেছি, কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গেলে আমরা রাজ্যের মর্যাদা ফেরানোর প্রক্রিয়াও শুরু করে দেব। অনগ্রসর শ্রেণিগুলির সমীক্ষা, বিধানসভা ও লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে আসন পুনর্বিন্যাস বা ডিলিমিটেশন- সব পরিকল্পনামাফিক চলছে। আসন পুনর্বিন্যাস প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। তা না হলে শ্রেণি অনুযায়ী সংরক্ষণ দেওয়া সম্ভব হত না। কাশ্মীরে লোকসভা নির্বাচনও হয়ে গিয়েছে। বাকি শুধু বিধানসভা ভোট, তা-ও হয়ে যাবে।”

    ‘সুপ্রিম রায় মেনেই হবে ভোট’

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট যে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে, তার আগেই ওই প্রক্রিয়া আমরা শেষ করব।” প্রসঙ্গত, গত ডিসেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছিল, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন করাতে হবে। শাহ বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে ভোটের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেকে বলেছিলেন, উপত্যকার মানুষ ভারতের সংবিধানে বিশ্বাস করেন না। কিন্তু এই নির্বাচনটি ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী হয়েছে। কাশ্মীরের সংবিধান আর সেখানে নেই। যাঁরা উপত্যকায় পৃথক দেশ চান, যাঁরা পাকিস্তানে চলে যেতে চান, তাঁরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছেন। এটা গণতন্ত্রের জয়। মোদি সরকারের কাশ্মীর নীতির জয়।”

    আর পড়ুন: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    ২০১৯ সালে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই মোদি সরকার ভূস্বর্গ থেকে রদ করেন ৩৭০ ধারা। যার জেরে বিশেষ রাজ্যের অধিকার এবং রাজ্যের মর্যাদা হারায় জম্মু-কাশ্মীর। তার তিন বছর আগেই অবশ্য ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। সেই নির্বাচনই হবে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যেও। উল্লেখ্য, অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। ভূস্বর্গে লোকসভার আসন পাঁচটি। পাঁচ দফায় হয়েছে নির্বাচন (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শৈশবে চায়ের কাপ-প্লেট ধুতে ধুতে কৈশোরে পৌঁছেছি। পরে চা পরিবেশন করেছি। মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়।” রবিবার উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুরে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সমাজবাদী পার্টিকে ভোট দেওয়া মানে যে ভোট নষ্ট, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি। বলেন, “সমাজবাদী পার্টিকে ভোট দিয়ে কেউ তাঁর ভোট নষ্ট করতে চান না। কেউই তাঁকে ভোট দেন না, যিনি ক্রমেই তলিয়ে যাচ্ছেন। সাধারণ মানুষ তাঁকেই ভোট দেবেন, যাঁর সরকার গড়াটা প্রায় নিশ্চিত।”

    মোদির নিশানায় ‘ইন্ডি’ জোট (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশ ইন্ডি জোটের নেতাদের ভালো করে চিনে ফেলেছেন। এই মানুষগুলো ভয়ঙ্করভাবে সাম্প্রদায়িক। এরা নিদারুণভাবে বর্ণবাদী, চূড়ান্তভাবে পরিবারবাদী। যখনই তাদের সরকার গঠিত হয়, তখনই এসবের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।” এদিনের সভায় সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদবকেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “যাদব সম্প্রদায়ের মধ্যেও অনেকেই রয়েছেন যাঁরা প্রতিশ্রুতিমান। কিন্তু তিনি (অখিলেশ) কেবল বেছে বেছে তাঁর পরিবারের সদস্যদেরই নির্বাচনের টিকিট দিয়েছেন।”

    ‘মাফিয়াদের স্বর্গ ছিল’

    তিনি বলেন, “এই সমাজবাদী পার্টির লোকজন ধৃত জঙ্গিদেরও মুক্তি দিয়েছিল। যেসব পুলিশ কর্মী এটা করতে চাইতেন না, তাঁদের সাসপেন্ড করে দিত। তারা গোটা উত্তরপ্রদেশ ও পূর্বাঞ্চলকে মাফিয়াদের স্বর্গ বানিয়ে ফেলেছিল। সেটা জীবন-মাফিয়া হোক বা জমি-মাফিয়া। কেউ জানতেন না কখন কাকে কিংবা কার জমি মাফিয়ারা ছিনিয়ে নেবে। সমাজবাদী পার্টির সরকারের ভোটব্যাঙ্কই ছিল মাফিয়ারা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যোগী আদিত্যনাথ মুখ্যমন্ত্রী হয়ে সাহসের সঙ্গে স্বচ্ছতা অভিযান শুরু করেছিলেন। সমাজবাদী পার্টির সরকারের আমলে যারা ক্ষমা পেত, বিজেপি সরকারের জমানায় সেই মাফিয়ারাই ভয়ে কাঁপছে।”

    আর পড়ুন: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    তিনি বলেন, “আমাদের দেশের পবিত্র সংবিধানও তাদের (ইন্ডি জোটের) লক্ষ্য। এসসি-এসটি-ওবিসির সংরক্ষণ লুট করতে চায় তারা। আমাদের সংবিধানে স্পষ্ট বলা আছে, ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হতে পারে না। অথচ ২০১২ সালের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের সময় সমাজবাদী পার্টি ইস্তাহারে বলেছিল, দলিত এবং ব্যাকওয়ার্ড শ্রেণির মতো মুসলমানদেরও সংরক্ষণ আওতায় আনা হবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rajnath Singh: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বলেছিলেন চলতি লোকসভা নির্বাচনে ৪০০ আসন পাবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। এবার প্রধানমন্ত্রীর সেই কথারই প্রতিধ্বনি শোনা গেল প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের (Rajnath Singh) মুখেও।

    ৪০০ আসন পার… (Rajnath Singh)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বিজেপি এবং তার জোটসঙ্গীরা লোকসভা নির্বাচনে ৪০০ আসন পাবে।” শনিবারই দেশে হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। ভোট হয়েছে ৫৮টি আসনে। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বিজেপির অন্য শীর্ষ নেতারাও প্রত্যয়ী, এবার ৪০০ আসন পাবে বিজেপি। এবার লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির স্লোগান ছিল, ‘অব কি বার, ৪০০ পার’। এ প্রসঙ্গে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “এটা নিছকই আমাদের প্রচারের স্লোগান নয়, এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা। আজ, ষষ্ঠ (২৫ মে) দফার নির্বাচন শেষে আমরা খুবই কনফিডেন্ট যে ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা পেরিয়ে যাব আমরা।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    গত ১২ মে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার (Rajnath Singh) দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “এবার পূর্ব ভারতেও বিজেপি দাপিয়ে বেড়াবে। যার জেরে এনডিএ অনায়াসেই ৪০০ আসনের লক্ষ্মণরেখা অতিক্রম করে যাবে।” তিনি বলেছিলেন, “আমি ভারতের প্রায় সব কেন্দ্রেই গিয়েছি। আমি বলতে পারি, বিজেপিতে অনেক রং যোগ করেছে বিহার। তাই এনডিএর যে ৪০০ পারের রেজ্যুলিউশন, তা অতিক্রম করবে এনডিএ। কেবল বিহার নয়, এ ছবি কমবেশি গোটা দেশের একই।”

    আর পড়ুন: “কাঁথি-তমলুক বিজেপি জিতছে”, দিনভর তদারকি করে প্রত্যয়ী শুভেন্দু

    এবারও উত্তরপ্রদেশের লখনউ আসনে লড়ছেন রাজনাথ। তিনি এই কেন্দ্রের দু’বারের সাংসদ। এক সময় এই আসনেই জয়ী হয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত অটলবিহারী বাজপেয়ী। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে বিজেপি। উনিশের নির্বাচনে তার চেয়ে বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফেরে পদ্ম-পার্টি। রাজনাথকে দেওয়া হয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের গুরুদায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র স্লোগান মাথায় রেখে রাজনাথ ২০২০ সালেই ১০১টি প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন। তার পরের বছরও ১০৮টি মিলিটারি অস্ত্র এবং সিস্টেম আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন রাজনাথ (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rajiv Kumar: “সন্দেহ সৃষ্টি করা কিছু মানুষের কাজ”, বললেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: “সন্দেহ সৃষ্টি করা কিছু মানুষের কাজ”, বললেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্দেহ সৃষ্টি করা কিছু মানুষের কাজ। তবে একথা বলতে পারি আমাদের সিস্টেম খুব স্ট্রং।” শনিবার ষষ্ঠ দফার নির্বাচনের শেষে কথাগুলি বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। তিনি বলেন, “কেবল আজ বলতে আজ নয়, গত ৭০-৭২ বছর ধরেই সিস্টেম স্ট্রং রয়েছে।”

    স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার আর্জি খারিজ (Rajiv Kumar)

    গত পাঁচ দফার নির্বাচনে বিভিন্ন লোকসভা কেন্দ্রে কত ভোট পড়েছে, সেই তথ্য প্রকাশ করা হয় এদিন। এরই একদিন আগে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার আর্জি খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।  সংস্থার দাবি ছিল, প্রতিটি বুথে কত ভোট পড়ছে, তা প্রকাশ করতে হবে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ওই আবেদন খারিজ করে দেওয়ার পরের দিনই নির্বাচন কমিশনের কর্তার (Rajiv Kumar) এহেন মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভোটদানের হার জানাতে ডেটা ফরম্যাট করবে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা থাকবে প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রের চূড়ান্ত ভোটার সংখ্যা।

    কী বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার?

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন, “বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন ছিল। শেষমেশ শীর্ষ আদালত রায় দিয়ে দিয়েছে।” এর পরেই মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন, “আমি কেবল এটুকুই বলতে পারি এ ব্যাপারে কোনও ভুল নেই। কোনও ভুল হতেও পারে না। তার পরেও কেন সন্দেহ দানা বাঁধবে? সেগুলো কীভাবে সৃষ্টি করা হচ্ছে? ভোট এবং ভোট-আবহের ওপর কীভাবে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, কীভাবে আমাদের সম্পূর্ণ শক্তি ডাইভার্ট হয়ে যাবে, তা সবার জানা প্রয়োজন। একদিন দেশবাসীকে আমরা এ ব্যাপারে সব বলব।”

    আর পড়ুন: “আমার ছেলেকে মেরে দেবে, নিয়ে যাও”, হিরণের হাত ধরে কাতর আর্জি মহিলার

    কোনও একটি লোকসভা কেন্দ্রে কত ভোট পড়েছে, তা শতাংশের হিসেবে প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। যদিও প্রতি দফায় প্রকৃতপক্ষে কত ভোট পড়েছে, কমিশন যাতে সেটাই জানায় সেই আবেদন নিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাটি। সেই আবেদন খারিজ করে দিয়ে কমিশনকে শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, ওয়েবসাইটে ফর্ম ১৭-সি আপলোড করুন। এই ফর্ম পূরণ করলেই জানা যাবে প্রতিটি বুথে কত ভোট পড়েছে (Rajiv Kumar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।      

     

  • Lok Sabha Election 2024: ষষ্ঠ দফায় ভোটদানে শীর্ষে বাংলা, বিজেপি এজেন্টকে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ

    Lok Sabha Election 2024: ষষ্ঠ দফায় ভোটদানে শীর্ষে বাংলা, বিজেপি এজেন্টকে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়াই নির্বিঘ্নে উতরোল ষষ্ঠ দফার লোকসভা নির্বাচনও (Lok Sabha Election 2024)। পয়লা জুন হবে সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন। ২৫ মে শনিবার নির্বাচন হয়েছে দেশের ৫৮টি লোকসভা কেন্দ্রে। ভোটদানের হারে এগিয়ে পশ্চিমবঙ্গই। বাংলার আটটি আসনের মধ্যে এগিয়ে বিষ্ণুপুর। এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৮১.৪৭ শতাংশ। এর পরেই রয়েছে তমলুক। এখানে ভোট পড়েছে ৭৯.৭৯ শতাংশ। কাঁথিতে মত দিয়েছেন ৭৫.৬৬ শতাংশ মানুষ। ঘাটালে ৭৮.৯২, বাঁকুড়ায় ৭৬.৭৯, মেদিনীপুরে ৭৭.৫৭ এবং পুরুলিয়ায় ৭৪.০৯ শতাংশ ভোট পড়েছে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ভোটদানের হার ৭৭.৯৯ শতাংশ।

    এই দফায় গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024)

    ষষ্ঠ দফায় গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন উত্তর-পূর্ব দিল্লি কেন্দ্রে কংগ্রেসের প্রার্থী কানহাইয়া কুমার। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির মনোজ তিওয়ারি। নতুন দিল্লি কেন্দ্রে আম আদমি পার্টির মন্ত্রী সোমনাথ ভারতীর বিরুদ্ধে লড়ছেন প্রয়াত বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজের মেয়ে বাঁশুরি। হরিয়ানার কারনাল কেন্দ্রে বিজেপির তাস প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির মনোহরলাল খট্টর। কুরুক্ষেত্র কেন্দ্রে লড়ছেন শিল্পপতি নবীন জিন্দল। গুরগ্রাম কেন্দ্রে এদিন ভাগ্য পরীক্ষা হয়েছে রাজ বব্বরের। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন বিজেপির মানেকা গান্ধী এবং বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও।  অনন্তনাগ-রাজৌরিতে লড়ছেন(Lok Sabha Election 2024) জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতি।

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি

    কমিশন সূত্রে খবর, এদিন ভোট হয়েছে দেশের আটটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। দুপুর ৩টে পর্যন্ত গড় ভোটদানের হার ৪৯.২ শতাংশ। এদিন দিল্লিতে ভোট দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। ভোট দিয়ে বেরিয়ে বলেন, “ভোট দিয়ে দেশের নাগরিক হিসেবে আমি নিজের দায়িত্ব পালন করলাম। আমি আগেও বলেছি, এটা প্রত্যেক দেশবাসীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।” রাঁচির একটি বুথে ভোট দিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। দিল্লিতে সস্ত্রীক ভোট দিয়েছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার কপিল দেবও। তিনি বলেন, “নিজের কেন্দ্রের জন্য সঠিক প্রার্থী বাছাই করাটা খুব জরুরি।”

    আর পড়ুন: “কেশপুরকে পাকিস্তান বানিয়ে ফেলেছেন মমতা”, পুনর্নির্বাচনের দাবি জানালেন হিরণ

    এদিকে, দেশের বাকি আসনগুলিতে বিঘ্নহীনভাবে নির্বাচন হলেও, এদিনও অশান্তির আঁচ লাগল বাংলায়। কেবল দুই মেদিনীপুরে কমিশনে অভিযোগ জমা পড়েছে ১ হাজার ৩৩৭টি। এদিন ভোট হয়েছে বাঁকুড়া, তমলুক, কাঁথি, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, পুরুলিয়া ও বিষ্ণুপুর কেন্দ্রে। হলদিয়ায় বিজেপির এজেন্টদের বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। কেশপুরের বুথে বিজেপির এজেন্টদের বসতে দেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: রাম মন্দির উদ্বোধনের পরেই বিরোধীরা হার স্বীকার করে নিয়েছে, দাবি পিকে-র

    Lok Sabha Election 2024: রাম মন্দির উদ্বোধনের পরেই বিরোধীরা হার স্বীকার করে নিয়েছে, দাবি পিকে-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনের পরেই বিরোধীরা হার স্বীকার করে নিয়েছে (Lok Sabha Election 2024)। অন্তত এমনই দাবি করলেন ভোট কুশলী তথা ‘জন সুরাজ পার্টি’র প্রধান প্রশান্ত কিশোর (পিকে)। কেবল তাই নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে দেশে যে কোনও ক্ষোভ নেই, তা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন পিকে।

    কী বলছেন পিকে? (Lok Sabha Election 2024)

    দিন দুই আগেই সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েও একই কথা বলেছিলেন পিকে। তিনি এও বলেছিলেন, “বিজেপি যে জিতবে, তা আমি গত পাঁচ মাস ধরে বলে আসছি।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এই ভোট কুশলী বলেন, “রাহুল গান্ধী ক্ষমতায় এলে সোনা ফলবে, এমন কথা আমরা শুনিনি। তাঁর সমর্থকরা তা বলতে পারেন, কিন্তু আমি বলছি বৃহত্তর পরিসর সম্পর্কে। দেশের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কোনও ক্ষোভ নেই, নেই তাঁর প্রতিস্পর্ধীকে নিয়ে বিরাট কিছু মাতামাতিও।” প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে কাউকে তুলে ধরতে না পারায় বিজেপি-বিরোধী দলের জোটের সমালোচনাও করেন পিকে।

    বিরোধীদের প্রধানমন্ত্রী কে?

    প্রসঙ্গত, ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’ যে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে কাউকে তুলে ধরতে ব্যর্থ, সেকথা নানা জনসভায় বলতে শোনা গিয়েছে বিজেপি নেতাদের। শাসক দলের বিরুদ্ধে জোরালো কোনও ইস্যু কিংবা বিশ্বস্ত প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে কাউকে তুলে ধরতে না পারাটা বিরোধীদের দুর্বলতা বলেও মনে করেন ‘জন সুরাজ পার্টি’ সুপ্রিমো। তিনি বলেন (Lok Sabha Election 2024), “ভোটারদের একটা অংশের চাহিদা পূরণ করতে পারেনি মোদি সরকার। তাই তাঁদের মধ্যে হতাশা ছিল। সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি বিরোধীরা। নানা সময় আসা সুযোগগুলো কাজে লাগালে অতীতে দুর্বল করে দেওয়া যেত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে, নড়বড়ে করে দেওয়া যেত বিজেপির অবস্থানকে।”

    আর পড়ুন: “ক্যান্সারের চেয়েও দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ইন্ডি ব্লক”, তোপ মোদির

    পিকে বলেন, “গত জানুয়ারিতে অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানের সময়ই কার্যত বিরোধীরা হাতের অস্ত্র ফেলে দিয়েছিল। ফেব্রুয়ারি মাসে যখন তারা গা ঝাড়া দিয়ে উঠল, তখন অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। তার আগেই বিজেপি তার হারানো জমি পুনরুদ্ধার করে নিয়েছে (Lok Sabha Election 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: “ক্যান্সারের চেয়েও দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ইন্ডি ব্লক”, তোপ মোদির

    Lok Sabha Elections 2024: “ক্যান্সারের চেয়েও দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ইন্ডি ব্লক”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ক্যান্সারের চেয়েও দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ইন্ডি ব্লক।” উত্তরপ্রদেশের শ্রাবস্তীর এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Lok Sabha Elections 2024)। এদিনের জনসভায় আগাগোড়াই তিনি আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপি বিরোধী জোটকে। বলেন, “তারা (ইন্ডি) যদি ছড়িয়ে পড়ে, তবে গোটা ভারতকে ধ্বংস করে দেবে। ক্যান্সারের চেয়েও তিনটি রোগ দেশের পক্ষে মারাত্মক। এই রোগগুলি হল, এই লোকগুলো দারুণভাবে সাম্প্রদায়িক, এরা ভীষণভাবে বর্ণবাদী, এরা ভয়ঙ্করভাবে পরিবারবাদী।”

    বন্ধ করে দেবে জনধন অ্যাকাউন্ট! (Lok Sabha Elections 2024)

    প্রসঙ্গত, অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে পঞ্চম দফার নির্বাচন। ষষ্ঠ দফার নির্বাচন হবে ২৫ মে, শনিবার। দেশের ৫৪৩টি আসনের মধ্যে নির্বাচন হয়ে গিয়েছে ৪৩০টি আসনে (Lok Sabha Elections 2024)। শ্রাবস্তীর ঐতিহাসিক গুরুত্বের কথাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “শ্রাবস্তীর একটি সমৃদ্ধশালী এবং পৌরাণিক আখ্যান রয়েছে। সারা বিশ্বের পর্যটকরা এই জায়গা দর্শন করতে আসেন। তা সত্ত্বেও পূর্বতন সমাজবাদী পার্টি, বহুজন সমাজবাদী পার্টি এবং কংগ্রেস কখনও এখানকার উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দেয়নি।” জনধন প্রকল্পে দেশে ৫০ কোটি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। বিরোধীরা ক্ষমতায় এলে তা বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও দাবি প্রধানমন্ত্রীর। বলেন, “মোদি ৫০ কোটিরও বেশি দরিদ্র মানুষকে খুলে দিয়েছে জনধন অ্যাকাউন্ট। তারা (বিরোধীরা) আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেবে। আপনার টাকা ছিনিয়ে নেবে।”

    আর পড়ুন: স্বাতীর পাশে নির্ভয়ার মা, আপকে নিশানা ‘নির্যাতিতা’ সাংসদের

    দুই ছেলের জুটি

    তিনি যে সামান্য একটি পরিবার থেকে উঠে এসেছেন, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “মোদি কোনও রাজ পরিবার থেকে আসেনি। আমি এই মায়েদের মতো এক গরিব মায়ের সন্তান। আমি কারও জন্য কিছু অর্জন করতে চাই না। তবে আমি দেশকে এমন শক্তিশালী করতে চাই যে বংশবাদী দলগুলি যেন আর দেশকে ধ্বংস করতে না পারে। এজন্য আপনাদের আশীর্বাদ চাই।” কংগ্রেস-সমাজবাদী দলের জোটকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইউপিতে ফের চালু হয়েছে দুই ছেলের (রাহুল গান্ধী ও অখিলেশ যাদব) জুটি। একই পুরানো ফ্লপ ছবি, একই পুরানো চরিত্র, একই পুরানো সংলাপ। পুরো নির্বাচন শেষ হতে চলেছে, কিন্তু আপনি কী এই লোকদের কাছ থেকে একটিও নতুন কথা শুনেছেন (Lok Sabha Elections 2024)?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Prashant Kishor: “ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কোনও ক্ষোভ নেই”, বললেন পিকে

    Prashant Kishor: “ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কোনও ক্ষোভ নেই”, বললেন পিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে যে তৃতীয়বারের জন্য বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার ক্ষমতায় আসতে চলেছে, সে ভবিষ্যদ্বাণী আগেই করেছিলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে (Prashant Kishor)।

    পেট্রোল-ডিজেল আসবে জিএসটির আওতায়! (Prashant Kishor)

    এবার তিনি জানালেন, এনডিএ ফের ক্ষমতায় এলে পেট্রোল-ডিজেল চলে আসতে পারে জিএসটির আওতায়। পরিকাঠামোগত এবং প্রশাসনিক নানা পরিবর্তনও হাতে পারে। পিকে বলেন, “মোদি ফের একবার প্রধানমন্ত্রী পদে বসলে ক্ষমতা ও সম্পদ আরও বেশি করে কেন্দ্রের অধীনস্থ থাকবে। রাজ্যগুলির অর্থনৈতিক স্বাধীনতায় প্রতিবন্ধকতাও সৃষ্টি করা হতে পারে।” ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপিকে পরামর্শ দিয়েছিলেন এই ভোট কুশলী। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে তিনি ‘কাজ করেছিলেন’ তৃণমূলের হয়ে। পিকে বলেন, “বর্তমানে দেশের প্রতিটি রাজ্য তিনভাবে আয় করতে পারে। পেট্রোলিয়াম, আবগারি ও জমি।” তিনি বলেন, “আমি অবাক হব না যদি তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে মোদি সরকার পেট্রোলিয়ামকেও জিএসটির আওতায় নিয়ে আসে।” প্রসঙ্গত, পেট্রোল-ডিজেলকে জিএসটির আওতায় আনার দাবি এই ইন্ডাস্ট্রির দীর্ঘ দিনের। তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে এ ব্যাপারেই পদক্ষেপ করতে পারে মোদি সরকার।

    আর পড়ুন: ‘আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটে’র ‘হারানো সন্তান’রা পালন করেন হিন্দুধর্ম!

    কী বললেন পিকে?

    পিকে (Prashant Kishor) বলেন, “উনিশের নির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয়েছিল ৩০৩টি আসনে। এবারও তাদের আসন সংখ্যা থাকবে এর আশপাশেই। ৩০৩ ছাড়িয়েও যেতে পারে। গত প্রায় পাঁচ মাস ধরে মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপিই যে ক্ষমতায় ফিরবে, সে কথা আমি বলে এসেছি। এখনও তাই বলছি।” ‘জন সুরাজ পার্টি’র সুপ্রিমো পিকে বলেন, “মোদি সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের কোনও ক্ষোভ রয়েছে, এমন কথা দেশের কোনও প্রান্তেই শুনিনি।” তিনি বলেন, “সাধারণভাবে সরকারের কার্যকলাপ নিয়ে জনগণের প্রচণ্ড ক্ষোভ, হতাশা, অপূর্ণ আকাঙ্খার বহিঃপ্রকাশ না থাকলে ভোটের ফল শাসকের অনুকূলেই যায়।” সম্প্রতি পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পিকে দাবি করেছিলেন, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের এক নম্বর দল হয়ে উঠতে পারে। গত কয়েক বছর ধরে বিজেপি পূর্ব ও দক্ষিণ ভারতে তাদের সংগঠন বাড়াতে যে কঠোর পরিশ্রম করেছে, তার ফলেই এমনটা হতে পারে বলেই দাবি পিকের (Prashant Kishor)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাটে উঠেছে ব্যালট। এখন ভোটগ্রহণ হয় ইভিএমে। কেবল বোতাম টিপেই পছন্দের প্রার্থীর নাম ও প্রতীকের পক্ষে মতদান করা যায় (Lok Sabha Elections 2024)। প্রার্থী পছন্দ না হলে নোটা বোতামে চাপ দেন অনেকেই। এবার আসুন, জেনে নেওয়া যাক কীভাবে কাজ করে ভোট নেওয়ার এই যন্ত্র।

    ইভিএম (Lok Sabha Elections 2024)

    ‘ইভিএম’ হল ‘ইলেক্ট্রনিক্স ভোটিং মেশিন’। এর তিনটি ইউনিট থাকে। প্রথমটি ভোটিং ইউনিট বা ব্যালট ইউনিট। দ্বিতীয় ইউনিটটি হল ভিভি প্যাট মেশিন বা ভোটার ভেরিফায়েবল পেপার অডিট ট্রেইল। আর তিন নম্বর ইউনিটটি হল কন্ট্রোল ইউনিট। এই তিনটি ইউনিটের মধ্যে ব্যালট ইউনিট ও ভিভি প্যাট বসানো থাকে ভোট কেন্দ্রের ভিতর যে অংশটি চট দিয়ে ঘেরা থাকে, সেখানে। এই ঘেরাটোপের ভিতরে ঢুকেই ভোট দেন ভোটার। কন্ট্রোল ইউনিটটি থাকে পোলিং অফিসারের কাছে (Lok Sabha Elections 2024)।

    জ্বলবে আলো

    ভোটারের পরিচয়পত্র পরীক্ষা করার পর পোলিং অফিসার বা প্রিসাইডিং অফিসার একটি বোতাম টিপলে ব্যালট ইউনিটটি অ্যাক্টিভেট হয়। অর্থাৎ ভোট গ্রহণের জন্য মেশিন প্রস্তুত। ভোটারকে এটা জানান দিতে একটা আলো জ্বলবে। এবার ভোটার তাঁর পছন্দের প্রার্থী ও তাঁর প্রতীকের পাশের বোতাম টিপবেন। পাশের ভিভি প্যাটের ভিতরে থাকা একটি কাগজে ওই প্রতীক ও প্রার্থীর নাম ফুটে উঠবে। এটি দেখার জন্য ভোটার সময় পাবেন মাত্র সাত সেকেন্ড। তার পর ফের ভিভি প্যাট এবং ব্যালট ইউনিট অন্ধকার হয়ে যাবে। অর্থাৎ স্লিপিং মোডে চলে যাবে মেশিন। পরের ভোটার এলে এবং পোলিং অফিসার বা প্রিসাইডিং অফিসার একটি বোতাম টিপলে আবারও সক্রিয় হবে মেশিন।

    একই ব্যক্তি একাধিক ভোট দিতে পারেন না

    মনে রাখতে হবে, ভোটার একবার কোনও বোতামে চাপ দেওয়ার পর আর যতবারই অন্য যে কোনও বোতামই টিপুন না কেন, মেশিন আর কাজ করবে না। কারণ ব্যালট ইউনিট ও ভিভিপ্যাটের জিয়ন কাঠি রয়েছে প্রিসাইডিং অফিসারের সামনে থাকা কন্ট্রোল ইউনিটের একটি বোতামেই। তাই বুথে ঢোকার আগেই ভোটারকে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে হবে তিনি কোন প্রার্থীকে ভোট দিতে চান, নাকি নোটার বোতাম টিপতে চান। ইভিএম চলে ব্যাটারিতে। তাই হঠাৎ করে পাওয়ার কাট কিংবা লোডশেডিং হলেও, ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে না। ইভিএমে যে ডেটা জমা হয়েছে, তাও নষ্ট হবে না। এই ইভিএমের সঙ্গে ব্লু-টুথ, পেন ড্রাইভ, ইউএসবি পোর্ট বা ওয়াইফাই কানেকশনও করা যাবে না ইভিএমের কোনও ইউনিটের সঙ্গেই। অর্থাৎ ভোটারের ভোট সুরক্ষিত।

    কীভাবে জানবেন কোথায় পড়ল আপনার ভোট

    মনে রাখতে হবে, ইভিএমের তিনটি ইউনিট ইন্টার-কানেক্টেড থাকে ইভিএমের নিজস্ব পোর্ট দিয়ে। ইউনিটের পিছনে থাকে অন-অফ সুইচ। পোর্টেবল মোড আর ওয়ার্কিং মোড বাটন। কন্ট্রোল ইউনিটে বোতাম টিপলে সেখানে লাল আলো জ্বলবে। ব্যালট ইউনিটে জ্বলবে সবুজ আলো। ভোট দেওয়া হয়ে গেলে একটি শব্দ শুনতে পাবেন। ভিভিপ্যাটে চোখ রাখলেই দেখবেন সেখানেও জ্বলেছে আলো। একটি এটিএম কাগজের মতো কাগজ ঝুলছে, সেখানে ছাপা হয়েছে কোথায় পড়ল আপনার ভোট। ভোটার জানতে পারলেন, যে প্রার্থীর পক্ষে মতদান করেছেন তিনি, সেখানেই ভোট পড়েছে।

    মক পোল পর্ব

    নির্বাচন শুরু হয় সকাল সাতটায়। তার আগে চলে মক ভোট পর্ব। ইভিএম যে ঠিকঠাক আছে, সেটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয় প্রার্থীদের পোলিং এজেন্টদেরও। সমস্ত প্রার্থীর পোলিং এজেন্টের উপস্থিতিতে প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং এজেন্টরা অন্তত ৫০টি ভোটের একটি মক পোলিং করেন। প্রত্যেকে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে নির্দিষ্ট সংখ্যাক ভোট দেন। নির্দল প্রার্থীদের পোলিং এজেন্ট না থাকলেও প্রিসাইডিং অফিসার পোলিং অফিসার নির্দল প্রার্থীকে ভোট দিয়ে দেখে নেন। সব শেষে হিসেব মিলিয়ে দেখে নেওয়া হয় মোট পোলড ভোট আর প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা মিলছে কিনা। ইভিএমে কোনও ত্রুটি থাকলে, বদলে ফেলা হয় মেশিন।

    আর পড়ুন: ‘আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটে’র ‘হারানো সন্তান’রা পালন করেন হিন্দুধর্ম!

    প্রশ্ন হল, এই নির্বাচনী মহাযজ্ঞের খরচ কত? একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। একটা ব্যালট ইউনিটের দাম ৭ হাজার ৯০০ টাকা, কন্ট্রোল ইউনিটের দাম ৯ হাজার ৮০০ টাকা, ভিভিপ্যাটের দাম ১৬ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে নির্বাচন হবে ৫৪৩টি লোকসভা কেন্দ্রে। ভোটার রয়েছেন ৯৭ কোটি। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের হিসেব অনুযায়ী, এবার লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন করতে খরচ হবে ১ লাখ কোটি টাকা। অর্থাৎ একটি ভোটের মূল্য ১ হাজার ৩১ টাকা। বিপুল পরিমাণ এই খরচ বহন করেন দেশবাসীই, ট্যাক্সের মাধ্যমে। তাই ভোট (Lok Sabha Elections 2024) না দেওয়াটা কোনও কৃতিত্বের কথা নয়। বুথে গিয়ে ভোট দিন পছন্দের প্রার্থীকে। মজবুত করুন বিশ্বের বহত্তম গণতন্ত্রের ভিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share