Tag: lok sabha

lok sabha

  • PM Modi: শ্রীনগরে পড়ল রেকর্ড ভোট, কী প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর?

    PM Modi: শ্রীনগরে পড়ল রেকর্ড ভোট, কী প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আঠাশ বছর পরে রেকর্ড ভোট পড়ল জম্মু-কাশ্মীরের শ্রীনগর লোকসভা কেন্দ্রে। সোমবার তারই প্রশংসা শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গলায় (PM Modi)। এর আগে লোকসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। তখনও ভূস্বর্গে ছিল ৩৭০ ধারা।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই ৩৭০ ধারা রদ করে মোদি সরকার। তার পর এই প্রথম বড় কোনও নির্বাচন হল সেখানে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৩৭০ ধারা রদের পর জনগণের আকাঙ্খা বেড়েছে। তাই দ্বিগুণ উৎসাহে ভোট দিয়েছেন উপত্যকার মানুষ।” ১৩ মে চতুর্থ দফায় নির্বাচন হয়েছে শ্রীনগর লোকসভা কেন্দ্রে। ভোট পড়েছে ৩৮ শতাংশ। যা উনিশের নির্বাচনের ভোটদানের হারের দ্বিগুণ।

    অপ্রীতিকর ঘটনা কোনও ঘটনা ঘটেনি

    সোমবার শ্রীনগরের ২ হাজার ১৩৫টি ভোটকেন্দ্রের কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। জনগণ ভোট (PM Modi) দিয়েছেন উৎসবের মেজাজে। জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, প্রায় তিন দশকে সর্বোচ্চ ভোট পড়ল। কোনও নেতিবাচক ঘটনা ঘটেনি। প্রচারও হয়েছে স্বাভাবিক ছন্দেই। নির্বাচনের দিনও অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি। জম্মু-কাশ্মীরের সার্বিক পরিবেশের উন্নতি হয়েছে। তাই বেশি সংখ্যক মানুষ ভোট দিয়েছেন।

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “বিশেষ করে শ্রীনগর লোকসভা কেন্দ্রের ভোটারদের অভিনন্দন জানাতে চাই। আগের চেয়ে অনেক বেশি সংখ্যায় ভোট দিয়েছেন তাঁরা। ৩৭০ ধারা রদ উপত্যকার জনগণের আকাঙ্খা বাড়িয়ে দিয়েছে। পূর্ণ উদ্যমে ভোট দিয়েছেন তাঁরা। এটি জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ করে যুবদের একটি বড় প্রাপ্তি।”

    আরও পড়ুুন: “পাকিস্তান যদি চুড়ি না পরে, আমরা পরাব”, ‘ইন্ডি’ নেতাদের জবাব মোদির

    শ্রীনগরে এবার লড়াই মূলত চতুর্মুখী। এই কেন্দ্রে লড়ছেন ন্যাশনাল কনফারেন্স পার্টির অগা রুহুল্লা, পিডিপির ওয়াহিদ পারা, জেকে আপনি পার্টির আশরাফ মির এবং ডিপিএপির অমিত ভাট। যদিও এই কেন্দ্রে এবার প্রার্থী রয়েছেন ২৪ জন। উনিশের সাধারণ নির্বাচনে শ্রীনগরে প্রার্থী ছিলেন ১২ জন। কাশ্মীরি পণ্ডিতরা জম্মুর একটি বিশেষ বুথে গিয়ে প্রয়োগ করেছেন ভোটাধিকার। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, পুরো ভোটগ্রহণ পর্বটিই লাইভ ওয়েব কাস্টিং করা হয়েছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Lok Sabha Election 2024: চতুর্থ দফায় ভোট পড়ল প্রায় ৬৩ শতাংশ, বাংলায় ছাপ্পা রুখল এআই

    Lok Sabha Election 2024: চতুর্থ দফায় ভোট পড়ল প্রায় ৬৩ শতাংশ, বাংলায় ছাপ্পা রুখল এআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্ষিপ্ত হাতে গোণা কয়েকটি ঘটনা ছাড়া নির্বিঘ্নেই পার হল চতুর্থ দফার লোকসভা নির্বাচনও (Lok Sabha Election 2024)। হাতে রয়েছে আরও তিনটি দফা। সোমবার, ১৩ মে নির্বাচন হয়েছে দেশের ৯৬টি লোকসভা কেন্দ্রে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৬২.৩০ শতাংশ।

    বেশি ভোট বোলপুরে (Lok Sabha Election 2024)

    এদিন নির্বাচন হয়েছে রাজ্যের ৮টি কেন্দ্রেও। সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে বোলপুরে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত সেখানে ভোট পড়েছে ৭৭.৭৭ শতাংশ। তার পরেই রয়েছে রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্র। এখানে ভোটদানের হার ৭৭.৪৬ শতাংশ। এই সময়ের মধ্যে ভোট পড়েছে বহরমপুরে ৭৫.৩৬ শতাংশ, কৃষ্ণনগরে ৭৭.২৭ শতাংশ, বর্ধমান পূর্বে ৭৭.৩৬ শতাংশ, বর্ধমান-দুর্গাপুরে ৭৫.০২ শতাংশ, আসানসোলে ৬৯.৪৩ শতাংশ এবং বীরভূমে ৭৫.৪৫ শতাংশ।

    ছাপ্পা রুখল এআই

    এদিকে, এআই প্রযুক্তির সাহায্যে বাংলায় ছাপ্পা ভোট (Lok Sabha Election 2024) রুখে দিল নির্বাচন কমিশন। বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের ইলামবাজারের ২৫ নম্বর বুথে সকাল থেকে চলছিল দেদার ছাপ্পা। ওয়েব কাস্টিং ব্যবস্থা ও এআই প্রযুক্তির সাহায্যে ছাপ্পা ভোট রুখে দেয় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। ইলামবাজারের ২৫ নম্বর বুথের প্রিসাইডিং অফিসারকে সরিয়েও দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওয়েব কাস্টিং ব্যবস্থায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর দেখতে পায় ২৫ নম্বর বুথে এক ব্যক্তি একাধিকবার ঢোকার চেষ্টা করছে। লাইনে দাঁড়ানো ভোটারদের প্রভাবিতও করছিল সে। ঘটনাটি নজরে পড়তেই নেওয়া হয় ব্যবস্থা।

    এবারের নির্বাচনী-ক্যানভাসে অনুপস্থিত তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল ওরফে কেষ্ট। তিহাড় জেলে বন্দি রয়েছেন তিনি। তবে কেষ্ট না থাকলে কী হবে, ছিল তাঁর গুড় বাতাসা নিদান। দুবরাজপুরে গুড় বাতাসা দিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ ওঠে। সংশ্লিষ্ট জেলাশাসকের কাছে দ্রুত রিপোর্ট তলব করে নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: গণবিদ্রোহে উত্তাল পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর, ভারতভুক্তির দাবি, উড়ল তেরঙ্গাও

    এদিন বিজেপি নেতা তথা প্রার্থী দিলীপ ঘোষকে ঘিরে মন্তশ্বরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের। এলাকাটি বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। ভাঙচুর করা হয় সংবাদ মাধ্যমের গাড়ি। সংশ্লিষ্ট জেলা শাসকের কাছ থেকে দু’ঘণ্টার মধ্যে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট তলব করে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর (Lok Sabha Election 2024)। এই দফার ভোটে ৬৯ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সব মিলিয়ে কমিশনের কাছে জমা পড়েছে ১ হাজার ৭০৫টি অভিযোগ।

    অন্যদিকে, ভোটের ডিউটি করতে করতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন বছর পঁয়তাল্লিশের মহেন্দ্র সিং। তিনি উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দা। পাইকরের ২০৩ নম্বর বুথে ডিউটি করছিলেন তিনি। রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Arvind Kejriwal: দল লড়ছে মাত্র ১৭টি আসনে, কেজরিওয়াল দেশবাসীকে দিচ্ছেন ফ্রি বিদ্যুতের ‘গ্যারান্টি’!

    Arvind Kejriwal: দল লড়ছে মাত্র ১৭টি আসনে, কেজরিওয়াল দেশবাসীকে দিচ্ছেন ফ্রি বিদ্যুতের ‘গ্যারান্টি’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামিন পেয়েই প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তাঁর সাম্প্রতিক প্রতিশ্রুতি, ক্ষমতায় এলে দরিদ্র দেশবাসীকে মুফতে বিদ্যুৎ দেবেন তিনি। কেজরিওয়ালের দল আপ লড়ছে দেশের মাত্র ২০টি আসনে। তাই কীভাবে তাঁর দল ক্ষমতায় আসবে, কীভাবেই বা তিনি দেশবাসীকে বিনি পয়সায় বিদ্যুৎ দেবেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কেজরিওয়ালের দলের বিরোধীরা।

    জামিনে মুক্ত কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)

    দিল্লি আবগারি মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। অন্তর্বর্তী জামিনে ছাড়া পেয়েছেন ৫৬ দিন পর। তার পরেই নির্বাচনে জিততে মরিয়া আপ সুপ্রিমো (Arvind Kejriwal)। দেশে চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। ভোট গ্রহণ হবে সাত দফায়। নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। শেষ হবে ১ জুন। ফল বের হবে ৪ জুন। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে হচ্ছে নির্বাচন। এর মধ্যে আপ লড়ছে মাত্র ২০টি আসনে। এর মধ্যে আবার চণ্ডীগড় ও গুজরাটের তিনটি কেন্দ্রে কংগ্রেসকে সমর্থন করছে কেজরিওয়ালের দল। যার অর্থ, আপ স্বশক্তিতে লড়ছে মাত্র ১৭টি আসনে।

    কী বললেন আপ সুপ্রিমো?

    রবিবার সাংবাদিক সম্মেলনে কেজরিওয়াল বলেন, “১০টি গ্যারান্টির মধ্যে আমাদের প্রথম গ্যারান্টি হল দেশে ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ করা। দেশের ক্ষমতা রয়েছে ৩ লাখ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করার। অথচ খরচ হয় ২ লাখ মেগাওয়াট। অর্থাৎ প্রয়োজনের তুলনায় আমাদের দেশ বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। দিল্লি এবং পাঞ্জাবে আমরা এটা করেওছি। গোটা দেশেও আমরা এটা করব।” আপ সুপ্রিমো বলেন, “সমস্ত গরিব মানুষকে আমরা নিখরচায় ২০০ ইউনিট বিদ্যুৎ দেব। এজন্য খরচ হবে ১.২৫ লাখ কোটি টাকা। এই টাকার জোগাড় আমরা করব।”

    আরও পড়ুুন: ভারতের দেওয়া এয়ারক্র্যাফ্ট চালাতে ব্যর্থ মলদ্বীপের সেনা, বিপাকে মুইজ্জু প্রশাসন

    দেশবাসীকে গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে বিজেপির তরফে। নাম, ‘মোদি কা গ্যারান্টি’। সেই ধাঁচেই গুচ্ছ গ্যারান্টি দিয়ে বসে রয়েছেন কেজরিওয়াল। তিনি যে এই গ্যারান্টি নিয়ে ‘ইন্ডি’ জোটের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেননি, তাও জানিয়েছেন আপ নেতা। আপ সুপ্রিমোর এই গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নিয়েই প্রশ্ন উঠছে। আপ বিরোধীদের প্রশ্ন, বিজেপিকে পরাস্ত করতে যে ‘ইন্ডি’ জোট গঠিত হয়েছিল, কেজরিওয়াল কি তার মুখ? মাত্র ১৭টি আসনে প্রার্থী দিয়ে তিনি কীভাবে খোয়াব দেখেন দেশ চালনার? তবে কি ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী তিনিই (Arvind Kejriwal)? উত্তর মিলবে ৪ জুন, লোকসভা নির্বাচনের ফল বেরনোর পরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: “গণতন্ত্রের জন্য আকাশ পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে”, কপ্টারে ভোটকর্মীদের পাঠিয়ে বলল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: “গণতন্ত্রের জন্য আকাশ পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে”, কপ্টারে ভোটকর্মীদের পাঠিয়ে বলল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণতন্ত্রের উৎসবে (Lok Sabha Election 2024) যাতে সবাই শামিল হতে পারেন, তাই হেলিকপ্টারে করে ভোট কর্মীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বুথে। এ ছবি ঝাড়খণ্ডের মাও অধ্যুষিত সিংভূমের। ঝাড়খণ্ডে নির্বাচন ১৩ মে, সোমবার। এমতাবস্থায় ভোটকর্মীদের বুথে পাঠানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। কোথাও ট্রেনে করে, কোথাও আবার হেলিকপ্টারে করে ভোটকর্মীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বুথে।

    বিশেষ ব্যবস্থা (Lok Sabha Election 2024)

    পশ্চিম সিংভূমের ডেপুটি কমিশনার কুলদীপ চৌধুরী বলেন, “শনিবার চক্রধরপুর থেকে রৌরকেল্লায় একটি বিশেষ ট্রেনে করে মোট ৯৫টি পোলিং টিমকে পাঠানো হয়েছিল। মনোহরপুর, জারাইকেলা এবং পোসাইতা স্টেশনে পৌঁছে তাঁরা গাড়ি ধরবেন এবং পায়ে হেঁটে নির্দিষ্ট বুথে পৌঁছবেন।” তিনি জানান, ৭৮টি পোলিং পার্টিকে পাঠানো হয়েছে হেলিকপ্টারে করে। কুলদীপ বলেন, “মাও-অধ্যুষিত এলাকায় তাঁদের পৌঁছে দিতে তিনটি চপারও কাজে লাগানো হয়েছে। মনোহরপুর ও জগন্নাথপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় এভাবেই পৌঁছে দেওয়া হয়েছে পোলিং স্টাফদের।” তিনি (Lok Sabha Election 2024) বলেন, “অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন করতে আমরা ইভিএমগুলির ওপর লাইভ ট্র্যাকিং করছি। জিপিএস-যুক্ত যানবাহনের মাধ্যমে পোলিং পার্টিদের সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি।” তিনি জানান, পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই চক্রধরপুরে পৌঁছে গিয়েছেন বিএসএফ এবং সিএপিএফের জওয়ানরা।

    কী বলছে কমিশন?

    এদিকে, এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে নির্বাচন কমিশনের তরফে একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করা হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, পোলিং পার্টি ও ভোটের সরঞ্জাম পাঠানো হচ্ছে ট্রেনে করে। লেখা হয়েছে, “আমরা প্রস্তুত! আপনিও কি প্রস্তুত। ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূমের পোলিং পার্টিকে তাদের গন্তব্যে পৌঁছানো হচ্ছে বিশেষ ট্রেনে করে। গণতন্ত্রের জন্য আকাশপথেও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পোলিং পার্টিরা ঝাড়খণ্ডের প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছচ্ছেন। প্রতিটি ভোট যাতে বাক্সে পড়ে, তাই এই ব্যবস্থা। নির্বাচন কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, একজন ভোটারও যাতে বাদ না পড়েন, সেজন্য আমরা দায়বদ্ধ। আমরা এমন অনেক জায়গা চিহ্নিত করেছি, যেসব জায়গায় এবারই প্রথম ভোট হচ্ছে। কোথাও আবার ভোট হচ্ছে দু’দশক পরে। কারণ এই সব এলাকায় এক (Lok Sabha Election 2024) সময় দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল মাওবাদীরা।”

    আরও পড়ুুন: “পঁচাত্তরের পরেও প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই”, জনসভায় দাবি শাহের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন চলছে, জানুন আগের গুলো সম্পর্কে  

    Lok Sabha Election 2024: অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন চলছে, জানুন আগের গুলো সম্পর্কে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। কেমন ছিল আগের সতরোটি সাধারণ নির্বাচন, বদলই বা হয়েছে কেমন, আসুন জেনে নেওয়া যাক (Lok Sabha Election 2024)।

    প্রথম লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)

    দেশ স্বাধীনতা লাভ করে ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট। তারপর প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৫২ সালে। মোট আসন ছিল ৪৯৯টি। নির্বাচন হয়েছিল ৬৮ দফায়। নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১৯৫১ সালের ২৫ অক্টোবর। শেষ হয়েছিল পরের বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি। প্রথম ভোট পড়েছিল হিমাচল প্রদেশের ছিন্নি ও পাঙ্গি তহশিলে। সেবার কংগ্রেস পেয়েছিল ৩৬৪টি আসন। সিপিআই জিতেছিল ১৬টি কেন্দ্রে। সোশ্যালিস্ট পার্টি জিতেছিল ১২টি আসনে। বিআর অম্বেডকরের দল শিডিউল কাস্ট ফেডারেশন পেয়েছিল ২টি আসন। হেরে গিয়েছিলেন অম্বেডকর স্বয়ং। সংসদের প্রথম স্পিকার ছিলেন গণেশ বসুদেব মাভালঙ্কার।

    দ্বিতীয় লোকসভা নির্বাচন

    দ্বিতীয় লোকসভা নির্বাচন হয়েছিল ১৯৫৭ সালে। আসন সংখ্যা ৫০৫। এবারও ক্ষমতায় আসে জাতীয় কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী হন জওহরলাল নেহরু। ৪৯৪টি আসনে প্রার্থী দিয়ে নেহরুর দল জিতেছিল ৩৭১টিতে। সিপিআই জিতেছিল ২৭টিতে। প্রজা সোশ্যালিস্ট পার্টি জিতেছিল ১৯টি আসন। এবারের সাধারণ নির্বাচনে লড়াইয়ের ময়দানে ছিল ৪টি জাতীয় পার্টি, ১১টি রাজ্য পার্টি। ২২ জন মহিলাও জিতেছিলেন। এর সিংহভাগই মধ্যপ্রদেশ থেকে (Lok Sabha Election 2024)।

    তৃতীয় লোকসভা

    তৃতীয় সাধারণ নির্বাচনে আসন বেড়ে হয় ৫০৮টি। কংগ্রেস জয়ী হয় ৪৪.৭২ শতাংশ ভোট পেয়ে। সিপিআই পায় ৯.৯৪ শতাংশ ভোট। প্রথমবার নির্বাচনে লড়ে স্বতন্ত্র পার্টি পায় ৭.৮৯ শতাংশ ভোট। এবারও সরকার গড়ে কংগ্রেস। সরকার জড়িয়ে পড়ে চিন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে। নেহরু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন স্বাধীনতার দিন থেকে ১৯৬৪ সালের ২৭ মে। এই সময় দুজন অ্যাক্টিং প্রাইম মিনিস্টার হন, একজন গুলজারিলাল নন্দ এবং অন্যজন লালবাহাদুর শাস্ত্রী। ১৯৬৪ সালের ১১ জানুয়ারির পর প্রধানমন্ত্রিত্বের রশি চলে যায় ইন্দিরা গান্ধীর হাতে। এই ভোটেই প্রথম সহজে মোছা যায় না এমন কালি ব্যবহার করা হয়।

    চতুর্থ লোকসভা নির্বাচন

    এই সময় লোকসভার আসন বেড়ে হয় ৫২৩টি। আবারও জেতে কংগ্রেস। ইন্দিরা হন দেশের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী। এই সময় কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে। কংগ্রেস দাবি করে সংসদের তারাই সংখ্যা গরিষ্ঠ। আর স্বতন্ত্র পার্টি এবং ভারতীয় জনসংঘের আসন সংখ্যা যথাক্রমে ৪৪ এবং ৩৫টি। কংগ্রেস, ডিএমকে এবং বিজেএস এস-এসটি আসনে ভালো ফল করে।

    কংগ্রেসে ভাঙন

    অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরে ১৯৬৯ সালে ভাঙন ধরে কংগ্রেসে। ইন্দিরাকে দল থেকে বের করে দেওয়া হয়। নয়া দল গড়েন ইন্দিরা নাম হয় কংগ্রেস (আর), মাদার কংগ্রেসের নাম হয় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (ও)। কামরাজ, মোরারজি দেশাই, নিজলিঙ্গাপ্পা এবং এসকে পাতিল মাদার কংগ্রেসের নেতা।

    পঞ্চম লোকসভা নির্বাচন

    ১৯৭১ সালের এই নির্বাচনে মোট আসন ৫২১টি। ‘গরিবি হঠাও’ স্লোগান দেন ইন্দিরা। এই সময় স্বাধীন বাংলাদেশ আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭৭ সালের ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে ইন্দিরা সরকার। ইন্দিরার নেতৃত্বে কংগ্রেস জেতে ৩৫২টি আসনে। সিপিআই জিতেছিল ২৫টি আসনে। ২৩টি আসনে জেতে ডিএমকে।

    আরও পড়ুুন: বাংলায় বিজেপির ক্লিন স্যুইপ, ভোটের ফল নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি?

    ষষ্ঠ লোকসভা নির্বাচন

    এই সাধারণ নির্বাচনে আসন সংখ্যা ছিল ৫৪৪টি। মোরাজজি দেশাইয়ের নেতৃত্বে দেশে প্রথম অ-কংগ্রেসি সরকার গঠিত হয়। এই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয় কংগ্রেস। ২৯৫টি আসন পায় ভারতীয় লোকদল।

    সপ্তম লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় ১৯৮০ সালে। আসন সংখ্যা ৫৩১। ৩৫৩টি আসন নিয়ে ক্ষমতায় আসে কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী হন ইন্দিরা। পাঞ্জাবে মাথাচাড়া দেয় বিচ্ছিন্নতাবাদ। আন্দোলন দমনে অপারেশন ‘ব্লু-স্টার’ করে ইন্দিরা সরকার। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর শিখ দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন ইন্দিরা।

    অষ্টম লোকসভা নির্বাচন

    ভোট হয় ১৯৮৪ সালে। আসন সংখ্যা ৫১৬। প্রধানমন্ত্রী হন ইন্দিরা-তনয় রাজীব। শিখ বিরোধী দাঙ্গা শুরু হয়। প্রকাশ্যে আসে বোফর্স কেলেঙ্কারি। এই সময় রাজনীতির ময়দানে আত্মপ্রকাশ করে বিজেপি।

    নবম লোকসভা নির্বাচন

    ১৯৮৯ সালে হয় নবম লোকসভা নির্বাচন। আসন ছিল ৫৩১টি। কেন্দ্রে আসে কোয়ালিশন সরকার। প্রধানমন্ত্রী হন জনতা দলের ভিপি সিং। মণ্ডল ও মন্দির রাজনীতি নিয়ে উত্তাল হয়ে ওঠে দেশ।

    দশম লোকসভা নির্বাচন।

    ১৯৯১ সালের দশম লোকসভা নির্বাচনে আসন ছিল ৫০৮টি। প্রধানমন্ত্রী হন কংগ্রেসের নরসিমা রাও। সরকার গ্রহণ করে মুক্ত অর্থনীতি। বাবরি মসজিদ ধ্বংস হয়। মণ্ডল কমিশনের রিপোর্টের জেরে শুরু হয় হিংসা।

    একাদশতম লোকসভা নির্বাচন

    ভোট হয় ১৯৯৬ সালে (Lok Sabha Election 2024)। আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। জনতা দলের নেতৃত্বে গঠিত হয় ইউনাইটেড ফ্রন্ট সরকার। এই নির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয় ১৬১টি আসনে।

    দ্বাদশতম লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় ১৯৯৮ সালে। আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। অটল বিহারি বাজপেয়ীর নেতৃত্বে সরকার গড়ে বিজেপি। সরকার টিকেছিল ১৩ মাস।

    ত্রয়োদশতম লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় ১৯৯৯ সালে। আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। নির্বাচন হয় পাঁচ দফায়। ক্ষমতায় আসে বিজেপি। এই সময়ই হয় কার্গিল যুদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা, সোনালি চতুর্ভুজ প্রকল্প এবং পোটা আইন হয় এই সময়।

    চতুর্দশ লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় ২০০৪ সালে। আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। কংগ্রেসের মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বে গঠিত হয় সরকার। আরটিআই, এনআরএজিএস চালু হয় এই সময়। ইন্দো-ইউএস সিভিল নিউক্লিয়ার ডিলও হয়। এবারই প্রথম ভোট গ্রহণ হয় ইভিএমে।

    পঞ্চদশ লোকসভা নির্বাচন

    ২০০৯ সালে হয় পঞ্চদশ লোকসভা নির্বাচন। সরকার গড়ে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ। লোকসভার স্পিকার হন মীরা কুমার।

    ষোড়শ লোকসভা নির্বাচন

    ভোট হয় ২০১৪ সালে। ‘আচ্ছে দিনে’র স্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় আসে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি। জিএসটি, ডিমানিটাইজেশন, ডিজিটাল ইন্ডিয়া, স্বচ্ছ ভারত অভিযান চালু হয়। প্রথমবারের মতো নোটা চালু হয়।

    সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচন

    নির্বাচন হয় উনিশে। ৩৫০টি আসনে জিতে ফের মোদির নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসে এনডিএ। নির্বাচন হয় ৫৪৩টি আসনে। সরকার সফলভাবে মোকাবিলা করে কোভিডের। লাগু হয় সিএএ। জম্মু-কাশ্মীর থেকে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা। এবারই প্রথম ইভিএমের সঙ্গে যুক্ত হয় ভিভিপ্যাট। ২০২৪ সালের ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। নির্বাচন হবে সাত দফায় (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Radhika Khera: “ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রায় আমায় অফার করা হয়েছিল মদ”, তোপ কংগ্রেসত্যাগী নেত্রীর

    Radhika Khera: “ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রায় আমায় অফার করা হয়েছিল মদ”, তোপ কংগ্রেসত্যাগী নেত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই কংগ্রেস ছেড়েছিলেন এআইসিসির মুখপাত্র রাধিকা খেরা (Radhika Khera)। সোমবারই তোপ দাগলেন পুরনো দলের বিরুদ্ধে। দলের হিন্দু বিরোধী আদর্শ অনুসরণ না করায় দলীয় নেতৃত্ব তাঁকে ধমক দিয়েছেন বলেও অভিযোগ রাধিকার। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে যে ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ হয়েছিল, সেই যাত্রায় শামিল হয়েছিলেন রাধিকাও। সেই সময় তাঁকে মদ্যপান করতে বলা হয়েছিল।

    রাধিকার অভিযোগ (Radhika Khera)

    সদ্য কংগ্রেস-ত্যাগী রাধিকা বলেন, “রাহুল গান্ধীর ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’র সময় ছত্তিশগড় কংগ্রেসের মিডিয়া চেয়ারম্যান সুশীল আনন্দ সুখা আমায় মদ অফার করেছিলেন। সেই সময় তিনি এবং দলের পাঁচ-ছ’জন মদ্যপ অবস্থায় আমার ঘরের দরজায় করাঘাত করেছিলেন। আমি বিষয়টি শচিন পাইলট এবং জয়রাম রমেশকে জানিয়েছিলাম। কিন্তু কিছুই হয়নি।” তাঁর (Radhika Khera) দাবি, কংগ্রেসের হিন্দুত্ব-বিরোধী আদর্শ অনুসরণ করতে অস্বীকার করেছিলেন তিনি।

    ‘আমায় ঘরবন্দি করে রাখা হয়েছিল’

    রাধিকা বলেন, “৩০ তারিখ সন্ধ্যায় আমি কংগ্রেসের রাজ্য অফিসে সুশীলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলাম। আমায় দেখেই গালাগালি দিতে শুরু করেন তিনি। চড়া গলায় কথা বলতে থাকেন। তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গরা আমায় ঘরবন্দি করে ফেলেন। তিনি এবং তাঁর দুই রাজ্য মুখপাত্র আমায় গালাগালি দিতে থাকেন। আমি আর্ত চিৎকার করি। কিন্তু কেউই দরজা খোলেননি। উল্টে আমায় মারধর করা হয়। আমি কংগ্রেসের মহামন্ত্রীর কাছে অভিযোগ জানাই। কিন্তু কেউই আমার অভিযোগকে পাত্তা দেননি।”

    আরও পড়ুুন: ভোটের মধ্যেই ‘ভাইপো’কে দলীয় উত্তরসূরীর পদ থেকে সরালেন ‘পিসি’!

    গত ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরে বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন রাধিকা। বলেন, “কংগ্রেসের গায়ে যে হিন্দুত্ব-বিরোধী তকমা সেঁটে দেওয়া হয়েছিল, তা আমি কখনওই বিশ্বাস করতাম না। তবে সেদিন(২২ জানুয়ারি) সত্যটা প্রকাশ্যে আসে।” তিনি বলেন, “আমি সব সময় শুনতাম যে কংগ্রেস রামের বিরোধী, সনাতন ধর্ম বিরোধী এবং হিন্দু বিরোধী। কিন্তু আমি কখনও এটা বিশ্বাস করতাম না। কারণ মহাত্মা গান্ধী প্রত্যেকটা বৈঠক শুরুর আগে গাইতেন ‘রঘুপতি রাঘব রাজা রাম’। ঠাকুমার সঙ্গে রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠান দেখে ফেরার পর আমি কংগ্রেসের আসল চেহারাটা দেখতে পাই। আমি কেন অযোধ্যায় গিয়েছিলাম, জিজ্ঞাসা করা হয়। আমায় ধমকও দেওয়া হয় (Radhika Khera)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mayawati: ভোটের মধ্যেই ‘ভাইপো’কে দলীয় উত্তরসূরীর পদ থেকে সরালেন ‘পিসি’!

    Mayawati: ভোটের মধ্যেই ‘ভাইপো’কে দলীয় উত্তরসূরীর পদ থেকে সরালেন ‘পিসি’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার উলটপুরাণ উত্তরপ্রদেশে! এ রাজ্যে অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও ‘ভাইপো’কে উত্তরসূরি বানিয়ে ফেলেছেন ‘পিসিমণি’! যার জেরে তৃণমূল স্তর থেকে রাজনীতি করে আসা পোড়খাওয়া অনেক রাজনীতিকই দলের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে ঘাসফুল শিবির ছেড়েছেন। কংগ্রেসের ডিএনএ থেকে জন্ম নেওয়া তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধেও উঠেছে ‘পরিবারতন্ত্রে’র অভিযোগ। বাংলার এই ছবিরই উল্টো চিত্র দেখা গেল উত্তরপ্রদেশে, মায়াবতীর (Mayawati) বহুজন সমাজবাদী পার্টিতে। সেখানেও অবশ্য পরিবারতন্ত্রই বহাল, তবে ভিন্ন রূপে।

    ভাইপোকে সরালেন মায়াবতী (Mayawati)

    ফেরা যাক খবরে। মঙ্গলবার বিএসপি সুপ্রিমো সাফ জানিয়েছেন, রাজনৈতিকভাবে পরিপক্ক না পর্যন্ত তিনি তাঁর উত্তরসূরি ও দলের জাতীয় সমন্বয়কারীর পদ থেকে ভাইপো আকাশ আনন্দকে সরিয়ে দিয়েছেন। এক্স হ্যান্ডেলে উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী লিখেছেন, “আকাশ আনন্দকে বিএসপির জাতীয় সমন্বয়কারী হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল এবং এই আন্দোলনকে গতি দেওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর উত্তরসূরি ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু দল ও আন্দোলনের বৃহত্তর স্বার্থে পূর্ণ পরিপক্কতা অর্জন না করা পর্যন্ত তাঁকে এই গুরুত্বপূর্ণ দুটি দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।” তিনি (Mayawati) বলেন, “তাঁর ভাই এবং আকাশের বাবা আনন্দ কুমার আগের মতোই তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন।”

    আকাশের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার পরে দলীয় সংগঠন ঢেলে সাজান মায়াবতী। সেই সময় আকাশকে বিএসপির জাতীয় সমন্বয়কারী ঘোষণা করা হয়। গত ডিসেম্বরে লখনউয়ে দলের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে মায়াবতীর উত্তরসূরি হিসেবে আকাশের নামও ঘোষণা করা হয়। যে রাজ্যগুলিতে সংগঠন দুর্বল ছিল সেখানে দলীয় কাজকর্ম পরিচালনার দায়িত্বও দেওয়া হয়েছিল আকাশকে। অথচ বছর ঊনত্রিশের আকাশের রাজনীতিতে অভিজ্ঞতা বছর সাতেকের। এর আগে দীর্ঘদিন বিদেশে ছিলেন তিনি। ২০১৭ সালে লন্ডনে পড়াশোনার পাট চুকিয়ে ভারতে ফিরেছিলেন আকাশ। তার পর থেকেই পিসিমণির দলের নেতা হয়ে উঠতে থাকেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুইজ্জুর দল, তবুও ভারত-নির্ভর থাকতে হবে মলদ্বীপকে
    ঠিক যেমন বাংলায়। তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণ এবং এমবিএ পাশ করার পর কিছুদিন চাকরিও করেন। পরে ঢুকে পড়েন ‘পারিবারিক’ দলে। দ্রুত হয়ে ওঠেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড। অভিষেক বেশি বয়সে রাজনীতিতে যোগ দিলেও, তাঁর পিসি তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (যাঁকে তিনি দিদি বলে ডাকেন) অবশ্য দাবি করেন, “অভিষেক দু’বছর বয়স থেকে রাজনীতি করে। আমায় যখন সিপিএম মেরেছিল, তখন বাড়িতে একা একা ঝান্ডা হাতে মিছিল করত, দিদিকে মারলে কেন সিপিএম জবাব দাও বলত।” রাজনৈতিক মহলের মতে, দলে যাতে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে অভিষেকের ‘অভিষেক’ নিয়ে কোনও প্রশ্ন না ওঠে, তাই আগাম গাওনা গেয়ে রেখেছিলেন (Mayawati) তৃণমূল নেত্রী।

    সত্য সেলুকস, কি বিচিত্র এই …!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটামুটি নির্বিঘ্নেই শেষ হল তৃতীয় দফার নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আজ, ৭ মে নির্বাচন হয়েছে দেশের ৯৩টি লোকসভা কেন্দ্রে। কমিশন সূত্রে খবর, বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে প্রায় ৬০.১৯ শতাংশ। মতদানের হারের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি-শাসিত অসম। সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে এই রাজ্যে। এখানে বিকেল ৫টি অবধি ভোট পড়েছে ৭৪.৮৬ শতাংশ।

    বাংলায় ভোটের হার (Lok Sabha Elections 2024)

    এদিন ভোট হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের চারটি আসনেও (Lok Sabha Elections 2024)। কমিশন সূত্রে খবর, বিকেল ৫টা পর্যন্ত মালদহ উত্তরে ভোট পড়েছে ৭৩.৩০ শতাংশ। এই সময়ের মধ্যে মালদহ দক্ষিণে পোলিং হয়েছে ৭৩.৬৮ শতাংশ। জঙ্গিপুরে ভোট দানের হার ৭২.১৩ শতাংশ। মুর্শিদাবাদে ভোট পড়েছে ৭৬.৪৯ শতাংশ। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের চার কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৭৩.৯৩ শতাংশ। এদিন উপনির্বাচন হয়েছে ভগবানগোলা বিধানসভা কেন্দ্রেও। সেখানে ভোটদানের হার ৭৩.৬৮ শতাংশ।

    অভিযোগের পাহাড়

    এই দফায় বাংলার চার কেন্দ্র মিলিয়ে কমিশনের কাছে সব মিলিয়ে জমা পড়ছে ৪৩৩টি অভিযোগ। এর মধ্যে দলগতভাবে অভিযোগ জমা পড়েছে ২৫৩টি। সব চেয়ে বেশি অভিযোগ করেছে সিপিএম। তারা অভিযোগ করেছে ১৬৩টি। কংগ্রেসের অভিযোগের সংখ্যা ২৯টি, বিজেপির ২৭টি এবং তৃণমূলের ১৮টি। এই দফায়ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া নাজিরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫৯ নম্বর বুথে এক ভোটারের ভোট দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে। ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছিল বলেও অভিযোগ। বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন ওই বুথের প্রিসাইডিং অফিসার সেলিম রেজা বিশ্বাস।

    আরও পড়ুুন: “গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল”, মুর্শিদাবাদে তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোটারের!

    মালদহের চাঁচলে আবার বোমা মারার হুমকি দিয়ে তুলে দেওয়া বিজেপির সহায়তা বুথ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। চাঁচল বিধানসভার মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ধুমসাডাঙি ২২১ নম্বর বুথের ঘটনা। বিজেপি কর্মী শঙ্কর দাসের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতা বাবু সরকার দলবল নিয়ে এসে বোমা মারার হুমকি দিয়ে তাঁদের ক্যাম্প তুলে দেয়। মালদহ দক্ষিণের শামসেরগঞ্জের জোতশালীর ১২৫ ও ১২৬ নম্বর বুথে অশান্তি বাঁধানোর অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোট দিতে আসা কংগ্রেসের এক বৃদ্ধ সমর্থককে মেরে পা ভেঙে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শামসেরগঞ্জেরই ২১৯ নম্বর বুথেও। হামলা হয়েছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তিনটি ক্ষেত্রেই অভিযোগের আঙুল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের দিকে। যদিও সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে তৃণমূল (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফার ভোট শুরু, জানুন ভাগ্য পরীক্ষায় কারা রয়েছেন

    Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফার ভোট শুরু, জানুন ভাগ্য পরীক্ষায় কারা রয়েছেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৭ মে। শুরু হয়ে গিয়েছে তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। এদিন ভোট গ্রহণ চলছে দেশের ৯৩টি আসনে (Lok Sabha Election 2024)। যদিও এদিন নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ৯৪টি আসনে। তবে সুরাট কেন্দ্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। যে আসনগুলিতে এদিন ভোটগ্রহণ চলছে সেগুলি ছড়িয়ে রয়েছে ১২টি রাজ্য ও ১টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলজুড়ে।

    নির্বাচন হবে সাত দফায় (Lok Sabha Election 2024)

    প্রসঙ্গত, অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে দুটি দফায় ভোট গ্রহণ। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৯ এপ্রিল। সেদিন ভোট গ্রহণ হয়েছে ১০২টি আসনে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হয়েছে ২৬ এপ্রিল। এই দফায় নির্বাচন হয়েছে ৮৯টি আসনে। সাত দফায় সব মিলিয়ে নির্বাচন হওয়ার কথা ৫৪৩টি আসনে।

    ভোট হচ্ছে কোথায়?

    তৃতীয় দফায় ভোট গ্রহণ চলছে গুজরাটের ২৬টি আসনে (Lok Sabha Election 2024), মহারাষ্ট্রের ১১টি আসনে, কর্নাটকের ১৪টি আসনে, ছত্তিশগড়ের ৭টি আসনে, উত্তরপ্রদেশের ১০টি আসনে, মধ্যপ্রদেশের ৮টি আসনে, বিহারের ৫টি আসনে, অসমের চারটি আসনে, পশ্চিমবঙ্গের ৪টি আসনে, জম্মু-কাশ্মীরের একটি আসনে, গোয়ার ২টি আসনে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ২টি কেন্দ্রে। গুজরাটের সবকটি আসনেই নির্বাচন চলছে এদিন। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এই দফায় ভাগ্য পরীক্ষা হচ্ছে ১ হাজার ৩৫১ জন প্রার্থীর। প্রথম দফায় লড়াইয়ের ময়দানে ছিলেন ১ হাজার ৬২৫ জন। তার পরের দফায় ভাগ্য যাচাই করেছেন ১ হাজার ১৯৮ জন প্রার্থী।

    আরও পড়ুুন: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    এদিন যাঁদের ভাগ্য পরীক্ষা হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, মনসুখ মাণ্ডব্য, প্রহ্লাদ জোশী, এসপি সিং বাঘেল, শিবরাজ সিং চৌহ্বান, বাসবরাজ বোম্মাই, অখিলেশ যাদব, ডিম্পল যাদব, সুপ্রিয়া সুলে প্রমুখ। উল্লেখ্য যে, মহারাষ্ট্রের ওসমানাবাদ কেন্দ্র মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৭৭ জন প্রার্থী। এদিনের পর হবে চতুর্থ দফার নির্বাচন। সেটি হবে ১৩ মে। তার পর নির্বাচন হবে আরও তিন দফায়। এগুলি হল ২০ মে, ২৫ মে এবং ১ জুন। নির্বাচনের ফল বের হবে ৪ জুন (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: উত্তর-পূর্ব ভারতে ভোট দিয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক মানুষ, কেন জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: উত্তর-পূর্ব ভারতে ভোট দিয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক মানুষ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের মেগা শো। নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে তৃতীয় দফার নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। নির্বাচন শুরু হয়েছে ১৯ এপ্রিল। শেষ দফার নির্বাচন হওয়ার কথা পয়লা জুন। ফল বেরবে ৪ জুন। এবারের নির্বাচনে উঠে এসেছে একটি উল্লেখযোগ্য তথ্য। সেটি হল, এবার নির্বাচনে উত্তর-পূর্ব ভারতের ভোটাররা অংশ নিয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক।

    নির্বাচন কমিশনের আশ্বাস (Lok Sabha Elections 2024)

    এবার নির্বাচন কমিশনের তরফে আগেভাগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল অবাধ, মুক্ত এবং স্বচ্ছ নির্বাচনের স্বার্থে যা যা করণীয়, তা করা হবে। এবার নির্বাচন হচ্ছে অষ্টাদশ লোকসভার। লোকসভার মোট আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। তবে নির্বাচন হচ্ছে ৫৪৩টিতে। নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করার দিনই কমিশন জানিয়ে দিয়েছিল শান্তিপূর্ণ ভোট হবে। ভোটারদের আরও বেশি করে ভোট দেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছিল কমিশন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই এবার উত্তর-পূর্বের ভোটাররা ভোট দিয়েছেন হাত উপুড় করে (Lok Sabha Elections 2024)।

    রেকর্ড ভোট!

    জানা গিয়েছে, বিচ্ছিন্ন হাতে গোণা কয়েকটি ঘটনা ছাড়া প্রথম ও দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হয়েছে শান্তিপূর্ণই। উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির কোথাও বৃষ্টি, কোথাও আবার তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে ভোট দিতে বেরিয়েছেন দলে দলে মানুষ। জানা গিয়েছে, প্রায় ৬৫ শতাংশ ভোটার এবার মতদান করেছেন। অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিমে ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে  নির্বাচন। উত্তর-পূর্ব ভারতের জনসংখ্যা ৬০ মিলিয়ন। লোকসভায় তাঁদের প্রতিনিধিত্ব করেন ২৫ জন সাংসদ।ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং অসমে ভোট দিয়েছে ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষ। নাগাল্যান্ডের ছ’টি জেলায় একজনও ভোট দেননি। যার জেরে এই রাজ্যে ভোটের হার ৫৭ শতাংশ। অরুণাচল প্রদেশে মতদানের হার প্রায় ৬৭ শতাংশ। এখানে বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির দশজন প্রার্থী রয়েছেন। এঁদের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খাণ্ডু এবং ডেপুটি চওনা মেই নির্বাচিত হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। সিকিমে ৩২টি বিধানসভা আসনেও নির্বাচন হয়েছে। এখানে সাংসদ রয়েছেন একজন। ভোট পড়েছে ৭৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: ‘‘অনেক লোককে আজকাল কেনা–বেচা যায়’’, সন্দেশখালির ভিডিও নিয়ে তৃণমূলকে তোপ দিলীপের

    একশো শতাংশ ভোটারই যাতে নির্বাচনে অংশ নেন, তাই ব্যাপক প্রচার করেছিল লোক জাগরণ মঞ্চ অসম। সবাইকে ভোটদানের আহ্বান জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশনও। তারই সুফল ফলেছে। এবার ভোট দিয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক ভোটার (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share